শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

শিক্ষাব্যবস্থা : প্রয়োজন মেগাপ্রজেক্ট

ড. মোহাম্মদ মনিনুর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষাব্যবস্থা : প্রয়োজন মেগাপ্রজেক্ট

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়, যেখানে বিভিন্ন মাধ্যম, ধরন ও প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মতো বিভিন্ন স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে দেখা যায়, এই স্তরের বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান বেসরকারি খাতে পরিচালিত হয়, যার ফলে সরকারের তত্ত্বাবধান অত্যন্ত সীমিত। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে; তবে এই বিদ্যালয়গুলোর কাঠামো, পরিবেশ, শিক্ষার মান ও পরিচালন পদ্ধতি সম্পর্কে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট ধারণা নেই।

এই বিদ্যালয়গুলোর অনেকাংশ মানসম্মত শিক্ষার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করতে ব্যর্থ। শিশুদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় ছোট, জনাকীর্ণ শ্রেণিকক্ষে, যেখানে পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল, খেলার জায়গা ও মৌলিক অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর ও সীমাবদ্ধ পরিবেশ শিশুদের শেখার জন্য এক নেতিবাচক অভিজ্ঞতা তৈরি করে। বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায়ও উল্লেখযোগ্য বৈচিত্র্য রয়েছে, যেখানে সরকারি বিদ্যালয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মাদরাসা, এনজিও পরিচালিত বিদ্যালয় এবং কওমি মাদরাসা অন্তর্ভুক্ত।

যদিও এই বৈচিত্র্য উপকারী হতে পারে, যেমন- এটি পছন্দের স্বাধীনতা প্রদান করে, তবু এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। শিক্ষক, সুযোগ-সুবিধা সবচেয়ে বেশি দেওয়া দরকার প্রাথমিকে। অন্য দেশের তুলনায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে টারশিয়ারি লেভেল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন বাংলাদেশে খুবই কম। বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থায়ও উল্লেখযোগ্য বৈচিত্র্য রয়েছে, যেখানে সরকারি স্কুল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মাদরাসা ও ক্যাডেট কলেজ অন্তর্ভুক্ত। এর মধ্যে ক্যাডেট কলেজগুলোকে অভিজাত প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং তারা অত্যধিক পরিমাণে সরকারি বরাদ্দ পাচ্ছে।

এই পদ্ধতি শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে একটি কাঠামোগত বৈষম্য সৃষ্টি করেছে, কারণ সরকার ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে একটি বিভাজনমূলক ব্যবস্থা তৈরি করেছে। একটি ন্যায়সংগত সমাজে সরকারের দায়িত্ব হলো সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমান সুযোগ ও বরাদ্দ নিশ্চিত করা। মাধ্যম বা ধরনের পার্থক্য নির্বিশেষে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে যথাযথ সুবিধা ও সহায়তা প্রদান করা উচিত, যাতে শিক্ষার্থীরা সমান মানের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এই বৈষম্য দূর করতে সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমান সুযোগ প্রদান করছে এবং সব পটভূমির শিক্ষার্থীরা একই স্তরের যোগ্যতা অর্জন করছে। যদি জ্ঞান ও দক্ষতার মধ্যে কোনো বৈষম্য থাকে, তাহলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে দায়বদ্ধ করতে হবে এবং তাদের দুর্বলতার কারণগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এই ঘাটতি দূর করতে যথাযথ পদক্ষেপ ও সহায়তা প্রদান করতে হবে, যাতে শিক্ষাব্যবস্থায় ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করা যায়।

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা কোনো সরকার কখনোই শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয়নি। গত সরকার অবকাঠামোগত বিভিন্ন মেগাপ্রজেক্ট নিলেও শিক্ষা নিয়ে কোনো মেগাপ্রজেক্ট নেয়নি, অন্তর্বর্তী সরকারও গুরুত্ব দিচ্ছে না। অনেক সংস্কার কমিশন তৈরি হলেও শিক্ষা নিয়ে কোনো কমিশন তৈরি হয়নি। এ থেকে বোঝা যায়, শিক্ষা নিয়ে কোনো সরকারের গুরুত্ব নেই। যার কারণে কোনো নীতিমালা নেই, ভালো বাজেট বরাদ্দ নেই।

শিক্ষাব্যবস্থায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংযোগ থাকা প্রয়োজন। শুধু মুখস্থ বিদ্যা না, শিল্পপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক শিক্ষাসহ শিল্প অনুযায়ী জনসম্পদ তৈরির পরিকল্পনা থাকতে হবে। কতজন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সাংবাদিকসহ কোন সেক্টরে কত জনশক্তি লাগবে সে অনুযায়ী জনসম্পদ পরিকল্পনা করতে হবে। চাকরির বাজারের সঙ্গে শিক্ষার একটি সংযোগ থাকতে হবে। কতজন অবসরে যাবে, কতজন চাকরিতে প্রবেশ করবে- এ বিষয়গুলোর কোনো সমন্বয় বর্তমানে নেই। সমন্ব্বয় না থাকার কারণে এ বিষয়গুলোর কোনো বাজার চাহিদা নেই।

শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে একটি মেগাপ্রজেক্ট থাকতে হবে। দেশের কোন জায়গায় কী ধরনের শিক্ষা লাগবে, কতজন লাগবে তার জন্য একটি মেগাপ্রজেক্ট নিতে হবে এবং প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীকে যেন হলে আসনের জন্য লেজুড়বৃত্তি করতে না হয়। প্রথম বর্ষ থেকেই একজন শিক্ষার্থী যেন হলে আসন পায়। শিক্ষার্থীদের টাকার জন্য যেন চিন্তা করতে না হয় সে জন্য সরকারকে লোন দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা যখন চাকরি করবে তখন সেই লোন পরিশোধ করে দেবে। মূলকথা হচ্ছে, সরকারকে আগে শিক্ষাকে প্রায়োরিটি দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, শিক্ষার বাজেট বাড়াতে হবে। তৃতীয়ত, শিক্ষার জন্য ভালো শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে। চতুর্থত, যে সুযোগ-সুবিধা দরকার সেগুলো দিতে হবে। পঞ্চমত, জবাবদিহি বাড়াতে হবে। প্রতিটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর জবাবদিহি বাড়াতে হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রশাসনকে সরকারের কাছে বাজেট চাইতে হবে। তাকে ভিশন দিয়ে, যুক্তি দিয়ে সরকারের কাছে অর্থ চাইতে হবে। সরকা দেবে, দিতে বাধ্য তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ফ্ল্যাগশিপ বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেখে আরো চারটি বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ধাপে ধাপে যেন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একই মানদণ্ডে আনতে পারে।

আগামী দিনের শিক্ষাব্যবস্থা এমন করতে হবে, যার মাধ্যমে দেশের জনসম্পদকে শিক্ষিত ও দক্ষ করে তুলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা পূরণ করা যাবে। এর জন্য সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে কারিকুলাম ঠিক করতে হবে। শিক্ষক, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মানুষ, বিষয় বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদের সঙ্গে বসে বাংলাদেশের আগামী ২০ থেকে ২৫ বছরের জন্য শিক্ষা পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে। রোডম্যাপের মধ্যে কিভাবে ধাপে ধাপে আমরা এগোব, তারও একটা পরিকল্পনা থাকতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিক দেখে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসে আমাদের এমন পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা করার পর সে অনুযায়ী সরকারের বরাদ্দ দিতে হবে, বরাদ্দের সুষ্ঠু বণ্টন করতে হবে, জনশক্তি দিতে হবে, প্রশিক্ষণ দিতে হবে। একই সঙ্গে সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

আমাদের চাওয়া আগামী দিনের বাংলাদেশে এমন শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে, যেখানে সবার জন্য শিক্ষা উন্মুক্ত থাকবে, সবাই দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে, মানসম্পন্ন চাকরির সুযোগ পাবে এবং একটি সম্মানজনক জীবন যাপন করতে পারবে।

লেখক : অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
সর্বশেষ খবর
ত্বকের ধরন জানার উপায়
ত্বকের ধরন জানার উপায়

এই মাত্র | জীবন ধারা

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঘরের মাঠে শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য বাবরের
ঘরের মাঠে শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য বাবরের

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল
২৭তম বিসিএসে ১১৩৭ জনের ভাগ্য নির্ধারণ কাল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত
দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন
এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পা ফুলে গেলে কী করবেন
পা ফুলে গেলে কী করবেন

৩০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সৌদিতে যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে আলোচনায় কিয়েভকে বাইরে রাখা নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্মান প্রাপ্য, চাইতে হবে কেন? প্রশ্ন অভিজিতের
সম্মান প্রাপ্য, চাইতে হবে কেন? প্রশ্ন অভিজিতের

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

TheSoundOn: মিউজিক ও মিডিয়া ডিস্ট্রিবিউশনের নতুন সম্ভাবনা
TheSoundOn: মিউজিক ও মিডিয়া ডিস্ট্রিবিউশনের নতুন সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফারুক খান-মেনন-ইনু ৫ দিনের রিমান্ডে
ফারুক খান-মেনন-ইনু ৫ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক
এক ট্রাক পলিথিন জব্দ, চালক-হেলপার আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা
বাড়তে পারে রাত ও দিনের তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার
৫ দিনের রিমান্ডে সাবেক প্রতিমন্ত্রী কামাল মজুমদার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি
তাসমানিয়ার সমুদ্রতটে আটকা পড়েছে ১৫০টির বেশি ডলফিন প্রজাতির তিমি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!
পাকিস্তানকে শেষ চারেও দেখছেন না আকমল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
গোপালগঞ্জে বাস-কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র
রেকর্ড বই তোলপাড় করা ম্যাচে জিতল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ
বাউফলে যাত্রী পরিবহন থেকে ১৪ মণ জাটকা জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা
২০৩২ সালে পৃথিবীতে আঘাত হানতে পারে মহাকাশ শিলা, যা বলছেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?
সান্তোসের সঙ্গে নেইমারের ছয় মাসের চুক্তির কারণ কী?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
ট্রাম্প ২.০ : ‘দক্ষিণ এশিয়ার ভূরাজনীতি ও অর্থনীতি’ নিয়ে ঢাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা
আমেরিকা ফেরত ভারতীয়দের জায়গা দেবে কোস্টারিকা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিত: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা
প্রিন্স মামুনের সঙ্গে আপসের কোনো সুযোগ নেই : লায়লা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু
ইরানি বিপ্লবী গার্ডের নতুন মহড়া শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
পলকের স্ত্রীর ২৮ বিঘা জমি জব্দ ও ১৯টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার
সাতজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন করেন ‘কব্জিকাটা গ্রুপে’র প্রধান আনোয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম
গুম-আয়নাঘর শেখ মুজিবের আমল থেকেই শুরু : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী বৈশাখি আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত
নীতিমালা লঙ্ঘন করে লাইসেন্স, সামিট গ্রুপের দখলে ইন্টারনেট খাত

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই
নাকে ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ ছিটিয়ে ৩ লাখ টাকা ছিনতাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক
আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি
বইমেলায় বেড়েছে বিক্রি

নগর জীবন