► পার্কে বসে আছেন স্বামী-স্ত্রী। গাছের আড়াল থেকে ভেসে এলো প্রেমিক-প্রেমিকার কণ্ঠস্বর। প্রথমে মৃদু, তারপর জোরে আবেগময় আলাপ। স্বামীকে স্ত্রী বললেন, ‘দ্যাখো, ওরা যেভাবে আলাপ করছে, মনে হয় কিছুক্ষণের মধ্যে ছেলেটা বিয়ের প্রস্তাব করে বসবে। তুমি একটু কেশে সাবধান করে দাও।’
রেগে স্বামী উত্তর দিলেন, ‘তোমার কাছে যখন প্রস্তাব করেছিলাম তখন আমাকে কেশে কি কেউ সাবধান করেছিল?’
► এক বন্ধু তার বান্ধবীর জন্মদিনের উপহার হিসেবে ১০ হাজার টাকার একটি চেক দেবে। অন্য বন্ধু দেখল চেকের নিচে বন্ধুর কোনো স্বাক্ষর নেই!
: কী ব্যাপার, ১০ হাজার টাকার চেক দিচ্ছিস অথচ চেকের নিচে কোনো স্বাক্ষর নেই কেন?
: আরে, বুঝলি না। ওকে সারপ্রাইজ দেব বলে স্বাক্ষর করিনি। স্বাক্ষর করলে তো আমাকে চিনেই ফেলবে!
► এক পাওনাদার এলো দেনাদারের কাছে।
: গত বছরে আমার কাছে ধার নেওয়া ৫ হাজার টাকা এখনো ফেরত দিলে না যে!
: এই যে, আমার ধারের খাতাটা দেখ। একজন আমার কাছে পায় ১ হাজার, আরেকজন ২ হাজার, তৃতীয়জন ৩ হাজার টাকা... সিরিয়ালে তোমার নম্বর ১৭। অতএব, হয় তোমার লাইন আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করো নয়তো আরও কিছু টাকা ধার দিয়ে সিরিয়াল নম্বরটা এগিয়ে নাও।
►
বক্তা : আপনি একা ধৈর্য ধরে এতক্ষণ আমার বক্তৃতা শুনেছেন সে জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
শ্রোতা : আমাকে ধন্যবাদ দিতে হবে না। আপনার পরে আমিই শেষ বক্তা। দয়া করে আপনি যাবেন না।
►
প্রথম বন্ধু : দোস্ত, আমরা একটা ফুটবল ক্লাব করছি। আমাদের ক্লাবের সদস্য হবি?
দ্বিতীয় বন্ধু : হতাম, কিন্তু আমি তো দোস্ত ফুটবলের ‘ফ’ও জানি না!
প্রথম বন্ধু : আরে, তাতে কোনো সমস্যা নেই। আমাদের তো একটা রেফারিও দরকার।
-সংগ্রহ : হাসানুর রহমান ইমন, বাঘমারা রাজশাহী