শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক

ইশতিয়াক উদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক

ট্রপিক্যাল অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশ ইন্দো-বার্মা জীববৈচিত্র্য হটস্পটে অবস্থিত, যা ইন্দো-হিমালয় ও ইন্দো-চায়নিজ উপ-অঞ্চলভুক্ত। এই ভূখণ্ডের উদ্ভিদ ও প্রাণিকুলের ওপর একটি অঞ্চলভিত্তিক প্রভাব বিদ্যমান। বিশ্বে ট্রপিক্যাল অঞ্চল জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং এই অঞ্চলে উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির সংখ্যা সর্বাধিক। কর্কট ও মকরক্রান্তি অভ্যন্তর অঞ্চলকে মেগা ডাইবারস অঞ্চল বলা হয়।

সমগ্র বাংলাদেশের প্রায় ১৭ শতাংশ এলাকায় রয়েছে মিশ্র চিরসবুজ বন পত্রঝরা বন, উপকূলের ম্যানগ্রোভ বন ও মিঠা পানির সোয়াসে বন। আয়তনে ছোট হলেও বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণে জীববৈচিত্র্য বেশ সমৃদ্ধ। প্রাকৃতিক সম্পদ ও ভূমির ক্রমবর্ধমান চাহিদা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সংকট সৃষ্টি করছে।

বাংলাদেশের ইকোসিস্টেম
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যকপ্রতিবেশগতভাবে বাংলাদেশে একটা বৈচিত্র্যসমৃদ্ধ ইকোসিস্টেম রয়েছে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। পূর্বাঞ্চলে রয়েছে ট্রপিক্যাল অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ উদ্ভিদ ও বন্য প্রাণী। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত জলাভূমি জলজ উদ্ভিদ, মৎস্যসহ জলজ প্রাণীসমৃদ্ধ ও পরিযায়ী পাখির জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল। দেশের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম হলো ফরেস্ট ইকোসিস্টেম, জলাভূমি ইকোসিস্টেম, উপকলীয় ও সামুদ্রিক ইকোসিস্টেম, গ্রামীণ ইকোসিস্টেম ও কৃষি ইকোসিস্টেম।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজারের বেশি উদ্ভিদ প্রজাতির তালিকা রয়েছে, যার মধ্যে একমাত্র পাহাড়ি অঞ্চলেই রয়েছে দুই হাজার ২০০ প্রজাতি। ছোট আয়তনের এই দেশে বন্য প্রাণীর বৈচিত্র্যও বেশ সমৃদ্ধ। বাংলাদেশে রয়েছে ১৩৮ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, প্রায় ৬৫০ প্রজাতির পাখি, ১৬৭ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪৯ প্রজাতির উভচর প্রাণী। এ ছাড়া রয়েছে প্রায় ৭০০ প্রজাতির সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, দুই হাজার ৫০০ প্রজাতির কীটপতঙ্গ। আরো আছে মোলাস্থ, কোরাল, কাঁকড়া, অ্যালগি ইত্যাদি।
কৃষি ফসলের বৈচিত্র্যে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্যভাবে সমৃদ্ধ। জনবহুল বাংলাদেশে গ্রামীণ বন ইকোসিস্টেম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নানা ধরনের ইকোসিস্টেম সেবার পাশাপাশি গ্রামীণ বন অনেক সংকটাপন্ন বন্য প্রাণীর আবাসভূমি হিসেবে বিবেচিত।

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ঝুঁকি
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যকপ্রাকৃতিক ইকোসিস্টেম তথা বন, জলাভূমি, নদী, সমুদ্রের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর মানুষ তার জীবনধারণের প্রয়োজনে নির্ভরশীল। একদিকে সীমিত সম্পদ, উপরন্তু এই ক্ষয়িষ্ণু প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভরশীলতা; অন্যদিকে উন্নয়ন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, মাত্রাতিরিক্ত সম্পদ আহরণের কারণে জীববৈচিত্র্য অবক্ষয়িত হচ্ছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, বিশেষ করে তাপমাত্রা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে জীববৈচিত্র্যের একটা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যোগসূত্র রয়েছে। বায়ুর তাপমাত্রা, বৃৃষ্টিপাত, কার্বন নিঃসরণ, ওজোনস্তর ইত্যাদির তারতম্যে উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনপ্রণালীর ওপর একটা প্রভাব বিস্তার করে। জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত একটি সমীক্ষায় উদ্ধৃত হয়েছে যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ট্রপিক্যাল ফরেস্ট ইকোসিস্টেম। ট্রপিক্যাল অঞ্চলে বাংলাদেশের অবস্থান বিধায় তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের প্রকোপ বৃদ্ধির পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধিসহ বন্যা, ঝড়, খরা প্রভৃতি জীববৈচিত্র্যের ওপর একটা নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করবে। বনের সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার কারণে আজ বিপর্যস্ত। ইকোসিস্টেমের প্রকৃতিগত পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী, তবে মনুষ্যসৃষ্ট কারণগুলো প্রকৃতিগত কারণে বিপর্যয়কে ত্বরান্বিত করে। নদী, হাওর-বাঁওড়, বিল, হ্রদ ইত্যাদি ইকোসিস্টেম নানা স্থাপনা নির্মাণ, বাঁধ, বসতি ও চাষাবাদ সম্প্রসারণের কারণে বিনষ্ট হচ্ছে। উপকূলীয় ও সামুদ্রিক সম্পদে সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য লবণাক্ততা, রাসায়নিক ও প্লাস্টিকদূষণ, মাত্রারিক্ত জলজ সম্পদ আহরণও বহু জলজ প্রাণীর আবাসস্থল বিপন্ন করছে।

বন ব্যবস্থাপনা
ব্রিটিশ শাসনাধীন বন ব্যবস্থাপনা মূলত রাজস্ব বৃদ্ধির তাগিদে এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে মূল্যবান বৃক্ষ আহরণের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। ব্রিটিশ-পরবর্তী সময়েও প্রাকৃতিক বনের বৃক্ষ আহরণ অব্যাহত ছিল এবং উদ্দেশ্য ছিল প্রাকৃতিক মূল্যবান বৃক্ষ প্রজাতির বনায়নের মাধ্যমে নতুন বন সৃষ্টি, বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। এমন টেকসই বন ব্যবস্থাপনা এবং বন-পার্শ্ববর্তী জনগণের সেই বন ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণ গুরুত্ব পেতে শুরু করেছে। দেশের বৃক্ষাচ্ছাদন বৃদ্ধি এবং একই সঙ্গে জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই ছিল সামাজিক বনায়নের মূল লক্ষ্য। মূলত সংরক্ষিত বন বহির্ভূত এলাকায় সামাজিক বনায়নের প্রারম্ভিক কর্মকাণ্ডের সূচনা হয়।

জনগণের উত্সাহ, চাহিদা এবং এই কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণের তাগিদে ১৯২৭ সালের বন আইনে নতুন ধারা সংযোজনের মাধ্যমে সংরক্ষিত বনে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির প্রবর্তন করা হয়। রক্ষিত এলাকা সংরক্ষণে একটু ভিন্ন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, যা সহব্যবস্থাপনা নামে অভিহিত করা হয়। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ ফলপ্রসূ করা এবং এ ব্যাপারে তাদের স্বতঃস্ফূর্ত উত্সাহ-উদ্দীপনা বৃদ্ধি করাই হলো সহব্যবস্থাপনার মূল বিষয়। সহব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সব সহযোগী সংগঠন ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করতে হবে, যাতে সবাই নিজেকে এ উদ্যোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। প্রাকৃতিক সম্পদ বা বন শুধু সম্পদের প্রয়োজনে নয়, মানব অস্তিত্ব রক্ষায় এর গুরুত্ব এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তা কতখানি মূল্যবান তা মূল্যায়ন করার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।

জনগণের অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিয়ে সংরক্ষিত বনের ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে সহযোগিতামূলক বন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে গ্রামভিত্তিক একটি সংগঠন সৃষ্টি করে বিভিন্ন আয় বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে। সংগঠনের সদস্যদের নিজ দায়িত্বে সংগঠন পরিচালনার জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কালের বিবর্তনে প্রথাগত বন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বন সংরক্ষণে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় বলে বিবেচিত হয়েছে। তথ্য সংরক্ষণ ও তথ্যের যথাযথ ব্যবহার বন ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের পূর্বশর্ত। বনভূমির ‘ভূমি ব্যবহার মানচিত্র’ প্রণয়ন আবশ্যক। বর্তমানে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বেড়েছে বহুগুণ এবং তা ব্যয়সাপেক্ষও নয়; তবে দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মিবাহিনীর প্রয়োজন।

মানুষের চাহিদা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, জনবহুল দেশে ভূমির মূল্য বিবেচনায় প্রাত্যহিকভাবে বনের পরিবীক্ষণ হওয়া প্রয়োজন। বন ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি বনভূমি ব্যবস্থাপনাকেও সমধিক গুরুত্ব দিতে হবে। বনভূমি প্রতিনিয়তভাবে বেদখল হচ্ছে, ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনে। অবকাঠামো নির্মাণের তাগিদেও বনভূমি ব্যবহৃত হচ্ছে। বনভূমি বনবহির্ভূত কাজে ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে পরিহার করতে হবে। এতে বনগুলো বিচ্ছিন্ন হচ্ছে, বন্য প্রাণী চলাচল বাধাগ্রস্ত করছে, যা বন্য প্রাণীর খাদ্যগ্রহণ, বংশবৃদ্ধিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে, এমনকি বন্য প্রাণী বিলুপ্তিরও আশঙ্কা তৈরি করবে। প্রতিবেশগত সংবেদনশীল এলাকা চিহ্নিত করে তা সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। বনভূমি দমন রোধ ও দখলকৃত বনভূমি উদ্ধারে কার্যকর ও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।

জবরদখলের প্রবণতা রোধে বনভূমি জরিপ ও সীমানা নির্ধারণ করা আবশ্যক। বনজ সম্পদের সরবরাহ ও চাহিদার সঠিক ও হালনাগাদ তথ্যের ঘাটতি রয়েছে। এ বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ জরিপ হওয়া বাঞ্ছনীয়। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নে এই তথ্য সঠিক দিকনির্দেশনা ও পরিকল্পনা গ্রহণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব, বিশেষ করে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও দুর্যোগ মোকাবেলায় অধিক বনায়নের মাধ্যমে বৃক্ষাচ্ছাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। বন বিভাগ দেশের বন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত। কিন্তু বনের অবস্থান এবং এর পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় সবার সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া বন সংরক্ষণ সম্ভব নয়। সর্বোপরি বন বিভাগর সাংগঠনিক কাঠামো যুগোপযোগী করে পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগের মাধ্যমে বন বিভাগের দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।

সংকট নিরসনে করণীয়
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব রোধে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়, খাদ্য নিরাপত্তা বিধানে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ নিশ্চিতকরণ অত্যন্ত জরুরি। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, এখনো আছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবাইকে সমন্বিত করে প্রকৃতি তথা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উদ্যোগ নিতে হবে। বন ও জলাভূমিসহ প্রতিবেশগত স্পর্শকাতর এলাকাগুলো চিহ্নিত করে বিশেষ উদ্যোগে সংরক্ষণের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও আহরণে অনিয়ন্ত্রিত কার্যক্রম বন্ধের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক। প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর জনগোষ্ঠীর অব্যাহত নির্ভরশীলতা ক্রমাগতভাবে এই সম্পদ সংকুচিত করছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় জনগণের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় নতুন উদ্যোগ যথেষ্ট কার্যকর হয়েছে। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং এর ব্যবস্থাপনা কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। জনগণকে প্রাকৃতিক সম্পদ বা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। জনবহুল বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে এবং এর ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ অত্যাবশ্যক।

বাংলাদেশ যদিও আয়তনে ক্ষুদ্র, তবে প্রতিবেশ বা ইকোসিস্টেম বিবেচনায় এর রয়েছে অনন্য গুরুত্ব। বন ও জলাভুমি জুড়ে রয়েছে প্রাকৃতিক সম্পদের বিস্তার। উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতে রয়েছে বৈচিত্র্য। বিশ্বের বিপদাপন্ন ও সংকটাপন্ন কিছু প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের বন ও জলাভূমি একদিকে জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ, অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিতে রয়েছে অবদান। দেশের জনগোষ্ঠীর বৃহদংশের জীবিকার তাগিদে এই প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।

লেখক : সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টর, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর