শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৭, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরি

মো. খলিলুর রহমান সজল
অনলাইন ভার্সন
নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরি

বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত উন্নতির দিকে থাকলেও নিত্যপণ্যের বাজারের অস্থিতিশীলতা সমাজের এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিত্যপণ্যের অপ্রাপ্যতা এবং মূল্যবৃদ্ধি সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের ব্যয়ভার বাড়িয়ে তুলছে। পণ্যের উচ্চমূল্যের কারণে অনেক পরিবার তাদের জীবনযাত্রার মান বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে, যা দীর্ঘ মেয়াদে তাদের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় নেতিবাচক প্রভাব নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সংস্কার জরুরিফেলছে। সরকার বিভিন্ন সময়ে পণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে নানা পদক্ষেপ নিলেও তা যথেষ্ট ফলপ্রসূ হচ্ছে না।

আমাদের বাজারব্যবস্থায় সরবরাহ শৃঙ্খলে বিভিন্ন বাধা, সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, মধ্যস্বত্বভোগীদের অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের প্রবণতা, কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাজারে পণ্যের দাম বাড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি কারণে দ্রবমূল্যের অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি। বর্তমান বাস্তবতায় বাজারে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। এতে নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল হবে এবং ভোক্তাদের মাঝে স্বস্তি ফিরে আসবে। নিত্যপণ্যের বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে নিম্নবর্ণিত সংস্কার জরুরি।

সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন

নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখার পূর্বশর্ত হলো পণ্যের সঠিক ও নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করা। উৎপাদন বা আমদানি থেকে শুরু করে বাজারে পণ্য পৌঁছানো পর্যন্ত একাধিক স্তরের সরবরাহ শৃঙ্খল রয়েছে, যা মাঝে মাঝে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যায়। সরবরাহ শৃঙ্খলের প্রতিটি স্তরে স্বচ্ছতা ও কার্যকর পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন, যাতে মজুদদার ও কালোবাজারির দৌরাত্ম্য কমে আসে। সরবরাহব্যবস্থার ডিজিটাইজেশনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে পণ্যের উৎপাদন থেকে বিপণন পর্যন্ত তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেকর্ড হবে এবং সংশিষ্ট বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো তা মনিটর করতে পারবে। ডিজিটাল সরবরাহ ব্যবস্থা গ্রহণ করার ফলে ব্যবসায়ীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি ভোক্তাদের মাঝেও আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। মানবসম্পদ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে বাজারের সরবরাহ শৃঙ্খল আরো দক্ষ ও কার্যকর করা সম্ভব হবে। এ ছাড়া সরকার নিজস্ব উদ্যোগে কোনো নির্দিষ্ট পণ্যের সরবরাহ বাড়ালে এমনিতেই সেই পণ্যের দাম কমে আসবে। এতে অনৈতিকভাবে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাজার অস্থিতিশীল করা সম্ভব হবে না। এ ব্যাপারে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) কর্মকাণ্ড আরো বিস্তৃত ও গতিশীল করতে হবে। একই সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা জরুরি।
 
পাইকারি বাজার ব্যবস্থার পুনর্গঠন

পাইকারি বাজার ব্যবস্থা যেকোনো দেশের অর্থনীতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। এটি উৎপাদক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যকার সেতুবন্ধ হিসেবে কাজ করে। বাংলাদেশে পাইকারি বাজারের ওপর নির্ভরশীলতা বেশি থাকা সত্ত্বেও আজ পর্যন্ত এই বাজারগুলোকে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া সম্ভব হয়নি। ফলে পাইকারি বাজারে পণ্যের দাম নির্ধারণের ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট মানদণ্ড বা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা নেই। এ অবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে হলে সরকারকে উদ্যোগী ভূমিকা নিয়ে পাইকারি বাজার ব্যবস্থা পুনর্গঠন করতে হবে। স্থানীয় বাজারগুলোতে নিয়ন্ত্রিত মূল্য নির্ধারণ এবং সাপ্তাহিক মূল্যতালিকা প্রচলনের ব্যবস্থা করা দরকার। এ ছাড়া বাজার পরিস্থিতি আরো স্থিতিশীল করতে পাইকারি বাজারের আধুনিকায়ন, স্টোরেজ সুবিধা বৃদ্ধি এবং দাম নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যদিও পাইকারি বাজার ব্যবস্থার পুনর্গঠন একটি জটিল প্রক্রিয়া, তার পরও যতক্ষণ পর্যন্ত পাইকারি বাজার ব্যবস্থা পুনর্গঠন করা না যাবে ততক্ষণ পণ্যের অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না।

কৃষক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন

কৃষিপণ্যের বাজারব্যবস্থা আরো দক্ষ ও কার্যকর করার একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলো কৃষক ও খুচরা বিক্রেতার মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন। এই সংযোগ স্থাপন নিশ্চিত করা গেলে মধ্যস্বত্বভোগী এড়ানো যাবে। ফলে কৃষকরা তাদের উৎপাদন করা পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাবে এবং তারা পণ্য উৎপাদনে আরো বেশি উৎসাহী হবে। এ ছাড়া ভোক্তারাও কম দামে কৃষিপণ্য ক্রয় করতে পারবে। তাই প্রতিটি উপজেলায় কৃষকদের জন্য অন্তত একটি কৃষি বিপণন কেন্দ্র বা ‘কৃষকবাজার’ স্থাপন করার ব্যবস্থা নিতে হবে, যেখানে কৃষকরা সরাসরি পণ্য বিক্রি করতে পারবে। এই লক্ষ্যে একটি উপযুক্ত নীতিমালা এবং কৃষকবাজারের একটি আদর্শ মডেল প্রণয়ন করা জরুরি। এ ছাড়া একাধিক কৃষক মিলে একটি সমবায় সংস্থা গঠন করলে সহজে ও ন্যায্য মূল্যে তাদের উৎপাদন করা পণ্য একসঙ্গে বিক্রি করতে পারবে। এতে প্রান্তিক কৃষকরা তাদের উৎপন্ন পণ্যের প্রতিযোগিতামূলক দাম পাবে। এ ব্যাপারে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর ও সমবায় অধিদপ্তর যৌথভাবে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। কৃষকবাজার ব্যবস্থা চালু করা গেলে কৃষকদের আয় বাড়বে, মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য কমবে এবং ভোক্তারাও সঠিক দামে গুণমানসম্পন্ন কৃষিপণ্য ক্রয় করতে পারবে।

মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে আইনের প্রয়োগ

কালোবাজারি ও মজুদদারের নিয়ন্ত্রণে আমাদের পণ্যবাজার। আলু, পেঁয়াজ, ডিম, চাল, ডাল, তেল, চিনি—সব কিছুর দামই তথাকথিত মজুদদার ও আড়তদার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। দেশে উৎপন্ন কিংবা বিদেশ থেকে আমদানি করা প্রায় সব ভোগ্য পণ্যই এখন সিন্ডিকেটের কবলে। এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী ও মজুদদার দেশে উৎপন্ন পণ্যে সিন্ডিকেট তৈরি করে থাকে। বিদেশ থেকে আমদানি করা পণ্যের নিয়ন্ত্রণও গুটিকয়েক বড় করপোরেটের হাতে। ফলে সেখানেও রয়েছে সিন্ডিকেটের অদৃশ্য হাত। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর আওতায় মজুদদারদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ না থাকায় ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ অধিদপ্তর মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারছে না। তাই দণ্ডবিধি অথবা বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ প্রয়োগ করার মাধ্যমে মজুদদারি ও কালোবাজারির বিরুদ্ধে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। জেল ও আর্থিক জরিমানার বিধান রেখে মজুদদারি ও কালোবাজারি রোধে একটি যুগোপযোগী নতুন আইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা দরকার। নিয়মিত অভিযান এবং আইনের কঠোর প্রয়োগের মাধ্যমে বাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে।

পণ্যের মূল্যতথ্য প্রচারণা এবং ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধি
 
পণ্যের মূল্যতথ্য প্রচারণা এবং ভোক্তা সচেতনতা বৃদ্ধি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি উৎপাদক ও ভোক্তা উভয়ের জন্যই উপকারী। ক্রেতার কাছে পণ্যের মূল্যতথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করা গেলে একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক বাজারব্যবস্থা সৃষ্টি করা সম্ভব হবে। এতে ক্রেতাদের পণ্য ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ সহজ হয় এবং বাজারে একটি সুস্থ প্রতিযোগিতা বজায় থাকে। প্রযুক্তির সাহায্যে নিত্যপণ্যের মূল্য জনগণের কাছে সরাসরি পৌঁছে দেওয়া যেতে পারে। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে অনলাইন বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক মূল্যতালিকা প্রকাশ করা গেলে ক্রেতারা বাজারের প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে পরিচিত হতে পারবে। এ ছাড়া ভোক্তাদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিতে হবে, যাতে তারা অবগত হয়ে যাচাই-বাছাই করে পণ্য কিনতে পারে।

নীতিগত ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা

বাজারের জন্য একটি কার্যকর নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা করে সরকারের ভূমিকা শক্তিশালী করতে হবে। পাশাপাশি বাজার ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বশীল সংস্থা, যেমন- ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষণ অধিদপ্তর, প্রতিযোগিতা কমিশন, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরসহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে হবে এবং নিয়মিত নজরদারি ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে। এতে অপ্রত্যাশিত মজুদদারি বা মূল্যবৃদ্ধি রোধে সরকার আরো কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু অভিযান চালিয়ে পণ্যের দাম কমানো যাবে না। নিত্যপণ্যের বাজার স্থিতিশীল রাখার জন্য প্রস্তাবিত সংস্কারসমূহ বাস্তবায়ন করা সময়ের দাবি।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, ভলান্টারি কনজিউমারস ট্রেনিং অ্যান্ড অ্যাওয়্যারনেস সোসাইটি (ভোক্তা)।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে