শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, সোমবার, ১৪ জুন, ২০২১ আপডেট:

জেএফকে এয়ারপোর্টে ড. মোমেন

আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যু ও এলডিসি ফিফ্থ কনফারেন্স আলোকে জাতিসংঘে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণের জন্যে নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে এ মোমেন। ১৩ জুন রবিবার অপরাহ্নে নিউইয়র্কে জেএফকে এয়ারপোর্টে পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার কর্মকর্তারা তাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। 

এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রোহিঙ্গা অবস্থার আলোকে জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশনে একটি আলোচনা হবে। সেখানে আমরা বাংলাদেশের অবস্থান উপস্থাপন করবো। আমাদের অবস্থান হচ্ছে, যতশীঘ্রই এই ১১ লাখ রোহিঙ্গার প্রত্যাবর্তন। এটি হচ্ছে আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু।’ 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন উল্লেখ করেন, ‘বার্মায় সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা গ্রহণের কারণে আন্তর্জাতিক অঙ্গনের অনেকে দেশটিতে গণতন্ত্র পুন:প্রতিষ্ঠা নিয়ে বেশী চিন্তিত। তবে আমরা সরব থাকবো, যুক্তির অবতারণা করবো, গণতন্ত্র হউক আর যাই হউক, আমাদের নাম্বার ওয়ান ইস্যু হচ্ছে এই যে, ১১ লাখ রোহিঙ্গা বড় কষ্টে আছে, তাদের ছেলে-মেয়েদের বিশেষ কোন ভবিষ্যত নাই। অন্তত: এদের কারণেই যেন সকলকে ফেরৎ নেয়া হয়-এ ব্যাপারে জোরালো আহবান রাখবো বিশ্ব ফোরামে। জাতিসংঘে এটি একটি বড় ইভেন্ট। আরেকটি ইভেন্ট হচ্ছে এলডিসির সামিট। আমি এর আগের ফোর্থ সামিটে অংশ নিয়েছিলাম। তখন আমরা এলডিসির চেয়ারপার্সন ছিলাম দু’বার। আমরা ইস্তাম্বুল প্রোগ্রাম অব এ্যাকশন করেছিলাম। সে সময় বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সামনের বছর ২৩-২৭ জানুয়ারিতে কাতারের দোহায় ফিফ্থ কনফারেন্সের প্রস্তুতি মিটিং হচ্ছে ১৮ জুন। সেখানে আমরা কী কী অর্জন করতে চাই তা নিয়ে বিশদ আলোচনা-পর্যালোচনা হবে। বাংলাদেশের জন্যে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এজন্যে যে, ২০২৪ সালে আমরা এলডিসি থেকে বের হয়ে যাবো। ইতিমধ্যেই সিপিবি রিকমেন্ট করেছে যে, আমরা এলডিসি থেকে যত বেনিফিট পেতাম তা ২০২৬ সাল নাগাদ অব্যাহত থাকবে। তবে আমরা দাবি উঠাবো যে, করোনার কারণে শুধু ২০২৬ সাল নয়, আরো অধিক সময় যেন সে সব সুবিধা বহাল রাখা হয়। এটি কতটা ফলপ্রসূ হবে জানি না, তবে আমরা জোরালোভাবে যুক্তিসমূহ তোলে ধরবো।’

করোনার টিকা নিয়ে কূটনীতিতে বাংলাদেশ কী সফল হতে পারছে না-এমন প্রশ্নে পরিপ্রেক্ষিতে ড. মোমেন গণমাধ্যমকে অবহিত করেন, ‘করোনার শুরুতে সারাবিশ্বে ভয়ংকর একটি পরিস্থিতি দেখা দিলেও, বাংলাদেশ খুব দক্ষতার সাথে তা হ্যান্ডেল করেছে। ভালোভাবে তা ম্যানেজ করার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা অনেক ছিল। এখন দ্বিতীয় ধাক্কা এসেছে। আমরা টিকার জন্যে যাদের সাথে চুক্তি করেছিলাম, কিন্তু তারা (ভারত) খুবই সমস্যায় পড়েছে। নিজের দেশে সমস্যা প্রকট হওয়ায় চুক্তি অনুযায়ী টিকা দিতে পারছে না। এজন্যে একটু ঝামেলা হয়েছে বাংলাদেশে। তাছাড়া, কোভেক্স থেকে আমরা যে টিকা পাবার কথা, সেটিও দিতে পাচ্ছে না, কারণ, যারা সে টিকা প্রডিউস করে তারা ইন্ডিয়ান একটি কোম্পানী, সিরাম। তবে আরো কটি প্রতিষ্ঠান টিকা তৈরী করছে। আশা করছি শিগগিরই কিছু কিছু পাবো। এমন একটি ঝামেলা দূর করার অভিপ্রায়ে সম্প্রতি আমরা চীন এবং রাশিয়ার সাথে মোটামুটি ফাইনাল পর্যায়ে পৌঁছেছি। এটি বাস্তবায়িত হলে আমাদের সমস্যা আর থাকবে না। আর আমেরিকা প্রায়ই আমাদেরকে বলে যে তারা অনেক অনেক ভ্যাকসিন দেবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কিছুই দেয়নি। আমরা সেদিকে তাকিয়েও আছি। আশা করছি আমেরিকা ভ্যাকসিন প্রদানের যে অঙ্গিকার করেছে, তা খুব দ্রুত দিলে আমরা খুবই উপকৃত হবো।’

যুক্তরাষ্ট্রের চার বিশিষ্ট নাগরিক নিজ উদ্যোগে করোনার টিকা নিয়ে যাচ্ছে বলে যে সংবাদ ঢাকার একটি টিভিতে পরিবেশন করা হয়েছে তার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, ‘ব্যক্তিগত কেউ যদি উদ্যোগ নেন, সেটি আই ডোন্ট নো।’

মন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘যখোন আমরা শুনতে পেলাম যে, হোয়াইট হাউজ মনে করে যে, বাংলাদেশ টিকা পাবার উপযুক্ত না। কারণ আমেরিকার মোট জনসংখ্যার অর্ধেক হলো বাংলাদেশের জনসংখ্যা। আমেরিকায় করোনায় সে সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। কিন্তু বাংলাদেশে তখন মৃত্যুর সংখ্যা ছিল প্রায় ১১ হাজার। এজন্যে তারা (যুক্তরাষ্ট্র) মনে করেছেন যে, বাংলাদেশে ততটা সংকট নেই মহামারির। এজন্যে যেসব দেশে করোনায় বেশী মানুষের মৃত্যু হয়েছে সেগুলোর একটি লিস্ট করেছিল। সেখানে আমরা নাই। সে সময় আমরা কিছু প্রবাসীকে ফোন-টোন করেছিলাম এ নিয়ে দেন-দরবারের জন্য। আপনারা জেনে খুশী হবেন যে, ১৬৫৪ জন প্রবাসী বাঙালি, এরা ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, অন্যান্য প্রফেশনাল, তারা একটি পিটিশন দেন হোয়াইট হাউজে। এর পরিপ্রেক্ষিতে হোয়াইট হাউজের দৃষ্টিভঙ্গিতে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। কারণ, আমরা হোয়াইট হাউজকে অবহিত করেছি যে, বাংলাদেশের প্রায় ১৫ লাখ লোক প্রথম ডোজ নিয়েছেন। দ্বিতীয় ডোজ পাচ্ছেন না। টিকা নেই বলে। অন্তত: কোর্স সম্পন্নের স্বার্থে যেন যুক্তরাষ্ট্র ঐ পরিমাণের টিকা দেয়।’

এদিকে, করোনার টিকা বিতরণ-বিক্রি-অনুদানের সমস্ত সিদ্ধান্ত নেয় হোয়াইট হাউজ। রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক দৃষ্টিকোন থেকে এটি নেয়া হচ্ছে। এমনি অবস্থায় জনৈক ব্যক্তির উদ্ধৃতি দিয়ে ঢাকার কোন কোন বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলে চার প্রবাসীর উদ্যোগে ৭০ লাখ টিকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশে নেয়া হচ্ছে বলে যে সংবাদ প্রচারিত হয়েছে, তা নিয়ে বিস্ময় দেখা দিয়েছে সমগ্র কমিউনিটিতে। এমন তথ্যের কোনই বাস্তবতা নেই বলে সকলে অভিযোগ করেছেন। 

২০ জুন ঢাকার উদ্দেশ্যে নিউইয়র্ক ত্যাগের আগ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বাইডেন প্রশাসনের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে এমন রাজনীতিক-পেশাজীবী- সমাজ সংগঠকদের সাথেও করোনার টিকা ইস্যুতে কথা বলবেন ড. মোমেন। এছাড়া, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তি এবং মুজিব বর্ষ উপলক্ষে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, নিউ হ্যামশায়ার, জর্জিয়া, লুইজিয়ানা, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রক্লেমেশন, রেজ্যুলেশন ছাড়াও  কংগ্রেসে এ সম্পর্কে একটি প্রস্তাব উত্থাপনে যারা কাজ করেছেন তাদের সাথেও কথা বলবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। মার্কিন মুল্লুকে বাংলাদেশের ইমেজ মহিমান্বিত করতে সামনের দিনগুলোতে কীভাবে জোরালো ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া যায় সে সব প্রাধান্য পাবে ঐ  আলোচনায়। 

এদিকে, জেএফকে এয়ারপোর্টে কাতার এয়ারলাইন্সে অবতরণের পর পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানান ওয়াশিংটনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা এবং নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কন্সাল জেনারেল সাদিয়া ফয়জুননেসা। নেতৃবৃন্দের মধ্যে এয়ারপোর্টে আরো ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানসহ কর্মকর্তারা, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সেক্রেটারি আব্দুল কাদের মিয়াসহ কর্মকর্তাগণ। 


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ
জামালপুরে নার্স-আয়ার টানা-হেঁচড়ায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত
যৌন হয়রানির অভিযোগে ইবি শিক্ষককে বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া
সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়েই মৌলিক পরিবর্তন আনতে হবে: খায়ের ভূঁইয়া

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৬২২ মামলা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান
ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে : তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা
পক্ষপাতিত্ব করলে নুরুল হুদার মতো পরিণতি ভোগ করতে হবে : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির
চীনের উচ্চশিক্ষা প্রোগ্রামে অংশগ্রহণে অনিশ্চয়তা শাবি-কুবি ভিসির

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার
মাদক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত মা-ছেলে গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু
রক্ত দিয়েও সাংবাদিকদের ঋণ পরিশোধ করতে পারবো না: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যা, গ্রেফতার ৮

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ আটক ৪

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ
চান্দিনা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রণবীর, সম্পাদক মাসুদ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২
যশোরে সাড়ে চার কোটি টাকার স্বর্ণসহ আটক ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক
সিরিয়ার নতুন রাষ্ট্রীয় প্রতীক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি ফুটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান
মুক্তিযুদ্ধের সময়ও আওয়ামী লীগ পালিয়ে গিয়েছিল : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
করোনায় আরো একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’
‘নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা
ধনবাড়ীতে বিএনপির বর্ধিত সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম
চার দশকের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়াবহ বন্যা প্রথম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৬

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০
পাটগ্রামে থানায় হামলায় গ্রেফতার ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি
গাইবান্ধায় স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ
পঞ্চগড়ে আবারও ১৫ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ
কালকিনিতে নিখোঁজের একদিন পর পাটক্ষেতে মিলল বৃদ্ধের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৯৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট
পাঁচ দাবিতে সিলেটে পণ্য পরিবহন ধর্মঘট

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে
নারীকে বিবস্ত্র ও নিপীড়নের অভিযোগে শাহপরান কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে