শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরি

মো. খলিলুর রহমান সজল
অনলাইন ভার্সন
নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরি

বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত উন্নতির দিকে থাকলেও নিত্যপণ্যের বাজারের অস্থিতিশীলতা সমাজের এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিত্যপণ্যের অপ্রাপ্যতা এবং মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের ব্যয়ভার বাড়িয়ে তুলছে। পণ্যের উচ্চমূল্যের কারণে অনেক পরিবার তাদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে, যা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরিফেলছে। সরকার বিভিন্ন সময়ে পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নানা পদক্ষেপ নিলেও তা যথেষ্ট ফলপ্রসূ হচ্ছে না।

আমাদের বাজারব্যবস্থায় সরবরাহ শৃঙ্খলে বিভিন্ন বাধা, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, মধ্যস্বত্বভোগীদের অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের প্রবণতা, কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজারে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি কারণে দ্রবমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি। বর্তমান বাস্তবতায় বাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এতে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল হবে এবং ভোক্তাদের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসবে। নিত্যপণ্যের বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে নিম্নবর্ণিত সংস্কার জরুরি।

সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন

নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখার পূর্বশর্ত হলো পণ্যের সঠিক ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা। উৎপাদন বা আমদানি থেকে শুরু করে বাজারে পণ্য পৌঁছানো পর্যন্ত একাধিক স্তরের সরবরাহ শৃঙ্খল রয়েছে, যা মাঝে মাঝে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায়। সরবরাহ শৃঙ্খলের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা ও কার্যকর পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন, যাতে মজুদদার ও কালোবাজারির দৌরাত্ম্য কমে আসে। সরবরাহব্যবস্থার ডিজিটাইজেশনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে পণ্যের উৎপাদন থেকে বিপণন পর্যন্ত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেকর্ড হবে এবং সংশিষ্ট বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো তা মনিটর করতে পারবে। ডিজিটাল সরবরাহ ব্যবস্থা গ্রহণ করার ফলে ব্যবসায়ীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভোক্তাদের মাঝেও আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। মানবসম্পদ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বাজারের সরবরাহ শৃঙ্খল আরো দক্ষ ও কার্যকর করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া সরকার নিজস্ব উদ্যোগে কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের সরবরাহ বাড়ালে এমনিতেই সেই পণ্যের দাম কমে আসবে। এতে অনৈতিকভাবে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার অস্থিতিশীল করা সম্ভব হবে না। এ ব্যাপারে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কর্মকাণ্ড আরো বিস্তৃত ও গতিশীল করতে হবে। একই সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি।
 
পাইকারি বাজার ব্যবস্থার পুনর্গঠন

পাইকারি বাজার ব্যবস্থা যেকোনো দেশের অর্থনীতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। এটি উৎপাদক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশে পাইকারি বাজারের ওপর নির্ভরশীলতা বেশি থাকা সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত এই বাজারগুলোকে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে পাইকারি বাজারে পণ্যের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট মানদণ্ড বা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা নেই। এ অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হলে সরকারকে উদ্যোগী ভূমিকা নিয়ে পাইকারি বাজার ব্যবস্থা পুনর্গঠন করতে হবে। স্থানীয় বাজারগুলোতে নিয়ন্ত্রিত মূল্য নির্ধারণ এবং সাপ্তাহিক মূল্যতালিকা প্রচলনের ব্যবস্থা করা দরকার। এ ছাড়া বাজার পরিস্থিতি আরো স্থিতিশীল করতে পাইকারি বাজারের আধুনিকায়ন, স্টোরেজ সুবিধা বৃদ্ধি এবং দাম নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যদিও পাইকারি বাজার ব্যবস্থার পুনর্গঠন একটি জটিল প্রক্রিয়া, তার পরও যতক্ষণ পর্যন্ত পাইকারি বাজার ব্যবস্থা পুনর্গঠন করা না যাবে ততক্ষণ পণ্যের অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না।

কৃষক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন

কৃষিপণ্যের বাজারব্যবস্থা আরো দক্ষ ও কার্যকর করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো কৃষক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন। এই সংযোগ স্থাপন নিশ্চিত করা গেলে মধ্যস্বত্বভোগী এড়ানো যাবে। ফলে কৃষকরা তাদের উৎপাদন করা পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাবে এবং তারা পণ্য উৎপাদনে আরো বেশি উৎসাহী হবে। এ ছাড়া ভোক্তারাও কম দামে কৃষিপণ্য ক্রয় করতে পারবে। তাই প্রতিটি উপজেলায় কৃষকদের জন্য অন্তত একটি কৃষি বিপণন কেন্দ্র বা ‘কৃষকবাজার’ স্থাপন করার ব্যবস্থা নিতে হবে, যেখানে কৃষকরা সরাসরি পণ্য বিক্রি করতে পারবে। এই লক্ষ্যে একটি উপযুক্ত নীতিমালা এবং কৃষকবাজারের একটি আদর্শ মডেল প্রণয়ন করা জরুরি। এ ছাড়া একাধিক কৃষক মিলে একটি সমবায় সংস্থা গঠন করলে সহজে ও ন্যায্য মূল্যে তাদের উৎপাদন করা পণ্য একসঙ্গে বিক্রি করতে পারবে। এতে প্রান্তিক কৃষকরা তাদের উৎপন্ন পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক দাম পাবে। এ ব্যাপারে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও সমবায় অধিদপ্তর যৌথভাবে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। কৃষকবাজার ব্যবস্থা চালু করা গেলে কৃষকদের আয় বাড়বে, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং ভোক্তারাও সঠিক দামে গুণমানসম্পন্ন কৃষিপণ্য ক্রয় করতে পারবে।

মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে আইনের প্রয়োগ

কালোবাজারি ও মজুদদারের নিয়ন্ত্রণে আমাদের পণ্যবাজার। আলু, পেঁয়াজ, ডিম, চাল, ডাল, তেল, চিনি—সব কিছুর দামই তথাকথিত মজুদদার ও আড়তদার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। দেশে উৎপন্ন কিংবা বিদেশ থেকে আমদানি করা প্রায় সব ভোগ্য পণ্যই এখন সিন্ডিকেটের কবলে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও মজুদদার দেশে উৎপন্ন পণ্যে সিন্ডিকেট তৈরি করে থাকে। বিদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের নিয়ন্ত্রণও গুটিকয়েক বড় করপোরেটের হাতে। ফলে সেখানেও রয়েছে সিন্ডিকেটের অদৃশ্য হাত। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর আওতায় মজুদদারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ না থাকায় ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ অধিদপ্তর মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারছে না। তাই দণ্ডবিধি অথবা বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ প্রয়োগ করার মাধ্যমে মজুদদারি ও কালোবাজারির বিরুদ্ধে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। জেল ও আর্থিক জরিমানার বিধান রেখে মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে একটি যুগোপযোগী নতুন আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা দরকার। নিয়মিত অভিযান এবং আইনের কঠোর প্রয়োগের মাধ্যমে বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

পণ্যের মূল্যতথ্য প্রচারণা এবং ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধি
 
পণ্যের মূল্যতথ্য প্রচারণা এবং ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি উৎপাদক ও ভোক্তা উভয়ের জন্যই উপকারী। ক্রেতার কাছে পণ্যের মূল্যতথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা গেলে একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। এতে ক্রেতাদের পণ্য ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয় এবং বাজারে একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা বজায় থাকে। প্রযুক্তির সাহায্যে নিত্যপণ্যের মূল্য জনগণের কাছে সরাসরি পৌঁছে দেওয়া যেতে পারে। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে অনলাইন বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক মূল্যতালিকা প্রকাশ করা গেলে ক্রেতারা বাজারের প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে। এ ছাড়া ভোক্তাদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে তারা অবগত হয়ে যাচাই-বাছাই করে পণ্য কিনতে পারে।

নীতিগত ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা

বাজারের জন্য একটি কার্যকর নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে সরকারের ভূমিকা শক্তিশালী করতে হবে। পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বশীল সংস্থা, যেমন- ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ অধিদপ্তর, প্রতিযোগিতা কমিশন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরসহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে হবে এবং নিয়মিত নজরদারি ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে। এতে অপ্রত্যাশিত মজুদদারি বা মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকার আরো কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অভিযান চালিয়ে পণ্যের দাম কমানো যাবে না। নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য প্রস্তাবিত সংস্কারসমূহ বাস্তবায়ন করা সময়ের দাবি।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, ভলান্টারি কনজিউমারস ট্রেনিং অ্যান্ড অ্যাওয়্যারনেস সোসাইটি (ভোক্তা)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা