শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৯, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৯

আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

ফাতেমা চৌধুরী স্বপ্না
অনলাইন ভার্সন
আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

২০০৭ সালের ২২ মে, এই দিনটিতে হঠাৎ করেই আমার বাবা আব্দুজ জহুর আমাদের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। চার পাঁচদিন পূর্বেই আব্বার সংঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। যেমন ছিলেন তেমন। কোন পরিবর্তন বুঝিনি। বুঝতে পারিনি আব্বার সংগে এই কথাই শেষ কথা হবে। আমি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি, আজকের পর আব্বার ভরাট কন্ঠ আর কখনও শোনা হবে না আমার। দেখা হয়েছিল তারও চার বছর পূর্বে ২০০৩ সালে। 

ফেরার সময় বলেছিলেন, ‌“আমাকে একেবারে শেষ বিদায়ই দিয়ে যাও, আমার সঙ্গে আর হয়তো তোমার দেখা হবে না। আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে। এই পৃথিবীতে আমার আর কিছু দেবার নেই, পাবারও নেই।”

মনে আছে আব্বার এসব কথায় অভিমানে, কষ্টে সে বার ফেরার সময় অনেক কেঁদেছিলাম। আমার কান্না দেখে আব্বা বলেছিলেন, প্রথমবারে যখন আমেরিকায় গেলে তখনও তো এতো কাঁদোনি! 

উনার কথাগুলোই যে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে, তা আর উনাকে বলা হয়নি। আমাদের নিয়ে পুকুর পাড় ধরে ধীর গতিতে গাড়ি চলছিল। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম, আব্বা চলন্ত গাড়ীর দিকে মুখ করে বাসার দরজায় অসহায়ের মতো বসে আছেন।সেই ছিলো শেষ দেখা। শেষ স্মৃতি। সত্যিই আর দেখা হলো না। 

সাত সমুদ্রের এপারে বসবাসরত আমরা দুই ভাই-বোন আব্বাকে শেষ বিদায় জানাবার সুযোগটুকুও পেলাম না। জানিনা নিয়তির নিষ্টুরতায় নাকি আমরা বাবার দুর্ভাগা সন্তান বলে! সেদিনের স্মৃতি আজও সেদিনের মতোই সমান কষ্ট দেয়। শূন্যতা ভর করে মনে।

আমাকে সীমাহীন কষ্টের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভালোলাগা গুলো কোথায় যেনো দূরে চলে যায়। ব্যাথাতুর মন নিয়ে আমি স্মৃতিতে সাঁতার কাটতে থাকি। মনে পড়ে ছুটির দিনের অকারন ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত ছিলাম সেদিন। শপিং মলে নিজের পছন্দের একটা ড্রেস কিনতে লাইনে দাড়িয়েছি মাত্র। এমন সময় ছোট ভাই জুবের ফোন করে জানালো দেশ থেকে জুনেদের কল এসেছে। আব্বা হঠাৎ করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বুকের ভিতরটা আমার মোচর দিয়ে উঠলো। ড্রেস না কিনে লাইন ছেড়ে বের হয়ে আসতে চাইলাম। 

দেশে আব্বা আম্মা ভাই বোন, আত্মীয় স্বজনরা সবাই আছেন। কতবার কতজন অসুস্থ হন, কখনও খবর আসে, কখনও আসে না। চিন্তিত হলেও সে সব খবর শুনে আগেতো কখনও বুকের ভিতর এমন শূন্যতা অনুভব করিনি। আজ এমন লাগছে কেনো! আমার হাজব্যান্ড শান্তনা দিয়ে বললেন, মন খারাপ করো না। নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন। ড্রেসটা কিনে নাও, বাসায় ফিরেই ফোন করে খবর নিও’। 

মনে অস্থিরতা নিয়ে ড্রেস কিনলাম। কিন্তু সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ড্রেস টা আজও রয়ে গেছে। না পেরেছি পরতে, না পেরেছি ফেলতে। ও যেনো আমার সেই বিষাদময় সময়ের সাক্ষী। যেমন করে অনেক আনন্দের সাক্ষী হয়ে আছে ১৯৭৯ সালে সুনামগন্জ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আব্বার কিনে দেয়া জীবনের প্রথম শাড়ীটা। নীল রংগের সেই মসলিন শাড়ীটা অনেক আনন্দের স্মৃতি হয়ে আজও আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যায়, সুখ-স্মৃতির বেদনায় ভাসায়।

সাথে সেদিন ইন্টারন্যাশনাল কলিং কার্ড না থাকায় দেশে ফোনও করতে পারছিলাম না। এখনকার মতো তখনও দেশে ফোন করা এতো সহজ হয়ে উঠেনি। তাড়াহুডো করে গাড়িতে উঠলাম। পথে বাঙ্গালি গ্রোসারী থেকে ফোন কার্ড কিনে বাসায় ঢুকেই দেশে ফোন করলাম। রিং হচ্ছে কিন্তু আম্মা বা কেউ ই ফোন উঠাচ্ছেন না। লাইন কেটে কেটে কয়েকবার ফোন করার পর ছোট বোন রীতা ফোন ধরলো। বললো, আব্বার অবস্থা বেশী ভালো না, জুনেদ আব্বাকে এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে গেছে। 

আব্বার কি হয়েছে জানতে চাইতে না চাইতেই রীতা বললো, ফোনটা একটু ধরে রাখো। আমার মোবাইলে একটা কল এসেছে, দেখি জুনেদের ফোন কি না’। রিসিভার কানে লাগিয়ে রীতার অপেক্ষা করছি, কিন্তু রীতা বা কেউ ই আর ফোন ধরছে না। নিজেকে তখন বড় অসহায় লাগছিলো। এতো দূরে আমি, ফোন ছাড়া কিভাবে খবর জানবো! উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় মনে হচ্ছিলো, যেনো অনন্তকাল ধরে আমি ফোন ধরে বসে আছি আর ওপাশে কেবলি নিরবতা। 

হঠাৎ ওপাশ থেকে অনেক কান্নার শব্দ ভেসে আসলো। কেউ আমাকে জানায়নি, কিন্তু বুঝে গেলাম আব্বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। রিসিভারটা হাত থেকে ছিটকে পড়লো, আমার পৃথিবীটা দোলে উঠলো। জোড় করে নিজেকে বুঝাতে চাইছিলাম, না এ সত্য না। আব্বা এভাবে আমাদের না বলে চলে যেতে পারেন না। নিশ্চয়ই আমার বুঝতে ভূল হয়েছে। কিন্তু না, তা ই ছিলো সত্য। আব্বা চলেই গেছেন। 

আব্বার চলে যাওয়া দেখিনি বলেই, আব্বা আছেন বলে প্রথম প্রথম প্রায়ই আমার ভূল হয়ে যেতো। আম্মার সঙ্গে কথা বলে আব্বার সঙ্গে কথা বলতে চাইতাম, আম্মার কথায় পরক্ষনেই ভূল ভাংতো।

আব্বা মারা গেলেন। আম্মা এবং ভাই বোনদের দেখতে খুব ইচ্ছা হলেও দেশে যেতে মন চাইতো না। বাবা ছাড়া ঘর ভাবলেই আমার কষ্ট হতো। আব্বার মৃত্যূর দশ বছরের মাথায় ২০১৭ সালে দেশে গিয়ে প্রতিটি মুহুর্তে আব্বার শূন্যতা অনুভব করেছি। আম্মার অকৃতিম আদর, স্নেহ, ভাই-বোন এবং তাদের পরিবারের যত্ন, ভালোবাসাও আমাকে সেই শুন্যতা থেকে বের করতে পারেনি। বাবা ছাড়া ঘর আমাকে কেবলি শূন্যতায় ডুবিয়েছে। আব্বা যে সব সময় আমাদের পাশে পাশেই থাকতেন তা কিন্তু নয়।তবুও আমাদের মাথায় পরম নির্ভরতার ছায়া হয়ে তিনি ছিলেন। 

ছোট বেলায় বা দেশে থাকতে আব্বাকে আমরা খুব কমই কাছে পেয়েছি।আমাদের দেখা অন্যদের বাবার মতো আমাদের বাবা সারাক্ষণ আমাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় পাননি।ছোট বেলায় এ নিয়ে খুব মন খারাপ হতো।তারপর বড় হতে হতে এক সময় আমরাও বুঝে গেলাম, আমরাই শুধু আব্বার একমাত্র আপনজন নই, উনার আরও অনেক অনেক আপনজন আছেন। তাদের প্রতিও উনার দায়িত্ববোধ আছে।আস্তে আস্তে এসবে আমরাও অভ্যস্ত হতে থাকলাম।

আমি যতটুকু দেখেছি, বাসায় থাকলেও শুধু আমাদেরই কেনো, উনার নিজের জন্যও কোনো সময় থাকতো না। একমাত্র সকালের নাস্তা ছাড়া খাবার, গোসল কোন কিছুই উনার সময় মতো করা হতো না। যত রাত করেই ঘুমাতেন না কেনো, অনেক ভোরেই আব্বা জেগে উঠতেন। রাত করে ঘুমানো আমার চিরকালের অভ্যাস। তাই ভোরে আমার অন্য ভাই বোনকে পড়ার জন্য ডেকে তুললেও আমাকে কখনও জাগাতেন না। সকালে পড়বো বলে আমিও কোনো পড়া জমিয়ে রাখতাম না।আব্বা আম্মার স্নেহ ছায়ায় এভাবেই কাটছিলো সময়। আব্বা সব সময় আমাদের  খেয়াল রাখতে পারতেন না, এসব খেয়াল আম্মাকেই রাখতে হতো। আব্বার মা, সংসার, সন্তান, সবই ছিলো আম্মার জিম্মায়।এসব নিয়ে আম্মার মুখে কখনও কোনো বিরক্তির রেখা দেখিনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

বিডি প্রতিদিন/০৭ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা