শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৩, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযান

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযান

‘পেশাগত কারণে হিমালয়ে নিয়মিত পর্বত আরোহণের বিভিন্ন ট্যুর পরিচালনার জন্য বছরের অধিকাংশ সময় আমি হিমালয়ে অবস্থান করি। এ কারণে প্রাকৃতিকভাবেই হিমালয়ের আবহাওয়ার সঙ্গে শারীরিকভাবে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা তৈরি হয়েছে। ফলে ২৫ দিনের মধ্যেই সফলভাবে মানাসলু পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছি।’ কথাগুলো বলছিলেন পর্বতারোহী তৌফিক আহমেদ তমাল। দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে ১৪ বছর পর সম্প্রতি তিনি বিশ্বের অষ্টম সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মানাসলু জয় করেছেন। গত ২৫ সেপ্টেম্বর তমাল মানাসলুর শিখরে উড়িয়েছেন লাল-সবুজের পতাকা। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ পর্বতারোহী এসব কথা বলেন।

তমাল জানান, পর্বত আরোহণ পৃথিবীর ঝুঁকিপূর্ণ, দুঃসাহসিক এবং ব্যয়বহুল একটি খেলা। একজন পর্বতারোহীকে যে কোনো অভিযানের আগে বেশ কিছু পূর্বশর্ত মেনে নিজেকে তৈরি করতে হয়। এ জন্য অধ্যবসায়ের পাশাপাশি কঠিন প্রশিক্ষণও লাগে। নানা রকম বাধা পেরিয়ে তারপর একটি অভিযানের পরিকল্পনা করতে হয়। সাধারণত পর্বত দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত। এই দুর্গমতাকে শরীরের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো প্রক্রিয়া পর্বতারোহীকে রপ্ত করতে হয়।

এই পর্বতারোহী বলেন, আমরা যতই ওপরের দিকে উঠতে থাকি ততই অক্সিজেনের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর অক্সিজেন সংকটের কারণে পাহাড়ে ওঠার প্রক্রিয়া আরও বেশি রোমাঞ্চকর হয়ে যায়। এতে প্রয়োজন হয় শারীরিক শক্তির। চার থেকে ছয় হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতগুলো সাধারণত বরফে আচ্ছাদৃত। সেখানে আবহাওয়ার তারতম্য হয়, যা খুবই অস্থিতিশীল। এতে নানা রকম দুর্ঘটনা ঘটে। এতে তুষারঝড়, তুষার ধসের মতো প্রাকৃতিক দুর্ঘটনার শঙ্কা আছে। এ ছাড়া পাহাড়ের ওপর বরফ গলে নদীর উৎপত্তি হয়, যাকে বলে গ্লেশিয়ার। পাহাড়ে উঠতে এই গ্লেশিয়ারের ওপর দিয়েই একজন পর্বতারোহীকে ওপরে উঠতে হবে। এরপর সামিট চূড়ার রিজে উঠতে হয়। পরে শেষ পর্যন্ত আপনি পর্বতের চূড়ায় উঠতে পারবেন। গ্লেশিয়ারের মধ্যে নানা ধরনের ফাটল তৈরি হয়, যাকে ক্রিভার্স বলে। ক্রিভার্স আবার দুই ধরনের। কিছু খালি চোখে দেখা যায় আর কিছু ক্ষেত্রে ছোট ফাটলগুলো নতুন তুষার দিয়ে ঢাকা থাকে। যা অনেকটা মৃত্যুফাঁদের মতো। অভিজ্ঞতা না থাকলে এবং রুট সম্পর্কে ধারণা না থাকলে, যথাযথ দিকনির্দেশনা না থাকলে পর্বতারোহণের সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকে যায়।

তমাল বলেন, ‘আমি এই প্রথম পৃথিবীর ১৪টি ৮ হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতের মধ্যে একটি পর্বতে অভিযান পরিচালনা করেছি। ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে মানাসলু পর্বতের চূড়ায় উঠেছি। যা পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ পর্বত, এর উচ্চতা ৮,১৬৩ মিটার বা ২৬ হাজার ৭৬০ ফুট। এ পর্বতকে এক্সট্রিম হাই অলটিটিউড (পর্বত আরোহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য) পর্বত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পৃথিবীতে ৮ হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার দুটো পর্বত বেশ বিখ্যাত। যেখানে প্রচুর পর্বতারোহীর ভিড় থাকে। সারা বিশ্ব থেকে পর্বতারোহীরা এখানে এসে পর্বতারোহণের চেষ্টা করেন। এর একটি মাউন্ট এভারেস্ট আর দ্বিতীয়টি মানাসলু। এ বছর মানাসলু অভিযানের জন্য মোট ৩৭৮ জন পর্বতারোহী পারমিট নিয়েছেন। এই অভিযানে মেয়াদকাল থাকে ৪৫ দিনের মতো। অভিযানটি শেষ করতে আমি এক মাসের পরিকল্পনা করেছিলাম।

মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযানতিনি আরও বলেন, পর্বতে যেসব বিপদ আছে তা একজন অভিজ্ঞ পর্বতারোহী আগে থেকেই জানেন। আর এগুলো পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ থেকে আসে। অভিযানকালীন প্রায়ই দেখেছি নতুন পর্বতারোহীদের অনেকে হুট করে ৮ হাজার মিটার পর্বত আরোহণে এসে বিপদে পড়েছেন। তবে প্রযুক্তিগত কারণে এখন হিমালয়ের পাহাড়ে দুর্ঘটনা কম ঘটছে।

এই পর্বতারোহী বলেন, আমার ভবিষ্যৎ স্বপ্ন পৃথিবীর অবশিষ্ট সর্বোচ্চ পর্বতগুলোর চূড়া ছুঁয়ে দেখা। আমরা হিমালয় থেকে খুব কাছে অবস্থান করছি। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে হিমালয়ে অভিযানের সফলতা খুব কম। অথচ ভারতের পশ্চিমবঙ্গেই ৪০০টি পর্বত আরোহণবিষয়ক ক্লাব আছে। বাংলাদেশে পর্বত আরোহণে ধীরে ধীরে মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশে এখনো একে ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।

তমাল জানান, এই সম্পূর্ণ অভিযান তিনি নিজের অর্থায়নে পরিচালনা করেছেন। পেশাগত জীবনে যা উপার্জন করেছেন তার পুরোটাই, ১৯ লাখ টাকা পাহাড়কে ভালোবেসে এর মোহে এই অভিযানে ব্যয় করেছেন। পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার পর যে সুন্দর দৃশ্য দেখা যায় তার সঙ্গে জাগতিক কোনো কিছুর তুলনা হয় না বলেই তিনি পাহাড় ভালোবাসেন। তার ভাষ্যে, ‘আমি পর্বত আরোহণকে ধারণ করি। চাই পর্বত আরোহণে বাংলাদেশ কিছু করুক। ক্রিকেট-ফুটবলে যেমন বাংলাদেশ দেশ হিসেবে বাইরে প্রতিনিধিত্ব করছে তেমনি পর্বত আরোহণেও দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ আছে। এটি হচ্ছে মানসিক ও শারীরিক শক্তির খেলা।’

বিবিএ-এমবিএ শেষ করে চাকরি শুরু করেও পাহাড়ের টানে তিনটি চাকরি ছেড়ে মাউন্টেন গাইডিংকে পেশা হিসেবে গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন তমাল। এ থেকে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা ভাবেন। যার মাধ্যমে তিনি মানুষকে পাহাড়ে নিয়ে যেতে পারবেন। একই সঙ্গে তার অর্থ উপার্জনও হবে। এর আগে শিক্ষাজীবনে দেশের বিভিন্ন পাহাড়ে ঘুরেছেন। পাহাড়ি মানুষদের সঙ্গে মিশেছেন। নিজের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে রক ক্লাইম্বিংয়ের বেসিক এবং অ্যাডভান্স কোর্স করেছেন। পর্বত আরোহণবিষয়ক মৌলিক কোর্স করেছেন ভারতের নেহরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং থেকে। বর্তমানে তমাল অলটিটিউড হান্টার নামের একটি মাউন্টেনিয়ারিং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে জড়িত। এটি দেশের প্রথম বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান যারা সবুজ পাহাড় থেকে মানুষকে হিমালয়ের পাহাড়ে নিয়ে গিয়েছে। এখন দেশ থেকে ২০ থেকে ২৫টি এজেন্সি মানুষকে হিমালয়ের পাহাড়ে নিয়ে যাচ্ছে। আগে বাংলাদেশ থেকে বছরে হিমালয়ের পাহাড়ে একটি-দুটি অভিযানও হতো না। কিন্তু এই সিজনেই ২৫ জন বাংলাদেশি হিমালয়ে যাচ্ছেন। যারা ৬ থেকে ৭ হাজার মিটার উচ্চতার চূড়ায় উঠবেন।

এই পবর্তারোহী জানান, প্রথমে তার মাউন্ট এভারেস্টে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু এভারেস্ট অভিযান প্রচুর ব্যয়বহুল। এ বছর এভারেস্ট অভিযানে কমপক্ষে ৫০ হাজার ডলার বা ৬০ থেকে ৬৫ লাখ টাকা অর্থের প্রয়োজন। সরকারি-বেসরকারি সাহায্য বা কোনোরকম পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই অর্থ তার পক্ষে বহন করা সম্ভব না। এ জন্য রেপলিকা হিসেবেই বা বিকল্প হিসেবে এবার মাউন্ট মানাসলু অভিযানে যান। এখন তার লক্ষ্য এভারেস্ট ছুঁয়ে দেখা এর সঙ্গে আরও দুটো পর্বত যোগ করে একটি রেকর্ড এক্সিপিডিশন করার ইচ্ছে। তিনি এক মাসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে তিনটি উঁচু পর্বতের চূড়া অভিযানের পরিকল্পনা করছেন।

তিনি বলেন, পর্বত আরোহণের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা প্রায় ২০ বছরের কাছাকাছি। কিন্তু এই ২০ বছরে এভারেস্টে গিয়েছেন মাত্র সাতজন বাংলাদেশি। আর ৮ হাজার মিটারের উচ্চতায় উঠেছেন আট থেকে ১০ জন। ২০ কোটি মানুষের মধ্যে এই সংখ্যা খুবই সামান্য। অথচ এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করতে পারি আমরাও পৃথিবীর দুর্গম এলাকায় পৌঁছাতে পারি। এই পর্বতারোহী বলেন, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত পর্বত আরোহণে প্রশিক্ষণ নেওয়ার মতো প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান নেই। যারা শিখছেন তারা ভারতের বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। পর্বত আরোহণের আন্তর্জাতিক একটি প্রতিষ্ঠান আছে ইউআইএএ। বাংলাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত ইউআইএএ-এর সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি হয়নি। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সেভাবে যোগাযোগ করা হয়নি। যোগাযোগ তৈরি হলে পর্বত আরোহণে হয়তো আমরাও আর্থিক সহায়তা পেতাম। ভারতের মতো পর্বত আরোহণকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে আনলে একে ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারতাম। এতে মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পেত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদীর তীরে হাঁসের খামার
নদীর তীরে হাঁসের খামার
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
বিশ্বকাপের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে
বিশ্বকাপ মঞ্চে দেখা যেতে পারে ক্ষুদ্রতম দেশ কুরাসাওকে

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা