শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আজমেরী হক বাঁধন, অভিনেত্রী
অনলাইন ভার্সন
পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আমরা অনেক কিছুর পরিবর্তন চাই, কিন্তু সবার আগে নিজের দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করার ব্যাপারটা থাকতে হয়। যে দেশেরই নাগরিক হোক না কেন, মাতৃভূমির প্রতি এক ধরনের দায়বদ্ধতা, মমতাবোধ থাকা দরকার। আমি যদি দেশটাকে নিজের মনে না করি, তাহলে মনে হবে, দেশের কী হবে আমার জানার দরকার নেই, আমি তো অন্য কোথাও গিয়ে ভালো থাকতে পারব। তাই প্রত্যেকের নিজ দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করা জরুরি।

এখন আমি যে দেশে জন্মেছি, সেটা কেমন? এটা খুবই অল্পবয়সী একটা দেশ। আমাদের স্বাধীনতার বয়স খুব বেশি না। পৃথিবীর সমৃদ্ধ বা প্রভাবশালী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের স্বাধীনতার বয়স তেমন হয়নি। কিন্তু আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব আছে, আছে সবচেয়ে বেশি প্রাণশক্তি। সেটা মুক্তিযুদ্ধের সময়ও প্রমাণিত হয়েছে। পাকিস্তানি আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশের নিরীহ সাধারণ মানুষ প্রশিক্ষিত না হয়েও যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে আমি রাস্তায় থেকে আন্দোলন করেছি। আমি দেখেছি, মানুষের কী পরিমাণ সাহস ও প্রাণশক্তি। দেশের জন্য প্রাণ দিতে পারবে এমন প্রাণশক্তি আছে তাদের।

আমাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আছে। এই সব কিছু নিছক মুখে মুখে, তা আমি মনে করি না। ছোটবেলা থেকে এটা দেখেই বড় হয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে বাঁধন হিসেবে আমি যতটা সচেতন ছিলাম, মা হওয়ার পর তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি সচেতন হয়েছি। আমার স্বাধীনতা ও অধিকার নিয়ে। বিশ্বাস করতে শুরু করেছি যে আমাকে দিয়েই আমার সন্তান নিজের পরিচয়টা তৈরি করবে। ওর কী অধিকার আছে, কতটা স্বাধীনতা আছে, সেটা আমাকে দেখেই শিখবে। সমাজব্যবস্থায় নারী হিসেবে আমাদের যেভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়, সেই জায়গা থেকে মনে হতো, ঠিকই আছে। অনেক দেশে কথা বলার অধিকার পর্যন্ত নেই, পড়াশোনার অধিকার নেই। তার চেয়ে তো ভালোই আছি। কিন্তু মা হওয়ার পর উপলব্ধি করেছি, আমার পুরোটাই লাগবে। এই দেশের নাগরিক হিসেবে একজন পুরুষ যে যে সুবিধা পায়, একজন নারীও যেন একই সুবিধা পায়, এটা আমি নিশ্চিত করতে চাই।

চর্চাটা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে। এ ক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা আছে। উত্তরাধিকার আইন, অভিভাবকত্বের আইনসহ বেশ কিছু আইন আছে, যেগুলো দিয়ে খুব সিস্টেমেটিক্যালি নারীদের বঞ্চিত করা হয়। এই বঞ্চনা থেকে আমার সন্তান ও সমাজকে মুক্ত দেখতে চাই। আমি চাই, এমন একটি সমাজব্যবস্থায় আমার সন্তান বেড়ে উঠবে, যেখানে তাকে নারী বলে অতিরিক্ত কোনো চাপের মুখে পড়তে হবে না, কিংবা কোনো সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে না। সে একজন মানুষ হিসেবেই বেড়ে উঠবে। নারী হিসেবে আলাদাভাবে চলার প্রথা থেকে বের হওয়া জরুরি।

ছেলেদের ওপর কেন এত নির্ভরশীলতা? কারণ আমাদের রাষ্ট্র বয়স্কদের দায়িত্ব নেয় না। নামমাত্র একটি ভাতা দেওয়া হয়, যেটা দেওয়া না দেওয়া একই। এ কারণে মানুষ চিন্তা করে, আমার ছেলেকে একটা যন্ত্রের মতো তৈরি করব, যে আমার জন্য মানিমেকিং পারসন হবে। এটা তো ছেলেটার জন্যও একটা প্রতিবন্ধকতা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় এটা ছেলেদের জন্যও অতিরিক্ত চাপ। কেন তাকে এই চাপ নিয়ে বেড়ে উঠতে হবে? তার কেন নিজের স্বাধীনতা থাকবে না? তার কেন সবার দায়িত্ব নিতে হবে? কেন সমাজে এমন ব্যবস্থা নেই, যেখানে প্রত্যেকে নিজের মতো করে কাজ করবে, যেখানে সামাজিক নিরাপত্তা থাকবে, বার্ধক্যের সময় পর্যাপ্ত রাষ্ট্রীয় সুবিধা থাকবে? যেন কারো ওপর নির্ভরশীল হতে না হয়। আমাদের মানসিক পরিবর্তন তো জরুরিই, সঙ্গে আইনগত কিছু সংস্কারও দরকার।

আমরা সবচেয়ে বেশি ভুগি নিরাপত্তাহীনতায়। একটা বাচ্চা মেয়ে তার বাড়িতেও নিরাপদ না, কর্মক্ষেত্র তো পরের ব্যাপার। মেয়েরা সবচেয়ে বেশি হেনস্তার শিকার হয় পরিবারের মানুষের দ্বারা। এটা কেন হয়? কারণ আমরা সেই নিরাপত্তা দিতে পারি না। সুতরাং ঘর থেকে কর্মস্থল- সবখানেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এটা রাষ্ট্রব্যবস্থার দায়। রাস্তায় হাঁটা যায় না। সন্ধ্যার পর কোনো মেয়েকে বাইরে দেখলে বলা হয়, বের হয়েছ কেন? রাস্তাটা তো সবার। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের মানসিকতা যেমন পরিবর্তন করতে হবে, তেমনি কিছু আইনও প্রয়োগ করতে হবে। রাষ্ট্র যখন প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, তখন আর কেউ কাউকে হয়রানি করার সাহস পাবে না।

উত্তরাধিকার আইন নিয়ে আমি অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করেছি। যখন এই আইন করা হয়েছিল, তখন বলা হয়েছে, ভাইয়ের অর্ধেকের চেয়ে কম বোনকে দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ অর্ধেকের কম বোনকে দেওয়া যাবেই না। এই আইন যখন করা হয়েছে, তখন মেয়েদের জীবিত জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হতো, কবর দেওয়া হতো! সেই অন্ধকার যুগে এ রকম নিয়ম বা আইন করা অনেক প্রগতিশীল চিন্তা ছিল। সে আইনে এটাও উল্লেখ আছে যে বাবা চাইলে ছেলে-মেয়েকে সমপরিমাণ সম্পত্তি দিতে পারবে। কিন্তু এ আইন সময়ের সঙ্গে আর পরিবর্তন করা হয়নি। অনেক আইন সংস্কার করা হয়েছে। যখনই উত্তরাধিকার আইনের প্রসঙ্গ আসে, নারীদের অধিকারের কথা আসে, নানাভাবে সেটা এড়িয়ে যাওয়া হয়। আইন বিভাগে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অবশ্যই এ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

নারীদের মানসিকতায়ও পরিবর্তন জরুরি। এই মানসিকতা গড়ে উঠেছে আমাদের সমাজব্যবস্থার কারণে। নারীরা নিজেদের উন্নতি চাইতে পারে না, কারণ সেটা তাদের শেখানোই হয় না। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে পরিবার, বিশেষ করে মা। আমি নিজেকে দিয়েই এটা বিশ্বাস করি। আমার মা অনেক কিছুতে আমার জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারেননি। আমার মেয়েকে আমি যা বলতে পারি, সেটা আমার মা আমাকে বলতে পারেননি। তিনি অনেক কিছুতে আমাকে বাধা দিয়েছেন। আমি কিন্তু সেটা করছি না। আমার মেয়ে যেভাবে বড় হচ্ছে, সেটা ওর জীবনে একটা প্রভাব ফেলবে। তাই আমার মনে হয়, প্রত্যেকে যদি সচেতনভাবে চেষ্টা করে, তাহলে পরিবর্তন সম্ভব।

শিশুদের মানবিক বিকাশের দিকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই জরুরি পারিবারিক বন্ধন। পরিবার থেকে যদি আদর-ভালোবাসা আর সুশিক্ষা পায়, সেটা পরবর্তী জীবনে প্রভাব ফেলবে। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশার দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রেও পরিবারের সংস্পর্শ জরুরি। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন মানুষ সহজেই যেকোনো ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে, বলছি না সব সময়, তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমনটা হয়। ঐশী নামের একটি মেয়ে নিজের মা-বাবাকে মেরে ফেলেছিল, ওই ঘটনায় আমি প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়েছিলাম। এটাও সম্ভব! সুতরাং পারিবারিক বন্ধনের পাশাপাশি মা-বাবার সৎ থাকাও জরুরি। ছেলে-মেয়ে যা চাইবে, তা-ই দিয়ে দেওয়ার মানসিকতা বদলাতে হবে। পৃথিবীতে কোনো কিছুই সহজলভ্য নয়- এই বোধটা তার মধ্যে জাগ্রত করতে হবে। সব কিছু তাকে অর্জন করেই নিতে হবে। এ ছাড়া শিশুকে খেলার মাঠে নিয়ে যাওয়া, গ্রামে নিয়ে যাওয়া, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া- এসব চর্চা রাখতে হবে। প্রকৃতির কাছে, পশু-পাখির কাছাকাছি থাকতে পারলে বাচ্চাদের মন সুন্দর হবে, উদার হবে।

আমি তো আইনি লড়াই করে আমার বাচ্চার অভিভাবকত্ব পেয়েছি। এ বিষয়ে আমাদের যে আইন আছে, সেটা অনুযায়ী বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান সব সময় বাবা হবে। বাবার পরিবর্তে হবে দাদা, চাচা কিংবা মামা। কিন্তু অনেক ঘোরপ্যাঁচ করে আসতে হয় মায়ের কাছে। একজন মা সন্তানের অভিভাবকত্ব চাইলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। আমি চাই, বাবার মতো মা-ও যেন বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান হয়। এটা নিয়ে অনেক আইনজীবী কাজ করছেন, এটা আশার কথা।

অনুলিখন : কামরুল ইসলাম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা