শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০১৫

প্রবন্ধ

বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

ড. আবদুল ওয়াহাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকবি। তার কবিতার সংখ্যাও সবার উপরে। সাহিত্যের অন্যসব শাখা থেকে কবিতা রচনার প্রতিই তার মনোযোগ ছিল সর্বাধিক। সর্বদাই তিনি ছিলেন কবিতা রচনায় আত্মমগ্ন। তার অন্তর ছিল মানবিকতাবোধে তাড়িত। মানবিকতাজাত আত্মপ্রেরণা তার মনে ঝড় তুলত। কবিতা না লিখলে যেন তার পেটের ভাত মজবে না এরকমটি মনে করা যায়। তার মতো আত্মনিষ্ঠ-মৃন্ময়ী কবি খুবই বিরল। তার কবিতার ধ্বনিসুষমা, অনুভূতির সততা ও চিত্রকল্পে অনুপুঙ্খতা এমনভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে একবার পাঠের পর বহুক্ষণ ধরে পাঠককে তা আবিষ্ট করে রাখে। অনুভূতি, চিত্রকল্প, উপমা, উৎপ্রেক্ষা এবং সেই সঙ্গে কবিতার সংগীতধর্মিতা সৃষ্টির অনন্য কৌশল সাহিত্য রচনার সূচনাকাল থেকেই দেখা দিয়েছিল। শেষ বেলায় তা আরও পরিপক্ব হয়েছিল। রবীন্দ্র চেতনায় প্রকৃতি ও মানুষ একে অপরের পরিপূরক। প্রকৃতির সন্তান মানুষ, আর এই মানুষের প্রতি তার সহানুভূতি ছিল অপরিসীম। তিনি মানুষকে যেমন ভালোবেসেছেন তেমনি প্রকৃতিকেও। এই ভালোবাসাবাসীর অনন্য প্রকাশ তার প্রথম যৌবনের প্রকাশ 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতাটি। এটি তিনি রচনা করেন ২২ বছর বয়সে- যেটি 'কড়ি ও কোমল' কাব্যে প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে। ধ্বনিমাধুর্য, প্রগাঢ়তা এবং চিত্রকল্পের দুঃসাহসিকতা কবিতাটিকে অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। মাটি ও মানুষ কবি-সাহিত্যিক-সমাজচিন্তকদের কাছে মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো এমন কবি কমই মিলবে যিনি এত প্রচণ্ড আবেগ ও আত্মিকতার সঙ্গে মানুষকে এবং প্রকৃতি বা মাটিকে ভালোবেসেছিলেন। বিশেষ করে তিনি দেখেছিলেন গ্রামীণ জীবনে কৃষকদের হালচাষ-ভূমিকর্ষণ, খেত নিড়ানো, ধান-পাট কাটার দৃশ্য, আর তিনি অবগাহন করেছিলেন বর্ষা ঋতুর সৌন্দর্য। কৃষকের চাষ-বাস-ধান-পাট কাটার পাশাপাশি ঘন কালো মেঘ, মায়া বিছানো সন্ধ্যাকাল, নদীর স্রোত, নদীর ঘাটে ছেলেমেয়েদের কলকাকলি, পালতোলা, দাঁড় বাওয়া নৌকার ঝাঁক দেখে তিনি আবেগাপ্লুত হতেন। শরৎ-হেমন্ত-শীত-বসন্ত সব ঋতুর সৌন্দর্যেই তিনি মুগ্ধ। গ্রীষ্মকে তিনি চিত্রিত করেছেন নবজীবনের প্রেরণারূপে। শুধু প্রকৃতি নয়, এই প্রকৃতিতে বসবাসকারী মানুষকে তিনি গভীরভাবে ভালোবেসেছিলেন। তার অসংখ্য কবিতা ও গানে মানুষের প্রতি প্রাণ নিংড়ানো ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে গেছেন।

রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতিজাত কবি। কবিতা তার প্রাণ ও মান। মনের সব কথা বলা শক্ত। কিন্তু কবিতার ভাষায় বহু কঠিন কথা, ন্যায়নীতির কথা, মূল্যবোধের কথা তির্যকভাবে বলতে পেরেছেন। তার এসব বক্তব্যে সমাজকে জাগিয়ে তোলার প্রয়াস লক্ষণীয়। অন্যায়-অবিচার, দুঃশাসন- এসব অবলোকন করে কবি সেই অন্যায়ের মূলে আঘাত হানার আহ্বান রাখছেন। 'কড়ি ও কোমল' (১৮৮৬) কাব্যের 'প্রাণ' কবিতায় কবি ব্যক্ত করেছেন অসীম জীবনপ্রীতি :

'মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,

মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।

এই সূর্যকরে এই পুষ্পিত কাননে

জীবন্ত হৃদয়-মাঝে যদি স্থান পাই।'

কবি বোধের কাছে পৃথিবী সুন্দর, পৃথিবীর মানুষ সুন্দর; কাজেই এই সুন্দর মানুষ-ভুবন ছেড়ে যেতে চান না। মানুষের কাছে তিনি চিরজীবী হতে চান। এ কাব্যের মঙ্গলসংগীত শীর্ষক কবিতায় অহংকার ত্যাগ করার বাসনা ব্যক্ত করেছেন, আরও বাসনা করেছেন হিংসা-দ্বেষ ত্যাগ করার।

আত্ম অহমিকা থেকে কবি মুক্তি পেতে চান দ্বিধাহীন চিত্তে। সোনার তরী (১৮৯৪) কাব্যে এসে কবির মানবপ্রীতি নতুন মাত্রা পায়। এই কাব্যে মানুষের প্রতি অপরিমাণ ভালোবাসার ইঙ্গিত ব্যক্ত হয়েছে। এ পর্যায়ে কবি বাংলাদেশের বৃহত্তর জনজীবনের প্রতি আকৃষ্ট হন। সোনার তরীর যুগেই কবির কাব্য চেতনায় জীবনদেবতা তত্ত্বের উন্মেষ ঘটে। কবির অনুধ্যানে জীবনদেবতা এক মহতী প্রেরণার নাম। কবিকে মানবিকতার পথে, শিল্প সৃষ্টির পথে চালিত করে এই জীবনদেবতা। কবির কাছে সত্য ও সুন্দরের এক শিল্পগত প্রেরণা ও মানবকল্যাণের আহ্বান সৃষ্টিকারী এক শক্তির আধার এই জীবনদেবতা। অহং মুক্ত আত্মার জীবন ভাবনা এই জীবনদেবতা।

মাটির মানুষ আর স্রষ্টাকে রবীন্দ্রনাথ এক বিশেষ মূল্যবোধ দ্বারা নির্মাণ করেছেন। তার কাছে মানবজীবন শাশ্বত মূল্যবোধ দ্বারা উচ্চকিত। তার জীবন দর্শনে রয়েছে সীমাহীন মানবপ্রীতি। কবি শ্রমজীবী সাধারণ মানুষ ও বাংলার চিরবঞ্চিত সংগ্রামশীল কৃষককে দেখেছিলেন অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে। বস্তুত খেটে খাওয়া মানুষের সারল্য, সত্যনিষ্ঠা, মহানুভবতা ও কর্তব্যপরায়ণতার মতো মানবিক গুণাবলি কবিকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট ও অভিভূত করেছিল। এরকম একটি ঘটনা উল্লেখ করে কবি শিলাইদহ ১৪ আগস্ট ১৮৮৫-এ একটি পত্র লেখেন। এবং এই স্মৃতিকেই ভিত্তি করে কবিতা রচনা করেন।

রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ ৬৫ বছর সাহিত্য সাধনা করেছেন। এর মধ্যে তার রচনায় আঙ্গিকগত ও বিষয়বস্তুগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। মানসী'তে (১৮৯০) ছিলেন তিনি মরমিভাবাপন্ন। সমাজচিন্তা, ধর্মচিন্তায় তার ছিল দোদুল্যমান অবস্থা। সোনার তরীতে তিনি একেবারে মাটির পৃথিবীতে অবতরণ করেন। ১৮৯১ সাল থেকে পূর্ব বাংলায় বাউল পরিমণ্ডলে ও দুঃখজর্জর কৃষককুলের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মেশার ফলে তার সৃষ্টিকর্মে ও জীবনবোধে মানবিকতাবাদী চেতনা প্রগাঢ়তা লাভ করে। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি মানবিকতাবাদী চেতনাজাত সেই প্রগাঢ় উপলব্ধিরই একটি ফসল।

রবীন্দ্রনাথের ধর্ম-দর্শন ও কাব্য ভাবনা মানুষের জয়গানে মুখর। কবির ধর্ম মানুষের ধর্ম। তাই যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে অথচ মানুষের দুঃখে যাদের হৃদয় কেঁদে ওঠে না এবং যাদের আত্মাভিমানের দ্বারা মানবহৃদয় প্রপীড়িত হয় তাদের কবি ধিক্কার দিয়েছেন। অন্যদিকে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না অথচ মানুষ যাদের চেতনায় উজ্জ্বল, সমাদৃত ও পূজনীয় অর্থাৎ যারা মানবতার সেবক তাদের প্রতি কবি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। নিঃসন্দেহে মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথের এ এক অভিনব দার্শনিক উপলব্ধি তথা জীবন দর্শনের এক অভূতপূর্ব বহিঃপ্রকাশ।

সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯১৩) প্রাপ্তির পর রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর কবি হিসেবে জনমন নন্দিত হলেন। রবীন্দ্রপ্রতিভার এই পরিচয় সেদিন পাশ্চাত্যকে বিস্ময়ে হতবাক এবং অভিভূত করেছিল। সমগ্র পাশ্চাত্য জগৎ রবীন্দ্রনাথের রচনার মধ্যে সেদিন পৃথিবীর মানুষের মুক্তির পথ খুঁজে পেয়েছিল। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে রবীন্দ্র রচনাবলিতে এই যে বাণী যা মনুষ্যত্বকে নতুন মূল্যবোধে প্রতিষ্ঠিত করেছে, এর উৎস কোথায়? এই উৎসের কথা এখানে আলোচনার অবকাশ আছে।

ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ এই ভূখণ্ডের নাম শুনেছিলেন। শুনেছিলেন দেশের বাউলের গান, 'খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়'। তার মন সে দেশে যাওয়ার জন্য আকুলিত হতো। অবশেষে দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে যখন তিনি সে দেশে এলেন তখন নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ হলো। তখন তার মনে হয়েছিল এ জগৎ যেন তার কতদিনের চেনা। এ জগতের বাঁশি তিনি শুনেছিলেন কিন্তু এতকাল চোখে দেখেননি। এখানে এসেই তার হৃদয়ের অসংখ্য সূক্ষ্মতন্ত্রী যা এতকাল নীরব ছিল, জেগে উঠল প্রবলভাবে। বাংলাদেশে এসেই সে প্রতিভা আপনার বাঞ্ছিত স্থানটি খুঁজে পেল। এ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উক্তি, 'এ যেন কুজঝ্টিকায় পথ হারানো পথিকের হঠাৎ আবিষ্কার করতে পারা যে, সে তার আপন ঘরের সামনে দণ্ডায়মান।' ১৮৯৪ সালে প্রকাশিত সোনার তরী কাব্যের 'সোনার তরী, বসুন্ধরা ও নিরুদ্দেশ যাত্রা' প্রভৃতি কবিতায় কবির বিশ্বচেতনার পরিচয় ফুটে উঠেছে। এসব কবিতায় মাটির গন্ধ বিশেষভাবে ফুটে উঠেছে। প্রমথনাথ বিশী বাংলাদেশে রবীন্দ্র প্রতিভার এই অসামান্য এবং অভূতপূর্ব বিস্ফোরণের কথা বলতে গিয়ে বলেন, 'এ তার জন্মস্থান নয়, এখানে এসে পৌঁছতে তার কিছু বিলম্ব হয়েছে- তাই তার প্রতিভা স্ফূরণেও কিছু বিলম্ব!'

মানুষকে এবং গ্রামীণ মানুষের গার্হস্থ্য জীবনকে যখন তিনি খুব কাছে থেকে নিবিড়ভাবে দেখার সুযোগ পেলেন তৎপরই এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাবলি লেখা হলো। মানুষের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা, প্রকৃতিপ্রেম, ধর্মানুভূতি ও জীবন দেবতাতত্ত্বের উন্মেষ হয় এই সময়। যদিও এই চেতনা প্রভাত সংগীত, কড়ি ও কোমল, 'মানসী'র যুগ থেকে প্রবহমান। তথাপি তার পরিপূর্ণ বিকাশ 'সোনার তরী'তে। বাংলাদেশের নির্মল ও উদার প্রকৃতির প্রতি কবির গভীর অনুরাগসহ সহজ-সরল মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার স্বীকৃতি 'সোনার তরী' কাব্যে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।

রবীন্দ্রনাথের সমগ্র কর্মজীবনে তার সাহিত্যকর্ম বাংলাদেশে অবস্থানকালেই অনেক বেশি সৃষ্টিশীল হয়েছিল। এখানে এসেই তিনি মানুষকে পূর্ণদৃষ্টিতে দেখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাংলাদেশের বাউলদের গান এবং তাদের অকৃত্রিম সানি্নধ্য, ধর্ম ও জীবন সম্পর্কে তাকে এক নতুন দর্শন উপহার দিল। বর্ণবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতাদুষ্ট জীবন থেকে দিল মুক্তির নির্দেশনা-উদার মানবতা। 'দি রিলিজিয়ন অব ম্যান'-এ রবীন্দ্রনাথ তা বিধৃত করেছেন। প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশ তাকে যথার্থ কবি হিসেবে তৈরি করেছে। অতঃপর যেখানেই তিনি দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন, সেখানেই ফুটে উঠেছে আলোর কমল, আকাশভরা সূর্য-তারায়।

রবীন্দ্রনাথের এই জীবনদর্শন তিনি বাংলাদেশের বাউলদের কাছ থেকেই পেয়েছেন। এই সত্যকে একদিন তিনি খুঁজেছিলেন উপনিষদে, বৈষ্ণবধর্ম ও সাহিত্যে। কিন্তু পরিশেষে তা আবিষ্কার করেছিলেন কুষ্টিয়া-শিলাইদহ-শাহজাদপুর অঞ্চলের বাউলদের মধ্যেই। গীতাঞ্জলিসহ তার সব কাব্য, সংগীত ও রচনাবলির মধ্যেই এই জীবন দর্শনকেই আমরা আবিষ্কার করি।

রবীন্দ্রনাথের পৃথিবীর কবি হওয়ার মূলে শিলাইদহ, শাহজাদপুরসহ এবং তার পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথ তার বিপুল মানবসংসারে প্রবেশের পথ পেলেন। দেখলেন, নদীতীরবর্তী জনপদের অগণিত সাধারণ মানুষ, তাদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথের পূর্বেকার সব জীবনধারা পাল্টে গেল। তিনি এক অন্য রবীন্দ্রনাথে পরিণত হলেন। যিনি সাধারণ থেকে অসাধারণ। তিনি অনুভব করলেন মাতৃভূমির যথার্থ স্বরূপ গ্রামের মানুষের মধ্যে কোনো ধর্মগত ও বর্ণগত বৈষম্য নেই। সেটা শুধু মানুষেরই জাগতিক স্বার্থে রচিত। মানবাত্মার মধ্যদিয়ে পরমাত্মার স্বরূপ অনুভব করা যায়। দেবতা, মসজিদ, মন্দির, গির্জার মধ্যে নেই, আছেন মানুষের মধ্যে, তার জীবনের সাধনার মধ্যে। বাউলের মনের মানুষ এবং জীবনদেবতার স্থান মন্দিরে কিংবা মসজিদে নয়, মানুষের অন্তরে। প্রেমের আহ্বানেই তিনি ধরা দেন মানুষের কাছে- তার স্বজন হয়ে, প্রাণের দোসর হয়ে। মানবতাবাদে উজ্জীবিত রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করেন বিশ্ব প্রকৃতিকে এবং মানুষকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা করার মাঝেই মানবজীবনের পরিপূর্ণ সার্থকতা। বিশ্ব প্রকৃতি ও মানুষ কাউকেই অবহেলা ও অবজ্ঞা করে প্রশান্তি লাভ করা সম্ভব নয়। তার উপলব্ধিতে মানুষ সীমাহীন গুরুত্ব ও তাৎপর্যে বিভূষিত। তিনি মানবতাবাদী নাস্তিকদের তুলনায় মানবতাহীন আস্তিকদের অবশ্যই ছোট করে দেখেছে। কারণ মানবতাবাদী নাস্তিকরা মানুষের সেবা করে এবং সর্বদাই তারা মানুষের মঙ্গল কামনা করে। মানুষের প্রতি ছিল তার অপরিসীম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এটা ছিল আজন্ম- তাই জীবনের শেষ বিদায়ের ক্রান্তিকালে রবীন্দ্রনাথ বারবার পৃথিবী ও মানুষকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেছেন।

রবীন্দ্রনাথের মতে মানুষ, বিশ্ব প্রকৃতি এবং ঈশ্বর এই ত্রয়ী সত্তা একই সাযুজ্যে আবর্তিত। মানবতাবোধে উদ্ভাসিত কবিসত্তা মানবজীবনকে সর্বপ্রকার তুচ্ছতা হতে মুক্ত করে মানবজীবনের মহিমাকে অসীম মূল্যে বিভূষিত করেছেন। কবির বিশ্বাস মানুষ ছাড়া পৃথিবী অনন্ত শূন্যতারই নামান্তর। কেন না মানুষ না থাকলে পৃথিবীর আবার মূল্য কি? মানুষের ভালোবাসাকে হারিয়ে স্রষ্টার আর এমন কোন ঐশ্বর্য নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবেন। যেখানে মানুষ নেই, সমাজ নেই, সেখানে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রশ্ন অবান্তর।

রবীন্দ্রনাথ জীবনব্যাপী মানুষের কল্যাণ চিন্তায় রত ছিলেন। মানুষের মঙ্গলই ছিল তার জীবন চিন্তার মৌল দিক। তিনি কল্পনাশক্তি ও জীবনের সমুদয় উষ্ণতা দিয়ে মানুষকে ভালোবাসতেন। তার কাছে সবচেয়ে কড় কথা ছিল মানুষের আত্মশক্তি। এ বিষয়ে তিনি ঐতিহ্য হিসেবে উপনিষদ ও গৌতম বুদ্ধ যা বলে গেছেন সেই সব বাণীর প্রতিধ্বনি করেছেন কিন্তু ওইসব চিন্তার সঙ্গে যুক্ত করেছেন ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতা, উচ্ছ্বাস ও মাঙ্গলিক চিন্তাকে। রবীন্দ্রনাথ তার কালজয়ী সাধনা দ্বারা জীবনের অন্তর্নিহিত রহস্যের সন্ধান লাভ করার চেষ্টা করেছিলেন। তার সাধনার পরিধি সীমার মাঝে অসীম। সীমার মধ্যেই অসীমতা। তার ৮০ বছরের জীবনব্যাপী মানবজীবনের অসীমতার সন্ধান করেছেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এই মেঘ একদিন কেটে যাবে এবং বিশ্বময় শান্তির সুবাতাস বইবে- তখন এই বিশ্বটিই হবে স্বর্গতুল্য এবং জয় হবে সত্য ও সুন্দরের।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে