শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘শিশুবন্ধু’ ডা. তাহমিনা বানু

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ।

নারায়ণগঞ্জের শিশু তানভির (ছদ্মনাম) জন্মগ্রহণ করে পুরুষাঙ্গ ছাড়াই। কিছু না ভাবতেই চলে যায় তিনটি মাস। মা-বাবার চোখ তখন কপালে। অন্ধকার দেখছেন গোটা পৃথিবী। কিন্তু তাদের এ অন্ধকার জগতে আলোর আভা দেখিয়েছেন একজন। সফল একটি অপারেশনের মাধ্যমে তৈরি করা হয় পুরুষাঙ্গ। নিরসন করা হয় জন্মগত এ ত্রুটি। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, প্রায় এক কোটি টাকা ব্যয়ের এ চিকিৎসা নামমাত্র ব্যয়ে করা হয়েছে চট্টগ্রামেই। চিকিৎসা বিজ্ঞানে এ রোগের নাম ‘ক্লোয়েকাল ম্যালফরমেশান ভ্যারিয়ান্ট মেইলস’। প্রথমবারের মতো এ অপারেশন করান চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান, আন্তর্জাতিক শিশু সার্জারি অধ্যাপক ডা. তাহমিনা বানু।

দেশে অসংখ্য শিশুর ক্রিটিক্যাল অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে ‘শিশুবন্ধু’ খ্যাত এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মাধ্যমে। অবিরাম চালিয়ে যাচ্ছেন শিশু সার্জারিসহ চিকিৎসা নিয়ে নানা গবেষণা। শিশু সার্জারি জগতে আন্তর্জাতিক আঙিনায় ইতিমধ্যে তৈরি করেছেন নিজের সর্বোচ্চ অবস্থান। দেশি ৬৯টি এবং আন্তর্জাতিক ৪১টি চিকিৎসা সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ। ‘প্রথম’ যাত্রার অভিধাও আছে নিজের ঝুড়িতে। অর্জন করেছেন আন্তর্জাতিক অনেক পুরস্কার। নিয়মিতই তাঁর সঙ্গে গবেষণা কাজে থাকেন মেডিকেল কলেজের ৩০ থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থী।         

বিশিষ্ট প্যাথলজিস্ট ডা. আবদুল মতিনের মেয়ে ডা. তাহমিনা বানু। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বরকল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বর্তমানে নগরের পাঁচলাইশ আবাসিক এলাকায় নিজস্ব বাড়িতে শিক্ষা, গবেষণা ও শিশুসেবা দিয়ে দিনাতিপাত করছেন।           

আন্তর্জাতিক আঙিনায় পদযাত্রা

আন্তর্জাতিকভাবে সমাদৃত এমন অনেক চিকিৎসা সাময়িকীতে ৪১টি গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়েছে তাঁর। এর মধ্যে আছে ল্যানসেট, জেনেটিক ওয়ার্ল্ড জার্নাল অব সার্জারি, পেডিয়াট্রিক সার্জারি অব ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন জার্নাল। ২০১৭ সাল থেকে অতিথি শিক্ষক হিসেবে ক্লাস নিচ্ছেন অক্সফোর্ট ইউনিভার্সিটিতে। প্রতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসে এক সপ্তাহ ক্লাস নেন তিনি। বর্তমানে তিনি ‘গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ ফর চিল্ড্রেন সার্জারি’র বোর্ড মেম্বার, ‘সার্ক পেডিয়াট্রিক সার্জাকেল অ্যাসোসিয়েশনে’র সেক্রেটারি জেনারেলসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বিভিন্ন সংগঠনের দায়িত্ব পালন করছেন।     

গবেষণা

শিশু সার্জারিই তাঁর গবেষণার মূল প্রতিপাদ্য। এ জন্য প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘চিটাগাং রিচার্স ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড সার্জারি’ নামের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এ ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে চলছে শিশু রোগ নিয়ে ‘পূর্ণাঙ্গ’ গবেষণা। চলছে শিক্ষার্থী, পথশিশু, শিশুশ্রম, বস্তির শিশু নিয়ে গবেষণা। সর্বশেষ  প্রকাশিত হয়েছে এক হাজার ৩১৫ জন শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা। পক্ষান্তরে, শিশু সার্জারি গবেষণায় পূর্ণতা দিতে বিশেষজ্ঞ সার্জন, কিডনি বিশেষজ্ঞ, মনোবিজ্ঞানী, বিভিন্ন বিষয়ে অভিজ্ঞদের নিয়ে গঠিত হয়েছে ‘মাল্টি ডিসিপ্লিনারি টিম মিটিং’। এ টিমের সব সদস্য নিয়মিত সভার মাধ্যমে নির্দিষ্ট রোগের ওপর বিষয়ভিত্তিক পর্যালোচনা করেন। প্রতি মাসের তৃতীয় মঙ্গলবার গবেষণা হয় শিশুর প্রস্রাব ও পায়ুপথের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে, দ্বিতীয় শনিবার হিজরা ও চতুর্থ শনিবার ক্যান্সার এবং থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে। প্রতি বৈঠকেই গড়ে ১০ জন রোগী উপস্থিত থাকেন।

সেবায় ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’

বরিশাল থেকে একজন পিতা তার মেয়েকে নিয়ে আসলেন ডা. তাহমিনা বানুর কাছে। ছয়মাস বয়সী মেয়েটির পায়ুপথ ছিল না। তিনি তাঁর ‘লো কস্ট কোলাবোরেট’ ফান্ডের মাধ্যমে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা ব্যয়ের এ অপারেশন বিনামূল্যে করিয়ে দিলেন।

চৌদ্দ বছর বয়সী কক্সবাজারের মিজান জন্ম নেয় প্রস্রাব, পায়খানার এক রাস্তা নিয়ে। বিনামূল্যে সবগুলো অপারেশন হয় ডা. তাহমিনা বানুর তত্ত্বাবধানে। মিজান এখন স্বাভাবিক জীবন পার করছে। ২০১৭ সালে যাত্রা করা এ ফান্ডের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ২৫০ জন রোগীর সেবা দেওয়া হয়েছে।

প্রথম ‘চার’ 

চমেক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৫৯ সালে। এরপর দীর্ঘ সময় ধরে অতি প্রয়োজনীয় শিশু সার্জারি বিভাগটি চালু হয়নি। ১৯৯৩ সালে ডা. তাহমিনা বানুর হাত দিয়ে যাত্রা করে শিশু সার্জারি বিভাগ। আন্তর্জাতিকভাবে ৩ মার্চ ‘বিশ্ব জন্মগত ত্রুটি দিবস’ পালন শুরু হয় ২০১৫ সালে। এরপর দেশে প্রথম তিনিই ২০১৬ সাল থেকে এ দিবস পালন শুরু করেন। অন্যদিকে, বিশ্বে প্রথম তিনি জন্মগত ত্রুটির ওপর গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেন ২০১৩ সালে। এর  আগে বিষয়টি ভারতে আলোচনা হলেও লিখিতভাবে প্রথম আন্তর্জাতিক জার্নালে তাঁর গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ হয়। তাছাড়া, বর্তমানে দেশের একমাত্র চিকিৎসক তিনি, যিনি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত অক্সফোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি অধ্যাপক হিসেবে ক্লাস নেন।

‘আমরা’

চট্টগ্রামের চন্দনাইশে নিজ গ্রামে গড়ে তোলেছেন ‘আমরা ডা. আবদুল মতিন’ নামের একটি হাসপাতাল। এখানে নামমাত্র মূল্যে সব ধরনের চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। আছে রোগ নির্ণয়ের ব্যবস্থাও। কর্মরত আছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। অসাম্যর্থদের দেওয়া হয় বিনামূল্যে সেবা।   

জন্মগত ত্রুটি নিয়ে গবেষণা

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের শিশু সার্জারি বিভাগে পাঁচ বছরের (জানুয়ারি ২০০৮-ডিসেম্বর ২০১২) রোগী নিয়ে একটি গবেষণা হয়। গবেষণায় মোট পাঁচ হাজার ৬৬১ জন জন্মগত ত্রুটির শিশুকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার ১৫৬ জনই ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। অন্যদিকে ৫০৫ জন জন্মগ্রহণ করে একাধিক ত্রুটি নিয়ে। জন্মগত ত্রুটিকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। কাঠামোগত (স্ট্রাকচারাল বার্থ ডিফেক্ট) এবং শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি (ফাংশানাল বার্থ ডিফেক্ট)। কাঠামোগত জন্মগত ত্রুটি বলতে বুঝায়, কোন অঙ্গ জন্ম থেকেই অস্বাভাবিক, অকেজো, অসম্পূর্ণ। যেমন- হৃদপিন্ডের সমস্যা। শারীরবৃত্তীয় অকার্যকারিতা ত্রুটি বলতে বুঝায়- খাদ্যরস পাচিত না হওয়ার কারণে বিপাকীয় সমস্যা, বুদ্ধিবৃত্তির অনুন্নতি, বধির, দৃষ্টিস্বল্পতা ইত্যাদি। গবেষণায় দেখা যায়, ছেলেশিশুদের জন্মগত ত্রুটির সংখ্যা মেয়েশিশুদের তুলনায় বেশি। ৫ হাজার ৫৯৮ শিশুর মধ্যে তিন হাজার ৮৩৭ জন ছেলে এবং এক হাজার ৭৬১ জন মেয়ে ত্রুটি নিয়ে জন্মায়। মৃত্যুর হিসাব করলে দেখা যায়, তিন হাজার ৯২১ জন জন্মগত ত্রুটি শিশুর সার্জারি করা হয়। গবেষণাকালেই মারা যায় ২২৫ শিশু। মানবশিশুর মূত্রনালি, জনননালি ও  মলদ্বার সৃষ্টি প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল। এ ক্ষেত্রে কিছু কিছু শিশু অসম্পূর্ণ পায়ুপথ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ ধরনের ত্রুটির দুর্লভ প্রকারটি হলো ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’। জন্ম নেওয়া প্রতি ৫০ হাজার থেকে সোয়া লাখ শিশু রয়েছে যাদের শরীর থেকে পায়খানা, ঋতুস্রাব ও প্রস্রাব বের হওয়ার স্বাভাবিক পৃথক তিনটি পথ থাকে না। প্রফেসর ডা. তাহমিনা বানুর গবেষণায় প্রমাণ করেছেন, ‘ক্লোয়েক্যাল ম্যালফরমেশন’ নামের জন্মগত শারীরিক ত্রুটি কেবল মেয়েদের নয়, পুুরুষদেরও হতে পারে। পরে এই আবিষ্কার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতি পায়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় আট মিলিয়ন বাচ্চার ৬ ভাগ মারাত্মক জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এর মধ্যে ৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন শিশু জন্মানোর পাঁচ বছরের মধ্যে মারা যায়। শিশুমৃত্যুর চতুর্থ কারণ হিসেবে জন্মগত ত্রুটিকে বিবেচনা করা হয়। ফলে প্রতি বছর বিশ্বে প্রায় দুই লাখ ৭০ হাজার শিশু মারা যায়। ৩ দশমিক ২ মিলিয়ন শিশু মৃত্যুর কবল থেকে বেঁচে যায়। তবে তারা আজন্ম শারীরিক অথবা মানসিক প্রতিবন্ধী হিসেবে থাকে। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে প্রায় চার হাজারের বেশি রকমের জন্মগত ত্রুটি রয়েছে। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৩৩ শিশুর একজন জন্মগত ত্রুটি নিয়ে পৃথিবীতে আসে।      

স্কুল শিক্ষার্থীর চোখ নিয়ে গবেষণা

নগরের খাস্তগীর স্কুলের ১ হাজার ৩১৫ ছাত্রীর মধ্যে একটি জরিপ পরিচালনা করা হয়। সংগ্রহ করা হয় রক্তের নমুনাসহ বিভিন্ন তথ্য। এর মধ্যে ৬০৮ জনই (৪৬ শতাংশ) চোখের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। আক্রান্তদের ৫৪৯ জনই (৯০ শতাংশের বেশি) মায়োপিয়া রোগের শিকার। এটি চোখের অন্যতম রোগ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ট্যারা রোগ (স্কুইন্ট)। স্কুলটির ১৬ জন ছাত্রী এ রোগে আক্রান্ত। আর ১২ জন ছাত্রী চোখের হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্ত। এটি মায়োপিয়া রোগের বিপরীত রোগ। হাইপারমেট্রোপিয়া রোগে আক্রান্তরা কাছের বস্তু ঠিকমতো দেখতে পান না। চোখ দিয়ে অনবরত পানি পড়া রোগে আক্রান্ত ১০ জন ছাত্রী। তাছাড়া চোখ লাল হওয়া, চুলকানো, ঝাপসা দেখা, চোখ ব্যথা, জন্মগত ত্রুটিসহ ছাত্রীদের চোখে বেশ কয়েকটি রোগে আক্রান্তের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। গবেষণায় বলা হয়, দীর্ঘ সময় ধরে স্মার্ট ফোন ও কম্পিউটার ব্যবহার, টিভি দেখার কারণে এ রোগের অন্যতম কারণ।   

অধ্যাপক তাহমিনা বানু বলেন, ‘মনের তাগিদে, মানুষের জন্য কিছু করার মানসে আমি শিশুসহ বিভিন্ন রোগ নিয়ে কাজ করি। চেষ্টা করি সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করতে। শিশুদের নানা রোগ নিয়ে গবেষণা করতে। বিশেষ করে পথশিশু, বস্তির শিশু, অপূর্ণাঙ্গ শিশুদের নিয়ে কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, ‘কার্যত অপুষ্টি, লজ্জা ও অসেচতনার কারণেই অনেক শিশু জন্মগতভাবে ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। এ রোগ নিয়ে অনেকেই বড় হচ্ছে। তবে সবার আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং মা-বাবার সচেতনতায় এ রোগ কমিয়ে আনা সম্ভব।

এ শিশু বন্ধু আরও বলেন, ‘জন্মগত ত্রুটির মধ্যে আছে, হার্টের ভাল্বের সমস্যা ও পর্দায় ছিদ্র থাকা, হাত-পায়ের গঠনগত ত্রুটি, ঠেঁাঁট কাটা, তালুকাটা, মাথার খুলি অসম্পূর্ণ থাকা, লিঙ্গ নির্ধারণে জটিলতা, ব্রেইনে  থ্যালাসেমিয়া, থাইরয়েড হরমোনজনিত সমস্যা, মানসিক বিকাশজনিত সমস্যা ইত্যাদি। এসব ত্রুটির মধ্যে অধিকাংশই ৩ মাসের মধ্যে পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করা যায়।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা