শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৫, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আজমেরী হক বাঁধন, অভিনেত্রী
অনলাইন ভার্সন
পুরুষ যে সুবিধা পায়, নারীও যেন তা পায়

আমরা অনেক কিছুর পরিবর্তন চাই, কিন্তু সবার আগে নিজের দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করার ব্যাপারটা থাকতে হয়। যে দেশেরই নাগরিক হোক না কেন, মাতৃভূমির প্রতি এক ধরনের দায়বদ্ধতা, মমতাবোধ থাকা দরকার। আমি যদি দেশটাকে নিজের মনে না করি, তাহলে মনে হবে, দেশের কী হবে আমার জানার দরকার নেই, আমি তো অন্য কোথাও গিয়ে ভালো থাকতে পারব। তাই প্রত্যেকের নিজ দেশকে মনের মধ্যে ধারণ করা জরুরি।

এখন আমি যে দেশে জন্মেছি, সেটা কেমন? এটা খুবই অল্পবয়সী একটা দেশ। আমাদের স্বাধীনতার বয়স খুব বেশি না। পৃথিবীর সমৃদ্ধ বা প্রভাবশালী দেশগুলোর তুলনায় আমাদের স্বাধীনতার বয়স তেমন হয়নি। কিন্তু আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব আছে, আছে সবচেয়ে বেশি প্রাণশক্তি। সেটা মুক্তিযুদ্ধের সময়ও প্রমাণিত হয়েছে। পাকিস্তানি আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশের নিরীহ সাধারণ মানুষ প্রশিক্ষিত না হয়েও যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছে। ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে আমি রাস্তায় থেকে আন্দোলন করেছি। আমি দেখেছি, মানুষের কী পরিমাণ সাহস ও প্রাণশক্তি। দেশের জন্য প্রাণ দিতে পারবে এমন প্রাণশক্তি আছে তাদের।

আমাদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আছে। এই সব কিছু নিছক মুখে মুখে, তা আমি মনে করি না। ছোটবেলা থেকে এটা দেখেই বড় হয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে বাঁধন হিসেবে আমি যতটা সচেতন ছিলাম, মা হওয়ার পর তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি সচেতন হয়েছি। আমার স্বাধীনতা ও অধিকার নিয়ে। বিশ্বাস করতে শুরু করেছি যে আমাকে দিয়েই আমার সন্তান নিজের পরিচয়টা তৈরি করবে। ওর কী অধিকার আছে, কতটা স্বাধীনতা আছে, সেটা আমাকে দেখেই শিখবে। সমাজব্যবস্থায় নারী হিসেবে আমাদের যেভাবে বেড়ে উঠতে দেওয়া হয়, সেই জায়গা থেকে মনে হতো, ঠিকই আছে। অনেক দেশে কথা বলার অধিকার পর্যন্ত নেই, পড়াশোনার অধিকার নেই। তার চেয়ে তো ভালোই আছি। কিন্তু মা হওয়ার পর উপলব্ধি করেছি, আমার পুরোটাই লাগবে। এই দেশের নাগরিক হিসেবে একজন পুরুষ যে যে সুবিধা পায়, একজন নারীও যেন একই সুবিধা পায়, এটা আমি নিশ্চিত করতে চাই।

চর্চাটা শুরু হতে হবে পরিবার থেকে। এ ক্ষেত্রে আইনি কিছু জটিলতা আছে। উত্তরাধিকার আইন, অভিভাবকত্বের আইনসহ বেশ কিছু আইন আছে, যেগুলো দিয়ে খুব সিস্টেমেটিক্যালি নারীদের বঞ্চিত করা হয়। এই বঞ্চনা থেকে আমার সন্তান ও সমাজকে মুক্ত দেখতে চাই। আমি চাই, এমন একটি সমাজব্যবস্থায় আমার সন্তান বেড়ে উঠবে, যেখানে তাকে নারী বলে অতিরিক্ত কোনো চাপের মুখে পড়তে হবে না, কিংবা কোনো সুযোগ থেকে বঞ্চিত হতে হবে না। সে একজন মানুষ হিসেবেই বেড়ে উঠবে। নারী হিসেবে আলাদাভাবে চলার প্রথা থেকে বের হওয়া জরুরি।

ছেলেদের ওপর কেন এত নির্ভরশীলতা? কারণ আমাদের রাষ্ট্র বয়স্কদের দায়িত্ব নেয় না। নামমাত্র একটি ভাতা দেওয়া হয়, যেটা দেওয়া না দেওয়া একই। এ কারণে মানুষ চিন্তা করে, আমার ছেলেকে একটা যন্ত্রের মতো তৈরি করব, যে আমার জন্য মানিমেকিং পারসন হবে। এটা তো ছেলেটার জন্যও একটা প্রতিবন্ধকতা। পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় এটা ছেলেদের জন্যও অতিরিক্ত চাপ। কেন তাকে এই চাপ নিয়ে বেড়ে উঠতে হবে? তার কেন নিজের স্বাধীনতা থাকবে না? তার কেন সবার দায়িত্ব নিতে হবে? কেন সমাজে এমন ব্যবস্থা নেই, যেখানে প্রত্যেকে নিজের মতো করে কাজ করবে, যেখানে সামাজিক নিরাপত্তা থাকবে, বার্ধক্যের সময় পর্যাপ্ত রাষ্ট্রীয় সুবিধা থাকবে? যেন কারো ওপর নির্ভরশীল হতে না হয়। আমাদের মানসিক পরিবর্তন তো জরুরিই, সঙ্গে আইনগত কিছু সংস্কারও দরকার।

আমরা সবচেয়ে বেশি ভুগি নিরাপত্তাহীনতায়। একটা বাচ্চা মেয়ে তার বাড়িতেও নিরাপদ না, কর্মক্ষেত্র তো পরের ব্যাপার। মেয়েরা সবচেয়ে বেশি হেনস্তার শিকার হয় পরিবারের মানুষের দ্বারা। এটা কেন হয়? কারণ আমরা সেই নিরাপত্তা দিতে পারি না। সুতরাং ঘর থেকে কর্মস্থল- সবখানেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এটা রাষ্ট্রব্যবস্থার দায়। রাস্তায় হাঁটা যায় না। সন্ধ্যার পর কোনো মেয়েকে বাইরে দেখলে বলা হয়, বের হয়েছ কেন? রাস্তাটা তো সবার। কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের মানসিকতা যেমন পরিবর্তন করতে হবে, তেমনি কিছু আইনও প্রয়োগ করতে হবে। রাষ্ট্র যখন প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে, তখন আর কেউ কাউকে হয়রানি করার সাহস পাবে না।

উত্তরাধিকার আইন নিয়ে আমি অনেক ঘাঁটাঘাঁটি করেছি। যখন এই আইন করা হয়েছিল, তখন বলা হয়েছে, ভাইয়ের অর্ধেকের চেয়ে কম বোনকে দেওয়া যাবে না। অর্থাৎ অর্ধেকের কম বোনকে দেওয়া যাবেই না। এই আইন যখন করা হয়েছে, তখন মেয়েদের জীবিত জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে দেওয়া হতো, কবর দেওয়া হতো! সেই অন্ধকার যুগে এ রকম নিয়ম বা আইন করা অনেক প্রগতিশীল চিন্তা ছিল। সে আইনে এটাও উল্লেখ আছে যে বাবা চাইলে ছেলে-মেয়েকে সমপরিমাণ সম্পত্তি দিতে পারবে। কিন্তু এ আইন সময়ের সঙ্গে আর পরিবর্তন করা হয়নি। অনেক আইন সংস্কার করা হয়েছে। যখনই উত্তরাধিকার আইনের প্রসঙ্গ আসে, নারীদের অধিকারের কথা আসে, নানাভাবে সেটা এড়িয়ে যাওয়া হয়। আইন বিভাগে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের অবশ্যই এ নিয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

নারীদের মানসিকতায়ও পরিবর্তন জরুরি। এই মানসিকতা গড়ে উঠেছে আমাদের সমাজব্যবস্থার কারণে। নারীরা নিজেদের উন্নতি চাইতে পারে না, কারণ সেটা তাদের শেখানোই হয় না। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে পরিবার, বিশেষ করে মা। আমি নিজেকে দিয়েই এটা বিশ্বাস করি। আমার মা অনেক কিছুতে আমার জন্য যথেষ্ট ভূমিকা রাখতে পারেননি। আমার মেয়েকে আমি যা বলতে পারি, সেটা আমার মা আমাকে বলতে পারেননি। তিনি অনেক কিছুতে আমাকে বাধা দিয়েছেন। আমি কিন্তু সেটা করছি না। আমার মেয়ে যেভাবে বড় হচ্ছে, সেটা ওর জীবনে একটা প্রভাব ফেলবে। তাই আমার মনে হয়, প্রত্যেকে যদি সচেতনভাবে চেষ্টা করে, তাহলে পরিবর্তন সম্ভব।

শিশুদের মানবিক বিকাশের দিকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে প্রথমেই জরুরি পারিবারিক বন্ধন। পরিবার থেকে যদি আদর-ভালোবাসা আর সুশিক্ষা পায়, সেটা পরবর্তী জীবনে প্রভাব ফেলবে। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশার দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। এ ক্ষেত্রেও পরিবারের সংস্পর্শ জরুরি। পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন মানুষ সহজেই যেকোনো ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে, বলছি না সব সময়, তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমনটা হয়। ঐশী নামের একটি মেয়ে নিজের মা-বাবাকে মেরে ফেলেছিল, ওই ঘটনায় আমি প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়েছিলাম। এটাও সম্ভব! সুতরাং পারিবারিক বন্ধনের পাশাপাশি মা-বাবার সৎ থাকাও জরুরি। ছেলে-মেয়ে যা চাইবে, তা-ই দিয়ে দেওয়ার মানসিকতা বদলাতে হবে। পৃথিবীতে কোনো কিছুই সহজলভ্য নয়- এই বোধটা তার মধ্যে জাগ্রত করতে হবে। সব কিছু তাকে অর্জন করেই নিতে হবে। এ ছাড়া শিশুকে খেলার মাঠে নিয়ে যাওয়া, গ্রামে নিয়ে যাওয়া, দেশ-বিদেশের বিভিন্ন জায়গায় বেড়াতে যাওয়া- এসব চর্চা রাখতে হবে। প্রকৃতির কাছে, পশু-পাখির কাছাকাছি থাকতে পারলে বাচ্চাদের মন সুন্দর হবে, উদার হবে।

আমি তো আইনি লড়াই করে আমার বাচ্চার অভিভাবকত্ব পেয়েছি। এ বিষয়ে আমাদের যে আইন আছে, সেটা অনুযায়ী বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান সব সময় বাবা হবে। বাবার পরিবর্তে হবে দাদা, চাচা কিংবা মামা। কিন্তু অনেক ঘোরপ্যাঁচ করে আসতে হয় মায়ের কাছে। একজন মা সন্তানের অভিভাবকত্ব চাইলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। আমি চাই, বাবার মতো মা-ও যেন বাচ্চার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান হয়। এটা নিয়ে অনেক আইনজীবী কাজ করছেন, এটা আশার কথা।

অনুলিখন : কামরুল ইসলাম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে