শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৯, রবিবার, ০৭ এপ্রিল, ২০১৯

আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

ফাতেমা চৌধুরী স্বপ্না
অনলাইন ভার্সন
আমার আব্বা আব্দুজ জহুর এমপি

২০০৭ সালের ২২ মে, এই দিনটিতে হঠাৎ করেই আমার বাবা আব্দুজ জহুর আমাদের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন। চার পাঁচদিন পূর্বেই আব্বার সংঙ্গে ফোনে কথা বলেছিলাম। যেমন ছিলেন তেমন। কোন পরিবর্তন বুঝিনি। বুঝতে পারিনি আব্বার সংগে এই কথাই শেষ কথা হবে। আমি ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারিনি, আজকের পর আব্বার ভরাট কন্ঠ আর কখনও শোনা হবে না আমার। দেখা হয়েছিল তারও চার বছর পূর্বে ২০০৩ সালে। 

ফেরার সময় বলেছিলেন, ‌“আমাকে একেবারে শেষ বিদায়ই দিয়ে যাও, আমার সঙ্গে আর হয়তো তোমার দেখা হবে না। আমার সময় ফুরিয়ে এসেছে। এই পৃথিবীতে আমার আর কিছু দেবার নেই, পাবারও নেই।”

মনে আছে আব্বার এসব কথায় অভিমানে, কষ্টে সে বার ফেরার সময় অনেক কেঁদেছিলাম। আমার কান্না দেখে আব্বা বলেছিলেন, প্রথমবারে যখন আমেরিকায় গেলে তখনও তো এতো কাঁদোনি! 

উনার কথাগুলোই যে আমাকে কষ্ট দিচ্ছে, তা আর উনাকে বলা হয়নি। আমাদের নিয়ে পুকুর পাড় ধরে ধীর গতিতে গাড়ি চলছিল। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম, আব্বা চলন্ত গাড়ীর দিকে মুখ করে বাসার দরজায় অসহায়ের মতো বসে আছেন।সেই ছিলো শেষ দেখা। শেষ স্মৃতি। সত্যিই আর দেখা হলো না। 

সাত সমুদ্রের এপারে বসবাসরত আমরা দুই ভাই-বোন আব্বাকে শেষ বিদায় জানাবার সুযোগটুকুও পেলাম না। জানিনা নিয়তির নিষ্টুরতায় নাকি আমরা বাবার দুর্ভাগা সন্তান বলে! সেদিনের স্মৃতি আজও সেদিনের মতোই সমান কষ্ট দেয়। শূন্যতা ভর করে মনে।

আমাকে সীমাহীন কষ্টের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে ভালোলাগা গুলো কোথায় যেনো দূরে চলে যায়। ব্যাথাতুর মন নিয়ে আমি স্মৃতিতে সাঁতার কাটতে থাকি। মনে পড়ে ছুটির দিনের অকারন ঘোরাঘুরিতে ব্যস্ত ছিলাম সেদিন। শপিং মলে নিজের পছন্দের একটা ড্রেস কিনতে লাইনে দাড়িয়েছি মাত্র। এমন সময় ছোট ভাই জুবের ফোন করে জানালো দেশ থেকে জুনেদের কল এসেছে। আব্বা হঠাৎ করে খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বুকের ভিতরটা আমার মোচর দিয়ে উঠলো। ড্রেস না কিনে লাইন ছেড়ে বের হয়ে আসতে চাইলাম। 

দেশে আব্বা আম্মা ভাই বোন, আত্মীয় স্বজনরা সবাই আছেন। কতবার কতজন অসুস্থ হন, কখনও খবর আসে, কখনও আসে না। চিন্তিত হলেও সে সব খবর শুনে আগেতো কখনও বুকের ভিতর এমন শূন্যতা অনুভব করিনি। আজ এমন লাগছে কেনো! আমার হাজব্যান্ড শান্তনা দিয়ে বললেন, মন খারাপ করো না। নিশ্চয়ই সুস্থ হয়ে উঠবেন। ড্রেসটা কিনে নাও, বাসায় ফিরেই ফোন করে খবর নিও’। 

মনে অস্থিরতা নিয়ে ড্রেস কিনলাম। কিন্তু সেই সময়ের সাক্ষী হয়ে ড্রেস টা আজও রয়ে গেছে। না পেরেছি পরতে, না পেরেছি ফেলতে। ও যেনো আমার সেই বিষাদময় সময়ের সাক্ষী। যেমন করে অনেক আনন্দের সাক্ষী হয়ে আছে ১৯৭৯ সালে সুনামগন্জ কলেজে ভর্তি হওয়ার পর আব্বার কিনে দেয়া জীবনের প্রথম শাড়ীটা। নীল রংগের সেই মসলিন শাড়ীটা অনেক আনন্দের স্মৃতি হয়ে আজও আমাকে সেই সময়ে নিয়ে যায়, সুখ-স্মৃতির বেদনায় ভাসায়।

সাথে সেদিন ইন্টারন্যাশনাল কলিং কার্ড না থাকায় দেশে ফোনও করতে পারছিলাম না। এখনকার মতো তখনও দেশে ফোন করা এতো সহজ হয়ে উঠেনি। তাড়াহুডো করে গাড়িতে উঠলাম। পথে বাঙ্গালি গ্রোসারী থেকে ফোন কার্ড কিনে বাসায় ঢুকেই দেশে ফোন করলাম। রিং হচ্ছে কিন্তু আম্মা বা কেউ ই ফোন উঠাচ্ছেন না। লাইন কেটে কেটে কয়েকবার ফোন করার পর ছোট বোন রীতা ফোন ধরলো। বললো, আব্বার অবস্থা বেশী ভালো না, জুনেদ আব্বাকে এ্যাম্বুলেন্সে সিলেট ওসমানী মেডিকেলে নিয়ে গেছে। 

আব্বার কি হয়েছে জানতে চাইতে না চাইতেই রীতা বললো, ফোনটা একটু ধরে রাখো। আমার মোবাইলে একটা কল এসেছে, দেখি জুনেদের ফোন কি না’। রিসিভার কানে লাগিয়ে রীতার অপেক্ষা করছি, কিন্তু রীতা বা কেউ ই আর ফোন ধরছে না। নিজেকে তখন বড় অসহায় লাগছিলো। এতো দূরে আমি, ফোন ছাড়া কিভাবে খবর জানবো! উদ্বেগ, উৎকন্ঠায় মনে হচ্ছিলো, যেনো অনন্তকাল ধরে আমি ফোন ধরে বসে আছি আর ওপাশে কেবলি নিরবতা। 

হঠাৎ ওপাশ থেকে অনেক কান্নার শব্দ ভেসে আসলো। কেউ আমাকে জানায়নি, কিন্তু বুঝে গেলাম আব্বা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। রিসিভারটা হাত থেকে ছিটকে পড়লো, আমার পৃথিবীটা দোলে উঠলো। জোড় করে নিজেকে বুঝাতে চাইছিলাম, না এ সত্য না। আব্বা এভাবে আমাদের না বলে চলে যেতে পারেন না। নিশ্চয়ই আমার বুঝতে ভূল হয়েছে। কিন্তু না, তা ই ছিলো সত্য। আব্বা চলেই গেছেন। 

আব্বার চলে যাওয়া দেখিনি বলেই, আব্বা আছেন বলে প্রথম প্রথম প্রায়ই আমার ভূল হয়ে যেতো। আম্মার সঙ্গে কথা বলে আব্বার সঙ্গে কথা বলতে চাইতাম, আম্মার কথায় পরক্ষনেই ভূল ভাংতো।

আব্বা মারা গেলেন। আম্মা এবং ভাই বোনদের দেখতে খুব ইচ্ছা হলেও দেশে যেতে মন চাইতো না। বাবা ছাড়া ঘর ভাবলেই আমার কষ্ট হতো। আব্বার মৃত্যূর দশ বছরের মাথায় ২০১৭ সালে দেশে গিয়ে প্রতিটি মুহুর্তে আব্বার শূন্যতা অনুভব করেছি। আম্মার অকৃতিম আদর, স্নেহ, ভাই-বোন এবং তাদের পরিবারের যত্ন, ভালোবাসাও আমাকে সেই শুন্যতা থেকে বের করতে পারেনি। বাবা ছাড়া ঘর আমাকে কেবলি শূন্যতায় ডুবিয়েছে। আব্বা যে সব সময় আমাদের পাশে পাশেই থাকতেন তা কিন্তু নয়।তবুও আমাদের মাথায় পরম নির্ভরতার ছায়া হয়ে তিনি ছিলেন। 

ছোট বেলায় বা দেশে থাকতে আব্বাকে আমরা খুব কমই কাছে পেয়েছি।আমাদের দেখা অন্যদের বাবার মতো আমাদের বাবা সারাক্ষণ আমাদের নিয়ে ব্যস্ত থাকার সময় পাননি।ছোট বেলায় এ নিয়ে খুব মন খারাপ হতো।তারপর বড় হতে হতে এক সময় আমরাও বুঝে গেলাম, আমরাই শুধু আব্বার একমাত্র আপনজন নই, উনার আরও অনেক অনেক আপনজন আছেন। তাদের প্রতিও উনার দায়িত্ববোধ আছে।আস্তে আস্তে এসবে আমরাও অভ্যস্ত হতে থাকলাম।

আমি যতটুকু দেখেছি, বাসায় থাকলেও শুধু আমাদেরই কেনো, উনার নিজের জন্যও কোনো সময় থাকতো না। একমাত্র সকালের নাস্তা ছাড়া খাবার, গোসল কোন কিছুই উনার সময় মতো করা হতো না। যত রাত করেই ঘুমাতেন না কেনো, অনেক ভোরেই আব্বা জেগে উঠতেন। রাত করে ঘুমানো আমার চিরকালের অভ্যাস। তাই ভোরে আমার অন্য ভাই বোনকে পড়ার জন্য ডেকে তুললেও আমাকে কখনও জাগাতেন না। সকালে পড়বো বলে আমিও কোনো পড়া জমিয়ে রাখতাম না।আব্বা আম্মার স্নেহ ছায়ায় এভাবেই কাটছিলো সময়। আব্বা সব সময় আমাদের  খেয়াল রাখতে পারতেন না, এসব খেয়াল আম্মাকেই রাখতে হতো। আব্বার মা, সংসার, সন্তান, সবই ছিলো আম্মার জিম্মায়।এসব নিয়ে আম্মার মুখে কখনও কোনো বিরক্তির রেখা দেখিনি।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী।

বিডি প্রতিদিন/০৭ এপ্রিল ২০১৯/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন