শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্য গাথা

পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার প্রথম নারী হিসেবে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন। এরই মধ্যে অর্জনের হালখাতায় যোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট পুলিশ  মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ, জাতিসংঘ শান্তি পদক, উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৬। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন...

পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও জাতিসংঘ মিশনে তার কর্মতৎপরতা পুলিশ মহলে প্রশংসিত। ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন জাতিসংঘ শান্তি পদক, প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ। মাদক নিয়ন্ত্রণ ও নারী নির্যাতন মোকাবিলায় সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে তিনি অনুকরণীয় অবদান রেখে চলেছেন। ফরিদপুরের মেয়ে এখন চাঁদপুরবাসীর মন জয় করে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন। তার উত্থান, অর্জন ও ভালোলাগা নিয়ে লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

ব্যর্থতা থেকেই জয়যাত্রা

হতে চেয়েছিলেন আইনজীবী। পরিবার-স্বজনরাও সেই স্বপ্ন জ্বালিয়ে দিয়েছিল তার বুকে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আইন বিষয় পেলেন না, পড়তে হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। অনার্স করার সময়ই বিএনসিসি-তে নাম লেখান। তখন সেরা ১০ ক্যাডেটের একজন হিসেবে রাইডার ফ্লাইংয়ে সুযোগ পেয়ে যান। একজন পাইলটের সঙ্গে ওড়ার সুযোগ ছিল সেটি। বিএনসিসি-তে থাকার সময় প্যারেড করেছেন, অস্ত্র ধরেছেন। তাদের পোশাক, নিয়মশৃঙ্খলা দেখে তার মনে হলো— এমন কিছু হবো, পুলিশ হবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে বিসিএস দিলেন, মেধার জোরে উত্তীর্ণ হলেন। শামসুন্নাহার বলেন, ‘বিসিএস ক্যাডারে আমার প্রথম পছন্দই ছিল পুলিশ। বিএনসিসি করে আসায় পুলিশ ক্যাডারের জন্যই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে।’ সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে ২০০১ সালে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেন শামসুন্নাহার। মানিকগঞ্জ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, পুলিশ সদর দফতর, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৯-২০১০ পর্যন্ত জাতিসংঘ মিশনের মাধ্যমে পূর্ব তিমুর জাতীয় পুলিশের মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্বেও ছিলেন। এ ছাড়া ২০১১-২০১৪ পর্যন্ত জাতিসংঘের শাখা অফিস ইতালিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। কর্মতৎপরতার গুণে ৭ বার জাতিসংঘ শান্তি পদক লাভ করেছেন। বাংলাদেশ পুলিশে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), ৩ বার আইজি ব্যাজপ্রাপ্ত হন তিনি। ২০১৬ সালে পেয়েছেন উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড। শিক্ষাজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০০৫ সালে এমফিল করেন। পরে স্কলারশিপ পেয়ে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন।

ফরিদপুরের মেয়ে শামসুন্নাহার। তার বাবা শামসুল হক ও মা আমেনা বেগম। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় শামসুন্নাহার।

 

ইতিহাস গড়ে প্রশংসিত

‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৬’ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন এসপি শামসুন্নাহার। মহানগর পুলিশ, রেঞ্জ পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও র‌্যাবসহ পুলিশের ১৩টি দলের সহস্রাধিক সদস্যের প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি দেশজুড়ে প্রশংসিত হন। ২০১৭ সালেও পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। ইতিহাস গড়া শামসুন্নাহার বলেন, সারদা ট্রেনিং স্কুলে থাকতেই স্বপ্ন ছিল এ ধরনের সম্মানজনক প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার। কিন্তু এ কথা কাউকে বলিনি। প্যারেডে সব সময়ই আমার নাম থাকত। ২০১৫ সালের অক্টোবরের দিকে চিঠি পেলাম। তখন সেখানে আমিসহ পাঁচজনের নাম ছিল। অবশেষে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্মানজনক সুযোগ পাই। প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করতে পেরেছি, প্যারেডে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি— এ আমার অনেক বড় প্রাপ্তি। আমি সৌভাগ্যবতী। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) অর্জনটিও অত্যন্ত সম্মানজনক। এ পদক প্রাপ্তি আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে, আমার ওপর আরও গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

সৎ ও সাহসী বলেই এত সুনাম

২০১৫ সালের জুনে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন শামসুন্নাহার। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা বলেই তার সুনাম রয়েছে পুলিশ বাহিনীতে। চাঁদপুরে ইতিমধ্যে মাদক, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন তিনি। এই যাত্রাপথের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, এখনো অনেক কাজ করা বাকি। অনেকটা যেন— সবেমাত্র বীজ বপনের জন্য জমি তৈরি হয়েছে। মাদক, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন রোধে আমরা সক্রিয় রয়েছি। এ ছাড়া কমিউনিটি পুলিশিংকে সফল করতে বদ্ধপরিকর আমি। জনগণকে বাদ দিয়ে পুলিশিং হতে পারে না। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে কাজ করতে চাই। চাঁদপুরকে বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে দেখাতে চাই।

 

সচেতনতা তৈরিতে অগ্রগণ্য

নারী এসপি হিসেবে সবার নজর কেড়েছেন শামসুন্নাহার। শুরুর দিকে নারী এসপি বলে যারা শামসুন্নাহারকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন তারাও এখন তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছেন তিনি। নিজেই শিশুদের সঙ্গে ভ্যানে চড়ে, বাদ্য-বাজনা নিয়ে ছুটছেন বাজারে-বন্দরে। হচ্ছে রচনা প্রতিযোগিতা। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে খুলেছেন নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র। পুলিশি সহায়তা প্রত্যাশীরা সমস্যার দ্রুত সমাধানের আস্থাভাজন হিসেবেই পাচ্ছেন তাকে।  শামসুন্নাহার বলেন, একসময় জজ-ব্যারিস্টার হতে চেয়েছিলাম। তা হতে পারিনি। কিন্তু সে ব্যর্থতা ছাপিয়ে আরও বড় জায়গায় এসেছি। পুলিশ সুপার হিসেবে মানুষের জন্য অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি। এখন নিয়মিত পুলিশি সহায়তার পাশাপাশি নির্যাতিত নারীদের সমস্যার কথা শুনতে ঘরে ঘরে পৌঁছাতে চাই।

 

নারী পারে, নারী পারবে

তরুণ-তরুণীদের নিয়ে দারুণ আশাবাদী শামসুন্নাহার। তার মতে, তারা সম্ভাবনাময়। আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তাদেরই এগিয়ে আসতে হবে। নারীর সক্ষমতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ পরিচালনা থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, খেলাধুলা কোনো ক্ষেত্রেই নারী পিছিয়ে নেই। তারা পাইলট হচ্ছে, হিমালয় জয় করছে— নারী পারে এ তো প্রমাণিত। নারীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আমাদের সমাজব্যবস্থায় তাদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। যোগ্যতার ভিত্তিতে নারীকে বেশি করে কাজের সুযোগ দিতে হবে। আমি বলব, ছেলে-মেয়েকে একই রকম সুযোগ দিন, দেখুন, নারী কম সফল হয় কিনা। আলো যেমন ছড়িয়ে দিতে হয় তেমনি মেয়েদেরও তাদের সম্ভাবনার জানান দিতে হবে। নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। যে পেশাতেই হোক, জজ-ব্যারিস্টার হোক, শিক্ষক হোক, সেলাইয়ের কাজ করুক— তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। এর বিকল্প নেই।

 

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা

স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায়শই ছুটে যান তিনি। শামসুন্নাহার বলেন, বিএনসিসি করার সময় ইউনিফর্ম দেখেই আমি পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমি ইউনিফর্ম পরেই স্কুল শিক্ষার্থীদের কাছে যাই। আমি চাই আমাকে দেখে তারাও স্বপ্ন দেখুক।

শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেন।  বলেন, সমাজে ভালো মেয়ে হিসেবে যখন চিনবে তখন সমাজও তোমাকে সাপোর্ট করবে। স্বপ্ন দেখতে হবে, স্বপ্ন ভেঙে গেলে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে হবে।

পরিবার ও সমাজের কাছ থেকেও সহায়তা জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বলেন, আমার বাবা-মা, পরিবার-স্বজন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে অফুরন্ত ভালোবাসা, সহযোগিতা পেয়েছি বলেই আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছি।

 

সাফল্যের মূলমন্ত্র

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে, জাতিসংঘ মিশনে কাজ করা পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রমই সাফল্যের পথ দেখায়। সবার সহযোগিতা, ভালোবাসাই আমার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।

 

ভালোবাসেন গান

পুলিশ সুপার হিসেবে ব্যস্ততায় কাটে তার সময়। যেটুকু অবসর পান সেটুকু সময় কাটে টিভি দেখে, গান শুনে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত শামসুন্নাহারের এক পুত্র ও কন্যা সন্তান রয়েছে। নজরুল সংগীতপ্রেমী মানুষটি গান গাইতেও পছন্দ করেন। এখন সেভাবে চর্চা না করা হলেও গানের প্রতি তার ভালোলাগা অকৃত্রিম। এ ছাড়া মেলোডিয়াস গান শুনতেও পছন্দ করেন তিনি।

এসপি শামসুন্নাহার যে স্বপ্ন দেখছেন তা ছুঁয়ে দেখতে পরিশ্রম করতেই মনোযোগী। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এগিয়ে যান— এটাই প্রত্যাশা।

 

অনন্য উদ্যোগ নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র

চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের ভিড়। খোঁজ নিয়ে জানা গেল এরা ‘এসপি আপা’র কাছে এসেছেন। এসপি আপা আর কেউ নন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। এসপি শামসুন্নাহার নিজ উদ্যোগে তার কার্যালয়ে নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র খুলেছেন। এটি মূলত একটি কাউন্সেলিং ও সহায়তা কেন্দ্র। স্বামী-স্ত্রীর কলহ, সাংসারিক জটিলতা, জমি নিয়ে বিবাদ— এ ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলো বিবদমান দুই পক্ষের সঙ্গে আলাপ করে মীমাংসা করার চেষ্টা করা হয় এখানে। পরিবারের সদস্যবর্গ, এলাকার মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতৃত্বস্থানীয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান বের করে আনাই এই সহায়তা কেন্দ্রের উদ্দেশ্য। নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রে কর্মরত সাব-ইন্সপেক্টর আজমেরী বলেন, আমাদের কাছে দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০টির মতো অভিযোগ আসে। আমরা বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে বসি। আলোচনার মাধ্যমে মাসে প্রায় ৬০-৭০টির মতো সমস্যার সমাধান দেওয়া সম্ভব হয়।

পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার এই সহায়তা কেন্দ্রের সাফল্য নিয়ে বলেন, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধানই আমাদের লক্ষ্য। মামলা-মোকদ্দমা ও দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার আগে বিবদমান দু্ই পক্ষকে নিয়ে আমরা বসি। আলোচনার মাধ্যমে দুই পক্ষকে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, একটি মীমাংসার পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। এখানে বেশির ভাগ অভিযোগ পারিবারিক স্বামী-স্ত্রীর কলহকেন্দ্রিক। আমরা চেষ্টা করি, তাদের সমস্যা শুনে একটি সমাধান করে দেওয়ার, যাতে তাদের সংসার টিকে, তাদের সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে থাকতে পারে। আমরা সেই কাউন্সেলিংটা করি, আইনি সহায়তা প্রদানে সচেষ্ট থাকি।

 

চাঁদপুরবাসীর ‘এসপি আপা’

ফরিদপুর সদর উপজেলার চর মাদবদিয়া ইউনিয়নের কছিমুদ্দিন বেপারীর ডাঙ্গী গ্রামে শামসুন্নাহারের জন্ম। ২০১৫ সালে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে তিনি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। চাঁদপুরে তার কার্যালয়ে পুলিশি সহায়তা পেতে ছুটে আসে সাধারণ মানুষ। সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে ছুটে চলেন পথে পথে, ঘরে ঘরে। নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতেও তিনি আন্তরিক। অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যান। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এসব কারণে এসপি শামসুন্নাহার গোটা চাঁদপুর শহরে সুপরিচিত। শহরের অলি-গলি, বাজার-ঘাট, রেস্টুরেন্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মধ্যরাতে কথা হচ্ছিল এক রিকশাচালকের সঙ্গে। এসপির নাম উঠতেই কথা লুফে নিয়ে বলেন, ‘এসপি আপা, শামসুন্নাহারের কথা কন?’ এসপিকে কীভাবে চেনেন, জানতে চাইলে বলেন, ‘আপারে সবাই চেনে। হেয় আসার আগে পোলাপান নেশা করত। ছিনতাই করত। এহন এইসব কিছু নাই। এলাকায় শান্তি আছে।’

মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় তার সাফল্যের গল্প ফিরছে চাঁদপুরবাসীর মুখে মুখে। মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা, পারিবারিক সমস্যা সমাধানে তার নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রের প্রশংসনীয় উদ্যোগ তাকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ ছাড়া বাল্যবিবাহ রোধে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব কারণেই সর্বস্তরের মানুষের কাছে তিনি আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে পুলিশ মহলে। চাঁদপুরবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত এসপি শামসুন্নাহার সেখানে  পরিচিত ‘এসপি আপা’ নামেই।

 

প্রতিবেদকের সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের চাঁদপুর প্রতিনিধি নিয়ামত হোসেন

ছবি তুলেছেন শাকীর এহসানুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদিআরব

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির
রোহিঙ্গা ভোটার চিহ্নিত করতে মাঠ কর্মকর্তাদের নির্দেশ ইসির

৫৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক
দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষাবৃত্তি দিল রাসিক

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত
গোবিপ্রবির রবি ও সোমবারের পরীক্ষা স্থগিত

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
প্রেষণে জনবল নিয়োগে বাংলাদেশ ও কাতার সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট
অস্ট্রেলিয়ার তৃতীয় আদিবাসী টেস্ট ক্রিকেটার ডগেট

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা
রংপুরে সরকারি সেবা নিয়ে অবহিতকরণ সভা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল
ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ থাকবে না : আমিনুল

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ
মঙ্গল গ্রহের আগ্নেয়গিরির দুর্লভ ছবি প্রকাশ

১৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না
গণতন্ত্র উত্তরণের পথ হলো সফল জাতীয় নির্বাচন : মান্না

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ধর্ষণের অভিযোগে একজন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন
বরিশালে পুনঃনিরীক্ষণে ১৮৫ শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট
ব্রাজিলের ডিফেন্ডার গাব্রিয়েলের চোট

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’
‘হিংসার রাজনীতি করে শেখ হাসিনা বগুড়ার উন্নয়ন করেনি’

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়িতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে যেসব লজ্জার রেকর্ড গড়ল ভারত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল
রোনালদোকে ছাড়াই বিশ্বকাপ নিশ্চিতের মিশনে পর্তুগাল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান সেলিমের

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
অবৈধ স্থাপনা সরাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ফ্ল্যাটে নারীর গলা কাটা মরদেহ, গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড
মিচেলের সেঞ্চুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে এগিয়ে নিউজিল্যান্ড

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন
ময়মনসিংহে বিএনপি নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ১৫ দিনে প্রবাসী আয় এলো দেড় বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি
একটি দল ধর্মকে পুঁজি করে রাজনীতি করছে: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন
ভিসা নিয়ে সতর্কবার্তা দিল ব্রিটিশ হাইক‌মিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা