শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

লেবু বেশি চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, তেমনি ‘সংস্কার’ শব্দটিকে কচলিয়ে তেতো বানানো হচ্ছে কিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে সেই প্রশ্নটি ক্রমশ বড় হয়ে উঠছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব স্পষ্ট ভাবেই সংস্কার প্রসঙ্গে তার অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি বেশি সংস্কার চাওয়া হয় তাহলে জুনে নির্বাচন। আর যদি কম সংস্কার করা হয় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ বিবিসি, স্কাই নিউজ সহ একাধিক দেশি বিদেশি গণমাধ্যমে তিনি একথা বলেছেন। তিনি জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুবই স্পষ্ট। সংস্কার কোন চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে, সেই সব সংস্কার করেই দেশ নির্বাচনের পথে হাটবে। বাকি সংস্কারের বিষয় ফয়সালা হবে নতুন জাতীয় সংসদে। কিন্তু এখন কিছু কিছু ব্যক্তির কর্মকাণ্ডে মনে হচ্ছে তারা প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্যে তারা কাজ করছেন না। বরং একটি জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য তারা কাজ করছেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ রাজনৈতিক দলগুলোর মত পার্থক্য ও বিভক্তি বাড়ছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত বিভিন্ন সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। এই বৈঠকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঐকমত্য কমিশনের কো-চেয়ার ড. আলী রিয়াজ। জুলাই বিপ্লবের পর বিভিন্ন কমিশন সংস্কারের যে প্রস্তাব করেছে রাজনৈতিক দলগুলো এই সব প্রস্তাবের ব্যাপারে তাদের মতামত দিচ্ছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যদি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনুধাবন করে থাকেন তাহলে কমিশনের প্রধান কাজ হলো যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল একমত, তার একটি সুনির্দিষ্ট লিপিবদ্ধ করা এবং এটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেয়া। প্রধান উপদেষ্টা যে বিষয়গুলোতে ঐক্যমত আছে সেই বিষয়গুলোর ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করবেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হবে নির্বাচনের কাউন্ট ডাউন। ঐকমত্য কমিশন কোন দরকষাকষির প্রতিষ্ঠান নয়। ওই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোকে কোন সংস্কারের যুক্তি, তর্ক করার প্রবণতা ঠিক নয়। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক গুলো যেন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে কমিশনের সদদ্যদের বিতর্কের মঞ্চে পরিণত হয়েছে। ‘সম্ভাবনার’ জায়গাটিকে ‘সম্ভব না’ এর জায়গায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এটা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়। এর ফলে সবচেয়ে বড় যে ক্ষতি হচ্ছে, তা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন উসকে দেওয়া হচ্ছে। একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেয়া হচ্ছে।

আমরা লক্ষ্য করছি, কিছু কিছু সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট ঐক্যের বদলে জাতিকে বিভক্তির পথে নিয়ে যাচ্ছে। নারী সংস্কার কমিশন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যে দেশে বিভক্তি এবং অনৈক্যের সূত্রপাত করেছে। যেমন- নারী সংস্কার কমিশনের কথা বলতেই হয়। এই কমিশনের রিপোর্টটি মোটেই আমল যোগ্য নয়। এটি ধর্মপ্রাণ মানুষের চেতনায় আঘাত করেছে। এর সঙ্গে আপামর জনসাধারণের সংস্রব নেই। সাধারণ মানুষ এবং প্রতিনিধিত্বশীল নারী সমাজের মতামত ছাড়াই এই সংস্কার কমিশন রিপোর্ট তৈরি করেছেন কিছু এনজিও ভিত্তিক নারী উন্নয়ন কর্মী। কাজেই জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে হলে নারী সংস্কার কমিশনের রিপোর্টকে আলাদা করে রাখতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের রিপোর্টটিও অগ্রহণযোগ্য, বিতর্কিত এবং একপেশে হিসেবে দেখছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। আমি মনে করি, শুধু দুটি কমিশনের রিপোর্ট নির্বাচনের আগে আলোচনা হওয়া উচিত। বাকিগুলো নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। যে দুটি কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা হতে পারে তার মধ্যে একটি হলো সংবিধান সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। দ্বিতীয়টি হলো নির্বাচন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। বাকি যে সংস্কার কমিশন গুলো সুপারিশ তৈরি করেছে তা নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। কারণ এই সমস্ত সংস্কারগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ব্যাপার। এখানে জনমতকে সম্পৃক্ত করতে হবে। জনমতের সম্মতি ছাড়া এই সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হলে তা হিতে বিপরীত হতে পারে।

ইতিমধ্যেই আমরা দেখেছি যে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ধরনের বিভাজন দেখা দিয়েছে। প্রশাসন ক্যাডার এবং অন্যান্য পেশাজীবী ক্যাডারগুলো রীতিমতো মুখোমুখি অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি নির্মোহ ভাবে পুরো সংস্কার আকাঙ্ক্ষাকে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব আমাদের প্রথম দরকার একটি জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এমন একটি ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া যে ব্যবস্থায় নতুন কোন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে পারে না। ২০১৪ বা ২০১৮ এর মতো নির্বাচন  করার কথা কোন ক্ষমতাসীন দল চিন্তাও করতে পারে না। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মধ্যে অন্যতম হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া। তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে কারও কোন আপত্তি আছে বলে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের আরও কিছু বিষয় আছে যে বিষয়গুলো নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত। কিন্তু নির্বাচন সংস্কার কমিশন কতগুলো সুপারিশ করেছে যে সুপারিশগুলো শুধু অবাস্তব নয়, এটি আমলযোগ্যও নয়। যেমন নির্বাচন সংস্কার কমিশন বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেউ অভিযুক্ত হলেই তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে। কিন্তু এটি একটি ভয়ঙ্কর প্রবণতা। কারণ এটি পরবর্তীতে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এটি যদি নির্বাচনী আইনে সংযুক্ত হয় তাহলে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে যে একজন অন্য প্রতিপক্ষকে নির্বাচনে দাঁড়াতে বাধা দেওয়ার জন্য এই ধরণের অভিযোগ দায়ের করবে। তাছাড়া এই সুপারিশটি আমাদের সংবিধানের পরিপন্থী। কারণ আমাদের সংবিধানে আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। যতক্ষণ পর্যন্ত একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডিত না হবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে অপরাধী বলা যাবে না। আইনের সাধারণ সূত্র হলো একজন ব্যক্তি যতক্ষণ পর্যন্ত চূড়ান্ত রায়ে দণ্ডিত না হন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে নির্দোষ বলে ধরে নিতে হবে। কাজেই আইনের শাসনের মূল চেতনার পরিপন্থী এ রকম কিছু বিষয়কে অযৌক্তিক ভাবে যুক্ত করা ঠিক নয়। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আরও কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক আছে। এই বিতর্কে আমরা যেতে চাই না।

আমরা ঐকমত্যের জায়গায় যেতে চাই। নির্বাচন কমিশনের সুপারিশগুলোর মধ্যে যে বিষয়গুলোতে সকল রাজনৈতিক দল একমত সেই বিষয়গুলোকে নিয়ে এগোনো উচিত। যেকোন একটি জিনিসকে দু ভাবে দেখা যায়। ইতিবাচকভাবে অথবা নেতিবাচকভাবে। একটি গ্লাসে অর্ধেক পানি আছে- এটিকে কেউ বলতে পারেন অর্ধেক খালি। আবার কেউ বলতে পারেন অর্ধেক ক্লাস পূর্ণ। আমরা সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করব। বিভাজন নিয়ে নয়। কিন্তু ঐকমত্য কমিশন দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে তাদের সুপারিশগুলো যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছে। সেটির কোন প্রয়োজন আছে বলে সাধারণ মানুষ মনে করে না। কোন সংস্কারই চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। তাছাড়া নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কোন সংস্কারই শেষ পর্যন্ত সম্ভব না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের ২৪৩টি সুপারিশের মধ্যে তারা ১৪১ টি সুপারিশের ব্যাপারে একমত হয়েছেন। আংশিক একমত হয়েছেন ১৪ টিতে। মন্তব্যসহ ভিন্ন মত দিয়েছেন ৬৪ তে। একমত নন ২৪ টিতে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ সুপারিশের ব্যাপারে তারা একমত। কাজেই যে বিষয়গুলোতে সব রাজনৈতিক দল একমত সেগুলো নিয়ে সামনে এগুনো যায়।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে। সংবিধান সংস্কার এই সরকারের এখতিয়ার নাই। জাতীয় সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার কারও নেই। তারা কিছু সুপারিশ রাখতে পারে। এটির ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হতে পারে। সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবের বেশ কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। যেমন- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। পরপর দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করা নিয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে পরপর দুইবারের পর বিরতি দিয়ে আবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে দাঁড়াতে পারেন। এটি তাদের মতামত। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর যখন সংবিধান সংশোধন করা হবে, তখনকার এই বিষয়টি তুলে রাখা যেতে পারে। কিন্তু মৌলিক বিষয় হলো পরপর দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। সংবিধান সংস্কারে প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির মধ্যে মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার যে সুপারিশ করা হয়েছে, তার কিছু কিছু বিষয়ের সঙ্গে বিএনপি একমত। কিন্তু অনেক বিষয়ের সঙ্গে তারা একমত নন। একই ভাবে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে ধরনের ক্ষমতা তাকে দেওয়ার জন্য আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে সে বিষয়ে বিএনপি এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয় বলে তারা জানিয়েছে।

অন্যদিকে সংসদ এবং রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর এবং দুই কক্ষের অনুমোদনের পর গণভোট করা জরুরি, জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তাব বিধান, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, মৌলিক স্বাধীনতার নামে আলাদা আলাদা অন্তর্ভুক্ত করা, সংবিধানে দেশের নাম পরিবর্তন, নিম্নকক্ষে তরুণদের জন্য ১০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া, সংসদ নির্বাচনের জন্য ২১ বছর করার মতো প্রস্তাব গুলোতে বিএনপি একমত হয়নি। আবার এই কমিশনের অনেক সুপারিশে একমত হয়েছে বিএনপি। যেমন বিদ্যমান সংবিধানে থাকা ৭ (ক) বিলুপ্ত করা। সংসদ দ্বি কক্ষ বিশিষ্ট করা, উভয় কক্ষে দু জন ডেপুটি স্পিকারের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে নেওয়া, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন পদ্ধতি, অর্ধস্তন আদালতের বদলে স্থানীয় আদালত শব্দ ব্যবহার করা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্য অনুর্ধ্ব ১৫ জন রাখা, স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করার মতো স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিএনপি সহ সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে। আর সে কারণে সকলেই মনে করে আমাদেরকে ঐক্যের পথ খুঁজতে হবে, বিভক্তির নয়। গত পুরো সপ্তাহ জুড়ে কমিশন যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বৈঠক করেছে, সেই বৈঠক গুলোকে বিভাজনগুলোই উঠে এসেছে। তাই যেসব সুপারিশ সকল পক্ষ একমত তার ভিত্তিতে দ্রুত সর্বদলীয় বৈঠক করে জুলাই ঘোষণার সনদ তৈরি করা যেতে পারে। এর ফলে সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশ নির্বাচনের পথে হাটতে পারে। কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলকে কোন বিষয় জোর করে বাধ্য করা বা কোন সংস্কারে জোর করে রাজী করানো হলে বিভক্তি, বিভাজন বাড়বে। এই সমস্ত বিষয় নিয়ে যত দীর্ঘ আলোচনা চলবে তত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হবে। ইতিমধ্যে এই অনৈক্যের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। তা যেন না ঝড়ে রূপ নেয় সেদিকে নজর রাখতে হবে এখনই। ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজন কমিশন না হয় সে ব্যাপারে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সর্বশেষ খবর
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না
দেশের অর্থনৈতিক মন্দা কাটছে না

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা