শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ভ্রমণ

চোখ জুড়ানো গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
চোখ জুড়ানো গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

প্রকৃতি যেন নিজের পরিকল্পনায় গড়েছে অনন্য সাম্রাজ্য। চোখকে বিশ্বাস করা দায়! ‘মাদার নেচারস ক্রাউন জুয়েল’ তকমাটা একেই মানায়। গিরিখাতের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা কলোরাডো নদী যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার গ্র্যান্ড ক্যানিয়নে এনে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা। লিখেছেন— আবদুল কাদের

 

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন— রুক্ষ পাথরে গড়া পাহাড় আর পাহাড়। তাও আবার যেন তেন পাহাড় নয়, বিচিত্র সব রঙের বিচিত্র সব পাহাড়। রয়েছে অসংখ্য গিরিখাত। গিরিখাত হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে বিশালাকারের ফাটল। এই ফাটল এতই বিশাল যে, কিছু কিছু ফাটল মাইলখানেক চওড়া পর্যন্ত হয়। আর এসব ফাটল এক দিনে তৈরি হয়নি। ধারণা করা হয় কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছে এসব ফাটল বা গিরিখাত। পাথুরে পাহাড় ও গিরিখাতের অসম্ভব সুন্দর এই রাজ্যটির নাম ‘দ্য গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন’।

পাথরের মধ্য দিয়ে কলোরাডো নদী এমনভাবে বয়ে চলেছে যার ফলে প্রকাণ্ড এক গর্ত তৈরি হয়েছে। মাইলের পর মাইল সেই গর্ত। অঞ্চলটা অনেকটা মরুভূমির মতো এবং পাথরের রংও লাল। যার ফলে তৈরি হয়েছে গভীর গিরিখাত। প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি এই গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। দেখলে মনে হবে বাইরের কোনো গ্রহ।

যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত গিরিখাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন। এই গিরিখাতের মধ্য দিয়ে বয়ে চলা কলোরাডো নদী। মূলত এটি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল পার্কের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া গিরিখাত। গিরিখাতের দৈর্ঘ্য ২৭৭ মাইল এবং প্রস্থ প্রায় ০.২৫ থেকে ১৮ মাইল পর্যন্ত এবং গভীরতা প্রায় ১৮০০ মিটার। প্রকৃতি যে সব বিস্ময় মানুষকে যুগে যুগে মুগ্ধ করেছে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন তারই একটি।

 

আজকের গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের পেছনে প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। তিনি প্রায়ই এখানে শিকার এবং ভ্রমণের উদ্দেশে আসতেন।

গ্র্যান্ড ক্যানিয়নে বেড়াতে আসা দর্শনার্থীরা সহজেই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে যান। কারণ এখানে আসার পথে প্রথমেই পড়ে লেক পাওয়েল। এটি পেজের কাছের জলাশয়। উতা আর অ্যারিজোনার মধ্যে সীমান্ত হিসেবে কাজ করে এ জলাশয়। প্রায় ২০০০ মাইল লম্বা এ জলাশয় আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যান মেড লেক। গাছপালা, নানা রঙের ফুলের সমাবেশে জায়গাটি অসম্ভব সুন্দর।

এখানে লেকের ধারে হাইকিং করতে দারুণ লাগে। রয়েছে রেনবো ব্রিজ ন্যাশনাল মনুমেন্ট। পৃথিবীর বৃহত্তম পাথরের ব্রিজ এটি। বোট নিয়ে ঘুরে দেখতে পারবেন অ্যান্টিলোপ, গ্লেন ক্যানিয়ন, নাভাজো ক্যানিয়ন। পানির মধ্য দিয়ে চলা নৌকা, পাথরের মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে চলা জলাশয় যেন অপরূপ সৌন্দর্যকে নিয়ন্ত্রণ করে। অ্যান্টিলোপ ক্যানিয়ন আবার ১০ মাইল লম্বা। ৪ মাইলের দেয়াল ফলক পেরিয়ে রাস্তা সরু হয়ে গেছে। বেশ রোমাঞ্চকর ব্যাপার। গ্লেন ক্যানিয়ন ড্যামও দেখার মতো। ইউএসএর দ্বিতীয় বৃহত্তম আর্চ ড্যাম এটি।

পেজের দক্ষিণ-পশ্চিমে ৬.৪ মাইল গেলেই গ্লেন ক্যানিয়ন ন্যাশনাল রিক্রিয়েশন এরিয়া। গ্লেন ক্যানিয়ন ড্যাম আর লেক পাওয়েল থেকে ৮ কিলোমিটার নেমে হর্স শু বেন্ড। কলোরাডো নদী এখানে এমনভাবে এঁকেবেঁকে গেছে দেখে মনে হবে ঠিক যেন ঘোড়ার নাল। সেই থেকেই নাম হর্স শু বেন্ড। লেক পাওয়েল রিসোর্ট এরিয়া থেকে ২০ মিনিটের পথ। গাড়িতে না গিয়ে পার্কিং এরিয়া ধরে গেলে মিলবে আরেক সৌন্দর্য। রয়েছে দ্য ভিউ ইজ আইকনিক। ১০০০ ফুট নিচে নাভাজো স্যানস্টোন জিওলজিক ফরমেশন। রঙের বৈচিত্র্য দারুণ। লাল-কমলা পাথরে রোদ ঝিকিমিকি করে তোলে পুরো এলাকা। লেয়ারের পর লেয়ার এবং ঘোড়ার নালের মতো ঘিরে রাখা কলোরাডো নদী। আর একটু নিচে নামলেই গ্র্যাভেল, বালি, ঢালু পাথরের রাশি।

পাথরের গায়ে ধাক্কা লেগে ছলাৎ ছলাৎ আওয়াজও বলে দেবে নদীর ঢেউয়ের প্রখরতা। অনেক আগে কলোরাডো নদী দক্ষিণে সমুদ্রের দিকে বইত। ৫ মিলিয়ন বছর আগে কলোরাডো প্ল্যাটোর আপলিফটমেন্টে এখানেই আটকে যায়। সেখান থেকেই হর্স শু বেন্ড তৈরি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কলোরাডো নদী ২৭০০ মিটার উঁচুতে। নদীটি এতটাই খাড়াভাবে নেমে আসাতে এখানে ভূমিক্ষয়ের পরিমাণ অন্যান্য নদীর তুলনায় অনেক বেশি। গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের কলোরাডো নদী নিয়ে বিশেষজ্ঞরা নানা মতামত দেন। কলোরাডো নদীর এই নেমে আসার ধারাটি নাকি এখনো সম্পূর্ণরূপেই বিদ্যমান। এভাবে চলতে থাকলে আগামী ২০ লাখ বছরে গ্র্যান্ড ক্যানিয়নের গভীরতা আরও অনেক গুণ বৃদ্ধি পাবে। কে বলতে পারে, ভবিষ্যতে হয়তো এখানে আর নতুন জিওলজিক ফর্মেশন দেখা যাবে না।

রয়েছে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন ন্যাশনাল পার্ক। গাড়িতে করে ঘুরে দেখা যায়। তবে চপারে করেও ঘুরতে পারেন। আর এর সৌন্দর্য বিকালেই যেন কয়েকগুণ বাড়ে। এ এক অবিশ্বাস্য দৃশ্য। গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন এত বিশাল যে মাথা ঘুরে যেতে পারে। প্রকৃতির ক্যানভাসে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন অসাধারণ অপরূপ। সন্ধ্যা হলে এখানকার রাস্তাঘাট বেশ খালি আর নির্জন হয়ে ওঠে। রাতে গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন এলাকাটিকে আরও সুন্দর দেখায়। তবে বিপজ্জনক বিধায় রাতে পর্যটকদের হোটেল থেকে বের হতে দেওয়া হয় না। পাথর আর পাহাড়ে ঘেরা অঞ্চল হলেও জায়গাটা একদম কাঠখোট্টা নয়। বরং এই বিশাল মরু অঞ্চলের মাঝেও এক ধরনের সৌন্দর্য খুঁজে পাওয়া যায়।

 

কীভাবে যাবেন

ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে নিউইয়র্কের বিমান আছে। ওখান থেকে অ্যারিজোনার ফিনিক্স। তারপর কানেক্টিং ফ্লাইটে পেজ। ফ্ল্যাগস্টাফেও যেতে পারেন। বড় এয়ারপোর্ট বলে প্লেনের সংখ্যা বেশি। ফ্ল্যাগস্টাফ থেকে পেজ গাড়িতে।

 

কোথায় থাকবেন

গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন সমগ্র এলাকাজুড়ে অনেক সুন্দর সুন্দর হোটেল ও রিসোর্ট রয়েছে। ইচ্ছা হলেই রাতযাপন করতে পারবেন। ভাড়া ১৩৩ ডলার থেকে শুরু।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে গৃহকর্মীসহ তিনজনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
মাদকবিরোধী অভিযানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
শহীদ ও আহতদের স্মরণে শাবি ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড
আশুগঞ্জে কারখানায় অভিযান, ৬ জনের কারাদণ্ড

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে ৫ হাজার রোগীকে ফ্রি চক্ষু চিকিৎসা সেবা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু
ডোবা থেকে শাপলা তুলতে গিয়ে ভাই-বোনের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২
মৌলভীবাজারে ডিবির অভিযানে গ্রেফতার ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েও বহু প্রবাসী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | পরবাস

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম