শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

রিজার্ভ কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানো এবং রেমিট্যান্সের বড়াইকে কড়াইয়ে তুলে দিয়েছে উৎপাদন ও রপ্তানির খরা। তার ওপর বিনিয়োগে স্তব্ধতা ও বিজনেস হাউসগুলোর উদ্বেগ অর্থনীতির সংকটকে এক চরম সন্ধিক্ষণে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। কিছু সূচকে উন্নতির আভাস থাকলেও অর্থনীতির অন্দরমহলে চলছে রক্তক্ষরণ। ২১ বিলিয়ন রিজার্ভের বিপরীতে শতাধিক বিলিয়ন ডলারের বিদেশি ঋণ।

রাজস্বের অর্ধেক টাকা চলে যাচ্ছে ঋণের সুদ শোধে। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানে নজর না দেওয়ার পরিণতি কী হয়, তার উজ্জ্বল নজির বাংলাদেশ।

বিশ্ববাজারে দৃষ্টি রাখা দেশ, প্রতিষ্ঠান ও করপোরেট দুনিয়া কোনো দেশের অর্থনীতি বুঝতে বিশেষ চাহনি দেয় পূঁজিবাজারের দিকে। বাংলাদেশ সেখানেও বড় দুর্ভাগা।

পুঁজিবাজারে দীর্ঘতম মন্দার রেকর্ডে আক্রান্ত বাংলাদেশ। নিত্যপণ্যের বাজারব্যবস্থাপনায় আবার ব্যাঘাতের নমুনা স্পষ্ট। মাঝে রমজানের পূর্বাপর কয়েক দিন দ্রব্যমূল্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে আসতে থাকলেও বর্তমানে তা আবার ঊর্ধ্বমুখী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।

 একই সঙ্গে, বেকারত্ব বাড়ছে তো বাড়ছেই। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে উৎপাদনে ব্যাঘাতের কারণে নতুন নিয়োগ বন্ধ। সময় মতো বেতন হচ্ছে না বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে। কোথাও কোথাও ছাঁটাই চলমান। মানে পুরনো বেকারের সঙ্গে নয়া বেকার যোগ হচ্ছে।
 
এসব কারণে অর্থনীতির আলোচনা, বিশেষ করে জিডিপি বৃদ্ধির বড়াই থাকলেও তা কতটা বাস্তবসম্মত—এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে নানা মহলে। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, জিডিপির হার ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে প্রশ্ন থেকে যায়, এই জিডিপি কতটা বাস্তব, আর কতটা ভোক্তাভিত্তিক উন্নয়ন? খরচপাতি কমিয়ে বখিলের মতো বালিশের নিচে জমানো জিডিপির হিসাব সাধারণ মানুষের কাছে তেমন অর্থ বহন করে না। অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের পাঁচ ভাগের প্রায় এক ভাগ। এই দীর্ঘ সময়েও পুঁজিবাজারসহ ম্যাক্রো ইকোনমিতে তেমন কোনো উন্নতি নেই। তবে বিদেশি ঋণ এসেছে। বিদেশি ঋণ শোধে তা ব্যয়ও হয়েছে। রেমিট্যান্স আসছে। তা জমা হচ্ছে। আমদানি খাত থেকেও বৈদেশিক মুদ্রা আসছে। সেটাও জমা হচ্ছে। তাতে রিজার্ভ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু রপ্তানির দশাসই অবস্থা। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সরকারের উচিত ছিল শুরু থেকেই অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন উন্নয়নবান্ধব কর্মকাণ্ড শুরু করা। বাজার ব্যবস্থাপনায়  প্রতিযোগিতা তৈরি করা। বড়-ছোট-মাঝারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা দেওয়া-নেওয়ার চর্চা শুরু করা। বিনিয়োগের প্রধান ও বিকল্প উৎসর জন্য পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার তোড়জোড় থাকলেও পদক্ষেপগুলো কার্যকর নয়।

রহস্যজনক কারণে সরকার শিল্পবিয়োগ বাড়িয়ে, বিনিয়োগকারীদের অভয়ে আস্থায় নিয়ে  অর্থনীতিতে গতিময়তা আনার পথে হাঁটেনি। ধারে কাছেও যায়নি। তাঁদের আপন না করে উপরন্তু পর ভেবেছে। এখন এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় নিয়ে একটু গর্ব করা ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতিতে দৃশ্যমান অর্জন নেই। বিদেশি বিয়োগের হাইপ তুলে এরই মধ্যে তা ‘লেবু তিতা’ করে ফেলা হয়েছে। ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে। রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। এর সমান্তরালে ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি; যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন। এসবের যোগফলে সামস্টিক অর্থনীতি নিয়ে অতিতুষ্টিতে ভোগার কিছু না থাকলেও তৃপ্তির ঢেঁকুর বা হাইপ তোলার একটি বাতিক লক্ষণীয়।

এর মাঝে বিশ্বব্যাংকের বার্তা উদ্বেগজনক। তারা বলছে, চলতি বছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও কমবে। তা সাড়ে ৩ শতাংশের কমেও নামতে পারে বলে আভাস বিশ্বব্যাংকের। তখন লাখ ত্রিশেক মানুষকে নতুন করে ঘাড় ধরে দারিদ্র্যসীমার নিচে নামিয়ে ছাড়বে। সেই নমুনা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিক হওয়া লাগে না। বাস্তবতার তোড়ে বস্তিবাসীও  নিজ গরজে নিজের মতো অর্থনীতি বুঝতে বাধ্য হচ্ছে। মোটামুটি সামর্থ্যবান মানুষও খাওয়া-পরাসহ ভোগ্যপণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বাস্তবতা আরো বেশি বুঝতে হয়। তারাও আলামত দৃষ্টে এখন অনেকটা গ্যালারির দর্শকের মতো বা সাইড লাইনে পর্যবেক্ষকের মতো। পুরনো বিনিয়োগের দুর্দশায় নতুন বিনিয়োগের সামর্থ্য হারিয়ে গেছে অনেকের। উৎপাদনে টান পড়ায় রপ্তানি রসাতলে যেতে বসেছে। কোনো মতে টিকে থাকার উপায় নিয়েই ব্যস্ত তারা। এর জেরে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১০ মাসে সবচেয়ে কম রপ্তানি আয় হয়েছে এপ্রিলে। গেল মাসে রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে তিন বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩.০১ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি মাত্র ০.৮৬ শতাংশ। এটাই চলতি অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম মাসিক রপ্তানি। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, এর আগে সবচেয়ে কম রপ্তানি হয়েছিল সেপ্টেম্বর মাসে। ৩.৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল সে মাসে। এর বিপরীতে চলতি বছরের মার্চ মাসে রপ্তানি ছিল ৪.২৫ বিলিয়ন ডলার। উৎপাদন, রপ্তানিতে সামনে আরো দুর্গতির শঙ্কা ঘুরছে। গ্যাস সংকট এ শঙ্কায় বড় রকমের টোকা ফেলেছে। চাহিদার তুলনায় গ্যাস মিলছে ৪০ শতাংশ কম। কলকারখানার চাকা যেভাবে চলছে, একে চলা বলে না। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, ভালুকাসহ দেশের সব শিল্পাঞ্চলেই করুণ পরিস্থিতি। রাতে মিললেও দিনে গ্যাস পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অথচ নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের আশ্বাসে গত কয়েক বছরে ৩০০ শতাংশের বেশি গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

গ্যাস সংকটে কাজ না থাকায় অনেক কারখানার শ্রমিক দিনে অলস সময় কাটান। রাত থেকে ভোরে গ্যাসের চাপ বাড়লে তখন  অতিরিক্ত মজুরি দিয়েও শ্রমিকদের কাজে ফেরানো কত কঠিন, তা হাড়ে হাড়ে বোঝেন কেবল ভুক্তভোগী মালিক-বিনিয়োগকারীরাই।  এতে  বেশি  বিপদে বস্ত্র ও গার্মেন্ট খাত। গ্যাসের অভাবে ঝুঁকিতে পড়ে গেছে এ খাতের ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ। কোথাও কোথাও সিএনজি, এলপিজি বা ডিজেল দিয়ে উৎপাদন ধরে রাখার চেষ্টা চলছে। এতে খরচ গিয়ে ঠেকছে দ্বিগুণে। খরচ বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিছু কিছু কারখানা।  উৎপাদন চালু রাখতে না পারায় চলমান কার্যাদেশ অনুযায়ী যথাসময়ে পণ্য সরবরাহের জন্য বৈশ্বিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত খরচে উড়োজাহাজে পণ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। এতে রপ্তানিকারকদের বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

বস্ত্র ও গার্মেন্টের বাইরে স্টিল, সিরামিক, খাদ্যপণ্যসহ আরো বিভিন্ন মিলও ধুঁকছে এ যন্ত্রণায়। ভাবা যায় কেমন আজাব চলছে এসব কারখানায়? অর্থ নয়, প্রণোদনাও নয়, নীতি সহায়তা ও সুশাসন নিশ্চিত করা গেলেও এ ধরনের দুর্গতি থেকে অনেকটা রক্ষা মিলতে পারে। কিন্তু শুরু থেকেই নীতি সহায়তার দিকটা অগ্রাহ্য হয়ে আসছে সরকারের দিক থেকে। সরকারি পর্যায়ের কারো কারো মধ্যে এ নিয়ে উল্টোপথে হাঁটার প্রবণতা লক্ষণীয়। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাসহ বেসরকারি সেক্টরকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেওয়ার মাধ্যমে অর্থনীতির হাড়-মাংস একাকার করা যায়, অর্থনীতির শিরায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো যায় না। কে না বোঝে শিল্প খাত না বাঁচলে, বিনিয়োগ না থাকলে  অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থমকে যাবে। উদ্যোক্তাদের আশঙ্কা, দ্রুত গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানো না গেলে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন কমার পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে ডলার সংকট আরো তীব্র হবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সর্বশেষ খবর
ভারতে পূর্ণ শিক্ষিত রাজ্য মিজোরাম
ভারতে পূর্ণ শিক্ষিত রাজ্য মিজোরাম

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুকার জয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক
বুকার জয়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় লেখক বানু মুশতাক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট
পুলিশের স্মৃতি কলেজের দেড় দশকের লুটপাট

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে বন্য হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে দুইজনের মৃত্যু
শেরপুর সীমান্তে বন্য হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে দুইজনের মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লে-স্টোরে থাকা ভুয়া অ্যাপ চেনা যায় যেভাবে
প্লে-স্টোরে থাকা ভুয়া অ্যাপ চেনা যায় যেভাবে

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে : লুৎফে সিদ্দিকী
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে : লুৎফে সিদ্দিকী

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যাত্রীবাহী বাস থেকে মদসহ দুই কারবারি গ্রেপ্তার
যাত্রীবাহী বাস থেকে মদসহ দুই কারবারি গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির আভাস, তবুও বাড়বে দিনের তাপমাত্রা
বৃষ্টির আভাস, তবুও বাড়বে দিনের তাপমাত্রা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

৩৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ফেনীতে ‘সি’ ক্যাটাগরির জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে চেক বিতরণ
ফেনীতে ‘সি’ ক্যাটাগরির জুলাই যোদ্ধাদের মাঝে চেক বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে বিক্ষোভ-সমাবেশ করছে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে বিক্ষোভ-সমাবেশ করছে এনসিপি

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন ব্রাউন রাইস?
কেন খাবেন ব্রাউন রাইস?

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দেহরক্ষী রূপসা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক, নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ
সাবেক প্রতিমন্ত্রীর দেহরক্ষী রূপসা শ্রমিক দলের আহ্বায়ক, নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে অজ্ঞাত দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৩ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
২৩ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক্সপোর্ট পারমিট জটিলতায় আগরতলায় মাছ রপ্তানি বন্ধ
এক্সপোর্ট পারমিট জটিলতায় আগরতলায় মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে ইনজেকশনে খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
যুক্তরাষ্ট্রে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার দায়ে ইনজেকশনে খুনির মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী লিচু
স্বাদের পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী লিচু

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেমসসাইড কাউন্সিলে ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিবলী আলম
টেমসসাইড কাউন্সিলে ইতিহাস গড়লেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিবলী আলম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া
প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’
টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও
উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা
এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী
ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড
ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ
পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া
কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার
প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা
গ্রেফতার ইনফ্লুয়েন্সার, ভুয়া পণ্য: সোশ্যাল মিডিয়ার অন্ধ বিশ্বাসে প্রতারণা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন
হজযাত্রায় মক্কার যে স্থানগুলো দেখবেন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা
‘ফ্রেন্ডলি ফায়ারে’ প্রাণ হারাল ইসরায়েলি সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে