শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা

তাহলে এখন কী করা দরকার আমাদের? দরকার হলো গোটা ব্যবস্থাটাকে বদলানো। পুঁজিবাদী ব্যবস্থা যা দেওয়ার, তা এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছে, এর পরে সে আর কিছু দিতে পারবে না, ধ্বংস ছাড়া। যাকে আমরা আধুনিক যুগ বলে জানি, সেটি একদিন বের হয়ে এসেছিল সামন্তবাদের অন্ধকার ছিন্ন করে। নতুন যুগের কারিগরদের একজন ছিলেন ফ্রান্সিস বেকন।

তিনি ছিলেন বিজ্ঞানচর্চায় নিবেদিতপ্রাণ, তাঁর মৃত্যু ঘটে বৈজ্ঞানিক এক অনুসন্ধান পরিচালনা করতে গিয়ে। বরফের সংরক্ষণশীলতা বিষয়ে পরীক্ষা করতে গিয়ে তিনি ঠাণ্ডায় আক্রান্ত হন এবং সেই অসুখেই তাঁর মৃত্যু হয়। ফ্রান্সিস বেকন ছিলেন ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ আদালতের সর্বোচ্চ বিচারক এবং ওই পদে থাকাকালেই কিন্তু তিনি উৎকোচ গ্রহণ করেছিলেন। অপরাধটি ধরা পড়ে এবং তিনি শাস্তি পর্যন্ত পান।

শুধু তা-ই নয়, তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন যে ওই শাস্তি তাঁর প্রাপ্য ছিল। যাকে রেনেসাঁস বলা হয়, আধুনিকতার সেই ধারাপ্রবাহেই পুঁজিবাদের জন্ম এবং পুঁজিবাদের ওই দ্বৈত চেহারা বটে; একদিকে সে জ্ঞানকে মর্যাদা দেয়, অন্যদিকে বেপরোয়া। পুঁজি সংগ্রহ করে পুঁজিবাদ যখন পূর্ণাঙ্গরূপ পরিগ্রহণ করে, তখন তার পৃষ্ঠপোষকতায় জ্ঞান-বিজ্ঞান যেমন অভাবিতপূর্ণ উৎকর্ষ অর্জন করতে থাকে, তেমনি এবং ঠিক একইভাবে মুনাফালিপ্সায় উন্মত্ত হয়ে সে মনুষ্যত্ববিনাশী চরম আচরণ শুরু করে। তার ডান হাত যদি হয় জ্ঞানের, তবে বাঁ হাত অর্থলোলুপতার।

পরিণতিতে দেখা গেছে, অর্থেরই জয় হয়েছে, জ্ঞান-বিজ্ঞান চলে গেছে অর্থের অধীনে। এরই মধ্যে সাম্য, মৈত্রী ও স্বাধীনতার জন্য আধুনিক মানুষ সংগ্রাম করেছে; স্বাধীনতার তবু দেখা পাওয়া গেছে, কিন্তু সাম্য আসেনি, যে জন্য মৈত্রীর পরিবর্তে সংঘাতই প্রধান সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আমাদের দেশের অবস্থান প্রান্তিক পুঁজিবাদী; এখানে পুঁজিবাদের গুণগুলো বিকশিত হয়নি, দোষগুলো ভয়ংকর হয়ে উঠেছে। এই ব্যবস্থাকে মেনে নেওয়ার অর্থ তো আত্মসমর্পণ। মানুষ ইতিহাসের মধ্যেই বাস করে, তবে ওই বন্ধনের ভেতরে থেকেও ইতিহাসকে বদলানোর চেষ্টা করে।

এবং ইতিহাস যে বদলায়নি, তা-ও তো নয়। বদলেছে। কিন্তু ব্যক্তির কতটুকু সাধ্য ইতিহাস বদলানোর কাজে লাগে? না, বিচ্ছিন্ন ব্যক্তির জন্য সে সাধ্য মোটেই নেই। কিন্তু ঐক্যবদ্ধ হলে মানুষ শক্তি অর্জন করে বৈকি। যে তারুণ্য ও জ্ঞান নিয়ে কর্মজগতে প্রবেশ করছে, তা নিশ্চয়ই দেশের অবস্থা সম্পর্কে প্রত্যেককে সচেতন রাখবে। সেই সচেতনতাকে আরো বিকশিত করা এবং তাকে অন্যের কাছে পৌঁছে দেওয়া মস্ত বড় একটি কাজ। ব্যবস্থা বদলের জন্য সেটি অত্যাবশ্যকীয়ও বৈকি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম দিককার সমাবর্তনগুলোর একটিতে ইংরেজ চ্যান্সেলর মন্তব্য করেছিলেন যে শিক্ষার্থীদের যাকেই তিনি জিজ্ঞেস করেন জীবনের লক্ষ্য কী, সে-ই বলে লক্ষ্য সার্ভিস। সার্ভিস বলতে তারা সরকারি চাকরিই বুঝিয়েছে, সার্ভিসের অন্য অর্থ যে সেবা, সেটি তারা খেয়ালে রাখেনি। যারা গ্র্যাজুয়েট হয়ে কর্মজগতে প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তারা সরকারি চাকরির বদলে বেসরকারি কর্মে যুক্ত হতেই পছন্দ করবে বলে আমাদের ধারণা। অর্থাৎ কিনা চাকুরে নয়, সেবক হতেই চাইবে। সেবাও অবশ্য এখন পরোপকারে উৎসাহী নয়, সে বেচার ও ক্রয়-বিক্রয়ের সমগ্রী হয়ে পড়েছে। শিক্ষা তো ওই পথে আগেই গেছে চলে; চিকিৎসাও একই পথের যাত্রী। তবু এর মধ্যেও সমাজের প্রতি দায়টাকে তরুণরা এগিয়ে নিয়ে যাবে এমন প্রত্যাশা থাকবে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে এখন মানববন্ধন হয় এবং হবেও। বড় রকমের একটি মানববন্ধন, প্রত্যক্ষ শুধু নয়, অপ্রত্যক্ষেও গড়ে ওঠা চাই। সেটি হবে সমাজ পরিবর্তনের জন্য। এই যুগে সমাজ পরিবর্তনের মূল দাবিটিই হলো সম্পত্তির ব্যক্তিমালিকানার জায়গায় সামাজিক মালিকানা প্রতিষ্ঠা। সামাজিক মালিকানাই পারবে প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে, যে গণতন্ত্রের ভিত্তি হওয়া চাই মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা এবং যে সাম্যকে এগিয়ে নেওয়া দরকার মুক্তির অভিমুখে। হাজার হাজার বছর ধরে বিশ্বের অগ্রগমন ব্যক্তিমালিকানার অধীনেই ঘটেছে। দাস সমাজ ও সামন্ত সমাজ পার হয়ে বিশ্ব এসেছে অতি উন্নত পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, সে ব্যবস্থাও এখন চরম দুর্দশায় নিপতিত। পীড়িত বিশ্বের সামনে এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, উন্নতির কোন পথে সে এগোবে? ব্যক্তিমালিকানার, নাকি সামাজিক মালিকানার? ব্যক্তিমালিকানার পথটি কিন্তু প্রতারক; সেটি আসলে উন্নতির নয়, পতনের।

আমরা জানি, পাবলিক সেক্টরের বাইরে প্রাইভেট সেক্টরেই তরুণরা যেতে চাইবে। সে ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত কর্মসংস্থান নয়, যদি যৌথ ও সমষ্টিগত উদ্যোগে উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত হওয়া সম্ভব হয়, তবে সেটি হবে সমাজের জন্য একটি উপকারী পদক্ষেপ। কৃষি, শিল্প, মৎস্য, বনায়ন, বহুক্ষেত্রেই সমষ্টিগত উদ্যোগের সুযোগ রয়েছে। সুযোগের সফল ব্যবহার অন্যদের জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে এবং উৎসও হতে পারে অনুপ্রেরণার। দৃষ্টান্ত ও অনুপ্রেরণা আমাদের সমষ্টিগত অগ্রগতির জন্য উভয়েই অত্যাবশ্যক। সমাজ আশা করে তরুণরা দক্ষ বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেটর তো হবেই, হবে সফল সৃষ্টিশীল ব্যক্তিত্বও। এবং সর্বদাই খুবই জরুরি প্রয়োজন কর্মসংস্থান বৃদ্ধির। কাজ না থাকলে অকাজ-কুকাজ বাড়বে, এটি তো স্বাভাবিক। বলার অপেক্ষা রাখে না যে উদ্যোক্তা হওয়াটা অনেক বেশি সম্মানের কর্মচারী হওয়ার তুলনায়।

চীন দেশে একসময় ঘোরতর রাজতন্ত্র কায়েম ছিল। এই রকমের একটি গল্প আছে। একবার এক রাজপুত্র পুকুরে পড়ে যায়। রাজপুত্র সাঁতার জানত না। ওসব কষ্টের কাজ সে শেখেনি। ওদিকে রাজপুত্র পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে দেখে মানুষ স্থির থাকতে পারেনি। তারা ছুটে এসেছে রাজপুত্রকে উদ্ধার করতে। মোটা একটি দড়ি ছুড়ে দিয়ে তারা রাজপুত্রকে বলেছে ওটাকে শক্ত করে ধরতে, যাতে তাকে টেনে তোলা যায়। কিন্তু রাজপুত্র তো কোনো কিছু ধরতে শেখেনি, শিখেছে সে কেবল হাত পেতে নিতে। তাই তার প্রাণ সংশয় দেখা দিয়েছিল। হাত উপুড় করবে এমন ক্ষমতা রাজপুত্রের নেই, যেমন নেই ভিক্ষুকেরও; তারা কেবল নিতেই জানে, দিতে জানে না। কর্মী মানুষ হাত পাতে না, হাতকে কাজে লাগায়।

আমাদের দেশ সম্পর্কে অনেক রকমের রটনার একটি হলো আমরা অলস। রটনাটি মোটেই সত্য নয়। বাংলার কৃষক যে পরিমাণ পরিশ্রম করেন তার তুলনা বিরল। পাট উৎপাদনে এ দেশ যে বিশ্বের সেরা, তার পেছনে কেবল জমি, পানি ও আবহাওয়াই নয়, কৃষকের শ্রমও রয়েছে। অতটা শ্রম অন্য কোনো দেশের মানুষ করতে রাজি হতো কি না সন্দেহ। আমাদের মেয়েরা ঘরে এবং ঘরের বাইরে, এমনকি বিদেশে গিয়েও যেভাবে পরিশ্রম করেন, তা বর্ণনা করা সহজ নয়। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলার কিশোর, যুবক, পুরুষ এবং নারী যে একাগ্রতা ও দুঃসাহসের সঙ্গে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন তার নীরব সাক্ষী অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ওই নৃশংস খুনিদের শোচনীয় পরাজয়। বাংলাদেশের সব শ্রেণির মানুষ বিদেশে গিয়ে যে অমানুষিক পরিশ্রম করেন, তার কারণেই আমাদের অর্থনীতির প্রাণ প্রবহমান। উন্নতি অবশ্যই ঘটেছে। বাংলাদেশের মানুষ পৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছেন এবং কর্মদক্ষতার দরুন প্রশংসিত হচ্ছেন। বাঙালি মোটেই অলস নয়, তবে তার কর্মের সুযোগ সীমিত এবং তাদের দুঃখটা সেখানেই।

ইহজাগতিকতার ও কর্মোদ্যোগের গুণে গুণান্বিত এই সংস্কৃতিতেই আমরা লালিত-পালিত-বর্ধিত। সংস্কৃতি কিন্তু সভ্যতার চেয়েও শক্তিশালী। তারুণ্যের জ্ঞান, পরিশ্রম ও দক্ষতা এই সংস্কৃতিকেই সমৃদ্ধ করবে এমনটি আশা করা অত্যন্ত বাস্তবসম্মত।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে মায়ের সঙ্গে তুলনা করা হয়। এই তুলনা যথার্থ বটে। গৃহে আমরা মায়ের যত্নে থাকি; বিদ্যালয়ে এসে দ্বিতীয় মাকে পাই, আমাদের যিনি সমাজের সঙ্গে যুক্ত করে দেন, দিশা দেন পথ চলার, সাহায্য করেন মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে। আমাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক। ওদিকে পিতৃতান্ত্রিক রাষ্ট্র কিন্তু সমাজের চেয়েও অধিক কর্তৃত্বপরায়ণ। মাতৃসম শিক্ষায়তনের সঙ্গে, বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে পিতৃতান্ত্রিক রাষ্ট্রের তাই বিরোধ লেগেই থাকে। রাষ্ট্র চায় অনুগত নাগরিক, বিশ্ববিদ্যালয় চায় পরিপূর্ণ মানুষ। এই দ্বন্দ্বে আমাদের সবারই কর্তব্য মাতৃপক্ষকে সমর্থন করা। বিদ্যালয়ের কাছে সব শিক্ষার্থীরই একটা ঋণ থাকে। সেই ঋণ গ্লানির নয়, গৌরবের। আর ওই ঋণ যে পরিশোধ করা সম্ভব, তা-ও নয়। তবে চেষ্টা প্রয়োজন বিদ্যালয়কে আরো বেশি সম্মানিত করার। শিক্ষার্থীরা সেটি করতে পারে নিজেদের কাজের মধ্য দিয়ে। কর্মজীবনে তাদের কাজ যতই সম্মান ও গৌরব অর্জন করবে, বিদ্যালয়ের গৌরব ততই বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সঙ্গে বাড়বে তাদের নিজেদের গৌরবও। বস্তুত প্রত্যেকের গৌরব সবার গৌরবের মধ্যেই নিহিত। গৌরব বৃদ্ধির ওই কাজে তরুণদের যে কোনো দ্বিধা থাকবে না, এ বিষয়ে আমরা নিশ্চিত। 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা
বগুড়ায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সমন্বয় কমিটি ঘোষণা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন
বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি গঠন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন