শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

শিক্ষাব্যবস্থা : প্রয়োজন মেগাপ্রজেক্ট

ড. মোহাম্মদ মনিনুর রশিদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষাব্যবস্থা : প্রয়োজন মেগাপ্রজেক্ট

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা অত্যন্ত বৈচিত্র্যময়, যেখানে বিভিন্ন মাধ্যম, ধরন ও প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষার মতো বিভিন্ন স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এর অন্তর্ভুক্ত। প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে দেখা যায়, এই স্তরের বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান বেসরকারি খাতে পরিচালিত হয়, যার ফলে সরকারের তত্ত্বাবধান অত্যন্ত সীমিত। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার কারণে প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে; তবে এই বিদ্যালয়গুলোর কাঠামো, পরিবেশ, শিক্ষার মান ও পরিচালন পদ্ধতি সম্পর্কে সরকারের কাছে সুনির্দিষ্ট ধারণা নেই।

এই বিদ্যালয়গুলোর অনেকাংশ মানসম্মত শিক্ষার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ প্রদান করতে ব্যর্থ। শিশুদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় ছোট, জনাকীর্ণ শ্রেণিকক্ষে, যেখানে পর্যাপ্ত বায়ু চলাচল, খেলার জায়গা ও মৌলিক অবকাঠামোর অভাব রয়েছে। এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর ও সীমাবদ্ধ পরিবেশ শিশুদের শেখার জন্য এক নেতিবাচক অভিজ্ঞতা তৈরি করে। বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থায়ও উল্লেখযোগ্য বৈচিত্র্য রয়েছে, যেখানে সরকারি বিদ্যালয়, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মাদরাসা, এনজিও পরিচালিত বিদ্যালয় এবং কওমি মাদরাসা অন্তর্ভুক্ত।

যদিও এই বৈচিত্র্য উপকারী হতে পারে, যেমন- এটি পছন্দের স্বাধীনতা প্রদান করে, তবু এর কিছু নেতিবাচক দিকও রয়েছে। শিক্ষক, সুযোগ-সুবিধা সবচেয়ে বেশি দেওয়া দরকার প্রাথমিকে। অন্য দেশের তুলনায় প্রাক-প্রাথমিক থেকে টারশিয়ারি লেভেল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন বাংলাদেশে খুবই কম। বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থায়ও উল্লেখযোগ্য বৈচিত্র্য রয়েছে, যেখানে সরকারি স্কুল, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মাদরাসা ও ক্যাডেট কলেজ অন্তর্ভুক্ত। এর মধ্যে ক্যাডেট কলেজগুলোকে অভিজাত প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে এবং তারা অত্যধিক পরিমাণে সরকারি বরাদ্দ পাচ্ছে।

এই পদ্ধতি শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে একটি কাঠামোগত বৈষম্য সৃষ্টি করেছে, কারণ সরকার ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে একটি বিভাজনমূলক ব্যবস্থা তৈরি করেছে। একটি ন্যায়সংগত সমাজে সরকারের দায়িত্ব হলো সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমান সুযোগ ও বরাদ্দ নিশ্চিত করা। মাধ্যম বা ধরনের পার্থক্য নির্বিশেষে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে যথাযথ সুবিধা ও সহায়তা প্রদান করা উচিত, যাতে শিক্ষার্থীরা সমান মানের জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এই বৈষম্য দূর করতে সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমান সুযোগ প্রদান করছে এবং সব পটভূমির শিক্ষার্থীরা একই স্তরের যোগ্যতা অর্জন করছে। যদি জ্ঞান ও দক্ষতার মধ্যে কোনো বৈষম্য থাকে, তাহলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে দায়বদ্ধ করতে হবে এবং তাদের দুর্বলতার কারণগুলো চিহ্নিত করতে হবে। এই ঘাটতি দূর করতে যথাযথ পদক্ষেপ ও সহায়তা প্রদান করতে হবে, যাতে শিক্ষাব্যবস্থায় ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করা যায়।

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা কোনো সরকার কখনোই শিক্ষাকে গুরুত্ব দেয়নি। গত সরকার অবকাঠামোগত বিভিন্ন মেগাপ্রজেক্ট নিলেও শিক্ষা নিয়ে কোনো মেগাপ্রজেক্ট নেয়নি, অন্তর্বর্তী সরকারও গুরুত্ব দিচ্ছে না। অনেক সংস্কার কমিশন তৈরি হলেও শিক্ষা নিয়ে কোনো কমিশন তৈরি হয়নি। এ থেকে বোঝা যায়, শিক্ষা নিয়ে কোনো সরকারের গুরুত্ব নেই। যার কারণে কোনো নীতিমালা নেই, ভালো বাজেট বরাদ্দ নেই।

শিক্ষাব্যবস্থায় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংযোগ থাকা প্রয়োজন। শুধু মুখস্থ বিদ্যা না, শিল্পপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক শিক্ষাসহ শিল্প অনুযায়ী জনসম্পদ তৈরির পরিকল্পনা থাকতে হবে। কতজন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, সাংবাদিকসহ কোন সেক্টরে কত জনশক্তি লাগবে সে অনুযায়ী জনসম্পদ পরিকল্পনা করতে হবে। চাকরির বাজারের সঙ্গে শিক্ষার একটি সংযোগ থাকতে হবে। কতজন অবসরে যাবে, কতজন চাকরিতে প্রবেশ করবে- এ বিষয়গুলোর কোনো সমন্বয় বর্তমানে নেই। সমন্ব্বয় না থাকার কারণে এ বিষয়গুলোর কোনো বাজার চাহিদা নেই।

শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে একটি মেগাপ্রজেক্ট থাকতে হবে। দেশের কোন জায়গায় কী ধরনের শিক্ষা লাগবে, কতজন লাগবে তার জন্য একটি মেগাপ্রজেক্ট নিতে হবে এবং প্রয়োজনীয় বরাদ্দ দিতে হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে। কোনো শিক্ষার্থীকে যেন হলে আসনের জন্য লেজুড়বৃত্তি করতে না হয়। প্রথম বর্ষ থেকেই একজন শিক্ষার্থী যেন হলে আসন পায়। শিক্ষার্থীদের টাকার জন্য যেন চিন্তা করতে না হয় সে জন্য সরকারকে লোন দিতে হবে। শিক্ষার্থীরা যখন চাকরি করবে তখন সেই লোন পরিশোধ করে দেবে। মূলকথা হচ্ছে, সরকারকে আগে শিক্ষাকে প্রায়োরিটি দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, শিক্ষার বাজেট বাড়াতে হবে। তৃতীয়ত, শিক্ষার জন্য ভালো শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে। চতুর্থত, যে সুযোগ-সুবিধা দরকার সেগুলো দিতে হবে। পঞ্চমত, জবাবদিহি বাড়াতে হবে। প্রতিটি শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর জবাবদিহি বাড়াতে হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রশাসনকে সরকারের কাছে বাজেট চাইতে হবে। তাকে ভিশন দিয়ে, যুক্তি দিয়ে সরকারের কাছে অর্থ চাইতে হবে। সরকা দেবে, দিতে বাধ্য তারা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ফ্ল্যাগশিপ বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেখে আরো চারটি বিশ্ববিদ্যালয় হবে। ধাপে ধাপে যেন প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একই মানদণ্ডে আনতে পারে।

আগামী দিনের শিক্ষাব্যবস্থা এমন করতে হবে, যার মাধ্যমে দেশের জনসম্পদকে শিক্ষিত ও দক্ষ করে তুলে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা পূরণ করা যাবে। এর জন্য সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা করে কারিকুলাম ঠিক করতে হবে। শিক্ষক, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মানুষ, বিষয় বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ, অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদের সঙ্গে বসে বাংলাদেশের আগামী ২০ থেকে ২৫ বছরের জন্য শিক্ষা পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী রোডম্যাপ তৈরি করতে হবে। রোডম্যাপের মধ্যে কিভাবে ধাপে ধাপে আমরা এগোব, তারও একটা পরিকল্পনা থাকতে হবে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিক দেখে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বসে আমাদের এমন পরিকল্পনা করতে হবে। পরিকল্পনা করার পর সে অনুযায়ী সরকারের বরাদ্দ দিতে হবে, বরাদ্দের সুষ্ঠু বণ্টন করতে হবে, জনশক্তি দিতে হবে, প্রশিক্ষণ দিতে হবে। একই সঙ্গে সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।

আমাদের চাওয়া আগামী দিনের বাংলাদেশে এমন শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে, যেখানে সবার জন্য শিক্ষা উন্মুক্ত থাকবে, সবাই দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠবে, মানসম্পন্ন চাকরির সুযোগ পাবে এবং একটি সম্মানজনক জীবন যাপন করতে পারবে।

লেখক : অধ্যাপক, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
 
বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে