শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩২, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

দলে প্রশিক্ষণ ও গণতন্ত্রের চর্চা কেন প্রয়োজন

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দলে প্রশিক্ষণ ও গণতন্ত্রের চর্চা কেন প্রয়োজন

বাংলাদেশে গণমাধ্যমের মূলস্রোত এবং বিশেষ করে রাজনৈতিক চিন্তাবিদদের মধ্যে এখন দেশীয় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলে গণতন্ত্রের চর্চা নিয়ে বিভিন্ন প্রসঙ্গ উঠে আসছে। দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী কিংবা স্বৈরতান্ত্রিক মানসের অবসানের পর এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দলে অভ্যন্তরীণভাবে গণতন্ত্রের চর্চা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তাদের ভাষায়, দু-একটি রাজনৈতিক (ইসলামী) দল ছাড়া অন্যদের মধ্যে গণতান্ত্রিক বিধি-বিধান কিংবা নীতিনৈতিকতার চর্চা তেমন একটা দেখা যায় না। এ ক্ষেত্রে বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপি এবং মাঝারি কিংবা ছোটখাটো অন্যান্য দলের মধ্যেও গণতন্ত্র চর্চার সংকট প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে বলে তাদের অভিযোগ।

গণতান্ত্রিক আদর্শ কিংবা বিধি-বিধানে প্রত্যেক নাগরিকেরই আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কিছু মৌলিক অধিকার থাকে, যার ব্যত্যয় ঘটলে গণতন্ত্র স্বৈরতন্ত্রে কিংবা স্বেচ্ছাচারে রূপান্তরিত হয়। গণতন্ত্র আর প্রকৃত গণতন্ত্র থাকে না, সেখানে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর ইচ্ছা-অনিচ্ছা কিংবা আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হতে থাকে। গণতান্ত্রিক কাঠামোটি একটি বিজ্ঞানভিত্তিক প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হয়েছে। সেখানে উদার গণতন্ত্র ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর জোর দিয়েছে এবং তাতে গোষ্ঠী বা সরকারের কেন্দ্রীভূত ক্ষমতার প্রতি সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে।

আর সামাজিক গণতন্ত্র গোষ্ঠী, সরকার এবং বিভিন্ন সংস্থার সম্মিলিত কর্মের মাধ্যমে সাম্যের ওপর জোর দিয়েছে। বলা হয়েছে, সফল গণতন্ত্র সর্বদা বিকশিত হয় এবং নীতি দ্বারা পরিচালিত হয়, যা জনগণ নির্ণয় করে থাকে। সেখানে জনগণের অংশগ্রহণ না থাকলে গণতন্ত্রের মৌলিক কাঠামো ক্রমে ভেঙে পড়বে।

গণতন্ত্রের জন্মস্থান হিসেবে বিবেচিত গ্রিসে ডেমোক্রেসি কথাটি দুটি শব্দের সংমিশ্রণ।

‘ডেমো’ একটি নগর বা রাষ্ট্রের নাগরিক আর ‘ক্রেসি’ বা ‘ক্রাটস’ হলো ক্ষমতা বা শাসন। আধুনিক গণতন্ত্র বহু শতাব্দী ধরে রূপ নিয়েছে। গ্রেটা থুনবার্গ একজন তরুণ সুইডিশ পরিবেশ আন্দোলনকারী। আধুনিক ২১ বছর বয়স্ক এই তরুণীর ভাষায়, ‘বিজ্ঞান ও গণতন্ত্র দৃঢ়ভাবে আন্তঃসম্পর্কিত। কারণ উভয়ই বাকস্বাধীনতা, তথ্য এবং স্বচ্ছতার ওপর নির্মিত।

আপনি যদি গণতন্ত্রকে সম্মান না করেন তাহলে আপনি সম্ভবত বিজ্ঞানকে সম্মান করবেন না। আর আপনি যদি বিজ্ঞানকে সম্মান না করেন তাহলে সম্ভবত আপনি গণতন্ত্রকে সম্মান করবেন না।’ এখানে গণতন্ত্রের সঙ্গে বিজ্ঞানকে টেনে আনার একটি গভীর তাৎপর্য রয়েছে। কারণ থুনবার্গ বলেছেন, গণতন্ত্র ও বিজ্ঞান দৃঢ়ভাবে আন্তঃসম্পর্কিত। এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও সমাজবিজ্ঞানও বৃহত্তরভাবে বিজ্ঞানের ক্রমবিকাশের ফল। এবং এদের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে জনগণ এবং বিশেষ করে একটি বৃহত্তর জনসমাজ কিংবা একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা, যাতে জনগণের মৌলিক অধিকার ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা সৃষ্টি করা হবে, অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করা হবে। সুতরাং এই সম্পূর্ণ বিষয়টিই একটি বিজ্ঞানভিত্তিক সমন্বিত প্রচেষ্টা। এই প্রচেষ্টায় শাসক ও শাসিত, সরকার ও জনগণ কিংবা নেতা ও কর্মীর মধ্যে তাদের দায়দাযিত্ব সম্পর্কে সুস্পষ্ট কিছু শিক্ষা বা জ্ঞান থাকতে হবে, যা খুব কঠিন কোনো অনুশীলন বা চর্চা নয়। তা না হলে গণতন্ত্রের নামে বারবারই এক ব্যক্তি কিংবা গোষ্ঠীর শাসন জগদ্দল পাথরের মতো নেমে আসবে। এ ক্ষেত্রে কোনো রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের মাধ্যমে তাদের উচ্ছেদ করা ছাড়া ভিন্ন পথ থাকবে না। কিন্তু তাতেও প্রকৃত গণতন্ত্র কিংবা জনগণের কোনো মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হবে না, যতক্ষণ না তারা তাদের অধিকার সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন হয়ে ওঠে। বর্তমানে আমাদের দেশে গণতন্ত্র শব্দটি অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও তার অন্তর্নিহিত অর্থ কিংবা তাৎপর্য সম্পর্কে না শাসক, না শাসিত মানুষ—কেউই তেমনভাবে অবগত কিংবা ওয়াকিফহাল নয়। এখানে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলই শাসকশ্রেণির মূল লক্ষ্য; কোনো নীতি-আদর্শ বাস্তবায়ন নয়। সে কারণেই এত গণ-আন্দোলন, গণ-অভ্যুত্থান কিংবা তথাকথিত গণবিপ্লবের পরও প্রকৃত গণতন্ত্রের প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় না। স্বৈরাচার কিংবা কর্তৃত্ববাদ বিভিন্ন রূপে বারবার ফিরে আসে। এর জন্য মূলত দায়ী করা হয়েছে আমাদের দেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে অভ্যন্তরীণভাবে গণতন্ত্রের চর্চা না থাকাকে।
আমাদের দেশে বিশেষ করে আশির দশক থেকে ঢাকা কিংবা চট্টগ্রামের মতো বড় বড় মহানগরীতে কোনো জনসমাবেশ করতে হলে ট্রাকে ট্রাকে ভাড়া করে বিভিন্ন বস্তি থেকে লোক উঠিয়ে আনতে হয়েছে। এখানে এ কথা বলার কোনো অবকাশ নেই যে সেই মানুষগুলোর প্রকৃত অর্থে কোনো রাজনৈতিক সচেতনতা কিংবা গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ ছিল না। তারা কিছু নগদ পয়সার জন্য যার-তার সভায় যোগ দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের কথা সম্পূর্ণ আলাদা। তারা দলের সংগৃহীত সদস্য। শহর-নগর কিংবা গ্রামগঞ্জের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে তাদের সংগ্রহ করে দলের সদস্য পদ দেওয়া হয়। কিন্তু বিভিন্ন সংকটের কারণে তাদের উপযুক্ত রাজনৈতিক শিক্ষা কিংবা প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয় না। কর্মসংস্থানের অভাবে আমাদের দেশের তরুণ ছাত্রসমাজের একটা বিশাল অংশই শেষ পর্যন্ত বেকার থেকে যায়। প্রথাগত চাকরির অভাবে তাদের বেশির ভাগই অনিয়মিত ‘টুকটাক কাজ’ কিংবা খণ্ডকালীনভাবে ছোটখাটো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে থাকে। আর তা-ও সম্ভব না হলে ‘বাপের খেয়ে বনের মোষ তাড়ায়’। বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন কিংবা গণসংগঠনের সঙ্গে জড়িত হয়ে শহর-নগর এবং গ্রামগঞ্জে তথাকথিত জনপ্রতিনিধিদের তল্পিবাহক হয়ে সময় কাটায়। মন্ত্রী, এমপি, মেয়র কিংবা চেয়ারম্যানের অফিসে ভিড় জমায়। বিভিন্ন কাজের তদবির করে ‘টু পাইস আর্ন’ করার আপ্রাণ চেষ্টা করে। মিছিলে-মিটিংয়ে স্লোগান দেয় এবং দল ভারী করে। এভাবেই বেকার ছাত্র-যুবকরা ক্রমে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, মাস্তানি এবং এমনকি ধর্ষণসহ বিভিন্ন অসামাজিক কাজের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। সেসব কারণে তাদের বেশির ভাগেরই বিপুল সম্ভাবনাময় জীবনটা নষ্ট হয়ে যায়। তাদের কেউ কেউ সন্তানের পিতা হয়েও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। নয়তো বিভিন্ন যুব সংগঠনে নাম লিখিয়ে শেষ পর্যন্ত দু-একজন স্থানীয় সরকারের মেম্বার বা কাউন্সিলর বনে যায়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বিশেষ চিন্তার বিষয় হচ্ছে, তাদের মধ্যে প্রকৃত অর্থে কোনো গণতান্ত্রিক বা রাজনৈতিক মূল্যবোধ কাজ করে না। কারণ তাদের মধ্যে উপরোক্ত প্রশিক্ষণ বা অনুশীলনের কোনো ছাপ নেই। তারা কোনো দলীয় নীতি-আদর্শ, গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র নিয়ে মাথা ঘামায় না। তাদের মনোযোগ কিংবা দৃষ্টি নিবদ্ধ থাকে মূলত চাঁদাবাজি, ভাগ-বাটোয়ারা কিংবা যেভাবেই হোক অর্থ উপার্জনের দিকে। সেখান থেকেই মূলত শুরু হয় রাজনৈতিক অবক্ষয় কিংবা বিভিন্ন রাজনৈতিক গণসংগঠনের নামে নীতিনৈতিকতার ধস।

ফিরে আসি দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক সংঠন হিসেবে বিএনপির কথায়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবদ্দশায় তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের বিভিন্ন পর্যায়ে রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। এর পেছনে তৎকালীন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতা অধ্যাপক ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষিত সচেতন নেতার অবদান ছিল। তাঁরা দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়মিতভাবে ক্লাস নিতেন এবং রাজনৈতিকভাবে মৌলিক কিছু প্রশিক্ষণ দিতেন। মরহুম মশিয়ুর রহমানের মতো প্রাজ্ঞ প্রবীণ নেতা জিয়াউর রহমান প্রদত্ত ১৯ দফা উন্নয়ন কর্মসূচির বিভিন্ন ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ দিতেন। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর থেকে সেসব সম্পূর্ণভাবে উধাও হয়ে গেছে। কৃষিজমি আবাদ, মৎস্য চাষ কিংবা নিরাপত্তাজনিত কারণে কেন দেশের প্রত্যন্ত প্রান্তরেও খাল কাটার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে—এখন সেসব কথা কেউ বলে না। দলের স্থানীয় পর্যায়ের নেতা নির্বাচনেও স্থানীয় নেতাকর্মীদের মতামত নেওয়া হয় না, পরামর্শ করা হয় না তাদের সঙ্গে। ওপর থেকে একটি কমিটি চাপিয়ে দেওয়া হয়। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের প্রায় দেড় দশকের বেশি সময়ে উল্লিখিত সাংগঠনিক কাজগুলো খুব বেশি করা হয়নি। হাসিনা সরকারের প্রায় শেষ সময়ে বিভাগীয় পর্যায়ে বিএনপির বিভিন্ন গণসমাবেশ কৃতিত্বের সঙ্গে সাফল্যমণ্ডিত করা গেলেও দলের কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়নি নির্ধারিত সময়ের বহু পরও। এর অন্যতম প্রধান কারণ দলীয় প্রধান খালেদা জিয়ার কারাবরণ ও অসুস্থতা। তা ছাড়া দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান দীর্ঘদিন প্রবাসে নির্বাসিত অবস্থায় রয়েছেন। তার পরও এখন বিভিন্ন পর্যায়ে প্রশ্ন উঠেছে, খালেদা জিয়ার বন্দি অবস্থা কিংবা তারেক রহমানের নির্বাসনের কারণে কি দলীয় সাংগঠনিক অবস্থা একেবারে অচল হয়ে পড়তে পারে? একদিকে আওয়ামী লীগের হামলা-মামলা ও জেল-জুলুম এবং অন্যদিকে দলীয় সাংগঠনিক তৎপরতার অভাবে দলীয় নেতাকর্মীরা সব দিক থেকেই অত্যন্ত স্থবির হয়ে পড়েছিল। সে অবস্থায় দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র চর্চার কথা বলাই অবান্তর। কিন্তু আজ ফ্যাসিবাদমুক্ত অবস্থায় সেই ব্যবস্থা কি জরুরি ভিত্তিতে এখন থেকে নেওয়া যেতে পারে না?

আমাদের দেশে রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চা নেই—এ অভিযোগ নতুন নয়। সে কারণেই অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনে করেন, বিগত দেড় দশকে আমাদের স্বৈরাচারবিরোধী কোনো আন্দোলন সাফল্যের মুখ দেখেনি। তা ছাড়া দলীয় কর্মীদের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা কিংবা প্রকৃত শিক্ষা ক্রমে হারিয়ে যেতে বসেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে এখানেই অন্যান্য দলের নেতাকর্মীদের পার্থক্য। এরা অত্যন্ত রাজনীতিসচেতন অগ্রপথের যাত্রী। জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনের নেতাকর্মীদের মধ্যে বিভিন্ন গোপন সভার আয়োজন করা হয়। এই নেতাকর্মীদের সভাগুলো সম্ভব হলে প্রায় নিয়মিতভাবেই চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ফলে তাদের মধ্যে গণতান্ত্রিক শিক্ষা ও ধ্যানধারণা এবং মাঠ পর্যায়ে আন্দোলনের প্রশিক্ষণ কৌশলগতভাবে একটি উন্নত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাই রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ কিংবা অনুশীলনের অভাবে অন্যরা যখন চাঁদাবাজি, দখলদারি এবং অবৈধ সিন্ডিকেট গড়ে তোলা নিয়ে ব্যস্ত, তখন উল্লিখিতরা সংগঠন গড়ে তোলা, গণতন্ত্রের অধিক চর্চা করা কিংবা তাদের ভবিষ্যৎ কর্মসূচি প্রণয়নে মনোনিবেশ করতে পারছে। যত প্রতিকূল অবস্থার মধ্য দিয়েই বিএনপি এখন দিনাতিপাত করুক না কেন, দলীয় কর্মীদের মধ্যে সংগঠন জোরদার করার লক্ষ্যে প্রশিক্ষণ ও গণতন্ত্র চর্চার বিষয়টি অত্যন্ত জোরদার করতে হবে। তা না হলে ছাত্রসমাজ ও তরুণ কর্মিবাহিনীকে অবক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে না এবং শেষ পর্যন্ত দল ও নিজের নেতৃত্বও রক্ষা করতে পারবে না। কারণ শেষ বিচারে রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ, গণতন্ত্রের চর্চা ও সংগঠনকে দুর্নীতি ও সামাজিক অনাচারমুক্ত রাখার মাধ্যমে এগিয়ে যেতে হবে। সেখানেই সাফল্য নিহিত রয়েছে। নতুবা ক্ষমতায় গেলেও তা স্থায়ী হবে না। পরিণতি হতে পারে অনেকটা ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মতোই।

লেখক: বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা