শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

জেএফকে এয়ারপোর্টে ড. মোমেন

আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যু ও এলডিসি ফিফ্থ কনফারেন্স আলোকে জাতিসংঘে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্যে নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। ১৩ জুন রবিবার অপরাহ্নে নিউইয়র্কে জেএফকে এয়ারপোর্টে পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার কর্মকর্তারা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। 

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা অবস্থার আলোকে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে একটি আলোচনা হবে। সেখানে আমরা বাংলাদেশের অবস্থান উপস্থাপন করবো। আমাদের অবস্থান হচ্ছে, যতশীঘ্রই এই ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন। এটি হচ্ছে আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু।’ 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন উল্লেখ করেন, ‘বার্মায় সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অনেকে দেশটিতে গণতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠা নিয়ে বেশী চিন্তিত। তবে আমরা সরব থাকবো, যুক্তির অবতারণা করবো, গণতন্ত্র হউক আর যাই হউক, আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু হচ্ছে এই যে, ১১ লাখ রোহিঙ্গা বড় কষ্টে আছে, তাদের ছেলে-মেয়েদের বিশেষ কোন ভবিষ্যত নাই। অন্তত: এদের কারণেই যেন সকলকে ফেরৎ নেয়া হয়-এ ব্যাপারে জোরালো আহবান রাখবো বিশ্ব ফোরামে। জাতিসংঘে এটি একটি বড় ইভেন্ট। আরেকটি ইভেন্ট হচ্ছে এলডিসির সামিট। আমি এর আগের ফোর্থ সামিটে অংশ নিয়েছিলাম। তখন আমরা এলডিসির চেয়ারপার্সন ছিলাম দু’বার। আমরা ইস্তাম্বুল প্রোগ্রাম অব এ্যাকশন করেছিলাম। সে সময় বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সামনের বছর ২৩-২৭ জানুয়ারিতে কাতারের দোহায় ফিফ্থ কনফারেন্সের প্রস্তুতি মিটিং হচ্ছে ১৮ জুন। সেখানে আমরা কী কী অর্জন করতে চাই তা নিয়ে বিশদ আলোচনা-পর্যালোচনা হবে। বাংলাদেশের জন্যে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এজন্যে যে, ২০২৪ সালে আমরা এলডিসি থেকে বের হয়ে যাবো। ইতিমধ্যেই সিপিবি রিকমেন্ট করেছে যে, আমরা এলডিসি থেকে যত বেনিফিট পেতাম তা ২০২৬ সাল নাগাদ অব্যাহত থাকবে। তবে আমরা দাবি উঠাবো যে, করোনার কারণে শুধু ২০২৬ সাল নয়, আরো অধিক সময় যেন সে সব সুবিধা বহাল রাখা হয়। এটি কতটা ফলপ্রসূ হবে জানি না, তবে আমরা জোরালোভাবে যুক্তিসমূহ তোলে ধরবো।’

করোনার টিকা নিয়ে কূটনীতিতে বাংলাদেশ কী সফল হতে পারছে না-এমন প্রশ্নে পরিপ্রেক্ষিতে ড. মোমেন গণমাধ্যমকে অবহিত করেন, ‘করোনার শুরুতে সারাবিশ্বে ভয়ংকর একটি পরিস্থিতি দেখা দিলেও, বাংলাদেশ খুব দক্ষতার সাথে তা হ্যান্ডেল করেছে। ভালোভাবে তা ম্যানেজ করার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা অনেক ছিল। এখন দ্বিতীয় ধাক্কা এসেছে। আমরা টিকার জন্যে যাদের সাথে চুক্তি করেছিলাম, কিন্তু তারা (ভারত) খুবই সমস্যায় পড়েছে। নিজের দেশে সমস্যা প্রকট হওয়ায় চুক্তি অনুযায়ী টিকা দিতে পারছে না। এজন্যে একটু ঝামেলা হয়েছে বাংলাদেশে। তাছাড়া, কোভেক্স থেকে আমরা যে টিকা পাবার কথা, সেটিও দিতে পাচ্ছে না, কারণ, যারা সে টিকা প্রডিউস করে তারা ইন্ডিয়ান একটি কোম্পানী, সিরাম। তবে আরো কটি প্রতিষ্ঠান টিকা তৈরী করছে। আশা করছি শিগগিরই কিছু কিছু পাবো। এমন একটি ঝামেলা দূর করার অভিপ্রায়ে সম্প্রতি আমরা চীন এবং রাশিয়ার সাথে মোটামুটি ফাইনাল পর্যায়ে পৌঁছেছি। এটি বাস্তবায়িত হলে আমাদের সমস্যা আর থাকবে না। আর আমেরিকা প্রায়ই আমাদেরকে বলে যে তারা অনেক অনেক ভ্যাকসিন দেবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই দেয়নি। আমরা সেদিকে তাকিয়েও আছি। আশা করছি আমেরিকা ভ্যাকসিন প্রদানের যে অঙ্গিকার করেছে, তা খুব দ্রুত দিলে আমরা খুবই উপকৃত হবো।’

যুক্তরাষ্ট্রের চার বিশিষ্ট নাগরিক নিজ উদ্যোগে করোনার টিকা নিয়ে যাচ্ছে বলে যে সংবাদ ঢাকার একটি টিভিতে পরিবেশন করা হয়েছে তার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, ‘ব্যক্তিগত কেউ যদি উদ্যোগ নেন, সেটি আই ডোন্ট নো।’

মন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘যখোন আমরা শুনতে পেলাম যে, হোয়াইট হাউজ মনে করে যে, বাংলাদেশ টিকা পাবার উপযুক্ত না। কারণ আমেরিকার মোট জনসংখ্যার অর্ধেক হলো বাংলাদেশের জনসংখ্যা। আমেরিকায় করোনায় সে সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। কিন্তু বাংলাদেশে তখন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল প্রায় ১১ হাজার। এজন্যে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) মনে করেছেন যে, বাংলাদেশে ততটা সংকট নেই মহামারির। এজন্যে যেসব দেশে করোনায় বেশী মানুষের মৃত্যু হয়েছে সেগুলোর একটি লিস্ট করেছিল। সেখানে আমরা নাই। সে সময় আমরা কিছু প্রবাসীকে ফোন-টোন করেছিলাম এ নিয়ে দেন-দরবারের জন্য। আপনারা জেনে খুশী হবেন যে, ১৬৫৪ জন প্রবাসী বাঙালি, এরা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অন্যান্য প্রফেশনাল, তারা একটি পিটিশন দেন হোয়াইট হাউজে। এর পরিপ্রেক্ষিতে হোয়াইট হাউজের দৃষ্টিভঙ্গিতে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। কারণ, আমরা হোয়াইট হাউজকে অবহিত করেছি যে, বাংলাদেশের প্রায় ১৫ লাখ লোক প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ পাচ্ছেন না। টিকা নেই বলে। অন্তত: কোর্স সম্পন্নের স্বার্থে যেন যুক্তরাষ্ট্র ঐ পরিমাণের টিকা দেয়।’

এদিকে, করোনার টিকা বিতরণ-বিক্রি-অনুদানের সমস্ত সিদ্ধান্ত নেয় হোয়াইট হাউজ। রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক দৃষ্টিকোন থেকে এটি নেয়া হচ্ছে। এমনি অবস্থায় জনৈক ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে ঢাকার কোন কোন বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলে চার প্রবাসীর উদ্যোগে ৭০ লাখ টিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে নেয়া হচ্ছে বলে যে সংবাদ প্রচারিত হয়েছে, তা নিয়ে বিস্ময় দেখা দিয়েছে সমগ্র কমিউনিটিতে। এমন তথ্যের কোনই বাস্তবতা নেই বলে সকলে অভিযোগ করেছেন। 

২০ জুন ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বাইডেন প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এমন রাজনীতিক-পেশাজীবী- সমাজ সংগঠকদের সাথেও করোনার টিকা ইস্যুতে কথা বলবেন ড. মোমেন। এছাড়া, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তি এবং মুজিব বর্ষ উপলক্ষে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, নিউ হ্যামশায়ার, জর্জিয়া, লুইজিয়ানা, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রক্লেমেশন, রেজ্যুলেশন ছাড়াও  কংগ্রেসে এ সম্পর্কে একটি প্রস্তাব উত্থাপনে যারা কাজ করেছেন তাদের সাথেও কথা বলবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। মার্কিন মুল্লুকে বাংলাদেশের ইমেজ মহিমান্বিত করতে সামনের দিনগুলোতে কীভাবে জোরালো ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া যায় সে সব প্রাধান্য পাবে ঐ  আলোচনায়। 

এদিকে, জেএফকে এয়ারপোর্টে কাতার এয়ারলাইন্সে অবতরণের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কন্সাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা। নেতৃবৃন্দের মধ্যে এয়ারপোর্টে আরো ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানসহ কর্মকর্তারা, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সেক্রেটারি আব্দুল কাদের মিয়াসহ কর্মকর্তাগণ। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
সর্বশেষ খবর
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

এই মাত্র | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা