শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ জুন, ২০১৬

অনুপ্রেরণীয়

১৯ বছর ধরে নদী সাঁতরে স্কুলে যাওয়া শিক্ষক

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
১৯ বছর ধরে নদী সাঁতরে স্কুলে যাওয়া শিক্ষক

মানুষের জীবনে প্রতিকূলতা শব্দটি বারবার আসে। সেটি অতিক্রম করতে শত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। তেমনই এক অনবদ্য চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন ভারতের স্কুল শিক্ষক এ টি আবদুল মালিক। শিক্ষাদানের গুরুদায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করতে তাকে নদী সাঁতরাতে হতো। ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছাতে ১৯ বছর ধরে প্রতিদিন নদী সাঁতরে স্কুলে ছোটেন তিনি।

 

প্রথমটি হচ্ছে বাড়ি থেকে বের হয়ে দুবার বাস বদল করতে হবে, এরপর আবার দুই কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যেতে হবে। আর এতে সময় লাগবে অন্তত তিন ঘণ্টা। দ্বিতীয় রাস্তাটি হচ্ছে বাড়ি  থেকে হেঁটে স্থানীয় কাদালুন্দিপুঝা নদীর তীরে যেতে হয়। আর এতে সময় লাগে ১০ মিনিট। এরপর এই নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় অন্তত তিন মিনিট। এরপর পৌঁছে যান তার প্রিয় শিক্ষার্থীদের কাছে

 

তার নাম এ টি আবদুল মালিক। পেশায় শিক্ষক। শিক্ষকতাকে মহান পেশা বলা হয়। আদতেও তাই। সাধারণ মানুষের কাছে শিক্ষকের আলাদা এক মর্যাদা আছে। শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। তার হাতেই তৈরি হয় আগামী দিনের মানুষ। শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষক এক আদর্শের নাম। সেই আদর্শ শিক্ষকেরই প্রতিচ্ছবি এ টি আবদুল মালিক। ভারতের এই শিক্ষক এখন সোস্যাল মিডিয়া তো বটেই আন্তর্জাতিক মিডিয়ার নজর কেড়ে নিয়েছেন। কারণ আর কিছুই নয়। দায়িত্বশীলতার চরম এক উদাহরণ হয়ে উঠেছেন তিনি। ঠিক সময়ে স্কুলে পৌঁছাতে ১৯ বছর ধরে প্রতিদিন নদী সাঁতরে পার হন তিনি। স্কুলের শিক্ষক হাজিরা খাতায় নেই এ মহান শিক্ষকের একদিনের অনুপস্থিতি। অবিশ্বাস্য শোনালেও এটাই সত্যি।

১৯৯২ সাল থেকে কেরালার মুসলিম লোয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করছেন তিনি। বাড়ি থেকে তার স্কুলে যাওয়ার রাস্তা রয়েছে দুটি।

প্রথমটি হচ্ছে বাড়ি থেকে বের হয়ে দুবার বাস বদল করতে হবে, এরপর আবার দুই কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে যেতে হবে। আর এতে সময় লাগবে অন্তত তিন ঘণ্টা। দ্বিতীয় রাস্তাটি হচ্ছে বাড়ি থেকে হেঁটে স্থানীয় কাদালুন্দিপুঝা নদীর তীরে যেতে হয়। আর এতে সময় লাগে ১০ মিনিট। এরপর এই নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় অন্তত তিন মিনিট। এরপর পৌঁছে যান তার প্রিয় শিক্ষার্থীদের কাছে।

এ টি আবদুল মালিক বিভিন্ন সংবাদ মাধমে জানান, প্রতিদিন নদী সাঁতরে স্কুলে যেতে তার সময় ও অর্থ দুটিই সাশ্রয় হয়। এ ছাড়া গাড়িতে যেতে হলে অনেকদিন নির্দিষ্ট সময়ে স্কুলে পৌঁছানো যায় না। নদীর তীরে পৌঁছে তিনি তার পোশাক এবং অন্যান্য জিনিসপত্র প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে ফেলেন। চোখে পানিরোধক চশমা পরে প্লাস্টিকের সেই ব্যাগ এক হাতে পানির ওপরে ধরে পাড়ি দেন নদী। স্থানীয়দের কাছে এই শিক্ষক পরিচিতি পেয়েছেন জীবন্ত ঘড়ি হিসেবে। তিনি যখন প্রতিদিন পানিতে নামেন তখন ঘড়ির কাঁটা থাকে ঠিক ৯টায়। এরপর নদীর তীরে ওঠে কাপড় পরে পৌঁছান স্কুলে।

এর আগে ৫ সেপ্টেম্বর বিশ্ব শিক্ষক দিবসে তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী জয়ললিতা তাকে সম্মাননা জানান। যুক্তরাজ্যের একজন মানসিক চিকিৎসক এই শিক্ষকের মহান এই ত্যাগের জন্য একটি নৌকা উপহার দেন। কিন্তু এর আগেই কেটে গেছে ১৯ বছর। ভাবতেও অবাক লাগে তিনি বই-পুস্তক থেকেই শিক্ষা দেননি নিজের কর্ম থেকেও শিক্ষা দিয়েছেন। আর শুধু ছাত্রছাত্রীকে নয়, তিনি শিক্ষা দিয়েছেন মানুষকে। ভারতের কেরালার মুসলিম লোয়ার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে তিনি স্থানীয়দের কাছে বেশ পরিচিত এক মুখ। তা তো হবেনই। নদী সাঁতরে ১৯ বছর ক্লাস নেওয়ার বিরল দৃষ্টান্ত গড়া একমাত্র শিক্ষক তিনি। তার আরেকটি রেকর্ড হলো, এই সুদীর্ঘ সময়ে স্কুলে কোনো অনুপস্থিতি নেই তার। এ ছাড়া ঠিক সময়েই প্রতিদিন তিনি স্কুলে পৌঁছছেন।

ভারতের কেরালা রাজ্যের এ শিক্ষকের নাম এখন দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে।

কিন্তু কেন সাঁতারের পথই বেছে নিলেন। তিনি নিজেই স্পষ্ট করেছেন সেটি।

 

‘আসলে এমন বিদঘুটে পথ ছেড়ে স্কুলে যাওয়ার শটকার্ট পথটিই পছন্দসই। এতে বাড়ি থেকে ১০ মিনিটে নদীর পার হওয়া। এরপর নদী সাঁতরে তীরে উঠে হাঁটতে হয় মিনিট তিনেক। পৌঁছে যেতেন স্কুলে। আর এ পথটিই হয়ে ওঠে স্কুলে আসা-যাওয়ার একমাত্র পথ।’

সাঁতরে নদী পার হওয়ার পর নদীর তীরে উঠে কাপড় পরে পৌঁছান স্কুলে। সেখানে হাসিমুখে অপেক্ষায় থাকে তার শিক্ষার্থীরা। মাসিক বেতন যা পান তাতেই খুশি এই শিক্ষক।

আবদুল মালিক মনে করেন, পরিবেশ ও নদীরক্ষায় তার এই কাজ অনেককেই উৎসাহ জোগাবে। এ ছাড়া তিনি মাঝে মাঝেই শিক্ষার্থীদের নিয়েও সাঁতার কাটতে বের হন। এর মাধ্যমে নিজেকেও ফিট রাখা যায় বলেও জানান এই শিক্ষক।

তার এই কর্মের স্বীকৃতিও পাচ্ছেন দেশের বাইরে থেকেও। এই দীর্ঘ সময়ে তিনি নদী সাঁতরেই ইংলিশ চ্যানেলের সমপরিমাণ (৭০০ কিলোমিটার) দূরত্ব অতিক্রম করেছেন।

বিবিসিতে তার ছবিসহ খবর প্রকাশের পর তাকে নিয়ে হইচই পড়ে যায়। আবদুল মালিক স্কুলে গণিত পড়ান। তিনি গণমাধ্যমে বলেন, আমার গণিত সব সময়ই ভালো লাগে। আবদুল মালিক খুব দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন। শিক্ষকতায় খুব ভালো আয় না হলেও মানুষ গড়ার কাজে তিনি আত্মনিয়োগ করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি খুব দরিদ্র পরিবার থেকে এসেছি। আমার বাবা খুব অল্প বয়সেই মারা যান। তখন আমার পরিবারের খুব দুর্দশা চলছিল। আমরা আটজনের পরিবার। এই আটজন সদস্যের জন্য খাবার জোগাড় করাই কষ্টসাধ্য ছিল। আমার চাচা আমাদের সাহায্য করেন। তিনি স্থানীয় এক মসজিদে ইমামতির দায়িত্ব পালন করতেন। আমাকে খুব অল্প বয়সেই কাজের সন্ধানে নামতে হয়। আমার চাচার পরামর্শেই আমি শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নেই। এখনো আমি তাই করছি।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ২ হোতা গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক
ফিজিওথেরাপিস্ট হয়ে গেলেন চিকিৎসক

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগকর্মী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টি-আকস্মিক বন্যায় ৬৪ জনের মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলের প্রাচীর নির্মাণে বাধা, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’
‘চবির গৌরবকে অটুট রাখতে হলে বিভাজন নয়, প্রয়োজন ঐক্য’

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে
বাবার শেষ ইচ্ছে পূরণে আকাশ থেকে ডলার ওড়ালেন দুই ছেলে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ২৪৫ রানের লক্ষ্য দিল শ্রীলঙ্কা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে
বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা পাঁচ হাজার ছাড়িয়েছে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত
কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ
‌‘জুলাই শহীদ’ স্বীকৃতি পাচ্ছেন সেই রোহিঙ্গা তরুণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু
সিলেটে ফের করোনায় একজনের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা, প্রাণহানি ঘটতে পারে প্রায় ৩ লাখ মানুষের

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম
আশুগঞ্জে ধানের সরবরাহ বেড়েছে, দাম কম

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দল বড় হলে দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি : তারেক রহমান
দল বড় হলে দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি : তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ
পটিয়ায় ওসির অপসারণ দাবিতে থানা ঘেরাও, মহাসড়সক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় বিএনপি মহাসচিবের নিন্দা ও প্রতিবাদ
ভোলায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় বিএনপি মহাসচিবের নিন্দা ও প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না
ইরান পরমাণু কার্যক্রম থেকে ফিরে আসবে না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব, যা বলছে ইসরায়েল-হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি
দাঁড়িয়ে থাকা বোয়িং বিমানে আঘাত করলো লাগেজ ট্রলি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল
ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতিতে রাজি ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল
মান্নাকে কেন চাননি ডিপজল

শোবিজ

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা
মিরাজের নেতৃত্বে ওয়ানডে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’
‘বুলবুলের ১৪৫ রানের ইনিংসটি মেসেজ দিয়েছিল’

মাঠে ময়দানে

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা

সম্পাদকীয়

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’
সাবিনা ইয়াসমীনের ‘প্রাণের বাংলাদেশ’

শোবিজ

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন