শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

সেবা

মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

ডা. অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন ডা. জেসন ও মেরিন্ডি
মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

যে স্বপ্নের দেশে যাওয়ার জন্য দুনিয়ার সবাই পাগল, এমনকি বাংলাদেশিরাও, সেই আমেরিকার বিলাসবহুল জীবন পেছনে ফেলে বাংলাদেশে এসেছেন ডাক্তার জেসন। তিনি একা নন, সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন ডাক্তার স্ত্রী মেরিন্ডিসহ ছোট ছোট তিন সন্তানকেও। গ্রামের ধুলোমাটির সঙ্গে পেতেছেন সুখের সংসার। শুধু গরিব-অসহায়, বঞ্চিত মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেবেন বলেই

 

আমেরিকা থেকে বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে ডাক্তার অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে এগিয়ে এসেছেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। মানবতার টানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চিকিৎসাসেবা দিতে টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত পাহাড়ি গ্রামে বসতি গড়া জেসন-মেরিন্ডি চিকিৎসক দম্পতি প্রশংসায় ভাসছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মধুপুর উপজেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে কালিয়াকুড়ি গ্রামে মাটির তৈরি এক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দরিদ্র মানুষের সেবায় নাম লেখানো এই দম্পতির কথা উঠে আসে। সেখানে দরিদ্রদের জন্য প্রথম এই হাসপাতাল গড়ে তোলেন নিউজিল্যান্ডের চিকিৎসক অ্যাড্রিক বেকার। তার মৃত্যুর পর হাসপাতালের দায়িত্ব নিয়েছেন এই চিকিৎসক দম্পতি। অ্যাড্রিক বেকার এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত ছিলেন ডাক্তার ভাই হিসেবে। তার পথ ধরেই জেসন-মেরিন্ডি সন্তানদের নিয়ে এখানে এসে জীবনযাপন করছেন আর পাঁচজন সাধারণ বাঙালির মতো।

অ্যাড্রিক বেকার বাংলাদেশের এই গ্রামের মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন প্রায় চার দশক আগে। এলাকাবাসীর ‘ডাক্তার ভাই’ হয়ে ওঠা এই চিকিৎসক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর মারা যান। অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকা অবস্থায় প্রজেক্ট ম্যানেজার থাকা পিজন নংমিন এখন স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির পরিচালক।

তিনি বলেন, অ্যাড্রিক মৃত্যুর আগে চেয়েছিলেন বাংলাদেশি কোনো ডাক্তার যেন গ্রামে এসে তার প্রতিষ্ঠিত এ হাসপাতালের হাল ধরেন। কিন্তু এ দেশের একজন ডাক্তারও তার সেই আহ্বানে সাড়া দেননি। দেশের কেউ  সাড়া না দিলেও আগেই অ্যাড্রিক বেকারের কাজ দেখে যাওয়া ডাক্তার জেসিন চলে এসেছেন। আমেরিকান ডাক্তার জেসিন জানান, ডা. অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকার সময় কালিয়াকুড়ির এই হাসপাতালটি পরিদর্শনে এসেছিলেন। তিনি বলেন, ‘পরে ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শুনি। কিন্তু তখন নিজের প্রশিক্ষণ ও ছেলেমেয়েরা ছোট থাকায় আসতে পারিনি। অবশেষে সব কিছু গুছিয়ে সম্পদ আর সুখের মোহ ত্যাগ করে ২০১৮ সালে পুরো পরিবার নিয়ে আমেরিকা ছেড়ে স্থায়ীভাবে চলে আসি টাঙ্গাইলের মধুপুরে। আর ‘নতুন ডাক্তার ভাই’ আর ‘মেরিন্ডি দিদি’ হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠি।’ শুধু স্বামী-স্ত্রী নন তাদের সঙ্গে রয়েছে তাদের ছোট ছোট শিশু, যারা ওই গ্রামের স্কুলে পড়ছে। গ্রামের ছেলেমেয়েরাই ওদের পড়ালেখা ও খেলাধুলার সাথী।

গ্রামে মাটির ঘরে বাস করা নতুন ‘ডাক্তার ভাই’ অবসরে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ান বলে জানালেন এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশের বাসিন্দা মিরেন।

১৯৭৯ সালে বাংলাদেশে ঘুরতে আসেন ডা. অ্যাড্রিক বেকার। টাঙ্গাইলের মধুুপুরের প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষকে দেখে তার মন কেঁদে ওঠে। পরে সেখানে দরিদ্র মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য ১৯৮৩ সালে আর্তমানবতার সেবার জন্য মধুপুর উপজেলার প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকার কালিয়াকুড়িতে ‘কালিয়াকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র’ নামে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। নামমাত্র মূল্যে গরিব ও চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে গড়ে তোলা হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠানটি।

৩২ বছর ধরে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা দেন অ্যাড্রিক বেকার। ১৯৮৩ সালে দুজন খ-কালীন এবং তিনজন সার্বক্ষণিক কর্মী নিয়ে বেকারের যাত্রা শুরু হয়। দিন দিন বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা। তখন থানার পাশের গ্রাম কালিয়াকুড়িতে ১৯৯৬ সালে উপকেন্দ্র খুলে চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু করেন। ২০০২ সালে একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে ৯৩ জন গ্রামীণ তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষিত করে কাজ শুরু করেন। এলাকার আদিবাসী-বাঙালি প্রায় সবাই হতদরিদ্র। ডা. অ্যাড্রিক বেকার তার নিজ দেশে নিউজিল্যান্ড থেকে আর্থিক সাহায্য এনে এখানকার দরিদ্র লোকদের সেবা প্রদান করতেন।

ডা. অ্যাড্রিক বেকার দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালে মারা যান। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিতে চাইলেও তিনি যাননি। সেই অ্যাড্রিক বেকারের নতুন উত্তরসূরি জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি।

মধুপুরের কালিয়াকুড়ি গ্রামের গরিবের হাসপাতালের ডাক্তার জেসন জানান, গ্রামের স্কুলে আমাদের সন্তানদের ভর্তি করে দিয়েছি। তারা গ্রামের শিশুদের সঙ্গে পড়ালেখা ও খেলাধুলা করে। ডাক্তার জেসন জানান, ১৯৯৯ সালে আমেরিকার উইসকনসিনে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ছাত্রাবস্থায় বাংলাদেশে এসে মাটির হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাড্রিক বেকারের সঙ্গে পরিচয় হয় তার চাচা ফাদার ডাকলেসের মাধ্যমে। সে সময় চিকিৎসা চলত থানার বাইরে। তখন ট্রিটমেন্ট বই ছিল হাতের লেখা। এতে আউটডোর চালু ছিল। ২০০০ সালে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রাবস্থায় আবার তিনি আসেন হাসপাতালে। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) নেই। সে ঢাকা গেছেন। এক সপ্তাহ সে একাই থেকেছেন। ২০০৫ সালে বিয়ে করে ডাক্তার মেরিন্ডিকে নিয়ে মধুপুরের কালিয়াকুড়িতে এক সপ্তাহ থাকেন। এখানে থাকা-খাওয়া সবকিছু তার এবং তার স্ত্রীর মেরিন্ডির ভালো লাগে। ২০০৯ সালে তার চাচা ডগলেস ময়মনসিংহে মারা গেলে সংক্ষিপ্ত সফরে হাসপাতালে আসেন তারা। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে আসেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই অসুস্থ। এরপর জানতে পারেন ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময় ব্যস্ততার জন্য ও ছোট ছোট বাচ্চা থাকার কারণে এবং কাগজপত্রের জটিলতায় আসতে দেরি হয়। ২০১৮ সালের জুন মাসে এখানে এসে বাংলা ভাষা শিখতে বেশি জোর দেন তারা। সবাই মনে করেন আমেরিকার বিলাসী জীবন। আসলে তা না, সেখানেও ব্যস্ত থাকতে হয়। এখানে এসেছি গরিব মানুষের সেবা করার জন্য। বাঙালি পোশাক আমাদের দুজনেরই ভালো লাগে। সব কিছুতেই ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) মারা যাওয়ার পর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তিনি যে পদ্ধতি শিখিয়েছেন তা দিয়েই চলছে। সবাই আন্তরিকভাবে কাজগুলো করে।

চিকিৎসা ব্যবস্থা : ছোট ছোট মাটির ২৩টি ঘরে হাসপাতালের ডায়াবেটিস বিভাগ, যক্ষ্মা বিভাগ, মা ও শিশু বিভাগ, ডায়রিয়া বিভাগসহ আলাদা বিভিন্ন বিভাগে ৪০ রোগী ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আগত রোগীদের সবাই দরিদ্র। তবে এখানে টাকা উপার্জনকারী সচ্ছল ও বড়লোক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয় না। এখানে বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ১০০ জন রোগী দেখা হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে কমপক্ষে ৪৫ জন রোগী সব সময় ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে নতুন রোগী এলে টিকিট কাটতে হয়। নতুন রোগীর জন্য টিকিটের মূল্য ২০ টাকা এবং পরবর্তীতে ১০ টাকা। তবে রোগী যদি গ্রাম কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হন, সে ক্ষেত্রে টিকিটের মূল্য ৫ থেকে ১০ টাকা। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রোগীকে পাঠানো হয় নির্দিষ্ট প্যারামেডিকের কাছে। ছোটখাটো অসুখের ক্ষেত্রে প্যারামেডিকরাই বলে দেন রোগ নিরাময়ের উপায়। জটিল কোনো রোগের ক্ষেত্রে আছেন এমবিবিএস ডাক্তার। রোগ নির্ণয় শেষে নামমাত্র মূল্যে মিলবে ওষুধ। গুরুতর অসুখ হলে প্রয়োজনে রোগীকে ভর্তি করে নেওয়া হয় হাসপাতালের অন্তর্বিভাগে। আছে জরুরি বিভাগও। সব সময় ডাক্তাররা রোগীর খোঁজখবর নেন। হাসপাতাল শব্দটি শুনলেই সচরাচর যে দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে, তার সঙ্গে মিলবে না একদমই। প্রকৃতি, আধুনিকতা আর সেবার ব্রত মিলেমিশে একাকার এখানে। সত্যিকারের সেবার ব্রত আছে বলেই হাসপাতালের রোগীরা আনন্দিত।

গরিব মানুষের এ হাসপাতালে এখন অনেক সমস্যা আছে। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন না থাকায় অন্য সংস্থার নামে ফান্ড এনে হাসপাতাল চালাতে হয়। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন পাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সমাজসেবার নিবন্ধন আছে। যার নিবন্ধন নং- ট-ম-২৪০২/২০১৭। ৮০ জন জনবল নিয়ে দুজন দেশি ও দুজন বিদেশি ডাক্তারের সমন্বয়ে চলছে এ হাসপাতাল। অর্থ সংকট, জনবল সংকট, ওয়ার্ড সংকট, অবকাঠামো, প্রাচীর নির্মাণ, বিল্ডিং, পাকা  স্যানিটেশনসহ নানা কাজ করা দরকার। এসব কাজ করতে পারলে আরও বেশি রোগী ও সেবার মান বৃদ্ধি করা যাবে।

হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক মি. পিজন নংমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমরা এখানে গরিব মানুষের চিকিৎসা দিই। প্রতিদিন ৯০ থেকে ১০০ জন রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। এদের জন্য বসার সিট, স্যানিটেশন, থাকার ঘর, অর্থ সংকটসহ নানা অসুবিধা রয়েছে। জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা করা যায় না। তাদের ঢাকাসহ দেশের নানা হাসপাতালে রেফার করা হয়। এসব সমস্যা সমাধান করতে পারলে সেবার মান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’

এই মাত্র | শোবিজ

জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা
জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে সিরিজ ঘরে তুললো শ্রীলঙ্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা
নড়াইলে নবগঙ্গা নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের মাচে স্টোন্সকে পাবে না ইংল্যান্ড

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২
ফেনীতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, নিহত ২

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি
বিদেশে ৪ সেঞ্চুরির পর দেশের মাটিতে ইমামের ট্রিপল সেঞ্চুরি

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
মাগুরায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা
নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গাইবান্ধায় নেটওয়ার্কিং সভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪
কুড়িগ্রামে নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার, গ্রেফতার ৪

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে প্রবাসী খুন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা
নওগাঁয় নকল ওষুধ তৈরির কারখানা সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা নেই, তবে আতঙ্ক তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির
'ফিউচার সায়েন্টিস্ট মিটআপ' করলো ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল-ক্লিনিককে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার
বগুড়ায় ২৩ মামলার আসামি অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
উচ্চাভিলাষী জলবায়ু পদক্ষেপে বাংলাদেশ-ব্রাজিল ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
স্বচ্ছতা বজায় ও ক্যালেন্ডার মেনে বিসিএস পরীক্ষা আয়োজনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ
যুক্তরাষ্ট্রে আটলান্টা ফায়ারের হয়ে খেলবেন মাহমুদউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু
শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ ফেরাউন নমরুদের চাইতে খারাপ: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু
পাবনায় সংঘর্ষে টেঁটাবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
ডাকসু নির্বাচনে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশ নিশ্চিতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির
রাকসু নির্বাচন : ইনক্লুসিভ প্যানেল ঘোষণা করল শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা
নির্বাচনের সময় গণমাধ্যম যেন বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রকাশ করে : তথ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত
শাবিতে আসর বসিয়ে গাঁজা সেবন, আটক ৪ বহিরাগত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন
মব ভায়োলেন্স প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে: কাজী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক