শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৪, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের

প্রথমবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ খেলতে নেমে (২০১৮-১৯) বসুন্ধরা কিংস চতুর্থ ক্লাব হিসেবে একনাগাড়ে পাঁচ মৌসুমে শিরোপা জিতে দেশের ফুটবলে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এর মধ্যে গত মৌসুমে আবার ‘ট্রেবল’ জয় প্রিমিয়ার ফুটবলে দ্বিতীয় দল হিসেবে। চলমান মৌসুমে (২০২৪-২৫) লক্ষ্য স্থির করা হয়েছিল ছয়বার লীগ শিরোপা জিতে উপমহাদেশের ফুটবলে নতুন রেকর্ড সৃষ্টির পাশাপাশি ট্রেবল জয়—সেটি হতো পেশাদার ফুটবলে আরেকটি নতুন অধ্যায়ের সংযোজন। সেই প্রত্যাশা আর বাস্তবে পূরণ হয়নি।


বসুন্ধরা কিংস রোমাঞ্চকর ফুটবলের ভালো এবং খারাপ উভয় দিকটি দেখে ফেলল! জীবন অবশ্য অনেক পাওয়া আর অনেক কিছু থেকে বঞ্চিত হওয়ার গল্পে ঠাসা!
বিগত পাঁচটি বছর একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে ঘরোয়া ফুটবলের সিংহাসনে আরোহণ করা বসুন্ধরা কিংস চলমান মৌসুম শুরু করেছে প্রথম এক ম্যাচের ‘চ্যালেঞ্জ কাপ’ এবং এরপর ফেডারেশন কাপ জিতেছে যথাক্রমে মোহামেডান ও আবাহনী লিমিটেডের বিপক্ষে। গত সাত মৌসুমের মধ্যে বসুন্ধরা কিংস চতুর্থবারের মতো কাপ জয় করে প্রমাণ করেছে তারাই ঘরোয়া ফুটবলে সবচেয়ে সফল দল। দেশের ফুটবলে পরাশক্তি। মৌসুমের তিনটি ট্রফির মধ্যে দুটি ঘরে তুলেছে কিংস—এটি অবশ্যই বিশেষ কিছু।


অনেক বড় কৃতিত্ব এবং সফলতা। এ ক্ষেত্রে কিছু প্রচারণায় কিংস ব্যর্থ হয়েছে বলে উল্লেখ করা হচ্ছে, এর কোনো যুক্তিসংগত কারণ আছে বলে মনে করি না। তিনটির মধ্যে দুটিতে জয়—এর পরও ব্যর্থ হয় কিভাবে!

চলমান প্রিমিয়ার লীগে এবার অপ্রত্যাশিত এবং অস্বাভাবিকভাবে প্রথম লেগেই বসুন্ধরা কিংস রেসে পিছিয়ে গেছে, যা বিগত কোনো বছর লক্ষণীয় হয়নি। ক্লাব ম্যানেজমেন্ট, টিম ম্যানেজমেন্ট, খেলোয়াড় এবং দেশজুড়ে বিরাটসংখ্যক সমর্থক ও ভক্তদের জন্য এটি একটি অভিজ্ঞতা।

চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
কিংস মাঠে এসে নতুন সমর্থক সৃষ্টি করা ছাড়াও দৃষ্টিনন্দন ফুটবল এবং বারবার বিজয়ের সান্নিধ্য উপহার দেওয়ায় একসময় যাঁরা ফুটবলে অন্য ক্লাবকে সমর্থন করতেন, তাঁদের অনেকেই এখন বসুন্ধরা কিংসের সঙ্গে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেছেন। এটি বাস্তবতা। এবারের অভিজ্ঞতার মধ্যে বার্তা আছে ভবিষ্যতের জন্য যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণের বিষয়টি, যেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ।
যে দলটির প্রখর মধ্যাহ্নের সূর্যের মতো ফুটবল মাঠে বিচরণ করার কথা, সেই দলটি কেন শিরোপার দৌড়ে পিছিয়ে পড়ল, এটি নিয়ে এরই মধ্যে অনেক আলোচনা হয়েছে। এর পরও আলোচনার দাবি রাখে!

বসুন্ধরা কিংস বাংলাদেশের ফুটবলের একটি ‘ব্র্যান্ড’।


ক্লাবটি তো এখন শুধু বসুন্ধরা গ্রুপের নিজস্ব কোনো বিষয় নয়! এটি শুধু ক্লাব কর্মকর্তা ও খেলোয়াড়দেরও নয়! ক্লাব অগণিত মানুষের, যারা ভালো ফুটবল দেখতে চায়, যারা ফুটবলের সংস্কৃতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়, দেশের ফুটবলে জাগরণ প্রত্যাশা করে, তাদের কাছ থেকে আলোচনা এবং গঠনমূলক যৌক্তিক সমালোচনা ঈর্ষার বহিঃপ্রকাশ এবং মিথ্যা অনুমানের ভিত্তিতে না হলে ক্লাব সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে সব সময় স্বাগত। এটিই বারবার বলা হয়েছে। কেননা এর মধ্যে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা এবং ইতিবাচক দিক আছে।
বিগত ছয়-সাত বছরে বসুন্ধরা কিংস শুধু ঘরোয়া ফুটবলে ২০টি লীগ এবং টুর্নামেন্টে অংশ নিয়ে ১৭টি ট্রফি জিতেছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের ফুটবলের ইতিহাসে এ ধরনের উজ্জ্বল নৈপুণ্য প্রদর্শনের নজির আর নেই। ২০১৮ সালে মাঠে এসে বারবার পরাজিত করেছে জনপ্রিয় এবং পরিচিত দলগুলোকে। এর জন্য কেউ কেউ ঈর্ষার বশবর্তী হয়ে বসুন্ধরা কিংসের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ এবং অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। ধারাবাহিকতার সঙ্গে। এমনটি ক্লাবসংশ্লিষ্ট মহল থেকে বলা হয়েছে! কিংস বারবার দেশের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়ে বড় দল গঠন করে। এতে জাতীয় দলের স্কোয়াডে তাদের বেশি খেলোয়াড়ের স্থান হয়—ক্লাবটির প্রভাব থাকে জাতীয় দল গঠনের ক্ষেত্রে। এটি কোন ধরনের মানসিকতা! বলা হয়, খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক বাড়িয়ে দিয়ে অন্য ক্লাবগুলোর জন্য মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে কিংস। সামর্থ্য আছে, তাই স্পোর্টস কমপ্লেক্স নিজস্ব অ্যারেনা নির্মাণ করে দেশের ফুটবলের ক্লাব সংস্কৃতিতে ‘সিঙ্গল আউট’ হয়েছে—এগুলো কোন ধরনের বক্তব্য? নিজস্ব আন্তর্জাতিক অ্যারেনা তো দেশের গৌরব। ক্লাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, অভিযোগগুলো সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মনগড়া। পেশাদার ফুটবলে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ভেন্যুর খবর সচেতনমহলের কাছে অজানা নয়। প্রচারে বলা হচ্ছে কিংস ভেন্যু নিরাপদ নয়। এটি ক্লাবের বিরুদ্ধে অসত্য প্রচার। ফুটবল অনুষ্ঠিত হবে অথচ কিছুটা উন্মাদনা লক্ষণীয় হবে না, এটি তো হতে পারে না। কিংসের আধুনিক অ্যারেনা দেশের যেকোনো ভেন্যু থেকে অনেক বেশি নিরাপদ। তা ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে বাস্তবতার ভিত্তিতে এই ভেন্যুকে আরো গুছিয়ে পরিচালনার উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে। দেশে একটিমাত্র প্রাইভেট অ্যারেনা ফিফা এবং এএফসি স্বীকৃত। এটির বিরুদ্ধে অপপ্রচারের পরিণাম দেশের ফুটবলের জন্য কি ভালো হবে? জাতীয় দল এবং ক্লাব একাদশ তৈরির ক্ষেত্রে কোচের সিদ্ধান্তই সব সময় চূড়ান্ত মনে করে বসুন্ধরা কিংস কর্তৃপক্ষ। এই নীতিতে তারা সব সময় অটল। অটল শৃঙ্খলা, দায়িত্বশীলতা এবং দায়বদ্ধতার ক্ষেত্রে।

কয়েক বছর ধরে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিটি ফুটবল কম্পিটিশনকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। পৃষ্ঠপোষকতা করছে ঢাকার বাইরে কোথাও কোথাও জেলা লীগ ও ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার ক্ষেত্রে। এটিও কারো কারো মনোব্যথার কারণ হয়েছে। দুনিয়াজুড়ে খেলার চর্চাকে বেগবান রেখেছে তো বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা। বাণিজ্যিক পৃষ্ঠপোষকতা তো উভয়কে উভয়ের প্রয়োজনের মতো।

স্বাধীনতার পর আবাহনী ক্রীড়া চক্র মাঠের ফুটবলের সনাতনি পেক্ষাপট পাল্টে দেওয়ার লক্ষ্য নিয়ে যখন বৃহত্তর ফুটবল অঙ্গনে পদার্পণ করে, তখন তাদের বিরোধিতা করা হয়েছে। পেছনে লেগে থেকে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার চালানো হয়েছে। আবাহনী ক্রীড়া চক্রের মাঠে আগমন সেই ১৯৭২ সালে। এর ৪৬ বছর পর ২০১৮ সালে বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব যখন সময়ের চাহিদা থেকে দেশের ফুটবলের অগ্রগতি এবং উন্নয়নে সুনির্দিষ্ট উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য নিয়ে মাঠে এসে ঠিক সেই একই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সত্ত্বেও সুস্থ ফুটবল মানসিকতার পরিবর্তন এবং নতুন সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ে চলেছে। পরিবর্তনের বিষয়টি এখন যাকে ইচ্ছা করলেও আটকে রাখা যায় না। সময়ের ঘড়ি ঠিক সময়ে বাজে।

বসুন্ধরা কিংস দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের পেট্রোনাইজেসনে পরিচালিত একটি পেশাদার ফুটবল ক্লাব। বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের ফুটবল উন্নয়নে সরাসরি ভূমিকা রাখার নির্দিষ্ট লক্ষ্য বাস্তবায়িত করার জন্য ক্লাবটিকে মাঠে এনেছে। তারা বিশ্বাস করে, পেশাদার মোড়কে মোড়ানো এই ক্লাব সময়ের দাবি এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে পারবে।

সেই ১৯১৫ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত অখণ্ড ভারতবর্ষের পূর্ব বাংলা, পাকিস্তানের পূর্ব পাকিস্তান, সর্বশেষ স্বাধীন বাংলাদেশে মোট ১১০ বছরের ফুটবল ইতিহাসে কোনো সরকারি, আধাসরকারি সার্ভিসেস এবং করপোরেট প্রতিষ্ঠানের দল ফুটবল মাঠে এসে একনাগাড়ে প্রবল দাপটের সঙ্গে ভালো ফুটবল খেলে পাঁচবার শিরোপা জয় করতে পারেনি, যা পেরেছে বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস।

২০২৪-২৫ মৌসুমে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে বসুন্ধরা কিংস তার সমর্থকদের প্রত্যাশা শতভাগ পূরণ করতে পারেনি। যে কিংস দলকে সবাই মাঠে দেখে অভ্যস্ত, সেই দলকে লীগে খুঁজে পাওয়া যায়নি। লীগে তাদের এত পরাজয় আর ড্রর স্বাদ অতীতে কখনো পেতে হয়নি। প্রতিটি খেলায় গোলের সুযোগের সদ্ব্যবহার না করতে পারায় খেলার গল্প রচিত হয়েছে ভিন্নভাবে। এবারের লীগ অন্য যেকোনোবারের চেয়ে অনেক বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হয়েছে। সাতটি দল যেভাবে লড়েছে, এটি ফুটবলের জন্য ইতিবাচক। তবে লীগের নেতিবাচক দিক হলো দুর্বল খেলা পরিচালনা।

চলতি মৌসুমে দলের কোচ হিসেবে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে রুমানিয়ান ভ্যালেরিও তিতাকে। তাঁর জীবনবৃত্তান্ত এবং অভিজ্ঞতা অনেক বেশি সমৃদ্ধিশালী। পাঁচ বছর বসুন্ধরা কিংসের দায়িত্বে ছিলেন স্প্যানিশ কোচ অস্কার ব্রুজন। লীগ শিরোপাসহ ১১ ট্রফি ঘরে এসেছে তাঁর সময়ে। বসুন্ধরা কিংসের লক্ষ্য তো একটিই, আত্মবিশ্বাসী ভালো খেলার মাধ্যমে বারবার সমর্থক ও ভক্তদের বিজয়ের সান্নিধ্য উপহার দেওয়া। আর তাই বসুন্ধরা কিংসের ডাগ আউটে চাপটা সব সময় বেশি ছিল এবং থাকবে। হারানো সিংহাসন ভবিষ্যতে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কোচের দায়িত্ব দলের খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেরাটি বের করে আনা এবং তাঁদের একটি দল হিসেবে খেলতে উদ্বুদ্ধ করা। কোচের ব্যক্তিত্বে সবাইকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা থাকতে হবে। খেলোয়াড়দের সঙ্গে তাঁর রসায়ন হতে হবে চমৎকার। পাশাপাশি দলের সদস্যদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক দৃঢ় করতে ভূমিকা রাখতে হবে। দলটিকে ঐক্যবদ্ধ করে তুলতে সহায়ক হবে। নতুন কোচ খেলোয়াড়দের কতটুকু ব্যবহার করতে পেরেছেন জানি না কিংবা তাঁরা তাঁকে কতটুকু বুঝতে পেরেছেন। টিম কম্বিনেশন তৈরির ক্ষেত্রে যৌক্তিক কারণে বারবার সমস্যা হয়েছে। প্রথম থেকেই নম্বর লাইনের অনুপস্থিতি। চোট সমস্যা, খেলোয়াড় পাওয়া সমস্যা। নম্বর লাইন নেই প্রথম থেকেই, কোচ তো ফরমেশন বদল করে এর সমাধানের জন্য উদ্যোগ নিতে পারতেন—এমন কথা একজন খ্যাতিমান সাবেক খেলোয়াড় বলেছেন, যিনি পাকিস্তান ও বাংলাদেশের হয়ে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। বসুন্ধরা কিংস তো পেশাদার মানসিকতাসম্পন্ন সংগঠকদের দ্বারা পরিচালিত হয়। এখানে কোচের বিষয়ে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করা হয় না! তবে কোচের কাছে একটিই প্রত্যাশা, রেজাল্ট। এটি না দিতে পারলে তাঁর বিদায়ের ঘণ্টা বাজতে পারে। জানি না তিতার ভাগ্যে কী ঘটবে।

বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি মো. ইমরুল হাসান। সেই ২০১৭ সাল থেকে ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ফুটবলপিপাসু মৃদুভাষী এই ব্যক্তিত্ব সবাইকে নিয়ে কাজ করায় বিশ্বাসী। আশাবাদী এই সংগঠক গত এপ্রিল মাসে একটি দৈনিকে বিশেষ সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘দলের সমস্যা আর দুর্বলতা নিয়ে কাজ করছি। আগামী মৌসুমে এবারের মৌসুমের মতো সমস্যা থাকবে না।’

এরপর চলতি মাসেই আরেকটি দৈনিককে বলেছেন, ‘আমরা মোহামেডান ও আবাহনীকে বারবার হারিয়েছি। তারাও আমাদের হারাতে পারে, এটাই ফুটবল। তবে আমরা কিভাবে হেরেছি, সেটা বুঝতে হবে! আমাদের ঘরের বেশ কিছু ফুটবলার ইনজুরি ছিল। আমরা সবার সার্ভিস পাইনি। তারিক কাজী খেলতেই পারেনি। প্রায় পুরো মৌসুম বিশ্বনাথ ইনজুরিতে। আরো অনেকেই এবার ইনজুরিতে কাটিয়েছে। মিগুয়েলকে পাইনি। ৯ নম্বর পজিশনটাই যদি না থাকে, তাহলে শক্তিটা কমে যায়। আর রবসন না থাকায় গ্যাপটা থেকেই গেছে। রবসন খুব ভালো খেলোয়াড়, তার খেলা দর্শকদের সব সময় চোখে পড়েছে। দলকে টেনে নেওয়ার মতো সব গুণ তার ছিল।’ এদিকে একটি ইংরেজি দৈনিক লিখেছে, গত মৌসুমের সঙ্গে এবারের মৌসুমের দলগত শক্তিতে অনেক পার্থক্য আছে। আর তাই দলটি মাঠের প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ লড়াইয়ে ভুগেছে।

 

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চট্টগ্রামে বর্ণিল আয়োজনে বাজুসের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মৌন মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মৌন মিছিল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য
কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দববনের হরিণের 
মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক
সুন্দববনের হরিণের  মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফ মাহমুদের এপিএস হলেন আয়মন রাহাত
আসিফ মাহমুদের এপিএস হলেন আয়মন রাহাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে যুবদলের বিক্ষোভ
বরিশালে যুবদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ সম্পর্কে যা জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ সম্পর্কে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমইউয়ে জুলাই বিপ্লবের তাৎপর্য নিয়ে স্মৃতিচারণ ও সম্মাননা
সিএমইউয়ে জুলাই বিপ্লবের তাৎপর্য নিয়ে স্মৃতিচারণ ও সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
লক্ষ্মীপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা