শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৩, শুক্রবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

রক্তিম সূর্যে উদ্ভাসিত গৌরবান্বিত বিজয়

মামুনুর রশীদ
অনলাইন ভার্সন
রক্তিম সূর্যে উদ্ভাসিত গৌরবান্বিত বিজয়

“জানি না আবার কখন লিখতে পারবো। আমাকে লিখো না। সোনার বাংলার জন্য সর্বোচ্চ যা পারো করো।.....” দেয়ালে লেখা একটি চিঠি। ১৯৭১ সালের ১৬ জুন চিঠিটি লিখেছিলেন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা শাফী ইমাম রুমী তার মামা কামাল পাশাকে। স্বাধীন দেশে এরকম বেদনা মিশ্রিত মধুর চিঠি আর কখনও লেখা হয়নি। তবে রক্ত দিয়ে লিখে গেছেন একটি নাম বাংলাদেশ। রুমীর লেখা শেষ লাইন শুধু মামা পাশা’র জন্য ছিল না। এটি মূলত ১৬ কোটি মানুষের মুখের ভাষা হিসেবে রেখে গেছেন।

তরুণ প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় জাগ্রত করতেই এই চিঠির জন্ম। ২৬ মার্চের ভয়াল রাত থেকে যুদ্ধের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলেও বাঙালির হৃদয়ে মুক্তিযুদ্ধে লড়াকু সৈনিক হওয়ার স্বপ্ন অনেক আগে থেকেই জাগিয়েছিলেন 'বাংলাদেশ' রাষ্ট্রের জন্মদাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। কিভাবে লড়তে হয় অন্যায়ের বিরুদ্ধে সেটা তিনি হাতে ধরে শিখিয়েছেন বাঙালিদের।

ভাষা আন্দোলনের পর থেকে পশ্চিম পাকিস্তানিদের অত্যাচারের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ সময় ক্রমান্বয়ে তাদের দাঁত ভাঙা জবাব দেওয়ার আগে সুহালে সমঝোতার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে জাতির জনকের আহ্বানে ছয় দফা থেকে শুরু করে বিজয় পর্যন্ত বাঙালির হৃদয়ে সর্বদা সংগ্রাম কাজ করেছে। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তপাত শেষে পাকিস্তানি নরপিশাচদের আত্মসমর্পণে সক্ষম হয়েছি আমরা।

রুমীর লেখা চিঠির শেষ লাইন “সোনার বাংলার জন্য সর্বোচ্চ যা পারো করো”। এই বক্তব্যটি আমাদের বর্তমান প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্ম তার পরবর্তী প্রজন্ম এভাবে প্রত্যেকের বিবেক নাড়িয়ে যাবে। এ পর্যন্তই কি শেষ? সোনার বাংলার জন্য আমরা কি করেছি। এখনই থমকে দাড়ানোর সময়। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন ভূ-খণ্ড পেয়েছি। সেই পবিত্র রক্তের পবিত্রতা রক্ষা করতে পেরেছি?

স্বাধীনতার ৪৫ বছর হয়ে গেল। নিজের মায়ের জন্য একবার মূল্যবান সময় দিতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় নিজেদের রঙিন করে তাহলে কী লাভ? সোনার বাংলা পেয়েছি, এখনও নিজের মধ্যে নিজেদের লুকিয়ে রেখেছি। কবে আমাদের ঘুম ভাঙবে আর কবে আমরা সুন্দর সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়বো। রক্তের দাগ না শুকাতেই আমরা হারিয়েছি আমাদের স্বপ্নদ্রষ্টাকে। যার ক্ষতি কখনও পূরণ হবার না।

সামরিক বৈষম্য, অর্থনৈতিক বৈষম্য, সাংস্কৃতিক বৈষম্য থেকে উদ্ধার করে দেশ আজ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলেছে। বাংলাদেশকে দুর্বল ভেবে স্বাধীনতা বিরোধী যুক্তরাষ্ট্র তার অর্থনৈতিক মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। তারপরও বাঙালির হৃদয়ের স্পন্দন গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন আমরা দুর্বল নই। আমরাও পারি। পদ্মা সেতুর কাজ আমাদের নিজস্ব অর্থায়নেই হচ্ছে। ৪৫ বছরে এটাই আমাদের প্রাপ্তি। ১১১টি ছিটমহলের জনতা মুক্তির স্বাদ পেয়েছে এটাও আমাদের বিজয়ের আরেক আনন্দ।

সারা দেশেই শহীদদের রক্তে ভেজা মাটিতে পা রাখার জায়গা নেই। শহীদদের রক্তের ঋণ আজও কাধে নিয়ে অপরাধী হয়ে ঘুরি। যে যুদ্ধের পর দেশটির আন্তর্জাতিক সমর্থন ছিল অর্ধশতেরও বেশি দেশের। বছর ঘুরে এলেই আমরা স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবসের আনন্দে মেতে উঠি। লেখকদের লেখায় প্রস্ফুটিত হয় মুক্তিযুদ্ধ। স্মৃতি চারণে পান্ডিত্যের সাক্ষর রাখে অনেক পন্ডিত ব্যক্তিরা।

মুক্তিযুদ্ধ যারা করেছে তাদের অনেকে এখন দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে। আবার অনেকে বিদায় নেবে। স্মৃতি রোমান্থন যা করার সবই করছে প্রবীণ ব্যক্তিবর্গ। এই প্রবীণগণ মারা গেলে স্মৃতি রোমানথন করবে কী আমাদের মত স্বাধীনতা না দেখা নাবালকরা। তাহলে ইতিহাস তার সঠিক ঐতিহ্য হারাবে বৈ কি।

মুক্তিযুদ্ধের দলিলপত্র হয়েছে। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও বিতরণ করা হয়েছে। দলিলপত্রগুলো বিতরণ পর্যন্তই শেষ কথা নয়। কয়টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এই দলিলপত্র পড়ানো হয়। কয়টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের দিয়ে মুক্তিযদ্ধের এই দলিলপত্র নিয়ে পাঠ চক্র হয়। বা ক’জন শিক্ষক দলিলপত্রগুলো খুলে নিজের জ্ঞান সমৃদ্ধ করেন। বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানেই দলিলপত্রগুলো বাক্স বন্দি করাই রয়েছে।

তাহলে দলিলপত্র করে কী লাভ হয়েছে? প্রতিষ্ঠানে এরকম একটি মূল্যবান জিনিস রয়েছে সেটা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জানে না। মুক্তিযুদ্ধ বস্তা বন্দি করে রাখার জিনিস না। এটি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিতে হবে। আর এই ১৫ খন্ডের দলিলই তার সঠিক স্মৃতিবাহক। প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অমলিন হওয়ার কথা। আজ ঠিক তার উল্টা ঘটছে।

নতুন প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি। দেখছে রাজাকার আল বদর আশ শামসদের মত ভয়ংকর রক্তপিপাশুদের যুদ্ধাপরাধের বিচার। বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করতে হলে এসব বিকারগ্রস্ত ঘাতকদের কথাও উঠে আসে। এই ঘাতকরা হত্যা করেছে একশ বুদ্ধিজীবীকে। পাক বাহিনী দিয়ে ধর্ষণ করেছে আমাদের সম্ভ্রম। অপমান করেছে আমাদের বাঙালির রক্তকে। তারা খুন করেছে একটি জাতিসত্তাকে, জাতি বোঝার শক্তিকে, পথ চলার আলোকে, অনুভব করার শক্তিকে, তারা খুন করেছে বাঙালির বিবেককে।

রাতের আঁধার ছিন্ন করে ভোরের রক্তিম সূর্যের আলোই উদ্ভাসিত হয়ে ওঠা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলার গৌরবান্বিত বিজয়। বঙ্গবন্ধুর রণমন্ত্রে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে আমরা জয় পেয়েছি। যুদ্ধে শহীদদের রক্তের দাগ, বীরঙ্গনাদের মুখগুলো দেখি পতাকায় ভেসে উঠতে। নমিত হৃদয়ে তাদের প্রতি অভিবাদনের প্রত্যয়ের মুষ্টি বিজয় দিবসে। তবে ৪৫ বছর আগের সূর্যের চেয়ে আজ বিজয়ের সূর্য একটু ব্যতিক্রম। লাখো শহীদের রক্তমাখা, ধর্ষিতা মা-বোনেদের সম্ভ্রমের স্পর্শ নিয়েই আজ বিজয়ের সূর্য।

বিজয়ের দিনে আমরা রক্তিম সূর্যে জাতির জনকের মুখোচ্ছবি দেখতে পেয়েছি? আমরা কি ৩০ লাখ শহীদের রক্তের দাগ দেখেছি ঘুমের মাঝে? যদি সেটা না দেখি তাহলে শহীদের রক্ত আত্ম চিৎকার করছে। কেন আমরা এই রক্তের দাগ বহন করছি না। সেই কলঙ্কের দাগ মুছে ফেলার জন্যই ইতিহাসের সাক্ষি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা প্রাণপণ চেষ্টা চালাচ্ছেন। গঠন করা হয়েছে একাত্তরের অপরাধীদের বিচারে বিশেষ ট্রাইবুন্যাল। যার মাধ্যমে ইতিমধ্যে কলঙ্কমুক্ত হয়েছে সোনার বাংলা।

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শেষে এবারের বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে। এসময় আমাদের অর্জনকে আমরা ভেবে পারি না। যারা এক সময় ‘বোটমলেস বাস্কেট’ বলেছে। আজ তারাই স্বীকার করতে বাধ্য বাংলাদেশ সকল ক্ষেত্রেই অনেক এগিয়েছে। জাতীয় আয়, প্রবৃদ্ধি, গড় আয়, খাদ্যে পর্যাপ্ততা, নারী উন্নয়ন সূচক, ক্ষমতায়নে আমরা আলোচনার শীর্ষে।

আমাদের এখনও পথ অনেক বাকি। দেশের প্রতিটি মানুষ স্বাধীনতার সুফল ভোগ করতে পারে। মৌলিক অধিকার ভোগ করতে পারে। সমাজে বিদ্যমান বৈষম্য দূর করতে সচেষ্ট হতে হবে। বঙ্গবন্ধু হত্যা, জেলহত্যা, মুক্তিযোদ্ধা হত্যার কলঙ্ক দূর করতে হলে সবাইকে একত্রে চলতে হবে। কিছু দিন আগে ভারতের কিছু রাজ্য ভ্রমণ করে জানতে পেরেছি আমাদের দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা। পাশাপাশি তাদের ক্ষোভ! কেন তাদের ভাষাকে আমরা আমাদের ভাষা হিসেবে শিখি না। আমরা কেন তাদের উন্নয়নের অংশীদার হই না!

তাদের বক্তব্যের ব্যাখ্যা করেছি, আমাদের ভাষা পেয়েছি কিছু বীর তরুণের রক্তের বিনিময়ে। স্বাধীনতা পেয়েছি ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও ১০ লাখ সম্ভ্রমের বিনিময়ে। এরপরও কিভাবে বলেন আপনাদের ভাষাকে আমাদের ভাষা হিসেবে গ্রহণ করতে? আমার ব্যাখ্যায় সুচতুর ভদ্রলোক চুপসে গিয়ে বিদায় নিলেন। আমরা ভুলিনি আমাদের শহীদদের শপথ। পরস্পরে কাধে কাধ রেখে লক্ষ্যে অগ্রসর হবো। বাংলাদেশ অপরাজেয়, রক্তিম সূর্যের আলোই অমিত তার শক্তি। তরুণ প্রজন্ম জাগবে সেই শক্তিতে, সোনার বাংলা অগ্রসর হবে। এটি আমাদের আত্মপ্রত্যয়। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।   

 

লেখক: শিক্ষার্থী, ইতিহাস বিভাগ 
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

 


বিডি প্রতিদিন/৯ ডিসেম্বর ২০১৬/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন
বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর
বিনামূল্যে চিকিৎসা
বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর বিনামূল্যে চিকিৎসা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত
পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম
পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী
ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২
গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার
ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার
রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন
সরাইলে মাদক বিক্রির অভিযোগে বাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২
নোয়াখালীতে নারীকে গলা কেটে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন
বিশ্ব যোগ দিবস উপলক্ষে উত্তরায় ইয়োগা সেশন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের
ষড়যন্ত্রমূলক কোনো নির্বাচন দেশবাসী মেনে নেবে না: তাহের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল