শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৪, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

প্রথমবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ খেলতে নেমে (২০১৮-১৯) বসুন্ধরা কিংস চতুর্থ ক্লাব হিসেবে একনাগাড়ে পাঁচ মৌসুমে শিরোপা জিতে দেশের ফুটবলে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এর মধ্যে গত মৌসুমে আবার ‘ট্রেবল’ জয় প্রিমিয়ার ফুটবলে দ্বিতীয় দল হিসেবে। চলমান মৌসুমে (২০২৪-২৫) লক্ষ্য স্থির করা হয়েছিল ছয়বার লীগ শিরোপা জিতে উপমহাদেশের ফুটবলে নতুন রেকর্ড সৃষ্টির পাশাপাশি ট্রেবল জয়—সেটি হতো পেশাদার ফুটবলে আরেকটি নতুন অধ্যায়ের সংযোজন। সেই প্রত্যাশা আর বাস্তবে পূরণ হয়নি।


বসুন্ধরা কিংস রোমাঞ্চকর ফুটবলের ভালো এবং খারাপ উভয় দিকটি দেখে ফেলল! জীবন অবশ্য অনেক পাওয়া আর অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হওয়ার গল্পে ঠাসা!
বিগত পাঁচটি বছর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে ঘরোয়া ফুটবলের সিংহাসনে আরোহণ করা বসুন্ধরা কিংস চলমান মৌসুম শুরু করেছে প্রথম এক ম্যাচের ‘চ্যালেঞ্জ কাপ’ এবং এরপর ফেডারেশন কাপ জিতেছে যথাক্রমে মোহামেডান ও আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে। গত সাত মৌসুমের মধ্যে বসুন্ধরা কিংস চতুর্থবারের মতো কাপ জয় করে প্রমাণ করেছে তারাই ঘরোয়া ফুটবলে সবচেয়ে সফল দল। দেশের ফুটবলে পরাশক্তি। মৌসুমের তিনটি ট্রফির মধ্যে দুটি ঘরে তুলেছে কিংস—এটি অবশ্যই বিশেষ কিছু।


অনেক বড় কৃতিত্ব এবং সফলতা। এ ক্ষেত্রে কিছু প্রচারণায় কিংস ব্যর্থ হয়েছে বলে উল্লেখ করা হচ্ছে, এর কোনো যুক্তিসংগত কারণ আছে বলে মনে করি না। তিনটির মধ্যে দুটিতে জয়—এর পরও ব্যর্থ হয় কিভাবে!

চলমান প্রিমিয়ার লীগে এবার অপ্রত্যাশিত এবং অস্বাভাবিকভাবে প্রথম লেগেই বসুন্ধরা কিংস রেসে পিছিয়ে গেছে, যা বিগত কোনো বছর লক্ষণীয় হয়নি। ক্লাব ম্যানেজমেন্ট, টিম ম্যানেজমেন্ট, খেলোয়াড় এবং দেশজুড়ে বিরাটসংখ্যক সমর্থক ও ভক্তদের জন্য এটি একটি অভিজ্ঞতা।

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
কিংস মাঠে এসে নতুন সমর্থক সৃষ্টি করা ছাড়াও দৃষ্টিনন্দন ফুটবল এবং বারবার বিজয়ের সান্নিধ্য উপহার দেওয়ায় একসময় যাঁরা ফুটবলে অন্য ক্লাবকে সমর্থন করতেন, তাঁদের অনেকেই এখন বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছেন। এটি বাস্তবতা। এবারের অভিজ্ঞতার মধ্যে বার্তা আছে ভবিষ্যতের জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি, যেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
যে দলটির প্রখর মধ্যাহ্নের সূর্যের মতো ফুটবল মাঠে বিচরণ করার কথা, সেই দলটি কেন শিরোপার দৌড়ে পিছিয়ে পড়ল, এটি নিয়ে এরই মধ্যে অনেক আলোচনা হয়েছে। এর পরও আলোচনার দাবি রাখে!

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশের ফুটবলের একটি ‘ব্র্যান্ড’।


ক্লাবটি তো এখন শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব কোনো বিষয় নয়! এটি শুধু ক্লাব কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়দেরও নয়! ক্লাব অগণিত মানুষের, যারা ভালো ফুটবল দেখতে চায়, যারা ফুটবলের সংস্কৃতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়, দেশের ফুটবলে জাগরণ প্রত্যাশা করে, তাদের কাছ থেকে আলোচনা এবং গঠনমূলক যৌক্তিক সমালোচনা ঈর্ষার বহিঃপ্রকাশ এবং মিথ্যা অনুমানের ভিত্তিতে না হলে ক্লাব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে সব সময় স্বাগত। এটিই বারবার বলা হয়েছে। কেননা এর মধ্যে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা এবং ইতিবাচক দিক আছে।
বিগত ছয়-সাত বছরে বসুন্ধরা কিংস শুধু ঘরোয়া ফুটবলে ২০টি লীগ এবং টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে ১৭টি ট্রফি জিতেছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাসে এ ধরনের উজ্জ্বল নৈপুণ্য প্রদর্শনের নজির আর নেই। ২০১৮ সালে মাঠে এসে বারবার পরাজিত করেছে জনপ্রিয় এবং পরিচিত দলগুলোকে। এর জন্য কেউ কেউ ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ এবং অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ধারাবাহিকতার সঙ্গে। এমনটি ক্লাবসংশ্লিষ্ট মহল থেকে বলা হয়েছে! কিংস বারবার দেশের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে বড় দল গঠন করে। এতে জাতীয় দলের স্কোয়াডে তাদের বেশি খেলোয়াড়ের স্থান হয়—ক্লাবটির প্রভাব থাকে জাতীয় দল গঠনের ক্ষেত্রে। এটি কোন ধরনের মানসিকতা! বলা হয়, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক বাড়িয়ে দিয়ে অন্য ক্লাবগুলোর জন্য মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কিংস। সামর্থ্য আছে, তাই স্পোর্টস কমপ্লেক্স নিজস্ব অ্যারেনা নির্মাণ করে দেশের ফুটবলের ক্লাব সংস্কৃতিতে ‘সিঙ্গল আউট’ হয়েছে—এগুলো কোন ধরনের বক্তব্য? নিজস্ব আন্তর্জাতিক অ্যারেনা তো দেশের গৌরব। ক্লাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মনগড়া। পেশাদার ফুটবলে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভেন্যুর খবর সচেতনমহলের কাছে অজানা নয়। প্রচারে বলা হচ্ছে কিংস ভেন্যু নিরাপদ নয়। এটি ক্লাবের বিরুদ্ধে অসত্য প্রচার। ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে অথচ কিছুটা উন্মাদনা লক্ষণীয় হবে না, এটি তো হতে পারে না। কিংসের আধুনিক অ্যারেনা দেশের যেকোনো ভেন্যু থেকে অনেক বেশি নিরাপদ। তা ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে বাস্তবতার ভিত্তিতে এই ভেন্যুকে আরো গুছিয়ে পরিচালনার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। দেশে একটিমাত্র প্রাইভেট অ্যারেনা ফিফা এবং এএফসি স্বীকৃত। এটির বিরুদ্ধে অপপ্রচারের পরিণাম দেশের ফুটবলের জন্য কি ভালো হবে? জাতীয় দল এবং ক্লাব একাদশ তৈরির ক্ষেত্রে কোচের সিদ্ধান্তই সব সময় চূড়ান্ত মনে করে বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ। এই নীতিতে তারা সব সময় অটল। অটল শৃঙ্খলা, দায়িত্বশীলতা এবং দায়বদ্ধতার ক্ষেত্রে।

কয়েক বছর ধরে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিটি ফুটবল কম্পিটিশনকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। পৃষ্ঠপোষকতা করছে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও জেলা লীগ ও ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে। এটিও কারো কারো মনোব্যথার কারণ হয়েছে। দুনিয়াজুড়ে খেলার চর্চাকে বেগবান রেখেছে তো বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা। বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা তো উভয়কে উভয়ের প্রয়োজনের মতো।

স্বাধীনতার পর আবাহনী ক্রীড়া চক্র মাঠের ফুটবলের সনাতনি পেক্ষাপট পাল্টে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে যখন বৃহত্তর ফুটবল অঙ্গনে পদার্পণ করে, তখন তাদের বিরোধিতা করা হয়েছে। পেছনে লেগে থেকে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালানো হয়েছে। আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে আগমন সেই ১৯৭২ সালে। এর ৪৬ বছর পর ২০১৮ সালে বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব যখন সময়ের চাহিদা থেকে দেশের ফুটবলের অগ্রগতি এবং উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে মাঠে এসে ঠিক সেই একই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সত্ত্বেও সুস্থ ফুটবল মানসিকতার পরিবর্তন এবং নতুন সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ে চলেছে। পরিবর্তনের বিষয়টি এখন যাকে ইচ্ছা করলেও আটকে রাখা যায় না। সময়ের ঘড়ি ঠিক সময়ে বাজে।

বসুন্ধরা কিংস দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের পেট্রোনাইজেসনে পরিচালিত একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব। বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের ফুটবল উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখার নির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়িত করার জন্য ক্লাবটিকে মাঠে এনেছে। তারা বিশ্বাস করে, পেশাদার মোড়কে মোড়ানো এই ক্লাব সময়ের দাবি এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবে।

সেই ১৯১৫ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত অখণ্ড ভারতবর্ষের পূর্ব বাংলা, পাকিস্তানের পূর্ব পাকিস্তান, সর্বশেষ স্বাধীন বাংলাদেশে মোট ১১০ বছরের ফুটবল ইতিহাসে কোনো সরকারি, আধাসরকারি সার্ভিসেস এবং করপোরেট প্রতিষ্ঠানের দল ফুটবল মাঠে এসে একনাগাড়ে প্রবল দাপটের সঙ্গে ভালো ফুটবল খেলে পাঁচবার শিরোপা জয় করতে পারেনি, যা পেরেছে বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস।

২০২৪-২৫ মৌসুমে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে বসুন্ধরা কিংস তার সমর্থকদের প্রত্যাশা শতভাগ পূরণ করতে পারেনি। যে কিংস দলকে সবাই মাঠে দেখে অভ্যস্ত, সেই দলকে লীগে খুঁজে পাওয়া যায়নি। লীগে তাদের এত পরাজয় আর ড্রর স্বাদ অতীতে কখনো পেতে হয়নি। প্রতিটি খেলায় গোলের সুযোগের সদ্ব্যবহার না করতে পারায় খেলার গল্প রচিত হয়েছে ভিন্নভাবে। এবারের লীগ অন্য যেকোনোবারের চেয়ে অনেক বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়েছে। সাতটি দল যেভাবে লড়েছে, এটি ফুটবলের জন্য ইতিবাচক। তবে লীগের নেতিবাচক দিক হলো দুর্বল খেলা পরিচালনা।

চলতি মৌসুমে দলের কোচ হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে রুমানিয়ান ভ্যালেরিও তিতাকে। তাঁর জীবনবৃত্তান্ত এবং অভিজ্ঞতা অনেক বেশি সমৃদ্ধিশালী। পাঁচ বছর বসুন্ধরা কিংসের দায়িত্বে ছিলেন স্প্যানিশ কোচ অস্কার ব্রুজন। লীগ শিরোপাসহ ১১ ট্রফি ঘরে এসেছে তাঁর সময়ে। বসুন্ধরা কিংসের লক্ষ্য তো একটিই, আত্মবিশ্বাসী ভালো খেলার মাধ্যমে বারবার সমর্থক ও ভক্তদের বিজয়ের সান্নিধ্য উপহার দেওয়া। আর তাই বসুন্ধরা কিংসের ডাগ আউটে চাপটা সব সময় বেশি ছিল এবং থাকবে। হারানো সিংহাসন ভবিষ্যতে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কোচের দায়িত্ব দলের খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেরাটি বের করে আনা এবং তাঁদের একটি দল হিসেবে খেলতে উদ্বুদ্ধ করা। কোচের ব্যক্তিত্বে সবাইকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা থাকতে হবে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর রসায়ন হতে হবে চমৎকার। পাশাপাশি দলের সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখতে হবে। দলটিকে ঐক্যবদ্ধ করে তুলতে সহায়ক হবে। নতুন কোচ খেলোয়াড়দের কতটুকু ব্যবহার করতে পেরেছেন জানি না কিংবা তাঁরা তাঁকে কতটুকু বুঝতে পেরেছেন। টিম কম্বিনেশন তৈরির ক্ষেত্রে যৌক্তিক কারণে বারবার সমস্যা হয়েছে। প্রথম থেকেই নম্বর লাইনের অনুপস্থিতি। চোট সমস্যা, খেলোয়াড় পাওয়া সমস্যা। নম্বর লাইন নেই প্রথম থেকেই, কোচ তো ফরমেশন বদল করে এর সমাধানের জন্য উদ্যোগ নিতে পারতেন—এমন কথা একজন খ্যাতিমান সাবেক খেলোয়াড় বলেছেন, যিনি পাকিস্তান ও বাংলাদেশের হয়ে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বসুন্ধরা কিংস তো পেশাদার মানসিকতাসম্পন্ন সংগঠকদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এখানে কোচের বিষয়ে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করা হয় না! তবে কোচের কাছে একটিই প্রত্যাশা, রেজাল্ট। এটি না দিতে পারলে তাঁর বিদায়ের ঘণ্টা বাজতে পারে। জানি না তিতার ভাগ্যে কী ঘটবে।

বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসান। সেই ২০১৭ সাল থেকে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফুটবলপিপাসু মৃদুভাষী এই ব্যক্তিত্ব সবাইকে নিয়ে কাজ করায় বিশ্বাসী। আশাবাদী এই সংগঠক গত এপ্রিল মাসে একটি দৈনিকে বিশেষ সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘দলের সমস্যা আর দুর্বলতা নিয়ে কাজ করছি। আগামী মৌসুমে এবারের মৌসুমের মতো সমস্যা থাকবে না।’

এরপর চলতি মাসেই আরেকটি দৈনিককে বলেছেন, ‘আমরা মোহামেডান ও আবাহনীকে বারবার হারিয়েছি। তারাও আমাদের হারাতে পারে, এটাই ফুটবল। তবে আমরা কিভাবে হেরেছি, সেটা বুঝতে হবে! আমাদের ঘরের বেশ কিছু ফুটবলার ইনজুরি ছিল। আমরা সবার সার্ভিস পাইনি। তারিক কাজী খেলতেই পারেনি। প্রায় পুরো মৌসুম বিশ্বনাথ ইনজুরিতে। আরো অনেকেই এবার ইনজুরিতে কাটিয়েছে। মিগুয়েলকে পাইনি। ৯ নম্বর পজিশনটাই যদি না থাকে, তাহলে শক্তিটা কমে যায়। আর রবসন না থাকায় গ্যাপটা থেকেই গেছে। রবসন খুব ভালো খেলোয়াড়, তার খেলা দর্শকদের সব সময় চোখে পড়েছে। দলকে টেনে নেওয়ার মতো সব গুণ তার ছিল।’ এদিকে একটি ইংরেজি দৈনিক লিখেছে, গত মৌসুমের সঙ্গে এবারের মৌসুমের দলগত শক্তিতে অনেক পার্থক্য আছে। আর তাই দলটি মাঠের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লড়াইয়ে ভুগেছে।

 

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
সর্বশেষ খবর
ঢাবিতে বর্ষবরণ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র প্রদান
ঢাবিতে বর্ষবরণ শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের সনদপত্র প্রদান

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীর সীমান্তে নিজ রাইফেলের গুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
আজও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব
প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে গোল্ডেন ডাক ও উইকেটশূন্য সাকিব

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে
বেনফিকার জার্সিতে আর দেখা যাবে না ডি মারিয়াকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ
নতুন বিশ্ববিদ্যালয় না হওয়া পর্যন্ত ইউজিসির অধীনে চলবে ৭ কলেজ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন
জো বাইডেন ক্যান্সারে আক্রান্ত : সহমর্মিতা জানালেন হিলারি ক্লিনটন

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ
প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: ইসি মাছউদ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
খালে মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৬৭, প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৩৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে ১৮ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত
চকরিয়ায় বাসের ধাক্কায় দুই পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ
গাজার শিশুদের দুর্ভিক্ষ, অসুস্থতা ও মৃত্যুর ঝুঁকি প্রতিদিন বাড়ছে: ইউনিসেফ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল
গাজায় সামান্য খাদ্য প্রবেশের অনুমতি দেবে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগস্টে ঢাকায় আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০
নড়াইলে বিএনপি নেতার গাড়িবহরে হামলা-ভাঙচুর, আহত ২০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান
ঢাকা-জাপানের নারিতা রুটে ফ্লাইট স্থগিত করলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা
২০ কোটি রুপির পারিশ্রমিক হাঁকিয়ে ফিরছেন দীপিকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা
৪০ রোহিঙ্গাকে সমুদ্রে ফেলে দেওয়ায় জামায়াতের নিন্দা

খবর

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে
নির্বাচন বিলম্বিত দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা