শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

প্রেম দ্রোহ মানবতার - কাজী নজরুল

ড. হাফিজ রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম দ্রোহ মানবতার - কাজী নজরুল

কাজী নজরুল ইসলাম (২৪ মে, ১৮৯৯-২৯ আগস্ট, ১৯৭৬) বাংলা সাহিত্যের বিস্ময়কর এক বহুমাত্রিক প্রতিভা। যিনি বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত হলেও তাঁর দ্রোহাত্মক সত্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো প্রেম ও সর্বজনীন মানবতা। প্রেম-প্রণয়, আশা-নিরাশা, স্পৃহা-আকাক্সক্ষা, প্রতনু-প্রত্যাশা, হতাশা-বেদনা, বিরহব্যথা ও মানবতা তাঁর কবিতা, গান, উপন্যাস, নাটক এবং গদ্য রচনায় বারবার নানারূপে ফুটে উঠেছে। তিনি প্রেমকে শুধু দেহারাধ্যের সীমায় আবদ্ধ রাখেননি, বরং প্রেমকে মানবতা, স্রষ্টা এবং প্রকৃতির সঙ্গে এক সুগভীর সম্পর্কের শাশ্বত সেতুবন্ধ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। তাঁর সাহিত্যে উদ্ভাসিত প্রেম-দ্রোহ ও মানবতা ব্যক্তিক পর্যায় থেকে সর্বজনীনতায় একীভূত।

কাজী নজরুল রচিত সব গ্রন্থের প্রতিপাদ্য বিষয়- আকাশ-মহাকাশ, সূর্য-চন্দ্র, ঝড়-বৃষ্টি, ফুল ও পাখি, নদী ও সাগর, পাহাড়-অরণ্য, ঋতুচক্র, ফসলের মাঠ, সবুজ বনানী যা কিছুই থাক না কেন, তা দ্রোহ-প্রেম ও মানবতার মূল প্রতিপাদ্যে অন্তর্নিহিত। নজরুল এসব অনুষঙ্গ-প্রসঙ্গ শুধু সৌন্দর্যের উপাদান হিসেবেই ব্যবহার করেননি, তিনি এসব কিছুকে কাব্যিক আত্মার (poetic soul) সঙ্গী করেছেন। জাগতিক জীবনে প্রেম, বিদ্রোহ, মানবতা, ধর্ম, বিরহ- সবকিছুই মানবিক বিশ্ব গড়ার প্রবল আকুতি। নজরুলের কবিতা ও গানে দ্রোহ-প্রেম ও মানবতা এক চলমান চরিত্র, বস্তুত জন্মতান্ত্রিক মানুষকে প্রকৃত মানুষ হওয়ার এক জীবন্ত আবেগ।

নজরুল সাহিত্যে প্রেমবোধের প্রবিধরূপ

নজরুলের প্রেমবোধ ব্যক্তিক-সামষ্টিক, অসাম্প্রদায়িক-সর্বজনীন, জাতীয়তা-আন্তর্জাতীয়তা, অন্তর্জগৎ-বহির্জগৎ, ইহলৌকিক এবং পারলৌকিক বিবিধ বৈচিত্র্যময়তার সমন্বয়ে গঠিত। তাই তাঁর প্রেম কখনো ব্যক্তিগত, কখনো সামাজিক, কখনো আধ্যাত্মিক, আবার কখনো বৈশ্বিকতার এক অনুপম আবহে ভাস্বর। এমন বিচিত্র প্রেমবোধকে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়- রোমান্টিকতা, বিরহ ও বেদনার সুর, স্রষ্টাপ্রেম ও সুফিবাদের নিগূঢ় ভক্তি এবং মানবপ্রেম ও সাম্যের আকাক্সক্ষায় অসাম্প্রদায়িক প্রেমের অত্যুজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। যেমন-তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়/ সে কি মোর অপরাধ? অথবা মোর প্রিয়া হবে এসো রাণী/ দেবো খোঁপায় তারার ফুল। এ ধরনের অসংখ্য গান-কবিতায় কবি নজরুলের শাশ্বত প্রেমের অনুপম পরিচয় বিধৃত। এ ছাড়াও নজরুল রচিত অবেলার ডাক, আশান্বিতা, উপেক্ষিত, আড়াল, চক্রবাক, তোমারে পড়িছে মনে, চিরন্তনী, প্রিয়া, চৈতী হাওয়া, অকরুণ পিয়া, আমার কালো মেয়ে, মিলন-মোহনায়, মনের মানুষ, অনামিকা প্রভৃতি কবিতায় মানবপ্রেমের অনিন্দ্য রূপশ্রী দেখতে পাওয়া যায়। তাহারই লাগিয়া শত সুরে শত গানে/ কাব্যে, কথায়, চিত্রে, জড় পাষাণে,// লিখিছে তাহার অমর অশ্রু-লেখা।/ নীরন্ধ্র মেঘ বাদলে ডাকিছে কেকা!// আমাদের পটে তাহারই প্রতিচ্ছবি,/ সে গান শুনাই- আমরা শিল্পী কবি। নজরুলের হাজার হাজার লেখায় এমন প্রেম-বিরহ ও বাস্তবতার অসাধারণ চিত্র চিরন্তন। এভাবে তাঁর সাহিত্যে প্রেম স্বতঃস্ফূর্ত ও সর্বজনীন। ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, নারী-পুরুষ, কোনো ক্ষেত্রেই তা বৈষম্যমূলক নয়। ফলে নারীর প্রতি কবির যেমন ছিল সুগভীর প্রেম তেমনি ছিল প্রবল শ্রদ্ধা। তাই, নারী জাতিকে সম্মান করে নারী কবিতায় তাঁর নিবেদন-যে দেশে নারীরা বন্দিনী, আদরের নন্দিনী নয়,/ সে দেশে পুরুষ ভীরু কাপুরুষ জড় অচেতন রয়!/ অভিশপ্ত সে দেশ পরাধীন, শৌর্য-শক্তিহীন,/ শোধ করেনি যে দেশ কল্যাণী সেবিকা নারীর ঋণ!

এভাবে তিনি প্রেমকে বিভিন্ন আঙ্গিকে দেখেছেন। বিরহ-বেদনার রূপ তথা বিরহ প্রেমেরই প্রতিসত্তা হিসেবে তাঁর কবিতা ও গানের পরতে পরতে ফুটে উঠেছে। এ কারণে বলাই যায়, নজরুল সাহিত্যের প্রেমে যেমন উল্লাস, তেমনি আছে ব্যথিত আত্মার সকরুণ বেদনার অশ্রুসিক্ত ছায়া। বেদনার পারাবার করে হাহাকার/ তোমার আমার মাঝে হে প্রিয়তম।// অনন্ত এই বিরহের নাহি পার,/ হবে না মিলন আর এ জনম। অথবা, শাওন-রাতে যদি স্মরণে আসে মোরে/ বাহিরে ঝড় বহে, নয়নে বারি ঝরে।// ভুলিও স্মৃতি মম, নিশীথ-স্বপন সম/ আঁচলের গাঁথা মালা ফেলিও পথ পরে। অথবা ফুল ঝরার বেলা এলে মোর শেষ অতিথি/ কাঁদে হা হা স্বরে রিক্ত কানন-বীথি।// এলে রে মরুভূমে পিয়াসি চকোর মোর/ শুক্লা তিথির শেষে কাঁদিতে এলে চকোর।// (তুমি) আসিলে জীবন-সাঁঝে ঘুম ভাঙাতে।/ ওগো কে এলে গো চির সাথী অবেলাতে। এমন হাজার হাজার গানের বাণীতে সমাজ, সংস্কৃতি, আধ্যাত্মিকতা ও বিদ্রোহের সুর ও প্রেমে অন্তরীণ। তাঁর প্রেম মানে আবেগ, সৌন্দর্য, চেতনা এবং মানুষের পরিপূর্ণ রূপ। এভাবে নজরুল প্রেমকে দেখেছেন বহু রূপে-মানব প্রেম, আধ্যাত্মিক প্রেম, বিরহ, কামনা-বাসনা, হারানোর বেদনায় এবং মুক্ত প্রেমের অনিন্দ্য সরোবরে।

নজরুল মানুষকে ভালোবেসেছিলেন নিঃশর্তে ও নিঃস্বার্থে। প্রেমই পৃথিবীকে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। এ কারণে তিনি কবি-সাহিত্যিক, নেতা বা অন্য কিছু হতে চাননি। প্রকৃতপক্ষে তিনি হতে এসেছিলেন মানবপ্রেমিক। তাই তাঁর রচিত সব গ্রন্থের মর্মবাণী একটাই, তা হলো- প্রেম ও মানবতা। তাঁর দ্রোহেও প্রেম। তাঁর জন্মেও প্রেম। মরণেও প্রেম। নির্দ্বিধায় তাই তিনি বলেছিলেন- আমি কবি হতে আসি নি। আমি নেতা হতে আসি নি। আমি প্রেম দিতে এসেছিলাম, প্রেম পেতে এসেছিলাম। সে প্রেম পেলাম না বলে আমি এই প্রেমহীন নিরস পৃথিবী হতে নীরব অভিমানে চিরদিনের জন্য বিদায় নিলাম।

দ্রোহের অন্তরে প্রেম

কাজী নজরুল ইসলামের কাব্য, গান, গল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, পত্রিকা সম্পাদনা প্রধানত- জুলুম ও জালিমের বিরুদ্ধে এক অভূতপূর্ব বিদ্রোহের প্রখর দ্যুতি। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁর লেখনী বজ্রের মতো, তবে তা মিথ্যানাশক। কবির কলম অগ্নিগিরি এবং সুচয়িত শব্দসম্ভার লাভার ন্যায় সতেজে উদ্গীরিত। যে কারণে বঞ্চিতের পক্ষে তাঁর দ্রোহ-কণ্ঠস্বর অগ্নিশক্তির সমতুল্য। তবে তিনি শুধু কলমে নয়, কর্মেও ছিলেন অন্যায়ের বিরুদ্ধে মহাবিদ্রোহী পুরুষ। লক্ষ্য করলেই দেখা যায়, বিদ্রোহী কবিতায় তাঁর সদর্প উচ্চারণ : আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদচিহ্ন।/ যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না,/ অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না। আমি সেই দিন হবো শান্ত। এসব লেখার উদ্দেশ্য শুধুই বিদ্রোহ নয়, বরং মানুষকে ভালোবেসে মানুষের অধিকার আদায়ে সোচ্চার ভূমিকা রাখা। এমন লেখনীর প্রতিটি শব্দ জালিম শাসক ও শোষকের বিরুদ্ধে, অন্যায়-অত্যাচার, অবিচার-দুর্বিচারের বিরুদ্ধে এক অগ্নিকণ্ঠ আওয়াজ। ব্রিটিশ শাসনামলে পরাধীন ভারতবর্ষের নাগরিক হিসেবে কবি নজরুল, দুর্বিনীত সাহসে দুঃসহ দাসত্বের বিরুদ্ধে কলম হাতে রুখে দাঁড়ান। তাঁর কবিতা, যেমন-কামাল পাশা, আনন্দময়ীর আগমনে এবং ধূমকেতু পত্রিকায় প্রকাশিত লেখাগুলোতে স্পষ্টভাবে অত্যাচারী, জননীপীড়ক ব্রিটিশ শাসনবিরোধী চেতনা ফুটে উঠেছে। এসবই তিনি মানুষের কল্যাণে করেছেন। অগ্নিবীণা, সিন্ধু হিন্দোল, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, সর্বহারা, ফণীমনসা, সঞ্চিতা, জিঞ্জীর, প্রলয় শিখা, ঝড়, মৃত্যুক্ষুধা প্রভৃতি গ্রন্থের লেখাগুলো নিছক দ্রোহের দাবানল নয়; প্রকৃতপক্ষে মানবাধিকার আদায়ের উদাত্ত ঘোষণা।

দ্রোহ-প্রেমে মানবতার জয়গান

নজরুল ইসলাম শুধু কবি নন, বরং একাধারে সংগীতজ্ঞ, সাংবাদিক, নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, ছোটগল্পকার এবং সর্বোপরি মানবতার গীতিকার। তাঁর রচনাশৈলিতে বিদ্রোহ ও প্রেমের সংমিশ্রণ যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে গভীর মানবিক বোধ, সমতা ও ন্যায় বিচারের আহ্বান। তাই সহজেই বলা যায়, নজরুল কবি, প্রেমিক ও বিপ্লবী। তবে তিনি মুখ্যত দুঃখী মানুষের পরম বন্ধু। নির্যাতিত, নিপীড়িত ও মজলুম জনতার পক্ষে সিসা ঢালা অটল প্রাচীর। তাঁর সাহিত্য ও জীবনযাত্রা মানবতার প্রতি অবিচল ভালোবাসার বাস্তব প্রতিচ্ছবি। ধর্ম-বর্ণ-জাতি নির্বিশেষে মানবতাবাদ তাঁর লেখনীর মূল উজ্জীবনী শক্তি। সাম্যবাদী, চক্রবাক, নতুন চাঁদ, মরুভাস্কর, দোলন-চাঁপা, চিত্তনামা, ছায়ানট, পুবের হাওয়া, সর্বহারা, ফণী-মনসা, সঞ্চিতা, সন্ধ্যা, নির্ঝর, শেষ সওগাত, চোখের চাতক, চন্দ্রবিন্দু, নজরুল গীতিকা, জুলফিকার, গীতি শতদল, রিক্তের বেদন প্রভৃতি গ্রন্থের বহু কবিতা গানে মানবতার জয়গান ধ্বনিত হয়েছে। নজরুল তাঁর সাহিত্যকর্মে বারবার ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন।

কবি নজরুল হিন্দু-মুসলমানের ভ্রাতৃত্বের কথা বলতেন সৎ সাহসে, যখন ভারতীয় উপমহাদেশে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা তুঙ্গে। তাঁর বিখ্যাত কবিতা কাণ্ডারী হুঁশিয়ার-এ কবি লেখেন : হিন্দু না ওরা মুসলিম? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন?/ কাণ্ডারী! বল, ডুবিছে মানুষ, সন্তান মোর মার! এ পঙ্ক্তিগুলো নিঃসন্দেহে নজরুলের মানবিক চেতনার সর্বোচ্চ প্রকাশ। তাঁর চোখে জাতি-ধর্ম-বর্ণ কোনো কিছুই মানুষের চেয়ে বড় নয়। তিনি মানুষকে ভালোবেসেছেন নিখাদ মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে। কুলি-মজুর কবিতায় কবি লেখেন- দেখিনু সেদিন রেলে,/ কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিলে নীচে ফেলে!// চোখ ফেটে এলো জল, এমনি করে কি জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল? মানুষের বেদনায় ব্যথিত কবির কী দারুণ শক্তিশালী উচ্চারণ! সত্যি তাঁরই কথায় লিখতে হয়- মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান। নজরুল শুধু ব্রিটিশবিরোধী ছিলেন না, তিনি জাতপাত ও ব্রাহ্মণ্যবাদকেও কঠোর ভাষায় আক্রমণ করেছেন। তাঁর দৃষ্টিতে ধর্ম মানেই মানবতা। তিনি সমাজের সব শ্রেণি-পেশার ও ধর্মের মানুষের অসাম্প্রদায়িক নেতা। তাই নারী-পুরুষ, কালো-ধলা, কুলি-মজুর মুটে কিংবা আশরাফ-আতরাফ তাঁর কাছে মুখ্য নয়। কাজী নজরুল অসাম্প্রদায়িক ও শান্তিকামী মানবতাবাদী ছিলেন বলেই ছিলেন যুদ্ধবিরোধী। তাই যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে মানবতার আহ্বান নজরুলের সাহিত্যের অন্যতম উপাদান। মানবতাবাদীরা জালিমের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করে। নজরুল শুধু জাতীয় পর্যায়ে নয়, আন্তর্জাতিকভাবে যুদ্ধবিরোধী এবং শান্তিকামী ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর তাঁর কবিতায় যুদ্ধের বিরুদ্ধে তীব্র ঘৃণা প্রকাশ পেয়েছে। তাঁর কবিতা মানবিক বোধকে জাগ্রত করে। নজরুল ছিলেন একটি পূর্ণ বিপ্লবী চেতনার নাম, যার প্রভাব সাহিত্য ছাড়িয়ে সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনীতিতেও পড়েছে। তিনি একাধারে ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী, নারীবাদী, সমাজতন্ত্রী এবং মানবতাবাদী।

কাজী নজরুল ইসলাম শুধু একজন কবি ছিলেন না, তিনি নিজেই একটি পূর্ণাঙ্গ বিপ্লব। তাঁর কলম ছিল তলোয়ার, শব্দ ছিল বজ্র। যে সময়ে ভয়ে ও শাসন ত্রাসনে মানুষের মুখ বন্ধ, সে সময় তিনি লিখেছেন মুক্তির গান। তিনি বিদ্রোহ করেছেন শুধু ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে নয়, বরং সব অন্যায়, অবিচার, কুসংস্কার, বৈষম্যের বিরুদ্ধে। তাঁর লেখনী আমাদের মনে করিয়ে দেয়, মানবপ্রেমের দুঃসাহস কীভাবে শিল্প হয়ে ওঠে। তাই তিনি আজীবন আমাদের কাছে দ্রোহের কবি। তবে এই দ্রোহে প্রেমচেতনা বহুমাত্রিক এবং গভীর ব্যঞ্জনাধর্মী। তাঁর প্রেম সৃষ্টিজগৎ, মানবতা, ঈশ্বর এবং জীবনের প্রতি। তিনি প্রেম দিয়ে মানুষকে জাগাতে চেয়েছেন, বিদ্রোহে প্রেমের শক্তি প্রয়োগ করেছেন। প্রেম, নজরুলের কলমে, এক শক্তিশালী জীবনদর্শন। তাই তিনি শুধু বিদ্রোহের নয়, প্রেমের কবি। এই দ্রোহ-প্রেমের সম্মিলনেই মানবতার জন্ম। তাই মানবতা ছিল কাজী নজরুল ইসলামের চিন্তা ও সৃষ্টির কেন্দ্রবিন্দু। ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি, লিঙ্গ কিংবা শ্রেণি- কোনো কিছুর ভিত্তিতে তিনি মানুষে মানুষে প্রভেদ মানতেন না। তাঁর জীবন সংগ্রামের, তাঁর সাহিত্য প্রতিবাদের এবং তাঁর কণ্ঠ সব সময় নিপীড়িতের পক্ষে। তাই কাজী নজরুল ইসলাম দ্রোহ-প্রেম ও মানবতার কবি। এবং বিশ্বব্যাপী এক সর্বজনীন কণ্ঠস্বর, যিনি আজও মানুষে মানুষে সংহতির স্বপ্ন দেখান।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নারী উপাখ্যান
নারী উপাখ্যান
এইসব, মিথ নয়
এইসব, মিথ নয়
অবিমিশ্রিত উত্থিত ইশতেহার
অবিমিশ্রিত উত্থিত ইশতেহার
সাগরিকা
সাগরিকা
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সর্বশেষ খবর
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা
দেশীয় অস্ত্র ও ককটেলসহ ৫ জনকে পুলিশে দিল জনতা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন
রাবিতে বঙ্গবন্ধু হলসহ ১২ স্থাপনার নাম পরিবর্তন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস
কর্মচারীর কমেন্ট ঘিরে চাকরি যাওয়ার বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
শাবাবের কলকাতার নিয়োগ বাতিল, নেদারল্যান্ডস থেকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে
দৈনিকভিত্তিক শ্রমিকদের মজুরি বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্বে রুহুল আলম সিদ্দিকী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
জুলাই ঐক্য বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ক্যাম্পাসের পুকুরে ডুবে ফেনী পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা
ভালুকা পৌরসভা মহিলা দলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর
ব্যাংকে ব্যাংকে পুলিশ পাঠিয়ে ডলার বাজার নিয়ন্ত্রণ আর নয় : গভর্নর

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান
গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সেনানিবাসে আশ্রয় গ্রহণকারীদের প্রসঙ্গে সেনাবাহিনীর অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চান অস্ট্রেলিয়ার ৪১ সিনেটর-এমপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে
অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের মৌলিক স্বাধীনতা ঝুঁকিতে ফেলেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন
ওষুধের দাম সরকার কর্তৃক নির্ধারণসহ চার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ
রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়ছেন লুকা মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’
‘চাঁদপুরে চাঁদাবাজি চলবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা
যশোরে পৌর কৃষকদল সভাপতিকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ৪৬

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
এনবিআর বিলুপ্তির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা পেল আসামি গ্রেফতারের ক্ষমতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে গোলাগুলিতে ভারতীয় সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন সৌম্য

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স
যারা জনগণকে ভয় পায় তারাই নির্বাচনকে প্রলম্বিত করতে চায় : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি
ঐক্যের ডাকে রাজুতে নতুন কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯
চীনে ভূমিধসে মৃত ২, নিখোঁজ ১৯

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়
এনবিআর এখনই বিলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই: অর্থ মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সিগঞ্জে গৃহবধূ মিতু হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের মিছিল : রিমান্ড শেষে ১০ জন কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আরব আমিরাতে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম
ভেঙে পড়ল যুদ্ধ জাহাজ, ক্ষেপে গেলেন কিম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ, মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথে বাধা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’
হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করতে সক্ষম জাপানের ‘রেলগান’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’
‘রায়ের পরও ইশরাককে শপথ না পড়ালে আদালত অবমাননা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?
মাওবাদী নিধনের নামে কাদের হত্যা করছে মোদি প্রশাসন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট
সারাদেশে একই দামে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!
বিশ্বজুড়ে আকাশযুদ্ধের হিসাব-নিকাশ পাল্টে দিতে পারে চীনের যে ড্রোন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন
সংশোধিত সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টাকে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত চত্বরে মমতাজের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির
ফেসবুক পোস্টে যে বার্তা দিলেন জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা
ট্রাম্পের আক্রমণাত্মক আচরণের মুখেও শান্ত ছিলেন রামাফোসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার
৫০ নারী ধর্ষণ: ৩ হাজার ভিডিওসহ চালক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’
‘নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক
আন্দোলন স্থগিত করলেন ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক
আসিফ-মাহফুজের পদত্যাগের খবর না আসা পর্যন্ত লড়াই চলবে: ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে নারী কোটা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হারুন-শাওনসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে
গাজায় প্রবেশ করল ত্রাণবাহী ১০০ ট্রাক, পৌঁছায়নি সাধারণ মানুষের কাছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা
ভারতের অধিকারভুক্ত নদীর পানি পাবে না পাকিস্তান, মোদির ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান
ইসরায়েলের যেকেনও হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকেই দায়ী করবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী
উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের পদত্যাগ দাবি করলেন রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ
ডিসেম্বরে নির্বাচনের আশাবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি
সারা দেশের মানুষের প্রতিধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি
তিন উপদেষ্টার অব্যাহতি চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে
আম উৎপাদনে শীর্ষে, রপ্তানি তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না
লজ্জাজনক হারের কারণ খুঁজে পাচ্ছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন
এভারেস্টের চূড়ায় দাঁড়িয়ে কাঁদলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী
চরম ভোগান্তিতে রাজধানীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্র নিয়ে শঙ্কা

নগর জীবন

মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা
মিউজিক্যাল নোট ছড়াচ্ছে শোভা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
মৌসুমের শুরুতেই চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট
কাজে আসছে না ১৯ কোটির ওয়াশপিট

নগর জীবন

সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
সরকারকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন
ঘুষখোর পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
সর্বদলীয় বৈঠক ডাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই
স্বপ্নের ট্রফি মোহামেডানের ঘরে যাচ্ছে আজই

মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান
অবৈধভাবে পাথর ও বালু তোলা বন্ধে অভিযান

দেশগ্রাম

হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার
হলফনামায় অসত্য তথ্য হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে
অবৈধ বসবাস করলে ভারত ব্যবস্থা নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি
ইন্টারনেট পেল নাগরিক অধিকারের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি
নটর ডেমের শিক্ষার্থী ধ্রুবর মৃত্যুর তদন্তের দাবি

নগর জীবন

এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন
এক দিনে ছয় জেলায় পুশইন

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার
জনগণের মৌলিক স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করেছে অন্তর্বর্তী সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন
বাপ্পা মজুমদারের বাসায় আগুন

নগর জীবন

গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়
গ্রিসে ১০ হাজার বাংলাদেশি দুশ্চিন্তায়

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল
উচ্চ আদালতের রায়ে জনগণের বিজয় : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ
বিএনপির সামনে যত চ্যালেঞ্জ

সম্পাদকীয়

রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই
রিট খারিজ ইশরাকের শপথে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!
হারিয়ে যাচ্ছেন মধুমিতা!

শোবিজ

পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা
পদত্যাগের কথা ভাবছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা