শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্য গাথা

পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার প্রথম নারী হিসেবে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন। এরই মধ্যে অর্জনের হালখাতায় যোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট পুলিশ  মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ, জাতিসংঘ শান্তি পদক, উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৬। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন...

পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও জাতিসংঘ মিশনে তার কর্মতৎপরতা পুলিশ মহলে প্রশংসিত। ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন জাতিসংঘ শান্তি পদক, প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ। মাদক নিয়ন্ত্রণ ও নারী নির্যাতন মোকাবিলায় সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে তিনি অনুকরণীয় অবদান রেখে চলেছেন। ফরিদপুরের মেয়ে এখন চাঁদপুরবাসীর মন জয় করে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন। তার উত্থান, অর্জন ও ভালোলাগা নিয়ে লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

ব্যর্থতা থেকেই জয়যাত্রা

হতে চেয়েছিলেন আইনজীবী। পরিবার-স্বজনরাও সেই স্বপ্ন জ্বালিয়ে দিয়েছিল তার বুকে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আইন বিষয় পেলেন না, পড়তে হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। অনার্স করার সময়ই বিএনসিসি-তে নাম লেখান। তখন সেরা ১০ ক্যাডেটের একজন হিসেবে রাইডার ফ্লাইংয়ে সুযোগ পেয়ে যান। একজন পাইলটের সঙ্গে ওড়ার সুযোগ ছিল সেটি। বিএনসিসি-তে থাকার সময় প্যারেড করেছেন, অস্ত্র ধরেছেন। তাদের পোশাক, নিয়মশৃঙ্খলা দেখে তার মনে হলো— এমন কিছু হবো, পুলিশ হবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে বিসিএস দিলেন, মেধার জোরে উত্তীর্ণ হলেন। শামসুন্নাহার বলেন, ‘বিসিএস ক্যাডারে আমার প্রথম পছন্দই ছিল পুলিশ। বিএনসিসি করে আসায় পুলিশ ক্যাডারের জন্যই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে।’ সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে ২০০১ সালে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেন শামসুন্নাহার। মানিকগঞ্জ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, পুলিশ সদর দফতর, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৯-২০১০ পর্যন্ত জাতিসংঘ মিশনের মাধ্যমে পূর্ব তিমুর জাতীয় পুলিশের মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্বেও ছিলেন। এ ছাড়া ২০১১-২০১৪ পর্যন্ত জাতিসংঘের শাখা অফিস ইতালিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। কর্মতৎপরতার গুণে ৭ বার জাতিসংঘ শান্তি পদক লাভ করেছেন। বাংলাদেশ পুলিশে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), ৩ বার আইজি ব্যাজপ্রাপ্ত হন তিনি। ২০১৬ সালে পেয়েছেন উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড। শিক্ষাজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০০৫ সালে এমফিল করেন। পরে স্কলারশিপ পেয়ে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন।

ফরিদপুরের মেয়ে শামসুন্নাহার। তার বাবা শামসুল হক ও মা আমেনা বেগম। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় শামসুন্নাহার।

 

ইতিহাস গড়ে প্রশংসিত

‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৬’ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন এসপি শামসুন্নাহার। মহানগর পুলিশ, রেঞ্জ পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও র‌্যাবসহ পুলিশের ১৩টি দলের সহস্রাধিক সদস্যের প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি দেশজুড়ে প্রশংসিত হন। ২০১৭ সালেও পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। ইতিহাস গড়া শামসুন্নাহার বলেন, সারদা ট্রেনিং স্কুলে থাকতেই স্বপ্ন ছিল এ ধরনের সম্মানজনক প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার। কিন্তু এ কথা কাউকে বলিনি। প্যারেডে সব সময়ই আমার নাম থাকত। ২০১৫ সালের অক্টোবরের দিকে চিঠি পেলাম। তখন সেখানে আমিসহ পাঁচজনের নাম ছিল। অবশেষে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্মানজনক সুযোগ পাই। প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করতে পেরেছি, প্যারেডে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি— এ আমার অনেক বড় প্রাপ্তি। আমি সৌভাগ্যবতী। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) অর্জনটিও অত্যন্ত সম্মানজনক। এ পদক প্রাপ্তি আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে, আমার ওপর আরও গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

সৎ ও সাহসী বলেই এত সুনাম

২০১৫ সালের জুনে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন শামসুন্নাহার। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা বলেই তার সুনাম রয়েছে পুলিশ বাহিনীতে। চাঁদপুরে ইতিমধ্যে মাদক, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন তিনি। এই যাত্রাপথের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, এখনো অনেক কাজ করা বাকি। অনেকটা যেন— সবেমাত্র বীজ বপনের জন্য জমি তৈরি হয়েছে। মাদক, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন রোধে আমরা সক্রিয় রয়েছি। এ ছাড়া কমিউনিটি পুলিশিংকে সফল করতে বদ্ধপরিকর আমি। জনগণকে বাদ দিয়ে পুলিশিং হতে পারে না। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে কাজ করতে চাই। চাঁদপুরকে বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে দেখাতে চাই।

 

সচেতনতা তৈরিতে অগ্রগণ্য

নারী এসপি হিসেবে সবার নজর কেড়েছেন শামসুন্নাহার। শুরুর দিকে নারী এসপি বলে যারা শামসুন্নাহারকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন তারাও এখন তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছেন তিনি। নিজেই শিশুদের সঙ্গে ভ্যানে চড়ে, বাদ্য-বাজনা নিয়ে ছুটছেন বাজারে-বন্দরে। হচ্ছে রচনা প্রতিযোগিতা। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে খুলেছেন নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র। পুলিশি সহায়তা প্রত্যাশীরা সমস্যার দ্রুত সমাধানের আস্থাভাজন হিসেবেই পাচ্ছেন তাকে।  শামসুন্নাহার বলেন, একসময় জজ-ব্যারিস্টার হতে চেয়েছিলাম। তা হতে পারিনি। কিন্তু সে ব্যর্থতা ছাপিয়ে আরও বড় জায়গায় এসেছি। পুলিশ সুপার হিসেবে মানুষের জন্য অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি। এখন নিয়মিত পুলিশি সহায়তার পাশাপাশি নির্যাতিত নারীদের সমস্যার কথা শুনতে ঘরে ঘরে পৌঁছাতে চাই।

 

নারী পারে, নারী পারবে

তরুণ-তরুণীদের নিয়ে দারুণ আশাবাদী শামসুন্নাহার। তার মতে, তারা সম্ভাবনাময়। আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তাদেরই এগিয়ে আসতে হবে। নারীর সক্ষমতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ পরিচালনা থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, খেলাধুলা কোনো ক্ষেত্রেই নারী পিছিয়ে নেই। তারা পাইলট হচ্ছে, হিমালয় জয় করছে— নারী পারে এ তো প্রমাণিত। নারীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আমাদের সমাজব্যবস্থায় তাদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। যোগ্যতার ভিত্তিতে নারীকে বেশি করে কাজের সুযোগ দিতে হবে। আমি বলব, ছেলে-মেয়েকে একই রকম সুযোগ দিন, দেখুন, নারী কম সফল হয় কিনা। আলো যেমন ছড়িয়ে দিতে হয় তেমনি মেয়েদেরও তাদের সম্ভাবনার জানান দিতে হবে। নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। যে পেশাতেই হোক, জজ-ব্যারিস্টার হোক, শিক্ষক হোক, সেলাইয়ের কাজ করুক— তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। এর বিকল্প নেই।

 

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা

স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায়শই ছুটে যান তিনি। শামসুন্নাহার বলেন, বিএনসিসি করার সময় ইউনিফর্ম দেখেই আমি পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমি ইউনিফর্ম পরেই স্কুল শিক্ষার্থীদের কাছে যাই। আমি চাই আমাকে দেখে তারাও স্বপ্ন দেখুক।

শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেন।  বলেন, সমাজে ভালো মেয়ে হিসেবে যখন চিনবে তখন সমাজও তোমাকে সাপোর্ট করবে। স্বপ্ন দেখতে হবে, স্বপ্ন ভেঙে গেলে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে হবে।

পরিবার ও সমাজের কাছ থেকেও সহায়তা জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বলেন, আমার বাবা-মা, পরিবার-স্বজন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে অফুরন্ত ভালোবাসা, সহযোগিতা পেয়েছি বলেই আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছি।

 

সাফল্যের মূলমন্ত্র

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে, জাতিসংঘ মিশনে কাজ করা পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রমই সাফল্যের পথ দেখায়। সবার সহযোগিতা, ভালোবাসাই আমার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।

 

ভালোবাসেন গান

পুলিশ সুপার হিসেবে ব্যস্ততায় কাটে তার সময়। যেটুকু অবসর পান সেটুকু সময় কাটে টিভি দেখে, গান শুনে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত শামসুন্নাহারের এক পুত্র ও কন্যা সন্তান রয়েছে। নজরুল সংগীতপ্রেমী মানুষটি গান গাইতেও পছন্দ করেন। এখন সেভাবে চর্চা না করা হলেও গানের প্রতি তার ভালোলাগা অকৃত্রিম। এ ছাড়া মেলোডিয়াস গান শুনতেও পছন্দ করেন তিনি।

এসপি শামসুন্নাহার যে স্বপ্ন দেখছেন তা ছুঁয়ে দেখতে পরিশ্রম করতেই মনোযোগী। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এগিয়ে যান— এটাই প্রত্যাশা।

 

অনন্য উদ্যোগ নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র

চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের ভিড়। খোঁজ নিয়ে জানা গেল এরা ‘এসপি আপা’র কাছে এসেছেন। এসপি আপা আর কেউ নন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। এসপি শামসুন্নাহার নিজ উদ্যোগে তার কার্যালয়ে নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র খুলেছেন। এটি মূলত একটি কাউন্সেলিং ও সহায়তা কেন্দ্র। স্বামী-স্ত্রীর কলহ, সাংসারিক জটিলতা, জমি নিয়ে বিবাদ— এ ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলো বিবদমান দুই পক্ষের সঙ্গে আলাপ করে মীমাংসা করার চেষ্টা করা হয় এখানে। পরিবারের সদস্যবর্গ, এলাকার মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতৃত্বস্থানীয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান বের করে আনাই এই সহায়তা কেন্দ্রের উদ্দেশ্য। নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রে কর্মরত সাব-ইন্সপেক্টর আজমেরী বলেন, আমাদের কাছে দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০টির মতো অভিযোগ আসে। আমরা বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে বসি। আলোচনার মাধ্যমে মাসে প্রায় ৬০-৭০টির মতো সমস্যার সমাধান দেওয়া সম্ভব হয়।

পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার এই সহায়তা কেন্দ্রের সাফল্য নিয়ে বলেন, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধানই আমাদের লক্ষ্য। মামলা-মোকদ্দমা ও দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার আগে বিবদমান দু্ই পক্ষকে নিয়ে আমরা বসি। আলোচনার মাধ্যমে দুই পক্ষকে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, একটি মীমাংসার পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। এখানে বেশির ভাগ অভিযোগ পারিবারিক স্বামী-স্ত্রীর কলহকেন্দ্রিক। আমরা চেষ্টা করি, তাদের সমস্যা শুনে একটি সমাধান করে দেওয়ার, যাতে তাদের সংসার টিকে, তাদের সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে থাকতে পারে। আমরা সেই কাউন্সেলিংটা করি, আইনি সহায়তা প্রদানে সচেষ্ট থাকি।

 

চাঁদপুরবাসীর ‘এসপি আপা’

ফরিদপুর সদর উপজেলার চর মাদবদিয়া ইউনিয়নের কছিমুদ্দিন বেপারীর ডাঙ্গী গ্রামে শামসুন্নাহারের জন্ম। ২০১৫ সালে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে তিনি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। চাঁদপুরে তার কার্যালয়ে পুলিশি সহায়তা পেতে ছুটে আসে সাধারণ মানুষ। সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে ছুটে চলেন পথে পথে, ঘরে ঘরে। নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতেও তিনি আন্তরিক। অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যান। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এসব কারণে এসপি শামসুন্নাহার গোটা চাঁদপুর শহরে সুপরিচিত। শহরের অলি-গলি, বাজার-ঘাট, রেস্টুরেন্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মধ্যরাতে কথা হচ্ছিল এক রিকশাচালকের সঙ্গে। এসপির নাম উঠতেই কথা লুফে নিয়ে বলেন, ‘এসপি আপা, শামসুন্নাহারের কথা কন?’ এসপিকে কীভাবে চেনেন, জানতে চাইলে বলেন, ‘আপারে সবাই চেনে। হেয় আসার আগে পোলাপান নেশা করত। ছিনতাই করত। এহন এইসব কিছু নাই। এলাকায় শান্তি আছে।’

মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় তার সাফল্যের গল্প ফিরছে চাঁদপুরবাসীর মুখে মুখে। মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা, পারিবারিক সমস্যা সমাধানে তার নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রের প্রশংসনীয় উদ্যোগ তাকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ ছাড়া বাল্যবিবাহ রোধে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব কারণেই সর্বস্তরের মানুষের কাছে তিনি আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে পুলিশ মহলে। চাঁদপুরবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত এসপি শামসুন্নাহার সেখানে  পরিচিত ‘এসপি আপা’ নামেই।

 

প্রতিবেদকের সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের চাঁদপুর প্রতিনিধি নিয়ামত হোসেন

ছবি তুলেছেন শাকীর এহসানুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৫৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা