শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৬, রবিবার, ১৯ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

মোস্তফা মনন
অনলাইন ভার্সন
নায়ক সংকট; শিল্প ও সাহিত্যে

বাংলা ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতিতে নায়কের বড়ই অভাব। এই খরা বহু সময় ধরে চলছে। কেন এই খরা, কেন এই সংকট? এই সংকট নিয়ে আলোচনা করলে প্রথমে যার কথা আসে, তিনি হলেন- লেখক।

সৃজনশীল এবং দায়িত্বশীল লেখকের অভাব রয়েছে এই বাংলায়! আমাদের দেশের একজন লেখক সাহিত্যিক সব বিষয়েই লিখে থাকেন। আমার সহজ প্রশ্ন হলো-কেন? একজন লেখককে সব বিষয়ে লিখতে হবে কেন? তাকে সব বিষয়ে না লিখলে কি হয় না? চলমান সময়ে গা ভাসিয়ে কত দূর যাওয়া যায়? জোর করে আর কিছু হোক বা না হোক, সৃজনশীল কিছু হবে না- এটা নিশ্চিত।

এই সময়ের লেখকেরা আরেকটি কাজ করে, তা হলো যে কোন কিছু সৃষ্টিতে খুব তাড়াহুড়ো করা। তাদের উপর এমন একটি ফরমায়েশি চাপ থাকে যে- রাতদিন খেটে রাজমিস্ত্রিদের মতো শব্দের পর শব্দ বসিয়ে একটি ইটের বাড়ি বানানোর মতো করে একটি রচনা লিখে ফেলে। যেনো, কোন রকমে এই লেখা শেষ করাটাই তার বড় সাফল্য। এই বড় সাফল্যতে তাদের মন ভরে না। তাদের মন, পঁচা ডোবা বদ্ধপুকুরের পানির মতো বুদবুদ করে। তখন তাদের প্রয়োজন আরও সাফল্যের। শুরু হয় উকিঁ ঝুঁকি, সাফল্যের পেছনে দিকবিদিক দৌড়। 

মজাপুকুরের ডোবা পানির মতো নষ্ট রচনাটাকে এখনই প্রকাশ করতে হবে। প্রিন্ট বা অনলাইন-যে কোন মাধ্যমে প্রকাশিত হলেই হবে, এখনই লাইক কমেন্টের মতো প্রচুর প্রশংসা পেতে হবে, শুধু প্রশংসা পেয়ে বসে থাকলে চলবে না, নগদ নগদ একটা তাজা পুরস্কার পেতে হবে। হতে হবে একুশে পদক বা স্বাধীনতা পদক অথবা নিদেনপক্ষে বাঙলা একাডেমি পদক। এর নিচে হলে লেখকের ইজ্জত থাকে না। 

এই যে সব কিছু দ্রুত পেতে চাওয়া, এখনি পেতে চাওয়া, এই প্রবণতা একটা অসুখ। এই অসুখের নাম 'জলদি ম্যানিয়া'। এই জলদি ম্যানিয়া যাকে পায়, তার না হয়ে ওঠে লেখা, না হয় শিল্প। আর এই কারণে আমাদের শিল্প সাহিত্যে, চলচ্চিত্রে নায়ক খুঁজে পাওয়া যায় না। নির্বোধ আর কপট লোকদের কলমে নায়ক হয়ে ওঠে না কেউ। আবার বিপরীত দিকে যদি তাকাই। এখন, এই জনপদে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন দায়িত্বশীল লেখক থাকার কথা, আছে নিশ্চয়ই। তারা থাকার পরও কেনো এই সংকট বাড়তে থাকবে? তবে কি সমস্যা অন্যখানে? তাহলে কি বলবো যে, নায়ক হওয়ার মতো কোন উপকরণ, উপাদান নেই এই জনপদে? এই কথাটা কি বিশ্বাস করতে হবে?

কী নেই আমাদের! এখানে আছে রাজনৈতিক চর্চা, আছে সাহিত্যিক, কবি, শিল্পী, গায়ক, সংগঠক, বুদ্ধিজীবী। আছে সহজ সরল দূরদৃষ্টি সম্পন্ন ভালো মানুষ, পায়ে হেঁটে বই পড়ানোর আলোর কারিগর পালান সরকার, আছে বই নাবিক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। উপকরণ বা উপাদান নেই, এই কথাটা এখন তাহলে টিকলো না। তাহলে সমস্যা কোথায়?

তবে কি বলবো, সমস্যা প্রথিত রয়েছে আমাদের চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়? একজন লেখক যে বিষয় নিয়ে লিখবে, সে বিষয়টি ভালো মতো গবেষণা না করে, না জেনে না বুঝে লিখতে বসলে যা হবার তাই হবে। না হবে চরিত্র নির্মাণ, না হবে সঠিক ভাবে উপস্থাপন, তখন গোটা শ্রমটাই হবে পণ্ডু।

একজন লেখককে চরিত্রের গহীনে প্রবেশ করতে হয়। যে লেখক চরিত্রের যত গভীরে প্রবেশ করবে, চরিত্র নির্মাণে সে তত সফল হবে। সফল ভাবে চরিত্র নির্মাণ আর উপস্থাপন করতে পারলে সেই কাজটি কালোর্ত্তীণ হতে বাধ্য। আমাদের এই সংকট সময়ে কালোর্ত্তীণ হবার পথে প্রথম পদক্ষেপ নিলেন নাট্যকার আনন জামান।

দীর্ঘ গবেষণায় তিনি রচনা করেছেন মহানায়ক বঙ্গবন্ধুর জীবনী আশ্রিত উপাখ্যান 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি'। তিনি বাংলার মহানায়ককে তুলে ধরেছেন ইতিহাস আর বাস্তবতার নিরিখে। কড়াল স্রোতস্বিনী নদীর মতো গভীর আবেগ দিয়ে নির্মাণ করেছেন মঞ্চ নাটক -শ্রাবণ ট্র্যাজেডি। হত্যা, ষড়যন্ত্র আর বিশ্বাস ঘাতকতাই এই নাটকের মূল উপজীব্য।

এক দঙ্গল লোক ষড়যন্ত্র করছে, তারা কারা? আর কার সাথেই বা ষড়যন্ত্র করছে? যে মানুষটা ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের মতো প্রশস্ত, সবচেয়ে উঁচু আর কঠিন শিলা পাহাড়ের মতো অটল আর দৃঢ়। যে মানুষটা বাংলার সবগুলো নদীর সমান দীর্ঘ, যে মানুষটা এই জনপদের বৃষ্টিভেজা সবুজ আর শ্যামল ফসলের মতো সজীব। যার প্রাণ বাংলা লোকায়ত গানের মতো দরদী আর আবেগী-তার সাথে যড়যন্ত্র করছে?

বাংলার এই চিহ্নিত বেঈমান, যারা নিজের নেতাকে হত্যা করতে যাদের বিবেক একবারও কেঁপে ওঠেনি, কালের বিচারে সেই অসভ্য ইতর মানুষগুলো আজ নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে। যারা বঙ্গবন্ধুর বুকের লাল রক্তের ধারা বইয়েছে তারই গড়া শ্যামল বাংলায়, তারা কি বিনা বিচারে পার পেয়ে যাবে? অবশ্যই না। ইতিহাসের এই মহানায়ককে হত্যার অপরাধের পিশাচ খুনিদের বিচার করেছে এই বাংলার সাধারণ মানুষ। 'শ্রাবণ ট্র্যাজেডি' সেই মহানায়ক নিয়ে ষড়যন্ত্র, হত্যা আর বিচারের মহাকাব্যিক অাখ্যান। অত্যন্ত দরদ আর পরম মমতা দিয়ে এই মহানায়ককে পরম যত্নে বুনেছেন নবীন এই নাট্যকার।

নাটকের গল্প কি ভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছাবে, তার রীতি ঠিক করেন নাট্যকার। সে ক্ষেত্রে নাট্যকারের নিজস্ব ঢং থাকতে পারে। থাকা উচিতও। তা না হলে সব নাট্যকার একই ধারায়, এই ভাবে গল্প বলে যেতো। শ্রাবণ ট্রাজেডি নাটকের পথম শো দেখে গুণীজনদের দু'একজন বলেছেন, নাটকে কাব্যিক দিকটা একটু কমাতে, যাতে অনেকই বুঝতে পারে। এই কথায় যুক্তি আছে। তবে এই দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে- সব নাটক কি সরল আর সহজ ভাবে উপস্থাপন হয়? হয়েছে আগে? হোক না এইটা তার নিজের রীতি। কৃষক মানুষ যদি সমাজতন্ত্র বুঝতে পারে, লালনের গানের ভেদ খুঁজে বেড়ায়, মারফতি গানের মর্ম অনুধাবন করে মাথা নাড়াতে পারে। তাহলে আনন জামানের এই নাটকটিও সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে।

সৈয়দ শামসুল হকের 'ইর্ষা’, 'নুরুলদিনের সারা জীবন' অথবা সেলিম আল দীনের 'চাকা’, 'কীর্তনখোলা'সহ আরো অনেক নাটকের বর্ণনারীতি আর গল্প বলার ঢং আলাদা আলাদা। কারো সাথে কারো মিলে না। সেখানে একজন নবীন নাট্যকার তার নিজের মতো করে গল্প বলবে বলুক, সংলাপে কারুকাজ করবে, করুক। তাতে কিন্তু নাটকের মান কমবে না বরং নাটকের মান ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছি।

কথা বলছিলাম-শিল্প সাহিত্যে নায়ক নিয়ে, নায়ক না হয়ে ওঠার সংকট নিয়ে। যতদুর মনে পড়ে- সত্তর দশক থেকে বাংলা সাহিত্যে নায়ক খরা চলছে, এই বদ হাওয়া সংস্কৃতির অন্যান্য মাধ্যমেও লেগেছে। সতীনাথ ভাদুড়ীর 'ঢোঁড়াই চরিত মানস’, তারাশংকরের 'হাসুলি বাঁকের উপকথা' ছাড়া অন্য কোন উপন্যাসে নায়ক হয়ে উঠতে দেখেনি অনেকেই। 

গল্পের প্রধান চরিত্র বলতেই কিন্তু নায়ক বুঝি না। সেইতো নায়ক, যে সময়ের দাবি মিটাতে পারে, সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে। যিনি সংগ্রাম করবেন সমাজের মানুষের জন্য, বিপ্লব করবেন সময়ের প্রয়োজনে। নায়কের স্বার্থক রূপ আমরা দেখতে পাবো লেখকের ব্যক্তিগত দক্ষতা আর চেতনায়। পদ্মা নদীর মাঝি'র কুবের কিন্তু সে অর্থে নায়ক হয়ে ওঠতে পারে নাই।

আশির দশক থেকে শুরু, বিশেষ করে নব্বই দশক থেকে সাহিত্যে দেখে আসছি, কতগুলো নীতিহীন, নির্বোধ, দায় দায়িত্বহীন, অপদার্থকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করেছে কেউ কেউ। যাদের না আছে কোন আদর্শ, না আছে কোন চেতনা- শরৎচন্দ্রের 'দেবদাস' আবার হুমায়ূন আহমেদের 'হিমু'। এই চরিত্রগুলো এতো জনপ্রিয়, কিন্তু সত্যিকারের নায়ক না।

এখনকার, এই সময়ের অনেকে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বেকুব আর বিকৃত মানুষদের নিয়ে ট্রোল করে মজা পায়। বিষয়টা এমন যে, ওদের নিয়ে সব সময় কিছু নিয়ে হাসাহাসি করতে হবে, আর হাসাহাসি করাটাই তাদের কাছে সামাজিক দায়িত্ব ও কর্তব্য।

আরও কিছু পাঠক আছে, এরা চলমান পাঠক, তারা শুধু পাঠ করে 'ফেসবুক'। তাদের কাজ হলো ফূর্তি করা, মজা নেওয়া। এইটা আরেকটা রোগ। এর নাম হলো 'চলৎ মেনিয়া'। তারা সমসাময়িক চলমান বিষয় নিয়ে সারাদিন সময় মজা নেয় আর মূল্যবান সময় ব্যয় করে। তারা একটা কিছু পেলেই হলো, তা নিয়ে হাসাহাসি করে, ট্রল করে, রশিকতা করে। 

সম্প্রতি সময়ে কয়েকজন মানুষকে নিয়ে চলৎ মেনিয়ারা মজে ছিল। যে বিষয়গুলোতে তারা মজা নিয়েছে, তাদের মধ্যে মাহফুজুর রহমানের গান, হিরো আলমের অভিনয়, হেলেনা জাহাঙ্গীরের উপস্থাপনা, আর এখন চলছে সিফাত উল্লার ওরফে সেফুদা'র অশ্লীল অঙ্গ-ভঙ্গির কুরুচিপূর্ণ কথাবার্তা।

ভাবতেই অবাক লাগে, মানুষ কাদের নিয়ে পড়ে আছে! কেনো পড়ে আছে? এর উত্তর কি কেউ জানে? অথচ এই সময়ের সেরা মানুষগুলোকে নিয়ে তাদের কোনই আগ্রহ নেই। বলা যেতে পারে, পাটের জিন আবিষ্কারক মাকসুদুল আলমের কথা, পাটের পলিথিন আবিষ্কারক ড. মোবারক আহমদ খানের কথা, এমন আরও কতশত অখ্যাত মানুষ আমাদের সমাজকে পরিবর্তনে ভূমিকা রাখছে, তাদের কথা আমরা জানিই না। অথচ তারাই আমাদের সত্যিকারের নায়ক হতে পারতো-সাহিত্যে, নাটকে, চলচ্চিত্রে তথা গোটা সংস্কৃতিতে।

এখানে পাঠকেরও কাণ্ডজ্ঞান আর রুচিবোধ নিয়ে প্রশ্ন করা যায় কি না ভাবা উচিত। যদিও পাঠককে দোষ দেওয়ার পক্ষে আমি না, তারপরও পাঠকের সচেতনতা আশা করতেই পারি। কারণ একজন পাঠককেই নির্ধারণ করতে হবে, তিনি কি পড়বেন আর কি পড়বেন না। সমাজ পরিবর্তন চাইবেন, কিন্তু সমাজ পরিবর্তনে কোন ভূমিকা রাখবেন না, তাতো হয় না। আকাশ থেকে তো আর সমাজ পরিবর্তন হয় না।

চলমান অনেক অনায়কদের ভীড়ে এই সময়ের তরুণ নাট্যকার আনন জামান মহানায়কের জীবনী আশ্রয়ে লিখেছেন- 'শ্রাবণ ট্রাজেডি'- নিঃসন্দেহে এটি একটি ভালো উদ্যোগ। নাটকের প্রথম শো দেখে খুব একটা মন্তব্য করা ঠিক হবে না। মঞ্চ নাটকটির কারিগরী দিকসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা অন্য কেউ হয়তো করবে, কিন্তু আমার আগ্রহের দিক হলো- নাটকের বিষয়বন্তু। আমরা কি লিখবো, কেনো লিখবো, কি নিয়ে লিখবো-এইটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গত দুই দশকে অনেক লেখা বের হয়েছে- অনেকেই মনে করেন, সে লেখার বেশির ভাগই ব্যক্তি বা গোষ্ঠিকে খুশি করার জন্য, পুরস্কার বাগিয়ে নেওয়ার জন্য অথবা লিখতে হবে, তাই লেখা। গবেষণাধর্মী লেখা খুব কমই হয়েছে। আমরা যদি আমাদের নায়ককে সঠিক ভাবে সাহিত্যমান বজায় রেখে লিখতে না পারি, তাহলে সে লেখা কয়েক বছর পর ইতিহাসের ভাগাড়ে জমা হবে-তখন কিন্তু সেই দায় পাঠক নিবে না।

লেখককে সৎ হতে হয় চিন্তায়, চেতনায় আর ভালোবাসায়। তাহলে গ্রামের অনেক সাধারণ চরিত্রও অসাধারণ হয়ে আসবে লেখকের মাথায়, লেখকের পাতায়, আর রয়ে যাবে ইতিহাসে অমর খাতায়।

লেখক : পরিচালক ও নাট্যকার

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কৃর্তপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি প্রতিদিন/১৯ আগস্ট ২০১৮/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম