শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আজমেরী হক বাঁধন, অভিনেত্রী
অনলাইন ভার্সন
পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আমরা অনেক কিছুর পরিবর্তন চাই, কিন্তু সবার আগে নিজের দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করার ব্যাপারটা থাকতে হয়। যে দেশেরই নাগরিক হোক না কেন, মাতৃভূমির প্রতি এক ধরনের দায়বদ্ধতা, মমতাবোধ থাকা দরকার। আমি যদি দেশটাকে নিজের মনে না করি, তাহলে মনে হবে, দেশের কী হবে আমার জানার দরকার নেই, আমি তো অন্য কোথাও গিয়ে ভালো থাকতে পারব। তাই প্রত্যেকের নিজ দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করা জরুরি।

এখন আমি যে দেশে জন্মেছি, সেটা কেমন? এটা খুবই অল্পবয়সী একটা দেশ। আমাদের স্বাধীনতার বয়স খুব বেশি না। পৃথিবীর সমৃদ্ধ বা প্রভাবশালী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের স্বাধীনতার বয়স তেমন হয়নি। কিন্তু আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব আছে, আছে সবচেয়ে বেশি প্রাণশক্তি। সেটা মুক্তিযুদ্ধের সময়ও প্রমাণিত হয়েছে। পাকিস্তানি আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশের নিরীহ সাধারণ মানুষ প্রশিক্ষিত না হয়েও যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে আমি রাস্তায় থেকে আন্দোলন করেছি। আমি দেখেছি, মানুষের কী পরিমাণ সাহস ও প্রাণশক্তি। দেশের জন্য প্রাণ দিতে পারবে এমন প্রাণশক্তি আছে তাদের।

আমাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আছে। এই সব কিছু নিছক মুখে মুখে, তা আমি মনে করি না। ছোটবেলা থেকে এটা দেখেই বড় হয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে বাঁধন হিসেবে আমি যতটা সচেতন ছিলাম, মা হওয়ার পর তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি সচেতন হয়েছি। আমার স্বাধীনতা ও অধিকার নিয়ে। বিশ্বাস করতে শুরু করেছি যে আমাকে দিয়েই আমার সন্তান নিজের পরিচয়টা তৈরি করবে। ওর কী অধিকার আছে, কতটা স্বাধীনতা আছে, সেটা আমাকে দেখেই শিখবে। সমাজব্যবস্থায় নারী হিসেবে আমাদের যেভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়, সেই জায়গা থেকে মনে হতো, ঠিকই আছে। অনেক দেশে কথা বলার অধিকার পর্যন্ত নেই, পড়াশোনার অধিকার নেই। তার চেয়ে তো ভালোই আছি। কিন্তু মা হওয়ার পর উপলব্ধি করেছি, আমার পুরোটাই লাগবে। এই দেশের নাগরিক হিসেবে একজন পুরুষ যে যে সুবিধা পায়, একজন নারীও যেন একই সুবিধা পায়, এটা আমি নিশ্চিত করতে চাই।

চর্চাটা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে। এ ক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা আছে। উত্তরাধিকার আইন, অভিভাবকত্বের আইনসহ বেশ কিছু আইন আছে, যেগুলো দিয়ে খুব সিস্টেমেটিক্যালি নারীদের বঞ্চিত করা হয়। এই বঞ্চনা থেকে আমার সন্তান ও সমাজকে মুক্ত দেখতে চাই। আমি চাই, এমন একটি সমাজব্যবস্থায় আমার সন্তান বেড়ে উঠবে, যেখানে তাকে নারী বলে অতিরিক্ত কোনো চাপের মুখে পড়তে হবে না, কিংবা কোনো সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে না। সে একজন মানুষ হিসেবেই বেড়ে উঠবে। নারী হিসেবে আলাদাভাবে চলার প্রথা থেকে বের হওয়া জরুরি।

ছেলেদের ওপর কেন এত নির্ভরশীলতা? কারণ আমাদের রাষ্ট্র বয়স্কদের দায়িত্ব নেয় না। নামমাত্র একটি ভাতা দেওয়া হয়, যেটা দেওয়া না দেওয়া একই। এ কারণে মানুষ চিন্তা করে, আমার ছেলেকে একটা যন্ত্রের মতো তৈরি করব, যে আমার জন্য মানিমেকিং পারসন হবে। এটা তো ছেলেটার জন্যও একটা প্রতিবন্ধকতা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় এটা ছেলেদের জন্যও অতিরিক্ত চাপ। কেন তাকে এই চাপ নিয়ে বেড়ে উঠতে হবে? তার কেন নিজের স্বাধীনতা থাকবে না? তার কেন সবার দায়িত্ব নিতে হবে? কেন সমাজে এমন ব্যবস্থা নেই, যেখানে প্রত্যেকে নিজের মতো করে কাজ করবে, যেখানে সামাজিক নিরাপত্তা থাকবে, বার্ধক্যের সময় পর্যাপ্ত রাষ্ট্রীয় সুবিধা থাকবে? যেন কারো ওপর নির্ভরশীল হতে না হয়। আমাদের মানসিক পরিবর্তন তো জরুরিই, সঙ্গে আইনগত কিছু সংস্কারও দরকার।

আমরা সবচেয়ে বেশি ভুগি নিরাপত্তাহীনতায়। একটা বাচ্চা মেয়ে তার বাড়িতেও নিরাপদ না, কর্মক্ষেত্র তো পরের ব্যাপার। মেয়েরা সবচেয়ে বেশি হেনস্তার শিকার হয় পরিবারের মানুষের দ্বারা। এটা কেন হয়? কারণ আমরা সেই নিরাপত্তা দিতে পারি না। সুতরাং ঘর থেকে কর্মস্থল- সবখানেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এটা রাষ্ট্রব্যবস্থার দায়। রাস্তায় হাঁটা যায় না। সন্ধ্যার পর কোনো মেয়েকে বাইরে দেখলে বলা হয়, বের হয়েছ কেন? রাস্তাটা তো সবার। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের মানসিকতা যেমন পরিবর্তন করতে হবে, তেমনি কিছু আইনও প্রয়োগ করতে হবে। রাষ্ট্র যখন প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, তখন আর কেউ কাউকে হয়রানি করার সাহস পাবে না।

উত্তরাধিকার আইন নিয়ে আমি অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করেছি। যখন এই আইন করা হয়েছিল, তখন বলা হয়েছে, ভাইয়ের অর্ধেকের চেয়ে কম বোনকে দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ অর্ধেকের কম বোনকে দেওয়া যাবেই না। এই আইন যখন করা হয়েছে, তখন মেয়েদের জীবিত জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হতো, কবর দেওয়া হতো! সেই অন্ধকার যুগে এ রকম নিয়ম বা আইন করা অনেক প্রগতিশীল চিন্তা ছিল। সে আইনে এটাও উল্লেখ আছে যে বাবা চাইলে ছেলে-মেয়েকে সমপরিমাণ সম্পত্তি দিতে পারবে। কিন্তু এ আইন সময়ের সঙ্গে আর পরিবর্তন করা হয়নি। অনেক আইন সংস্কার করা হয়েছে। যখনই উত্তরাধিকার আইনের প্রসঙ্গ আসে, নারীদের অধিকারের কথা আসে, নানাভাবে সেটা এড়িয়ে যাওয়া হয়। আইন বিভাগে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অবশ্যই এ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

নারীদের মানসিকতায়ও পরিবর্তন জরুরি। এই মানসিকতা গড়ে উঠেছে আমাদের সমাজব্যবস্থার কারণে। নারীরা নিজেদের উন্নতি চাইতে পারে না, কারণ সেটা তাদের শেখানোই হয় না। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে পরিবার, বিশেষ করে মা। আমি নিজেকে দিয়েই এটা বিশ্বাস করি। আমার মা অনেক কিছুতে আমার জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারেননি। আমার মেয়েকে আমি যা বলতে পারি, সেটা আমার মা আমাকে বলতে পারেননি। তিনি অনেক কিছুতে আমাকে বাধা দিয়েছেন। আমি কিন্তু সেটা করছি না। আমার মেয়ে যেভাবে বড় হচ্ছে, সেটা ওর জীবনে একটা প্রভাব ফেলবে। তাই আমার মনে হয়, প্রত্যেকে যদি সচেতনভাবে চেষ্টা করে, তাহলে পরিবর্তন সম্ভব।

শিশুদের মানবিক বিকাশের দিকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই জরুরি পারিবারিক বন্ধন। পরিবার থেকে যদি আদর-ভালোবাসা আর সুশিক্ষা পায়, সেটা পরবর্তী জীবনে প্রভাব ফেলবে। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশার দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রেও পরিবারের সংস্পর্শ জরুরি। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন মানুষ সহজেই যেকোনো ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে, বলছি না সব সময়, তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমনটা হয়। ঐশী নামের একটি মেয়ে নিজের মা-বাবাকে মেরে ফেলেছিল, ওই ঘটনায় আমি প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়েছিলাম। এটাও সম্ভব! সুতরাং পারিবারিক বন্ধনের পাশাপাশি মা-বাবার সৎ থাকাও জরুরি। ছেলে-মেয়ে যা চাইবে, তা-ই দিয়ে দেওয়ার মানসিকতা বদলাতে হবে। পৃথিবীতে কোনো কিছুই সহজলভ্য নয়- এই বোধটা তার মধ্যে জাগ্রত করতে হবে। সব কিছু তাকে অর্জন করেই নিতে হবে। এ ছাড়া শিশুকে খেলার মাঠে নিয়ে যাওয়া, গ্রামে নিয়ে যাওয়া, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া- এসব চর্চা রাখতে হবে। প্রকৃতির কাছে, পশু-পাখির কাছাকাছি থাকতে পারলে বাচ্চাদের মন সুন্দর হবে, উদার হবে।

আমি তো আইনি লড়াই করে আমার বাচ্চার অভিভাবকত্ব পেয়েছি। এ বিষয়ে আমাদের যে আইন আছে, সেটা অনুযায়ী বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান সব সময় বাবা হবে। বাবার পরিবর্তে হবে দাদা, চাচা কিংবা মামা। কিন্তু অনেক ঘোরপ্যাঁচ করে আসতে হয় মায়ের কাছে। একজন মা সন্তানের অভিভাবকত্ব চাইলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। আমি চাই, বাবার মতো মা-ও যেন বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান হয়। এটা নিয়ে অনেক আইনজীবী কাজ করছেন, এটা আশার কথা।

অনুলিখন : কামরুল ইসলাম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর