শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৯, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রতিষ্ঠা চাই গণতন্ত্রের; অধিকার ও সুযোগের সাম্য

বাংলাদেশে ক্ষমতার প্রশ্নে বিত্তবানদের সঙ্গে বিত্তহীন কৃষকদের বিভাজনটি খাড়াখাড়ি। বিভাজন আরও রয়েছে, যেগুলো আড়াআড়ি। এদের একটি হচ্ছে নারী-পুরুষে পার্থক্য। আমরা মায়ের কথা খুব করে বলি, মাতৃভাষা, মায়ের মর্যাদা, মাতৃভূমি, এসব ধ্বনি ও বোধ আমাদের উদ্বেলিত করে থাকে। কিন্তু নারীর হাতে ক্ষমতা নেই, সমাজ পুরোপুরি পুরুষতান্ত্রিক, কেবল পুরুষতান্ত্রিক নয়, পিতৃতান্ত্রিকও বটে। যে কারণে নানা ক্ষেত্রে পিতানুন্ধান চলতে থাকে, মাতার খোঁজ নেই। বিদুষী এক মহিলা, নিজেকে যিনি মোটামুটি নারীবাদী বলেই জেনে এসেছেন এতকাল, সেদিন প্রচণ্ড এক ধাক্কা খেয়েছেন, জানালেন আমাকে। ঘুমের মধ্যে তিনি স্বপ্ন দেখেছেন। সেই স্বপ্নের সবটাই তার পিতাকে নিয়ে, মা একবারও আসেননি, উঁকি পর্যন্ত দেননি। এসব ক্ষেত্রে স্বপ্ন অনেক বেশি বাস্তব, বাস্তবের তুলনায়। স্বপ্নে ইচ্ছাশক্তির নিয়ন্ত্রণ নেই। জীবনে যা সত্য, স্বপ্নেও তাই প্রতিফলিত হয়েছে, পূর্ণ মাত্রাতে। আমি নিজেও দেখি একটি বই লিখেছি ‘আমার মাতার মুখ’ বিষয়ে অথচ আমার মাতার মুখের আলোছায়া অনেক বেশি প্রাণবন্ত ও হৃদয়স্পর্শী ছিল পিতার মুখের কুঞ্চন-প্রশান্তির চেয়ে। আয়টা পিতারই, কিন্তু সেই আয় প্রচুর নয়, সামান্যই। তা দিয়ে সংসার চালানো, অতিথি আপ্যায়ন, সন্তানের স্বাস্থ্যরক্ষা- এসব দায়িত্ব পালনে অত্যাশ্চর্য দক্ষতা ও ধৈর্য মাতা দেখিয়েছেন। তিনি সবাইকে খাইয়েছেন, তিনি নিজে কী খাচ্ছেন তার খবর কেউ করেনি। নিজেও করতে পারেননি। নিজের ব্যাপারে সহনশীলতা এবং অপরের ব্যাপারে বিবেচনা ও সংবেদনশীলতার কোনো শিক্ষা যদি আমি পেয়ে থাকি, তা তো আমার মায়ের কাছ থেকেই পেয়েছি। কিন্তু এটা তো কেবল আমার একার ব্যাপার নয়। অধিকাংশেরই অভিজ্ঞতা। বোঝা যাবে খবর নিলে। কিন্তু খবরটা নেবে কে? বাঙালি সমাজে বীরপুরুষ পুত্র সন্তানেরা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার চেষ্টায় যেভাবে মাকে জড়িয়ে গাল পাড়ে, তাতে মাতার সম্মান সম্পর্কে উচ্চ ধারণা পোষণ করার কোনো কারণই নেই।

মুক্তিযুদ্ধে মেয়েরা সরাসরি লড়তে পারেনি এটা ঠিক। কিন্তু ওই যুদ্ধের ঝড়ঝাপটা তাদের ওপর দিয়েই গেছে সর্বাধিক। সে ইতিহাস কেউ লেখেনি। কোনো দিন লিখবেও না। কেননা ইতোমধ্যে তার অধিকাংশই হারিয়ে গেছে বিস্মৃতির অন্ধকারে। কে দেয় তার মূল্য? মূল্যই যদি দেওয়া হবে, তাহলে আমাদের এত বেশি দুর্দশা কেন? নারীকে ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করার ফল নানাদিকে বিভিন্ন মাত্রায় প্রকাশ পেয়েছে। সেই যে রবীন্দ্রনাথ বলে গেছেন মাতাকে উদ্দেশ করে, সন্তানকে তিনি বাঙালি করেছেন ঠিকই তবে মানুষ করেননি, সেই অভিযোগ যে পরিমাণে সত্য, ঠিক সেই পরিমাণেই এটাও সত্যি যে এর প্রধান কারণ অন্য কিছু নয়, নারীকে ক্ষমতাবঞ্চিত করা ভিন্ন। এ হচ্ছে অন্তঃপুরচারী প্রতিহিংসা। বাংলাদেশের জন্য বড় বড় সমস্যা হলো এর জনসংখ্যা। এ সংখ্যা এমনভাবে বৃদ্ধি পেত না, যদি সন্তান প্রজননের ব্যাপারে মায়ের হাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকার থাকত। কিন্তু হায়, তা তো ছিল না। সিদ্ধান্ত পিতাই নিয়েছে, যার নিজের জীবনে সন্তান উৎপাদনের বাইরে বিনোদনের সুযোগ ছিল নিতান্ত সীমিত। তা ছাড়া এ রকমের দৃষ্টান্ত বিরল নয় যেখানে দেখা গেছে যে একের পর এক কন্যাসন্তান জন্ম দিয়ে ক্লান্ত মাতা পুত্রসন্তানের জন্মদানের আগে অব্যাহতি পাননি। আমাদের সীমাবদ্ধ সমাজে মেয়েদের বিনোদনের একটি হচ্ছে পরস্পরের মাথা পরীক্ষা করে উকুন বাছা- সে বিনোদন যে ব্যাপকতর পরিপ্রেক্ষিতে মাতা থেকে সন্তানের সংক্রমিত হয়নি, এমন কথাই বা কী করে বলি। অনর্থক তর্ক করা, গৌণ সমস্যাকে প্রধান করে তোলা, চুলচেরা বিশ্লেষণ করা থেকে বাঙালি কবে মুক্তি পাবে কে জানে।

এ ভূখণ্ডে ক্ষমতার অভাব নারী-পুরুষনির্বিশেষেই সত্য; নারীবঞ্চিত অধিক পরিমাণে এটা সত্য, কিন্তু পুরুষের হাতে যে প্রভূত ক্ষমতা রয়েছে তান্ডও নয়। প্রধান কারণ দারিদ্র্য। অথচ এ এলাকায় সম্পদ ছিল, বস্ত্র ও রেশমশিল্প তো ছিলই, কৃষিতে যেমন ছিল অপার সম্ভাবনা, মাটির নিচেও সম্পদ কম ছিল না। এখন যে গ্যাস, কয়লা ও তেলের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে, শোনা যাচ্ছে ইউরেনিয়ামও পাওয়া যেতে পারে, সেগুলো তো আগেও ছিল, কিন্তু অনুসন্ধানের সুযোগ ছিল না। কারণ হলো পরাধীনতা। দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো এটা যে বাংলার সম্পদই বাংলার দারিদ্র্যের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওই সম্পদের ঘ্রাণ পেয়েই ঔপনিবেশিক ইংরেজ এ দেশে এসেছিল। এখন যে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে তাও মনে হয় দ্বিতীয়বার আমাদের সর্বনাশ ডেকে আনবে। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বড় বড় সিদ্ধান্ত এখন বিদেশেই গৃহীত হয়, সামনের দিনগুলোতে এ ব্যাপারে আরও ‘উন্নতি’ ঘটার আশঙ্কা।

সমস্যাটা হলো ক্ষমতা বৃদ্ধি করার। সমষ্টিগত ক্ষমতা বৃদ্ধি ব্যক্তিগতভাবে সম্ভব নয়। সমষ্টিগতভাবেই তা করতে হবে। ক্ষমতা এখন কুক্ষিগত হয়েছে কতিপয় ব্যক্তির হাতে। আমাদের নদীগুলো যেমন কোথাও শুকিয়ে যাচ্ছে, কোথাওবা ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হচ্ছে, ক্ষমতাও তেমনি ব্যক্তিগত হয়ে হারিয়ে যাচ্ছে, স্বাভাবিক নদীর মতো প্রবহমান থাকছে না, সমৃদ্ধ করতে পারছে না সমগ্র দেশকে, অর্থাৎ দেশবাসীকে। দেশের সম্পদ যেভাবে পাচার হয়ে যাচ্ছে এবং তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে তা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আগমন ও যুদ্ধজয়ের দিনগুলোর কথা এবং তখনকার মীর জাফরদের ভূমিকাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। স্বাধীনতার সৈনিকরা অমর বটে, কিন্তু মীর জাফর যে মরণশীল তান্ডও তো বলা যাচ্ছে না।

আমরা ক্ষমতাবান হব এ সম্ভাবনা উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিল একাত্তর সালের দুর্যোগের দিনগুলোতে। মানুষ তখন ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল একটি সাধারণ শত্রুর বিরুদ্ধে। সেই ঐক্যে নানা ধরনের দুর্বলতা ছিল। যাদের নেতৃত্ব দেওয়ার কথা সেই আওয়ামী লীগ একেবারেই প্রস্তুত ছিল না, এবং তাদের উদ্বেগের মধ্যে প্রধান ছিল নেতৃত্ব, যাতে বামপন্থিদের হাতে চলে না যায় সে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা। সামনে ছিল যে মধ্যবিত্ত তাদের সঙ্গে মূলশক্তি যে কৃষিজীবী সমাজ তার যোগাযোগ ছিল অত্যন্ত সামান্য। যে বাংলা ভাষা ব্যবহার করেছেন গ্রামের রাজনৈতিক কর্মীরা তা না বুঝে এ বিপজ্জনক সন্দেহ প্রকাশ করেছে যে এরা ছদ্মবেশী পাকিস্তানি চর, গ্রামে এসেছে অন্তর্ঘাতের উদ্দেশ্যে। তবু একটা স্রোত তৈরি হয়েছিল বৈকি, যাতে অনৈক্যের উপাদানগুলো আবর্জনার মতো ভেসে চলে যাবে বলে আশা করা গিয়েছিল। কিন্তু যুদ্ধ থেমে গেছে ৯ মাসেই এবং সঙ্গে সঙ্গে স্রোতটিও পড়েছে স্তব্ধ হয়ে। এখন প্রবাহের তুলনায় আবর্জনাই প্রধান হয়ে উঠছে। কথা ছিল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ও সুষম বণ্টন ঘটবে; তা হলো না, রক্ষকরা ভক্ষক হয়ে দাঁড়াল অথবা বলা যায়, আকাক্সক্ষার দিক থেকে তারা ভক্ষকই ছিল, সাময়িকভাবে ভূমিকা নিয়েছিল রক্ষকের।

মুক্তিযুদ্ধ ঐক্য, আত্মসম্মানবোধ, আত্মবিশ্বাসের সম্প্রসারণ ও দৃঢ়করণ ঘটিয়েছিল। অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ঘোষণা দিয়েছিলে, কোনো অবস্থাতেই বাংলাদেশ মার্কিন সাহায্য গ্রহণ করবে না; যুদ্ধকালে এ বক্তব্য তাঁর একার ছিল না, ছিল সমগ্র জনগণের। মেজাজটা ছিল ওই রকমেরই। পরবর্তীকালে হাওয়া উল্টে গেছে, কেবল সাহায্য নেওয়া নয়, কোন সরকার কতটা তথাকথিত মার্কিন সাহায্য ও সমর্থন আদায় করতে পারছে সেটাই হয়ে দাঁড়িয়েছে সেই সরকারের একটি বিশেষ কৃতিত্ব। স্বাধীনতার পর তাজউদ্দীন এ-ও বলেছিলেন যে দেশ চালানোর ব্যাপারে এ দেশের মানুষের কোনো অভিজ্ঞতা নেই। সেটাও সত্য। অভিজ্ঞতা ছিল না, তবে শেখার যে আগ্রহ ছিল তান্ডও বলা যাবে না। তা ছাড়া শাসনক্ষমতা যারা পেল তাদের প্রধান আগ্রহটা হয়ে দাঁড়াল ক্ষমতা কুক্ষিগত করার। জনগণের ক্ষমতা ব্যক্তিগত ও দলীয় হয়ে গেল।

ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য অর্জিত ক্ষমতা জনগণের মধ্যে বিতরণ করা দরকার ছিল। করলে অর্থনৈতিক জীবনে সবাই অংশ নিতে পারত, যার ফলে ক্ষমতা বৃদ্ধি পেত এবং জনগণ যেহেতু রক্ষকের ভূমিকা নিত তাই তা জনগণের সম্পত্তি রয়ে যেত, পাচার হতো না, অব্যবহৃত অবস্থায় যে পচে যাবে তেমন ঘটনাও ঘটত না।

ব্যাপারটি সে পথে এগোয়নি। ফলে ক্ষমতাহীনতার অভিশাপটা কাটল না এবং বাংলা ভাষাও ক্ষমতাবানদের ভাষায় পরিণত হলো না। আমরা চলে গেলাম নব্য ঔপনিবেশিকতার অধীনে। দারিদ্র্য ঘুচল না। বাংলা ভাষা দরিদ্রের ভাষাই রয়ে গেল। এ পরিচয় ঘোচাতে হলে ক্ষমতার নতুন বিন্যাস ঘটানো চাই, প্রতিষ্ঠা চাই প্রকৃত গণতন্ত্রের; অর্থাৎ অধিকার ও সুযোগের সাম্য, ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ এবং নাগরিকদের মানবিক অধিকারের কার্যকর স্বীকৃতির। মুক্তিযুদ্ধের সমষ্টিগত লক্ষ্যেও এটাই ছিল। আত্মরক্ষা তো বটেই, কিন্তু সেই সঙ্গে আত্মসম্মান ও আত্মশক্তি বৃদ্ধিও।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল
বিটকয়েন নিয়ে ইলন মাস্কের মত পাল্টে গেল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর
নোয়াখালীতে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী
গাজীপুরে স্ত্রী হত্যার দায় স্বীকার করলেন সাবেক স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু
৩৬ বছরের প্রতীক্ষার অবসান, চাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ
প্রবাসে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন ঝিনাইদহের তরুণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫
কাশিয়ানীতে বাস উল্টে নিহত ১, আহত ২৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ
চট্টগ্রামে ২০ কোটি টাকা মূল্যের বিদেশি মুদ্রার জাল নোট জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন
বরিশাল সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি পুনর্গঠন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ১৯ যাত্রীর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে তৃতীয় ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব
ইসলামে মানুষের হক আদায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে
ঋণখেলাপির ভুল তালিকা : নিরপরাধদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা, প্রকৃতরা ধরাছোঁয়ার বাইরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন