শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

রিজার্ভ কিছুটা ঘুরে দাঁড়ানো এবং রেমিট্যান্সের বড়াইকে কড়াইয়ে তুলে দিয়েছে উৎপাদন ও রপ্তানির খরা। তার ওপর বিনিয়োগে স্তব্ধতা ও বিজনেস হাউসগুলোর উদ্বেগ অর্থনীতির সংকটকে এক চরম সন্ধিক্ষণে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। কিছু সূচকে উন্নতির আভাস থাকলেও অর্থনীতির অন্দরমহলে চলছে রক্তক্ষরণ। ২১ বিলিয়ন রিজার্ভের বিপরীতে শতাধিক বিলিয়ন ডলারের বিদেশি ঋণ।

রাজস্বের অর্ধেক টাকা চলে যাচ্ছে ঋণের সুদ শোধে। অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানে নজর না দেওয়ার পরিণতি কী হয়, তার উজ্জ্বল নজির বাংলাদেশ।

বিশ্ববাজারে দৃষ্টি রাখা দেশ, প্রতিষ্ঠান ও করপোরেট দুনিয়া কোনো দেশের অর্থনীতি বুঝতে বিশেষ চাহনি দেয় পূঁজিবাজারের দিকে। বাংলাদেশ সেখানেও বড় দুর্ভাগা।

পুঁজিবাজারে দীর্ঘতম মন্দার রেকর্ডে আক্রান্ত বাংলাদেশ। নিত্যপণ্যের বাজারব্যবস্থাপনায় আবার ব্যাঘাতের নমুনা স্পষ্ট। মাঝে রমজানের পূর্বাপর কয়েক দিন দ্রব্যমূল্য কিছুটা নিয়ন্ত্রণরেখার দিকে আসতে থাকলেও বর্তমানে তা আবার ঊর্ধ্বমুখী। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে।

 একই সঙ্গে, বেকারত্ব বাড়ছে তো বাড়ছেই। অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠানে উৎপাদনে ব্যাঘাতের কারণে নতুন নিয়োগ বন্ধ। সময় মতো বেতন হচ্ছে না বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানে। কোথাও কোথাও ছাঁটাই চলমান। মানে পুরনো বেকারের সঙ্গে নয়া বেকার যোগ হচ্ছে।
 
এসব কারণে অর্থনীতির আলোচনা, বিশেষ করে জিডিপি বৃদ্ধির বড়াই থাকলেও তা কতটা বাস্তবসম্মত—এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে নানা মহলে। সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, জিডিপির হার ধীরে ধীরে বাড়ছে। তবে প্রশ্ন থেকে যায়, এই জিডিপি কতটা বাস্তব, আর কতটা ভোক্তাভিত্তিক উন্নয়ন? খরচপাতি কমিয়ে বখিলের মতো বালিশের নিচে জমানো জিডিপির হিসাব সাধারণ মানুষের কাছে তেমন অর্থ বহন করে না। অন্তর্বর্তী সরকারের ৯ মাস নির্বাচিত সরকারের মেয়াদের পাঁচ ভাগের প্রায় এক ভাগ। এই দীর্ঘ সময়েও পুঁজিবাজারসহ ম্যাক্রো ইকোনমিতে তেমন কোনো উন্নতি নেই। তবে বিদেশি ঋণ এসেছে। বিদেশি ঋণ শোধে তা ব্যয়ও হয়েছে। রেমিট্যান্স আসছে। তা জমা হচ্ছে। আমদানি খাত থেকেও বৈদেশিক মুদ্রা আসছে। সেটাও জমা হচ্ছে। তাতে রিজার্ভ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু রপ্তানির দশাসই অবস্থা। ৫ আগস্ট-পরবর্তী সরকারের উচিত ছিল শুরু থেকেই অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বৃদ্ধির দিকে মনোযোগ দেওয়া। সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন উন্নয়নবান্ধব কর্মকাণ্ড শুরু করা। বাজার ব্যবস্থাপনায়  প্রতিযোগিতা তৈরি করা। বড়-ছোট-মাঝারি ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা দেওয়া-নেওয়ার চর্চা শুরু করা। বিনিয়োগের প্রধান ও বিকল্প উৎসর জন্য পুঁজিবাজার শক্তিশালী করার তোড়জোড় থাকলেও পদক্ষেপগুলো কার্যকর নয়।

রহস্যজনক কারণে সরকার শিল্পবিয়োগ বাড়িয়ে, বিনিয়োগকারীদের অভয়ে আস্থায় নিয়ে  অর্থনীতিতে গতিময়তা আনার পথে হাঁটেনি। ধারে কাছেও যায়নি। তাঁদের আপন না করে উপরন্তু পর ভেবেছে। এখন এর খেসারত দিতে হচ্ছে দেশের অর্থনীতিকে। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় নিয়ে একটু গর্ব করা ছাড়া সামষ্টিক অর্থনীতিতে দৃশ্যমান অর্জন নেই। বিদেশি বিয়োগের হাইপ তুলে এরই মধ্যে তা ‘লেবু তিতা’ করে ফেলা হয়েছে। ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি ২৭৫ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে গত এপ্রিলে। রপ্তানি আয় এসেছে ৩০১ কোটি ৬৮ লাখ মার্কিন ডলার। এর সমান্তরালে ৫ আগস্টের পর খেলাপি ঋণও বেড়েছে রেকর্ড মাত্রায়। রাজস্ব খাতে ঘাটতি ৬৫ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাস (জুলাই-মার্চ) সময়ে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৩৭ শতাংশের কাছাকাছি; যা গত এক দশকের সর্বনিম্ন। এসবের যোগফলে সামস্টিক অর্থনীতি নিয়ে অতিতুষ্টিতে ভোগার কিছু না থাকলেও তৃপ্তির ঢেঁকুর বা হাইপ তোলার একটি বাতিক লক্ষণীয়।

এর মাঝে বিশ্বব্যাংকের বার্তা উদ্বেগজনক। তারা বলছে, চলতি বছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধিও কমবে। তা সাড়ে ৩ শতাংশের কমেও নামতে পারে বলে আভাস বিশ্বব্যাংকের। তখন লাখ ত্রিশেক মানুষকে নতুন করে ঘাড় ধরে দারিদ্র্যসীমার নিচে নামিয়ে ছাড়বে। সেই নমুনা বুঝতে মস্ত অর্থনীতিক হওয়া লাগে না। বাস্তবতার তোড়ে বস্তিবাসীও  নিজ গরজে নিজের মতো অর্থনীতি বুঝতে বাধ্য হচ্ছে। মোটামুটি সামর্থ্যবান মানুষও খাওয়া-পরাসহ ভোগ্যপণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বাস্তবতা আরো বেশি বুঝতে হয়। তারাও আলামত দৃষ্টে এখন অনেকটা গ্যালারির দর্শকের মতো বা সাইড লাইনে পর্যবেক্ষকের মতো। পুরনো বিনিয়োগের দুর্দশায় নতুন বিনিয়োগের সামর্থ্য হারিয়ে গেছে অনেকের। উৎপাদনে টান পড়ায় রপ্তানি রসাতলে যেতে বসেছে। কোনো মতে টিকে থাকার উপায় নিয়েই ব্যস্ত তারা। এর জেরে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১০ মাসে সবচেয়ে কম রপ্তানি আয় হয়েছে এপ্রিলে। গেল মাসে রপ্তানি থেকে আয় হয়েছে তিন বিলিয়ন ডলারের কিছু বেশি। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো-ইপিবির তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৩.০১ বিলিয়ন ডলার। আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রবৃদ্ধি মাত্র ০.৮৬ শতাংশ। এটাই চলতি অর্থবছরের মধ্যে সবচেয়ে কম মাসিক রপ্তানি। ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, এর আগে সবচেয়ে কম রপ্তানি হয়েছিল সেপ্টেম্বর মাসে। ৩.৫২ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি হয়েছিল সে মাসে। এর বিপরীতে চলতি বছরের মার্চ মাসে রপ্তানি ছিল ৪.২৫ বিলিয়ন ডলার। উৎপাদন, রপ্তানিতে সামনে আরো দুর্গতির শঙ্কা ঘুরছে। গ্যাস সংকট এ শঙ্কায় বড় রকমের টোকা ফেলেছে। চাহিদার তুলনায় গ্যাস মিলছে ৪০ শতাংশ কম। কলকারখানার চাকা যেভাবে চলছে, একে চলা বলে না। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, ভালুকাসহ দেশের সব শিল্পাঞ্চলেই করুণ পরিস্থিতি। রাতে মিললেও দিনে গ্যাস পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। অথচ নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের আশ্বাসে গত কয়েক বছরে ৩০০ শতাংশের বেশি গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়েছে।

গ্যাস সংকটে কাজ না থাকায় অনেক কারখানার শ্রমিক দিনে অলস সময় কাটান। রাত থেকে ভোরে গ্যাসের চাপ বাড়লে তখন  অতিরিক্ত মজুরি দিয়েও শ্রমিকদের কাজে ফেরানো কত কঠিন, তা হাড়ে হাড়ে বোঝেন কেবল ভুক্তভোগী মালিক-বিনিয়োগকারীরাই।  এতে  বেশি  বিপদে বস্ত্র ও গার্মেন্ট খাত। গ্যাসের অভাবে ঝুঁকিতে পড়ে গেছে এ খাতের ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ। কোথাও কোথাও সিএনজি, এলপিজি বা ডিজেল দিয়ে উৎপাদন ধরে রাখার চেষ্টা চলছে। এতে খরচ গিয়ে ঠেকছে দ্বিগুণে। খরচ বেড়ে যাওয়ায় বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কিছু কিছু কারখানা।  উৎপাদন চালু রাখতে না পারায় চলমান কার্যাদেশ অনুযায়ী যথাসময়ে পণ্য সরবরাহের জন্য বৈশ্বিক ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে অতিরিক্ত খরচে উড়োজাহাজে পণ্য সরবরাহ করতে হচ্ছে। এতে রপ্তানিকারকদের বিশাল অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।

বস্ত্র ও গার্মেন্টের বাইরে স্টিল, সিরামিক, খাদ্যপণ্যসহ আরো বিভিন্ন মিলও ধুঁকছে এ যন্ত্রণায়। ভাবা যায় কেমন আজাব চলছে এসব কারখানায়? অর্থ নয়, প্রণোদনাও নয়, নীতি সহায়তা ও সুশাসন নিশ্চিত করা গেলেও এ ধরনের দুর্গতি থেকে অনেকটা রক্ষা মিলতে পারে। কিন্তু শুরু থেকেই নীতি সহায়তার দিকটা অগ্রাহ্য হয়ে আসছে সরকারের দিক থেকে। সরকারি পর্যায়ের কারো কারো মধ্যে এ নিয়ে উল্টোপথে হাঁটার প্রবণতা লক্ষণীয়। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাসহ বেসরকারি সেক্টরকে বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দেওয়ার মাধ্যমে অর্থনীতির হাড়-মাংস একাকার করা যায়, অর্থনীতির শিরায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো যায় না। কে না বোঝে শিল্প খাত না বাঁচলে, বিনিয়োগ না থাকলে  অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থমকে যাবে। উদ্যোক্তাদের আশঙ্কা, দ্রুত গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানো না গেলে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন কমার পাশাপাশি রপ্তানি আয়ে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে ডলার সংকট আরো তীব্র হবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সর্বশেষ খবর
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

নগর জীবন

মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা
মানুষের প্রথম ও মৌলিক অধিকার হচ্ছে স্বাধীনতা

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
ফ্যাসিবাদীদের রুখতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

নগর জীবন