শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

ফাহিম মাশরুর
অনলাইন ভার্সন
তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

বিগত সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-একেক সময়ে একেক নামে তথ্য-প্রযুক্তি খাতকে শুধু রাজনৈতিক জনপ্রিয়তার সস্তা স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সারা বিশ্বে, বিশেষ করে আমাদের আশপাশের দেশে। এই বিশাল সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বিশাল সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনমানের যে উন্নয়ন যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজনহয়েছে, আমরা তার ধারেকাছেও কিছু করতে পারিনি। যথেচ্ছভাবে টাকা খরচ করা হয়েছে। জনগণের ট্যাক্সের হাজার হাজার কোটি টাকা যেমন অপচয় হয়েছে, বিদেশ থেকে ঋণ নিয়েও বিশাল বিশাল প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

ফলাফল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শূন্য! দেশের বড় একটা অংশ এখনো ইন্টারনেট, স্মার্টফোন ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবা থেকে বঞ্চিত, অন্যদিকে ব্যাপক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে শক্তিশালী ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে তথ্য-প্রযুক্তি খাত এখনো দাঁড়াতে পারেনি এবং লাখ লাখ তরুণের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। বিগত বছরগুলোতে এই খাতে কী ধরনের লুটপাট হয়েছে তা আমরা সবাই কমবেশি জানি। এগুলো নিয়ে শ্বেতপত্র ও অনেক মিডিয়া রিপোর্ট হয়েছে, আরো হয়তো অনেক কিছুই সামনে আসবে। আমি বরং বলতে চাই, আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে কোন কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বা সংস্কার করা উচিত, যার মাধ্যমে জনগণ তথ্য-প্রযুক্তির কিছু সুবিধা অল্প সময়েই পেতে পারে।

প্রথমেই বলব, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আমাদের মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এটি না করলে আমরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি- এই ক্ষেত্রগুলোতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে পারব না। খুব ছোট একটা উদাহরণ- ভালো শিক্ষকের অভাবে গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা গণিত, বিজ্ঞান বা ইংরেজির মতো বিষয়গুলো শিখতে পারছে না। এর খুব সহজ সমাধান ই-লার্নিং ও ই-এডুকেশন।

আমাদের দেশের বেশ কিছু স্টার্টআপ ভালো ই-লার্নিং কনটেন্ট তৈরি করছে। এগুলো যদি গ্রামের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ব্যবহার করতে পারে তাহলে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি শিক্ষার মানে ব্যাপক পরিবর্তন আনা খুব অল্প সময়েই সম্ভব। কিন্তু এর প্রধান বাধা গ্রামের দরিদ্র ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর স্মার্টফোন নেই। যাদের আছে তারাও মোবাইল ডেটার উচ্চমূল্যের কারণে এই সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারছে না। প্রশ্ন উঠতে পারে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বা সরকারের কী করার আছে? নিশ্চয়ই আছে! অনেকেই হয়তো জানে না, ১০০ টাকার মোবাইল ডেটার খরচের প্রায় অর্ধেক সরকারের পকেটে যায় (স্পেকট্রাম ফি, রেভিনিউ শেয়ারিং, ভ্যাট, এএইটি হিসেবে)।

বিগত সরকার টেলিকমিউনিকেশন খাতকে লুটপাটের জন্য অর্থ আদায়ের অন্যতম খাত হিসেবে ব্যবহার করেছে। বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকা শুধু এই খাত থেকেই নেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় এই চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে এখনই। ইন্টারনেটের বেশি দামের আরো একটি কারণ হচ্ছে, এই সেক্টরে বেশ কিছু বাধ্যতামূলক কৃত্রিম ‘লেয়ার’ ও ‘লাইসেন্স’ তৈরি করা হয়েছিল কিছু গোষ্ঠীকে কোনো ভ্যালু অ্যাড ছাড়াই টাকা কামানোর সুযোগ দিতে। এনটিটিএন ও আইআইজি এ রকম দুটি কৃত্রিম লেয়ার। এই দুটি লেয়ার উঠিয়ে দিলে এখনই ঢাকার বাইরে ইন্টারনেটের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমতে পারে। এ ছাড়া টেলিকমিউনিকেশনে বেশ কিছু ছোটখাটো সংস্কার করলে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম বর্তমান থেকে অর্ধেকে নিয়ে আসা আগামী দুই থেকে তিন মাসেই সম্ভব সরকারের কোনো ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই। 

কিন্তু শুধু মোবাইল ডেটার দাম কমালেই হবে না, স্মার্টফোনের দামও কমাতে হবে। দুর্ভাগ্যজনক হলো, সরকারের ট্যাক্স ও ভ্যাট পলিসির লোকেরা এখনো মনে করে, মোবাইল সেট একটা বিলাসী পণ্য! তাই এর ওপর অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপ করা হয় সব সময়। এটি শূন্যে নামিয়ে আনতে  হবে। এ ছাড়া সাধারণ নাগরিকরা যাতে কিস্তিতে স্মার্টফোন কিনতে পারে, সে জন্য মোবাইল অপারেটরদের অনুমতি দিতে হবে। দেশে মাত্র ৪০ শতাংশ মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করে, ভারতে এটি ৭০ শতাংশের বেশি। আমরা যদি মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমাতে পারি এবং স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়াতে পারি, তাহলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি খাতে বৈপ্লবিক সংস্কার নিয়ে আসতে পারব অতি অল্প সময়েই।

দ্বিতীয়ত, আমাদের সরকারের সব সার্ভিস ডেলিভারি ডিজিটাল করার ব্যাপারে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। কিছু কিছু মন্ত্রণালয়ে যে গত কয়েক বছরে একেবারেই হয়নি, তা নয়। কিন্তু বেশির ভাগ কাজ হয়েছে শুধু লোক-দেখানো ও বড় বড় প্রজেক্ট তৈরি করে দুর্নীতি করার জন্য। কোন ডিজিটাইজেশন প্রজেক্টের কী স্ট্যাটাস সেটা খুব তাড়াতাড়ি অডিট করে সমস্যা থাকলে সেগুলো ফিক্স করতে হবে। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ডিজিটাল সিস্টেমগুলোর যথাযথ ব্যবহার। অনেক ক্ষেত্রেই প্রজেক্ট করা হয়েছে, কিন্তু ব্যবহার করা হচ্ছে না। মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি বিভাগে একজন ‘ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন চ্যাম্পিয়ন’ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। এটি সরকারের ভেতর থেকে না, বাইরে থেকে খণ্ডকালীন নিয়োগ হিসেবে করতে হবে। তাঁর কাজ হবে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন কাজগুলো সমন্বয় করা। এ ছাড়া সরকারকে একটি নতুন নীতি প্রণয়ন করতে হবে যে আগামী দু-তিন বছর সব ধরনের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট স্থানীয় সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান দিয়ে করতে হবে। এতে একদিকে যেমন কম খরচে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন করা যাবে, অন্যদিকে স্থানীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, যাতে ভবিষ্যতে বিদেশি ভেন্ডরদের ওপর নির্ভরশীলতা না থাকে।

তৃতীয়ত এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো আমাদের একটি শক্তিশালী তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি। এখন পর্যন্ত দেশে যে তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশ লাভ করছে, তা একেবারেই কোনো ধরনের স্ট্র্যাটেজিক দীর্ঘমেয়াদি ভিশন ছাড়াই (এত দিন ভিশন বলতে শুধু বোঝানা হতো আমরা কত বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করব!)। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব কিছু দ্রুত পাল্টে দিচ্ছে। আমরাও এর থেকে দূরে থাকতে পারব না। আমাদের নতুন ইন্ডাস্ট্রি ভিশনে নতুন প্রযুক্তিগত ডিসরাপশনগুলো ধারণ করতে হবে। স্থানীয় ইন্ডাস্ট্রির জন্য শুধু ভিশন থাকলেই হবে না, সঙ্গে কৌশলপত্রও থাকতে হবে। কিভাবে আমরা ইন্ডাস্ট্রিকে অর্থায়ন করব (ব্যাংক ফিন্যান্স, পুঁজিবাজার, দেশি-বিদেশি স্টার্টআপ বিনিয়োগ), কিভাবে দেশের ভেতরে ও বাইরে বাজার সম্প্রসারণ করব (প্রয়োজনে প্রটেকশন দেওয়া হতে পারে), কিভাবে লাখ লাখ তরুণকে আমরা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগ দিতে পারি, কিভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাচার (যেমন—ডেটা শেয়ারিং আর্কিটেকচার, ইন্টারোপেরাবিলিটি ইত্যাদি) ব্যবহার করে স্থানীয় তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নতুন ডিজিটাল সার্ভিস বাজারে নিয়ে আসবে—এই ব্যাপারগুলো আমাদের ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রি কৌশলপত্র বা রোডম্যাপে থাকতে হবে।

পরিশেষে বলতে চাই, অনেকের মতো আমিও ভীষণ আশাবাদী যে আমরা নতুন পরিস্থিতিতে, নতুন নেতৃত্বে আমাদের সমাজ ও অর্থনীতির ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার করতে পারব। তবে সব ভাবনার মধ্যে আমাদের মনে রাখতে হবে, কয়েক হাজার তাজা প্রাণ আমরা হারিয়েছি একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও অর্থনীতি তৈরি করার জন্য। আমরা চাই না তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাজে আরো বৈষম্য তৈরি হোক। এই প্রযুক্তি যাতে আমাদের সমাজকে আরো বেশি মানবিক করতে, ন্যায় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে, সমাজের সবাইকে একসঙ্গে সমৃদ্ধ করতে পারে, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই আগামী দিনের সংস্কারগুলো করতে হবে।

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিডিজবস.কম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা