শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

কাজী নজরুল সমকালের চোখে

হাসান হাফিজ
প্রিন্ট ভার্সন
কাজী নজরুল সমকালের চোখে

মাত্র ২৩ বছরের সৃষ্টিশীল জীবন ছিল তাঁর। এই অল্প সময়ে আমরা কাজী নজরুল ইসলামের কাছ থেকে বিপুল রচনাসম্ভার পেয়েছি। প্রকৃত ধূমকেতুর মতোই আবির্ভাব রাজসিক এই কবিপুরুষের। জীবনযাপনও ছিল বর্ণিল, নানা ধরনের নাটকীয়তায় ভরপুর। সমকালীন বিশিষ্টজনের দৃষ্টিতে কেমন ছিল নজরুল রচনা, বৈশিষ্ট্য, দীপ্তি, আবশ্যকতা ও স্বাতন্ত্র্য? ক্ষুদ্র পরিসর এই রচনায় আমরা তা নিরীক্ষণের প্রয়াস পাব।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তখন খ্যাতির মধ্যগগনে। কোন দৃষ্টিতে তিনি দেখতেন, দেখেছিলেন নজরুলকে? এ বিষয়ে কৌতূহল হওয়া খুবই স্বাভাবিক। ‘কাজীর কবিতা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথের একটি লেখা রয়েছে। সেটি পুরোই উদ্ধৃত করতে হয়। লেখাটি হচ্ছে :

“১. অরুগ্ণ-বলিষ্ঠ-হিংস্র-নগ্ন-বর্বরতা তার অন্যবদ্য ভাবমূর্তি রয়েছে কাজীর কবিতায় ও গানে। কৃত্রিমতার ছোঁয়াচ তাকে কোথাও ম্লান করেনি, জীবন ও যৌবনের সকল ধর্মকে কোথাও তা অস্বীকার করেনি। মানুষের স্বভাব ও সহজাত প্রকৃতির অকুণ্ঠ প্রকাশের ভিতর নজরুল ইসলামের কবিতা সকল দ্বিধাদ্বন্দ্বের ঊর্ধ্বে তার আসন গ্রহণ করেছে।

২. বিদগ্ধ বাগ্বিন্যাসের যেমন মূল্য আছে, সহজ সরল তীব্র ও ঋজু বাক্যের মূল্যও কিছু কম নয়। ... তীব্রতাও রসাত্মক হলেই কাব্য হয়ে ওঠে, যেমন উঠেছে নজরুলের বেলায়।...

নজরুল ইসলাম সম্বন্ধে তোমাদের মনে যেন কিছু সন্দেহ রয়েছে। নজরুলকে আমি ‘বসন্ত’ গীতিনাট্য উৎসর্গ করেছি এবং উৎসর্গপত্রে তাকে ‘কবি’ বলে অভিহিত করেছি। জানি, তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ এটা অনুমোদন করতে পারনি। আমার বিশ্বাস, তারা নজরুলের কবিতা না পড়েই এই মনোভাব পোষণ করেছ। আর পড়ে থাকলেও রূপ ও রসের সন্ধান করোনি, অবজ্ঞাভরে চোখ বুলিয়েছ মাত্র। কাব্যে অসির ঝনঝনা থাকতে পারে না, এসব তোমাদের আবদার বটে। সমগ্র জাতির অন্তর যখন সে সুরে বাঁধা, অসির ঝনঝনায় যখন সেখানে ঝঙ্কার তোলে, ঐকতান সৃষ্টি হয়, তখন কাব্যে তাকে প্রকাশ করবে বৈকি! আমি যদি আজ তরুণ হতাম তাহলে আমার কলমেও ঐ সুর বাজত।

৩. জনপ্রিয়তা কাব্য বিচারের স্থায়ী নিরিখ নয়, কিন্তু যুগের মনকে যা প্রতিফলিত করে, তা শুধু কাব্য নয়, মহাকাব্য।”

আমরা জানি, কবি নজরুলকে তাঁর বিদ্রোহী সত্তা ও প্রতিবাদী কণ্ঠের জন্য ব্রিটিশ-ভারত সরকারের কোপানলে পড়তে হয়। সেজন্য তিনি কারা নির্যাতনও ভোগ করেন। বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র বসুর লেখায় আমরা উল্লেখ দেখি সেই প্রসঙ্গের। ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দের ১৫ ডিসেম্বর রচিত নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর একটি লেখা থেকে আংশিক উদ্ধৃতি এখানে-

“...কারাগারে আমরা অনেকেই যাই, কিন্তু সাহিত্যের মধ্যে সেই জীবনের প্রভাব কমই দেখতে পাই। তার কারণ অনুভূতি কম। কিন্তু নজরুল যে জেলে গিয়েছিলেন, তার প্রমাণ তাঁর লেখার মধ্যে অনেক স্থানে পাওয়া যায়। এতেও বোঝা যে, তিনি একটি জ্যান্ত মানুষ। তাঁর লেখার প্রভাব অসাধারণ। তাঁর গান পড়ে আমার মতো বেরসিক লোকেরও জেলে বসে গাইবার ইচ্ছা হতো। আমাদের প্রাণ নেই, তাই আমরা এমন প্রাণময় কবিতা লিখতে পারি না।

নজরুলকে বিদ্রোহী কবি বলা হয়, এটা সত্য কথা। তাঁর অন্তরটা যে বিদ্রোহী, তা স্পষ্টই বোঝা যায়। আমরা যখন যুদ্ধে যাব-তখন সেখানে নজরুলের যুদ্ধের গান গাওয়া হবে। আমরা যখন কারাগারে যাব, তখনো তাঁর গান গাইবো।

আমি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে সর্বদাই ঘুরে বেড়াই। প্রাদেশিক ভাষায় জাতীয় সংগীত শুনবার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। নজরুলের ‘দুর্গম গিরি কান্তার মরু’র মতো প্রাণ মাতানো গান কোথাও শুনেছি বলে মনে হয় না।

কবি নজরুল স্বপ্ন দেখেছিলেন। সেটা শুধু তার নিজের স্বপ্ন নয়, সমগ্র বাঙালি জাতির স্বপ্ন।”

নজরুল সুহৃদ ‘সওগাত’ সম্পাদক মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীনের একটি লেখার শিরোনাম হচ্ছে- ‘দেশপ্রেম ও মানবতার কবি নজরুল’। সেই রচনা থেকে কিয়দংশ -“বিশ শতকের প্রথম কয়টি বছরেই নজরুল লিখেছিলেন অনেকগুলো দেশাত্মকবোধ কবিতা ও গান। ১৯২০ থেকে ১৯৩০ সালের মধ্যে দেশের মানুষের অন্তরের ক্ষোভ দাউ দাউ করে জ্বলে উঠবার মতো বহু কবিতা ও গান তিনি লিখেছেন। গান্ধীর আপস-ফর্মুলায় কবি নজরুল মর্মাহত হয়েছিলেন। বিদেশি শাসকগোষ্ঠীর সঙ্গে কোনো আপস করতে তিনি নারাজ। তিনি বললেন : কেবলমাত্র ‘চরকা’ আন্দোলন বিপ্লবের স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করে দেবে। তিনি লিখলেন :

“সূতা দিয়ে মোরা স্বাধীনতা চাই

বসে বসে কাল গুনি

জাগো রে জোয়ান। বাত ধরে গেল

মিথ্যার তাঁত বুনি।”

স্বনামধন্য কমিউনিস্ট নেতা নজরুলবান্ধব কমরেড মুজফফর আহমদ কী বলছেন নজরুল সম্পর্কে?

‘কাজী নজরুল ইসলাম স্মৃতিকথা’; নামের গ্রন্থে তিনি লিখেছেন :

“আমি সাহিত্য সমিতির অফিসের পাশের দিককার একখানা ঘরে থাকতাম। সেই ঘরেই নজরুল ইসলামের জন্য আর একখানা তখত্পোশ পড়ল। কৌতূহলের বশে আমরা তার গাঁটরি-বোঁচকাগুলি খুলে দেখলাম। তাতে তার লেপ, তোশক ও পোশাক-পরিচ্ছদ ছিল। সৈনিক পোশাক তো ছিলই, আর ছিল শিরওয়ানি (আচকান), ট্রাউজার্স ও কালো উঁচু টুপি যা তখনকার দিনে করাচির লোকেরা পরতেন। একটি দূরবীণও (বাইনোকুলার) ছিল। কবিতার খাতা, গল্পের খাতা, পুঁথি-পুস্তক, মাসিক পত্রিকা এবং রবীন্দ্রনাথের গানের স্বরলিপি, ইত্যাদিও ছিল। পুস্তকগুলির মধ্যে ছিল ইরানের মহাকবি হাফিজের দিওয়ানের একখানা খুব বড় সংস্করণ। তাতে মূল পার্সির প্রতি ছত্রের নিচে উর্দু তর্জমা দেওয়া ছিল। অনেক দিন পরে আমারই কারণে নজরুল ইসলামের এই গ্রন্থখানা, আরও কিছু পুস্তক, কিছু চিঠিপত্র, অনেক দিনের পুরানো কবিতার খাতা, বিছানা, কিট-ব্যাগ, সুটকেস্ এবং “ব্যথার দান” পুস্তকের উৎসর্গে বর্ণিত মাথার কাঁটা খোয়া যায়। মিউজিয়মে রক্ষিত মূল্যবান বস্তুর মতো নজরুল এই কাঁটাটিও রক্ষা করে আসছিল। উৎসর্গে লেখা আছে-

“মানসী আমার!

মাথার কাঁটা নিয়েছিলাম বলে

ক্ষমা করনি,

তাই বুকের কাঁটা দিয়ে

প্রায়শ্চিত্ত করলাম।”

কে ছিলেন এই কাঁটার মালিক তাঁর নাম সে আমায় কোনো দিন বলেনি। কী করে জিনিসগুলি খোয়া গেল সেই কথা হয়তো আমার রাজনীতিক জীবনের স্মৃতিকথায় কোনো দিন বলব। কিন্তু হবে কি লেখা সেই স্মৃতিকথা? কে জানে?

কাজী নজরুল ইসলাম যেদিন প্রথম ৩২, কলেজ স্ট্রিটে থাকতে এসেছিল, সেদিন রাত্রেই তাকে দিয়ে আমরা গান গাইয়ে নিয়েছিলেম। গানের ব্যবস্থা হয়েছিল আফজালুল হক সাহেবের ঘরে। আমার ঘরখানা শীলেদের বাড়ির প্রথম উঠোনের ওপরে ছিল। তাঁদের বাড়ির ভিতরে যাতে কোনো আওয়াজ না পৌঁছয় সে বিষয়ে আমি সতর্ক ছিলেম।

নজরুল সাধারণত রবীন্দ্রনাথের গানই গাইত, কিন্তু সেদিন সে গেয়েছিল তখনকার দিনে “পিয়া বিনা মোর জিয়া না মানে বদরী ছায়ী রে”। ও-বাড়িতে আসার পরে নজরুলের গানের আড্ডা বরাবর আফজাল সাহেবের ঘরেই বসত।

প্রসঙ্গক্রমে একটি কথা এখানে বলে রাখছি। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের লেকচারার নিযুক্ত হয়ে আসার পরে শহীদুল্লাহ সাহেব আমার ঘরেই থাকতেন। নজরুল ইসলাম যখন এসেছিল তখন তিনি ফিয়ার্স লেনে একটা মেডিকেল ছাত্রদের মেসের সুপারিন্টেন্ডেন্ট হয়ে সেখানে উঠে গিয়েছিলেন। তাইতে আমার ঘরে নজরুলের ঠাঁই হতে পেরেছিল।” প্রখ্যাত কথাশিল্পী তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিচারণার দিকে দৃকপাত করা যাক- তারাশঙ্কর লিখেছেন,

“কাজী সাহেবের সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় যৎসামান্য, অকিঞ্চিৎকর। ১৯৪০ সালে ঠিক পূজার পর তিনি হঠাৎ একদিন রাত্রে-হাসির গানের গায়ক শ্রীযুক্ত নলিনীকান্ত সরকারকে সঙ্গে করে আমার বাড়িতে গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। তার আগে কাজী সাহেবের সঙ্গে সাক্ষাৎ পরিচয়ের সৌভাগ্যই হয়নি। তিনি আমাদের ওখানে স্থানীয় একটি দেবস্থলে বাতের ওষুধের জন্য গিয়েছিলেন (তাঁর স্ত্রীর জন্য)। হঠাৎ টেলিগ্রাম পেলাম তাঁরা আসছেন-একদিন আমার বাড়িতে থাকবেন। সেদিন দুর্ভাগ্যক্রমে আমার একটি শিশুপুত্র মারা গিছল দুপুরবেলায়। রাত্রে এলেন। এবং একান্ত অপ্রতিভ বিষণ্নতার মধ্যেই আমার আতিথ্য গ্রহণ করলেন। পরদিন কাজী সাহেব আমাদের গ্রামের “ফুল্লরা” দেবীর (মহাপীঠ রূপে খ্যাত) স্থানে গেলেন। এবং মন্দিরের সম্মুখে নাটমন্দিরের উপর পদ্মাসন হয়ে বসে প্রাণায়াম সহযোগে যে জপ করেছিলেন, তা দেখে একথা বলব যে, এই ব্যক্তি এক আশ্চর্য চরিত্র ব্যক্তি; তাঁর অন্তরের যে পিপাসা, সে-পিপাসা যৌবন পিপাসায় মাতাল করা গজল গানে ব্যক্ত হয়েছে-সেই পিপাসাই অন্তরের পিপাসা হয়ে ব্যক্ত হয়েছে এই শ্যামাসঙ্গীতে এবং সাধারণ জনের দৃষ্টির অগোচর সাধনায়। যাঁরা তাঁর অতি সন্নিকটের মানুষ-তাঁরা এই দিকটিকে আড়াল দিয়ে এড়িয়ে চলেন-এই পরমাত্মিক গভীর হৃদয়ের তৃষ্ণা তাঁদের নাই, তাই এই দিকটার কথা অল্পই প্রকাশিত হয়েছে। এদিকটিতে কেউ যদি তাঁর সঙ্গী সাথী থাকতেন, তবে দেশপ্রেমিক বিদ্রোহী নজরুল, সাম্যবাদী নজরুল, প্রেমের কবি নজরুল-এই দুই নজরুলের সঙ্গে আধ্যাত্মিক তৃষ্ণার তৃষিত নজরুলের বিচিত্র রূপটিও প্রকাশিত হতো। তা হয় নি।” নজরুল বন্ধু ভূপতি চৌধুরী লিখেছেন : “নিয়মিতভাবে কল্লোলের আড্ডায় গিয়ে দেখি- অফিসের সামনে বেশ ভিড়- রাস্তায় লোক দাঁড়িয়ে আছে। ঘরের ভিতর থেকে বেশ জোরালো গলার গানের আওয়াজ ভেসে আসছে। অনুমান করার প্রয়োজন ছিল না- যার প্রতীক্ষায় এতদিন অপেক্ষা করেছি- সেই কবি আজ আমাদের কাছে এসেছেন-শুধু এসেছেন নয়-একেবারে অন্তরঙ্গ হয়ে বসে হারমোনিয়াম বাজিয়ে গান শোনাচ্ছেন। আস্তে আস্তে ঘরে প্রবেশ করে কবির দিকে তাকালাম। কল্লোলে প্রকাশিত কবির পরিচয়লিপির ভাষায় বলি-কবি নজরুল ইসলাম : বলিষ্ঠ সুগঠিত দেহ, মাথায় বড় বড় ঝাঁকড়া চুল; চোখে চশমা, সামান্য গোঁফ আছে-বিদ্রোহীর মতোই উৎসাহে উজ্জ্বল চোখ, বেশি লম্বা নয়। সম্পাদক নিজে ছবি আঁকতেন-কাজেই কবির পরিচয়লিপিতে যে ছবি ফুটে উঠেছিল-তা খুবই শুধু স্পষ্ট নয়, জীবন্ত।

আমার কেন যেন মনে হলো- যৌবনদৃপ্ত মধুসূদন ধুতি-পাঞ্জাবি পরে আমাদের সামনে এসে বসেছেন।

কবি গান গেয়ে চলেছেন একের পর আরেকটা-বিরাম নেই। আত্মভোলা ভাব।

গানের গলা খুব মিষ্ট নয় বরং একটু ধরাধরা-কিন্তু অদ্ভুত দরদভরা আবেগময় কণ্ঠ। শ্রোতারা মন্ত্রমুগ্ধ-সুরের ঝর্নাধারায় অবগাহন করে সকলে শান্ত, তৃপ্ত।

গানের ফাঁকে ফাঁকে আলাপ-পরিচয় চলতে থাকল। একদিনের পরিচয়েই আপনি থেকে তুমিতে নামতে দেরি হলো না। গান যখন শেষ হলো- তখনো যেন কেউ বিশ্বাস করতে চায় না যে গান শেষ হয়েছে। কবির অনিচ্ছা নেই গাইতে কিন্তু তাঁর সঙ্গের বন্ধুদের তাগিদে সেদিনের মতো আসর ভেঙে গেল।

তখন অসহযোগের যুগ- শহরে শহরে মিছিল। মিছিলে নজরুলের গান ‘চল চল চলরে চল, ঊর্ধ্ব গগনে বাজে মাদল’ কিংবা ‘শিকল পরা ছল মোদের এই শিকল পরা ছল- এই শিকল পরেই শিকল তোদের করব রে বিকল’- এই সব সাড়া জাগানো গান আর সেইসব গানের মিছিলের পুরোভাগে নজরুল।  যতদূর মনে আছে- নজরুলের ছেলের অন্নপ্রাশন উপলক্ষে কল্লোলের সকলকে তার হুগলির বাড়িতে নিমন্ত্রণ করেছিল। এলাহি ব্যাপার। সকাল থেকে রাত্রি পর্যন্ত খাবারের বিরাম নেই। বসবার ঘরটা আগাগোড়া ফরাসপাতা-শিউলিফুল ছড়ানো ধূপধূনার গন্ধে সুরভিত। গান, গল্প, হাসি ঠাট্টা- একেবারে যাকে বলে বাদশাহি মজলিশ, এমন দিলদরিয়া মানুষ নজরুল ছাড়া আর কে আছে? দিনটা কোথা দিয়ে কেটে গেল-রাতে ফেরার সময় তার চোখ ছলছল-বারবার বলতে থাকল-রাতটা কাটিয়ে গেল কত ভালো হতো।

তখনকার দিনে-নজরুলের বই বের হলেই-এক মাসের মধ্যেই বাজেয়াপ্ত হতো। কিন্তু সেজন্য নজরুলের ভ্রুক্ষেপও ছিল না। বইয়ের কাটতি দারুণ-কিন্তু লেখকের তাতে লাভ ছিল না। গ্রামোফোন কোম্পানি ও ফিল্মের দৌলতে নজরুলের রোজগার বড় কম ছিল না, কিন্তু সে রোজগার থেকে ভবিষ্যতের সঞ্চয় করা নজরুলের ধাতে ছিল না। কবির কাছে বাদশাহি আর ফকিরি কোনো ফারাক নেই।”

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১
নবীনগরে বিলে কাজ করার সময় পানিতে ভেসে নিখোঁজ ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন
শেষ ওয়ানডেতে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে চার পরিবর্তন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম
ট্রাকচাপায় নিহত শিবচরের দুই ছাত্রদল নেতার বাড়িতে শোকের মাতম

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ
ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপে আটলান্টিকের ছোট দ্বীপদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন
বাগেরহাটে একদিনে যুবদল নেতাসহ ৩ খুন

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!
একই সময়ে ১৬৩৮ ক্রেডিট কার্ড সচল রেখে গিনেস রেকর্ড!

২৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু
যখনই নির্বাচন হোক বিএনপির ভূমিধস বিজয় হবে : দুদু

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৪১

৩০ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’
বগুড়ার বক্ষব্যাধি হাসপাতাল নিজেই ‘সর্দি কাশিতে আক্রান্ত’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ
সিলেটে যে রাস্তায় গাড়ি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দিল পুলিশ

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের
ভারতে ১৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা গুগলের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি: সারজিস আলম

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজদের সেফ এক্সিট দরকার হয়, আমাদের নয় : ধর্ম উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট
চট্টগ্রামে ভেজালবিরোধী অভিযানে জরিমানা গুনলো দুই রেস্টেুরেন্ট

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা
ভারত থেকে অস্ত্র-মাদক আনেন তারা, একজনের নামে ১৮ ও অন্যজনের ৭ মামলা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক
সেরা অভিনেতার পুরস্কার ঐশ্বরিয়াকে উৎসর্গ করলেন অভিষেক

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর
ইনুর মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানি ২৩ অক্টোবর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ
কোন পদ্ধতিতে ভোট হবে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী কর আইনজীবী ফোরামের সভাপতি নিজাম, সম্পাদক জসিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার
১৫ হাজার টন চিনি কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে
বুধবার থেকে এক ক্লিকে জামিননামা পৌঁছে যাবে কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই
প্রখ্যাত ইরানি চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসের আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!
রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা; বিপদরেখায় লিথুয়ানিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু
পাকিস্তানের সাবেক তারকা ক্রিকেটারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩
বাগেরহাটে পৃথক ঘটনায় একদিনেই যুবদল নেতাসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বিএনপি অফিসে হামলা-অগ্নিসংযোগ, আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন
নবম-দশম শ্রেণির সাড়ে ৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন