শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৯, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৯

আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

ফাতেমা চৌধুরী স্বপ্না
অনলাইন ভার্সন
আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

২০০৭ সালের ২২ মে, এই দিনটিতে হঠাৎ করেই আমার বাবা আব্দুজ জহুর আমাদের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। চার পাঁচদিন পূর্বেই আব্বার সংঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। যেমন ছিলেন তেমন। কোন পরিবর্তন বুঝিনি। বুঝতে পারিনি আব্বার সংগে এই কথাই শেষ কথা হবে। আমি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি, আজকের পর আব্বার ভরাট কন্ঠ আর কখনও শোনা হবে না আমার। দেখা হয়েছিল তারও চার বছর পূর্বে ২০০৩ সালে। 

ফেরার সময় বলেছিলেন, ‌“আমাকে একেবারে শেষ বিদায়ই দিয়ে যাও, আমার সঙ্গে আর হয়তো তোমার দেখা হবে না। আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে। এই পৃথিবীতে আমার আর কিছু দেবার নেই, পাবারও নেই।”

মনে আছে আব্বার এসব কথায় অভিমানে, কষ্টে সে বার ফেরার সময় অনেক কেঁদেছিলাম। আমার কান্না দেখে আব্বা বলেছিলেন, প্রথমবারে যখন আমেরিকায় গেলে তখনও তো এতো কাঁদোনি! 

উনার কথাগুলোই যে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে, তা আর উনাকে বলা হয়নি। আমাদের নিয়ে পুকুর পাড় ধরে ধীর গতিতে গাড়ি চলছিল। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম, আব্বা চলন্ত গাড়ীর দিকে মুখ করে বাসার দরজায় অসহায়ের মতো বসে আছেন।সেই ছিলো শেষ দেখা। শেষ স্মৃতি। সত্যিই আর দেখা হলো না। 

সাত সমুদ্রের এপারে বসবাসরত আমরা দুই ভাই-বোন আব্বাকে শেষ বিদায় জানাবার সুযোগটুকুও পেলাম না। জানিনা নিয়তির নিষ্টুরতায় নাকি আমরা বাবার দুর্ভাগা সন্তান বলে! সেদিনের স্মৃতি আজও সেদিনের মতোই সমান কষ্ট দেয়। শূন্যতা ভর করে মনে।

আমাকে সীমাহীন কষ্টের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভালোলাগা গুলো কোথায় যেনো দূরে চলে যায়। ব্যাথাতুর মন নিয়ে আমি স্মৃতিতে সাঁতার কাটতে থাকি। মনে পড়ে ছুটির দিনের অকারন ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত ছিলাম সেদিন। শপিং মলে নিজের পছন্দের একটা ড্রেস কিনতে লাইনে দাড়িয়েছি মাত্র। এমন সময় ছোট ভাই জুবের ফোন করে জানালো দেশ থেকে জুনেদের কল এসেছে। আব্বা হঠাৎ করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বুকের ভিতরটা আমার মোচর দিয়ে উঠলো। ড্রেস না কিনে লাইন ছেড়ে বের হয়ে আসতে চাইলাম। 

দেশে আব্বা আম্মা ভাই বোন, আত্মীয় স্বজনরা সবাই আছেন। কতবার কতজন অসুস্থ হন, কখনও খবর আসে, কখনও আসে না। চিন্তিত হলেও সে সব খবর শুনে আগেতো কখনও বুকের ভিতর এমন শূন্যতা অনুভব করিনি। আজ এমন লাগছে কেনো! আমার হাজব্যান্ড শান্তনা দিয়ে বললেন, মন খারাপ করো না। নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন। ড্রেসটা কিনে নাও, বাসায় ফিরেই ফোন করে খবর নিও’। 

মনে অস্থিরতা নিয়ে ড্রেস কিনলাম। কিন্তু সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ড্রেস টা আজও রয়ে গেছে। না পেরেছি পরতে, না পেরেছি ফেলতে। ও যেনো আমার সেই বিষাদময় সময়ের সাক্ষী। যেমন করে অনেক আনন্দের সাক্ষী হয়ে আছে ১৯৭৯ সালে সুনামগন্জ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আব্বার কিনে দেয়া জীবনের প্রথম শাড়ীটা। নীল রংগের সেই মসলিন শাড়ীটা অনেক আনন্দের স্মৃতি হয়ে আজও আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যায়, সুখ-স্মৃতির বেদনায় ভাসায়।

সাথে সেদিন ইন্টারন্যাশনাল কলিং কার্ড না থাকায় দেশে ফোনও করতে পারছিলাম না। এখনকার মতো তখনও দেশে ফোন করা এতো সহজ হয়ে উঠেনি। তাড়াহুডো করে গাড়িতে উঠলাম। পথে বাঙ্গালি গ্রোসারী থেকে ফোন কার্ড কিনে বাসায় ঢুকেই দেশে ফোন করলাম। রিং হচ্ছে কিন্তু আম্মা বা কেউ ই ফোন উঠাচ্ছেন না। লাইন কেটে কেটে কয়েকবার ফোন করার পর ছোট বোন রীতা ফোন ধরলো। বললো, আব্বার অবস্থা বেশী ভালো না, জুনেদ আব্বাকে এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে গেছে। 

আব্বার কি হয়েছে জানতে চাইতে না চাইতেই রীতা বললো, ফোনটা একটু ধরে রাখো। আমার মোবাইলে একটা কল এসেছে, দেখি জুনেদের ফোন কি না’। রিসিভার কানে লাগিয়ে রীতার অপেক্ষা করছি, কিন্তু রীতা বা কেউ ই আর ফোন ধরছে না। নিজেকে তখন বড় অসহায় লাগছিলো। এতো দূরে আমি, ফোন ছাড়া কিভাবে খবর জানবো! উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় মনে হচ্ছিলো, যেনো অনন্তকাল ধরে আমি ফোন ধরে বসে আছি আর ওপাশে কেবলি নিরবতা। 

হঠাৎ ওপাশ থেকে অনেক কান্নার শব্দ ভেসে আসলো। কেউ আমাকে জানায়নি, কিন্তু বুঝে গেলাম আব্বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। রিসিভারটা হাত থেকে ছিটকে পড়লো, আমার পৃথিবীটা দোলে উঠলো। জোড় করে নিজেকে বুঝাতে চাইছিলাম, না এ সত্য না। আব্বা এভাবে আমাদের না বলে চলে যেতে পারেন না। নিশ্চয়ই আমার বুঝতে ভূল হয়েছে। কিন্তু না, তা ই ছিলো সত্য। আব্বা চলেই গেছেন। 

আব্বার চলে যাওয়া দেখিনি বলেই, আব্বা আছেন বলে প্রথম প্রথম প্রায়ই আমার ভূল হয়ে যেতো। আম্মার সঙ্গে কথা বলে আব্বার সঙ্গে কথা বলতে চাইতাম, আম্মার কথায় পরক্ষনেই ভূল ভাংতো।

আব্বা মারা গেলেন। আম্মা এবং ভাই বোনদের দেখতে খুব ইচ্ছা হলেও দেশে যেতে মন চাইতো না। বাবা ছাড়া ঘর ভাবলেই আমার কষ্ট হতো। আব্বার মৃত্যূর দশ বছরের মাথায় ২০১৭ সালে দেশে গিয়ে প্রতিটি মুহুর্তে আব্বার শূন্যতা অনুভব করেছি। আম্মার অকৃতিম আদর, স্নেহ, ভাই-বোন এবং তাদের পরিবারের যত্ন, ভালোবাসাও আমাকে সেই শুন্যতা থেকে বের করতে পারেনি। বাবা ছাড়া ঘর আমাকে কেবলি শূন্যতায় ডুবিয়েছে। আব্বা যে সব সময় আমাদের পাশে পাশেই থাকতেন তা কিন্তু নয়।তবুও আমাদের মাথায় পরম নির্ভরতার ছায়া হয়ে তিনি ছিলেন। 

ছোট বেলায় বা দেশে থাকতে আব্বাকে আমরা খুব কমই কাছে পেয়েছি।আমাদের দেখা অন্যদের বাবার মতো আমাদের বাবা সারাক্ষণ আমাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় পাননি।ছোট বেলায় এ নিয়ে খুব মন খারাপ হতো।তারপর বড় হতে হতে এক সময় আমরাও বুঝে গেলাম, আমরাই শুধু আব্বার একমাত্র আপনজন নই, উনার আরও অনেক অনেক আপনজন আছেন। তাদের প্রতিও উনার দায়িত্ববোধ আছে।আস্তে আস্তে এসবে আমরাও অভ্যস্ত হতে থাকলাম।

আমি যতটুকু দেখেছি, বাসায় থাকলেও শুধু আমাদেরই কেনো, উনার নিজের জন্যও কোনো সময় থাকতো না। একমাত্র সকালের নাস্তা ছাড়া খাবার, গোসল কোন কিছুই উনার সময় মতো করা হতো না। যত রাত করেই ঘুমাতেন না কেনো, অনেক ভোরেই আব্বা জেগে উঠতেন। রাত করে ঘুমানো আমার চিরকালের অভ্যাস। তাই ভোরে আমার অন্য ভাই বোনকে পড়ার জন্য ডেকে তুললেও আমাকে কখনও জাগাতেন না। সকালে পড়বো বলে আমিও কোনো পড়া জমিয়ে রাখতাম না।আব্বা আম্মার স্নেহ ছায়ায় এভাবেই কাটছিলো সময়। আব্বা সব সময় আমাদের  খেয়াল রাখতে পারতেন না, এসব খেয়াল আম্মাকেই রাখতে হতো। আব্বার মা, সংসার, সন্তান, সবই ছিলো আম্মার জিম্মায়।এসব নিয়ে আম্মার মুখে কখনও কোনো বিরক্তির রেখা দেখিনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

বিডি প্রতিদিন/০৭ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা
আজ ও আগামীকাল কাস্টম হাউজ খোলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন ফের গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা