শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

রিজার্ভ কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানো এবং রেমিট্যান্সের বড়াইকে কড়াইয়ে তুলে দিয়েছে উৎপাদন ও রপ্তানির খরা। তার ওপর বিনিয়োগে স্তব্ধতা ও বিজনেস হাউসগুলোর উদ্বেগ অর্থনীতির সংকটকে এক চরম সন্ধিক্ষণে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। কিছু সূচকে উন্নতির আভাস থাকলেও অর্থনীতির অন্দরমহলে চলছে রক্তক্ষরণ। ২১ বিলিয়ন রিজার্ভের বিপরীতে শতাধিক বিলিয়ন ডলারের বিদেশি ঋণ।

রাজস্বের অর্ধেক টাকা চলে যাচ্ছে ঋণের সুদ শোধে। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানে নজর না দেওয়ার পরিণতি কী হয়, তার উজ্জ্বল নজির বাংলাদেশ।

বিশ্ববাজারে দৃষ্টি রাখা দেশ, প্রতিষ্ঠান ও করপোরেট দুনিয়া কোনো দেশের অর্থনীতি বুঝতে বিশেষ চাহনি দেয় পূঁজিবাজারের দিকে। বাংলাদেশ সেখানেও বড় দুর্ভাগা।

পুঁজিবাজারে দীর্ঘতম মন্দার রেকর্ডে আক্রান্ত বাংলাদেশ। নিত্যপণ্যের বাজারব্যবস্থাপনায় আবার ব্যাঘাতের নমুনা স্পষ্ট। মাঝে রমজানের পূর্বাপর কয়েক দিন দ্রব্যমূল্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে আসতে থাকলেও বর্তমানে তা আবার ঊর্ধ্বমুখী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।

 একই সঙ্গে, বেকারত্ব বাড়ছে তো বাড়ছেই। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে উৎপাদনে ব্যাঘাতের কারণে নতুন নিয়োগ বন্ধ। সময় মতো বেতন হচ্ছে না বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে। কোথাও কোথাও ছাঁটাই চলমান। মানে পুরনো বেকারের সঙ্গে নয়া বেকার যোগ হচ্ছে।
 
এসব কারণে অর্থনীতির আলোচনা, বিশেষ করে জিডিপি বৃদ্ধির বড়াই থাকলেও তা কতটা বাস্তবসম্মত—এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে নানা মহলে। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, জিডিপির হার ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে প্রশ্ন থেকে যায়, এই জিডিপি কতটা বাস্তব, আর কতটা ভোক্তাভিত্তিক উন্নয়ন? খরচপাতি কমিয়ে বখিলের মতো বালিশের নিচে জমানো জিডিপির হিসাব সাধারণ মানুষের কাছে তেমন অর্থ বহন করে না। অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের পাঁচ ভাগের প্রায় এক ভাগ। এই দীর্ঘ সময়েও পুঁজিবাজারসহ ম্যাক্রো ইকোনমিতে তেমন কোনো উন্নতি নেই। তবে বিদেশি ঋণ এসেছে। বিদেশি ঋণ শোধে তা ব্যয়ও হয়েছে। রেমিট্যান্স আসছে। তা জমা হচ্ছে। আমদানি খাত থেকেও বৈদেশিক মুদ্রা আসছে। সেটাও জমা হচ্ছে। তাতে রিজার্ভ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু রপ্তানির দশাসই অবস্থা। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সরকারের উচিত ছিল শুরু থেকেই অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন উন্নয়নবান্ধব কর্মকাণ্ড শুরু করা। বাজার ব্যবস্থাপনায়  প্রতিযোগিতা তৈরি করা। বড়-ছোট-মাঝারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা দেওয়া-নেওয়ার চর্চা শুরু করা। বিনিয়োগের প্রধান ও বিকল্প উৎসর জন্য পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার তোড়জোড় থাকলেও পদক্ষেপগুলো কার্যকর নয়।

রহস্যজনক কারণে সরকার শিল্পবিয়োগ বাড়িয়ে, বিনিয়োগকারীদের অভয়ে আস্থায় নিয়ে  অর্থনীতিতে গতিময়তা আনার পথে হাঁটেনি। ধারে কাছেও যায়নি। তাঁদের আপন না করে উপরন্তু পর ভেবেছে। এখন এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় নিয়ে একটু গর্ব করা ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতিতে দৃশ্যমান অর্জন নেই। বিদেশি বিয়োগের হাইপ তুলে এরই মধ্যে তা ‘লেবু তিতা’ করে ফেলা হয়েছে। ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে। রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। এর সমান্তরালে ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি; যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন। এসবের যোগফলে সামস্টিক অর্থনীতি নিয়ে অতিতুষ্টিতে ভোগার কিছু না থাকলেও তৃপ্তির ঢেঁকুর বা হাইপ তোলার একটি বাতিক লক্ষণীয়।

এর মাঝে বিশ্বব্যাংকের বার্তা উদ্বেগজনক। তারা বলছে, চলতি বছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও কমবে। তা সাড়ে ৩ শতাংশের কমেও নামতে পারে বলে আভাস বিশ্বব্যাংকের। তখন লাখ ত্রিশেক মানুষকে নতুন করে ঘাড় ধরে দারিদ্র্যসীমার নিচে নামিয়ে ছাড়বে। সেই নমুনা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিক হওয়া লাগে না। বাস্তবতার তোড়ে বস্তিবাসীও  নিজ গরজে নিজের মতো অর্থনীতি বুঝতে বাধ্য হচ্ছে। মোটামুটি সামর্থ্যবান মানুষও খাওয়া-পরাসহ ভোগ্যপণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বাস্তবতা আরো বেশি বুঝতে হয়। তারাও আলামত দৃষ্টে এখন অনেকটা গ্যালারির দর্শকের মতো বা সাইড লাইনে পর্যবেক্ষকের মতো। পুরনো বিনিয়োগের দুর্দশায় নতুন বিনিয়োগের সামর্থ্য হারিয়ে গেছে অনেকের। উৎপাদনে টান পড়ায় রপ্তানি রসাতলে যেতে বসেছে। কোনো মতে টিকে থাকার উপায় নিয়েই ব্যস্ত তারা। এর জেরে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১০ মাসে সবচেয়ে কম রপ্তানি আয় হয়েছে এপ্রিলে। গেল মাসে রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে তিন বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩.০১ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি মাত্র ০.৮৬ শতাংশ। এটাই চলতি অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম মাসিক রপ্তানি। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, এর আগে সবচেয়ে কম রপ্তানি হয়েছিল সেপ্টেম্বর মাসে। ৩.৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল সে মাসে। এর বিপরীতে চলতি বছরের মার্চ মাসে রপ্তানি ছিল ৪.২৫ বিলিয়ন ডলার। উৎপাদন, রপ্তানিতে সামনে আরো দুর্গতির শঙ্কা ঘুরছে। গ্যাস সংকট এ শঙ্কায় বড় রকমের টোকা ফেলেছে। চাহিদার তুলনায় গ্যাস মিলছে ৪০ শতাংশ কম। কলকারখানার চাকা যেভাবে চলছে, একে চলা বলে না। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, ভালুকাসহ দেশের সব শিল্পাঞ্চলেই করুণ পরিস্থিতি। রাতে মিললেও দিনে গ্যাস পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অথচ নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের আশ্বাসে গত কয়েক বছরে ৩০০ শতাংশের বেশি গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

গ্যাস সংকটে কাজ না থাকায় অনেক কারখানার শ্রমিক দিনে অলস সময় কাটান। রাত থেকে ভোরে গ্যাসের চাপ বাড়লে তখন  অতিরিক্ত মজুরি দিয়েও শ্রমিকদের কাজে ফেরানো কত কঠিন, তা হাড়ে হাড়ে বোঝেন কেবল ভুক্তভোগী মালিক-বিনিয়োগকারীরাই।  এতে  বেশি  বিপদে বস্ত্র ও গার্মেন্ট খাত। গ্যাসের অভাবে ঝুঁকিতে পড়ে গেছে এ খাতের ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ। কোথাও কোথাও সিএনজি, এলপিজি বা ডিজেল দিয়ে উৎপাদন ধরে রাখার চেষ্টা চলছে। এতে খরচ গিয়ে ঠেকছে দ্বিগুণে। খরচ বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিছু কিছু কারখানা।  উৎপাদন চালু রাখতে না পারায় চলমান কার্যাদেশ অনুযায়ী যথাসময়ে পণ্য সরবরাহের জন্য বৈশ্বিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত খরচে উড়োজাহাজে পণ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। এতে রপ্তানিকারকদের বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

বস্ত্র ও গার্মেন্টের বাইরে স্টিল, সিরামিক, খাদ্যপণ্যসহ আরো বিভিন্ন মিলও ধুঁকছে এ যন্ত্রণায়। ভাবা যায় কেমন আজাব চলছে এসব কারখানায়? অর্থ নয়, প্রণোদনাও নয়, নীতি সহায়তা ও সুশাসন নিশ্চিত করা গেলেও এ ধরনের দুর্গতি থেকে অনেকটা রক্ষা মিলতে পারে। কিন্তু শুরু থেকেই নীতি সহায়তার দিকটা অগ্রাহ্য হয়ে আসছে সরকারের দিক থেকে। সরকারি পর্যায়ের কারো কারো মধ্যে এ নিয়ে উল্টোপথে হাঁটার প্রবণতা লক্ষণীয়। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাসহ বেসরকারি সেক্টরকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেওয়ার মাধ্যমে অর্থনীতির হাড়-মাংস একাকার করা যায়, অর্থনীতির শিরায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো যায় না। কে না বোঝে শিল্প খাত না বাঁচলে, বিনিয়োগ না থাকলে  অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থমকে যাবে। উদ্যোক্তাদের আশঙ্কা, দ্রুত গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানো না গেলে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন কমার পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে ডলার সংকট আরো তীব্র হবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
সর্বশেষ খবর
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

টালমাটাল রাজনীতি
টালমাটাল রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি