শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ।

নারায়ণগঞ্জের শিশু তানভির (ছদ্মনাম) জন্মগ্রহণ করে পুরুষাঙ্গ ছাড়াই। কিছু না ভাবতেই চলে যায় তিনটি মাস। মা-বাবার চোখ তখন কপালে। অন্ধকার দেখছেন গোটা পৃথিবী। কিন্তু তাদের এ অন্ধকার জগতে আলোর আভা দেখিয়েছেন একজন। সফল একটি অপারেশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয় পুরুষাঙ্গ। নিরসন করা হয় জন্মগত এ ত্রুটি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ের এ চিকিৎসা নামমাত্র ব্যয়ে করা হয়েছে চট্টগ্রামেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ রোগের নাম ‘ক্লোয়েকাল ম্যালফরমেশান ভ্যারিয়ান্ট মেইলস’। প্রথমবারের মতো এ অপারেশন করান চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান, আন্তর্জাতিক শিশু সার্জারি অধ্যাপক ডা. তাহমিনা বানু।

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ। ‘প্রথম’ যাত্রার অভিধাও আছে নিজের ঝুড়িতে। অর্জন করেছেন আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার। নিয়মিতই তাঁর সঙ্গে গবেষণা কাজে থাকেন মেডিকেল কলেজের ৩০ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী।         

বিশিষ্ট প্যাথলজিস্ট ডা. আবদুল মতিনের মেয়ে ডা. তাহমিনা বানু। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বরকল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে নগরের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় নিজস্ব বাড়িতে শিক্ষা, গবেষণা ও শিশুসেবা দিয়ে দিনাতিপাত করছেন।           

আন্তর্জাতিক আঙিনায় পদযাত্রা

আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত এমন অনেক চিকিৎসা সাময়িকীতে ৪১টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। এর মধ্যে আছে ল্যানসেট, জেনেটিক ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব সার্জারি, পেডিয়াট্রিক সার্জারি অব ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন জার্নাল। ২০১৭ সাল থেকে অতিথি শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নিচ্ছেন অক্সফোর্ট ইউনিভার্সিটিতে। প্রতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এক সপ্তাহ ক্লাস নেন তিনি। বর্তমানে তিনি ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর চিল্ড্রেন সার্জারি’র বোর্ড মেম্বার, ‘সার্ক পেডিয়াট্রিক সার্জাকেল অ্যাসোসিয়েশনে’র সেক্রেটারি জেনারেলসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বিভিন্ন সংগঠনের দায়িত্ব পালন করছেন।     

গবেষণা

শিশু সার্জারিই তাঁর গবেষণার মূল প্রতিপাদ্য। এ জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘চিটাগাং রিচার্স ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড সার্জারি’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে চলছে শিশু রোগ নিয়ে ‘পূর্ণাঙ্গ’ গবেষণা। চলছে শিক্ষার্থী, পথশিশু, শিশুশ্রম, বস্তির শিশু নিয়ে গবেষণা। সর্বশেষ  প্রকাশিত হয়েছে এক হাজার ৩১৫ জন শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা। পক্ষান্তরে, শিশু সার্জারি গবেষণায় পূর্ণতা দিতে বিশেষজ্ঞ সার্জন, কিডনি বিশেষজ্ঞ, মনোবিজ্ঞানী, বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞদের নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম মিটিং’। এ টিমের সব সদস্য নিয়মিত সভার মাধ্যমে নির্দিষ্ট রোগের ওপর বিষয়ভিত্তিক পর্যালোচনা করেন। প্রতি মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার গবেষণা হয় শিশুর প্রস্রাব ও পায়ুপথের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে, দ্বিতীয় শনিবার হিজরা ও চতুর্থ শনিবার ক্যান্সার এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে। প্রতি বৈঠকেই গড়ে ১০ জন রোগী উপস্থিত থাকেন।

সেবায় ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’

বরিশাল থেকে একজন পিতা তার মেয়েকে নিয়ে আসলেন ডা. তাহমিনা বানুর কাছে। ছয়মাস বয়সী মেয়েটির পায়ুপথ ছিল না। তিনি তাঁর ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’ ফান্ডের মাধ্যমে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ের এ অপারেশন বিনামূল্যে করিয়ে দিলেন।

চৌদ্দ বছর বয়সী কক্সবাজারের মিজান জন্ম নেয় প্রস্রাব, পায়খানার এক রাস্তা নিয়ে। বিনামূল্যে সবগুলো অপারেশন হয় ডা. তাহমিনা বানুর তত্ত্বাবধানে। মিজান এখন স্বাভাবিক জীবন পার করছে। ২০১৭ সালে যাত্রা করা এ ফান্ডের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ২৫০ জন রোগীর সেবা দেওয়া হয়েছে।

প্রথম ‘চার’ 

চমেক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৯ সালে। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে অতি প্রয়োজনীয় শিশু সার্জারি বিভাগটি চালু হয়নি। ১৯৯৩ সালে ডা. তাহমিনা বানুর হাত দিয়ে যাত্রা করে শিশু সার্জারি বিভাগ। আন্তর্জাতিকভাবে ৩ মার্চ ‘বিশ্ব জন্মগত ত্রুটি দিবস’ পালন শুরু হয় ২০১৫ সালে। এরপর দেশে প্রথম তিনিই ২০১৬ সাল থেকে এ দিবস পালন শুরু করেন। অন্যদিকে, বিশ্বে প্রথম তিনি জন্মগত ত্রুটির ওপর গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন ২০১৩ সালে। এর  আগে বিষয়টি ভারতে আলোচনা হলেও লিখিতভাবে প্রথম আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়। তাছাড়া, বর্তমানে দেশের একমাত্র চিকিৎসক তিনি, যিনি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অক্সফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে ক্লাস নেন।

‘আমরা’

চট্টগ্রামের চন্দনাইশে নিজ গ্রামে গড়ে তোলেছেন ‘আমরা ডা. আবদুল মতিন’ নামের একটি হাসপাতাল। এখানে নামমাত্র মূল্যে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। আছে রোগ নির্ণয়ের ব্যবস্থাও। কর্মরত আছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। অসাম্যর্থদের দেওয়া হয় বিনামূল্যে সেবা।   

জন্মগত ত্রুটি নিয়ে গবেষণা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগে পাঁচ বছরের (জানুয়ারি ২০০৮-ডিসেম্বর ২০১২) রোগী নিয়ে একটি গবেষণা হয়। গবেষণায় মোট পাঁচ হাজার ৬৬১ জন জন্মগত ত্রুটির শিশুকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার ১৫৬ জনই ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। অন্যদিকে ৫০৫ জন জন্মগ্রহণ করে একাধিক ত্রুটি নিয়ে। জন্মগত ত্রুটিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। কাঠামোগত (স্ট্রাকচারাল বার্থ ডিফেক্ট) এবং শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি (ফাংশানাল বার্থ ডিফেক্ট)। কাঠামোগত জন্মগত ত্রুটি বলতে বুঝায়, কোন অঙ্গ জন্ম থেকেই অস্বাভাবিক, অকেজো, অসম্পূর্ণ। যেমন- হৃদপিন্ডের সমস্যা। শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি বলতে বুঝায়- খাদ্যরস পাচিত না হওয়ার কারণে বিপাকীয় সমস্যা, বুদ্ধিবৃত্তির অনুন্নতি, বধির, দৃষ্টিস্বল্পতা ইত্যাদি। গবেষণায় দেখা যায়, ছেলেশিশুদের জন্মগত ত্রুটির সংখ্যা মেয়েশিশুদের তুলনায় বেশি। ৫ হাজার ৫৯৮ শিশুর মধ্যে তিন হাজার ৮৩৭ জন ছেলে এবং এক হাজার ৭৬১ জন মেয়ে ত্রুটি নিয়ে জন্মায়। মৃত্যুর হিসাব করলে দেখা যায়, তিন হাজার ৯২১ জন জন্মগত ত্রুটি শিশুর সার্জারি করা হয়। গবেষণাকালেই মারা যায় ২২৫ শিশু। মানবশিশুর মূত্রনালি, জনননালি ও  মলদ্বার সৃষ্টি প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। এ ক্ষেত্রে কিছু কিছু শিশু অসম্পূর্ণ পায়ুপথ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ ধরনের ত্রুটির দুর্লভ প্রকারটি হলো ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’। জন্ম নেওয়া প্রতি ৫০ হাজার থেকে সোয়া লাখ শিশু রয়েছে যাদের শরীর থেকে পায়খানা, ঋতুস্রাব ও প্রস্রাব বের হওয়ার স্বাভাবিক পৃথক তিনটি পথ থাকে না। প্রফেসর ডা. তাহমিনা বানুর গবেষণায় প্রমাণ করেছেন, ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’ নামের জন্মগত শারীরিক ত্রুটি কেবল মেয়েদের নয়, পুুরুষদেরও হতে পারে। পরে এই আবিষ্কার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পায়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় আট মিলিয়ন বাচ্চার ৬ ভাগ মারাত্মক জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন শিশু জন্মানোর পাঁচ বছরের মধ্যে মারা যায়। শিশুমৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবে জন্মগত ত্রুটিকে বিবেচনা করা হয়। ফলে প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় দুই লাখ ৭০ হাজার শিশু মারা যায়। ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন শিশু মৃত্যুর কবল থেকে বেঁচে যায়। তবে তারা আজন্ম শারীরিক অথবা মানসিক প্রতিবন্ধী হিসেবে থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে প্রায় চার হাজারের বেশি রকমের জন্মগত ত্রুটি রয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৩৩ শিশুর একজন জন্মগত ত্রুটি নিয়ে পৃথিবীতে আসে।      

স্কুল শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা

নগরের খাস্তগীর স্কুলের ১ হাজার ৩১৫ ছাত্রীর মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। সংগ্রহ করা হয় রক্তের নমুনাসহ বিভিন্ন তথ্য। এর মধ্যে ৬০৮ জনই (৪৬ শতাংশ) চোখের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। আক্রান্তদের ৫৪৯ জনই (৯০ শতাংশের বেশি) মায়োপিয়া রোগের শিকার। এটি চোখের অন্যতম রোগ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ট্যারা রোগ (স্কুইন্ট)। স্কুলটির ১৬ জন ছাত্রী এ রোগে আক্রান্ত। আর ১২ জন ছাত্রী চোখের হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্ত। এটি মায়োপিয়া রোগের বিপরীত রোগ। হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্তরা কাছের বস্তু ঠিকমতো দেখতে পান না। চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়া রোগে আক্রান্ত ১০ জন ছাত্রী। তাছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো, ঝাপসা দেখা, চোখ ব্যথা, জন্মগত ত্রুটিসহ ছাত্রীদের চোখে বেশ কয়েকটি রোগে আক্রান্তের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় বলা হয়, দীর্ঘ সময় ধরে স্মার্ট ফোন ও কম্পিউটার ব্যবহার, টিভি দেখার কারণে এ রোগের অন্যতম কারণ।   

অধ্যাপক তাহমিনা বানু বলেন, ‘মনের তাগিদে, মানুষের জন্য কিছু করার মানসে আমি শিশুসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে কাজ করি। চেষ্টা করি সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে। শিশুদের নানা রোগ নিয়ে গবেষণা করতে। বিশেষ করে পথশিশু, বস্তির শিশু, অপূর্ণাঙ্গ শিশুদের নিয়ে কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, ‘কার্যত অপুষ্টি, লজ্জা ও অসেচতনার কারণেই অনেক শিশু জন্মগতভাবে ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ রোগ নিয়ে অনেকেই বড় হচ্ছে। তবে সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং মা-বাবার সচেতনতায় এ রোগ কমিয়ে আনা সম্ভব।

এ শিশু বন্ধু আরও বলেন, ‘জন্মগত ত্রুটির মধ্যে আছে, হার্টের ভাল্বের সমস্যা ও পর্দায় ছিদ্র থাকা, হাত-পায়ের গঠনগত ত্রুটি, ঠেঁাঁট কাটা, তালুকাটা, মাথার খুলি অসম্পূর্ণ থাকা, লিঙ্গ নির্ধারণে জটিলতা, ব্রেইনে  থ্যালাসেমিয়া, থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা, মানসিক বিকাশজনিত সমস্যা ইত্যাদি। এসব ত্রুটির মধ্যে অধিকাংশই ৩ মাসের মধ্যে পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা যায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

৫ মিনিট আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা