শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২০

কালশশী

সাঈদ আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
কালশশী

দ্রুত হাতে প্লেটে প্লেটে ভাত বাড়ে সাফিয়া। ভাতের একপাশে তরকারি দিয়ে, ডালটা দেয় মাঝখানে। ছোট বেঞ্চটাতে বসার জায়গা পায়নি বলে, থালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়েই খাচ্ছে অনেকে। খেতে থাকা লোকগুলোর মুখের দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করে সাফিয়া, খেয়ে তৃপ্তি পাচ্ছে কিনা তারা? 

দুপুরবেলায় ভিড়টা এমনিতেই বেশি থাকে। আজকে যেন অন্যদিনের চেয়ে বেশিই মানুষ খেতে এসেছে। ভাত বেড়ে দিয়ে কুলিয়ে উঠতে পারছে না সাফিয়া। রিকশাওয়ালা, ঠেলাওয়ালা, ভ্যানচালকরা তো আছেই- প্রতিদিনের মতো। আজকে পাশের বিল্ডিংয়ের অফিসের লোকেরাও খাচ্ছে। আসলে ওরা পাশের যে হোটেলটায় খায়, সেটা কেন জানি বন্ধ আজ। সে কারণেই তার ফুটপাতের দোকানে এত ভিড়।

তা ভিড়ে খুশিই সাফিয়া। খরিদদার বেশি এলে কোন বিক্রেতা না খুশি হয়? আজকে বোধহয় তার রান্না করে আনা ভাতে কুলাবে না। ভাতের পাতিলে অর্ধেক ভাতও নেই। অন্যদিন পড়ন্ত বেলা পর্যন্ত খাবারে চলে। আজ যারা দাঁড়িয়ে আছে, তারা সবাই খাবার পায় কিনা সন্দেহ। আহা, প্রতিদিন যদি এমন ভিড়টা হতো। বেচা-বিক্রি হতো মেলা। আয়টা বাড়ত। হয়তো বাড়তো কষ্টও। বেশি ভাত, বেশি তরকারি মানে বেশি খাটুনিই তো। তাহলেও, লাভও তো হতো বেশি।

কামরাঙ্গীরচরে নাকি আগুন লাগছে? খেতে খেতে একজন জিজ্ঞেস করে।। সব ঘরবাড়ি পুইড়া ছাই। মানুষজনও পুড়ছে শোনলাম।

কেমনে লাগলো আগুন? আরেকজন প্রশ্ন করে।

শুনলাম, কেমিক্যালের গোডাইনেত্থে লাগছে।

দুজন লোক আলাপ করছিল। কথা শুনে কান খাড়া করে সাফিয়া। চিন্তায় পড়ে যায়। তার বাসাটা তো কামরাঙ্গীরচরেই। আগুন কি অই দিকেই লাগল? একবার গিয়ে দেখে আসবে নাকি?

আগুন সত্যিই লাগলে মহাবিপদ। তার তিনতলার বাসাটা কাঠের। যে বাড়িতে ভাড়া থাকে তার পুরোটাই আসলে সস্তা ধরনের হালকা কাঠ দিয়ে তৈরি। আগুন ছুঁলে অই বাড়ি ছাই হতে সময় লাগবে না। নিচের দুতলায় কেউ থাকে না। পুরনো সব রাবারের জিনিসপত্র, নষ্ট টায়ার, পুরনো জুতা স্যান্ডেল রেখে তালা দিয়ে রাখা হয়। ভাড়া কম বলেই অই বাসাতে আছে সাফিয়া। নচেৎ ওটা ঠিক বাসাও না, বসবাসের যোগ্যও না। পানি আনতে হয় দূর থেকে। বাথরুম পায়খানা সব নিচে। আগুন লাগলে যে কেউ ছেলে আর তার বাপকে বাঁচাবে, সে সম্ভাবনাও কম। আসলে অই বাসাতে যে তারা ভাড়া থাকে, অনেকে হয়তো জানেই না।

এত এত মানুষকে খাবার বেড়ে দিচ্ছে সাফিয়া, কিন্তু তার ঘরের লোকদের কাছে বসিয়ে যে দুটো খাওয়াবে, সেটা ভাগ্য নেই তার। বের হওয়ার আগে ছেলে আর স্বামীর জন্য খাবার রেঁধে ঢেকে রেখে আসে। মমিন খেয়ে ছেলেকেও খাওয়ায়। আজ বাপ ছেলে খেলো কিনা? চিন্তা করতে করতে ছোট একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে সাফিয়া।

ছেলেটার বয়স ৯ বছর। জড়ভড়ত। প্রতিবন্ধী। জন্মের পর থেকেই হাত-পা ছোট ছোট। হাঁটতে বা ধরতে- কিছুই পারে না। যেখানে শুইয়ে রাখা হয় কী বসিয়ে দেওয়া হয়, সেখানেই থাকে। সব কাজ তার করে দিতে হয়। কপাল এমন, ছেলেটা যেদিন হলো, তার তিন দিন পরে ট্রাকের ধাক্কায় রাস্তায় ছিটকে পড়ে হাঁটুর নিচ থেকে দু-পা কাটা গেল বাপের। এখন হাঁটুর উপর ভর করে হাঁটে সে। আসলে হাঁটে না, চলে। তবু, সাফিয়া বের হলে অই পঙ্গু মমিনই ছেলের ভরসা।

মমিন রিকশা চালাত। আয় মন্দ ছিল না। এখন ঘরেই আছে ৯ বছর ধরে। সংসার চলে সাফিয়ার আয়ে। কাটা পা নিয়েই মমিন চলে ছেচড়ে ছেচড়ে। ছেলেকে খাওয়ায়। নিজে খায়। সংসারের টুকিটাকি কাজ করে।

খরিদদারদের ভিড়ে চিন্তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না সাফিয়ার। প্লেট ধুয়ে দাঁড়িয়ে আছে কজন। তাদের যত্ন করে ভাত-তরকারি বেড়ে দেওয়ায় মন দেয়। আর চিন্তা করে-ই-বা কী লাভ? নিশ্চয়ই স্বামী সন্তান খেয়ে নিয়েছে। যেমন খায় আর সব দিন। সাফিয়ার অনুপস্থিতিতে তাদেও তো বাঁচতে শিখতে হবে। তারা যতটা পারে আত্মনির্ভরশীল হোক। অবশ্য এতদিনে অভ্যস্ত তারা হয়েও গেছে। বাঁচতে শিখছে, ছোট ঘরটাতে আটকে থেকেই। তাহলেও, মনের চিন্তা যায় না সাফিয়ার।

রাস্তার পাশে ফুটপাথ দখল করে চারটা কাঠের বেঞ্চ নিয়ে সাফিয়ার ভাতের দোকান। অতি নিম্নআয়ের লোকেরাই মূলত খেতে আসে এখানে। পুলিশের ঝামেলা সামলে, নেতাদের ধরে দোকান টিকিয়ে রাখতে শিখে গেছে সাফিয়া। সকালে বাসা থেকে ভাত, ডিম ভুনা, পাতলা ডাল, আলু ভর্তা, কলমি কী পুঁইশাক, পাঙ্গাস বা সস্তার কোন মাছ রেঁধে নিয়ে আসে। পড়ন্ত দুপুর পর্যন্ত তাই বেচে, শূন্য  হাঁড়ি-পাতিল নিয়ে ফেরার পথে ভাত বেচা টাকা থেকে কিছু টাকা দিয়ে পরের দিনের রান্নার জন্য বাজার করে।

সাফিয়া উঠে সেই ফজরের আজান দিলে। উঠে নামাজ পড়ে। ছেলেটার হাত মুখ ধোয়ায়। প্রস্রাব পায়খানা করায়। মাছ তরকারি কুটা বাছা আর গোছগাছ শেষে রান্না করে, ছেলে-স্বামীকে খাইয়ে, নিজে খেয়ে তৈরি হতে হতে বের হওয়ার সময় হয়ে যায়। রোজের ভ্যানওয়ালা আছে। সে সময় মতো হাজির হয় প্রতিদিনই। সব নিয়ে পৌঁছতে পৌঁছতে প্রায় বারোটা বাজে। পৌঁছতে না পৌঁছতেই লোকজন চলে আসে খেতে। তার কিছু বাঁধা লোক আছে। তারাই আগে বসে। হয়তো তার হাতের রান্নার গুণে বা তিরিশ টাকায় এত ভালো খাবার আশপাশে পায় না বলেই সাফিয়ার দোকানে এত ভিড়। তার রান্নার স্বাদে আকৃষ্ট হয়ে আজকাল কিছু ভদ্রগোছের লোকও খেতে আসতে শুরু করেছে। যেমন আজ।

গোডাউনে বলে ড্রাম ভর্তি এসিড আছিল? তার থাইক্যা আগুন লাগছে।

আরে এসিড না, গোডাউনে গ্যাসের সিলিন্ডার আছিল।

খেতে খেতে লোকগুলো আগুনের আলাপ করেই যাচ্ছে।

চিন্তাটা বাড়ে সাফিয়ার। আগুন লাগাটা যদি গুজব হয়ে থাকে, তাহলে হুট করে দৌড় দেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। একা মানুষ সে। হাঁড়ি-পাতিল, খাবার-দাবার কার কাছে রেখে যাবে? ঢাকা শহর বড় খারাপ জায়গা। এখানে নিজেকে ছাড়া কাউকে বিশ্বাস করা যায় না। ফেলে গেলে সব লুট হতে দু-মিনিটও লাগবে না। এখানে তার এমন কোনো বান্ধবও নেই যার কাছে সব রেখে যাবে।

আবার আগুন যদি সত্যিই লাগে, তাহলে বাপ ছেলের কেউ-ই নিজে নিজে তিনতলা থেকে কাঠের সরু সিঁড়ি বেয়ে নামতে পারবে না। ছেলে তো চলতেই পারে না। তার শরীরটা আবার কমাস আগে থেকে হঠাৎ করে অস্বাভাবিক মোটা হয়ে গেছে। ডাক্তার দেখিয়েও কাজ হয়নি। ডাক্তার বলেছে, শুয়ে থাকে বলেই এ অবস্থা। এখন বাবার চেয়ে ছেলের ওজন বেশি।

ভাবতে ভাবতে আকাশের দিকে চোখ যায় সাফিয়ার। কামরাঙ্গীরচরের আকাশও দেখে। সে আকাশে ঝলকে ঝলকে ধোঁয়া উঠছে। সাফিয়া আর আগপিছ ভাবে না। আগে জীবন। তারপরে হাঁড়ি-পাতিল। সে বাসার দিকে হাঁটা দেয়।

২.

আগুনের লাল জিভ ঘর-বাড়ি-মানুষ খেয়ে যেন আকাশ খেতে যাচ্ছে! চারপাশ দাউ দাউ জ¦লছে। রাস্তার লাগোয়া ছোট দোকানটাতে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি করত লোকটা। তার কাছ থেকে কতবার মুরগি কিনেছে সাফিয়া। এখনো তার কাছ থেকে লোকটা সাতশ টাকা পাবে। মুরগিগুলোর সঙ্গে পুড়ে কয়লার মতো হয়ে গেছে মালিকও। লোকজন কালো দেহটাকে রাস্তায় এনে ফেলে রেখেছে। মানুষ বলে চেনার উপায় নেই। যেন বড় কোনো কয়লার টুকরা। দেখে শরীর কেঁপে উঠে সাফিয়ার। পোড়া মাংসের গন্ধে গা গুলায়।

আগুনটা লাগছে, হোটেলের গ্যাস সিলিন্ডার ফাইট্যা গিয়া। পাশেই আছিল কেমিক্যালের ড্রামভর্তি তালা দেওয়া দোকান। কেমিক্যালের কারণেই আগুন দৌড়াইছে।

চাপা গলির কারণে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি আসতে পারতাছে না, আগুন নিভাইতে।

গাড়ি আসতাছে, তয় ঘুইরা। সময় লাগবো।

লোকজন নানান কথা বলছিল। কারও কথাই যেন কানে যায় না সাফিয়ার। সে অস্থিরভাবে হাঁটতে থাকে।

লোকজন হইহই করে তাকে বাধা দিতে আসে। তবু আগুনের ভিতর দিয়েই কোনো মতে সরু কাঠের সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে পারে সাফিয়া। চারপাশেই জ¦লছে আগুন। উত্তাপ লাগছে গায়ে। কাপড়ের কোণায় কখন আগুন ধরে গেছে তার। হঠাৎ প্রবল ভয় গ্রাস করে তাকে। সবাইকে নিয়ে নিরাপদে নামতে পারবে তো? নিচের ঘরের মালামালে আগুন ধরে গেলে নামবে কীভাবে?

চিন্তা করে নষ্ট করার মতো সময় হাতে নেই। সাহস সঞ্চয় করে, আঁচলের আগুন নিভিয়ে তিনতলায় উঠে যায় সাফিয়া। ঘরে এখনো আগুন পুরোপুরি পৌঁছেনি। ভিতরে বাপ-বেটা দুজন ভয়ে কাঁপছে। তাকে দেখে এক সঙ্গে শব্দ করে উঠে ওরা। যাক, অক্ষতই আছে দুজন।

দ্রুত ঘরের কোণায় গিয়ে, কাঠের বাক্স খুলে বাড়ি থেকে আনা গলার চেনটা আর জমানো কিছু টাকা নিজের কোমরের কাছে শাড়ির কোণায় বাঁধে সাফিয়া। চৌকি, টেবিল, হাঁড়ি পাতিল এসব নামানোর সময় নেই। আগে মানুষ। 

নিচের ঘরের মালামালে বোধহয় আগুন ধরেই গেছে। কাঠের পাটাতনের নিচে গরমটা টের পাওয়া যাচ্ছে। আন্দাজ করা যায়, আগুন ধেয়ে আসছে উপরে। দেখতে দেখতে ঘরের দরজার কাছেও চলে আসবে আগুন। একবার নিচে নেমে আবার উপরে ওঠা সম্ভব না। ততক্ষণে আগুন পুরো ঘরে ছড়িয়ে যাবে। যা করার একবারেই করতে হবে। আগুন ঘরের বেড়া ছুঁল বলে! পুরো ঘর ধোঁয়ায় ভরে উঠছে। অনেক কষ্টে কাশি আটকে রাখে সাফিয়া। অসহায় মানুষের চিৎকার আর পোড়া গন্ধে ভয়টা বেড়ে যায় তার। কেমন বমি বমি লাগে।

কী করবে, সাফিয়া ঠিকমতো ভাবতে পারছিল না। অস্থিরভাবে একবার ছোট ঘরটার কোণে গিয়ে, আবার দরজার কাছে যায়। স্বামী আর ছেলে জড়সড়ো হয়ে বসে আছে ঘরের মাঝে। বাপ ছেলে এমনভাবে জড়াজড়ি করে আছে, যেন তাদের শীত লাগছে। অথচ, ঘরভর্তি গরম।

জানালার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে সাফিয়া। প্রাণপণে। মানুষের সাহায্য চায়। কিন্তু বৃথা। তার চিৎকারে কেউ সাড়া দেয় না। তাকে উপরে উঠতে বাধা যারা দিয়েছিল, তারা কোথায় গেল কে জানে! কেউ উপরে এলে তো বড় উপকার হতো সাফিয়ার। কী জানি, তারা হয়তো নিজেদের ঘরের আগুন নেভাতেই ব্যস্ত।

মমিন ছেলেটাকে জড়িয়ে ধরে কেমন কাঁপছে। মমিনই তাদের রক্ষা করার কথা। অথচ, ভাগ্যের মারে সে এখন সাফিয়ার মুখের দিকে চেয়ে আছে। বোবা ছেলেটার চোখে প্রবল আতঙ্ক। বোধবুদ্ধিহীন হলেও, সে বিপদ ঠিকই বুঝেছে।

হঠাই-ই সাফিয়া বুঝতে পারে, ভয়ঙ্কর বিপদে পড়েছে সে। তার সামনে অগ্নিপরীক্ষা! তার এখন কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আগে হয় ছেলে, না হয় স্বামী। অথচ, হাতে সময় খুবই কম।

আগুন বোধহয় চালেও ধরেছে। মাথার উপর তাপ বাড়ছে। ঘরটা মোটেই মজবুত নয়। সস্তার কাঠ আর পাতলা টিন দিয়ে তৈরি। ভেঙে পড়তে পারে যে কোনো সময়।

স্বামী-সন্তান দুজনেই দৃষ্টিতেই প্রত্যাশা। চোখ করকর করে উঠে সাফিয়ার। তবে, বেশিক্ষণ ভাবে না সে। কয়েক মুহূর্ত। তারপরই মনস্থির করে। কাছে গিয়ে ছেলেকে কোলে নিয়ে বিছানায় শোয়ায়। তারপর স্বামীকে বাচ্চাদের মতো করে কাঁধে ঝুলিয়ে পা বাড়ায়।

তুমি আগে ছেলেটারে নামাও। মমিন সাফিয়ার পিঠ থেকে নেমে পড়তে চায়।

সাফিয়া স্বামীর হাত টেনে ধরে রাখে। না, আগে তুমি নাম। ছেলের লাইগ্যা আবার আসমু। বলতে বলতে পেছনে ফিরে তাকায় সাফিয়া। বিছানায় শান্ত হয়ে বসে আছে ছেলেটা। চোখের জলে ছেলের অবয়ব আবছা লাগে তার কাছে। চোখের জল, নাকি আগুনের বেড়া আড়াল করেছে ছেলেকে? দ্বিধান্বিত সাফিয়া চোখ ফিরিয়ে সিঁড়ি বেয়ে নামতে থাকে। দুই ধাপ নামতেই, সিঁড়ির নিচের ধাপগুলো অদৃশ্য হয়ে যায়। সামনের কিছুই দেখতে পায় সাফিয়া। বুকটা হঠাৎই শূন্য হয়ে যায় তার। অপত্য ¯ন্ডেœহ যেন  দু-পা পেছন থেকে টেনে ধরেছে। 

তার অচল ছেলেটা আগুনে পুড়ে মরবে? অত কষ্ট সয়ে যাকে জন্ম দেওয়া, নয় নয়টা বছর তিলে তিলে বড় করা, সে আগুনে পুড়ে কয়লা হবে?

দ্রুত পায়ে উপরে উঠে, সাফিয়া মমিনকে কাঁধ থেকে নামিয়ে বিছানার দিকে ছেলের কাছে যেতে গিয়েও থেমে যায়।

ছেলেটা অই প্রান্ত থেকে একটু এগিয়ে এসেছে বিছানার দিকে। সাফিয়া তাকাতেই দুহাত বাড়ায়। ক্ষণিকের তরে সাফিয়ার চোখের সামনে থেকে লেলিহান আগুন অদৃশ্য হয়ে যায়। চোখের সামনে ভেসে উঠে ছোট একটা চৌকি, পাশে সদ্যোজাত সন্তান। প্রসবজনিত ব্যথার রেশ তখনো তার শরীরে। ছেলে না মেয়ে প্রসব করেছে সে, তখনো তাকে বলেনি দাই। দাই সন্তানকে তার মুখের কাছে শোয়াতেই সাফিয়া চুমু খায় তার গালে, কপালে। কেমন একটা গন্ধ শিশুটার গা থেকে তার নাকে প্রবেশ করে। সে গন্ধে তার শরীরের সমস্ত কষ্ট নিমিষেই নাই হয়ে যায়।

আজ হঠাৎই যেন গন্ধটা আবার পায় সাফিয়া।

তার নাড়িছেঁড়া ধন আশা নিয়ে তাকিয়ে আছে তার দিকে। ছেলেটার পেছনে ঘরের বেড়াতে আগুন জ¦লছে। হয়তো আগুনের আঁচ লাগছে ছেলের গায়েও। তাহলেও, সে ছেলের উপর থেকে চোখ ফিরিয়ে তাকায় মমিনের দিকে।

মমিনও কি এতক্ষণ তাকিয়ে ছিল তার দিকে? সাফিয়া তাকাতেই চোখে চোখ পড়ে। দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে থাকে নির্ণিমেষ। এক কী দু মুহূর্ত কাটে। চোখ সরিয়ে সাফিয়া ফের তাকায় ছেলে দিকে। এই করতে করতে অতি মূল্যবান আরও কয়েক মুহূর্ত সময় নষ্ট হয়।

মমিনকে ছাড়া বেঁচে থাকাটা অর্থহীন হবে সাফিয়ার। মমিনই তার নিঃশ্বাসের বাতাস। মমিনই তার শ্বাস! বাপ-মা-ভাই-বোন সবাইকে সে তাকে ত্যাগ করেছে মমিনকে ভালোবেসে। ধর্ম ছেড়ে, শান্তিরানী থেকে হয়েছে সাফিয়া। যদিও এসব নিয়ে তার কোনো আফসোস নেই। অচল স্বামী, অথর্ব সন্তান, গরিবী দশা নিয়েও অসুখী নয় সাফিয়া। বরং, ওদের খুশি করার জন্য সংগ্রাম করে সুখই পায় সে। 

চারপাশের আগুনটা বাড়ছেই। প্রবল তাপে দাঁড়িয়ে থাকাই দায়। সাফিয়া মনে মনে দ্রুত দূরত্ব মাপে। স্বামী সন্তানের ঠিক মাঝখানে সে দাঁড়িয়ে আছে। যা করার দ্রুতই করতে হবে। ভেবে সময়ই নষ্ট হচ্ছে। সাফিয়ার মাথাটা কেমন ঝিমঝিম করছে। পায়ের তলায় কাঠের পাটাতান কাঁপছে। চোখের জলে সব কিছু ঝাপসা হয়ে যাচ্ছে যেন। কিন্তু তবু, সামনে পা বাড়ায় সে। 

পা যেন কোনো অতলে পড়ে সাফিয়ার। সাঁই সাঁই করে নিচের দিকে পড়তে থাকে সে।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে