শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৯, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

বাংলাদেশে ক্ষমতার প্রশ্নে বিত্তবানদের সঙ্গে বিত্তহীন কৃষকদের বিভাজনটি খাড়াখাড়ি। বিভাজন আরও রয়েছে, যেগুলো আড়াআড়ি। এদের একটি হচ্ছে নারী-পুরুষে পার্থক্য। আমরা মায়ের কথা খুব করে বলি, মাতৃভাষা, মায়ের মর্যাদা, মাতৃভূমি, এসব ধ্বনি ও বোধ আমাদের উদ্বেলিত করে থাকে। কিন্তু নারীর হাতে ক্ষমতা নেই, সমাজ পুরোপুরি পুরুষতান্ত্রিক, কেবল পুরুষতান্ত্রিক নয়, পিতৃতান্ত্রিকও বটে। যে কারণে নানা ক্ষেত্রে পিতানুন্ধান চলতে থাকে, মাতার খোঁজ নেই। বিদুষী এক মহিলা, নিজেকে যিনি মোটামুটি নারীবাদী বলেই জেনে এসেছেন এতকাল, সেদিন প্রচণ্ড এক ধাক্কা খেয়েছেন, জানালেন আমাকে। ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্ন দেখেছেন। সেই স্বপ্নের সবটাই তার পিতাকে নিয়ে, মা একবারও আসেননি, উঁকি পর্যন্ত দেননি। এসব ক্ষেত্রে স্বপ্ন অনেক বেশি বাস্তব, বাস্তবের তুলনায়। স্বপ্নে ইচ্ছাশক্তির নিয়ন্ত্রণ নেই। জীবনে যা সত্য, স্বপ্নেও তাই প্রতিফলিত হয়েছে, পূর্ণ মাত্রাতে। আমি নিজেও দেখি একটি বই লিখেছি ‘আমার মাতার মুখ’ বিষয়ে অথচ আমার মাতার মুখের আলোছায়া অনেক বেশি প্রাণবন্ত ও হৃদয়স্পর্শী ছিল পিতার মুখের কুঞ্চন-প্রশান্তির চেয়ে। আয়টা পিতারই, কিন্তু সেই আয় প্রচুর নয়, সামান্যই। তা দিয়ে সংসার চালানো, অতিথি আপ্যায়ন, সন্তানের স্বাস্থ্যরক্ষা- এসব দায়িত্ব পালনে অত্যাশ্চর্য দক্ষতা ও ধৈর্য মাতা দেখিয়েছেন। তিনি সবাইকে খাইয়েছেন, তিনি নিজে কী খাচ্ছেন তার খবর কেউ করেনি। নিজেও করতে পারেননি। নিজের ব্যাপারে সহনশীলতা এবং অপরের ব্যাপারে বিবেচনা ও সংবেদনশীলতার কোনো শিক্ষা যদি আমি পেয়ে থাকি, তা তো আমার মায়ের কাছ থেকেই পেয়েছি। কিন্তু এটা তো কেবল আমার একার ব্যাপার নয়। অধিকাংশেরই অভিজ্ঞতা। বোঝা যাবে খবর নিলে। কিন্তু খবরটা নেবে কে? বাঙালি সমাজে বীরপুরুষ পুত্র সন্তানেরা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টায় যেভাবে মাকে জড়িয়ে গাল পাড়ে, তাতে মাতার সম্মান সম্পর্কে উচ্চ ধারণা পোষণ করার কোনো কারণই নেই।

মুক্তিযুদ্ধে মেয়েরা সরাসরি লড়তে পারেনি এটা ঠিক। কিন্তু ওই যুদ্ধের ঝড়ঝাপটা তাদের ওপর দিয়েই গেছে সর্বাধিক। সে ইতিহাস কেউ লেখেনি। কোনো দিন লিখবেও না। কেননা ইতোমধ্যে তার অধিকাংশই হারিয়ে গেছে বিস্মৃতির অন্ধকারে। কে দেয় তার মূল্য? মূল্যই যদি দেওয়া হবে, তাহলে আমাদের এত বেশি দুর্দশা কেন? নারীকে ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করার ফল নানাদিকে বিভিন্ন মাত্রায় প্রকাশ পেয়েছে। সেই যে রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন মাতাকে উদ্দেশ করে, সন্তানকে তিনি বাঙালি করেছেন ঠিকই তবে মানুষ করেননি, সেই অভিযোগ যে পরিমাণে সত্য, ঠিক সেই পরিমাণেই এটাও সত্যি যে এর প্রধান কারণ অন্য কিছু নয়, নারীকে ক্ষমতাবঞ্চিত করা ভিন্ন। এ হচ্ছে অন্তঃপুরচারী প্রতিহিংসা। বাংলাদেশের জন্য বড় বড় সমস্যা হলো এর জনসংখ্যা। এ সংখ্যা এমনভাবে বৃদ্ধি পেত না, যদি সন্তান প্রজননের ব্যাপারে মায়ের হাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার থাকত। কিন্তু হায়, তা তো ছিল না। সিদ্ধান্ত পিতাই নিয়েছে, যার নিজের জীবনে সন্তান উৎপাদনের বাইরে বিনোদনের সুযোগ ছিল নিতান্ত সীমিত। তা ছাড়া এ রকমের দৃষ্টান্ত বিরল নয় যেখানে দেখা গেছে যে একের পর এক কন্যাসন্তান জন্ম দিয়ে ক্লান্ত মাতা পুত্রসন্তানের জন্মদানের আগে অব্যাহতি পাননি। আমাদের সীমাবদ্ধ সমাজে মেয়েদের বিনোদনের একটি হচ্ছে পরস্পরের মাথা পরীক্ষা করে উকুন বাছা- সে বিনোদন যে ব্যাপকতর পরিপ্রেক্ষিতে মাতা থেকে সন্তানের সংক্রমিত হয়নি, এমন কথাই বা কী করে বলি। অনর্থক তর্ক করা, গৌণ সমস্যাকে প্রধান করে তোলা, চুলচেরা বিশ্লেষণ করা থেকে বাঙালি কবে মুক্তি পাবে কে জানে।

এ ভূখণ্ডে ক্ষমতার অভাব নারী-পুরুষনির্বিশেষেই সত্য; নারীবঞ্চিত অধিক পরিমাণে এটা সত্য, কিন্তু পুরুষের হাতে যে প্রভূত ক্ষমতা রয়েছে তান্ডও নয়। প্রধান কারণ দারিদ্র্য। অথচ এ এলাকায় সম্পদ ছিল, বস্ত্র ও রেশমশিল্প তো ছিলই, কৃষিতে যেমন ছিল অপার সম্ভাবনা, মাটির নিচেও সম্পদ কম ছিল না। এখন যে গ্যাস, কয়লা ও তেলের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে, শোনা যাচ্ছে ইউরেনিয়ামও পাওয়া যেতে পারে, সেগুলো তো আগেও ছিল, কিন্তু অনুসন্ধানের সুযোগ ছিল না। কারণ হলো পরাধীনতা। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এটা যে বাংলার সম্পদই বাংলার দারিদ্র্যের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওই সম্পদের ঘ্রাণ পেয়েই ঔপনিবেশিক ইংরেজ এ দেশে এসেছিল। এখন যে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে তাও মনে হয় দ্বিতীয়বার আমাদের সর্বনাশ ডেকে আনবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বড় বড় সিদ্ধান্ত এখন বিদেশেই গৃহীত হয়, সামনের দিনগুলোতে এ ব্যাপারে আরও ‘উন্নতি’ ঘটার আশঙ্কা।

সমস্যাটা হলো ক্ষমতা বৃদ্ধি করার। সমষ্টিগত ক্ষমতা বৃদ্ধি ব্যক্তিগতভাবে সম্ভব নয়। সমষ্টিগতভাবেই তা করতে হবে। ক্ষমতা এখন কুক্ষিগত হয়েছে কতিপয় ব্যক্তির হাতে। আমাদের নদীগুলো যেমন কোথাও শুকিয়ে যাচ্ছে, কোথাওবা ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হচ্ছে, ক্ষমতাও তেমনি ব্যক্তিগত হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে, স্বাভাবিক নদীর মতো প্রবহমান থাকছে না, সমৃদ্ধ করতে পারছে না সমগ্র দেশকে, অর্থাৎ দেশবাসীকে। দেশের সম্পদ যেভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে এবং তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে তা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগমন ও যুদ্ধজয়ের দিনগুলোর কথা এবং তখনকার মীর জাফরদের ভূমিকাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। স্বাধীনতার সৈনিকরা অমর বটে, কিন্তু মীর জাফর যে মরণশীল তান্ডও তো বলা যাচ্ছে না।

আমরা ক্ষমতাবান হব এ সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল একাত্তর সালের দুর্যোগের দিনগুলোতে। মানুষ তখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল একটি সাধারণ শত্রুর বিরুদ্ধে। সেই ঐক্যে নানা ধরনের দুর্বলতা ছিল। যাদের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা সেই আওয়ামী লীগ একেবারেই প্রস্তুত ছিল না, এবং তাদের উদ্বেগের মধ্যে প্রধান ছিল নেতৃত্ব, যাতে বামপন্থিদের হাতে চলে না যায় সে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা। সামনে ছিল যে মধ্যবিত্ত তাদের সঙ্গে মূলশক্তি যে কৃষিজীবী সমাজ তার যোগাযোগ ছিল অত্যন্ত সামান্য। যে বাংলা ভাষা ব্যবহার করেছেন গ্রামের রাজনৈতিক কর্মীরা তা না বুঝে এ বিপজ্জনক সন্দেহ প্রকাশ করেছে যে এরা ছদ্মবেশী পাকিস্তানি চর, গ্রামে এসেছে অন্তর্ঘাতের উদ্দেশ্যে। তবু একটা স্রোত তৈরি হয়েছিল বৈকি, যাতে অনৈক্যের উপাদানগুলো আবর্জনার মতো ভেসে চলে যাবে বলে আশা করা গিয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধ থেমে গেছে ৯ মাসেই এবং সঙ্গে সঙ্গে স্রোতটিও পড়েছে স্তব্ধ হয়ে। এখন প্রবাহের তুলনায় আবর্জনাই প্রধান হয়ে উঠছে। কথা ছিল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও সুষম বণ্টন ঘটবে; তা হলো না, রক্ষকরা ভক্ষক হয়ে দাঁড়াল অথবা বলা যায়, আকাক্সক্ষার দিক থেকে তারা ভক্ষকই ছিল, সাময়িকভাবে ভূমিকা নিয়েছিল রক্ষকের।

মুক্তিযুদ্ধ ঐক্য, আত্মসম্মানবোধ, আত্মবিশ্বাসের সম্প্রসারণ ও দৃঢ়করণ ঘটিয়েছিল। অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ঘোষণা দিয়েছিলে, কোনো অবস্থাতেই বাংলাদেশ মার্কিন সাহায্য গ্রহণ করবে না; যুদ্ধকালে এ বক্তব্য তাঁর একার ছিল না, ছিল সমগ্র জনগণের। মেজাজটা ছিল ওই রকমেরই। পরবর্তীকালে হাওয়া উল্টে গেছে, কেবল সাহায্য নেওয়া নয়, কোন সরকার কতটা তথাকথিত মার্কিন সাহায্য ও সমর্থন আদায় করতে পারছে সেটাই হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই সরকারের একটি বিশেষ কৃতিত্ব। স্বাধীনতার পর তাজউদ্দীন এ-ও বলেছিলেন যে দেশ চালানোর ব্যাপারে এ দেশের মানুষের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। সেটাও সত্য। অভিজ্ঞতা ছিল না, তবে শেখার যে আগ্রহ ছিল তান্ডও বলা যাবে না। তা ছাড়া শাসনক্ষমতা যারা পেল তাদের প্রধান আগ্রহটা হয়ে দাঁড়াল ক্ষমতা কুক্ষিগত করার। জনগণের ক্ষমতা ব্যক্তিগত ও দলীয় হয়ে গেল।

ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অর্জিত ক্ষমতা জনগণের মধ্যে বিতরণ করা দরকার ছিল। করলে অর্থনৈতিক জীবনে সবাই অংশ নিতে পারত, যার ফলে ক্ষমতা বৃদ্ধি পেত এবং জনগণ যেহেতু রক্ষকের ভূমিকা নিত তাই তা জনগণের সম্পত্তি রয়ে যেত, পাচার হতো না, অব্যবহৃত অবস্থায় যে পচে যাবে তেমন ঘটনাও ঘটত না।

ব্যাপারটি সে পথে এগোয়নি। ফলে ক্ষমতাহীনতার অভিশাপটা কাটল না এবং বাংলা ভাষাও ক্ষমতাবানদের ভাষায় পরিণত হলো না। আমরা চলে গেলাম নব্য ঔপনিবেশিকতার অধীনে। দারিদ্র্য ঘুচল না। বাংলা ভাষা দরিদ্রের ভাষাই রয়ে গেল। এ পরিচয় ঘোচাতে হলে ক্ষমতার নতুন বিন্যাস ঘটানো চাই, প্রতিষ্ঠা চাই প্রকৃত গণতন্ত্রের; অর্থাৎ অধিকার ও সুযোগের সাম্য, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নাগরিকদের মানবিক অধিকারের কার্যকর স্বীকৃতির। মুক্তিযুদ্ধের সমষ্টিগত লক্ষ্যেও এটাই ছিল। আত্মরক্ষা তো বটেই, কিন্তু সেই সঙ্গে আত্মসম্মান ও আত্মশক্তি বৃদ্ধিও।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩ দিন সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার
৩ দিন সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩ ঘণ্টা পর রাজশাহী-রহনপুর রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
১৩ ঘণ্টা পর রাজশাহী-রহনপুর রুটে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএলসিএ’র পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপিত
সিডনিতে বিএলসিএ’র পঞ্চম বর্ষপূর্তি উদযাপিত

১৭ মিনিট আগে | পরবাস

লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা
লিভ টুগেদারের বিরুদ্ধে আবারও সোচ্চার কঙ্গনা

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম
রেলের ৯০০০ কোটির প্রকল্পে পদে পদে অনিয়ম

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

পেকুয়ায় অস্ত্রসহ আটক ২
পেকুয়ায় অস্ত্রসহ আটক ২

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্ট গার্ড
সমুদ্রে ভাসতে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্ট গার্ড

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়

৪৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা
সারাদেশে ভারি বর্ষণের আভাস, বন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা কিংসের তাঁবুতে কিউবা
বসুন্ধরা কিংসের তাঁবুতে কিউবা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু
চকরিয়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে
ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯
সারাদেশে বিশেষ পুলিশি অভিযান, গ্রেফতার ১৬২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক
শাহজালালে ৭৬ ভরি সোনার গয়নাসহ তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান
ওয়াকিটকি ক্রয়ে অনিয়ম : ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে অস্ত্র মামলায় একজনের ১৭ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও
পিটার শিল্টনের ১৩৯০ ম্যাচের রেকর্ড ছুয়ে ফেললেন ৪৫ বছরের ফ্যাবিও

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত
বায়ুদূষণের শীর্ষে রিয়াদ, ঢাকার অবস্থান কত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
ঝড়ের আভাস, ৭ জেলার নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাল ফলে রঙিন মাঠ
লাল ফলে রঙিন মাঠ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০
নাইজেরিয়ায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীদের ভ্রমণ ভিসা স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩
নিউইয়র্কে ক্লাবে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪
চট্টগ্রামে পিকআপ-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি
২০ আগস্টের মধ্যে জুলাই সনদ নিয়ে মত দেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা