শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৮, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি

চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে নানামুখী আলোচনা-সমালোচনা প্রবহমান। বিশেষ করে এ ভূখণ্ডে আগামীর জাতিসত্তা বিনির্মাণে কেমন রাজনীতি প্রয়োজন কিংবা রাজনীতিবিদদের মধ্যে কোন আঙ্গিকের সংস্কার প্রয়োজন সেটি নিয়ে বেশ যুক্তি-পাল্টা যুক্তি চোখে পড়ছে। একজন জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে বিষয়টি আমাকেও ভাবিয়েছে।

আমি মনে করি আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতনের পর বাংলাদেশকে তার শিকড়ে ফিরে আসতে হবে। জাতি-ধর্ম, গোত্র-বর্ণনির্বিশেষে সব মানুষের জন্য জাতীয় পরিচয় নির্ধারণ করার এখনই সময়। আমাদের মন ও মগজে ‘নেশন ফার্স্ট’- এ চেতনার প্রবেশ এবং তার সংরক্ষণ যত দিন না সঠিকভাবে করানো যাবে তত দিন আমরা একটি সত্যিকারের দেশপ্রেমিক জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারব না। চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান সেই চেতনার উন্মেষ ঘটিয়েছে। এখন সেটি পরিচর্যা করে ছড়িয়ে দেওয়ার সময়। আর এ জন্য মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে রাজনীতিবিদদেরই।

প্রখ্যাত রাষ্ট্রবিজ্ঞানী বেনেডিক্ট অ্যান্ডারসনের মতে, “জাতীয়তাবাদ অন্যের প্রতি ঘৃণা, অপরের বিপক্ষে যুদ্ধোন্মত্ততা, শক্তি ও ক্ষমতার অপব্যবহার, নিজেদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টির শিক্ষা দেয় না। তাঁর মতে ‘নেশন’ বা জাতি একটি ‘ইম্যাজিন্ড কম্যুনিটি’ বা অনুধাবননির্ভর গোষ্ঠী বা সম্প্রদায় এবং এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কারণ দিন শেষে এ স্বগোত্র ভাবটিই পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও দায়িত্বের মনোভাব জিইয়ে রাখে।” অ্যান্ডারসনের এ ইম্যাজিন্ড কম্যুনিটির জন্য আত্মবিসর্জনের উদাহরণ দেখতে পাই মুক্তিযুদ্ধে বহিঃশত্রুর আক্রমণ ঠেকাতে স্বেচ্ছায় যুদ্ধে যোগ দেওয়ার মধ্যে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ২০২৪ সালের স্বৈরাচারবিরোধী গণ আন্দোলনের ক্ষেত্রেও আমরা অ্যান্ডারসনের এ থিউরির সাযুজ্য খুঁজে পাই।

চব্বিশের জুলাইয়ে যখন দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয় তখন এটি নিছকই শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় এ আন্দোলনের ব্যাপ্তি ছিল অনেকটাই সীমাবদ্ধ। মধ্য জুলাইয়ে শিক্ষার্থীদের এ আন্দোলন খুব দ্রুতই ছড়িয়ে পড়ে। প্রথমে সারা দেশের শিক্ষার্থী এবং পরে তা সারা দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে দ্রোহের আগুন জ্বেলে দেয়। এর প্রধান কারণ ছিল, সাধারণ মানুষ একটি বিষয়ে অলৌকিকভাবে একমত হয়। তা হলো- দেশ আমার, এ ভূখণ্ড আমাদের এবং আমরা সবাই মিলেই একটি জাতি। এ জাতিসত্তাকে টিকিয়ে রাখতে হলে, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অটুট রাখতে হলে ভারতীয় সেবাদাস ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীটিকে পরাজিত করার কোনো বিকল্প নেই। এ চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশের গ্রামগঞ্জে, শহরেবন্দরে সব শ্রেণি-পেশার, সব বয়সি মানুষ রাজপথে নেমে আসে। তাদের সম্মিলিত প্রতিরোধ ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠীটির বুলেটকে পরাস্ত করে বাংলাদেশকে দান করে পুনর্জীবন। পুরো জাতিকে গেঁথে দেয় ভালোবাসা, সহমর্মিতা ও দায়িত্বের অদৃশ্য বাঁধনে।

১৯৭৭ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর এ বিষয়টিকে প্রথমে চিহ্নিত করেন। কেননা একাত্তরে স্বাধীনতা লাভ করলেও আমরা আসলে কোন জাতিসত্তায় বিশ্বে বিকাশ লাভ করব তা অনেকটাই ছিল অনির্ধারিত। ভাষা ও ভৌগোলিক দৃষ্টিকোণ থেকে বাঙালি জাতীয়তাবাদের পরিচয় আমাদের একচ্ছত্রভাবে পরিচিত করে না। সে কারণে পাহাড় থেকে সমতলের মানুষকে একই ছাতার নিচে রাখতে জিয়াউর রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তন করেন। এর মাধ্যমে ভাষা থেকে শুরু করে গোষ্ঠী, বর্ণ ও ধর্মীয় বিভাজনের বিতর্কের অবসান ঘটে। এসব পরিচয়ের বাইরে এসে সার্বভৌমত্বের পরিচয় আমাদের কাছে প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। আমরা ‘এক দেশ-এক জাতি’ পরিচয়ে নিজেদের পরিচয় দিতে গর্ববোধ করা শুরু করি। কেননা এ চেতনা আমাদের একত্র করে, ঐক্যবদ্ধ করে। সংকট কিংবা সম্ভাবনায় একে অপরের পাশে দাঁড়ানোর প্রেরণা জোগায়।

আগেই বলেছি, চব্বিশের গণ আন্দোলনের মূল চেতনা ছিল ‘নেশন ফার্স্ট’ বা সবার আগে জাতি। এ আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল ফ্যাসিবাদীদের হাত থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করা এবং আধিপত্যবাদী প্রতিবেশীর প্রভাব থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করা। হাসিনার দীর্ঘ শাসনামলে এ দেশের মানুষ ভারতের একচ্ছত্র আধিপত্য স্পষ্টভাবে দেখেছে। পরপর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে ভারতের প্রকাশ্য সমর্থন এবং বিরোধী রাজনৈতিক মত দমনে আওয়ামী লীগের দমনমূলক নীতির প্রতি তাদের সহযোগিতা ছিল সুস্পষ্ট। এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে দেশটির বিজেপি সরকারকে মুখ্য ভূমিকা পালন করতেও দেখা গেছে। হাসিনা সরকার ভারতের সঙ্গে কর্তৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করেছে, যেখানে কার্যত কোনো ন্যায্য দাবি আদায় করা যায়নি। মুখে মুখে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা বলা হলেও বাস্তবে এটি ছিল এক প্রকার একতরফা নির্ভরশীলতার সম্পর্ক। এ পরিস্থিতি আমাদের একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সম্পূর্ণ বিপরীত।

গণ অভ্যুত্থান সফল হয়েছে। আমরা একটি মুক্ত সময় পেয়েছি। পেয়েছি একটি নতুন বাংলাদেশ। যেই বাংলাদেশে আমরা কথা বলছি রাজনৈতিক সংস্কার কিংবা রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি-পদ্ধতি নিয়ে। সেখানে সরকারের যেমন সমালোচনা করা হচ্ছে তেমনি সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে শোধরানোরও। অর্থাৎ নাগরিক তার রাষ্ট্রকে পরামর্শ দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এ অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রকাঠামোই মূলত জাতীয়তাবাদের উপহার। তরুণ মার্কিন রাষ্ট্রচিন্তক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক এডওয়ার্ড স্লোডেনের মতে, ‘নাগরিকরা সরকারকে ভয় পাওয়ার বদলে সরকারের উচিত নাগরিকদের ভয় পাওয়া।’ সে হিসেবে চব্বিশের নতুন এ বাংলাদেশে নাগরিকরা সরকারের সমালোচনা করলে বরং তাতে সরকার ও রাষ্ট্রেরই কল্যাণ। এ সমালোচনা আমাদের রাষ্ট্রের সংস্কার প্রক্রিয়ার জন্য যেমন অপরিহার্য তেমনি তা প্রয়োজন জাতি ও জাতীয়তাবাদ ধারণার বিস্তৃতি ও শেকড়ের মজবুতির জন্যও।

লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ঘর থেকে নারী ও দুই শিশুর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
ঘর থেকে নারী ও দুই শিশুর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরের গভীরতা আর সালমানের সহজাত অভিনয়— দুটোই সঠিক: পরেশ
আমিরের গভীরতা আর সালমানের সহজাত অভিনয়— দুটোই সঠিক: পরেশ

৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘আগামী সপ্তাহের মধ্যে’ গাজা চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব হবে: ট্রাম্প
‘আগামী সপ্তাহের মধ্যে’ গাজা চুক্তিতে পৌঁছানো সম্ভব হবে: ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

১৩ বছর পরেও ভালোবাসায় ভাসছেন জেনেলিয়া
১৩ বছর পরেও ভালোবাসায় ভাসছেন জেনেলিয়া

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে গাড়ির ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প
রাজা চার্লসের আমন্ত্রণে যুক্তরাজ্য সফর করবেন ট্রাম্প

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ
রাবিতে ছাত্রদল কর্মীর বিরুদ্ধে ফুডকার্ট হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে ছিনতাইকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির
মার্কিন শুল্ক আলোচনার বাস্তবসম্মত সমাধানের আহ্বান জার্মানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক
ম্যাচ হেরে বাংলাদেশের প্রশংসায় লঙ্কান অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রের গির্জায় সশস্ত্র হামলায় দুই নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার
পোশাকশিল্পে সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল শ্রম পরিবেশ বজায় রাখতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু
বান্দরবানে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান
২৭ বছর পর গানে ফিরলেন আমির খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ধ্বংসের চক্রান্ত চলছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক
সিরিয়ায় গোষ্ঠীগত সংঘর্ষে নিহত ৩০, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!
স্টেশন মাস্টারের ভুলে যাত্রী রেখে চলে গেলো চট্টলা এক্সপ্রেস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
গণ-অভ্যুত্থানে নারীদের ভূমিকা নিয়ে আজ চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার
সাকিবের নিষ্প্রভ দিনে দুবাইয়ের বড় হার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’
প্রতীক হিসেবে থাকছে ‘নৌকা’, এখনই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে না ‘শাপলা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তের গোলে নেপালকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন
টার্গেট পূরণে ব্যর্থ ৪২ বৈদেশিক মিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন
রাজ্যসভার সদস্য হর্ষবর্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে