শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

সেবা

মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

ডা. অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন ডা. জেসন ও মেরিন্ডি
মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

যে স্বপ্নের দেশে যাওয়ার জন্য দুনিয়ার সবাই পাগল, এমনকি বাংলাদেশিরাও, সেই আমেরিকার বিলাসবহুল জীবন পেছনে ফেলে বাংলাদেশে এসেছেন ডাক্তার জেসন। তিনি একা নন, সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন ডাক্তার স্ত্রী মেরিন্ডিসহ ছোট ছোট তিন সন্তানকেও। গ্রামের ধুলোমাটির সঙ্গে পেতেছেন সুখের সংসার। শুধু গরিব-অসহায়, বঞ্চিত মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেবেন বলেই

 

আমেরিকা থেকে বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে ডাক্তার অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে এগিয়ে এসেছেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। মানবতার টানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চিকিৎসাসেবা দিতে টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত পাহাড়ি গ্রামে বসতি গড়া জেসন-মেরিন্ডি চিকিৎসক দম্পতি প্রশংসায় ভাসছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মধুপুর উপজেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে কালিয়াকুড়ি গ্রামে মাটির তৈরি এক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দরিদ্র মানুষের সেবায় নাম লেখানো এই দম্পতির কথা উঠে আসে। সেখানে দরিদ্রদের জন্য প্রথম এই হাসপাতাল গড়ে তোলেন নিউজিল্যান্ডের চিকিৎসক অ্যাড্রিক বেকার। তার মৃত্যুর পর হাসপাতালের দায়িত্ব নিয়েছেন এই চিকিৎসক দম্পতি। অ্যাড্রিক বেকার এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত ছিলেন ডাক্তার ভাই হিসেবে। তার পথ ধরেই জেসন-মেরিন্ডি সন্তানদের নিয়ে এখানে এসে জীবনযাপন করছেন আর পাঁচজন সাধারণ বাঙালির মতো।

অ্যাড্রিক বেকার বাংলাদেশের এই গ্রামের মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন প্রায় চার দশক আগে। এলাকাবাসীর ‘ডাক্তার ভাই’ হয়ে ওঠা এই চিকিৎসক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর মারা যান। অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকা অবস্থায় প্রজেক্ট ম্যানেজার থাকা পিজন নংমিন এখন স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির পরিচালক।

তিনি বলেন, অ্যাড্রিক মৃত্যুর আগে চেয়েছিলেন বাংলাদেশি কোনো ডাক্তার যেন গ্রামে এসে তার প্রতিষ্ঠিত এ হাসপাতালের হাল ধরেন। কিন্তু এ দেশের একজন ডাক্তারও তার সেই আহ্বানে সাড়া দেননি। দেশের কেউ  সাড়া না দিলেও আগেই অ্যাড্রিক বেকারের কাজ দেখে যাওয়া ডাক্তার জেসিন চলে এসেছেন। আমেরিকান ডাক্তার জেসিন জানান, ডা. অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকার সময় কালিয়াকুড়ির এই হাসপাতালটি পরিদর্শনে এসেছিলেন। তিনি বলেন, ‘পরে ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শুনি। কিন্তু তখন নিজের প্রশিক্ষণ ও ছেলেমেয়েরা ছোট থাকায় আসতে পারিনি। অবশেষে সব কিছু গুছিয়ে সম্পদ আর সুখের মোহ ত্যাগ করে ২০১৮ সালে পুরো পরিবার নিয়ে আমেরিকা ছেড়ে স্থায়ীভাবে চলে আসি টাঙ্গাইলের মধুপুরে। আর ‘নতুন ডাক্তার ভাই’ আর ‘মেরিন্ডি দিদি’ হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠি।’ শুধু স্বামী-স্ত্রী নন তাদের সঙ্গে রয়েছে তাদের ছোট ছোট শিশু, যারা ওই গ্রামের স্কুলে পড়ছে। গ্রামের ছেলেমেয়েরাই ওদের পড়ালেখা ও খেলাধুলার সাথী।

গ্রামে মাটির ঘরে বাস করা নতুন ‘ডাক্তার ভাই’ অবসরে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ান বলে জানালেন এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশের বাসিন্দা মিরেন।

১৯৭৯ সালে বাংলাদেশে ঘুরতে আসেন ডা. অ্যাড্রিক বেকার। টাঙ্গাইলের মধুুপুরের প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষকে দেখে তার মন কেঁদে ওঠে। পরে সেখানে দরিদ্র মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য ১৯৮৩ সালে আর্তমানবতার সেবার জন্য মধুপুর উপজেলার প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকার কালিয়াকুড়িতে ‘কালিয়াকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র’ নামে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। নামমাত্র মূল্যে গরিব ও চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে গড়ে তোলা হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠানটি।

৩২ বছর ধরে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা দেন অ্যাড্রিক বেকার। ১৯৮৩ সালে দুজন খ-কালীন এবং তিনজন সার্বক্ষণিক কর্মী নিয়ে বেকারের যাত্রা শুরু হয়। দিন দিন বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা। তখন থানার পাশের গ্রাম কালিয়াকুড়িতে ১৯৯৬ সালে উপকেন্দ্র খুলে চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু করেন। ২০০২ সালে একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে ৯৩ জন গ্রামীণ তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষিত করে কাজ শুরু করেন। এলাকার আদিবাসী-বাঙালি প্রায় সবাই হতদরিদ্র। ডা. অ্যাড্রিক বেকার তার নিজ দেশে নিউজিল্যান্ড থেকে আর্থিক সাহায্য এনে এখানকার দরিদ্র লোকদের সেবা প্রদান করতেন।

ডা. অ্যাড্রিক বেকার দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালে মারা যান। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিতে চাইলেও তিনি যাননি। সেই অ্যাড্রিক বেকারের নতুন উত্তরসূরি জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি।

মধুপুরের কালিয়াকুড়ি গ্রামের গরিবের হাসপাতালের ডাক্তার জেসন জানান, গ্রামের স্কুলে আমাদের সন্তানদের ভর্তি করে দিয়েছি। তারা গ্রামের শিশুদের সঙ্গে পড়ালেখা ও খেলাধুলা করে। ডাক্তার জেসন জানান, ১৯৯৯ সালে আমেরিকার উইসকনসিনে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ছাত্রাবস্থায় বাংলাদেশে এসে মাটির হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাড্রিক বেকারের সঙ্গে পরিচয় হয় তার চাচা ফাদার ডাকলেসের মাধ্যমে। সে সময় চিকিৎসা চলত থানার বাইরে। তখন ট্রিটমেন্ট বই ছিল হাতের লেখা। এতে আউটডোর চালু ছিল। ২০০০ সালে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রাবস্থায় আবার তিনি আসেন হাসপাতালে। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) নেই। সে ঢাকা গেছেন। এক সপ্তাহ সে একাই থেকেছেন। ২০০৫ সালে বিয়ে করে ডাক্তার মেরিন্ডিকে নিয়ে মধুপুরের কালিয়াকুড়িতে এক সপ্তাহ থাকেন। এখানে থাকা-খাওয়া সবকিছু তার এবং তার স্ত্রীর মেরিন্ডির ভালো লাগে। ২০০৯ সালে তার চাচা ডগলেস ময়মনসিংহে মারা গেলে সংক্ষিপ্ত সফরে হাসপাতালে আসেন তারা। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে আসেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই অসুস্থ। এরপর জানতে পারেন ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময় ব্যস্ততার জন্য ও ছোট ছোট বাচ্চা থাকার কারণে এবং কাগজপত্রের জটিলতায় আসতে দেরি হয়। ২০১৮ সালের জুন মাসে এখানে এসে বাংলা ভাষা শিখতে বেশি জোর দেন তারা। সবাই মনে করেন আমেরিকার বিলাসী জীবন। আসলে তা না, সেখানেও ব্যস্ত থাকতে হয়। এখানে এসেছি গরিব মানুষের সেবা করার জন্য। বাঙালি পোশাক আমাদের দুজনেরই ভালো লাগে। সব কিছুতেই ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) মারা যাওয়ার পর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তিনি যে পদ্ধতি শিখিয়েছেন তা দিয়েই চলছে। সবাই আন্তরিকভাবে কাজগুলো করে।

চিকিৎসা ব্যবস্থা : ছোট ছোট মাটির ২৩টি ঘরে হাসপাতালের ডায়াবেটিস বিভাগ, যক্ষ্মা বিভাগ, মা ও শিশু বিভাগ, ডায়রিয়া বিভাগসহ আলাদা বিভিন্ন বিভাগে ৪০ রোগী ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আগত রোগীদের সবাই দরিদ্র। তবে এখানে টাকা উপার্জনকারী সচ্ছল ও বড়লোক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয় না। এখানে বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ১০০ জন রোগী দেখা হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে কমপক্ষে ৪৫ জন রোগী সব সময় ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে নতুন রোগী এলে টিকিট কাটতে হয়। নতুন রোগীর জন্য টিকিটের মূল্য ২০ টাকা এবং পরবর্তীতে ১০ টাকা। তবে রোগী যদি গ্রাম কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হন, সে ক্ষেত্রে টিকিটের মূল্য ৫ থেকে ১০ টাকা। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রোগীকে পাঠানো হয় নির্দিষ্ট প্যারামেডিকের কাছে। ছোটখাটো অসুখের ক্ষেত্রে প্যারামেডিকরাই বলে দেন রোগ নিরাময়ের উপায়। জটিল কোনো রোগের ক্ষেত্রে আছেন এমবিবিএস ডাক্তার। রোগ নির্ণয় শেষে নামমাত্র মূল্যে মিলবে ওষুধ। গুরুতর অসুখ হলে প্রয়োজনে রোগীকে ভর্তি করে নেওয়া হয় হাসপাতালের অন্তর্বিভাগে। আছে জরুরি বিভাগও। সব সময় ডাক্তাররা রোগীর খোঁজখবর নেন। হাসপাতাল শব্দটি শুনলেই সচরাচর যে দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে, তার সঙ্গে মিলবে না একদমই। প্রকৃতি, আধুনিকতা আর সেবার ব্রত মিলেমিশে একাকার এখানে। সত্যিকারের সেবার ব্রত আছে বলেই হাসপাতালের রোগীরা আনন্দিত।

গরিব মানুষের এ হাসপাতালে এখন অনেক সমস্যা আছে। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন না থাকায় অন্য সংস্থার নামে ফান্ড এনে হাসপাতাল চালাতে হয়। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন পাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সমাজসেবার নিবন্ধন আছে। যার নিবন্ধন নং- ট-ম-২৪০২/২০১৭। ৮০ জন জনবল নিয়ে দুজন দেশি ও দুজন বিদেশি ডাক্তারের সমন্বয়ে চলছে এ হাসপাতাল। অর্থ সংকট, জনবল সংকট, ওয়ার্ড সংকট, অবকাঠামো, প্রাচীর নির্মাণ, বিল্ডিং, পাকা  স্যানিটেশনসহ নানা কাজ করা দরকার। এসব কাজ করতে পারলে আরও বেশি রোগী ও সেবার মান বৃদ্ধি করা যাবে।

হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক মি. পিজন নংমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমরা এখানে গরিব মানুষের চিকিৎসা দিই। প্রতিদিন ৯০ থেকে ১০০ জন রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। এদের জন্য বসার সিট, স্যানিটেশন, থাকার ঘর, অর্থ সংকটসহ নানা অসুবিধা রয়েছে। জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা করা যায় না। তাদের ঢাকাসহ দেশের নানা হাসপাতালে রেফার করা হয়। এসব সমস্যা সমাধান করতে পারলে সেবার মান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র
প্রতিবেশী আরবরা যুক্তরাষ্ট্রকে হামলার সুযোগ দেবে না : ইরানি মুখপাত্র

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প
নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন ট্রাম্প

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল
৩ দিনের রিমান্ডে পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান বাবুল

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি
নাইক্ষ্যংছড়িতে ঝর্ণা দেখতে গিয়ে স্রোতে ভেসে যাওয়া কিশোরের সন্ধান মেলেনি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক
ইরানের ফরদো পারমাণবিক স্থাপনা ধ্বংস করা কঠিন: জাতিসংঘের সাবেক পরমাণু পরিদর্শক

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর রহস্যজনক মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল
র‌্যাবের সেই সোহায়েলকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠালেন ট্রাইব্যুনাল

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান
লক্ষ্মীপুরে ১৭ জন জুলাই শহীদ পরিবার পেলেন আর্থিক অনুদান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক
মশক নিধন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ইশরাক

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সচিবালয়ে কর্মচারীদের আন্দোলন, নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড
তথ্য গোপন করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে দুই বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু
গোসলে নেমে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট
গল টেস্টে বৃষ্টির হানা, মুশফিক-লিটনের দাপট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন
তারেক জিয়া সাইবার ফোর্স গাইবান্ধা জেলা কমিটির অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি
ইরান কখনোই আপোস করবে না: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
হত্যা মামলায় তুরিন আফরোজকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার
মানিকগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতের আগে মোদি-ট্রাম্প ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড
গিলক্রিস্টকে ছাড়িয়ে মুশফিকের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ২০ জনকে পুশইন বিএসএফের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে
মাছির উপদ্রব থেকে রান্নাঘর সুরক্ষিত রাখবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলো এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি
ফাঁকা আসনে তৃতীয় ধাপে ভর্তি নিচ্ছে শাবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল
সৌদি আরবের আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার নির্বাচনী পরীক্ষা কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার
শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’ সিনেমা পাইরেসির মূলহোতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল
দখল-চাঁদাবাজি করলে আপনিও আওয়ামী লীগ হয়ে গেলেন: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত
নিরাপত্তা জোরদারে ঢাবিতে স্ট্রাইকিং ফোর্স মোতায়েনের সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'
'জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের বিষয়ে আজ একটি সিদ্ধান্তে আসতে চাই'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক পছন্দ হয়নি বলেই নারাজ একটি দল : ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান
যুক্তরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড়াল দিল এফ-৩৫ মার্কিন যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান
মার্কিন ঘাঁটিতে সম্ভাব্য হামলার জন্য ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তুত করছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ
ইরানের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে সচল, ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহতের ভিডিও প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে ট্রাম্পের সঙ্গে আজ পাকিস্তান সেনাপ্রধানের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?
সত্যিই কি ইরানের ফোর্দো পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইরানের সেন্ট্রিফিউজ উৎপাদন কেন্দ্রে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং
ইরান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকার বিরোধিতা করে যা বললেন শি জিনপিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান
মোবাইল থেকে হোয়াটসঅ্যাপ মুছে ফেলতে বলছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা

সম্পাদকীয়

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?

সম্পাদকীয়

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ
বহু বছর পর স্বাধীনভাবে ভোট দেবে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা