শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৪, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

এ কে এম শাহনাওয়াজ
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

বংশপরম্পরায় শাসন বা ডাইনেস্টিক রুল ছিল রাজতান্ত্রিক যুগে দুনিয়াজুড়ে একটি শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা। যে রাজবংশে সিংহাসনের উত্তরাধিকারী না থাকত, দুর্বল হয়ে যেত তাদের শাসন। ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র চলত। বিশৃঙ্খলতায় ছেয়ে যেত। প্রাচীন বিশ্বসভ্যতায় যেমন, মধ্যযুগের ইউরোপীয় সভ্যতায়ও রাজবংশীয় শাসন দৃঢ় অবস্থানে ছিল। প্রাচীন ভারতের মৌর্য-গুপ্ত শাসনও ছিল রাজবংশীয় শাসন। বাংলার পাল বংশের রাজারা সফল শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাই সাফল্যের সঙ্গে চার শ বছর অতিক্রম করেছিলেন।

ভারতের ও বাংলার সুলতানি শাসন ও মোগল শাসনও ছিল রাজবংশীয় বা এক ধরনের পারিবারিক শাসন। পারিবারিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে বড় সম্ভাবনার মৃত্যু ঘটে। এর বড় উদাহরণ সাত শতকের বাংলার স্বাধীন রাজা শশাঙ্কর শাসনামল। শশাঙ্ক যদি রাজবংশ গড়তে পারতেন তাহলে বলা যায় ভারতবর্ষের ইতিহাস ভিন্নভাবে লিখতে হতো।

গৌড়ের স্বাধীন রাজা শশাঙ্ক এতটাই শক্তিশালী ছিলেন যে তাঁর বিজয় অভিযান অনেকটা উত্তর ভারত পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। যদি শশাঙ্ক যোগ্য উত্তরসূরি রেখে যেতে পারতেন তাহলে তাঁরা সমগ্র ভারত হয়তো জয় করতে পারতেন। ঔপনিবেশিক শাসন ও বাণিজ্য অর্থনীতি শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসের গতিধারায় বড় পরিবর্তন এনে দেয়। এ পর্যায়ে রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা অনেকটাই ভেঙে যায়। ইংল্যান্ডের মতো কয়েকটি দেশে রাজা-রানি আছে বটে, তবে তা আলংকারিক পদের মতোই।

এখন বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সবচেয়ে প্রভাব বিস্তার করে আছে। কোনো কোনো দেশে সমাজতান্ত্রিক ও সাম্যবাদী ব্যবস্থা বহাল থাকলেও তা সংস্কারের মধ্য দিয়ে অনেকটা আধুনিক করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে বংশীয় শাসনের বেশির ভাগ দল এখন আর ক্ষমতায় নেই। ভারতের রাজনীতিতে পাঁচ প্রজন্ম ক্ষমতায় ছিল নেহরু-গান্ধী পরিবার। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি গান্ধী পরিবারকে ক্ষমতার বাইরে ঠেলে ফেলেন। ভারতের রাজনীতি ভিন্ন ধারায় চলে আসে। শ্রীলঙ্কায় বন্দরনায়েকে পরিবারের তিন প্রজন্মের শাসনের অপসারণ ঘটিয়ে মাহিন্দা রাজাপক্ষে ২০০৫ সালে প্রজাতান্ত্রিক শাসন শুরু করেন। 

তিনিও একটি রাজবংশীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি মৈত্রীপালা সিরিসেনার হাতে অপসারিত হন। পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবারের শাসনের অবসান ঘটিয়ে নওয়াজ শরিফ শাসন শুরু করেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঘটনার পারম্পর্য একই রকম। শেখ মুজিবের মধ্য দিয়ে যে আওয়ামী লীগ শাসন শুরু হয়, উত্তরাধিকারী হিসেবে সেই শাসন শেখ হাসিনা অব্যাহত রেখেছিলেন। মাঝখানে ক্ষমতার পালাবদলের পরও শেখ পরিবারের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। জিয়া পরিবারের শাসনও জিয়াউর রহমানের পর খালেদা জিয়া অব্যাহত রাখেন। রাজনৈতিক পালাবদলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে হয়তো তারেক রহমান উত্তরাধিকারী হিসেবে ক্ষমতায় বসবেন। তবে খালেদা জিয়ার শাসন অব্যাহত না থাকায় বিএনপির পারিবারিক শাসন কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। শেখ হাসিনার শাসন অপ্রতিরোধ্য মনে হলেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ পরিবারের শাসনের আপাতত অবসান ঘটে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতির এসব বাস্তবতা ইঙ্গিত করে, শক্ত করে পারিবারিক শাসন বা বংশীয় শাসন ফিরিয়ে আনা এখন অনেকটাই কঠিন।

তবে এই সত্য মানতে হবে যে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শাসনে পারিবারিক রাজনীতি ও পারিবারিক ক্ষমতা বারবার ফিরে আসতেই পারে। এর বড় কারণ যেকোনো বড় দলেই ক্ষমতাসীন পরিবারের বাইরে অবিসংবাদিত নেতা হয়ে ওঠার পথই বন্ধ রাখা হয়। পরিবারের বাইরে বিচ্ছিন্ন কেউ শাসনক্ষমতায় সর্বোচ্চ পদাধিকারী হবেন, সেই চিন্তাও বোধ করি দলের ভেতর কেউ করে না।

আমাদের মতো দেশগুলোতে পারিবারিক রাজনীতির একটি ইতিবাচক দিক রয়েছে। ক্ষমতাসীনদের একই মত ও আদর্শের ধারাবাহিকতা থাকলে পরিকল্পনামতো দেশোন্নয়ন যতটা সম্ভব, বিচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতাসীন হলে তার পক্ষে অনেকটা কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ নির্দলীয় বা ছোট-দুর্বল দলের ক্ষমতাসীন কেউ কাম্য সমর্থন সাধারণত অন্য রাজনৈতিক পক্ষ থেকে পাবেন না। এমন অবস্থায় তাঁকে আপস করেই চলতে হবে। দেশের মানুষও অনেকটা অভ্যস্ত হয়ে পড়ে পারিবারিক শাসন মেনে নিতে।

রাজনৈতিক দল আমাদের মতো দেশে খুব গুরুত্ব ধারণ করে। এ কারণে নির্বাচনে প্রার্থীর চেয়েও দলীয় প্রতীক সাধারণ ভোটারের কাছে বেশি আপন। আওয়ামী লীগ ও নৌকা ঐতিহ্যবাহী দল ও প্রতীক। পাকিস্তান পর্ব থেকে নৌকার পরিচিতি। ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যতটা না, নৌকার জয়জয়কার তার চেয়েও বেশি ছিল। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির জন্ম। সময়ের সুবিধা নিয়ে দ্রুত জনপ্রিয় হতে থাকে দলটি। এই সঙ্গে ধানের শীষও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। এ দুই প্রতীকের দলও পারিবারিক রাজনীতি থেকে বেড়ে ওঠা। সেই তুলনায় পুরনো দল হলেও জামায়াতে ইসলামী এবং এই দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা একান্ত দলীয় কর্মী-সমর্থক ছাড়া ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি। তাই কোনো পর্বেই এককভাবে নির্বাচনে খুব বেশি আসন লাভ করতে পারেনি। এর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে পারিবারিক রাজনীতির বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে পারি। জামায়াতে ইসলামী আদর্শভিত্তিক দল। পারিবারিক রাজনীতির কাঠামো এই দলে নেই। 

তা ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর দলীয় আদর্শ ও পদ্ধতি আবহমান বাংলার চিরায়ত সামাজিক-সাংস্কৃতিক ধারার সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে প্রগতিশীল চিন্তার শিক্ষিত শ্রেণিকে জামায়াত যেমন আকৃষ্ট করতে পারেনি, সাধারণ মানুষের কাছেও তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি; যতটা পৌঁছতে পেরেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। পারিবারিক রাজনীতির মধ্য দিয়ে জনগণের কাছে নিজের অবস্থান নিয়ে পৌঁছতে পারত জাতীয় পার্টি। কিন্তু জেনারেল এরশাদ তেমনভাবে উত্তরাধিকারী তৈরি করতে পারেননি। ফলে পারিবারিক রাজনীতির ধারাবাহিকতায় ততটা সুবিধাজনক অবস্থায় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল ছাড়া অন্য কোথাও দাঁড়াতে পারেনি এই দলটি।

এ দেশে পারিবারিক রাজনীতির প্রভাব অনেক বেশি। এমন বাস্তবতা থেকে বের হতে হলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এ দেশে গণতন্ত্র শক্ত অবস্থানে কখনো দাঁড়াতে পারেনি। পরিবারতন্ত্রের অবস্থান শক্ত থাকায় বিএনপি-আওয়ামী লীগ কখনো দলের ভেতর গণতন্ত্র চর্চা করেনি। দলের সভাপতি পদ যেন মৌরুসিপাট্টা। সম্মেলনে প্রত্যক্ষ ভোটে কখনো সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। সম্মেলনও কালেভদ্রে হয়। শেখ হাসিনা থেকে গেছেন আজীবন সভানেত্রী। খালেদা জিয়া জেলে না গেলে, আইনের প্যাঁচে না পড়লে হয়তো সভানেত্রীই থেকে যেতেন। আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ছেলে তারেক রহমান পালিয়ে গিয়ে লন্ডনে অবস্থান করছেন বছরের পর বছর। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাঁর পদাধিকারী হওয়ার কথা নয়। তবু পারিবারিক রাজনীতির ক্ষমতায় তিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হয়ে রইলেন। আসলে পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে গণতন্ত্রচর্চা দুর্বল বলে পারিবারিক গণ্ডিতেই রাজনীতির চালিকাশক্তি অবস্থান করেছে। দলের ভেতর থেকে নতুন নেতৃত্ব বের হতে পারছে না। পারছে না নয়, বলা যায় হতে দেওয়া হচ্ছে না।

পারিবারিক দলীয়করণ এক ধরনের বিচ্ছিন্নতার দ্বন্দ্ব তৈরি করে। এতে ফল্গুধারায় সংগোপনে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। পারিবারিক বলয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখার জন্য দলের, রাষ্ট্রের, প্রশাসনের—এমনি করে সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান প্রথমে পরিবারের এবং পরে দলের মানুষদের দিয়ে পূর্ণ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে যোগ্যতা থাকলেও সুবিধাবঞ্চিতরা ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ হতে থাকে। সম্প্রতি শেখ হাসিনার পতনের কারণ বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যাবে।

এই গণতান্ত্রিক যুগে হয়তো ধারার রূপান্তর হয়েছে, কিন্তু পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে এই ধরনে ক্ষোভ সৃষ্টি হওয়া অসম্ভব নয়। এ কারণে শেখ হাসিনার রাজনীতির ধারায় সম্ভাব্য ক্ষুব্ধতা প্রশমনের জন্য পরিবারের শক্তিমানদের নানাভাবে তুষ্ট রাখার চেষ্টা করা হতো। এসবের পথ দিয়েই দুর্নীতির বাড়বাড়ন্ত হয়েছিল। বিএনপির শাসনামলেও পারিবারিক রাজনীতি বহাল রাখতে এবং খালেদা জিয়ার ক্ষমতা আজীবন টিকিয়ে রাখার জন্য এখানেও দুর্নীতি করার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। ছক অভিন্ন। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য শুধু পরিবারকেন্দ্রিক দুর্নীতি নয়, সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনকেও দুর্নীতিগ্রস্ত করে তোলা হয়েছিল।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তরকালে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্র ও বিএনপির পরিবারতন্ত্র অনেকটা খুঁড়িয়ে চলছে। এখন আওয়ামী লীগ সরকার পতিত। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্রের ওপর তীব্র আঘাত এসেছে। আওয়ামী লীগ যদি এ দেশের রাজনীতিতে এবং রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরেও আসে, তবু সমাজ বাস্তবতায় পরিবারতন্ত্রের বলয়ের পুনরুত্থান কঠিন হবে। শেখ হাসিনা উত্তর বর্তমান বাস্তবতায় শেখ পরিবারের কেউ প্রবলভাবে বেরিয়ে আসতে পারবেন, তেমন ভরসা নেই।

একই ধাক্কা জিয়াউর রহমানের পরিবারতন্ত্রকেও কি বিপন্ন করে তুলছে না! খালেদা জিয়া উত্তর তারেক রহমান দলের হাল ধরবেন, এটি স্বাভাবিক। কিন্তু রাজনীতির মাঠে ঘোরতর আলোড়নের মধ্য দিয়ে তারেক রহমান যদিও ভবিষ্যতে সরকার গঠন করতে পারেন, তো সেই সরকারের স্থিতিশীলতা তৈরি কঠিন হয়ে পড়বে। বর্তমানে যতটুকু দৃশ্যমান, তাঁর পরে বিএনপির নেতৃত্বে ও ক্ষমতায় পারিবারিক রাজনীতির উত্তরাধিকার তৈরি করা খুব সহজ হবে না।

কিন্তু এই বড় দুই দলে একটি অভিন্ন সমস্যা রয়েছে। দুই দলের পরিবারের বাইরে অনেক নেতা-নেত্রী আছেন, কিন্তু পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি এমনভাবে দেয়াল তৈরি করেছে যে পরিবারের বাইরে কাউকে দলের অবিসংবাদিত নেতা ভাবার বাস্তবতা নেতাকর্মীদের মধ্যে তৈরি হয়নি। ফলে যখন পরিবারে রাজনীতির আলোতে বেরিয়ে আসার মতো কেউ না থাকবে বা দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রহণযোগ্য না হবে তখন দুই দলেই এক ধরনের অরাজকতা তৈরির আশঙ্কা দেখা দেবে। এই পর্যায়ে যে ভাঙচুর হবে, এর পরবর্তী প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক হবে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করবেন।

মধ্যযুগের কবি লিখেছেন, ‘রাজার সিংহাসন কভু নাহি যায় খালি’। জন-আস্থা ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিয়েই কোনো নেতা সামনে আবির্ভূত হবেন। সেদিনই এসব দেশের শাপমোচনের সম্ভাবনা দেখা দেবে।

লেখক: অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা