শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪১, মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

নৃশংস পশু হত্যা বিকৃত মস্তিষ্কের পরিচয়

শাকীর এহসানুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নৃশংস পশু হত্যা বিকৃত মস্তিষ্কের পরিচয়

সবদিক থেকে মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হলেও প্রাণ হারানো বা মৃত্যু যন্ত্রণার দিক থেকে পশু আর মানুষ একই। একটা মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করলে মানুষটার যে কষ্ট হয়, একটা পশুরও তাই হয়। মৃত্যু বা ব্যথা পাওয়ার ভয় যেমন মানুষের আছে, তেমন পশুরও আছে। যেমন আমরা গরু, ছাগল ও ঘোড়া ইত্যাদি পালন করতে গিয়ে লাঠি, বেত কিংবা চাবুক ব্যবহার করে থাকি। এতে বুঝা যায়, ব্যথা বা আঘাতের অনুভূতিটা একটা মানুষ আর পশুর মধ্যে সমান।

বর্তমানে বাংলাদেশে নৃশংসভাবে পশু হত্যার হার ব্যাপকভাবে বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিনই আমরা নির্মমভাবে পশু হত্যার খবর পাই, ভিডিও দেখি। কারণে অকারণে, জেনে না জেনে পশুর উপর বীভৎস নির্যাতনের দৃশ্য দেখছি প্রতিনিয়ত।

সম্প্রতি রাজধানীর পশ্চিম রামপুরায় কুকুরের উপর মধ্যযুগীয় বর্বরতার খবর নিশ্চয় অনেকে জেনে গেছেন। সেখানে দুই মা কুকুরসহ নিষ্পাপ ১৪টি বাচ্চাকে জীবন্ত পুঁতে ফেলা হয়। প্রথমে দুটি মা কুকুরকে পেটানো হয়; চোখ উপড়ে ফেলা হয়; হাড় ভেঙে ফেলা হয়। এরপর তাদের চোখ না ফোঁটা ১৪টি বাচ্চাকে বস্তাবন্দী করে জীবন্ত পুঁতে ফেলা হয় বাগিচারটেক জামে মসজিদের পাশে একটি ফাঁকা জায়গায়।

গত ৪ নভেম্বর মিরপুর মনিপুরি পাড়ায় বাথরুমে বন্দি করে নৃশংষভাবে হত্যা করা হয় আরেক কুকুরকে। এবং হত্যার একটিও ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। ভিডিওটিতে দেখা যায় শক্ত রড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে কুকুরটির চোখ উপড়ে ফেলছে একজন। আবার আহত অবস্থায় কুকুরটির মুখের ভেতরে রড ঢুকিয়ে জোরে আঘাত করছে! আশপাশে আরও বেশ কয়েকজন দাঁড়িয়ে আছেন নির্বাক।

এ তো গেলো রাস্তার বেওয়ারিশ কুকুরের প্রতি নিষ্ঠুরতা। ঘরের উপকারী পশুও আজকাল রেহাই পাচ্ছে না মানুষের থেকে। গত ২৮ অক্টোরব শুক্রবার রাতে রাজবাড়ী সদর উপজেলায় একটি ঘোড়ার চার পা বেঁধে পায়ুপথে ও মূত্রনালিতে পৃথকভাবে বাঁশের লাঠি ঢুকিয়ে অত্যন্ত নৃশংসভাবে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। প্রচণ্ড আঘাতে ঘোড়াটির নাড়িভুড়ি মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে!

ঘোড়াটি এতদিন যে মানুষদের উপকার করে আসলো, তাদের হাতেই নির্মমভাবে মরতে হলো অবশেষে। অথচ শত্রুতা ছিলো ঘোড়ার মালিকের সাথে। এমন ঘটনা আছে আরও অনেক। এর সামান্য কিছু আমরা জানি, আর বড় অংশটাই থেকে যায় আঁড়ালে।

আমি জানি, আপনি এখন ভাবছেন, যে দেশে মানুষকেই নৃশংষভাবে হত্যা করার ঘটনা প্রচুর। অনেক ক্ষেত্রে এসব হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচারও হয় না। সে দেশে আবার পশু হত্যা নিয়ে কথা! আসলে মানুষ হত্যার সাথে পশু হত্যার একটি সূক্ষ্ম সম্পর্ক আছে। ব্যাপারটা তাহলে খুলে বলছি। তার আগে দু'একটি ঘটনা মনে করিয়ে দেই।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর বগুড়ার কাহালু এবিসি টাইলস কারখানায় পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে স্কোয়ারিং মেশিনের হেলপার ২০ বছর বয়সী মো. রাসেলকে হত্যা করেছে ২৩ বছর বয়সী অপর শ্রমিক মো. রুবেল। এছাড়াও গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর খুলনায় শিশু রাকিব এবং চলতি বছরের জুলাই মাসে নারায়ণগঞ্জে শিশু সাগর বর্মণকে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যা করা হয়।

মানুষ হত্যা আর তার বিচারের ব্যাপারটা আমি বাদই দিলাম। যেহেতু আমাদের দেশে এটা এখন স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবেছেন? এই হত্যার ক্ষেত্রে নৃশংসতাটা কোথা থেকে আসছে মানুষের ভেতরে? ঠিক কী কারণে মানুষের ভেতরে জঙ্গলের জানোয়ারের মতো অদ্ভুত স্বভাব ঢুকে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। এই যেমন আমরা আগে শুনতাম গুলি করে হত্যা, মাথায় বাড়ি দিয়ে হত্যা, ছুরির আঘাতে হত্যা ইত্যাদি। কিন্তু হত্যার ধরণটা পাল্টে গেছে এখন। কেউ কাউকে হত্যা করতে গেলেও সাধারণ পন্থা ব্যবহার করছে না!

এখন তাহলে আপনাকে একটা মজার তথ্য দেই। সাধারণত মানুষ নৃশংস ও বর্বর হয় প্রথমে পশুর উপর। এবং ধীরে ধীরে নৃশংসতটা তার মস্তিষ্কে বসে যায়, এভাবে তার মধ্যে চলে আসে নৃশংসতার অভ্যস্ততা। তারপর একটা দুইটা তিনটা করতে করতে ছোট ছোট অপরাধগুলো বড় বড় অপরাধের দিকে এগিয়ে যায়। পশু হত্যা থেকে হাত চলে আসে মানুষ হত্যার উপর। পশুর মৃত্যু যন্ত্রণা ছটফটানি দেখতে দেখতে মানুষের ওপর নির্যাতনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই অভ্যস্ততা চলে আসে।

কিছু দিন আগে আমেরিকায় এক গবেষণার মাধ্যমে এফবিআই (মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা) এর কাছে এক অদ্ভুত তথ্য আসে। তারা বেশ কিছু ক্রাইমের উপর গবেষণা করে জানতে পারেন যে, প্রায় যে কোনো বড় ধরনের ক্রাইমের সূত্রপাত হয় পশুর উপর নৃশংস হওয়ার অভ্যস্ততা থেকে। তাদের ধারণা, পশুর উপর বর্বরতা বন্ধ করতে পারলেই ভবিষ্যতে মানুষের উপর বর্বরতাকে কমিয়ে আনা সম্ভব।

এক কথায়, এফবিআই মনে করে, আজকে যে একটা নিরীহ পশু কে অত্যাচার করছে বা মারছে, কাল সে মানুষ মারতে দ্বিধা করবে না। তাই আজকে একজন পশু হত্যাকারী শনাক্তকরণ মানে কালকের একজন মানুষ হত্যাকারীকে শনাক্ত করা।
সূত্র : https://www.fbi.gov/news/stories/-tracking-animal-cruelty

অতএব, আপনি বা আমরা যারা বলি, যেই দেশে মানুষ হত্যা হয় প্রতিদিন, 

সেই দেশে পশু হত্যা নিয়ে আবার কিসের হৈ চৈ। আমাদের একটা জিনিস মাথায় রাখা উচিত যে, হত্যা হত্যাই। সেটা হোক মানুষ বা পশু। কারণ হত্যা থেকেই হত্যার অভ্যাস, অভ্যস্ততা বা সাহস তৈরী হয়। একটি পশুর প্রতি বর্বরতাকে যদি আজকে আমরা প্রশ্রয় দেই, আইনের আওতায় না নিয়ে আসি, তাহলে কাল মুখ বন্ধ করে মানুষের উপর বর্বরতা দেখে যেতে হবে আমাদের। এবং তাই হচ্ছে।

এখন দৃষ্টি দেই আইনের দিকে। এ ব্যাপারে আইন কী বলে।
ইংরেজদের আমলে বাস্তবায়ন করা 'পশু নির্যাতন আইন-১৯২০' এ উল্লেখ আছে, কেউ অপ্রয়োজনীয় নির্যাতনের দ্বারা পশু হত্যা করলে 'পশু নির্যাতন আইন-১৯২০ ধারা ৭' অনুযায়ী তার শাস্তি ২০০ (দুই শত) টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা ৬ (ছয়) মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবে।

হয়তো আপনি বলতে পারেন, কুকুর কামড়ালেও কি তাকে মারা যাবে না? যাবে। তবে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে। আইনে এও উল্লেখ আছে যে, এ আইনের ২৩ ও ২৫ ধারা অনুযায়ী দুর্দশাগ্রস্ত বা অনুপযুক্ত কোন পশুকে ম্যাজিস্ট্রেট আরোগ্যালয়ে পাঠানো কিংবা নিধনের আদেশ দিতে পারেন।
সূত্র : http://www.mahid24.com/laws/পশু-নির্যাতন-আইন-১৯২০/

সেই ১৯২০ সালে ইংরেজরা পশু নির্যাতনের জন্যে জরিমানা ধরেছিলো দুই শত টাকা। যা বর্তমানের হিসেবে লাখ টাকার উপরে। আর ইংরেজদের বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান জাতি। তারা পশু নির্যাতনের ব্যাপারটাকে এতটা সিরিয়াসভাবে নিয়েছে। নিশ্চয় সেটা তারা কোনো গবেষণা বা চিন্তা ছাড়া অনর্থক করেনি।

এসব ব্যাপারগুলো মাথায় রেখেই গত ২০ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিসভায় 'প্রাণী কল্যাণ আইন-২০১৬’র নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। এই আইনে প্রাণী (পশু) হত্যা, ও পশুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ ও অতিরিক্ত কঠোর পরিশ্রমে বাধ্য করলে জেল ও জরিমানার বিধান রাখা রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেছিলেন, ১৯২০ সালের বিদ্যমান নিষ্ঠুরতা আইন পরিবর্তন করে নতুন খসড়া আইনটি প্রণীত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, মানুষ ছাড়া মেরুদণ্ড গৃহপালিত ও পোষা প্রাণী এ আইনের আওতামুক্ত হবে।

প্রস্তাবিত এই আইনে প্রাণী হত্যা ও গুরুতর আহতের ক্ষেত্রে ২ বছর জেল ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং নিষ্ঠুর আচরণের জন্য ৬ মাস জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে প্রাণী সম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক বা তার অনুমোদিত কর্মকর্তা বা পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদা সম্পন্ন কর্মকর্তা এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে পারবেন।

সূত্র : http://www.kalerkantho.com/online/national/2017/02/20/466051

অতএব, ভবিষ্যতে এমন উদ্ভট ও বীভৎস মানুষ হত্যা বা ডেঞ্জেরাস ক্রাইমগুলোকে বন্ধ করতে হলে আমাদেরকে এমন পশু হত্যার মতো বিষয়গুলোকেও গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। আজ যে রাস্তার একটি প্রাণীকে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পেরেছে, কাল সে একটি মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করতে দ্বিধা করবে না। আজ যে একটি পশুর উপর বর্বরতাকে সহজভাবে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, কাল সে মানুষের উপরের বর্বরতাকেও সহজভাবে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। 

তাই, এখনই সময় নিজে সুস্থ হওয়ার। সমাজকে সুস্থ করার।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম