এক বন্ধু আরেক বন্ধুকে বলল, তুই মেয়েদের ব্যাপারে কীভাবে জানবি? তুই তো বিয়েই করিসনি।
দ্বিতীয় বন্ধু : কী যে বলিস! মেয়েদের ব্যাপারে জানি বলেই তো বিয়ে করিনি!
ট বল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভিতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ।
অশরীরী : বল্টু।
বল্টু : কে? কে কথা বলে?
অশরীরী : ভয় পেও না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
বল্টু : পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও। যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।
অশরীরী : এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
বল্টু : তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
অশরীরী : ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে, ভাই?
ট রিচেলের ভীষণ ভুলোমন। ছাতা কিনতে না কিনতে সেটা হারিয়ে ফেলে। জন্মদিনে বন্ধুরা তাকে একটি ছাতা উপহার দিল। ছাতাটির হাতলে সে একটি ধাতব নোটিস সেঁটে দিল :
‘এই ছাতা কেউ খুঁজে পেলে ফেরত দেওয়ার প্রয়োজন নেই। এর পরিবর্তে নিম্নোক্ত ঠিকানায় ৫০ ডলার পাঠিয়ে দিলে বাধিত হব।’
এক সপ্তাহের মধ্যে রিচেল এই ছাতাটাও হারিয়ে ফেলল। পরবর্তী ছয় মাসে তার ঠিকানায় এলো সাকুল্যে ৫০০ ডলার!
ট এক লোক মশার যন্ত্রণায় অস্থির হয়ে মশারি খাটিয়ে ভিতরে গিয়ে বসল। তারপরও কীভাবে যেন মশারির ভিতর মশা ঢুকে যায়। পরের দিন লোকটা মশারির ভিতর একটা লেপ দিয়ে পুরো শরীরটা ঢেকে শুয়ে পড়ল। যাতে করে আর তাকে মশা কামড়াতে না পারে। লেপের ভিতর হঠাৎ করে একটা জোনাকি পোকাকে দেখে লোকটা চিৎকার করে বলে উঠল, ‘বাবারে! বাবা, মশা তো আমাকে টর্চ লাইট দিয়া খুঁজতাছে!’
-সংগ্রহ : খালিদ আহসান, রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ।