প্রশ্নকর্তা : বলেন, আপনি কেন এই চাকরি করতে চান?
প্রার্থী : গার্লফ্রেন্ডের বিয়ে ঠেকাতে।
প্রশ্নকর্তা : মানে কি?প্রার্থী : স্যার, আগের গার্লফ্রেন্ডের যখন বিয়ে হয় তখন গেছিলাম বিয়ে আটকাতে। বলে দিয়েছিল, বড় পজিশনে চাকরি পেলে বিয়ে বন্ধ করতাম।
প্রশ্নকর্তা : তার তো বিয়ে হয়ে গেছে, এখন আর কি দরকার।
প্রার্থী : কি বলেন স্যার! নতুন গার্লফ্রেন্ড আছে না?
প্রশ্নকর্তা : খাইছে! আপনি কি মনে করেন আপনি এই পদের জন্য যোগ্য?
প্রার্থী : নিজেকে অযোগ্য বললে আপনি কি আর আমাকে যোগ্য বলবেন? নিজের ঢোল নিজেই যদি না পিটাই, আরেকজন এসে আমার ঢোল পেটাবে কেন? প্রার্থীই তো আমি একজন।
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে কে বলছে প্রার্থী একজন? বাইরে তো অনেক লোক আছে।
প্রার্থী : না স্যার। আমি আমার প্রেমিকাকে বিয়ের জন্য প্রার্থীর কথা বলছিলাম।
প্রশ্নকর্তা : আচ্ছা বাদ দেন। আপনার কী হওয়ার ইচ্ছা।
প্রার্থী : স্যার, বলতে লজ্জা লাগছে।
প্রশ্নকর্তা : ফাইজলামি করেন?
প্রার্থী : না স্যার, নিজের বিয়ের প্রস্তাব নিজে কীভাবে দেই?
প্রশ্নকর্তা : মানে কী?
প্রার্থী : স্যার, আমি আপনার মেয়েকে লাভ করি।
প্রশ্নকর্তা জ্ঞান হারালেন।
লেখা : মাহবুব নাহিদ
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়