শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৪১, মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

নৃশংস পশু হত্যা বিকৃত মস্তিষ্কের পরিচয়

শাকীর এহসানুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নৃশংস পশু হত্যা বিকৃত মস্তিষ্কের পরিচয়

সবদিক থেকে মানুষ সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হলেও প্রাণ হারানো বা মৃত্যু যন্ত্রণার দিক থেকে পশু আর মানুষ একই। একটা মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করলে মানুষটার যে কষ্ট হয়, একটা পশুরও তাই হয়। মৃত্যু বা ব্যথা পাওয়ার ভয় যেমন মানুষের আছে, তেমন পশুরও আছে। যেমন আমরা গরু, ছাগল ও ঘোড়া ইত্যাদি পালন করতে গিয়ে লাঠি, বেত কিংবা চাবুক ব্যবহার করে থাকি। এতে বুঝা যায়, ব্যথা বা আঘাতের অনুভূতিটা একটা মানুষ আর পশুর মধ্যে সমান।

বর্তমানে বাংলাদেশে নৃশংসভাবে পশু হত্যার হার ব্যাপকভাবে বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিনই আমরা নির্মমভাবে পশু হত্যার খবর পাই, ভিডিও দেখি। কারণে অকারণে, জেনে না জেনে পশুর উপর বীভৎস নির্যাতনের দৃশ্য দেখছি প্রতিনিয়ত।

সম্প্রতি রাজধানীর পশ্চিম রামপুরায় কুকুরের উপর মধ্যযুগীয় বর্বরতার খবর নিশ্চয় অনেকে জেনে গেছেন। সেখানে দুই মা কুকুরসহ নিষ্পাপ ১৪টি বাচ্চাকে জীবন্ত পুঁতে ফেলা হয়। প্রথমে দুটি মা কুকুরকে পেটানো হয়; চোখ উপড়ে ফেলা হয়; হাড় ভেঙে ফেলা হয়। এরপর তাদের চোখ না ফোঁটা ১৪টি বাচ্চাকে বস্তাবন্দী করে জীবন্ত পুঁতে ফেলা হয় বাগিচারটেক জামে মসজিদের পাশে একটি ফাঁকা জায়গায়।

গত ৪ নভেম্বর মিরপুর মনিপুরি পাড়ায় বাথরুমে বন্দি করে নৃশংষভাবে হত্যা করা হয় আরেক কুকুরকে। এবং হত্যার একটিও ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়। ভিডিওটিতে দেখা যায় শক্ত রড দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে কুকুরটির চোখ উপড়ে ফেলছে একজন। আবার আহত অবস্থায় কুকুরটির মুখের ভেতরে রড ঢুকিয়ে জোরে আঘাত করছে! আশপাশে আরও বেশ কয়েকজন দাঁড়িয়ে আছেন নির্বাক।

এ তো গেলো রাস্তার বেওয়ারিশ কুকুরের প্রতি নিষ্ঠুরতা। ঘরের উপকারী পশুও আজকাল রেহাই পাচ্ছে না মানুষের থেকে। গত ২৮ অক্টোরব শুক্রবার রাতে রাজবাড়ী সদর উপজেলায় একটি ঘোড়ার চার পা বেঁধে পায়ুপথে ও মূত্রনালিতে পৃথকভাবে বাঁশের লাঠি ঢুকিয়ে অত্যন্ত নৃশংসভাবে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। প্রচণ্ড আঘাতে ঘোড়াটির নাড়িভুড়ি মুখ দিয়ে বেরিয়ে আসে!

ঘোড়াটি এতদিন যে মানুষদের উপকার করে আসলো, তাদের হাতেই নির্মমভাবে মরতে হলো অবশেষে। অথচ শত্রুতা ছিলো ঘোড়ার মালিকের সাথে। এমন ঘটনা আছে আরও অনেক। এর সামান্য কিছু আমরা জানি, আর বড় অংশটাই থেকে যায় আঁড়ালে।

আমি জানি, আপনি এখন ভাবছেন, যে দেশে মানুষকেই নৃশংষভাবে হত্যা করার ঘটনা প্রচুর। অনেক ক্ষেত্রে এসব হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচারও হয় না। সে দেশে আবার পশু হত্যা নিয়ে কথা! আসলে মানুষ হত্যার সাথে পশু হত্যার একটি সূক্ষ্ম সম্পর্ক আছে। ব্যাপারটা তাহলে খুলে বলছি। তার আগে দু'একটি ঘটনা মনে করিয়ে দেই।

গত ৩০ সেপ্টেম্বর বগুড়ার কাহালু এবিসি টাইলস কারখানায় পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে স্কোয়ারিং মেশিনের হেলপার ২০ বছর বয়সী মো. রাসেলকে হত্যা করেছে ২৩ বছর বয়সী অপর শ্রমিক মো. রুবেল। এছাড়াও গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর খুলনায় শিশু রাকিব এবং চলতি বছরের জুলাই মাসে নারায়ণগঞ্জে শিশু সাগর বর্মণকে পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যা করা হয়।

মানুষ হত্যা আর তার বিচারের ব্যাপারটা আমি বাদই দিলাম। যেহেতু আমাদের দেশে এটা এখন স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবেছেন? এই হত্যার ক্ষেত্রে নৃশংসতাটা কোথা থেকে আসছে মানুষের ভেতরে? ঠিক কী কারণে মানুষের ভেতরে জঙ্গলের জানোয়ারের মতো অদ্ভুত স্বভাব ঢুকে যাচ্ছে ধীরে ধীরে। এই যেমন আমরা আগে শুনতাম গুলি করে হত্যা, মাথায় বাড়ি দিয়ে হত্যা, ছুরির আঘাতে হত্যা ইত্যাদি। কিন্তু হত্যার ধরণটা পাল্টে গেছে এখন। কেউ কাউকে হত্যা করতে গেলেও সাধারণ পন্থা ব্যবহার করছে না!

এখন তাহলে আপনাকে একটা মজার তথ্য দেই। সাধারণত মানুষ নৃশংস ও বর্বর হয় প্রথমে পশুর উপর। এবং ধীরে ধীরে নৃশংসতটা তার মস্তিষ্কে বসে যায়, এভাবে তার মধ্যে চলে আসে নৃশংসতার অভ্যস্ততা। তারপর একটা দুইটা তিনটা করতে করতে ছোট ছোট অপরাধগুলো বড় বড় অপরাধের দিকে এগিয়ে যায়। পশু হত্যা থেকে হাত চলে আসে মানুষ হত্যার উপর। পশুর মৃত্যু যন্ত্রণা ছটফটানি দেখতে দেখতে মানুষের ওপর নির্যাতনের ক্ষেত্রে স্বাভাবিকভাবেই অভ্যস্ততা চলে আসে।

কিছু দিন আগে আমেরিকায় এক গবেষণার মাধ্যমে এফবিআই (মার্কিন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা) এর কাছে এক অদ্ভুত তথ্য আসে। তারা বেশ কিছু ক্রাইমের উপর গবেষণা করে জানতে পারেন যে, প্রায় যে কোনো বড় ধরনের ক্রাইমের সূত্রপাত হয় পশুর উপর নৃশংস হওয়ার অভ্যস্ততা থেকে। তাদের ধারণা, পশুর উপর বর্বরতা বন্ধ করতে পারলেই ভবিষ্যতে মানুষের উপর বর্বরতাকে কমিয়ে আনা সম্ভব।

এক কথায়, এফবিআই মনে করে, আজকে যে একটা নিরীহ পশু কে অত্যাচার করছে বা মারছে, কাল সে মানুষ মারতে দ্বিধা করবে না। তাই আজকে একজন পশু হত্যাকারী শনাক্তকরণ মানে কালকের একজন মানুষ হত্যাকারীকে শনাক্ত করা।
সূত্র : https://www.fbi.gov/news/stories/-tracking-animal-cruelty

অতএব, আপনি বা আমরা যারা বলি, যেই দেশে মানুষ হত্যা হয় প্রতিদিন, 

সেই দেশে পশু হত্যা নিয়ে আবার কিসের হৈ চৈ। আমাদের একটা জিনিস মাথায় রাখা উচিত যে, হত্যা হত্যাই। সেটা হোক মানুষ বা পশু। কারণ হত্যা থেকেই হত্যার অভ্যাস, অভ্যস্ততা বা সাহস তৈরী হয়। একটি পশুর প্রতি বর্বরতাকে যদি আজকে আমরা প্রশ্রয় দেই, আইনের আওতায় না নিয়ে আসি, তাহলে কাল মুখ বন্ধ করে মানুষের উপর বর্বরতা দেখে যেতে হবে আমাদের। এবং তাই হচ্ছে।

এখন দৃষ্টি দেই আইনের দিকে। এ ব্যাপারে আইন কী বলে।
ইংরেজদের আমলে বাস্তবায়ন করা 'পশু নির্যাতন আইন-১৯২০' এ উল্লেখ আছে, কেউ অপ্রয়োজনীয় নির্যাতনের দ্বারা পশু হত্যা করলে 'পশু নির্যাতন আইন-১৯২০ ধারা ৭' অনুযায়ী তার শাস্তি ২০০ (দুই শত) টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা ৬ (ছয়) মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডনীয় হবে।

হয়তো আপনি বলতে পারেন, কুকুর কামড়ালেও কি তাকে মারা যাবে না? যাবে। তবে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি সাপেক্ষে। আইনে এও উল্লেখ আছে যে, এ আইনের ২৩ ও ২৫ ধারা অনুযায়ী দুর্দশাগ্রস্ত বা অনুপযুক্ত কোন পশুকে ম্যাজিস্ট্রেট আরোগ্যালয়ে পাঠানো কিংবা নিধনের আদেশ দিতে পারেন।
সূত্র : http://www.mahid24.com/laws/পশু-নির্যাতন-আইন-১৯২০/

সেই ১৯২০ সালে ইংরেজরা পশু নির্যাতনের জন্যে জরিমানা ধরেছিলো দুই শত টাকা। যা বর্তমানের হিসেবে লাখ টাকার উপরে। আর ইংরেজদের বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বুদ্ধিমান জাতি। তারা পশু নির্যাতনের ব্যাপারটাকে এতটা সিরিয়াসভাবে নিয়েছে। নিশ্চয় সেটা তারা কোনো গবেষণা বা চিন্তা ছাড়া অনর্থক করেনি।

এসব ব্যাপারগুলো মাথায় রেখেই গত ২০ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিসভায় 'প্রাণী কল্যাণ আইন-২০১৬’র নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে। এই আইনে প্রাণী (পশু) হত্যা, ও পশুর সাথে নিষ্ঠুর আচরণ ও অতিরিক্ত কঠোর পরিশ্রমে বাধ্য করলে জেল ও জরিমানার বিধান রাখা রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার নিয়মিত সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেছিলেন, ১৯২০ সালের বিদ্যমান নিষ্ঠুরতা আইন পরিবর্তন করে নতুন খসড়া আইনটি প্রণীত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, মানুষ ছাড়া মেরুদণ্ড গৃহপালিত ও পোষা প্রাণী এ আইনের আওতামুক্ত হবে।

প্রস্তাবিত এই আইনে প্রাণী হত্যা ও গুরুতর আহতের ক্ষেত্রে ২ বছর জেল ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং নিষ্ঠুর আচরণের জন্য ৬ মাস জেল ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে। এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে প্রাণী সম্পদ অধিদফতরের মহাপরিচালক বা তার অনুমোদিত কর্মকর্তা বা পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর থেকে ঊর্ধ্বতন পদমর্যাদা সম্পন্ন কর্মকর্তা এ ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করতে পারবেন।

সূত্র : http://www.kalerkantho.com/online/national/2017/02/20/466051

অতএব, ভবিষ্যতে এমন উদ্ভট ও বীভৎস মানুষ হত্যা বা ডেঞ্জেরাস ক্রাইমগুলোকে বন্ধ করতে হলে আমাদেরকে এমন পশু হত্যার মতো বিষয়গুলোকেও গুরুত্বের সাথে দেখতে হবে। আজ যে রাস্তার একটি প্রাণীকে নৃশংসভাবে হত্যা করতে পেরেছে, কাল সে একটি মানুষকে নৃশংসভাবে হত্যা করতে দ্বিধা করবে না। আজ যে একটি পশুর উপর বর্বরতাকে সহজভাবে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যাচ্ছে, কাল সে মানুষের উপরের বর্বরতাকেও সহজভাবে নিতে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। 

তাই, এখনই সময় নিজে সুস্থ হওয়ার। সমাজকে সুস্থ করার।

বিডি-প্রতিদিন/০৭ নভেম্বর, ২০১৭/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের মনোনয়নে গুরুত্ব পাবেন ত্যাগী ও জনবান্ধব নেতারা : খোকন
নির্বাচনের মনোনয়নে গুরুত্ব পাবেন ত্যাগী ও জনবান্ধব নেতারা : খোকন

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার
শাবিপ্রবি ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ, দুই শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী শ্রমিকদের নিয়ে হাইকমিশনের ঈদ আনন্দ উৎসব

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন
বগুড়ায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর
বিনামূল্যে চিকিৎসা
বাগেরহাটে দুই শতাধিক রোগীর বিনামূল্যে চিকিৎসা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত
পর্যাপ্ত সময় পেলে ম্যাচের ফল অন্যরকম হতো : শান্ত

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম
পৃথিবীর শান্তি ও মানবতা ধ্বংস করছে ইসরায়েল : হেফাজতে ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী
ঢাকাস্থ বৃহত্তর বগুড়া সমিতির নির্বাচনে পাভেল-মোশাররফ প্যানেল জয়ী

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুষ্টিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে আবারও যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা
মাদারীপুরে সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি সভা ও মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদ মোকাবেলায় ইসলামী শক্তির ঐক্য অপরিহার্য: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি
জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে নিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২
গাজীপুরে মদসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ
বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার
ডাকাতি মামলায় দম্পতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার
রংপুরে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন
বরিশালের পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার
ফের ইরানে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা জানাল কাতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শিবচরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
ইউনাইটেড ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল
বান্ধবীকে নিয়ে রাবির হলকক্ষে, ছাত্রের সিট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনে দিনে বাড়ছে দেনা
দিনে দিনে বাড়ছে দেনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল