শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৬, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

মোস্তফা মনন
অনলাইন ভার্সন
নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

বাংলা ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতিতে নায়কের বড়ই অভাব। এই খরা বহু সময় ধরে চলছে। কেন এই খরা, কেন এই সংকট? এই সংকট নিয়ে আলোচনা করলে প্রথমে যার কথা আসে, তিনি হলেন- লেখক।

সৃজনশীল এবং দায়িত্বশীল লেখকের অভাব রয়েছে এই বাংলায়! আমাদের দেশের একজন লেখক সাহিত্যিক সব বিষয়েই লিখে থাকেন। আমার সহজ প্রশ্ন হলো-কেন? একজন লেখককে সব বিষয়ে লিখতে হবে কেন? তাকে সব বিষয়ে না লিখলে কি হয় না? চলমান সময়ে গা ভাসিয়ে কত দূর যাওয়া যায়? জোর করে আর কিছু হোক বা না হোক, সৃজনশীল কিছু হবে না- এটা নিশ্চিত।

এই সময়ের লেখকেরা আরেকটি কাজ করে, তা হলো যে কোন কিছু সৃষ্টিতে খুব তাড়াহুড়ো করা। তাদের উপর এমন একটি ফরমায়েশি চাপ থাকে যে- রাতদিন খেটে রাজমিস্ত্রিদের মতো শব্দের পর শব্দ বসিয়ে একটি ইটের বাড়ি বানানোর মতো করে একটি রচনা লিখে ফেলে। যেনো, কোন রকমে এই লেখা শেষ করাটাই তার বড় সাফল্য। এই বড় সাফল্যতে তাদের মন ভরে না। তাদের মন, পঁচা ডোবা বদ্ধপুকুরের পানির মতো বুদবুদ করে। তখন তাদের প্রয়োজন আরও সাফল্যের। শুরু হয় উকিঁ ঝুঁকি, সাফল্যের পেছনে দিকবিদিক দৌড়। 

মজাপুকুরের ডোবা পানির মতো নষ্ট রচনাটাকে এখনই প্রকাশ করতে হবে। প্রিন্ট বা অনলাইন-যে কোন মাধ্যমে প্রকাশিত হলেই হবে, এখনই লাইক কমেন্টের মতো প্রচুর প্রশংসা পেতে হবে, শুধু প্রশংসা পেয়ে বসে থাকলে চলবে না, নগদ নগদ একটা তাজা পুরস্কার পেতে হবে। হতে হবে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদক অথবা নিদেনপক্ষে বাঙলা একাডেমি পদক। এর নিচে হলে লেখকের ইজ্জত থাকে না। 

এই যে সব কিছু দ্রুত পেতে চাওয়া, এখনি পেতে চাওয়া, এই প্রবণতা একটা অসুখ। এই অসুখের নাম 'জলদি ম্যানিয়া'। এই জলদি ম্যানিয়া যাকে পায়, তার না হয়ে ওঠে লেখা, না হয় শিল্প। আর এই কারণে আমাদের শিল্প সাহিত্যে, চলচ্চিত্রে নায়ক খুঁজে পাওয়া যায় না। নির্বোধ আর কপট লোকদের কলমে নায়ক হয়ে ওঠে না কেউ। আবার বিপরীত দিকে যদি তাকাই। এখন, এই জনপদে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন দায়িত্বশীল লেখক থাকার কথা, আছে নিশ্চয়ই। তারা থাকার পরও কেনো এই সংকট বাড়তে থাকবে? তবে কি সমস্যা অন্যখানে? তাহলে কি বলবো যে, নায়ক হওয়ার মতো কোন উপকরণ, উপাদান নেই এই জনপদে? এই কথাটা কি বিশ্বাস করতে হবে?

কী নেই আমাদের! এখানে আছে রাজনৈতিক চর্চা, আছে সাহিত্যিক, কবি, শিল্পী, গায়ক, সংগঠক, বুদ্ধিজীবী। আছে সহজ সরল দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ভালো মানুষ, পায়ে হেঁটে বই পড়ানোর আলোর কারিগর পালান সরকার, আছে বই নাবিক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। উপকরণ বা উপাদান নেই, এই কথাটা এখন তাহলে টিকলো না। তাহলে সমস্যা কোথায়?

তবে কি বলবো, সমস্যা প্রথিত রয়েছে আমাদের চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়? একজন লেখক যে বিষয় নিয়ে লিখবে, সে বিষয়টি ভালো মতো গবেষণা না করে, না জেনে না বুঝে লিখতে বসলে যা হবার তাই হবে। না হবে চরিত্র নির্মাণ, না হবে সঠিক ভাবে উপস্থাপন, তখন গোটা শ্রমটাই হবে পণ্ডু।

একজন লেখককে চরিত্রের গহীনে প্রবেশ করতে হয়। যে লেখক চরিত্রের যত গভীরে প্রবেশ করবে, চরিত্র নির্মাণে সে তত সফল হবে। সফল ভাবে চরিত্র নির্মাণ আর উপস্থাপন করতে পারলে সেই কাজটি কালোর্ত্তীণ হতে বাধ্য। আমাদের এই সংকট সময়ে কালোর্ত্তীণ হবার পথে প্রথম পদক্ষেপ নিলেন নাট্যকার আনন জামান।

দীর্ঘ গবেষণায় তিনি রচনা করেছেন মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর জীবনী আশ্রিত উপাখ্যান 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি'। তিনি বাংলার মহানায়ককে তুলে ধরেছেন ইতিহাস আর বাস্তবতার নিরিখে। কড়াল স্রোতস্বিনী নদীর মতো গভীর আবেগ দিয়ে নির্মাণ করেছেন মঞ্চ নাটক -শ্রাবণ ট্র্যাজেডি। হত্যা, ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাস ঘাতকতাই এই নাটকের মূল উপজীব্য।

এক দঙ্গল লোক ষড়যন্ত্র করছে, তারা কারা? আর কার সাথেই বা ষড়যন্ত্র করছে? যে মানুষটা ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের মতো প্রশস্ত, সবচেয়ে উঁচু আর কঠিন শিলা পাহাড়ের মতো অটল আর দৃঢ়। যে মানুষটা বাংলার সবগুলো নদীর সমান দীর্ঘ, যে মানুষটা এই জনপদের বৃষ্টিভেজা সবুজ আর শ্যামল ফসলের মতো সজীব। যার প্রাণ বাংলা লোকায়ত গানের মতো দরদী আর আবেগী-তার সাথে যড়যন্ত্র করছে?

বাংলার এই চিহ্নিত বেঈমান, যারা নিজের নেতাকে হত্যা করতে যাদের বিবেক একবারও কেঁপে ওঠেনি, কালের বিচারে সেই অসভ্য ইতর মানুষগুলো আজ নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। যারা বঙ্গবন্ধুর বুকের লাল রক্তের ধারা বইয়েছে তারই গড়া শ্যামল বাংলায়, তারা কি বিনা বিচারে পার পেয়ে যাবে? অবশ্যই না। ইতিহাসের এই মহানায়ককে হত্যার অপরাধের পিশাচ খুনিদের বিচার করেছে এই বাংলার সাধারণ মানুষ। 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি' সেই মহানায়ক নিয়ে ষড়যন্ত্র, হত্যা আর বিচারের মহাকাব্যিক অাখ্যান। অত্যন্ত দরদ আর পরম মমতা দিয়ে এই মহানায়ককে পরম যত্নে বুনেছেন নবীন এই নাট্যকার।

নাটকের গল্প কি ভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছাবে, তার রীতি ঠিক করেন নাট্যকার। সে ক্ষেত্রে নাট্যকারের নিজস্ব ঢং থাকতে পারে। থাকা উচিতও। তা না হলে সব নাট্যকার একই ধারায়, এই ভাবে গল্প বলে যেতো। শ্রাবণ ট্রাজেডি নাটকের পথম শো দেখে গুণীজনদের দু'একজন বলেছেন, নাটকে কাব্যিক দিকটা একটু কমাতে, যাতে অনেকই বুঝতে পারে। এই কথায় যুক্তি আছে। তবে এই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে- সব নাটক কি সরল আর সহজ ভাবে উপস্থাপন হয়? হয়েছে আগে? হোক না এইটা তার নিজের রীতি। কৃষক মানুষ যদি সমাজতন্ত্র বুঝতে পারে, লালনের গানের ভেদ খুঁজে বেড়ায়, মারফতি গানের মর্ম অনুধাবন করে মাথা নাড়াতে পারে। তাহলে আনন জামানের এই নাটকটিও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে।

সৈয়দ শামসুল হকের 'ইর্ষা’, 'নুরুলদিনের সারা জীবন' অথবা সেলিম আল দীনের 'চাকা’, 'কীর্তনখোলা'সহ আরো অনেক নাটকের বর্ণনারীতি আর গল্প বলার ঢং আলাদা আলাদা। কারো সাথে কারো মিলে না। সেখানে একজন নবীন নাট্যকার তার নিজের মতো করে গল্প বলবে বলুক, সংলাপে কারুকাজ করবে, করুক। তাতে কিন্তু নাটকের মান কমবে না বরং নাটকের মান ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছি।

কথা বলছিলাম-শিল্প সাহিত্যে নায়ক নিয়ে, নায়ক না হয়ে ওঠার সংকট নিয়ে। যতদুর মনে পড়ে- সত্তর দশক থেকে বাংলা সাহিত্যে নায়ক খরা চলছে, এই বদ হাওয়া সংস্কৃতির অন্যান্য মাধ্যমেও লেগেছে। সতীনাথ ভাদুড়ীর 'ঢোঁড়াই চরিত মানস’, তারাশংকরের 'হাসুলি বাঁকের উপকথা' ছাড়া অন্য কোন উপন্যাসে নায়ক হয়ে উঠতে দেখেনি অনেকেই। 

গল্পের প্রধান চরিত্র বলতেই কিন্তু নায়ক বুঝি না। সেইতো নায়ক, যে সময়ের দাবি মিটাতে পারে, সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে। যিনি সংগ্রাম করবেন সমাজের মানুষের জন্য, বিপ্লব করবেন সময়ের প্রয়োজনে। নায়কের স্বার্থক রূপ আমরা দেখতে পাবো লেখকের ব্যক্তিগত দক্ষতা আর চেতনায়। পদ্মা নদীর মাঝি'র কুবের কিন্তু সে অর্থে নায়ক হয়ে ওঠতে পারে নাই।

আশির দশক থেকে শুরু, বিশেষ করে নব্বই দশক থেকে সাহিত্যে দেখে আসছি, কতগুলো নীতিহীন, নির্বোধ, দায় দায়িত্বহীন, অপদার্থকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করেছে কেউ কেউ। যাদের না আছে কোন আদর্শ, না আছে কোন চেতনা- শরৎচন্দ্রের 'দেবদাস' আবার হুমায়ূন আহমেদের 'হিমু'। এই চরিত্রগুলো এতো জনপ্রিয়, কিন্তু সত্যিকারের নায়ক না।

এখনকার, এই সময়ের অনেকে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বেকুব আর বিকৃত মানুষদের নিয়ে ট্রোল করে মজা পায়। বিষয়টা এমন যে, ওদের নিয়ে সব সময় কিছু নিয়ে হাসাহাসি করতে হবে, আর হাসাহাসি করাটাই তাদের কাছে সামাজিক দায়িত্ব ও কর্তব্য।

আরও কিছু পাঠক আছে, এরা চলমান পাঠক, তারা শুধু পাঠ করে 'ফেসবুক'। তাদের কাজ হলো ফূর্তি করা, মজা নেওয়া। এইটা আরেকটা রোগ। এর নাম হলো 'চলৎ মেনিয়া'। তারা সমসাময়িক চলমান বিষয় নিয়ে সারাদিন সময় মজা নেয় আর মূল্যবান সময় ব্যয় করে। তারা একটা কিছু পেলেই হলো, তা নিয়ে হাসাহাসি করে, ট্রল করে, রশিকতা করে। 

সম্প্রতি সময়ে কয়েকজন মানুষকে নিয়ে চলৎ মেনিয়ারা মজে ছিল। যে বিষয়গুলোতে তারা মজা নিয়েছে, তাদের মধ্যে মাহফুজুর রহমানের গান, হিরো আলমের অভিনয়, হেলেনা জাহাঙ্গীরের উপস্থাপনা, আর এখন চলছে সিফাত উল্লার ওরফে সেফুদা'র অশ্লীল অঙ্গ-ভঙ্গির কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা।

ভাবতেই অবাক লাগে, মানুষ কাদের নিয়ে পড়ে আছে! কেনো পড়ে আছে? এর উত্তর কি কেউ জানে? অথচ এই সময়ের সেরা মানুষগুলোকে নিয়ে তাদের কোনই আগ্রহ নেই। বলা যেতে পারে, পাটের জিন আবিষ্কারক মাকসুদুল আলমের কথা, পাটের পলিথিন আবিষ্কারক ড. মোবারক আহমদ খানের কথা, এমন আরও কতশত অখ্যাত মানুষ আমাদের সমাজকে পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে, তাদের কথা আমরা জানিই না। অথচ তারাই আমাদের সত্যিকারের নায়ক হতে পারতো-সাহিত্যে, নাটকে, চলচ্চিত্রে তথা গোটা সংস্কৃতিতে।

এখানে পাঠকেরও কাণ্ডজ্ঞান আর রুচিবোধ নিয়ে প্রশ্ন করা যায় কি না ভাবা উচিত। যদিও পাঠককে দোষ দেওয়ার পক্ষে আমি না, তারপরও পাঠকের সচেতনতা আশা করতেই পারি। কারণ একজন পাঠককেই নির্ধারণ করতে হবে, তিনি কি পড়বেন আর কি পড়বেন না। সমাজ পরিবর্তন চাইবেন, কিন্তু সমাজ পরিবর্তনে কোন ভূমিকা রাখবেন না, তাতো হয় না। আকাশ থেকে তো আর সমাজ পরিবর্তন হয় না।

চলমান অনেক অনায়কদের ভীড়ে এই সময়ের তরুণ নাট্যকার আনন জামান মহানায়কের জীবনী আশ্রয়ে লিখেছেন- 'শ্রাবণ ট্রাজেডি'- নিঃসন্দেহে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। নাটকের প্রথম শো দেখে খুব একটা মন্তব্য করা ঠিক হবে না। মঞ্চ নাটকটির কারিগরী দিকসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা অন্য কেউ হয়তো করবে, কিন্তু আমার আগ্রহের দিক হলো- নাটকের বিষয়বন্তু। আমরা কি লিখবো, কেনো লিখবো, কি নিয়ে লিখবো-এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গত দুই দশকে অনেক লেখা বের হয়েছে- অনেকেই মনে করেন, সে লেখার বেশির ভাগই ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে খুশি করার জন্য, পুরস্কার বাগিয়ে নেওয়ার জন্য অথবা লিখতে হবে, তাই লেখা। গবেষণাধর্মী লেখা খুব কমই হয়েছে। আমরা যদি আমাদের নায়ককে সঠিক ভাবে সাহিত্যমান বজায় রেখে লিখতে না পারি, তাহলে সে লেখা কয়েক বছর পর ইতিহাসের ভাগাড়ে জমা হবে-তখন কিন্তু সেই দায় পাঠক নিবে না।

লেখককে সৎ হতে হয় চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়। তাহলে গ্রামের অনেক সাধারণ চরিত্রও অসাধারণ হয়ে আসবে লেখকের মাথায়, লেখকের পাতায়, আর রয়ে যাবে ইতিহাসে অমর খাতায়।

লেখক : পরিচালক ও নাট্যকার

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি প্রতিদিন/১৯ আগস্ট ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম
সংস্কার ব্যতীত গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অসম্ভব : ফয়জুল করিম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে