শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০১৫

প্রবন্ধ

বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

ড. আবদুল ওয়াহাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকবি। তার কবিতার সংখ্যাও সবার উপরে। সাহিত্যের অন্যসব শাখা থেকে কবিতা রচনার প্রতিই তার মনোযোগ ছিল সর্বাধিক। সর্বদাই তিনি ছিলেন কবিতা রচনায় আত্মমগ্ন। তার অন্তর ছিল মানবিকতাবোধে তাড়িত। মানবিকতাজাত আত্মপ্রেরণা তার মনে ঝড় তুলত। কবিতা না লিখলে যেন তার পেটের ভাত মজবে না এরকমটি মনে করা যায়। তার মতো আত্মনিষ্ঠ-মৃন্ময়ী কবি খুবই বিরল। তার কবিতার ধ্বনিসুষমা, অনুভূতির সততা ও চিত্রকল্পে অনুপুঙ্খতা এমনভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে একবার পাঠের পর বহুক্ষণ ধরে পাঠককে তা আবিষ্ট করে রাখে। অনুভূতি, চিত্রকল্প, উপমা, উৎপ্রেক্ষা এবং সেই সঙ্গে কবিতার সংগীতধর্মিতা সৃষ্টির অনন্য কৌশল সাহিত্য রচনার সূচনাকাল থেকেই দেখা দিয়েছিল। শেষ বেলায় তা আরও পরিপক্ব হয়েছিল। রবীন্দ্র চেতনায় প্রকৃতি ও মানুষ একে অপরের পরিপূরক। প্রকৃতির সন্তান মানুষ, আর এই মানুষের প্রতি তার সহানুভূতি ছিল অপরিসীম। তিনি মানুষকে যেমন ভালোবেসেছেন তেমনি প্রকৃতিকেও। এই ভালোবাসাবাসীর অনন্য প্রকাশ তার প্রথম যৌবনের প্রকাশ 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতাটি। এটি তিনি রচনা করেন ২২ বছর বয়সে- যেটি 'কড়ি ও কোমল' কাব্যে প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে। ধ্বনিমাধুর্য, প্রগাঢ়তা এবং চিত্রকল্পের দুঃসাহসিকতা কবিতাটিকে অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। মাটি ও মানুষ কবি-সাহিত্যিক-সমাজচিন্তকদের কাছে মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো এমন কবি কমই মিলবে যিনি এত প্রচণ্ড আবেগ ও আত্মিকতার সঙ্গে মানুষকে এবং প্রকৃতি বা মাটিকে ভালোবেসেছিলেন। বিশেষ করে তিনি দেখেছিলেন গ্রামীণ জীবনে কৃষকদের হালচাষ-ভূমিকর্ষণ, খেত নিড়ানো, ধান-পাট কাটার দৃশ্য, আর তিনি অবগাহন করেছিলেন বর্ষা ঋতুর সৌন্দর্য। কৃষকের চাষ-বাস-ধান-পাট কাটার পাশাপাশি ঘন কালো মেঘ, মায়া বিছানো সন্ধ্যাকাল, নদীর স্রোত, নদীর ঘাটে ছেলেমেয়েদের কলকাকলি, পালতোলা, দাঁড় বাওয়া নৌকার ঝাঁক দেখে তিনি আবেগাপ্লুত হতেন। শরৎ-হেমন্ত-শীত-বসন্ত সব ঋতুর সৌন্দর্যেই তিনি মুগ্ধ। গ্রীষ্মকে তিনি চিত্রিত করেছেন নবজীবনের প্রেরণারূপে। শুধু প্রকৃতি নয়, এই প্রকৃতিতে বসবাসকারী মানুষকে তিনি গভীরভাবে ভালোবেসেছিলেন। তার অসংখ্য কবিতা ও গানে মানুষের প্রতি প্রাণ নিংড়ানো ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে গেছেন।

রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতিজাত কবি। কবিতা তার প্রাণ ও মান। মনের সব কথা বলা শক্ত। কিন্তু কবিতার ভাষায় বহু কঠিন কথা, ন্যায়নীতির কথা, মূল্যবোধের কথা তির্যকভাবে বলতে পেরেছেন। তার এসব বক্তব্যে সমাজকে জাগিয়ে তোলার প্রয়াস লক্ষণীয়। অন্যায়-অবিচার, দুঃশাসন- এসব অবলোকন করে কবি সেই অন্যায়ের মূলে আঘাত হানার আহ্বান রাখছেন। 'কড়ি ও কোমল' (১৮৮৬) কাব্যের 'প্রাণ' কবিতায় কবি ব্যক্ত করেছেন অসীম জীবনপ্রীতি :

'মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,

মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।

এই সূর্যকরে এই পুষ্পিত কাননে

জীবন্ত হৃদয়-মাঝে যদি স্থান পাই।'

কবি বোধের কাছে পৃথিবী সুন্দর, পৃথিবীর মানুষ সুন্দর; কাজেই এই সুন্দর মানুষ-ভুবন ছেড়ে যেতে চান না। মানুষের কাছে তিনি চিরজীবী হতে চান। এ কাব্যের মঙ্গলসংগীত শীর্ষক কবিতায় অহংকার ত্যাগ করার বাসনা ব্যক্ত করেছেন, আরও বাসনা করেছেন হিংসা-দ্বেষ ত্যাগ করার।

আত্ম অহমিকা থেকে কবি মুক্তি পেতে চান দ্বিধাহীন চিত্তে। সোনার তরী (১৮৯৪) কাব্যে এসে কবির মানবপ্রীতি নতুন মাত্রা পায়। এই কাব্যে মানুষের প্রতি অপরিমাণ ভালোবাসার ইঙ্গিত ব্যক্ত হয়েছে। এ পর্যায়ে কবি বাংলাদেশের বৃহত্তর জনজীবনের প্রতি আকৃষ্ট হন। সোনার তরীর যুগেই কবির কাব্য চেতনায় জীবনদেবতা তত্ত্বের উন্মেষ ঘটে। কবির অনুধ্যানে জীবনদেবতা এক মহতী প্রেরণার নাম। কবিকে মানবিকতার পথে, শিল্প সৃষ্টির পথে চালিত করে এই জীবনদেবতা। কবির কাছে সত্য ও সুন্দরের এক শিল্পগত প্রেরণা ও মানবকল্যাণের আহ্বান সৃষ্টিকারী এক শক্তির আধার এই জীবনদেবতা। অহং মুক্ত আত্মার জীবন ভাবনা এই জীবনদেবতা।

মাটির মানুষ আর স্রষ্টাকে রবীন্দ্রনাথ এক বিশেষ মূল্যবোধ দ্বারা নির্মাণ করেছেন। তার কাছে মানবজীবন শাশ্বত মূল্যবোধ দ্বারা উচ্চকিত। তার জীবন দর্শনে রয়েছে সীমাহীন মানবপ্রীতি। কবি শ্রমজীবী সাধারণ মানুষ ও বাংলার চিরবঞ্চিত সংগ্রামশীল কৃষককে দেখেছিলেন অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে। বস্তুত খেটে খাওয়া মানুষের সারল্য, সত্যনিষ্ঠা, মহানুভবতা ও কর্তব্যপরায়ণতার মতো মানবিক গুণাবলি কবিকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট ও অভিভূত করেছিল। এরকম একটি ঘটনা উল্লেখ করে কবি শিলাইদহ ১৪ আগস্ট ১৮৮৫-এ একটি পত্র লেখেন। এবং এই স্মৃতিকেই ভিত্তি করে কবিতা রচনা করেন।

রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ ৬৫ বছর সাহিত্য সাধনা করেছেন। এর মধ্যে তার রচনায় আঙ্গিকগত ও বিষয়বস্তুগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। মানসী'তে (১৮৯০) ছিলেন তিনি মরমিভাবাপন্ন। সমাজচিন্তা, ধর্মচিন্তায় তার ছিল দোদুল্যমান অবস্থা। সোনার তরীতে তিনি একেবারে মাটির পৃথিবীতে অবতরণ করেন। ১৮৯১ সাল থেকে পূর্ব বাংলায় বাউল পরিমণ্ডলে ও দুঃখজর্জর কৃষককুলের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মেশার ফলে তার সৃষ্টিকর্মে ও জীবনবোধে মানবিকতাবাদী চেতনা প্রগাঢ়তা লাভ করে। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি মানবিকতাবাদী চেতনাজাত সেই প্রগাঢ় উপলব্ধিরই একটি ফসল।

রবীন্দ্রনাথের ধর্ম-দর্শন ও কাব্য ভাবনা মানুষের জয়গানে মুখর। কবির ধর্ম মানুষের ধর্ম। তাই যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে অথচ মানুষের দুঃখে যাদের হৃদয় কেঁদে ওঠে না এবং যাদের আত্মাভিমানের দ্বারা মানবহৃদয় প্রপীড়িত হয় তাদের কবি ধিক্কার দিয়েছেন। অন্যদিকে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না অথচ মানুষ যাদের চেতনায় উজ্জ্বল, সমাদৃত ও পূজনীয় অর্থাৎ যারা মানবতার সেবক তাদের প্রতি কবি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। নিঃসন্দেহে মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথের এ এক অভিনব দার্শনিক উপলব্ধি তথা জীবন দর্শনের এক অভূতপূর্ব বহিঃপ্রকাশ।

সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯১৩) প্রাপ্তির পর রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর কবি হিসেবে জনমন নন্দিত হলেন। রবীন্দ্রপ্রতিভার এই পরিচয় সেদিন পাশ্চাত্যকে বিস্ময়ে হতবাক এবং অভিভূত করেছিল। সমগ্র পাশ্চাত্য জগৎ রবীন্দ্রনাথের রচনার মধ্যে সেদিন পৃথিবীর মানুষের মুক্তির পথ খুঁজে পেয়েছিল। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে রবীন্দ্র রচনাবলিতে এই যে বাণী যা মনুষ্যত্বকে নতুন মূল্যবোধে প্রতিষ্ঠিত করেছে, এর উৎস কোথায়? এই উৎসের কথা এখানে আলোচনার অবকাশ আছে।

ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ এই ভূখণ্ডের নাম শুনেছিলেন। শুনেছিলেন দেশের বাউলের গান, 'খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়'। তার মন সে দেশে যাওয়ার জন্য আকুলিত হতো। অবশেষে দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে যখন তিনি সে দেশে এলেন তখন নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ হলো। তখন তার মনে হয়েছিল এ জগৎ যেন তার কতদিনের চেনা। এ জগতের বাঁশি তিনি শুনেছিলেন কিন্তু এতকাল চোখে দেখেননি। এখানে এসেই তার হৃদয়ের অসংখ্য সূক্ষ্মতন্ত্রী যা এতকাল নীরব ছিল, জেগে উঠল প্রবলভাবে। বাংলাদেশে এসেই সে প্রতিভা আপনার বাঞ্ছিত স্থানটি খুঁজে পেল। এ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উক্তি, 'এ যেন কুজঝ্টিকায় পথ হারানো পথিকের হঠাৎ আবিষ্কার করতে পারা যে, সে তার আপন ঘরের সামনে দণ্ডায়মান।' ১৮৯৪ সালে প্রকাশিত সোনার তরী কাব্যের 'সোনার তরী, বসুন্ধরা ও নিরুদ্দেশ যাত্রা' প্রভৃতি কবিতায় কবির বিশ্বচেতনার পরিচয় ফুটে উঠেছে। এসব কবিতায় মাটির গন্ধ বিশেষভাবে ফুটে উঠেছে। প্রমথনাথ বিশী বাংলাদেশে রবীন্দ্র প্রতিভার এই অসামান্য এবং অভূতপূর্ব বিস্ফোরণের কথা বলতে গিয়ে বলেন, 'এ তার জন্মস্থান নয়, এখানে এসে পৌঁছতে তার কিছু বিলম্ব হয়েছে- তাই তার প্রতিভা স্ফূরণেও কিছু বিলম্ব!'

মানুষকে এবং গ্রামীণ মানুষের গার্হস্থ্য জীবনকে যখন তিনি খুব কাছে থেকে নিবিড়ভাবে দেখার সুযোগ পেলেন তৎপরই এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাবলি লেখা হলো। মানুষের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা, প্রকৃতিপ্রেম, ধর্মানুভূতি ও জীবন দেবতাতত্ত্বের উন্মেষ হয় এই সময়। যদিও এই চেতনা প্রভাত সংগীত, কড়ি ও কোমল, 'মানসী'র যুগ থেকে প্রবহমান। তথাপি তার পরিপূর্ণ বিকাশ 'সোনার তরী'তে। বাংলাদেশের নির্মল ও উদার প্রকৃতির প্রতি কবির গভীর অনুরাগসহ সহজ-সরল মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার স্বীকৃতি 'সোনার তরী' কাব্যে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।

রবীন্দ্রনাথের সমগ্র কর্মজীবনে তার সাহিত্যকর্ম বাংলাদেশে অবস্থানকালেই অনেক বেশি সৃষ্টিশীল হয়েছিল। এখানে এসেই তিনি মানুষকে পূর্ণদৃষ্টিতে দেখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাংলাদেশের বাউলদের গান এবং তাদের অকৃত্রিম সানি্নধ্য, ধর্ম ও জীবন সম্পর্কে তাকে এক নতুন দর্শন উপহার দিল। বর্ণবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতাদুষ্ট জীবন থেকে দিল মুক্তির নির্দেশনা-উদার মানবতা। 'দি রিলিজিয়ন অব ম্যান'-এ রবীন্দ্রনাথ তা বিধৃত করেছেন। প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশ তাকে যথার্থ কবি হিসেবে তৈরি করেছে। অতঃপর যেখানেই তিনি দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন, সেখানেই ফুটে উঠেছে আলোর কমল, আকাশভরা সূর্য-তারায়।

রবীন্দ্রনাথের এই জীবনদর্শন তিনি বাংলাদেশের বাউলদের কাছ থেকেই পেয়েছেন। এই সত্যকে একদিন তিনি খুঁজেছিলেন উপনিষদে, বৈষ্ণবধর্ম ও সাহিত্যে। কিন্তু পরিশেষে তা আবিষ্কার করেছিলেন কুষ্টিয়া-শিলাইদহ-শাহজাদপুর অঞ্চলের বাউলদের মধ্যেই। গীতাঞ্জলিসহ তার সব কাব্য, সংগীত ও রচনাবলির মধ্যেই এই জীবন দর্শনকেই আমরা আবিষ্কার করি।

রবীন্দ্রনাথের পৃথিবীর কবি হওয়ার মূলে শিলাইদহ, শাহজাদপুরসহ এবং তার পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথ তার বিপুল মানবসংসারে প্রবেশের পথ পেলেন। দেখলেন, নদীতীরবর্তী জনপদের অগণিত সাধারণ মানুষ, তাদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথের পূর্বেকার সব জীবনধারা পাল্টে গেল। তিনি এক অন্য রবীন্দ্রনাথে পরিণত হলেন। যিনি সাধারণ থেকে অসাধারণ। তিনি অনুভব করলেন মাতৃভূমির যথার্থ স্বরূপ গ্রামের মানুষের মধ্যে কোনো ধর্মগত ও বর্ণগত বৈষম্য নেই। সেটা শুধু মানুষেরই জাগতিক স্বার্থে রচিত। মানবাত্মার মধ্যদিয়ে পরমাত্মার স্বরূপ অনুভব করা যায়। দেবতা, মসজিদ, মন্দির, গির্জার মধ্যে নেই, আছেন মানুষের মধ্যে, তার জীবনের সাধনার মধ্যে। বাউলের মনের মানুষ এবং জীবনদেবতার স্থান মন্দিরে কিংবা মসজিদে নয়, মানুষের অন্তরে। প্রেমের আহ্বানেই তিনি ধরা দেন মানুষের কাছে- তার স্বজন হয়ে, প্রাণের দোসর হয়ে। মানবতাবাদে উজ্জীবিত রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করেন বিশ্ব প্রকৃতিকে এবং মানুষকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা করার মাঝেই মানবজীবনের পরিপূর্ণ সার্থকতা। বিশ্ব প্রকৃতি ও মানুষ কাউকেই অবহেলা ও অবজ্ঞা করে প্রশান্তি লাভ করা সম্ভব নয়। তার উপলব্ধিতে মানুষ সীমাহীন গুরুত্ব ও তাৎপর্যে বিভূষিত। তিনি মানবতাবাদী নাস্তিকদের তুলনায় মানবতাহীন আস্তিকদের অবশ্যই ছোট করে দেখেছে। কারণ মানবতাবাদী নাস্তিকরা মানুষের সেবা করে এবং সর্বদাই তারা মানুষের মঙ্গল কামনা করে। মানুষের প্রতি ছিল তার অপরিসীম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এটা ছিল আজন্ম- তাই জীবনের শেষ বিদায়ের ক্রান্তিকালে রবীন্দ্রনাথ বারবার পৃথিবী ও মানুষকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেছেন।

রবীন্দ্রনাথের মতে মানুষ, বিশ্ব প্রকৃতি এবং ঈশ্বর এই ত্রয়ী সত্তা একই সাযুজ্যে আবর্তিত। মানবতাবোধে উদ্ভাসিত কবিসত্তা মানবজীবনকে সর্বপ্রকার তুচ্ছতা হতে মুক্ত করে মানবজীবনের মহিমাকে অসীম মূল্যে বিভূষিত করেছেন। কবির বিশ্বাস মানুষ ছাড়া পৃথিবী অনন্ত শূন্যতারই নামান্তর। কেন না মানুষ না থাকলে পৃথিবীর আবার মূল্য কি? মানুষের ভালোবাসাকে হারিয়ে স্রষ্টার আর এমন কোন ঐশ্বর্য নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবেন। যেখানে মানুষ নেই, সমাজ নেই, সেখানে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রশ্ন অবান্তর।

রবীন্দ্রনাথ জীবনব্যাপী মানুষের কল্যাণ চিন্তায় রত ছিলেন। মানুষের মঙ্গলই ছিল তার জীবন চিন্তার মৌল দিক। তিনি কল্পনাশক্তি ও জীবনের সমুদয় উষ্ণতা দিয়ে মানুষকে ভালোবাসতেন। তার কাছে সবচেয়ে কড় কথা ছিল মানুষের আত্মশক্তি। এ বিষয়ে তিনি ঐতিহ্য হিসেবে উপনিষদ ও গৌতম বুদ্ধ যা বলে গেছেন সেই সব বাণীর প্রতিধ্বনি করেছেন কিন্তু ওইসব চিন্তার সঙ্গে যুক্ত করেছেন ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতা, উচ্ছ্বাস ও মাঙ্গলিক চিন্তাকে। রবীন্দ্রনাথ তার কালজয়ী সাধনা দ্বারা জীবনের অন্তর্নিহিত রহস্যের সন্ধান লাভ করার চেষ্টা করেছিলেন। তার সাধনার পরিধি সীমার মাঝে অসীম। সীমার মধ্যেই অসীমতা। তার ৮০ বছরের জীবনব্যাপী মানবজীবনের অসীমতার সন্ধান করেছেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এই মেঘ একদিন কেটে যাবে এবং বিশ্বময় শান্তির সুবাতাস বইবে- তখন এই বিশ্বটিই হবে স্বর্গতুল্য এবং জয় হবে সত্য ও সুন্দরের।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ