শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ মে, ২০১৫

প্রবন্ধ

বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

ড. আবদুল ওয়াহাব
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ ও রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ গীতিকবি। তার কবিতার সংখ্যাও সবার উপরে। সাহিত্যের অন্যসব শাখা থেকে কবিতা রচনার প্রতিই তার মনোযোগ ছিল সর্বাধিক। সর্বদাই তিনি ছিলেন কবিতা রচনায় আত্মমগ্ন। তার অন্তর ছিল মানবিকতাবোধে তাড়িত। মানবিকতাজাত আত্মপ্রেরণা তার মনে ঝড় তুলত। কবিতা না লিখলে যেন তার পেটের ভাত মজবে না এরকমটি মনে করা যায়। তার মতো আত্মনিষ্ঠ-মৃন্ময়ী কবি খুবই বিরল। তার কবিতার ধ্বনিসুষমা, অনুভূতির সততা ও চিত্রকল্পে অনুপুঙ্খতা এমনভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ যে একবার পাঠের পর বহুক্ষণ ধরে পাঠককে তা আবিষ্ট করে রাখে। অনুভূতি, চিত্রকল্প, উপমা, উৎপ্রেক্ষা এবং সেই সঙ্গে কবিতার সংগীতধর্মিতা সৃষ্টির অনন্য কৌশল সাহিত্য রচনার সূচনাকাল থেকেই দেখা দিয়েছিল। শেষ বেলায় তা আরও পরিপক্ব হয়েছিল। রবীন্দ্র চেতনায় প্রকৃতি ও মানুষ একে অপরের পরিপূরক। প্রকৃতির সন্তান মানুষ, আর এই মানুষের প্রতি তার সহানুভূতি ছিল অপরিসীম। তিনি মানুষকে যেমন ভালোবেসেছেন তেমনি প্রকৃতিকেও। এই ভালোবাসাবাসীর অনন্য প্রকাশ তার প্রথম যৌবনের প্রকাশ 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতাটি। এটি তিনি রচনা করেন ২২ বছর বয়সে- যেটি 'কড়ি ও কোমল' কাব্যে প্রকাশিত হয় ১৯৮৩ সালে। ধ্বনিমাধুর্য, প্রগাঢ়তা এবং চিত্রকল্পের দুঃসাহসিকতা কবিতাটিকে অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। মাটি ও মানুষ কবি-সাহিত্যিক-সমাজচিন্তকদের কাছে মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মতো এমন কবি কমই মিলবে যিনি এত প্রচণ্ড আবেগ ও আত্মিকতার সঙ্গে মানুষকে এবং প্রকৃতি বা মাটিকে ভালোবেসেছিলেন। বিশেষ করে তিনি দেখেছিলেন গ্রামীণ জীবনে কৃষকদের হালচাষ-ভূমিকর্ষণ, খেত নিড়ানো, ধান-পাট কাটার দৃশ্য, আর তিনি অবগাহন করেছিলেন বর্ষা ঋতুর সৌন্দর্য। কৃষকের চাষ-বাস-ধান-পাট কাটার পাশাপাশি ঘন কালো মেঘ, মায়া বিছানো সন্ধ্যাকাল, নদীর স্রোত, নদীর ঘাটে ছেলেমেয়েদের কলকাকলি, পালতোলা, দাঁড় বাওয়া নৌকার ঝাঁক দেখে তিনি আবেগাপ্লুত হতেন। শরৎ-হেমন্ত-শীত-বসন্ত সব ঋতুর সৌন্দর্যেই তিনি মুগ্ধ। গ্রীষ্মকে তিনি চিত্রিত করেছেন নবজীবনের প্রেরণারূপে। শুধু প্রকৃতি নয়, এই প্রকৃতিতে বসবাসকারী মানুষকে তিনি গভীরভাবে ভালোবেসেছিলেন। তার অসংখ্য কবিতা ও গানে মানুষের প্রতি প্রাণ নিংড়ানো ভালোবাসা ঢেলে দিয়ে গেছেন।

রবীন্দ্রনাথ প্রকৃতিজাত কবি। কবিতা তার প্রাণ ও মান। মনের সব কথা বলা শক্ত। কিন্তু কবিতার ভাষায় বহু কঠিন কথা, ন্যায়নীতির কথা, মূল্যবোধের কথা তির্যকভাবে বলতে পেরেছেন। তার এসব বক্তব্যে সমাজকে জাগিয়ে তোলার প্রয়াস লক্ষণীয়। অন্যায়-অবিচার, দুঃশাসন- এসব অবলোকন করে কবি সেই অন্যায়ের মূলে আঘাত হানার আহ্বান রাখছেন। 'কড়ি ও কোমল' (১৮৮৬) কাব্যের 'প্রাণ' কবিতায় কবি ব্যক্ত করেছেন অসীম জীবনপ্রীতি :

'মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে,

মানবের মাঝে আমি বাঁচিবারে চাই।

এই সূর্যকরে এই পুষ্পিত কাননে

জীবন্ত হৃদয়-মাঝে যদি স্থান পাই।'

কবি বোধের কাছে পৃথিবী সুন্দর, পৃথিবীর মানুষ সুন্দর; কাজেই এই সুন্দর মানুষ-ভুবন ছেড়ে যেতে চান না। মানুষের কাছে তিনি চিরজীবী হতে চান। এ কাব্যের মঙ্গলসংগীত শীর্ষক কবিতায় অহংকার ত্যাগ করার বাসনা ব্যক্ত করেছেন, আরও বাসনা করেছেন হিংসা-দ্বেষ ত্যাগ করার।

আত্ম অহমিকা থেকে কবি মুক্তি পেতে চান দ্বিধাহীন চিত্তে। সোনার তরী (১৮৯৪) কাব্যে এসে কবির মানবপ্রীতি নতুন মাত্রা পায়। এই কাব্যে মানুষের প্রতি অপরিমাণ ভালোবাসার ইঙ্গিত ব্যক্ত হয়েছে। এ পর্যায়ে কবি বাংলাদেশের বৃহত্তর জনজীবনের প্রতি আকৃষ্ট হন। সোনার তরীর যুগেই কবির কাব্য চেতনায় জীবনদেবতা তত্ত্বের উন্মেষ ঘটে। কবির অনুধ্যানে জীবনদেবতা এক মহতী প্রেরণার নাম। কবিকে মানবিকতার পথে, শিল্প সৃষ্টির পথে চালিত করে এই জীবনদেবতা। কবির কাছে সত্য ও সুন্দরের এক শিল্পগত প্রেরণা ও মানবকল্যাণের আহ্বান সৃষ্টিকারী এক শক্তির আধার এই জীবনদেবতা। অহং মুক্ত আত্মার জীবন ভাবনা এই জীবনদেবতা।

মাটির মানুষ আর স্রষ্টাকে রবীন্দ্রনাথ এক বিশেষ মূল্যবোধ দ্বারা নির্মাণ করেছেন। তার কাছে মানবজীবন শাশ্বত মূল্যবোধ দ্বারা উচ্চকিত। তার জীবন দর্শনে রয়েছে সীমাহীন মানবপ্রীতি। কবি শ্রমজীবী সাধারণ মানুষ ও বাংলার চিরবঞ্চিত সংগ্রামশীল কৃষককে দেখেছিলেন অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে। বস্তুত খেটে খাওয়া মানুষের সারল্য, সত্যনিষ্ঠা, মহানুভবতা ও কর্তব্যপরায়ণতার মতো মানবিক গুণাবলি কবিকে বিশেষভাবে আকৃষ্ট ও অভিভূত করেছিল। এরকম একটি ঘটনা উল্লেখ করে কবি শিলাইদহ ১৪ আগস্ট ১৮৮৫-এ একটি পত্র লেখেন। এবং এই স্মৃতিকেই ভিত্তি করে কবিতা রচনা করেন।

রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ ৬৫ বছর সাহিত্য সাধনা করেছেন। এর মধ্যে তার রচনায় আঙ্গিকগত ও বিষয়বস্তুগত অনেক পরিবর্তন এসেছে। মানসী'তে (১৮৯০) ছিলেন তিনি মরমিভাবাপন্ন। সমাজচিন্তা, ধর্মচিন্তায় তার ছিল দোদুল্যমান অবস্থা। সোনার তরীতে তিনি একেবারে মাটির পৃথিবীতে অবতরণ করেন। ১৮৯১ সাল থেকে পূর্ব বাংলায় বাউল পরিমণ্ডলে ও দুঃখজর্জর কৃষককুলের সঙ্গে নিবিড়ভাবে মেশার ফলে তার সৃষ্টিকর্মে ও জীবনবোধে মানবিকতাবাদী চেতনা প্রগাঢ়তা লাভ করে। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি মানবিকতাবাদী চেতনাজাত সেই প্রগাঢ় উপলব্ধিরই একটি ফসল।

রবীন্দ্রনাথের ধর্ম-দর্শন ও কাব্য ভাবনা মানুষের জয়গানে মুখর। কবির ধর্ম মানুষের ধর্ম। তাই যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে অথচ মানুষের দুঃখে যাদের হৃদয় কেঁদে ওঠে না এবং যাদের আত্মাভিমানের দ্বারা মানবহৃদয় প্রপীড়িত হয় তাদের কবি ধিক্কার দিয়েছেন। অন্যদিকে যারা ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না অথচ মানুষ যাদের চেতনায় উজ্জ্বল, সমাদৃত ও পূজনীয় অর্থাৎ যারা মানবতার সেবক তাদের প্রতি কবি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। নিঃসন্দেহে মানবতাবাদী রবীন্দ্রনাথের এ এক অভিনব দার্শনিক উপলব্ধি তথা জীবন দর্শনের এক অভূতপূর্ব বহিঃপ্রকাশ।

সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (১৯১৩) প্রাপ্তির পর রবীন্দ্রনাথ পৃথিবীর কবি হিসেবে জনমন নন্দিত হলেন। রবীন্দ্রপ্রতিভার এই পরিচয় সেদিন পাশ্চাত্যকে বিস্ময়ে হতবাক এবং অভিভূত করেছিল। সমগ্র পাশ্চাত্য জগৎ রবীন্দ্রনাথের রচনার মধ্যে সেদিন পৃথিবীর মানুষের মুক্তির পথ খুঁজে পেয়েছিল। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে রবীন্দ্র রচনাবলিতে এই যে বাণী যা মনুষ্যত্বকে নতুন মূল্যবোধে প্রতিষ্ঠিত করেছে, এর উৎস কোথায়? এই উৎসের কথা এখানে আলোচনার অবকাশ আছে।

ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ এই ভূখণ্ডের নাম শুনেছিলেন। শুনেছিলেন দেশের বাউলের গান, 'খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়'। তার মন সে দেশে যাওয়ার জন্য আকুলিত হতো। অবশেষে দাদা জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে যখন তিনি সে দেশে এলেন তখন নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ হলো। তখন তার মনে হয়েছিল এ জগৎ যেন তার কতদিনের চেনা। এ জগতের বাঁশি তিনি শুনেছিলেন কিন্তু এতকাল চোখে দেখেননি। এখানে এসেই তার হৃদয়ের অসংখ্য সূক্ষ্মতন্ত্রী যা এতকাল নীরব ছিল, জেগে উঠল প্রবলভাবে। বাংলাদেশে এসেই সে প্রতিভা আপনার বাঞ্ছিত স্থানটি খুঁজে পেল। এ সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথের উক্তি, 'এ যেন কুজঝ্টিকায় পথ হারানো পথিকের হঠাৎ আবিষ্কার করতে পারা যে, সে তার আপন ঘরের সামনে দণ্ডায়মান।' ১৮৯৪ সালে প্রকাশিত সোনার তরী কাব্যের 'সোনার তরী, বসুন্ধরা ও নিরুদ্দেশ যাত্রা' প্রভৃতি কবিতায় কবির বিশ্বচেতনার পরিচয় ফুটে উঠেছে। এসব কবিতায় মাটির গন্ধ বিশেষভাবে ফুটে উঠেছে। প্রমথনাথ বিশী বাংলাদেশে রবীন্দ্র প্রতিভার এই অসামান্য এবং অভূতপূর্ব বিস্ফোরণের কথা বলতে গিয়ে বলেন, 'এ তার জন্মস্থান নয়, এখানে এসে পৌঁছতে তার কিছু বিলম্ব হয়েছে- তাই তার প্রতিভা স্ফূরণেও কিছু বিলম্ব!'

মানুষকে এবং গ্রামীণ মানুষের গার্হস্থ্য জীবনকে যখন তিনি খুব কাছে থেকে নিবিড়ভাবে দেখার সুযোগ পেলেন তৎপরই এই কাব্যগ্রন্থের কবিতাবলি লেখা হলো। মানুষের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা, প্রকৃতিপ্রেম, ধর্মানুভূতি ও জীবন দেবতাতত্ত্বের উন্মেষ হয় এই সময়। যদিও এই চেতনা প্রভাত সংগীত, কড়ি ও কোমল, 'মানসী'র যুগ থেকে প্রবহমান। তথাপি তার পরিপূর্ণ বিকাশ 'সোনার তরী'তে। বাংলাদেশের নির্মল ও উদার প্রকৃতির প্রতি কবির গভীর অনুরাগসহ সহজ-সরল মানুষের প্রতি তার ভালোবাসার স্বীকৃতি 'সোনার তরী' কাব্যে স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।

রবীন্দ্রনাথের সমগ্র কর্মজীবনে তার সাহিত্যকর্ম বাংলাদেশে অবস্থানকালেই অনেক বেশি সৃষ্টিশীল হয়েছিল। এখানে এসেই তিনি মানুষকে পূর্ণদৃষ্টিতে দেখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বাংলাদেশের বাউলদের গান এবং তাদের অকৃত্রিম সানি্নধ্য, ধর্ম ও জীবন সম্পর্কে তাকে এক নতুন দর্শন উপহার দিল। বর্ণবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতাদুষ্ট জীবন থেকে দিল মুক্তির নির্দেশনা-উদার মানবতা। 'দি রিলিজিয়ন অব ম্যান'-এ রবীন্দ্রনাথ তা বিধৃত করেছেন। প্রকৃত অর্থেই বাংলাদেশ তাকে যথার্থ কবি হিসেবে তৈরি করেছে। অতঃপর যেখানেই তিনি দৃষ্টি নিবদ্ধ করেছেন, সেখানেই ফুটে উঠেছে আলোর কমল, আকাশভরা সূর্য-তারায়।

রবীন্দ্রনাথের এই জীবনদর্শন তিনি বাংলাদেশের বাউলদের কাছ থেকেই পেয়েছেন। এই সত্যকে একদিন তিনি খুঁজেছিলেন উপনিষদে, বৈষ্ণবধর্ম ও সাহিত্যে। কিন্তু পরিশেষে তা আবিষ্কার করেছিলেন কুষ্টিয়া-শিলাইদহ-শাহজাদপুর অঞ্চলের বাউলদের মধ্যেই। গীতাঞ্জলিসহ তার সব কাব্য, সংগীত ও রচনাবলির মধ্যেই এই জীবন দর্শনকেই আমরা আবিষ্কার করি।

রবীন্দ্রনাথের পৃথিবীর কবি হওয়ার মূলে শিলাইদহ, শাহজাদপুরসহ এবং তার পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথ তার বিপুল মানবসংসারে প্রবেশের পথ পেলেন। দেখলেন, নদীতীরবর্তী জনপদের অগণিত সাধারণ মানুষ, তাদের সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না। এখানে এসেই রবীন্দ্রনাথের পূর্বেকার সব জীবনধারা পাল্টে গেল। তিনি এক অন্য রবীন্দ্রনাথে পরিণত হলেন। যিনি সাধারণ থেকে অসাধারণ। তিনি অনুভব করলেন মাতৃভূমির যথার্থ স্বরূপ গ্রামের মানুষের মধ্যে কোনো ধর্মগত ও বর্ণগত বৈষম্য নেই। সেটা শুধু মানুষেরই জাগতিক স্বার্থে রচিত। মানবাত্মার মধ্যদিয়ে পরমাত্মার স্বরূপ অনুভব করা যায়। দেবতা, মসজিদ, মন্দির, গির্জার মধ্যে নেই, আছেন মানুষের মধ্যে, তার জীবনের সাধনার মধ্যে। বাউলের মনের মানুষ এবং জীবনদেবতার স্থান মন্দিরে কিংবা মসজিদে নয়, মানুষের অন্তরে। প্রেমের আহ্বানেই তিনি ধরা দেন মানুষের কাছে- তার স্বজন হয়ে, প্রাণের দোসর হয়ে। মানবতাবাদে উজ্জীবিত রবীন্দ্রনাথ বিশ্বাস করেন বিশ্ব প্রকৃতিকে এবং মানুষকে অন্তর দিয়ে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা করার মাঝেই মানবজীবনের পরিপূর্ণ সার্থকতা। বিশ্ব প্রকৃতি ও মানুষ কাউকেই অবহেলা ও অবজ্ঞা করে প্রশান্তি লাভ করা সম্ভব নয়। তার উপলব্ধিতে মানুষ সীমাহীন গুরুত্ব ও তাৎপর্যে বিভূষিত। তিনি মানবতাবাদী নাস্তিকদের তুলনায় মানবতাহীন আস্তিকদের অবশ্যই ছোট করে দেখেছে। কারণ মানবতাবাদী নাস্তিকরা মানুষের সেবা করে এবং সর্বদাই তারা মানুষের মঙ্গল কামনা করে। মানুষের প্রতি ছিল তার অপরিসীম ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। এটা ছিল আজন্ম- তাই জীবনের শেষ বিদায়ের ক্রান্তিকালে রবীন্দ্রনাথ বারবার পৃথিবী ও মানুষকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করেছেন।

রবীন্দ্রনাথের মতে মানুষ, বিশ্ব প্রকৃতি এবং ঈশ্বর এই ত্রয়ী সত্তা একই সাযুজ্যে আবর্তিত। মানবতাবোধে উদ্ভাসিত কবিসত্তা মানবজীবনকে সর্বপ্রকার তুচ্ছতা হতে মুক্ত করে মানবজীবনের মহিমাকে অসীম মূল্যে বিভূষিত করেছেন। কবির বিশ্বাস মানুষ ছাড়া পৃথিবী অনন্ত শূন্যতারই নামান্তর। কেন না মানুষ না থাকলে পৃথিবীর আবার মূল্য কি? মানুষের ভালোবাসাকে হারিয়ে স্রষ্টার আর এমন কোন ঐশ্বর্য নিয়ে সন্তুষ্ট থাকবেন। যেখানে মানুষ নেই, সমাজ নেই, সেখানে স্রষ্টার অস্তিত্বের প্রশ্ন অবান্তর।

রবীন্দ্রনাথ জীবনব্যাপী মানুষের কল্যাণ চিন্তায় রত ছিলেন। মানুষের মঙ্গলই ছিল তার জীবন চিন্তার মৌল দিক। তিনি কল্পনাশক্তি ও জীবনের সমুদয় উষ্ণতা দিয়ে মানুষকে ভালোবাসতেন। তার কাছে সবচেয়ে কড় কথা ছিল মানুষের আত্মশক্তি। এ বিষয়ে তিনি ঐতিহ্য হিসেবে উপনিষদ ও গৌতম বুদ্ধ যা বলে গেছেন সেই সব বাণীর প্রতিধ্বনি করেছেন কিন্তু ওইসব চিন্তার সঙ্গে যুক্ত করেছেন ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতা, উচ্ছ্বাস ও মাঙ্গলিক চিন্তাকে। রবীন্দ্রনাথ তার কালজয়ী সাধনা দ্বারা জীবনের অন্তর্নিহিত রহস্যের সন্ধান লাভ করার চেষ্টা করেছিলেন। তার সাধনার পরিধি সীমার মাঝে অসীম। সীমার মধ্যেই অসীমতা। তার ৮০ বছরের জীবনব্যাপী মানবজীবনের অসীমতার সন্ধান করেছেন। তিনি বিশ্বাস করতেন এই মেঘ একদিন কেটে যাবে এবং বিশ্বময় শান্তির সুবাতাস বইবে- তখন এই বিশ্বটিই হবে স্বর্গতুল্য এবং জয় হবে সত্য ও সুন্দরের।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে