শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক

ইশতিয়াক উদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক

ট্রপিক্যাল অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত বাংলাদেশ ইন্দো-বার্মা জীববৈচিত্র্য হটস্পটে অবস্থিত, যা ইন্দো-হিমালয় ও ইন্দো-চায়নিজ উপ-অঞ্চলভুক্ত। এই ভূখণ্ডের উদ্ভিদ ও প্রাণিকুলের ওপর একটি অঞ্চলভিত্তিক প্রভাব বিদ্যমান। বিশ্বে ট্রপিক্যাল অঞ্চল জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং এই অঞ্চলে উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির সংখ্যা সর্বাধিক। কর্কট ও মকরক্রান্তি অভ্যন্তর অঞ্চলকে মেগা ডাইবারস অঞ্চল বলা হয়।

সমগ্র বাংলাদেশের প্রায় ১৭ শতাংশ এলাকায় রয়েছে মিশ্র চিরসবুজ বন পত্রঝরা বন, উপকূলের ম্যানগ্রোভ বন ও মিঠা পানির সোয়াসে বন। আয়তনে ছোট হলেও বাংলাদেশের অবস্থানগত কারণে জীববৈচিত্র্য বেশ সমৃদ্ধ। প্রাকৃতিক সম্পদ ও ভূমির ক্রমবর্ধমান চাহিদা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সংকট সৃষ্টি করছে।

বাংলাদেশের ইকোসিস্টেম
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যকপ্রতিবেশগতভাবে বাংলাদেশে একটা বৈচিত্র্যসমৃদ্ধ ইকোসিস্টেম রয়েছে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। পূর্বাঞ্চলে রয়েছে ট্রপিক্যাল অঞ্চলের জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ উদ্ভিদ ও বন্য প্রাণী। দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত জলাভূমি জলজ উদ্ভিদ, মৎস্যসহ জলজ প্রাণীসমৃদ্ধ ও পরিযায়ী পাখির জন্য গুরুত্বপূর্ণ আবাসস্থল। দেশের পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ ইকোসিস্টেম হলো ফরেস্ট ইকোসিস্টেম, জলাভূমি ইকোসিস্টেম, উপকলীয় ও সামুদ্রিক ইকোসিস্টেম, গ্রামীণ ইকোসিস্টেম ও কৃষি ইকোসিস্টেম।

বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত পাঁচ হাজারের বেশি উদ্ভিদ প্রজাতির তালিকা রয়েছে, যার মধ্যে একমাত্র পাহাড়ি অঞ্চলেই রয়েছে দুই হাজার ২০০ প্রজাতি। ছোট আয়তনের এই দেশে বন্য প্রাণীর বৈচিত্র্যও বেশ সমৃদ্ধ। বাংলাদেশে রয়েছে ১৩৮ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী, প্রায় ৬৫০ প্রজাতির পাখি, ১৬৭ প্রজাতির সরীসৃপ এবং ৪৯ প্রজাতির উভচর প্রাণী। এ ছাড়া রয়েছে প্রায় ৭০০ প্রজাতির সামুদ্রিক ও মিঠা পানির মাছ, দুই হাজার ৫০০ প্রজাতির কীটপতঙ্গ। আরো আছে মোলাস্থ, কোরাল, কাঁকড়া, অ্যালগি ইত্যাদি।
কৃষি ফসলের বৈচিত্র্যে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্যভাবে সমৃদ্ধ। জনবহুল বাংলাদেশে গ্রামীণ বন ইকোসিস্টেম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নানা ধরনের ইকোসিস্টেম সেবার পাশাপাশি গ্রামীণ বন অনেক সংকটাপন্ন বন্য প্রাণীর আবাসভূমি হিসেবে বিবেচিত।

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে ঝুঁকি
সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যকপ্রাকৃতিক ইকোসিস্টেম তথা বন, জলাভূমি, নদী, সমুদ্রের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর মানুষ তার জীবনধারণের প্রয়োজনে নির্ভরশীল। একদিকে সীমিত সম্পদ, উপরন্তু এই ক্ষয়িষ্ণু প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর নির্ভরশীলতা; অন্যদিকে উন্নয়ন, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, মাত্রাতিরিক্ত সম্পদ আহরণের কারণে জীববৈচিত্র্য অবক্ষয়িত হচ্ছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, বিশেষ করে তাপমাত্রা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধিসহ নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সঙ্গে জীববৈচিত্র্যের একটা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ যোগসূত্র রয়েছে। বায়ুর তাপমাত্রা, বৃৃষ্টিপাত, কার্বন নিঃসরণ, ওজোনস্তর ইত্যাদির তারতম্যে উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনপ্রণালীর ওপর একটা প্রভাব বিস্তার করে। জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত একটি সমীক্ষায় উদ্ধৃত হয়েছে যে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ট্রপিক্যাল ফরেস্ট ইকোসিস্টেম। ট্রপিক্যাল অঞ্চলে বাংলাদেশের অবস্থান বিধায় তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের প্রকোপ বৃদ্ধির পাশাপাশি লবণাক্ততা বৃদ্ধিসহ বন্যা, ঝড়, খরা প্রভৃতি জীববৈচিত্র্যের ওপর একটা নেতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি করবে। বনের সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার কারণে আজ বিপর্যস্ত। ইকোসিস্টেমের প্রকৃতিগত পরিবর্তন অবশ্যম্ভাবী, তবে মনুষ্যসৃষ্ট কারণগুলো প্রকৃতিগত কারণে বিপর্যয়কে ত্বরান্বিত করে। নদী, হাওর-বাঁওড়, বিল, হ্রদ ইত্যাদি ইকোসিস্টেম নানা স্থাপনা নির্মাণ, বাঁধ, বসতি ও চাষাবাদ সম্প্রসারণের কারণে বিনষ্ট হচ্ছে। উপকূলীয় ও সামুদ্রিক সম্পদে সমৃদ্ধ জীববৈচিত্র্য লবণাক্ততা, রাসায়নিক ও প্লাস্টিকদূষণ, মাত্রারিক্ত জলজ সম্পদ আহরণও বহু জলজ প্রাণীর আবাসস্থল বিপন্ন করছে।

বন ব্যবস্থাপনা
ব্রিটিশ শাসনাধীন বন ব্যবস্থাপনা মূলত রাজস্ব বৃদ্ধির তাগিদে এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে মূল্যবান বৃক্ষ আহরণের মাধ্যমে পরিচালিত হতো। ব্রিটিশ-পরবর্তী সময়েও প্রাকৃতিক বনের বৃক্ষ আহরণ অব্যাহত ছিল এবং উদ্দেশ্য ছিল প্রাকৃতিক মূল্যবান বৃক্ষ প্রজাতির বনায়নের মাধ্যমে নতুন বন সৃষ্টি, বন্য প্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ। এমন টেকসই বন ব্যবস্থাপনা এবং বন-পার্শ্ববর্তী জনগণের সেই বন ব্যবস্থাপনায় অংশগ্রহণ গুরুত্ব পেতে শুরু করেছে। দেশের বৃক্ষাচ্ছাদন বৃদ্ধি এবং একই সঙ্গে জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করাই ছিল সামাজিক বনায়নের মূল লক্ষ্য। মূলত সংরক্ষিত বন বহির্ভূত এলাকায় সামাজিক বনায়নের প্রারম্ভিক কর্মকাণ্ডের সূচনা হয়।

জনগণের উত্সাহ, চাহিদা এবং এই কর্মকাণ্ড সম্প্রসারণের তাগিদে ১৯২৭ সালের বন আইনে নতুন ধারা সংযোজনের মাধ্যমে সংরক্ষিত বনে সামাজিক বনায়ন কর্মসূচির প্রবর্তন করা হয়। রক্ষিত এলাকা সংরক্ষণে একটু ভিন্ন সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়, যা সহব্যবস্থাপনা নামে অভিহিত করা হয়। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ ফলপ্রসূ করা এবং এ ব্যাপারে তাদের স্বতঃস্ফূর্ত উত্সাহ-উদ্দীপনা বৃদ্ধি করাই হলো সহব্যবস্থাপনার মূল বিষয়। সহব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সব সহযোগী সংগঠন ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সম্পৃক্ত করতে হবে, যাতে সবাই নিজেকে এ উদ্যোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। প্রাকৃতিক সম্পদ বা বন শুধু সম্পদের প্রয়োজনে নয়, মানব অস্তিত্ব রক্ষায় এর গুরুত্ব এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য তা কতখানি মূল্যবান তা মূল্যায়ন করার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে।

জনগণের অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিয়ে সংরক্ষিত বনের ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন এনে সহযোগিতামূলক বন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি গ্রহণ করা হয়েছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে গ্রামভিত্তিক একটি সংগঠন সৃষ্টি করে বিভিন্ন আয় বর্ধনমূলক কর্মকাণ্ড নির্ধারণ করা হয়েছে। সংগঠনের সদস্যদের নিজ দায়িত্বে সংগঠন পরিচালনার জন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কালের বিবর্তনে প্রথাগত বন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি বন সংরক্ষণে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয় বলে বিবেচিত হয়েছে। তথ্য সংরক্ষণ ও তথ্যের যথাযথ ব্যবহার বন ব্যবস্থাপনা আধুনিকায়নের পূর্বশর্ত। বনভূমির ‘ভূমি ব্যবহার মানচিত্র’ প্রণয়ন আবশ্যক। বর্তমানে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ বেড়েছে বহুগুণ এবং তা ব্যয়সাপেক্ষও নয়; তবে দক্ষ ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মিবাহিনীর প্রয়োজন।

মানুষের চাহিদা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, জনবহুল দেশে ভূমির মূল্য বিবেচনায় প্রাত্যহিকভাবে বনের পরিবীক্ষণ হওয়া প্রয়োজন। বন ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি বনভূমি ব্যবস্থাপনাকেও সমধিক গুরুত্ব দিতে হবে। বনভূমি প্রতিনিয়তভাবে বেদখল হচ্ছে, ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়োজনে। অবকাঠামো নির্মাণের তাগিদেও বনভূমি ব্যবহৃত হচ্ছে। বনভূমি বনবহির্ভূত কাজে ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে পরিহার করতে হবে। এতে বনগুলো বিচ্ছিন্ন হচ্ছে, বন্য প্রাণী চলাচল বাধাগ্রস্ত করছে, যা বন্য প্রাণীর খাদ্যগ্রহণ, বংশবৃদ্ধিতে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে, এমনকি বন্য প্রাণী বিলুপ্তিরও আশঙ্কা তৈরি করবে। প্রতিবেশগত সংবেদনশীল এলাকা চিহ্নিত করে তা সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন। বনভূমি দমন রোধ ও দখলকৃত বনভূমি উদ্ধারে কার্যকর ও সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন।

জবরদখলের প্রবণতা রোধে বনভূমি জরিপ ও সীমানা নির্ধারণ করা আবশ্যক। বনজ সম্পদের সরবরাহ ও চাহিদার সঠিক ও হালনাগাদ তথ্যের ঘাটতি রয়েছে। এ বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ জরিপ হওয়া বাঞ্ছনীয়। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রণয়নে এই তথ্য সঠিক দিকনির্দেশনা ও পরিকল্পনা গ্রহণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব, বিশেষ করে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ ও দুর্যোগ মোকাবেলায় অধিক বনায়নের মাধ্যমে বৃক্ষাচ্ছাদন বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। বন বিভাগ দেশের বন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত। কিন্তু বনের অবস্থান এবং এর পারিপার্শ্বিকতা বিবেচনায় সবার সমন্বিত প্রয়াস ছাড়া বন সংরক্ষণ সম্ভব নয়। সর্বোপরি বন বিভাগর সাংগঠনিক কাঠামো যুগোপযোগী করে পর্যাপ্ত জনবল নিয়োগের মাধ্যমে বন বিভাগের দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।

সংকট নিরসনে করণীয়
জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব রোধে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়, খাদ্য নিরাপত্তা বিধানে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ নিশ্চিতকরণ অত্যন্ত জরুরি। প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ চ্যালেঞ্জ আগেও ছিল, এখনো আছে। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবাইকে সমন্বিত করে প্রকৃতি তথা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে উদ্যোগ নিতে হবে। বন ও জলাভূমিসহ প্রতিবেশগত স্পর্শকাতর এলাকাগুলো চিহ্নিত করে বিশেষ উদ্যোগে সংরক্ষণের কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। সম্পদ ব্যবস্থাপনা ও মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবহার ও আহরণে অনিয়ন্ত্রিত কার্যক্রম বন্ধের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া আবশ্যক।

জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও সম্পদ সংরক্ষণে জনমানুষের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি আবশ্যক। প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর জনগোষ্ঠীর অব্যাহত নির্ভরশীলতা ক্রমাগতভাবে এই সম্পদ সংকুচিত করছে। প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় জনগণের সম্পৃক্ততার মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যবস্থাপনায় নতুন উদ্যোগ যথেষ্ট কার্যকর হয়েছে। জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এবং এর ব্যবস্থাপনা কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করার কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। জনগণকে প্রাকৃতিক সম্পদ বা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। জনবহুল বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণে এবং এর ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ অত্যাবশ্যক।

বাংলাদেশ যদিও আয়তনে ক্ষুদ্র, তবে প্রতিবেশ বা ইকোসিস্টেম বিবেচনায় এর রয়েছে অনন্য গুরুত্ব। বন ও জলাভুমি জুড়ে রয়েছে প্রাকৃতিক সম্পদের বিস্তার। উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতে রয়েছে বৈচিত্র্য। বিশ্বের বিপদাপন্ন ও সংকটাপন্ন কিছু প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে বাংলাদেশে। বাংলাদেশের বন ও জলাভূমি একদিকে জীববৈচিত্র্যসমৃদ্ধ, অন্যদিকে দেশের অর্থনীতিতে রয়েছে অবদান। দেশের জনগোষ্ঠীর বৃহদংশের জীবিকার তাগিদে এই প্রাকৃতিক সম্পদের সদ্ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি।

লেখক : সাবেক কান্ট্রি ডিরেক্টর, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব নেচার (আইইউসিএন)।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে