শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

ড. ফরিদুল আলম
অনলাইন ভার্সন
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

গত বছরের অক্টোবর মাসে হামাসের তরফ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছিল, আরব দেশগুলো এবং পশ্চিমাদের নীরবতা ইসরায়েলকে গণহত্যায় উসকানি দিচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের বর্বরতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরপর জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন গাজার মানবিক বিপর্যয় নিয়ে একাধিকবার উদ্বেগ জানিয়ে হত্যা ও বাস্তুচ্যুতির মধ্য দিয়ে ইসরায়েল গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করার পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছে। এর নেপথ্য কারণ এখন স্পষ্ট হয়ে উঠছে দিন দিন। ইসরায়েলের এই বর্বরতার পেছনে সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক এখন গর্ত থেকে বের হয়ে এসেছে।


যারা এত দিন ধরে দ্বিরাষ্ট্রিক সমাধানের কথা বলে এসেছে, তারাই এখন গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করে সেখানে ‘রিভেরা’ (বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র) নির্মাণের পরিকল্পনা করছে। গাজাবাসী কোথায় গিয়ে থাকবে তারও একটি সমাধান দিয়ে রেখেছে, আর সেটি হচ্ছে মিসর ও জর্দান, অর্থাৎ সমগ্র বিশ্ব তাদের কথায় উঠবস করবে—এই বিষয়ে তাদের আস্থার কোনো অভাব নেই!

সারা বিশ্ব আজ বিক্ষুব্ধ। আর এই বিক্ষোভের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি দেশ কিভাবে আরেকটি দেশকে ধ্বংস করার মহাযজ্ঞে মত্ত থাকতে পারে, আধুনিকতার শিখরে এসে আজ গাজায় আমরা এই বাস্তবতা দেখছি প্রতিনিয়ত।


ইসরায়েলের বিজয়কে নিশ্চিত করতে এবং গাজা ধ্বংসের সব আয়োজন সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে ইরানকেও ছাড় দেওয়া হবে না, ইসরায়েলের চিরবন্ধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যেন এই প্রতিজ্ঞা! আর সে জন্য তারা ভারত মহাসাগরের ব্রিটিশ মালিকানাধীন দ্বীপ দিয়াগো গার্সিয়ায় অত্যাধুনিক রণতরি মোতায়েন করেছে। ইরানকে লক্ষ্য করে হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়ে যেকোনো সময় সেখানে হামলা করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এত কিছুর পরও নীরব আরববিশ্ব তথা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়। মাত্র ২৪ লাখ মানুষ অধ্যুষিত গাজা যেন ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের ঘুম হারাম করে দিয়েছে! কেবল আরববিশ্বের কথাই বা বলছি কেন, জাতিসংঘ, পশ্চিমা অপরাপর দেশগুলো, নিরন্তর মানবাধিকারের কথা বলে মুখে ফেনা উঠিয়ে বেড়ানো সংস্থাগুলো কিংবা চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তিগুলোসহ কেউ আজ মানবিক এই বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে সরব হচ্ছে না।

নীরবে এই ধ্বংসলীলা উপভোগ করছে যেন!


এর কারণ কী এবং কেনই বা বিশ্বের একমাত্র ধর্মভিত্তিক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি) পর্যন্ত চুপ রয়েছে? এই সব কিছু আমাদের গভীরভাবে ভাবায়। অথচ ১৯৬৯ সালে আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েল কর্তৃক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৌদি আরবসহ বড় বড় আরব রাষ্ট্রের উদ্যোগে এই সংস্থাটি গঠিত হয়, যারা পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছিল। সময়ের পরিক্রমায় ওআইসির সদস্যসংখ্যা এখন ৫৭। সংখ্যায় বাড়লেও শক্তিতে এক দন্তবিহীন বাঘ ছাড়া আর কিছুই নয় এই সংস্থাটি। ট্রাম্পের গাজা খালি করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে ইসরায়েল যখন হামলার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে, আরব লীগ এই অবস্থায় গত মাসের প্রথম দিকে মিসরের একটি পরিকল্পনাকে অনুমোদন করে, যা পরে ওআইসি কর্তৃকও অনুমোদিত হয়।

কী সেই পরিকল্পনা? খুব বেশি কিছু নয়, এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কেবল এই পরিকল্পনায় গাজা খালি করার মার্কিন পরিকল্পনার জবাবে গাজা পুনর্গঠনে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক আর্থিক সংস্থাগুলোর সমন্বিত সহায়তার কথা বলা হয়েছে। এত বড় একটি মানবিক বিপর্যয় চলছে, আরব দেশগুলোর নাকের ডগায় ইসরায়েল এই কাজটি করে যাচ্ছে, অথচ কিছুই করার নেই! পশ্চিমা দেশগুলো, যারা মানবাধিকারের কথা বলে সাড়া দুনিয়ায় সব সময় হৈচৈ ফেলে দেয়, তারাই বা কী করছে? সাম্প্রতিক সময়ে এ ক্ষেত্রে ফ্রান্সের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ জানিয়েছেন যে তাঁর দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে, যা আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। কিন্তু তাতেই বা কী? এর আগেও ১৪৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যার মধ্যে চীন ও রাশিয়াও রয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক জনমত সৃষ্টি হলেও কেবল ইসরায়েলের অনিচ্ছায় এবং এর ফলে  মার্কিন বিরোধিতায় জাতিসংঘের স্বীকৃতি মেলেনি।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো যে ফিলিস্তিনের অধিকার নিয়ে চিন্তিত নয়, এমনটিও নয়। মূলত ওআইসি প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্রই ছিল একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে কেবল ফিলিস্তিনিদের নয়, আরববিশ্বের অপরাপর দেশগুলোর জন্যও ইসরায়েলের হুমকি থেকে নিজেদের নিরাপদ এবং নিশ্চিন্ত রাখা। বাধা কেবল একটিই আর সেটি হচ্ছে গণতন্ত্রহীন রাজতান্ত্রিক আরববিশ্বের নেতাদের নিজেদের সুরক্ষিত রাখার স্বার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সখ্য বজায় রাখা। এ ক্ষেত্রে অগ্রগামী সৌদি আরব। আরববিশ্বের ডিফ্যাক্টো নেতৃত্বদানকারী এই রাষ্ট্রটির কারণেই মূলত আরব ঐক্যের ভেতর বড় ধরনের চির ধরেছে। ফলে কাতার, কুয়েত ও আমিরাতের মতো ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলোর মার্কিন মুখাপেক্ষিতার দিকেই নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। গত কয়েক বছর আগে তুরস্কের সৌদি দূতাবাসে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যার মধ্য দিয়ে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সম্পৃক্ততা যখন স্পষ্ট হয়ে ওঠে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগের মেয়াদে এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছিলেন। সৌদি তথা গোটা আরববিশ্বের নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতা রক্ষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের জন্য একমাত্র নিরাপত্তার নিশ্চয়তাদানকারী, এমনটি বছরের পর বছর ধরে জনগণের মধ্যে গেঁথে দিয়েছেন শাসকরা। অন্য কথায়, মার্কিন তথাকথিত নিরাপত্তাবলয়ের বিকল্প কোনো ব্যবস্থাও এই মুহূর্তে এই রাজতান্ত্রিক সরকারগুলোর হাতে নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাকে (বিনিয়োগ সম্পর্কিত) কেন্দ্র করে সৌদি আরবের সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের আমলে সম্পর্কে চির ধরলেও গাজা বিষয় নিয়ে তাদের অবস্থান কেবল প্রতিবাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, যার কারণ তারা ইরানের মতো সরাসরি নিজেদের মার্কিন লক্ষ্যবস্তু করা থেকে বিরত রাখতে চেয়েছে।

এর মধ্যে ২০১৭ সৌদি যুবরাজ যখন ক্ষমতার দ্বন্দ্বে রাজপরিবারের তীব্র বিরোধিতার মুখে ছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক শক্ত করতে ইসরায়েলের মন জোগাতে গোপনে তিনি ইসরায়েল সফর করেন। সে সময় এটিও রটেছিল যে তিনি আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিলেন। আব্রাহাম চুক্তি হচ্ছে ইসরায়েলের সঙ্গে আরব রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সংক্রান্ত একটি চুক্তি, যেখানে এর আগে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান ও মরক্কোও স্বাক্ষর করেছে। পরে ট্রাম্পের এই আমলে এসে আবারও নতুন করে স্বার্থের সংঘাতে সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে। এই দ্বন্দ্বের মূল কারণ ট্রাম্পের ‘গাজা খালি করা’ তত্ত্ব বাস্তবায়নকল্পে গাজার পুনর্গঠনে আরব দেশগুলোর পক্ষ থেকে অর্থের সংস্থান সম্পর্কিত বিষয়টি। এর আগে ট্রাম্প তাঁর বর্তমান মেয়াদে প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরবকে প্রথম গন্তব্য হিসেবে বেছে নেওয়ার শর্ত হিসেবে সে দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগের দাবি জানান, যা পরে তিনি এক ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেন। এসব কিছুর মধ্যে অনেকটা আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো করে সৌদি আরব যখন গাজা খালি করার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে, নেতানিয়াহুর পক্ষ থেকে পাল্টা উপহাসের সুরে বলা হয় যে গাজাবাসীকে আশ্রয় দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত স্থান সৌদি আরবে রয়েছে এবং তাদেরই এটি করা উচিত। এক পর্যায়ে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে এর প্রতিবাদে বলতে শোনা যায়, ‘ফিলিস্তিনিরা তাদের নিজ ভূমির মালিক, তারা কোনো অভিবাসী বা অনুপ্রবেশকারী নয় যে ইসরায়েলি দখলদাররা তাদের ইচ্ছামতো উচ্ছেদ করবে।’

সার্বিক পরিস্থিতি বলছে, সৌদি আরব যতই এত দিন ধরে তাদের রাজতান্ত্রিক ঐতিহ্যকে রক্ষা করতে মার্কিন স্বার্থের কাছে নিজেদের সমর্পণ করে রেখেছিল, কালের বিবর্তনে এখন এই সময়ে এসে ইসরায়েলের সরাসরি ইচ্ছার কাছে তাদের সমর্পিত হতে হবে, যা মেনে নেওয়া তাদের জন্য কষ্টের বিষয়। যদিও তারা যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করে যেতে চেয়েছে, ফিলিস্তিন প্রশ্নে, বিশেষ করে গাজা নিয়ে ইসরায়েলের অবস্থান সৌদি স্বার্থের সঙ্গে অনেকটাই সংঘাতময় হয়ে উঠেছে। এত কিছুর পরও এর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে নেতৃত্বের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গোটা আরববিশ্ব তথা ইসলামী সম্প্রদায়কে সংগঠিত করে গাজার মানবিক বিপর্যয় রোধ এবং একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার মতো সামর্থ্য যে তাদের নেই, এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। আরববিশ্বের নীরবতার ভাষা আসলে এসব কিছুই। এই নীরবতা ভেঙে যদি সরব হতে হয়, গোটা রাজতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যই হুমকির মুখে পড়বে।

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সর্বশেষ খবর
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

এই মাত্র | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ
বাঞ্ছারামপুরে জাতীয় সংহতি দিবসে বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ
দিনাজপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ
গাজীপুরে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২
বগুড়ায় ইজিবাইক চালক হত্যায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক
সংস্কার ছাড়া জনগণের কাছে আর কোনো নির্বাচন গ্রহণযোগ্য নয় : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি
২৩ মাঠ কর্মকর্তাকে বদলি করলো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নেত্রকোনায় সীমান্তে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম