শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাজনীতির আসল শক্তি জনগণ

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতির আসল শক্তি জনগণ

রাজনীতি কথাটি উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চিন্তার জগতে আরো কিছু প্রাসঙ্গিক শব্দ হুড়মুড় করে ঢুকে পড়ে। এগুলো একটি আরেকটির সহযাত্রী, কখনো বা পরিপূরক। প্রথমেই আসে পারিপার্শ্বিক জগৎ, সেই জগতের মানুষ, গোষ্ঠী, দল, তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি ইত্যাদির কথা। কেন? এই জন্য যে রাজনীতি কোনো এক ব্যক্তিকেন্দ্রিক কাব্য-সাহিত্য রচনা নয়, নয় কোনো দার্শনিক চিন্তা বা কল্পনাবিলাস।

রাজনীতি মানুষের জন্য, তার চিন্তা-চেতনা, সুখ-দুঃখ, আশা-আকাঙ্ক্ষা, জীবন-জগজ্জনিত তার হাজারো সমস্যাই রাজনীতির উপজীব্য এবং এ কারণেই রাজনীতি মানেই জনসম্পৃক্ততা।

এখন প্রশ্ন হলো, এই ‘জন’টা কে? তিনি কি শুধু রাজনীতিবিদ সাহেব বা সাহেবার ভাই-বেরাদর, খয়ের খাঁ, ২৪ ঘণ্টা হাত-কচলানো মোসাহেব, কিংবা তাঁর দল বা গোষ্ঠীর সদস্য/সমর্থক। না, নিশ্চয়ই তা না। ওটা হলে তো তাঁর কর্মক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে সীমিত হয়ে পড়বে মুষ্টিমেয় কিছুসংখ্যক লোকের মধ্যে।

তারা হতে পারে একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের সদস্য। আবার না-ও হতে পারে। একজন রাজনীতিককে সম্পৃক্ত হতে হয় তাঁর এলাকা এবং বৃহত্তর পরিসরে এলাকা ছাড়িয়ে সমগ্র দেশের মানুষের ভাবনা-চিন্তা, সুখ-দুঃখ, সমস্যা-সম্ভাবনার সঙ্গে। এককথায়, একজন প্রকৃত রাজনীতিকের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে অবশ্যই থাকবে তাঁর নিজ এলাকার মানুষ ও পারিপার্শ্বিক জগৎ।

কিন্তু বৃহত্তর পরিসরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদিতেও তাঁর ভূমিকা পালন করতে হতে পারে। অবশ্যই তিনি যদি নিজেকে কেবল নিজ এলাকার মানুষ ও তাদের সমস্যাদি নিয়েই ব্যস্ত রাখতে চান; যেমন—আমাদের দেশের ইউনিয়ন বা উপজেলা পর্যায়ের একজন নেতা যদি শুধু নিজ এলাকায়ই নিজেকে সারা জীবন গুটিয়ে রাখতে চান, এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখ, বিপদ-আপদ, সমস্যা নিয়েই কাটিয়ে দিতে চান জীবন, তাহলে সেটাই হবে তাঁর রাজনৈতিক জীবনের কর্মক্ষেত্র। এর বাইরে জেলায় বা রাজধানীতে জাতীয় পর্যায়ে রাজনীতিতে তাঁর কোনো ভূমিকা পালন না করলেও কেউ উচ্চবাচ্য করবে না। তবে হ্যাঁ, যে পরিসরেই রাজনীতি করুন না কেন, আপনার নিজস্ব পরিমণ্ডলে যে মানুষগুলোর সুখ-দুঃখের সঙ্গে আপনি নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছেন, যাদের ঝগড়া-ফ্যাসাদ, বিয়ে-শাদি থেকে শুরু করে মরণে-জিয়নে সব কিছুতে যারা আপনাকে ঘোষিত বা অঘোষিত নেতা বলে মানে, তাদের থেকে আপনি কিছুতেই দূরে থাকতে পারবেন না। আপনার ভালো লাগুক বা না-ই লাগুক, আপনি রাজনীতিক হলে অবশ্যই আপনাকে আপনার পারিপার্শ্বিক জগতের মানুষের সঙ্গে একাত্ম হয়ে থাকতে হবে।

তা না হয়ে যদি আপনি কেবল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদির চর্চায় মশগুল থাকেন তাহলে আপনি হবেন আমাদের দেশের অগণিত অনুপস্থিত ভূস্বামীর (ইংরেজিতে যাদের বলা হয় ‘অ্যাবসেন্টি ল্যান্ডলর্ড’) মতো, যাঁরা নিজের ক্ষেতে উৎপন্ন ফসলের ষোলো আনা নিতে চান, অথচ ওই জমি বা তার চাষিকে চেনেন না।
আপনি একটি এলাকার গণ্যমান্য রাজনীতিক, এলাকায় বংশমর্যাদা, শিক্ষাদীক্ষা, বিত্তবেসাত—সব ব্যাপারে আপনার একটা পরিচিতি আছে, স্থানীয় রাজনীতিতে এগুলো খুব কাজে লাগে, কিন্তু আপনি যেকোনো কারণেই হোক লোকজনের সঙ্গে তেমন একটা মেশেন না, আপদে-বিপদে তারা আপনাকে পাশে পায় না। সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান, যেমন—বিয়ে-শাদি, দাওয়াত-জিয়াফতও আপনি পারতপক্ষে এড়িয়ে চলেন। এটা কিন্তু স্থানীয় রাজনীতিতে একটা বড় রকমের মাইনাস পয়েন্ট। আপনার সম্পর্কে এলাকার মানুষ বলতে শুরু করবে, ‘ও, উনি? উনি বহুত এলেমদার লোক ঠিকই, তবে নাক উঁচু। উনি তো কাউকে মানুষই মনে করেন না।’

আর এটা তো ঠিক, আপনি আপনার এলাকায় রাজনীতি করবেন, নেতৃত্ব দেবেন, অথচ এলাকাবাসীর সঙ্গে মিশবেন না, তাদের সমস্যা কী জানবেন না, জানলেও তার সমাধানের ব্যাপারে তাদের মতামত নেবেন না—এটা হয় নাকি? একটা রাস্তা বানানো হবে, সেটা কলিমদ্দির বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে, না সলিমদ্দির বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে সেটা এলাকাবাসীর সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে স্থির না করে স্থানীয় নেতা হিসেবে আপনি বা কোনো প্রশাসনিক কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিলে ওই প্রকল্প বাস্তবায়নে পদে পদে বাগড়ার সম্মুখীন হতে হবে। অথচ সংশ্লিষ্ট সব মহলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলে সবাই মনে করবে, এটা আমাদের প্রজেক্ট। একে সফল করতেই হবে। এমন প্রজেক্ট যেটা ওপর থেকে চাপিয়ে না দিয়ে নিচে থেকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রণয়ন করা হয় সেটাকেই বলা হয় ‘বটম আপ’ প্রজেক্ট। এর বিপরীতে ওপর থেকে যে প্রজেক্ট চাপিয়ে দেওয়া হয় তাকে বলে ‘টপ ডাউন’ প্রজেক্ট।

মোফাজ্জল করিমআমাদের নেতাদের মধ্যে প্রায়ই একটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়, সেটা হচ্ছে ‘পরের মুখে ঝাল খাওয়া’। অর্থাৎ যেকোনো বিষয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতামতকে প্রাধান্য না দিয়ে নিজের পছন্দসই চামচাদের পরামর্শমতো সিদ্ধান্ত নেওয়া। যেন এই চামচারাই জনগণ, তারাই সবজান্তা। তারা সারাক্ষণ নেতার পাশে ঘুরঘুর করে, সব কথায়ই পোঁ ধরে। এই টাউটগুলো যে নেতাকে ভাঙিয়ে টু পাইস কামাই করছে, নেতা এটা জেনেও না জানার ভান করেন। আবার কোনো কোনো নেতার সঙ্গে তাঁর টাউটদের দশ আনা ছয় আনার হিসাব-কিতাব থাকে। ফলে তৃণমূল পর্যায়েও দুর্নীতি তার জাল বিস্তার করে চলে।

প্রকৃত নেতাকে হতে হবে উচ্চ-নীচ, ধনী-গরিব, নিজ দল, বিরোধী দল—সবার নেতা। হ্যাঁ, আদর্শগতভাবে বিরোধী দলের জনগণের সঙ্গে তাঁর মতপার্থক্য থাকতেই পারে। তাই বলে তাদের সঙ্গে সাধারণ সৌজন্যমূলক আচার-আচরণ বর্জন করলে তিনি আর যা-ই হোক জননেতা হতে পারবেন না। এলাকার সমস্যাদি দূর করার কাজে আপন-পর সব এলাকাবাসীকে সম্পৃক্ত করা একজন প্রকৃত উদারচিত্ত নেতার লক্ষণ। তেমনি সব ধরনের উন্নয়নমূলক কাজে দল-মত-নির্বিশেষে এলাকাবাসী সবাইকে নিয়ে কাজ করতে হবে। অন্যথায় ভালো কাজ করেও অনেক সময় মিছেমিছি সমালোচনা ও অহেতুক অপবাদের সম্মুখীন হতে হয়।

জনসম্পৃক্ততা না থাকলে নেতা-নেত্রীদের পরিণতি কী হয় তা আমরা জুলাই-আগস্ট ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সময় দেখেছি। তখনকার স্বৈরাচারী শাসকদের ধারণা ছিল, তাঁরা যা বলবেন বা করবেন তা দেশের আপামর জনসাধারণ চোখ বুজে মেনে নিতে বাধ্য। এ রকম ধারণার বশবর্তী হয়ে তাঁরা তাঁদের মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগী দলকানা নেতা-নেত্রী ছাড়া অন্য সবার, বিশেষ করে বিরোধী রাজনীতিকদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের স্টিম রোলার চালিয়েছিলেন দীর্ঘ দেড় যুগ ধরে। অবশেষে যখন সচেতন ছাত্রসমাজের ডাকে সাধারণ মানুষ তাঁদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াল তখন তাঁরা লোটা-কম্বল ফেলে ভাগলেন। ওই সময় তাঁদের একমাত্র আপ্তবাক্য ছিল, ‘য পলায়তি, স জীবতি।’ গ্রামের লোকের ভাষায়, ‘নিজে বাঁচলে বাপের নাম।’ অথচ যদি তাঁরা শুধু নিজেদের চ্যালা-চামুণ্ডাদের নিয়ে আখের গোছাতে ব্যস্ত না থেকে, দেশে-বিদেশে সম্পদের পাহাড়-পর্বত বানাতে যত প্রকার দুর্নীতি আছে তাতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত না হয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করতেন, তাহলে হেলিকপ্টারে চড়ে পগার পার হতে হতো না। ওই সাধারণ মানুষই তাঁদের রক্ষা করার জন্য ছুটে আসত। আফসোসের বিষয়, দীর্ঘ দেড় যুগ তাঁরা জনবিচ্ছিন্ন থাকায় রাজনীতির আসল শক্তি যে জনগণ, সেই জনগণ থেকেই তাঁরা দূরে চলে গিয়েছিলেন।

দেশবাসীর এখন একটাই প্রার্থনা, দেশে যথাশীঘ্র সম্ভব একটি গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত হোক, যার ভিত্তি স্থাপিত হবে তাদের স্বপ্নের একটি জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে। আর তা পেতে হলে সর্বাগ্রে যা প্রয়োজন তা জাতীয় ঐক্য, যে ঐক্য হবে সব ধরনের অপশক্তির বিরুদ্ধে। এটা ঠিক, ‘দেশটাকে এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই’ বলে যারা আবারও মঞ্চে আবির্ভূত হওয়ার পাঁয়তারা করছে, তারা দেশি-বিদেশি সব কুচক্রীর সহায়তায় একটা মরণকামড় দেবেই। কিন্তু তারা বুঝতে পারছে না, তাদের এত বড় অন্যায় ১৭ কোটি মানুষ আর সহ্য করবে না। একবার যখন জনতার ঘুম ভেঙেছে, তখন তারা নিজেদের বাসস্থানের সুরক্ষা নিশ্চিত না করে শয্যামুখো হবে না। তাদের জন্য এখন বাণী একটাই, তোমাদের আর ভয় পাওয়ার কিছু নেই। ‘যার ভয়ে তুমি ভীত সে অন্যায় ভীরু তোমা চেয়ে’। (কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)।

লেখক: সাবেক সচিব, কবি

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে