শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

ড. ফরিদুল আলম
অনলাইন ভার্সন
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

গত বছরের অক্টোবর মাসে হামাসের তরফ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছিল, আরব দেশগুলো এবং পশ্চিমাদের নীরবতা ইসরায়েলকে গণহত্যায় উসকানি দিচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের বর্বরতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরপর জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন গাজার মানবিক বিপর্যয় নিয়ে একাধিকবার উদ্বেগ জানিয়ে হত্যা ও বাস্তুচ্যুতির মধ্য দিয়ে ইসরায়েল গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করার পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছে। এর নেপথ্য কারণ এখন স্পষ্ট হয়ে উঠছে দিন দিন। ইসরায়েলের এই বর্বরতার পেছনে সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক এখন গর্ত থেকে বের হয়ে এসেছে।


যারা এত দিন ধরে দ্বিরাষ্ট্রিক সমাধানের কথা বলে এসেছে, তারাই এখন গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করে সেখানে ‘রিভেরা’ (বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র) নির্মাণের পরিকল্পনা করছে। গাজাবাসী কোথায় গিয়ে থাকবে তারও একটি সমাধান দিয়ে রেখেছে, আর সেটি হচ্ছে মিসর ও জর্দান, অর্থাৎ সমগ্র বিশ্ব তাদের কথায় উঠবস করবে—এই বিষয়ে তাদের আস্থার কোনো অভাব নেই!

সারা বিশ্ব আজ বিক্ষুব্ধ। আর এই বিক্ষোভের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি দেশ কিভাবে আরেকটি দেশকে ধ্বংস করার মহাযজ্ঞে মত্ত থাকতে পারে, আধুনিকতার শিখরে এসে আজ গাজায় আমরা এই বাস্তবতা দেখছি প্রতিনিয়ত।


ইসরায়েলের বিজয়কে নিশ্চিত করতে এবং গাজা ধ্বংসের সব আয়োজন সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে ইরানকেও ছাড় দেওয়া হবে না, ইসরায়েলের চিরবন্ধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যেন এই প্রতিজ্ঞা! আর সে জন্য তারা ভারত মহাসাগরের ব্রিটিশ মালিকানাধীন দ্বীপ দিয়াগো গার্সিয়ায় অত্যাধুনিক রণতরি মোতায়েন করেছে। ইরানকে লক্ষ্য করে হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়ে যেকোনো সময় সেখানে হামলা করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এত কিছুর পরও নীরব আরববিশ্ব তথা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়। মাত্র ২৪ লাখ মানুষ অধ্যুষিত গাজা যেন ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের ঘুম হারাম করে দিয়েছে! কেবল আরববিশ্বের কথাই বা বলছি কেন, জাতিসংঘ, পশ্চিমা অপরাপর দেশগুলো, নিরন্তর মানবাধিকারের কথা বলে মুখে ফেনা উঠিয়ে বেড়ানো সংস্থাগুলো কিংবা চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তিগুলোসহ কেউ আজ মানবিক এই বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে সরব হচ্ছে না।

নীরবে এই ধ্বংসলীলা উপভোগ করছে যেন!


এর কারণ কী এবং কেনই বা বিশ্বের একমাত্র ধর্মভিত্তিক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি) পর্যন্ত চুপ রয়েছে? এই সব কিছু আমাদের গভীরভাবে ভাবায়। অথচ ১৯৬৯ সালে আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েল কর্তৃক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৌদি আরবসহ বড় বড় আরব রাষ্ট্রের উদ্যোগে এই সংস্থাটি গঠিত হয়, যারা পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছিল। সময়ের পরিক্রমায় ওআইসির সদস্যসংখ্যা এখন ৫৭। সংখ্যায় বাড়লেও শক্তিতে এক দন্তবিহীন বাঘ ছাড়া আর কিছুই নয় এই সংস্থাটি। ট্রাম্পের গাজা খালি করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে ইসরায়েল যখন হামলার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে, আরব লীগ এই অবস্থায় গত মাসের প্রথম দিকে মিসরের একটি পরিকল্পনাকে অনুমোদন করে, যা পরে ওআইসি কর্তৃকও অনুমোদিত হয়।

কী সেই পরিকল্পনা? খুব বেশি কিছু নয়, এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কেবল এই পরিকল্পনায় গাজা খালি করার মার্কিন পরিকল্পনার জবাবে গাজা পুনর্গঠনে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক আর্থিক সংস্থাগুলোর সমন্বিত সহায়তার কথা বলা হয়েছে। এত বড় একটি মানবিক বিপর্যয় চলছে, আরব দেশগুলোর নাকের ডগায় ইসরায়েল এই কাজটি করে যাচ্ছে, অথচ কিছুই করার নেই! পশ্চিমা দেশগুলো, যারা মানবাধিকারের কথা বলে সাড়া দুনিয়ায় সব সময় হৈচৈ ফেলে দেয়, তারাই বা কী করছে? সাম্প্রতিক সময়ে এ ক্ষেত্রে ফ্রান্সের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ জানিয়েছেন যে তাঁর দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে, যা আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। কিন্তু তাতেই বা কী? এর আগেও ১৪৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যার মধ্যে চীন ও রাশিয়াও রয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক জনমত সৃষ্টি হলেও কেবল ইসরায়েলের অনিচ্ছায় এবং এর ফলে  মার্কিন বিরোধিতায় জাতিসংঘের স্বীকৃতি মেলেনি।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো যে ফিলিস্তিনের অধিকার নিয়ে চিন্তিত নয়, এমনটিও নয়। মূলত ওআইসি প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্রই ছিল একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে কেবল ফিলিস্তিনিদের নয়, আরববিশ্বের অপরাপর দেশগুলোর জন্যও ইসরায়েলের হুমকি থেকে নিজেদের নিরাপদ এবং নিশ্চিন্ত রাখা। বাধা কেবল একটিই আর সেটি হচ্ছে গণতন্ত্রহীন রাজতান্ত্রিক আরববিশ্বের নেতাদের নিজেদের সুরক্ষিত রাখার স্বার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সখ্য বজায় রাখা। এ ক্ষেত্রে অগ্রগামী সৌদি আরব। আরববিশ্বের ডিফ্যাক্টো নেতৃত্বদানকারী এই রাষ্ট্রটির কারণেই মূলত আরব ঐক্যের ভেতর বড় ধরনের চির ধরেছে। ফলে কাতার, কুয়েত ও আমিরাতের মতো ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলোর মার্কিন মুখাপেক্ষিতার দিকেই নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। গত কয়েক বছর আগে তুরস্কের সৌদি দূতাবাসে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যার মধ্য দিয়ে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সম্পৃক্ততা যখন স্পষ্ট হয়ে ওঠে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগের মেয়াদে এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছিলেন। সৌদি তথা গোটা আরববিশ্বের নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতা রক্ষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের জন্য একমাত্র নিরাপত্তার নিশ্চয়তাদানকারী, এমনটি বছরের পর বছর ধরে জনগণের মধ্যে গেঁথে দিয়েছেন শাসকরা। অন্য কথায়, মার্কিন তথাকথিত নিরাপত্তাবলয়ের বিকল্প কোনো ব্যবস্থাও এই মুহূর্তে এই রাজতান্ত্রিক সরকারগুলোর হাতে নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাকে (বিনিয়োগ সম্পর্কিত) কেন্দ্র করে সৌদি আরবের সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের আমলে সম্পর্কে চির ধরলেও গাজা বিষয় নিয়ে তাদের অবস্থান কেবল প্রতিবাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, যার কারণ তারা ইরানের মতো সরাসরি নিজেদের মার্কিন লক্ষ্যবস্তু করা থেকে বিরত রাখতে চেয়েছে।

এর মধ্যে ২০১৭ সৌদি যুবরাজ যখন ক্ষমতার দ্বন্দ্বে রাজপরিবারের তীব্র বিরোধিতার মুখে ছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক শক্ত করতে ইসরায়েলের মন জোগাতে গোপনে তিনি ইসরায়েল সফর করেন। সে সময় এটিও রটেছিল যে তিনি আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিলেন। আব্রাহাম চুক্তি হচ্ছে ইসরায়েলের সঙ্গে আরব রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সংক্রান্ত একটি চুক্তি, যেখানে এর আগে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান ও মরক্কোও স্বাক্ষর করেছে। পরে ট্রাম্পের এই আমলে এসে আবারও নতুন করে স্বার্থের সংঘাতে সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে। এই দ্বন্দ্বের মূল কারণ ট্রাম্পের ‘গাজা খালি করা’ তত্ত্ব বাস্তবায়নকল্পে গাজার পুনর্গঠনে আরব দেশগুলোর পক্ষ থেকে অর্থের সংস্থান সম্পর্কিত বিষয়টি। এর আগে ট্রাম্প তাঁর বর্তমান মেয়াদে প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরবকে প্রথম গন্তব্য হিসেবে বেছে নেওয়ার শর্ত হিসেবে সে দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগের দাবি জানান, যা পরে তিনি এক ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেন। এসব কিছুর মধ্যে অনেকটা আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো করে সৌদি আরব যখন গাজা খালি করার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে, নেতানিয়াহুর পক্ষ থেকে পাল্টা উপহাসের সুরে বলা হয় যে গাজাবাসীকে আশ্রয় দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত স্থান সৌদি আরবে রয়েছে এবং তাদেরই এটি করা উচিত। এক পর্যায়ে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে এর প্রতিবাদে বলতে শোনা যায়, ‘ফিলিস্তিনিরা তাদের নিজ ভূমির মালিক, তারা কোনো অভিবাসী বা অনুপ্রবেশকারী নয় যে ইসরায়েলি দখলদাররা তাদের ইচ্ছামতো উচ্ছেদ করবে।’

সার্বিক পরিস্থিতি বলছে, সৌদি আরব যতই এত দিন ধরে তাদের রাজতান্ত্রিক ঐতিহ্যকে রক্ষা করতে মার্কিন স্বার্থের কাছে নিজেদের সমর্পণ করে রেখেছিল, কালের বিবর্তনে এখন এই সময়ে এসে ইসরায়েলের সরাসরি ইচ্ছার কাছে তাদের সমর্পিত হতে হবে, যা মেনে নেওয়া তাদের জন্য কষ্টের বিষয়। যদিও তারা যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করে যেতে চেয়েছে, ফিলিস্তিন প্রশ্নে, বিশেষ করে গাজা নিয়ে ইসরায়েলের অবস্থান সৌদি স্বার্থের সঙ্গে অনেকটাই সংঘাতময় হয়ে উঠেছে। এত কিছুর পরও এর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে নেতৃত্বের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গোটা আরববিশ্ব তথা ইসলামী সম্প্রদায়কে সংগঠিত করে গাজার মানবিক বিপর্যয় রোধ এবং একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার মতো সামর্থ্য যে তাদের নেই, এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। আরববিশ্বের নীরবতার ভাষা আসলে এসব কিছুই। এই নীরবতা ভেঙে যদি সরব হতে হয়, গোটা রাজতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যই হুমকির মুখে পড়বে।

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুন)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক
আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি