শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

সাফল্য গাথা

পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পুলিশ প্যারেড নেতৃত্বে এসপি শামসুন্নাহার

চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার প্রথম নারী হিসেবে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন। এরই মধ্যে অর্জনের হালখাতায় যোগ করেছেন প্রেসিডেন্ট পুলিশ  মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ, জাতিসংঘ শান্তি পদক, উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড-২০১৬। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন...

পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন চাঁদপুরের পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। পুলিশের বিভিন্ন ইউনিট ও জাতিসংঘ মিশনে তার কর্মতৎপরতা পুলিশ মহলে প্রশংসিত। ইতিমধ্যে অর্জন করেছেন জাতিসংঘ শান্তি পদক, প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), আইজি ব্যাজ। মাদক নিয়ন্ত্রণ ও নারী নির্যাতন মোকাবিলায় সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে তিনি অনুকরণীয় অবদান রেখে চলেছেন। ফরিদপুরের মেয়ে এখন চাঁদপুরবাসীর মন জয় করে হয়ে উঠেছেন নারী নেতৃত্বের আইকন। তার উত্থান, অর্জন ও ভালোলাগা নিয়ে লিখেছেন— তানভীর আহমেদ

 

ব্যর্থতা থেকেই জয়যাত্রা

হতে চেয়েছিলেন আইনজীবী। পরিবার-স্বজনরাও সেই স্বপ্ন জ্বালিয়ে দিয়েছিল তার বুকে। কিন্তু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আইন বিষয় পেলেন না, পড়তে হলো রাষ্ট্রবিজ্ঞানে। অনার্স করার সময়ই বিএনসিসি-তে নাম লেখান। তখন সেরা ১০ ক্যাডেটের একজন হিসেবে রাইডার ফ্লাইংয়ে সুযোগ পেয়ে যান। একজন পাইলটের সঙ্গে ওড়ার সুযোগ ছিল সেটি। বিএনসিসি-তে থাকার সময় প্যারেড করেছেন, অস্ত্র ধরেছেন। তাদের পোশাক, নিয়মশৃঙ্খলা দেখে তার মনে হলো— এমন কিছু হবো, পুলিশ হবো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে বিসিএস দিলেন, মেধার জোরে উত্তীর্ণ হলেন। শামসুন্নাহার বলেন, ‘বিসিএস ক্যাডারে আমার প্রথম পছন্দই ছিল পুলিশ। বিএনসিসি করে আসায় পুলিশ ক্যাডারের জন্যই নিজেকে যোগ্য মনে হয়েছে।’ সহকারী পুলিশ সুপার হিসেবে ২০০১ সালে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিসে যোগ দেন শামসুন্নাহার। মানিকগঞ্জ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, পুলিশ সদর দফতর, ট্যুরিস্ট পুলিশসহ বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। ২০০৯-২০১০ পর্যন্ত জাতিসংঘ মিশনের মাধ্যমে পূর্ব তিমুর জাতীয় পুলিশের মানবসম্পদ উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের দায়িত্বেও ছিলেন। এ ছাড়া ২০১১-২০১৪ পর্যন্ত জাতিসংঘের শাখা অফিস ইতালিতে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে সুনাম কুড়িয়েছেন। কর্মতৎপরতার গুণে ৭ বার জাতিসংঘ শান্তি পদক লাভ করেছেন। বাংলাদেশ পুলিশে দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের স্বীকৃতিস্বরূপ প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম), ৩ বার আইজি ব্যাজপ্রাপ্ত হন তিনি। ২০১৬ সালে পেয়েছেন উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড। শিক্ষাজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ২০০৫ সালে এমফিল করেন। পরে স্কলারশিপ পেয়ে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ করেন।

ফরিদপুরের মেয়ে শামসুন্নাহার। তার বাবা শামসুল হক ও মা আমেনা বেগম। চার ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় শামসুন্নাহার।

 

ইতিহাস গড়ে প্রশংসিত

‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৬’ প্যারেডে প্রথম নারী হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে ইতিহাস গড়েন এসপি শামসুন্নাহার। মহানগর পুলিশ, রেঞ্জ পুলিশ, আর্মড পুলিশ ও র‌্যাবসহ পুলিশের ১৩টি দলের সহস্রাধিক সদস্যের প্যারেডে নেতৃত্ব দিয়ে তিনি দেশজুড়ে প্রশংসিত হন। ২০১৭ সালেও পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। ইতিহাস গড়া শামসুন্নাহার বলেন, সারদা ট্রেনিং স্কুলে থাকতেই স্বপ্ন ছিল এ ধরনের সম্মানজনক প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার। কিন্তু এ কথা কাউকে বলিনি। প্যারেডে সব সময়ই আমার নাম থাকত। ২০১৫ সালের অক্টোবরের দিকে চিঠি পেলাম। তখন সেখানে আমিসহ পাঁচজনের নাম ছিল। অবশেষে পুলিশ সপ্তাহ প্যারেডে নেতৃত্ব দেওয়ার সম্মানজনক সুযোগ পাই। প্রধানমন্ত্রীকে রাষ্ট্রীয় সালাম প্রদান করতে পেরেছি, প্যারেডে নেতৃত্ব দিতে পেরেছি— এ আমার অনেক বড় প্রাপ্তি। আমি সৌভাগ্যবতী। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট পুলিশ মেডেল (পিপিএম) অর্জনটিও অত্যন্ত সম্মানজনক। এ পদক প্রাপ্তি আমাকে মনে করিয়ে দিচ্ছে, আমার ওপর আরও গুরুদায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

 

সৎ ও সাহসী বলেই এত সুনাম

২০১৫ সালের জুনে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন শামসুন্নাহার। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা বলেই তার সুনাম রয়েছে পুলিশ বাহিনীতে। চাঁদপুরে ইতিমধ্যে মাদক, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন তিনি। এই যাত্রাপথের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, এখনো অনেক কাজ করা বাকি। অনেকটা যেন— সবেমাত্র বীজ বপনের জন্য জমি তৈরি হয়েছে। মাদক, জঙ্গিবাদ ও নারী নির্যাতন রোধে আমরা সক্রিয় রয়েছি। এ ছাড়া কমিউনিটি পুলিশিংকে সফল করতে বদ্ধপরিকর আমি। জনগণকে বাদ দিয়ে পুলিশিং হতে পারে না। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে কাজ করতে চাই। চাঁদপুরকে বাংলাদেশের রোল মডেল হিসেবে দেখাতে চাই।

 

সচেতনতা তৈরিতে অগ্রগণ্য

নারী এসপি হিসেবে সবার নজর কেড়েছেন শামসুন্নাহার। শুরুর দিকে নারী এসপি বলে যারা শামসুন্নাহারকে নিয়ে সংশয়ে ছিলেন তারাও এখন তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মাদক ও নারী নির্যাতন রোধে সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছেন তিনি। নিজেই শিশুদের সঙ্গে ভ্যানে চড়ে, বাদ্য-বাজনা নিয়ে ছুটছেন বাজারে-বন্দরে। হচ্ছে রচনা প্রতিযোগিতা। পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে খুলেছেন নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র। পুলিশি সহায়তা প্রত্যাশীরা সমস্যার দ্রুত সমাধানের আস্থাভাজন হিসেবেই পাচ্ছেন তাকে।  শামসুন্নাহার বলেন, একসময় জজ-ব্যারিস্টার হতে চেয়েছিলাম। তা হতে পারিনি। কিন্তু সে ব্যর্থতা ছাপিয়ে আরও বড় জায়গায় এসেছি। পুলিশ সুপার হিসেবে মানুষের জন্য অনেক কিছু করার সুযোগ পেয়েছি। এখন নিয়মিত পুলিশি সহায়তার পাশাপাশি নির্যাতিত নারীদের সমস্যার কথা শুনতে ঘরে ঘরে পৌঁছাতে চাই।

 

নারী পারে, নারী পারবে

তরুণ-তরুণীদের নিয়ে দারুণ আশাবাদী শামসুন্নাহার। তার মতে, তারা সম্ভাবনাময়। আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে তাদেরই এগিয়ে আসতে হবে। নারীর সক্ষমতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ পরিচালনা থেকে শুরু করে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, খেলাধুলা কোনো ক্ষেত্রেই নারী পিছিয়ে নেই। তারা পাইলট হচ্ছে, হিমালয় জয় করছে— নারী পারে এ তো প্রমাণিত। নারীর অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে আমাদের সমাজব্যবস্থায় তাদের নিয়ে নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। যোগ্যতার ভিত্তিতে নারীকে বেশি করে কাজের সুযোগ দিতে হবে। আমি বলব, ছেলে-মেয়েকে একই রকম সুযোগ দিন, দেখুন, নারী কম সফল হয় কিনা। আলো যেমন ছড়িয়ে দিতে হয় তেমনি মেয়েদেরও তাদের সম্ভাবনার জানান দিতে হবে। নিজেকে সেভাবে গড়ে তুলতে হবে। যে পেশাতেই হোক, জজ-ব্যারিস্টার হোক, শিক্ষক হোক, সেলাইয়ের কাজ করুক— তাদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে হবে। এর বিকল্প নেই।

 

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা

স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায়শই ছুটে যান তিনি। শামসুন্নাহার বলেন, বিএনসিসি করার সময় ইউনিফর্ম দেখেই আমি পুলিশ হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলাম। আমি ইউনিফর্ম পরেই স্কুল শিক্ষার্থীদের কাছে যাই। আমি চাই আমাকে দেখে তারাও স্বপ্ন দেখুক।

শিক্ষার্থীদের এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা দেন।  বলেন, সমাজে ভালো মেয়ে হিসেবে যখন চিনবে তখন সমাজও তোমাকে সাপোর্ট করবে। স্বপ্ন দেখতে হবে, স্বপ্ন ভেঙে গেলে নতুন করে স্বপ্ন দেখতে হবে।

পরিবার ও সমাজের কাছ থেকেও সহায়তা জরুরি বলে মনে করেন তিনি। বলেন, আমার বাবা-মা, পরিবার-স্বজন, এলাকাবাসীর কাছ থেকে অফুরন্ত ভালোবাসা, সহযোগিতা পেয়েছি বলেই আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছি।

 

সাফল্যের মূলমন্ত্র

এক যুগেরও বেশি সময় ধরে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে, জাতিসংঘ মিশনে কাজ করা পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার বলেন, সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রমই সাফল্যের পথ দেখায়। সবার সহযোগিতা, ভালোবাসাই আমার এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।

 

ভালোবাসেন গান

পুলিশ সুপার হিসেবে ব্যস্ততায় কাটে তার সময়। যেটুকু অবসর পান সেটুকু সময় কাটে টিভি দেখে, গান শুনে, পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। ব্যক্তিজীবনে বিবাহিত শামসুন্নাহারের এক পুত্র ও কন্যা সন্তান রয়েছে। নজরুল সংগীতপ্রেমী মানুষটি গান গাইতেও পছন্দ করেন। এখন সেভাবে চর্চা না করা হলেও গানের প্রতি তার ভালোলাগা অকৃত্রিম। এ ছাড়া মেলোডিয়াস গান শুনতেও পছন্দ করেন তিনি।

এসপি শামসুন্নাহার যে স্বপ্ন দেখছেন তা ছুঁয়ে দেখতে পরিশ্রম করতেই মনোযোগী। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে তিনি এগিয়ে যান— এটাই প্রত্যাশা।

 

অনন্য উদ্যোগ নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র

চাঁদপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সাধারণ মানুষের ভিড়। খোঁজ নিয়ে জানা গেল এরা ‘এসপি আপা’র কাছে এসেছেন। এসপি আপা আর কেউ নন, পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার। এসপি শামসুন্নাহার নিজ উদ্যোগে তার কার্যালয়ে নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্র খুলেছেন। এটি মূলত একটি কাউন্সেলিং ও সহায়তা কেন্দ্র। স্বামী-স্ত্রীর কলহ, সাংসারিক জটিলতা, জমি নিয়ে বিবাদ— এ ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলো বিবদমান দুই পক্ষের সঙ্গে আলাপ করে মীমাংসা করার চেষ্টা করা হয় এখানে। পরিবারের সদস্যবর্গ, এলাকার মেম্বার, চেয়ারম্যান, নেতৃত্বস্থানীয় মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে একটি সমাধান বের করে আনাই এই সহায়তা কেন্দ্রের উদ্দেশ্য। নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রে কর্মরত সাব-ইন্সপেক্টর আজমেরী বলেন, আমাদের কাছে দিনে প্রায় ১৫ থেকে ২০টির মতো অভিযোগ আসে। আমরা বিবদমান দুই পক্ষকে নিয়ে বসি। আলোচনার মাধ্যমে মাসে প্রায় ৬০-৭০টির মতো সমস্যার সমাধান দেওয়া সম্ভব হয়।

পুলিশ সুপার শামসুন্নাহার এই সহায়তা কেন্দ্রের সাফল্য নিয়ে বলেন, পারিবারিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর দ্রুত সমাধানই আমাদের লক্ষ্য। মামলা-মোকদ্দমা ও দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে যাওয়ার আগে বিবদমান দু্ই পক্ষকে নিয়ে আমরা বসি। আলোচনার মাধ্যমে দুই পক্ষকে বুঝানোর চেষ্টা করা হয়, একটি মীমাংসার পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয়। এখানে বেশির ভাগ অভিযোগ পারিবারিক স্বামী-স্ত্রীর কলহকেন্দ্রিক। আমরা চেষ্টা করি, তাদের সমস্যা শুনে একটি সমাধান করে দেওয়ার, যাতে তাদের সংসার টিকে, তাদের সন্তানদের নিয়ে একসঙ্গে থাকতে পারে। আমরা সেই কাউন্সেলিংটা করি, আইনি সহায়তা প্রদানে সচেষ্ট থাকি।

 

চাঁদপুরবাসীর ‘এসপি আপা’

ফরিদপুর সদর উপজেলার চর মাদবদিয়া ইউনিয়নের কছিমুদ্দিন বেপারীর ডাঙ্গী গ্রামে শামসুন্নাহারের জন্ম। ২০১৫ সালে চাঁদপুরের পুলিশ সুপার হন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ ও নারী নির্যাতন রোধে তিনি প্রশংসনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে দেশজুড়ে সুনাম কুড়িয়েছেন। চাঁদপুরে তার কার্যালয়ে পুলিশি সহায়তা পেতে ছুটে আসে সাধারণ মানুষ। সামাজিক সচেতনতা তৈরিতে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা বাড়াতে ছুটে চলেন পথে পথে, ঘরে ঘরে। নাগরিক সেবা পৌঁছে দিতেও তিনি আন্তরিক। অনিয়ম দেখলেই অ্যাকশনে যান। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। এসব কারণে এসপি শামসুন্নাহার গোটা চাঁদপুর শহরে সুপরিচিত। শহরের অলি-গলি, বাজার-ঘাট, রেস্টুরেন্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সব শ্রেণি-পেশার মানুষ তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মধ্যরাতে কথা হচ্ছিল এক রিকশাচালকের সঙ্গে। এসপির নাম উঠতেই কথা লুফে নিয়ে বলেন, ‘এসপি আপা, শামসুন্নাহারের কথা কন?’ এসপিকে কীভাবে চেনেন, জানতে চাইলে বলেন, ‘আপারে সবাই চেনে। হেয় আসার আগে পোলাপান নেশা করত। ছিনতাই করত। এহন এইসব কিছু নাই। এলাকায় শান্তি আছে।’

মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সন্ত্রাস মোকাবিলায় তার সাফল্যের গল্প ফিরছে চাঁদপুরবাসীর মুখে মুখে। মাদক নিয়ন্ত্রণে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা, পারিবারিক সমস্যা সমাধানে তার নারী ও শিশু সহায়তা কেন্দ্রের প্রশংসনীয় উদ্যোগ তাকে জনপ্রিয় করে তুলেছে। এ ছাড়া বাল্যবিবাহ রোধে তিনি সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন। এসব কারণেই সর্বস্তরের মানুষের কাছে তিনি আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন। সৎ ও সাহসী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে পুলিশ মহলে। চাঁদপুরবাসীর ভালোবাসায় সিক্ত এসপি শামসুন্নাহার সেখানে  পরিচিত ‘এসপি আপা’ নামেই।

 

প্রতিবেদকের সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের চাঁদপুর প্রতিনিধি নিয়ামত হোসেন

ছবি তুলেছেন শাকীর এহসানুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর