শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৬, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

মোস্তফা মনন
অনলাইন ভার্সন
নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

বাংলা ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতিতে নায়কের বড়ই অভাব। এই খরা বহু সময় ধরে চলছে। কেন এই খরা, কেন এই সংকট? এই সংকট নিয়ে আলোচনা করলে প্রথমে যার কথা আসে, তিনি হলেন- লেখক।

সৃজনশীল এবং দায়িত্বশীল লেখকের অভাব রয়েছে এই বাংলায়! আমাদের দেশের একজন লেখক সাহিত্যিক সব বিষয়েই লিখে থাকেন। আমার সহজ প্রশ্ন হলো-কেন? একজন লেখককে সব বিষয়ে লিখতে হবে কেন? তাকে সব বিষয়ে না লিখলে কি হয় না? চলমান সময়ে গা ভাসিয়ে কত দূর যাওয়া যায়? জোর করে আর কিছু হোক বা না হোক, সৃজনশীল কিছু হবে না- এটা নিশ্চিত।

এই সময়ের লেখকেরা আরেকটি কাজ করে, তা হলো যে কোন কিছু সৃষ্টিতে খুব তাড়াহুড়ো করা। তাদের উপর এমন একটি ফরমায়েশি চাপ থাকে যে- রাতদিন খেটে রাজমিস্ত্রিদের মতো শব্দের পর শব্দ বসিয়ে একটি ইটের বাড়ি বানানোর মতো করে একটি রচনা লিখে ফেলে। যেনো, কোন রকমে এই লেখা শেষ করাটাই তার বড় সাফল্য। এই বড় সাফল্যতে তাদের মন ভরে না। তাদের মন, পঁচা ডোবা বদ্ধপুকুরের পানির মতো বুদবুদ করে। তখন তাদের প্রয়োজন আরও সাফল্যের। শুরু হয় উকিঁ ঝুঁকি, সাফল্যের পেছনে দিকবিদিক দৌড়। 

মজাপুকুরের ডোবা পানির মতো নষ্ট রচনাটাকে এখনই প্রকাশ করতে হবে। প্রিন্ট বা অনলাইন-যে কোন মাধ্যমে প্রকাশিত হলেই হবে, এখনই লাইক কমেন্টের মতো প্রচুর প্রশংসা পেতে হবে, শুধু প্রশংসা পেয়ে বসে থাকলে চলবে না, নগদ নগদ একটা তাজা পুরস্কার পেতে হবে। হতে হবে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদক অথবা নিদেনপক্ষে বাঙলা একাডেমি পদক। এর নিচে হলে লেখকের ইজ্জত থাকে না। 

এই যে সব কিছু দ্রুত পেতে চাওয়া, এখনি পেতে চাওয়া, এই প্রবণতা একটা অসুখ। এই অসুখের নাম 'জলদি ম্যানিয়া'। এই জলদি ম্যানিয়া যাকে পায়, তার না হয়ে ওঠে লেখা, না হয় শিল্প। আর এই কারণে আমাদের শিল্প সাহিত্যে, চলচ্চিত্রে নায়ক খুঁজে পাওয়া যায় না। নির্বোধ আর কপট লোকদের কলমে নায়ক হয়ে ওঠে না কেউ। আবার বিপরীত দিকে যদি তাকাই। এখন, এই জনপদে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন দায়িত্বশীল লেখক থাকার কথা, আছে নিশ্চয়ই। তারা থাকার পরও কেনো এই সংকট বাড়তে থাকবে? তবে কি সমস্যা অন্যখানে? তাহলে কি বলবো যে, নায়ক হওয়ার মতো কোন উপকরণ, উপাদান নেই এই জনপদে? এই কথাটা কি বিশ্বাস করতে হবে?

কী নেই আমাদের! এখানে আছে রাজনৈতিক চর্চা, আছে সাহিত্যিক, কবি, শিল্পী, গায়ক, সংগঠক, বুদ্ধিজীবী। আছে সহজ সরল দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ভালো মানুষ, পায়ে হেঁটে বই পড়ানোর আলোর কারিগর পালান সরকার, আছে বই নাবিক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। উপকরণ বা উপাদান নেই, এই কথাটা এখন তাহলে টিকলো না। তাহলে সমস্যা কোথায়?

তবে কি বলবো, সমস্যা প্রথিত রয়েছে আমাদের চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়? একজন লেখক যে বিষয় নিয়ে লিখবে, সে বিষয়টি ভালো মতো গবেষণা না করে, না জেনে না বুঝে লিখতে বসলে যা হবার তাই হবে। না হবে চরিত্র নির্মাণ, না হবে সঠিক ভাবে উপস্থাপন, তখন গোটা শ্রমটাই হবে পণ্ডু।

একজন লেখককে চরিত্রের গহীনে প্রবেশ করতে হয়। যে লেখক চরিত্রের যত গভীরে প্রবেশ করবে, চরিত্র নির্মাণে সে তত সফল হবে। সফল ভাবে চরিত্র নির্মাণ আর উপস্থাপন করতে পারলে সেই কাজটি কালোর্ত্তীণ হতে বাধ্য। আমাদের এই সংকট সময়ে কালোর্ত্তীণ হবার পথে প্রথম পদক্ষেপ নিলেন নাট্যকার আনন জামান।

দীর্ঘ গবেষণায় তিনি রচনা করেছেন মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর জীবনী আশ্রিত উপাখ্যান 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি'। তিনি বাংলার মহানায়ককে তুলে ধরেছেন ইতিহাস আর বাস্তবতার নিরিখে। কড়াল স্রোতস্বিনী নদীর মতো গভীর আবেগ দিয়ে নির্মাণ করেছেন মঞ্চ নাটক -শ্রাবণ ট্র্যাজেডি। হত্যা, ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাস ঘাতকতাই এই নাটকের মূল উপজীব্য।

এক দঙ্গল লোক ষড়যন্ত্র করছে, তারা কারা? আর কার সাথেই বা ষড়যন্ত্র করছে? যে মানুষটা ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের মতো প্রশস্ত, সবচেয়ে উঁচু আর কঠিন শিলা পাহাড়ের মতো অটল আর দৃঢ়। যে মানুষটা বাংলার সবগুলো নদীর সমান দীর্ঘ, যে মানুষটা এই জনপদের বৃষ্টিভেজা সবুজ আর শ্যামল ফসলের মতো সজীব। যার প্রাণ বাংলা লোকায়ত গানের মতো দরদী আর আবেগী-তার সাথে যড়যন্ত্র করছে?

বাংলার এই চিহ্নিত বেঈমান, যারা নিজের নেতাকে হত্যা করতে যাদের বিবেক একবারও কেঁপে ওঠেনি, কালের বিচারে সেই অসভ্য ইতর মানুষগুলো আজ নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। যারা বঙ্গবন্ধুর বুকের লাল রক্তের ধারা বইয়েছে তারই গড়া শ্যামল বাংলায়, তারা কি বিনা বিচারে পার পেয়ে যাবে? অবশ্যই না। ইতিহাসের এই মহানায়ককে হত্যার অপরাধের পিশাচ খুনিদের বিচার করেছে এই বাংলার সাধারণ মানুষ। 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি' সেই মহানায়ক নিয়ে ষড়যন্ত্র, হত্যা আর বিচারের মহাকাব্যিক অাখ্যান। অত্যন্ত দরদ আর পরম মমতা দিয়ে এই মহানায়ককে পরম যত্নে বুনেছেন নবীন এই নাট্যকার।

নাটকের গল্প কি ভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছাবে, তার রীতি ঠিক করেন নাট্যকার। সে ক্ষেত্রে নাট্যকারের নিজস্ব ঢং থাকতে পারে। থাকা উচিতও। তা না হলে সব নাট্যকার একই ধারায়, এই ভাবে গল্প বলে যেতো। শ্রাবণ ট্রাজেডি নাটকের পথম শো দেখে গুণীজনদের দু'একজন বলেছেন, নাটকে কাব্যিক দিকটা একটু কমাতে, যাতে অনেকই বুঝতে পারে। এই কথায় যুক্তি আছে। তবে এই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে- সব নাটক কি সরল আর সহজ ভাবে উপস্থাপন হয়? হয়েছে আগে? হোক না এইটা তার নিজের রীতি। কৃষক মানুষ যদি সমাজতন্ত্র বুঝতে পারে, লালনের গানের ভেদ খুঁজে বেড়ায়, মারফতি গানের মর্ম অনুধাবন করে মাথা নাড়াতে পারে। তাহলে আনন জামানের এই নাটকটিও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে।

সৈয়দ শামসুল হকের 'ইর্ষা’, 'নুরুলদিনের সারা জীবন' অথবা সেলিম আল দীনের 'চাকা’, 'কীর্তনখোলা'সহ আরো অনেক নাটকের বর্ণনারীতি আর গল্প বলার ঢং আলাদা আলাদা। কারো সাথে কারো মিলে না। সেখানে একজন নবীন নাট্যকার তার নিজের মতো করে গল্প বলবে বলুক, সংলাপে কারুকাজ করবে, করুক। তাতে কিন্তু নাটকের মান কমবে না বরং নাটকের মান ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছি।

কথা বলছিলাম-শিল্প সাহিত্যে নায়ক নিয়ে, নায়ক না হয়ে ওঠার সংকট নিয়ে। যতদুর মনে পড়ে- সত্তর দশক থেকে বাংলা সাহিত্যে নায়ক খরা চলছে, এই বদ হাওয়া সংস্কৃতির অন্যান্য মাধ্যমেও লেগেছে। সতীনাথ ভাদুড়ীর 'ঢোঁড়াই চরিত মানস’, তারাশংকরের 'হাসুলি বাঁকের উপকথা' ছাড়া অন্য কোন উপন্যাসে নায়ক হয়ে উঠতে দেখেনি অনেকেই। 

গল্পের প্রধান চরিত্র বলতেই কিন্তু নায়ক বুঝি না। সেইতো নায়ক, যে সময়ের দাবি মিটাতে পারে, সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে। যিনি সংগ্রাম করবেন সমাজের মানুষের জন্য, বিপ্লব করবেন সময়ের প্রয়োজনে। নায়কের স্বার্থক রূপ আমরা দেখতে পাবো লেখকের ব্যক্তিগত দক্ষতা আর চেতনায়। পদ্মা নদীর মাঝি'র কুবের কিন্তু সে অর্থে নায়ক হয়ে ওঠতে পারে নাই।

আশির দশক থেকে শুরু, বিশেষ করে নব্বই দশক থেকে সাহিত্যে দেখে আসছি, কতগুলো নীতিহীন, নির্বোধ, দায় দায়িত্বহীন, অপদার্থকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করেছে কেউ কেউ। যাদের না আছে কোন আদর্শ, না আছে কোন চেতনা- শরৎচন্দ্রের 'দেবদাস' আবার হুমায়ূন আহমেদের 'হিমু'। এই চরিত্রগুলো এতো জনপ্রিয়, কিন্তু সত্যিকারের নায়ক না।

এখনকার, এই সময়ের অনেকে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বেকুব আর বিকৃত মানুষদের নিয়ে ট্রোল করে মজা পায়। বিষয়টা এমন যে, ওদের নিয়ে সব সময় কিছু নিয়ে হাসাহাসি করতে হবে, আর হাসাহাসি করাটাই তাদের কাছে সামাজিক দায়িত্ব ও কর্তব্য।

আরও কিছু পাঠক আছে, এরা চলমান পাঠক, তারা শুধু পাঠ করে 'ফেসবুক'। তাদের কাজ হলো ফূর্তি করা, মজা নেওয়া। এইটা আরেকটা রোগ। এর নাম হলো 'চলৎ মেনিয়া'। তারা সমসাময়িক চলমান বিষয় নিয়ে সারাদিন সময় মজা নেয় আর মূল্যবান সময় ব্যয় করে। তারা একটা কিছু পেলেই হলো, তা নিয়ে হাসাহাসি করে, ট্রল করে, রশিকতা করে। 

সম্প্রতি সময়ে কয়েকজন মানুষকে নিয়ে চলৎ মেনিয়ারা মজে ছিল। যে বিষয়গুলোতে তারা মজা নিয়েছে, তাদের মধ্যে মাহফুজুর রহমানের গান, হিরো আলমের অভিনয়, হেলেনা জাহাঙ্গীরের উপস্থাপনা, আর এখন চলছে সিফাত উল্লার ওরফে সেফুদা'র অশ্লীল অঙ্গ-ভঙ্গির কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা।

ভাবতেই অবাক লাগে, মানুষ কাদের নিয়ে পড়ে আছে! কেনো পড়ে আছে? এর উত্তর কি কেউ জানে? অথচ এই সময়ের সেরা মানুষগুলোকে নিয়ে তাদের কোনই আগ্রহ নেই। বলা যেতে পারে, পাটের জিন আবিষ্কারক মাকসুদুল আলমের কথা, পাটের পলিথিন আবিষ্কারক ড. মোবারক আহমদ খানের কথা, এমন আরও কতশত অখ্যাত মানুষ আমাদের সমাজকে পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে, তাদের কথা আমরা জানিই না। অথচ তারাই আমাদের সত্যিকারের নায়ক হতে পারতো-সাহিত্যে, নাটকে, চলচ্চিত্রে তথা গোটা সংস্কৃতিতে।

এখানে পাঠকেরও কাণ্ডজ্ঞান আর রুচিবোধ নিয়ে প্রশ্ন করা যায় কি না ভাবা উচিত। যদিও পাঠককে দোষ দেওয়ার পক্ষে আমি না, তারপরও পাঠকের সচেতনতা আশা করতেই পারি। কারণ একজন পাঠককেই নির্ধারণ করতে হবে, তিনি কি পড়বেন আর কি পড়বেন না। সমাজ পরিবর্তন চাইবেন, কিন্তু সমাজ পরিবর্তনে কোন ভূমিকা রাখবেন না, তাতো হয় না। আকাশ থেকে তো আর সমাজ পরিবর্তন হয় না।

চলমান অনেক অনায়কদের ভীড়ে এই সময়ের তরুণ নাট্যকার আনন জামান মহানায়কের জীবনী আশ্রয়ে লিখেছেন- 'শ্রাবণ ট্রাজেডি'- নিঃসন্দেহে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। নাটকের প্রথম শো দেখে খুব একটা মন্তব্য করা ঠিক হবে না। মঞ্চ নাটকটির কারিগরী দিকসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা অন্য কেউ হয়তো করবে, কিন্তু আমার আগ্রহের দিক হলো- নাটকের বিষয়বন্তু। আমরা কি লিখবো, কেনো লিখবো, কি নিয়ে লিখবো-এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গত দুই দশকে অনেক লেখা বের হয়েছে- অনেকেই মনে করেন, সে লেখার বেশির ভাগই ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে খুশি করার জন্য, পুরস্কার বাগিয়ে নেওয়ার জন্য অথবা লিখতে হবে, তাই লেখা। গবেষণাধর্মী লেখা খুব কমই হয়েছে। আমরা যদি আমাদের নায়ককে সঠিক ভাবে সাহিত্যমান বজায় রেখে লিখতে না পারি, তাহলে সে লেখা কয়েক বছর পর ইতিহাসের ভাগাড়ে জমা হবে-তখন কিন্তু সেই দায় পাঠক নিবে না।

লেখককে সৎ হতে হয় চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়। তাহলে গ্রামের অনেক সাধারণ চরিত্রও অসাধারণ হয়ে আসবে লেখকের মাথায়, লেখকের পাতায়, আর রয়ে যাবে ইতিহাসে অমর খাতায়।

লেখক : পরিচালক ও নাট্যকার

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি প্রতিদিন/১৯ আগস্ট ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের
কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'
'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ
ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’
‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ
আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি
কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত
বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক
তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক
কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন
ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর
‘ফ্রেন্ডস’ তারকার মৃত্যু, দোষ স্বীকার নারীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন