শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

‘আমিত্ব’ থেকে মুক্তির সুযোগ

সাইদুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
‘আমিত্ব’ থেকে মুক্তির সুযোগ

শাসন বদলায়, ব্যবস্থাপত্র বদলায় না। দুই যুগেরও বেশি সময়ের পেশাদার সাংবাদিকতার নির্যাস এটুকু। দেশের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর লেখার শুরুটা এমন মন খারাপ করা হবে ভাবিনি। কালের কণ্ঠের প্রথম কপি পাঠকের হাতে যাওয়ার আগের প্রস্তুতি পর্ব থেকে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছি। দিন যায় কথা থাকে-এর মতো আমার সাংবাদিকতার চর্চাও অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। খেলাধুলা বিনোদনের অংশ। এর দিগন্তজুড়ে আনন্দ আর উৎসব। প্রিয় দলের হারের বেদনাও অবশ্য আছে।

তবে সেই বেদনাকে বিষণ্নতা গ্রাস করে না। এই যেমন ১৯৫০ বিশ্বকাপ ফাইনালে মারাকানায় উরুগুয়ের কাছে অভাবিত হারের পর মনে হয়েছিল, ব্রাজিলে ফুটবলের মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু সেই ব্রাজিল এরপর পাঁচটা বিশ্বকাপ জিতেছে। এটাই খেলার আনন্দ। আজ তুমি জিতেছ, ভালো কথা। তবে মনে রেখো, কাল তুমি হারতেও পারো। তাই সব কিছুর জন্য প্রস্তুত থাকো- স্পোর্টসম্যানশিপের আপ্তবাক্য এটা। এই খেলোয়াড়ি মনোভাবটাই আমাদের তৈরি হয়নি। ম্যাচ জিতে উঠে আসা খেলোয়াড়কে সীমাহীন তেজোদ্দীপ্ত দেখায়।

সংবাদমাধ্যম সমান তালে আবেগের স্রোত তৈরি করে। দর্শককুল সেই খরস্রোতে গা ভাসিয়ে দেয়। জয়ের পর কেউ মনেই রাখে না যে হার অবধারিত তোলা আছে ভবিষ্যতের কোনো একটি দিনের জন্য। সেদিন আবার সমান শক্তির উল্টো স্রোত। হারের পর মোটামুটি টেনেহিঁচড়ে ড্রেসিংরুম থেকে কাউকে উপস্থিত করা হয় মিডিয়ার সামনে। প্রশ্নবাণে জর্জরিত তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিগৃহীত হন নির্মমভাবে। সাফল্য-ব্যর্থতার প্রতিক্রিয়ায় ওলটপালট সব দেশেই হয়ে থাকে। তবে ব্রাজিল থেকে নিউজিল্যান্ড, ভারত ঘুরে পাকিস্তান দেখেছি- সবার তুলনায় আমাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণহীন। এতে সমস্যা হয় কি, দেশের খেলাধুলার মান সঠিকভাবে অনুধাবনের শক্তি আমরা হারিয়ে ফেলেছি। এক সিরিজে পাকিস্তানকে ধবলধোলাই করা মানেই ভারতের বিপক্ষে জয়ের নিশ্চয়তা নয়। আবার ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট ও ওয়ানডেতে হারের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজ কিন্তু জিতেছে বাংলাদেশ। এখন কোনটাকে মানদণ্ড হিসেবে ধরবেন আপনি? রাওয়ালপিন্ডিতে ‘ক্যুদেতা’র ‘আমিত্ব’ থেকে মুক্তির সুযোগ পর পাকিস্তানকে কি বাংলাদেশ বলেকয়ে হারাবে? নাকি ভারত অজেয়? কোনোটিই চূড়ান্ত নয়, ভারতের বিপক্ষেও জিতেছে বাংলাদেশ। ভারত কেন, নির্দিষ্ট দিনে যেকোনো দলকেই হারাতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।

এটা বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বেলায়ও প্রযোজ্য। ট্রফি জেতা দল পরের ম্যাচেই হারতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন কিংবা ওপরের সারির দলের সঙ্গে বাংলাদেশের পার্থক্য আছে। চ্যাম্পিয়নরা বেশির ভাগ সময় হাসিমুখে মাঠ ছাড়ে। আর বাংলাদেশের বেলায় অপেক্ষায় থাকতে হয় সেই বিশেষ দিনটির জন্য। মোদ্দাকথা, বাংলাদেশ ক্রিকেট দল এখনো শীর্ষ সারির দল হয়ে উঠতে পারেনি। এই না পারার পেছনে দেশের ক্রীড়াঙ্গনের স্টেকহোল্ডারদের কমবেশি দায় আছে।

ক্রিকেটকেই উদাহরণ ধরছি। ২০১৫ বিশ্বকাপ থেকে ২০১৯ সালের আসর পর্যন্ত বাংলাদেশ ক্রিকেটের স্বর্ণসময় বলা যায়। যদিও ওই চার বছরে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ আর কিছু দ্বিপক্ষীয় সিরিজ ছাড়া কিছু জেতেনি বাংলাদেশ। তবে একটা বিশ্বাসের বাতাবরণ তৈরি হয়েছিল, বুঝি উন্নতির সিঁড়ি খুঁজে পেয়েছে বাংলাদেশ। আদতে সে রকম কিছু ঘটেনি কারণ, মিরপুরের প্রতিটি জয়ে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস করেছে সবাই। কেউ এটা ভাবেনি যে এমন উইকেট বিশ্বের আর কোথাও মিলবে না। শীর্ষে পৌঁছতে হলে বিশ্বের সব প্রান্তে খেলার প্রস্তুতি নিতে হয়। সেসব হয়নি। বরং মিরপুরের সহায়ক উইকেটে পাওয়া জয়ে উটপাখির মতো মুখ গুঁজে ছিল সবাই। ফল যা হওয়ার তা-ই, অনভ্যস্ত কন্ডিশনে হঠাৎ বৃষ্টিতে চড়া মেকআপে মাখামাখি অবস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেটের! এমন পরিস্থিতিতেও তৎকালীন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান কোষাগারে হাজার কোটি টাকা আমানত থাকা নিয়ে যে বাগাড়ম্বর করতেন, তা সহ্য করা কঠিন ছিল।

ক্রিকেটের কথা বেশি বলছি কারণ, দেশের এই একটি ফেডারেশনেই খেলার মানোন্নয়নের জন্য পর্যাপ্ত অর্থকড়ি ছিল এবং আছে। দ্বিতীয় ধনী ফেডারেশন ফুটবল। তবে ক্রিকেটের সঙ্গে ব্যবধান বিস্তর। ফিফা, এএফসি কিংবা বিভিন্ন টুর্নামেন্ট থেকে পৃষ্ঠপোষকতা বাবদ যে অর্থাগম ঘটে, তা দিয়ে সাফ অঞ্চলের সীমানা ডিঙানো স্রেফ অসম্ভব। বাকি ফেডারেশনগুলোর অর্থব্যবস্থা নিয়ে আলোচনা না করাই তাদের জন্য অপেক্ষাকৃত সম্মানজনক!

সবচেয়ে মজার ব্যাপার, নিদারুণ অর্থকষ্টে ভোগা সেইসব ফেডারেশনের চেয়ারে বসতে আগ্রহীর সংখ্যা কখনো কমেনি। অসীম আগ্রহ সত্ত্বেও ফেডারেশনে অর্থাগম ঘটাতে পারেননি তাঁরা। তবে ফেডারেশনের পদ ব্যবহার করে রাজনীতি কিংবা ব্যবসার মাঠে জয়ী হয়েছেন। মাঝখান থেকে হারিয়ে গেছেন সত্যিকারের সংগঠকরা, যাঁরা স্রেফ ভালোবাসার সুতায় বাঁধা পড়েছিলেন খেলার মাঠে। তাঁরা হারিয়ে গেছেন, সঙ্গে নিয়ে গেছেন খেলার মাঠের নিখাদ আনন্দ। হার-জিত ঘিরে তাই উগ্রতার ব্যারোমিটার ঊর্ধ্বমুখী। এই সমস্যার সমাধান কী? চট করে উত্তর দেওয়া কঠিন। তবে এটুকু বুঝি, ক্রীড়াঙ্গনে মানসিকতার সংস্কার অতি জরুরি।

এই সংস্কারের শুরুটা হতে হবে শীর্ষ থেকে। জুলাই-আগস্ট উত্তাল আন্দোলনের আগে ‘আমিত্ব’ গ্রাস করেছিল পুরো দেশকে। ক্রীড়াঙ্গন থেকে এই আমিত্বকে প্রথমে বিসর্জন দিতে হবে। বাংলাদেশ জিতলেই প্রেসিডেন্ট বক্সে বসে বিশেষ কারোর আত্মতুষ্টির হাসি দেখানো বন্ধ করতে হবে। আপনার এই হাসির চেয়ে পূর্ব গ্যালারির রোদে পোড়া দর্শকের উচ্ছ্বাস অনেক বেশি অর্থবহ। আপনার কোষাগারে কোটি টাকা লুটোপুটি খায় রোদে পুড়ে খেলা দেখা দর্শকের কল্যাণেই। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) নবনির্বাচিত সভাপতি তাবিথ আউয়াল এখন পর্যন্ত এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর অদ্যাবধি তীব্র প্রচারমুখী মনে হয়নি তাঁকে। সযতনে তিনি এড়িয়ে চলেন সংবাদমাধ্যমকে। একজন মুখপাত্রকে দায়িত্ব দিয়েছেন, যিনি নিয়ম করে বাফুফের হাল-হকিকত জানান মিডিয়াকে। অবশ্য বাংলাদেশের জল-হাওয়ায় এই ধারা তিনি কত দিন ধরে রাখতে পারেন, সেটি সময়ই বলবে।

পরিবর্তন এসেছে ক্রিকেট বোর্ডেও। এই প্রথমবার জাতীয় দলের সাবেক কোনো অধিনায়ক বিসিবির শীর্ষাসনে বসেছেন। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) বিধি-নিষেধের কারণে পূর্বতন বোর্ড ভেঙে দিতে পারেননি ফারুক আহমেদ। তবে পরিচালনা পর্ষদের সভায় টানা অনুপস্থিত থাকায় গঠনতন্ত্র মেনে অনেককে বাদ দিয়েছেন তিনি। আগের বোর্ডের যাঁরা এখনো আছেন, তাঁরা খুব স্বস্তিতে নেই বলেই খবর। মোটামুটি ‘ওয়ান ম্যান শো’ ফারুক আহমেদের বর্তমান বোর্ড। সেই একমেবাদ্বিতীয়ম স্বয়ং বোর্ড সভাপতি। একা হাতে একের পর এক পৃষ্ঠপোষক এনেছেন ফারুক, যা প্রশংসনীয়। তবে চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ (বিপিএল) তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতার অগ্নিপরীক্ষা নিয়ে নেবে বলে মনে হচ্ছে।

বিপিএলের ‘গা গরম’ করা থেকেই সেই পরীক্ষা শুরু ফারুকের। জমকালো আসরের প্রতিশ্রুতি দিতে যে কনসার্টের আয়োজন করেছেন, তা নিয়ে গম্ভীর আলোচনা হচ্ছে। এক ঢাকার আয়োজনের পেছনেই খরচ হয়েছে ছয় কোটি টাকারও বেশি। আমজনতা এরই মধ্যে অঙ্ক করে বলছে, যে টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন দলের অর্থ পুরস্কার দুই কোটি, সেই টুর্নামেন্টের পদধ্বনি শোনাতে এত ব্যয় কেন?

অবশ্য এবারের বিপিএল আদৌ লাভজনক হয় কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে। এবারের ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি, এমনকি পুরনো বকেয়া টুর্নামেন্ট শুরুর আগেও বুঝে পায়নি বিসিবি। বরং দুশ্চিন্তা আছে ভবিষ্যতে সেই বকেয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়া নিয়ে। কারণ বেশ কটি ফ্র্যাঞ্চাইজি খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক ঠিকঠাক বুঝিয়ে দেয় না। নিয়মানুযায়ী সেটি বুঝিয়ে দিতে হয় বিসিবিকে। এবারের বিপিএল পূর্বাভাস বলছে, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক পরিশোধ নিশ্চিত করতে স্থায়ী আমানতের অংশবিশেষ ভাঙাতে হবে বিসিবিকে।

এই ব্যাপারগুলো আমিত্বের পথে প্রারম্ভিক যাত্রা। দীর্ঘ পেশাগত জীবনে ধুঁকে ধুঁকে এখন অন্তত এটুকু ‘অ্যান্টিসিপেট’ করতে শিখেছি। এসবের পরিবর্তন না হলে সংস্কারের যাবতীয় চেষ্টা বৃথা যাবে। এখন প্রশ্ন একটাই-রক্ত দিয়ে পাওয়া সংস্কারের এই সুযোগ কি আমরা হেলায় হারাব?

লেখক : ক্রীড়া সম্পাদক, কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা