শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

লেবু বেশি চিপলে যেমন তেতো হয়ে যায়, তেমনি ‘সংস্কার’ শব্দটিকে কচলিয়ে তেতো বানানো হচ্ছে কিনা রাজনৈতিক অঙ্গনে সেই প্রশ্নটি ক্রমশ বড় হয়ে উঠছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব স্পষ্ট ভাবেই সংস্কার প্রসঙ্গে তার অবস্থানও স্পষ্ট করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি বেশি সংস্কার চাওয়া হয় তাহলে জুনে নির্বাচন। আর যদি কম সংস্কার করা হয় তাহলে ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ বিবিসি, স্কাই নিউজ সহ একাধিক দেশি বিদেশি গণমাধ্যমে তিনি একথা বলেছেন। তিনি জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য খুবই স্পষ্ট। সংস্কার কোন চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হবে, সেই সব সংস্কার করেই দেশ নির্বাচনের পথে হাটবে। বাকি সংস্কারের বিষয় ফয়সালা হবে নতুন জাতীয় সংসদে। কিন্তু এখন কিছু কিছু ব্যক্তির কর্মকাণ্ডে মনে হচ্ছে তারা প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা পূরণের লক্ষ্যে তারা কাজ করছেন না। বরং একটি জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য তারা কাজ করছেন। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দীর্ঘ রাজনৈতিক দলগুলোর মত পার্থক্য ও বিভক্তি বাড়ছে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রস্তাবিত বিভিন্ন সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। এই বৈঠকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন ঐকমত্য কমিশনের কো-চেয়ার ড. আলী রিয়াজ। জুলাই বিপ্লবের পর বিভিন্ন কমিশন সংস্কারের যে প্রস্তাব করেছে রাজনৈতিক দলগুলো এই সব প্রস্তাবের ব্যাপারে তাদের মতামত দিচ্ছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যদি প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য অনুধাবন করে থাকেন তাহলে কমিশনের প্রধান কাজ হলো যে সব বিষয়ে সকল রাজনৈতিক দল একমত, তার একটি সুনির্দিষ্ট লিপিবদ্ধ করা এবং এটি প্রধান উপদেষ্টার কাছে দেয়া। প্রধান উপদেষ্টা যে বিষয়গুলোতে ঐক্যমত আছে সেই বিষয়গুলোর ভিত্তিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত করবেন। এর মধ্য দিয়ে শুরু হবে নির্বাচনের কাউন্ট ডাউন। ঐকমত্য কমিশন কোন দরকষাকষির প্রতিষ্ঠান নয়। ওই বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোকে কোন সংস্কারের যুক্তি, তর্ক করার প্রবণতা ঠিক নয়। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক গুলো যেন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে কমিশনের সদদ্যদের বিতর্কের মঞ্চে পরিণত হয়েছে। ‘সম্ভাবনার’ জায়গাটিকে ‘সম্ভব না’ এর জায়গায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে। এটা কখনোই কাঙ্ক্ষিত নয়। এর ফলে সবচেয়ে বড় যে ক্ষতি হচ্ছে, তা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভাজন উসকে দেওয়া হচ্ছে। একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাঁড় করিয়ে দেয়া হচ্ছে।

আমরা লক্ষ্য করছি, কিছু কিছু সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট ঐক্যের বদলে জাতিকে বিভক্তির পথে নিয়ে যাচ্ছে। নারী সংস্কার কমিশন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন ইতিমধ্যে দেশে বিভক্তি এবং অনৈক্যের সূত্রপাত করেছে। যেমন- নারী সংস্কার কমিশনের কথা বলতেই হয়। এই কমিশনের রিপোর্টটি মোটেই আমল যোগ্য নয়। এটি ধর্মপ্রাণ মানুষের চেতনায় আঘাত করেছে। এর সঙ্গে আপামর জনসাধারণের সংস্রব নেই। সাধারণ মানুষ এবং প্রতিনিধিত্বশীল নারী সমাজের মতামত ছাড়াই এই সংস্কার কমিশন রিপোর্ট তৈরি করেছেন কিছু এনজিও ভিত্তিক নারী উন্নয়ন কর্মী। কাজেই জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করতে হলে নারী সংস্কার কমিশনের রিপোর্টকে আলাদা করে রাখতে হবে। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের রিপোর্টটিও অগ্রহণযোগ্য, বিতর্কিত এবং একপেশে হিসেবে দেখছেন গণমাধ্যম কর্মীরা। আমি মনে করি, শুধু দুটি কমিশনের রিপোর্ট নির্বাচনের আগে আলোচনা হওয়া উচিত। বাকিগুলো নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। যে দুটি কমিশনের রিপোর্ট নিয়ে আলোচনা হতে পারে তার মধ্যে একটি হলো সংবিধান সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। দ্বিতীয়টি হলো নির্বাচন সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট। বাকি যে সংস্কার কমিশন গুলো সুপারিশ তৈরি করেছে তা নির্বাচিত সরকারের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। কারণ এই সমস্ত সংস্কারগুলো একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়ার ব্যাপার। এখানে জনমতকে সম্পৃক্ত করতে হবে। জনমতের সম্মতি ছাড়া এই সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হলে তা হিতে বিপরীত হতে পারে।

ইতিমধ্যেই আমরা দেখেছি যে, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন নিয়ে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে এক ধরনের বিভাজন দেখা দিয়েছে। প্রশাসন ক্যাডার এবং অন্যান্য পেশাজীবী ক্যাডারগুলো রীতিমতো মুখোমুখি অবস্থায় দাঁড়িয়েছে। আমরা যদি নির্মোহ ভাবে পুরো সংস্কার আকাঙ্ক্ষাকে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব আমাদের প্রথম দরকার একটি জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এমন একটি ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া যে ব্যবস্থায় নতুন কোন স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদের জন্ম হতে পারে না। ২০১৪ বা ২০১৮ এর মতো নির্বাচন  করার কথা কোন ক্ষমতাসীন দল চিন্তাও করতে পারে না। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের মধ্যে অন্যতম হলো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া। তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে কারও কোন আপত্তি আছে বলে এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি।

এছাড়া নির্বাচন কমিশনের আরও কিছু বিষয় আছে যে বিষয়গুলো নিয়ে অধিকাংশ রাজনৈতিক দল একমত। কিন্তু নির্বাচন সংস্কার কমিশন কতগুলো সুপারিশ করেছে যে সুপারিশগুলো শুধু অবাস্তব নয়, এটি আমলযোগ্যও নয়। যেমন নির্বাচন সংস্কার কমিশন বলেছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে কেউ অভিযুক্ত হলেই তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে। কিন্তু এটি একটি ভয়ঙ্কর প্রবণতা। কারণ এটি পরবর্তীতে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এটি যদি নির্বাচনী আইনে সংযুক্ত হয় তাহলে এমন একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে যে একজন অন্য প্রতিপক্ষকে নির্বাচনে দাঁড়াতে বাধা দেওয়ার জন্য এই ধরণের অভিযোগ দায়ের করবে। তাছাড়া এই সুপারিশটি আমাদের সংবিধানের পরিপন্থী। কারণ আমাদের সংবিধানে আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান। যতক্ষণ পর্যন্ত একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক দণ্ডিত না হবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে অপরাধী বলা যাবে না। আইনের সাধারণ সূত্র হলো একজন ব্যক্তি যতক্ষণ পর্যন্ত চূড়ান্ত রায়ে দণ্ডিত না হন, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকে নির্দোষ বলে ধরে নিতে হবে। কাজেই আইনের শাসনের মূল চেতনার পরিপন্থী এ রকম কিছু বিষয়কে অযৌক্তিক ভাবে যুক্ত করা ঠিক নয়। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের সুপারিশে আরও কিছু বিষয় নিয়ে বিতর্ক আছে। এই বিতর্কে আমরা যেতে চাই না।

আমরা ঐকমত্যের জায়গায় যেতে চাই। নির্বাচন কমিশনের সুপারিশগুলোর মধ্যে যে বিষয়গুলোতে সকল রাজনৈতিক দল একমত সেই বিষয়গুলোকে নিয়ে এগোনো উচিত। যেকোন একটি জিনিসকে দু ভাবে দেখা যায়। ইতিবাচকভাবে অথবা নেতিবাচকভাবে। একটি গ্লাসে অর্ধেক পানি আছে- এটিকে কেউ বলতে পারেন অর্ধেক খালি। আবার কেউ বলতে পারেন অর্ধেক ক্লাস পূর্ণ। আমরা সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করব। বিভাজন নিয়ে নয়। কিন্তু ঐকমত্য কমিশন দীর্ঘ আলোচনার মাধ্যমে তাদের সুপারিশগুলো যৌক্তিকতা প্রমাণের চেষ্টা করছে। সেটির কোন প্রয়োজন আছে বলে সাধারণ মানুষ মনে করে না। কোন সংস্কারই চাপিয়ে দেয়ার বিষয় নয়। তাছাড়া নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া কোন সংস্কারই শেষ পর্যন্ত সম্ভব না।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের ২৪৩টি সুপারিশের মধ্যে তারা ১৪১ টি সুপারিশের ব্যাপারে একমত হয়েছেন। আংশিক একমত হয়েছেন ১৪ টিতে। মন্তব্যসহ ভিন্ন মত দিয়েছেন ৬৪ তে। একমত নন ২৪ টিতে। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ সুপারিশের ব্যাপারে তারা একমত। কাজেই যে বিষয়গুলোতে সব রাজনৈতিক দল একমত সেগুলো নিয়ে সামনে এগুনো যায়।

সংবিধান সংস্কার কমিশনের বিষয়টি আলোচনার দাবি রাখে। সংবিধান সংস্কার এই সরকারের এখতিয়ার নাই। জাতীয় সংসদ ছাড়া সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার কারও নেই। তারা কিছু সুপারিশ রাখতে পারে। এটির ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হতে পারে। সংবিধান সংস্কার প্রস্তাবের বেশ কিছু বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত। যেমন- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। পরপর দুই বারের বেশি প্রধানমন্ত্রীর পদ গ্রহণ করা নিয়েও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কোন আপত্তি নেই। বিএনপি থেকে বলা হয়েছে পরপর দুইবারের পর বিরতি দিয়ে আবার তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে দাঁড়াতে পারেন। এটি তাদের মতামত। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর যখন সংবিধান সংশোধন করা হবে, তখনকার এই বিষয়টি তুলে রাখা যেতে পারে। কিন্তু মৌলিক বিষয় হলো পরপর দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। সংবিধান সংস্কারে প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রপতির মধ্যে মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার যে সুপারিশ করা হয়েছে, তার কিছু কিছু বিষয়ের সঙ্গে বিএনপি একমত। কিন্তু অনেক বিষয়ের সঙ্গে তারা একমত নন। একই ভাবে রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যে ধরনের ক্ষমতা তাকে দেওয়ার জন্য আইন প্রয়োগের কথা বলা হয়েছে সে বিষয়ে বিএনপি এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয় বলে তারা জানিয়েছে।

অন্যদিকে সংসদ এবং রাষ্ট্রপতির মেয়াদ চার বছর এবং দুই কক্ষের অনুমোদনের পর গণভোট করা জরুরি, জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তাব বিধান, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি, মৌলিক স্বাধীনতার নামে আলাদা আলাদা অন্তর্ভুক্ত করা, সংবিধানে দেশের নাম পরিবর্তন, নিম্নকক্ষে তরুণদের জন্য ১০ আসনে মনোনয়ন দেওয়া, সংসদ নির্বাচনের জন্য ২১ বছর করার মতো প্রস্তাব গুলোতে বিএনপি একমত হয়নি। আবার এই কমিশনের অনেক সুপারিশে একমত হয়েছে বিএনপি। যেমন বিদ্যমান সংবিধানে থাকা ৭ (ক) বিলুপ্ত করা। সংসদ দ্বি কক্ষ বিশিষ্ট করা, উভয় কক্ষে দু জন ডেপুটি স্পিকারের মধ্যে একজন বিরোধী দল থেকে নেওয়া, রাষ্ট্রপতির অভিশংসন পদ্ধতি, অর্ধস্তন আদালতের বদলে স্থানীয় আদালত শব্দ ব্যবহার করা, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্য অনুর্ধ্ব ১৫ জন রাখা, স্থানীয় নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবহার না করার মতো স্পর্শকাতর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে বিএনপি সহ সকল রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে। আর সে কারণে সকলেই মনে করে আমাদেরকে ঐক্যের পথ খুঁজতে হবে, বিভক্তির নয়। গত পুরো সপ্তাহ জুড়ে কমিশন যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বৈঠক করেছে, সেই বৈঠক গুলোকে বিভাজনগুলোই উঠে এসেছে। তাই যেসব সুপারিশ সকল পক্ষ একমত তার ভিত্তিতে দ্রুত সর্বদলীয় বৈঠক করে জুলাই ঘোষণার সনদ তৈরি করা যেতে পারে। এর ফলে সকল অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশ নির্বাচনের পথে হাটতে পারে। কিন্তু কোন রাজনৈতিক দলকে কোন বিষয় জোর করে বাধ্য করা বা কোন সংস্কারে জোর করে রাজী করানো হলে বিভক্তি, বিভাজন বাড়বে। এই সমস্ত বিষয় নিয়ে যত দীর্ঘ আলোচনা চলবে তত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য সৃষ্টি হবে। ইতিমধ্যে এই অনৈক্যের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। তা যেন না ঝড়ে রূপ নেয় সেদিকে নজর রাখতে হবে এখনই। ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজন কমিশন না হয় সে ব্যাপারে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে।

অদিতি করিম, নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন