শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ আগস্ট, ২০২৫

খাঁচা

গালিব সৈয়দ
প্রিন্ট ভার্সন
খাঁচা

গল্প

নির্মেঘ আকাশ। খানিকক্ষণ আগেই জমাটবাঁধা চাপ চাপ মেঘের চাঁইগুলো আকাশটা দখল করে রেখেছিল। হঠাৎ মেঘ কেটে যাওয়ায় চাঁদের আলো উঁকি মেরেছে চরাচরে। দুধেল জ্যোৎস্নাধারা নেমে এসেছে সর্বপ্লাবী বানের মতো!

রাত কটা বাজে? দেয়ালে টাঙানো ঘড়িটার দিকে পূর্ণ দৃষ্টি মেলে তাকালেন এন্তাজ হোসেন। স্পষ্ট দেখতে পেলেন না। কেবল ঘড়ির লম্বাটে মিনিটের কাঁটাটি ‘টিকটিক’ শব্দে প্রদক্ষিণ করছিল রোমান সংখ্যার হরফগুলো। শ্বাস খাটো হয়ে আসছে তাঁর! এমনটা আগে ঘটেনি, আজই প্রথম। তিনি কী করবেন? তড়িঘড়ি করে বিছানা ছেড়ে উঠে পড়লেন। ঘরময় মিহি অন্ধকার ঢেউ তুলেছে। অন্ধকারের নমনীয়, অত্যন্ত পাতলা পর্দা ছিঁড়েখুঁড়ে সামনের দিকে এগিয়ে গেলেন তিনি। সুইচ টিপতেই নীল রঙের বাতিটা জ্বলে উঠল আচমকা!

এন্তাজ হোসেন এতক্ষণে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন। সূক্ষ্ম অন্ধকারের নরম আঙুলগুলো এতক্ষণ ভীষণ উত্ত্যক্ত করেছে তাঁকে। খানিকটা ভড়কেও দিয়েছে। এ মুহূর্তে ঘড়ির কাঁটার ‘টিকটিক’ শব্দে ভারী অসহ্য ঠেকছে তাঁর। ইচ্ছে করছে ঘড়িটাকে দেয়াল থেকে খসিয়ে এনে ব্যালকনি থেকে বাইরে ছুড়ে মারতে! আক্রোশ; বহুক্ষণ ধরে চেপে রাখা আক্রোশটাই ক্রমশ চাগিয়ে উঠতে চাইছে যেন।

প্রস্রাবের ভীষণ বেগ পেল এন্তাজ হোসেনের। বাইরে যাওয়ার ঝক্কি নেই, কয় পা হাঁটলেই টয়লেটে ঢুকে পড়বেন। এত দিনে তিনি একটা ব্যাপার ঠিকই উপলব্ধি করেছেন, জীবনটাকে যতই সহজ করে দেওয়া হোক না কেন, জীবন অত সহজে পোষ মানে না। চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে এলো তাঁর। শহুরে জীবনযাপনের ধাপগুলো তাঁর কাছে বড় ঝামেলা বলে মনে হয়। শৈশব থেকে এই অবধি জীবনটাকে তিনি যেভাবে যাপন করে এসেছেন, জীবনের সেসব গ্রামীণ যাপন শহুরে প্রণালির সঙ্গে খাপ খায় না; বেমানান লাগে তাঁর কাছে।

টয়লেট থেকে বের হয়ে ব্যালকনিতে দাঁড়াতেই নিজেকে বেশ খানিকটা হালকা মনে হলো এন্তাজ হোসেনের।

ইদানীং পাখির পালকের মতো নরম বিছানায় শুয়েও ঘুম হয় না তাঁর। নির্ঘুম রাত কাটান। সারা রাত বিছানায় এপাশ-ওপাশ করেন। মাঝেমধ্যে চোখে ঘুম নেমেও আসে- ক্ষণিকের। সে ঘুমের আয়ু দীর্ঘ হয় না। ঘুম ভাঙতেই আলগোছে বিছানা ছেড়ে ব্যালকনিতে দাঁড়ান। সে রাত পূর্ণিমার। আকাশে চাঁদ ওঠে। অষ্টাদশী চাঁদকে তাঁর বুড়ি চাঁদ বলে ভ্রম হয়! প্রৌঢ়ের ঘোলাটে চোখে চাঁদের জৌলুস ধরা পড়ে না। নাকি অন্য কিছু? তিনি গ্রামের বাড়ির উঠানে দাঁড়িয়ে ভরা পূর্ণিমার রাতে আকাশে তাকাতেন, মাঝেমধ্যে মেঘে ঢাকা চাঁদের কিয়দংশ দেখে মনে হতো চাঁদ যেন অনন্তযৌবনা! তখন চাঁদের সামান্য জৌলুসেও মুগ্ধ হতেন। এ কথা বেশি দিনের নয়, বছরখানেক আগেও মুগ্ধ হয়েছেন।

বুড়িয়ে যাওয়া চাঁদটার দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারলেন না এন্তাজ হোসেন। পূর্ণিমার রাত। বেসামাল হাওয়া এসে ধাক্কা মারছে শরীরে। বাসার নিচে ফুটপাতের ওদিকটায় বিস্কুট রং দেয়াল ঘেঁষে একটা কুকুর কুণ্ডলী পাকিয়ে ঘুমিয়ে আছে।

হাওয়াটা ফুরফুরে। অথচ সেই হাওয়ায় কোনো ফুলের গন্ধ নেই। বছরখানেক আগেও এমন-ই এক পূর্ণিমার রাতে বাতাস ছিল ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা! বাড়ির উঠানের একফালি বাগান থেকে ভুরভুর করে ফুলের মিষ্টি গন্ধ উঠে আসত বাতাসে সওয়ার হয়ে। আহা! কী সেই সৌরভ সুবাস। এ মুহূর্তে বাতাসে ডিজেলের গন্ধ! গন্ধটা আচমকা এসেই এন্তাজ হোসেনের নাসারন্ধ্রে যেন একটা ধাক্কা মেরে হুড়মুড়িয়ে ঢুকে পড়ল। তিনি ঘরের ভিতর চলে এলেন।

শেষ রাতের দিকে তিনি টের পেলেন স্বপ্নটা বাস্তবিক, মিথ্যে নয়। আঁতকে উঠলেন তিনি। কোটরাগত ঘোলাটে চোখ দুটিতে আতঙ্কের প্রগাঢ় ছাপ। প্রথমত তিনি ধাতস্থ হতে চাইলেন, অথচ পারলেন না। সময়ের সঙ্গে উৎকণ্ঠা ক্রমে বেড়েই চলতে লাগল। দ্বিতীয়ত তিনি উত্তেজিত হতে চাইলেন, তাতেও শরীর সায় দিল না। এ মুহূর্তে তাঁর স্নায়ু নেতিয়ে রইল।

ভোরবেলা জানালা দিয়ে আলো ঢুকতে লাগল তির্যকভাবে!

অন্ধকারে ভীষণ ভয় পান তিনি, সারাক্ষণ তটস্থ হয়ে থাকেন। রাত শেষে ভোরের আলোই তাঁকে বেঁচে থাকতে আশ্বস্ত করে। উজ্জীবিত করে তোলে। তাঁর জীবনে আলোটাই যেন সব। শহরের পেটের ভিতর এ ফ্ল্যাটবাড়িটা তাঁর কাছে কারাকক্ষের মতো ঠেকে! সিঁড়ি ভেঙে দরজা দিয়ে ঢুকতেই বিশাল হলরুম। বিস্তীর্ণ হলরুমের দুপাশে লম্বালম্বি করে ফেলে রাখা সোফা। ঢুকতেই হাতের ডান দিকের সোফার এক পাশে রঙিন মাছের অ্যাকুরিয়াম। অন্যদিকে বইয়ের তাক। নীল রঙের দেয়ালজুড়ে দেশি-বিদেশি খ্যাতনামা চিত্রশিল্পীদের পেইন্টিং হলরুমের শোভাবর্ধন করেছে আরও। হলরুমের এক কোণে উঁচু তাকভর্তি দামি ব্রোঞ্জের মূর্তি। ওইসব এন্তাজ হোসেনের ছেলে বিদেশ থেকে আনিয়েছে। শুধু কি তাই? শোবার ঘর দামি সব আসবাবে ঠাসা। তবুও একমুহূর্ত মন টেকে না তাঁর! সারাক্ষণ মস্ত এ ফ্ল্যাটে একা, এক কোণে পড়ে থাকেন বিষণ্ন বিবর্ণ মুখে।

ছেলে যখন রুটিনমাফিক সকালবেলা অফিসে বেরিয়ে যায়, সারা বাড়িতে তখন তিনি একা। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে নিঃসঙ্গ মানুষটাকে সঙ্গ দিতে দেয়ালজুড়ে টাঙানো পেইন্টিং আর শোবার ঘরের আসবাবগুলো ছাড়া আর কিছুই থাকে না। কাঠের আসবাবগুলো তাঁকে ভীষণ অস্বস্তিতে ফেলে দেয়। নিস্তেজ, নির্বিকার ওই জড়গুলোই ফাঁকা বাড়িতে বুড়ো মানুষটাকে একা বাগে পেয়ে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে যেন! দাঁত খিঁচিয়ে ভেংচি কাটে। কটাক্ষ করে। সঙ্গে ওদের সাঙ্গোপাঙ্গদেরও লেলিয়ে দেয়।

করোটির ভিতর ঘুণপোকার মতো কুট কুট কামড়ের যন্ত্রণা নাজেহাল করে তুলল তাঁকে! চোখে আঁটা পুরু কাচের চশমার নিচে ঘোলাটে চোখ দুটো কেমন ঈষৎ লালচে রং ধারণ করল। এন্তাজ হোসেন- ওরফে এন্তাজ মুন্সি, এ মুহূর্তে কী করবেন তিনি? মাথার ওপর তাকালেন। হলরুমের ছাদে ঝুলছে একরাশ কাচের ডালপালা নিয়ে ঝাড়বাতি। যদিও প্রকৃতপক্ষে ওটা ছাদের সঙ্গে এঁটে রয়েছে, স্থির- তবুও তিনি যেন কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছেন না। তাঁর ধারণা ঝাড়বাতিটা মুহূর্তেই আচমকা লাফিয়ে পড়তে উদ্যত হয়েছে! একমুহূর্তেই চকচকে কাচগুলো টুকরো টুকরো হয়ে তীক্ষè বল্লমের মতো চামড়া ভেদ করে গেঁথে বসবে মাংসে।

ফাঁকা ফ্ল্যাট, হলরুমের বিস্তীর্ণ পেটভর্তি বিস্তর শূন্যতা। সেই শূন্যতাই যেন ক্রমশ তিল তিল করে গ্রাস করে নিচ্ছে তাঁকে, নিংড়ে নিচ্ছে অস্তিত্বটুকুও!

হলরুমে সোফার পাশে রাখা তাকের ওপর একটা ব্রোঞ্জের নারীমূর্তি দেখে মুহূর্তেই এন্তাজ হোসেনের দেহমন চনমনে হয়ে উঠল, এতক্ষণ ধরে যে দুশ্চিন্তা এবং অহেতুক ভাবনা মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছিল, সেসব যেন মুহূর্তেই জাদুমন্ত্রবলে উধাও! তাকের এক কোণে রাখা ব্রোঞ্জের সুদৃশ্য নারী মূর্তিটা এতদিন দৃষ্টির অগোচরে ছিল, আজই প্রথম দেখলেন।

ধীরপায়ে হেঁটে তাকের সামনে দাঁড়ালেন তিনি। অনেকক্ষণ পাথরের মতো থ মেরেই রইলেন, নির্বিকার। একপর্যায়ে মূর্তিটা হাতে নিলেন। ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দেখতে লাগলেন। টানা টানা করে আঁকা দিঘল চোখ, কোমরের বাঁক পাহাড়ি ঝরনার মতো আছড়ে পড়ে মিশেছে পুরুষ্টু নিতম্বে। আর স্তন। উঁচু স্তন দুটি অতুলনীয়, অবর্ণনীয়। এন্তাজ হোসেন মূর্তিটা হাতে নিয়ে কতক্ষণ যে দাঁড়িয়ে রইলেন, খেয়াল-ই নেই।

আশ্চর্য! একপর্যায়ে মেঝেয় ঝনঝনিয়ে শব্দ হলো। মূর্তিটা হাত ফসকে পড়তেই এন্তাজ হাসেন সম্বিৎ ফিরে পেলেন। তিনি সোফায় বসে মেঝেতে পড়া মূর্তিটার মুখের দিকে পূর্ণ দৃষ্টি মেলে তাকালেন। ভীষণ চেনা লাগল মুখটি। এতক্ষণে তিনি ধাতস্থ হলেন, স্থির হয়ে সোফায় বসে রইলেন। তিনি দিব্যি টের পেলেন করোটির ভিতর ঘুণপোকার কুট কুট কামড়ের যন্ত্রণা এতক্ষণে থেমে গেছে। মাথার ওপর ঝুলে থাকা ঝাড়বাতিটাও অমায়িক, নিরীহ চোখে তাকিয়ে রয়েছে, আক্রোশ কিংবা সামান্য উত্তাপও নেই সেই চাহনিতে।

জয়তুন বিবির অস্পষ্ট মুখটি ভীষণ মনে পড়ে এন্তাজ হোসেনের। কী আশ্চর্য! মূর্তিটার মুখের সঙ্গে জয়তুন বিবির মুখের কী সাদৃশ্য- ঘাবড়ে গেলেন তিনি। এমনও কি সম্ভব? নাকি কাঠের আসবাব, মাথার ওপর ঝুলে থাকা প্রকাণ্ড ঝাড়বাতিটার পর এতক্ষণে তাকে রাখা এ মূর্তিখানাও তাঁর সঙ্গে রসিকতায় মেতেছে? সত্যিই কি তাই? সামান্য এ বস্তুটাও কি তাঁকে বিভ্রান্তিতে ফেলার ফন্দি আঁটছে গোপনে!

অচিরেই দৃশ্যপটের বদল হয় অদ্ভুতভাবেই। খানিকক্ষণ বিরতির পর ঘুণপোকাটি করোটির ভিতর প্রথম কামড়টা বসাতেই কঁকিয়ে ওঠেন তিনি।

ব্রোঞ্জের সুদৃশ্য মূর্তিটা মুহূর্তেই মুখের আদল বদলে ফেলে- অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। হাসির প্রতিধ্বনি যেন গুমড়ে মরে ফাঁকা ফ্ল্যাটবাড়ির দেয়ালে দেয়ালে! তিনি দেয়ালে টাঙানো ঘড়িটার দিকে তাকালেন। সময় যেন কিছুতেই এগোতে চায় না। কাঁটাটির গতি শ্লথ।

নিস্পৃহ চোখে মেঝের দিকে তাকিয়ে থাকেন এন্তাজ হোসেন। মাথার ভিতর চিড়বিড় করে ওঠে। মাড়ি দিয়ে মাড়ি চেপে ধরেন শরীরের সম্পূর্ণ সামর্থ্যটুকু প্রয়োগ করে! হঠাৎ-ই চোয়াল শক্ত হয়ে ওঠে।

জীবনের সঙ্গে অসংগতি থাকাতেই তিনি শহরমুখী হতে নারাজ ছিলেন। ছেলে তাতে সায় দেয়নি। গ্রামের বাঁশঝাড়ের পাশে নিস্তব্ধ ভিটেয় তাঁকে একা ফেলে আসতে কিছুতেই ছেলের মন সাড়া দেয়নি। ছেলের অধিক চাপাচাপিতে অগত্যা শহরে তাঁকে পা রাখতেই হয়। সুতরাং নিরুপায় হয়ে মস্ত বড় ফ্ল্যাটে দিনের পর দিন একাকী মুখ বুজে পড়ে থাকতে হচ্ছে তাঁকে।

এত দিনে তিনি একটা বিষয় উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছেন, জীবন বড় অসহায়। সময়ের আঘাত সবচেয়ে মারাত্মক।

প্রায়ই নির্ঘুম রাত কাটান তিনি।

শেষ রাতের দিকে ভোর যখন সমাগত, ঠিক তখনই অদ্ভুত একটা স্বপ্ন প্রায়ই হামাগুড়ি দিয়ে নেমে আসে। অবিকল জয়তুন বিবির কণ্ঠস্বরে একজন ডেকে যায় এন্তাজ হোসেনকে। স্বপ্ন ভেঙে যেতেই তিনি তড়াক করে উঠে পড়েন। তিনি পালাতে চান।

ফ্ল্যাটবাড়ির রং-করা দেয়াল, হলরুমে পাতা সোফা, রঙিন মাছের অ্যাকুরিয়াম, তাকভর্তি ব্রোঞ্জের মূর্তি, মাথার ওপর ঝুলন্ত ঝাড়বাতি, শোবার ঘরের দামি আসবাবপত্র- সবকিছুই তাঁর কাছে মূল্যহীন, ভীষণ অযৌক্তিক ঠেকে। শোবার ঘরের টেবিলের ওপর ফটোফ্রেমের পাশেই দামি পারফিউম। প্রায়ই তিনি লালচে রঙের সরু মসৃণ বোতলটা হাতে নিয়ে ঘ্রাণ শোঁকেন। প্রতিবার মুহূর্তেই ভ্রু কুঁচকে ওঠে। তাচ্ছিল্যের সঙ্গে বোতলটা রেখে জানালার গরাদ ধরে বাইরের দিকে তাকান। চোখেমুখে তখনো তীব্র প্রতিক্রিয়া- ওটা কোনো ঘ্রাণ হলো? ওর চেয়ে মেঠোপথের ধারে অনায়াসে ফুটে থাকা ভাঁটফুলের মিষ্টি ঘ্রাণও দেহমন মাতিয়ে তুলতে পারে।

এন্তাজ হোসেন তড়াক করে উঠে দাঁড়ান।

ধীরপায়ে হেঁটে শোবার ঘরে ঢুকতেই দেয়ালে লেগে থাকা বাল্বের সঙ্গে চোখাচোখি হলো, তেতে উঠলেন তিনি। গজরাতে লাগলেন, অস্ফুটস্বরে বললেন, শালা! দামি কাঠের খাটের ওপর ধবধবে চাদরের দিকে তাকাতেই মেজাজ দ্বিগুণ তেতে উঠল- গনগনে কড়াইয়ের মতো। ছেলে আজ আসুক বাড়িতে। সকালবেলা বেরিয়ে সন্ধ্যা করে ফেরা। ছেলের ওপর ভীষণ রাগ হলো তাঁর। যখন রাগ হয়, তখন অনেক কথাই ভেবেচিন্তে রাখেন ছেলেকে শোনাবেন বলে। অথচ পরক্ষণেই রাগ দমে যায়। সন্ধ্যা গড়াতেই ছেলে ফ্ল্যাটে ঢুকে পড়তেই অবুঝ শিশুর মতো আচরণ শুরু করে দেন তিনি।

ট্রেনে জানালার ধারের সিটে বসে হাওয়ায় ভাসতে লাগলেন এন্তাজ হোসেন। বাড়ি ফেরার আনন্দে ভীষণ উচ্ছ্বসিত তিনি। এ শহর নামধারী নরকে মানুষ বাস করে? ওটা ফ্ল্যাটবাড়ি? নিরেট লোহার খাঁচা। বুনিয়াদি বাড়ির লোকেরা পাখিকে বশ মানিয়ে যেরকম পরিপাটি লোহার খাঁচায় আমৃত্যু বন্দি করে রাখে, ওটাও সেরকম। তিনি কথাগুলো ভাবেন। পরক্ষণেই হাঁফ ছাড়েন।

ঘোর কাটতেই চোখ মেলে তাকান এন্তাজ হোসেন। বাতাসে মিহি সুরে ফজরের আজানধ্বনি ভেসে আসছে। ছেলে পাশেই বসা। জ্বরে শরীরটা তেতে রয়েছে ভীষণরকম। বাতিটা জ্বলছে। একপর্যায়ে বাতিটাও তাঁকে উপহাস করতে দ্বিধা করল না, কটকটে আলোর বিকিরণ যেন তাকে ভেংচি কাটল। তিনি অস্ফুটস্বরে উচ্চারণ করলেন ‘শালা!’

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সবুজ খামের কবিতা
সবুজ খামের কবিতা
সম্ভাবনা
সম্ভাবনা
মিল অমিল
মিল অমিল
অপেক্ষা
অপেক্ষা
এই বর্ষায়
এই বর্ষায়
রক্তক্ষয়
রক্তক্ষয়
বই পরিচিতি
বই পরিচিতি
কদমফুলে বেদনার বর্ষা
কদমফুলে বেদনার বর্ষা
বাংলা কবিতায় বর্ষা
বাংলা কবিতায় বর্ষা
মানুষের প্রিয় চোখ
মানুষের প্রিয় চোখ
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
সর্বশেষ খবর
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা
যাত্রীকে অস্বাস্থ্যকর আসন দেওয়ায় ইন্ডিগোকে দেড় লাখ রুপি জরিমানা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত
বিমান থেকে ত্রাণ মাথায় পড়ে ফিলিস্তিনি কিশোর নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ
বার্সেলোনা ছেড়ে রোনালদোর সতীর্থ মার্টিনেজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন
ফেল থেকে জিপিএ-৫ তিনজন, নতুনভাবে পাস করলেন ২৯৩ জন

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা
নোয়াখালীতে আগুনে পুড়ল ১১ দোকান ও ১ কারখানা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা
শুষ্ক থাকবে ঢাকার আকাশ, নেই বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি
এনসিএল টি-টোয়েন্টিতে ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি বাড়াল বিসিবি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী
যে ৫ সহজ কৌশলে চ্যাটজিপিটি হবে আপনার ব্যক্তিগত সহকারী

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি
বড়শিতে ধরা এক জোড়া কোরাল ৪১ হাজার টাকায় বিক্রি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান
তুরস্ক সবসময় ফিলিস্তিনের পাশে থাকবে: এরদোয়ান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জাবিতে হল রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা
নড়াইলে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার
রাজধানীতে দুই দিনে ৪৩২ গাড়ি ডাম্পিং, ১১৬ গাড়ি রেকার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা
বেকারত্ব দূরীকরণে প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে শেরপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প
ট্যামি ব্রুসকে জাতিসংঘের উপপ্রতিনিধি মনোনীত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বুড়িচংয়ে ষোলনল ইউনিয়ন যুবদলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
বালতির পানিতে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন