শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৪, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

এ কে এম শাহনাওয়াজ
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে উত্তরাধিকার তৈরি করা সহজ হবে না

বংশপরম্পরায় শাসন বা ডাইনেস্টিক রুল ছিল রাজতান্ত্রিক যুগে দুনিয়াজুড়ে একটি শক্তিশালী শাসনব্যবস্থা। যে রাজবংশে সিংহাসনের উত্তরাধিকারী না থাকত, দুর্বল হয়ে যেত তাদের শাসন। ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র চলত। বিশৃঙ্খলতায় ছেয়ে যেত। প্রাচীন বিশ্বসভ্যতায় যেমন, মধ্যযুগের ইউরোপীয় সভ্যতায়ও রাজবংশীয় শাসন দৃঢ় অবস্থানে ছিল। প্রাচীন ভারতের মৌর্য-গুপ্ত শাসনও ছিল রাজবংশীয় শাসন। বাংলার পাল বংশের রাজারা সফল শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তাই সাফল্যের সঙ্গে চার শ বছর অতিক্রম করেছিলেন।

ভারতের ও বাংলার সুলতানি শাসন ও মোগল শাসনও ছিল রাজবংশীয় বা এক ধরনের পারিবারিক শাসন। পারিবারিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে না পারলে বড় সম্ভাবনার মৃত্যু ঘটে। এর বড় উদাহরণ সাত শতকের বাংলার স্বাধীন রাজা শশাঙ্কর শাসনামল। শশাঙ্ক যদি রাজবংশ গড়তে পারতেন তাহলে বলা যায় ভারতবর্ষের ইতিহাস ভিন্নভাবে লিখতে হতো।

গৌড়ের স্বাধীন রাজা শশাঙ্ক এতটাই শক্তিশালী ছিলেন যে তাঁর বিজয় অভিযান অনেকটা উত্তর ভারত পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। যদি শশাঙ্ক যোগ্য উত্তরসূরি রেখে যেতে পারতেন তাহলে তাঁরা সমগ্র ভারত হয়তো জয় করতে পারতেন। ঔপনিবেশিক শাসন ও বাণিজ্য অর্থনীতি শাসনতান্ত্রিক ইতিহাসের গতিধারায় বড় পরিবর্তন এনে দেয়। এ পর্যায়ে রাজতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা অনেকটাই ভেঙে যায়। ইংল্যান্ডের মতো কয়েকটি দেশে রাজা-রানি আছে বটে, তবে তা আলংকারিক পদের মতোই।

এখন বিশ্বজুড়ে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা সবচেয়ে প্রভাব বিস্তার করে আছে। কোনো কোনো দেশে সমাজতান্ত্রিক ও সাম্যবাদী ব্যবস্থা বহাল থাকলেও তা সংস্কারের মধ্য দিয়ে অনেকটা আধুনিক করা হয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে বংশীয় শাসনের বেশির ভাগ দল এখন আর ক্ষমতায় নেই। ভারতের রাজনীতিতে পাঁচ প্রজন্ম ক্ষমতায় ছিল নেহরু-গান্ধী পরিবার। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি গান্ধী পরিবারকে ক্ষমতার বাইরে ঠেলে ফেলেন। ভারতের রাজনীতি ভিন্ন ধারায় চলে আসে। শ্রীলঙ্কায় বন্দরনায়েকে পরিবারের তিন প্রজন্মের শাসনের অপসারণ ঘটিয়ে মাহিন্দা রাজাপক্ষে ২০০৫ সালে প্রজাতান্ত্রিক শাসন শুরু করেন। 

তিনিও একটি রাজবংশীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তিনি মৈত্রীপালা সিরিসেনার হাতে অপসারিত হন। পাকিস্তানে ভুট্টো পরিবারের শাসনের অবসান ঘটিয়ে নওয়াজ শরিফ শাসন শুরু করেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও ঘটনার পারম্পর্য একই রকম। শেখ মুজিবের মধ্য দিয়ে যে আওয়ামী লীগ শাসন শুরু হয়, উত্তরাধিকারী হিসেবে সেই শাসন শেখ হাসিনা অব্যাহত রেখেছিলেন। মাঝখানে ক্ষমতার পালাবদলের পরও শেখ পরিবারের শাসন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়। জিয়া পরিবারের শাসনও জিয়াউর রহমানের পর খালেদা জিয়া অব্যাহত রাখেন। রাজনৈতিক পালাবদলে বিএনপি ক্ষমতায় এলে হয়তো তারেক রহমান উত্তরাধিকারী হিসেবে ক্ষমতায় বসবেন। তবে খালেদা জিয়ার শাসন অব্যাহত না থাকায় বিএনপির পারিবারিক শাসন কিছুটা নড়বড়ে হয়ে যায়। শেখ হাসিনার শাসন অপ্রতিরোধ্য মনে হলেও ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ পরিবারের শাসনের আপাতত অবসান ঘটে। দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতির এসব বাস্তবতা ইঙ্গিত করে, শক্ত করে পারিবারিক শাসন বা বংশীয় শাসন ফিরিয়ে আনা এখন অনেকটাই কঠিন।

তবে এই সত্য মানতে হবে যে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক শাসনে পারিবারিক রাজনীতি ও পারিবারিক ক্ষমতা বারবার ফিরে আসতেই পারে। এর বড় কারণ যেকোনো বড় দলেই ক্ষমতাসীন পরিবারের বাইরে অবিসংবাদিত নেতা হয়ে ওঠার পথই বন্ধ রাখা হয়। পরিবারের বাইরে বিচ্ছিন্ন কেউ শাসনক্ষমতায় সর্বোচ্চ পদাধিকারী হবেন, সেই চিন্তাও বোধ করি দলের ভেতর কেউ করে না।

আমাদের মতো দেশগুলোতে পারিবারিক রাজনীতির একটি ইতিবাচক দিক রয়েছে। ক্ষমতাসীনদের একই মত ও আদর্শের ধারাবাহিকতা থাকলে পরিকল্পনামতো দেশোন্নয়ন যতটা সম্ভব, বিচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতাসীন হলে তার পক্ষে অনেকটা কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ নির্দলীয় বা ছোট-দুর্বল দলের ক্ষমতাসীন কেউ কাম্য সমর্থন সাধারণত অন্য রাজনৈতিক পক্ষ থেকে পাবেন না। এমন অবস্থায় তাঁকে আপস করেই চলতে হবে। দেশের মানুষও অনেকটা অভ্যস্ত হয়ে পড়ে পারিবারিক শাসন মেনে নিতে।

রাজনৈতিক দল আমাদের মতো দেশে খুব গুরুত্ব ধারণ করে। এ কারণে নির্বাচনে প্রার্থীর চেয়েও দলীয় প্রতীক সাধারণ ভোটারের কাছে বেশি আপন। আওয়ামী লীগ ও নৌকা ঐতিহ্যবাহী দল ও প্রতীক। পাকিস্তান পর্ব থেকে নৌকার পরিচিতি। ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের যতটা না, নৌকার জয়জয়কার তার চেয়েও বেশি ছিল। বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পর বিএনপির জন্ম। সময়ের সুবিধা নিয়ে দ্রুত জনপ্রিয় হতে থাকে দলটি। এই সঙ্গে ধানের শীষও সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। এ দুই প্রতীকের দলও পারিবারিক রাজনীতি থেকে বেড়ে ওঠা। সেই তুলনায় পুরনো দল হলেও জামায়াতে ইসলামী এবং এই দলের প্রতীক দাঁড়িপাল্লা একান্ত দলীয় কর্মী-সমর্থক ছাড়া ব্যাপক জনগোষ্ঠীর কাছে তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি। তাই কোনো পর্বেই এককভাবে নির্বাচনে খুব বেশি আসন লাভ করতে পারেনি। এর পেছনের কারণ খুঁজতে গিয়ে পারিবারিক রাজনীতির বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে পারি। জামায়াতে ইসলামী আদর্শভিত্তিক দল। পারিবারিক রাজনীতির কাঠামো এই দলে নেই। 

তা ছাড়া জামায়াতে ইসলামীর দলীয় আদর্শ ও পদ্ধতি আবহমান বাংলার চিরায়ত সামাজিক-সাংস্কৃতিক ধারার সঙ্গে একাত্ম হতে পারেনি। ফলে প্রগতিশীল চিন্তার শিক্ষিত শ্রেণিকে জামায়াত যেমন আকৃষ্ট করতে পারেনি, সাধারণ মানুষের কাছেও তেমনভাবে পৌঁছতে পারেনি; যতটা পৌঁছতে পেরেছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। পারিবারিক রাজনীতির মধ্য দিয়ে জনগণের কাছে নিজের অবস্থান নিয়ে পৌঁছতে পারত জাতীয় পার্টি। কিন্তু জেনারেল এরশাদ তেমনভাবে উত্তরাধিকারী তৈরি করতে পারেননি। ফলে পারিবারিক রাজনীতির ধারাবাহিকতায় ততটা সুবিধাজনক অবস্থায় বৃহত্তর রংপুর অঞ্চল ছাড়া অন্য কোথাও দাঁড়াতে পারেনি এই দলটি।

এ দেশে পারিবারিক রাজনীতির প্রভাব অনেক বেশি। এমন বাস্তবতা থেকে বের হতে হলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হওয়া প্রয়োজন। এ দেশে গণতন্ত্র শক্ত অবস্থানে কখনো দাঁড়াতে পারেনি। পরিবারতন্ত্রের অবস্থান শক্ত থাকায় বিএনপি-আওয়ামী লীগ কখনো দলের ভেতর গণতন্ত্র চর্চা করেনি। দলের সভাপতি পদ যেন মৌরুসিপাট্টা। সম্মেলনে প্রত্যক্ষ ভোটে কখনো সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি। সম্মেলনও কালেভদ্রে হয়। শেখ হাসিনা থেকে গেছেন আজীবন সভানেত্রী। খালেদা জিয়া জেলে না গেলে, আইনের প্যাঁচে না পড়লে হয়তো সভানেত্রীই থেকে যেতেন। আদালতের রায়ে সাজাপ্রাপ্ত ছেলে তারেক রহমান পালিয়ে গিয়ে লন্ডনে অবস্থান করছেন বছরের পর বছর। দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাঁর পদাধিকারী হওয়ার কথা নয়। তবু পারিবারিক রাজনীতির ক্ষমতায় তিনি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হয়ে রইলেন। আসলে পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে গণতন্ত্রচর্চা দুর্বল বলে পারিবারিক গণ্ডিতেই রাজনীতির চালিকাশক্তি অবস্থান করেছে। দলের ভেতর থেকে নতুন নেতৃত্ব বের হতে পারছে না। পারছে না নয়, বলা যায় হতে দেওয়া হচ্ছে না।

পারিবারিক দলীয়করণ এক ধরনের বিচ্ছিন্নতার দ্বন্দ্ব তৈরি করে। এতে ফল্গুধারায় সংগোপনে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। পারিবারিক বলয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখার জন্য দলের, রাষ্ট্রের, প্রশাসনের—এমনি করে সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান প্রথমে পরিবারের এবং পরে দলের মানুষদের দিয়ে পূর্ণ করার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে যোগ্যতা থাকলেও সুবিধাবঞ্চিতরা ভেতরে ভেতরে ক্ষুব্ধ হতে থাকে। সম্প্রতি শেখ হাসিনার পতনের কারণ বিশ্লেষণ করলে এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যাবে।

এই গণতান্ত্রিক যুগে হয়তো ধারার রূপান্তর হয়েছে, কিন্তু পারিবারিক ক্ষমতার রাজনীতিতে এই ধরনে ক্ষোভ সৃষ্টি হওয়া অসম্ভব নয়। এ কারণে শেখ হাসিনার রাজনীতির ধারায় সম্ভাব্য ক্ষুব্ধতা প্রশমনের জন্য পরিবারের শক্তিমানদের নানাভাবে তুষ্ট রাখার চেষ্টা করা হতো। এসবের পথ দিয়েই দুর্নীতির বাড়বাড়ন্ত হয়েছিল। বিএনপির শাসনামলেও পারিবারিক রাজনীতি বহাল রাখতে এবং খালেদা জিয়ার ক্ষমতা আজীবন টিকিয়ে রাখার জন্য এখানেও দুর্নীতি করার দরজা খুলে দেওয়া হয়েছিল। ছক অভিন্ন। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য শুধু পরিবারকেন্দ্রিক দুর্নীতি নয়, সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনকেও দুর্নীতিগ্রস্ত করে তোলা হয়েছিল।

বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তরকালে গড়ে ওঠা আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্র ও বিএনপির পরিবারতন্ত্র অনেকটা খুঁড়িয়ে চলছে। এখন আওয়ামী লীগ সরকার পতিত। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের পরিবারতন্ত্রের ওপর তীব্র আঘাত এসেছে। আওয়ামী লীগ যদি এ দেশের রাজনীতিতে এবং রাষ্ট্রক্ষমতায় ফিরেও আসে, তবু সমাজ বাস্তবতায় পরিবারতন্ত্রের বলয়ের পুনরুত্থান কঠিন হবে। শেখ হাসিনা উত্তর বর্তমান বাস্তবতায় শেখ পরিবারের কেউ প্রবলভাবে বেরিয়ে আসতে পারবেন, তেমন ভরসা নেই।

একই ধাক্কা জিয়াউর রহমানের পরিবারতন্ত্রকেও কি বিপন্ন করে তুলছে না! খালেদা জিয়া উত্তর তারেক রহমান দলের হাল ধরবেন, এটি স্বাভাবিক। কিন্তু রাজনীতির মাঠে ঘোরতর আলোড়নের মধ্য দিয়ে তারেক রহমান যদিও ভবিষ্যতে সরকার গঠন করতে পারেন, তো সেই সরকারের স্থিতিশীলতা তৈরি কঠিন হয়ে পড়বে। বর্তমানে যতটুকু দৃশ্যমান, তাঁর পরে বিএনপির নেতৃত্বে ও ক্ষমতায় পারিবারিক রাজনীতির উত্তরাধিকার তৈরি করা খুব সহজ হবে না।

কিন্তু এই বড় দুই দলে একটি অভিন্ন সমস্যা রয়েছে। দুই দলের পরিবারের বাইরে অনেক নেতা-নেত্রী আছেন, কিন্তু পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি এমনভাবে দেয়াল তৈরি করেছে যে পরিবারের বাইরে কাউকে দলের অবিসংবাদিত নেতা ভাবার বাস্তবতা নেতাকর্মীদের মধ্যে তৈরি হয়নি। ফলে যখন পরিবারে রাজনীতির আলোতে বেরিয়ে আসার মতো কেউ না থাকবে বা দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রহণযোগ্য না হবে তখন দুই দলেই এক ধরনের অরাজকতা তৈরির আশঙ্কা দেখা দেবে। এই পর্যায়ে যে ভাঙচুর হবে, এর পরবর্তী প্রতিক্রিয়া ইতিবাচক হবে বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করবেন।

মধ্যযুগের কবি লিখেছেন, ‘রাজার সিংহাসন কভু নাহি যায় খালি’। জন-আস্থা ও শ্রদ্ধার্ঘ্য নিয়েই কোনো নেতা সামনে আবির্ভূত হবেন। সেদিনই এসব দেশের শাপমোচনের সম্ভাবনা দেখা দেবে।

লেখক: অধ্যাপক, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে