শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৮, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

ড. ফরিদুল আলম
অনলাইন ভার্সন
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে

গত বছরের অক্টোবর মাসে হামাসের তরফ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছিল, আরব দেশগুলো এবং পশ্চিমাদের নীরবতা ইসরায়েলকে গণহত্যায় উসকানি দিচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের বর্বরতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এরপর জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন গাজার মানবিক বিপর্যয় নিয়ে একাধিকবার উদ্বেগ জানিয়ে হত্যা ও বাস্তুচ্যুতির মধ্য দিয়ে ইসরায়েল গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করার পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ করেছে। এর নেপথ্য কারণ এখন স্পষ্ট হয়ে উঠছে দিন দিন। ইসরায়েলের এই বর্বরতার পেছনে সবচেয়ে বড় পৃষ্ঠপোষক এখন গর্ত থেকে বের হয়ে এসেছে।


যারা এত দিন ধরে দ্বিরাষ্ট্রিক সমাধানের কথা বলে এসেছে, তারাই এখন গাজাকে ফিলিস্তিনি শূন্য করে সেখানে ‘রিভেরা’ (বিলাসবহুল পর্যটনকেন্দ্র) নির্মাণের পরিকল্পনা করছে। গাজাবাসী কোথায় গিয়ে থাকবে তারও একটি সমাধান দিয়ে রেখেছে, আর সেটি হচ্ছে মিসর ও জর্দান, অর্থাৎ সমগ্র বিশ্ব তাদের কথায় উঠবস করবে—এই বিষয়ে তাদের আস্থার কোনো অভাব নেই!

সারা বিশ্ব আজ বিক্ষুব্ধ। আর এই বিক্ষোভের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলছে। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি দেশ কিভাবে আরেকটি দেশকে ধ্বংস করার মহাযজ্ঞে মত্ত থাকতে পারে, আধুনিকতার শিখরে এসে আজ গাজায় আমরা এই বাস্তবতা দেখছি প্রতিনিয়ত।


ইসরায়েলের বিজয়কে নিশ্চিত করতে এবং গাজা ধ্বংসের সব আয়োজন সম্পন্ন করতে প্রয়োজনে ইরানকেও ছাড় দেওয়া হবে না, ইসরায়েলের চিরবন্ধু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যেন এই প্রতিজ্ঞা! আর সে জন্য তারা ভারত মহাসাগরের ব্রিটিশ মালিকানাধীন দ্বীপ দিয়াগো গার্সিয়ায় অত্যাধুনিক রণতরি মোতায়েন করেছে। ইরানকে লক্ষ্য করে হুঁশিয়ারি বার্তা দিয়ে যেকোনো সময় সেখানে হামলা করার হুমকি দেওয়া হয়েছে। এত কিছুর পরও নীরব আরববিশ্ব তথা বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়। মাত্র ২৪ লাখ মানুষ অধ্যুষিত গাজা যেন ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের ঘুম হারাম করে দিয়েছে! কেবল আরববিশ্বের কথাই বা বলছি কেন, জাতিসংঘ, পশ্চিমা অপরাপর দেশগুলো, নিরন্তর মানবাধিকারের কথা বলে মুখে ফেনা উঠিয়ে বেড়ানো সংস্থাগুলো কিংবা চীন ও রাশিয়ার মতো পরাশক্তিগুলোসহ কেউ আজ মানবিক এই বিপর্যয়ের বিরুদ্ধে সরব হচ্ছে না।

নীরবে এই ধ্বংসলীলা উপভোগ করছে যেন!


এর কারণ কী এবং কেনই বা বিশ্বের একমাত্র ধর্মভিত্তিক আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি) পর্যন্ত চুপ রয়েছে? এই সব কিছু আমাদের গভীরভাবে ভাবায়। অথচ ১৯৬৯ সালে আল-আকসা মসজিদে ইসরায়েল কর্তৃক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৌদি আরবসহ বড় বড় আরব রাষ্ট্রের উদ্যোগে এই সংস্থাটি গঠিত হয়, যারা পরবর্তী ১০ বছরের মধ্যে একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছিল। সময়ের পরিক্রমায় ওআইসির সদস্যসংখ্যা এখন ৫৭। সংখ্যায় বাড়লেও শক্তিতে এক দন্তবিহীন বাঘ ছাড়া আর কিছুই নয় এই সংস্থাটি। ট্রাম্পের গাজা খালি করার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে ইসরায়েল যখন হামলার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে, আরব লীগ এই অবস্থায় গত মাসের প্রথম দিকে মিসরের একটি পরিকল্পনাকে অনুমোদন করে, যা পরে ওআইসি কর্তৃকও অনুমোদিত হয়।

কী সেই পরিকল্পনা? খুব বেশি কিছু নয়, এর মধ্য দিয়ে ইসরায়েলের আগ্রাসন বন্ধ হওয়ারও কোনো নিশ্চয়তা নেই। কেবল এই পরিকল্পনায় গাজা খালি করার মার্কিন পরিকল্পনার জবাবে গাজা পুনর্গঠনে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক আর্থিক সংস্থাগুলোর সমন্বিত সহায়তার কথা বলা হয়েছে। এত বড় একটি মানবিক বিপর্যয় চলছে, আরব দেশগুলোর নাকের ডগায় ইসরায়েল এই কাজটি করে যাচ্ছে, অথচ কিছুই করার নেই! পশ্চিমা দেশগুলো, যারা মানবাধিকারের কথা বলে সাড়া দুনিয়ায় সব সময় হৈচৈ ফেলে দেয়, তারাই বা কী করছে? সাম্প্রতিক সময়ে এ ক্ষেত্রে ফ্রান্সের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ জানিয়েছেন যে তাঁর দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা করছে, যা আগামী দু-তিন মাসের মধ্যে সম্পন্ন হতে পারে। কিন্তু তাতেই বা কী? এর আগেও ১৪৭টি দেশ ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যার মধ্যে চীন ও রাশিয়াও রয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক জনমত সৃষ্টি হলেও কেবল ইসরায়েলের অনিচ্ছায় এবং এর ফলে  মার্কিন বিরোধিতায় জাতিসংঘের স্বীকৃতি মেলেনি।
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো যে ফিলিস্তিনের অধিকার নিয়ে চিন্তিত নয়, এমনটিও নয়। মূলত ওআইসি প্রতিষ্ঠার মূলমন্ত্রই ছিল একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে কেবল ফিলিস্তিনিদের নয়, আরববিশ্বের অপরাপর দেশগুলোর জন্যও ইসরায়েলের হুমকি থেকে নিজেদের নিরাপদ এবং নিশ্চিন্ত রাখা। বাধা কেবল একটিই আর সেটি হচ্ছে গণতন্ত্রহীন রাজতান্ত্রিক আরববিশ্বের নেতাদের নিজেদের সুরক্ষিত রাখার স্বার্থে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সখ্য বজায় রাখা। এ ক্ষেত্রে অগ্রগামী সৌদি আরব। আরববিশ্বের ডিফ্যাক্টো নেতৃত্বদানকারী এই রাষ্ট্রটির কারণেই মূলত আরব ঐক্যের ভেতর বড় ধরনের চির ধরেছে। ফলে কাতার, কুয়েত ও আমিরাতের মতো ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলোর মার্কিন মুখাপেক্ষিতার দিকেই নির্ভরশীল থাকতে হচ্ছে। গত কয়েক বছর আগে তুরস্কের সৌদি দূতাবাসে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যার মধ্য দিয়ে সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের সম্পৃক্ততা যখন স্পষ্ট হয়ে ওঠে, ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগের মেয়াদে এই ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যথেষ্ট সমর্থন পেয়েছিলেন। সৌদি তথা গোটা আরববিশ্বের নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতা রক্ষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের জন্য একমাত্র নিরাপত্তার নিশ্চয়তাদানকারী, এমনটি বছরের পর বছর ধরে জনগণের মধ্যে গেঁথে দিয়েছেন শাসকরা। অন্য কথায়, মার্কিন তথাকথিত নিরাপত্তাবলয়ের বিকল্প কোনো ব্যবস্থাও এই মুহূর্তে এই রাজতান্ত্রিক সরকারগুলোর হাতে নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাকে (বিনিয়োগ সম্পর্কিত) কেন্দ্র করে সৌদি আরবের সঙ্গে বাইডেন প্রশাসনের আমলে সম্পর্কে চির ধরলেও গাজা বিষয় নিয়ে তাদের অবস্থান কেবল প্রতিবাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে, যার কারণ তারা ইরানের মতো সরাসরি নিজেদের মার্কিন লক্ষ্যবস্তু করা থেকে বিরত রাখতে চেয়েছে।

এর মধ্যে ২০১৭ সৌদি যুবরাজ যখন ক্ষমতার দ্বন্দ্বে রাজপরিবারের তীব্র বিরোধিতার মুখে ছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক শক্ত করতে ইসরায়েলের মন জোগাতে গোপনে তিনি ইসরায়েল সফর করেন। সে সময় এটিও রটেছিল যে তিনি আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিলেন। আব্রাহাম চুক্তি হচ্ছে ইসরায়েলের সঙ্গে আরব রাষ্ট্রগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিক করা সংক্রান্ত একটি চুক্তি, যেখানে এর আগে সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, সুদান ও মরক্কোও স্বাক্ষর করেছে। পরে ট্রাম্পের এই আমলে এসে আবারও নতুন করে স্বার্থের সংঘাতে সৌদি আরবের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়েছে। এই দ্বন্দ্বের মূল কারণ ট্রাম্পের ‘গাজা খালি করা’ তত্ত্ব বাস্তবায়নকল্পে গাজার পুনর্গঠনে আরব দেশগুলোর পক্ষ থেকে অর্থের সংস্থান সম্পর্কিত বিষয়টি। এর আগে ট্রাম্প তাঁর বর্তমান মেয়াদে প্রথম বিদেশ সফরে সৌদি আরবকে প্রথম গন্তব্য হিসেবে বেছে নেওয়ার শর্ত হিসেবে সে দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগের দাবি জানান, যা পরে তিনি এক ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত করেন। এসব কিছুর মধ্যে অনেকটা আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়ার মতো করে সৌদি আরব যখন গাজা খালি করার প্রস্তাবের বিরোধিতা করে, নেতানিয়াহুর পক্ষ থেকে পাল্টা উপহাসের সুরে বলা হয় যে গাজাবাসীকে আশ্রয় দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত স্থান সৌদি আরবে রয়েছে এবং তাদেরই এটি করা উচিত। এক পর্যায়ে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে এর প্রতিবাদে বলতে শোনা যায়, ‘ফিলিস্তিনিরা তাদের নিজ ভূমির মালিক, তারা কোনো অভিবাসী বা অনুপ্রবেশকারী নয় যে ইসরায়েলি দখলদাররা তাদের ইচ্ছামতো উচ্ছেদ করবে।’

সার্বিক পরিস্থিতি বলছে, সৌদি আরব যতই এত দিন ধরে তাদের রাজতান্ত্রিক ঐতিহ্যকে রক্ষা করতে মার্কিন স্বার্থের কাছে নিজেদের সমর্পণ করে রেখেছিল, কালের বিবর্তনে এখন এই সময়ে এসে ইসরায়েলের সরাসরি ইচ্ছার কাছে তাদের সমর্পিত হতে হবে, যা মেনে নেওয়া তাদের জন্য কষ্টের বিষয়। যদিও তারা যুক্তরাষ্ট্রকে সন্তুষ্ট করতে পরোক্ষভাবে ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রক্ষা করে যেতে চেয়েছে, ফিলিস্তিন প্রশ্নে, বিশেষ করে গাজা নিয়ে ইসরায়েলের অবস্থান সৌদি স্বার্থের সঙ্গে অনেকটাই সংঘাতময় হয়ে উঠেছে। এত কিছুর পরও এর পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে সৌদি আরবের পক্ষ থেকে নেতৃত্বের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে গোটা আরববিশ্ব তথা ইসলামী সম্প্রদায়কে সংগঠিত করে গাজার মানবিক বিপর্যয় রোধ এবং একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার মতো সামর্থ্য যে তাদের নেই, এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। আরববিশ্বের নীরবতার ভাষা আসলে এসব কিছুই। এই নীরবতা ভেঙে যদি সরব হতে হয়, গোটা রাজতান্ত্রিক বৈশিষ্ট্যই হুমকির মুখে পড়বে।

লেখক : অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা