শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:২৩, শনিবার, ১১ অক্টোবর, ২০২৫

মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযান

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযান

‘পেশাগত কারণে হিমালয়ে নিয়মিত পর্বত আরোহণের বিভিন্ন ট্যুর পরিচালনার জন্য বছরের অধিকাংশ সময় আমি হিমালয়ে অবস্থান করি। এ কারণে প্রাকৃতিকভাবেই হিমালয়ের আবহাওয়ার সঙ্গে শারীরিকভাবে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা তৈরি হয়েছে। ফলে ২৫ দিনের মধ্যেই সফলভাবে মানাসলু পর্বতের চূড়ায় আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছি।’ কথাগুলো বলছিলেন পর্বতারোহী তৌফিক আহমেদ তমাল। দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে ১৪ বছর পর সম্প্রতি তিনি বিশ্বের অষ্টম সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ মানাসলু জয় করেছেন। গত ২৫ সেপ্টেম্বর তমাল মানাসলুর শিখরে উড়িয়েছেন লাল-সবুজের পতাকা। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ পর্বতারোহী এসব কথা বলেন।

তমাল জানান, পর্বত আরোহণ পৃথিবীর ঝুঁকিপূর্ণ, দুঃসাহসিক এবং ব্যয়বহুল একটি খেলা। একজন পর্বতারোহীকে যে কোনো অভিযানের আগে বেশ কিছু পূর্বশর্ত মেনে নিজেকে তৈরি করতে হয়। এ জন্য অধ্যবসায়ের পাশাপাশি কঠিন প্রশিক্ষণও লাগে। নানা রকম বাধা পেরিয়ে তারপর একটি অভিযানের পরিকল্পনা করতে হয়। সাধারণত পর্বত দুর্গম অঞ্চলে অবস্থিত। এই দুর্গমতাকে শরীরের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো প্রক্রিয়া পর্বতারোহীকে রপ্ত করতে হয়।

এই পর্বতারোহী বলেন, আমরা যতই ওপরের দিকে উঠতে থাকি ততই অক্সিজেনের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমতে থাকে। আর অক্সিজেন সংকটের কারণে পাহাড়ে ওঠার প্রক্রিয়া আরও বেশি রোমাঞ্চকর হয়ে যায়। এতে প্রয়োজন হয় শারীরিক শক্তির। চার থেকে ছয় হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতগুলো সাধারণত বরফে আচ্ছাদৃত। সেখানে আবহাওয়ার তারতম্য হয়, যা খুবই অস্থিতিশীল। এতে নানা রকম দুর্ঘটনা ঘটে। এতে তুষারঝড়, তুষার ধসের মতো প্রাকৃতিক দুর্ঘটনার শঙ্কা আছে। এ ছাড়া পাহাড়ের ওপর বরফ গলে নদীর উৎপত্তি হয়, যাকে বলে গ্লেশিয়ার। পাহাড়ে উঠতে এই গ্লেশিয়ারের ওপর দিয়েই একজন পর্বতারোহীকে ওপরে উঠতে হবে। এরপর সামিট চূড়ার রিজে উঠতে হয়। পরে শেষ পর্যন্ত আপনি পর্বতের চূড়ায় উঠতে পারবেন। গ্লেশিয়ারের মধ্যে নানা ধরনের ফাটল তৈরি হয়, যাকে ক্রিভার্স বলে। ক্রিভার্স আবার দুই ধরনের। কিছু খালি চোখে দেখা যায় আর কিছু ক্ষেত্রে ছোট ফাটলগুলো নতুন তুষার দিয়ে ঢাকা থাকে। যা অনেকটা মৃত্যুফাঁদের মতো। অভিজ্ঞতা না থাকলে এবং রুট সম্পর্কে ধারণা না থাকলে, যথাযথ দিকনির্দেশনা না থাকলে পর্বতারোহণের সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থেকে যায়।

তমাল বলেন, ‘আমি এই প্রথম পৃথিবীর ১৪টি ৮ হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতের মধ্যে একটি পর্বতে অভিযান পরিচালনা করেছি। ১৪ বছর পর দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে মানাসলু পর্বতের চূড়ায় উঠেছি। যা পৃথিবীর অষ্টম সর্বোচ্চ পর্বত, এর উচ্চতা ৮,১৬৩ মিটার বা ২৬ হাজার ৭৬০ ফুট। এ পর্বতকে এক্সট্রিম হাই অলটিটিউড (পর্বত আরোহণের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য) পর্বত হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পৃথিবীতে ৮ হাজার মিটারের বেশি উচ্চতার দুটো পর্বত বেশ বিখ্যাত। যেখানে প্রচুর পর্বতারোহীর ভিড় থাকে। সারা বিশ্ব থেকে পর্বতারোহীরা এখানে এসে পর্বতারোহণের চেষ্টা করেন। এর একটি মাউন্ট এভারেস্ট আর দ্বিতীয়টি মানাসলু। এ বছর মানাসলু অভিযানের জন্য মোট ৩৭৮ জন পর্বতারোহী পারমিট নিয়েছেন। এই অভিযানে মেয়াদকাল থাকে ৪৫ দিনের মতো। অভিযানটি শেষ করতে আমি এক মাসের পরিকল্পনা করেছিলাম।

মানাসলু পর্বতজয়ের রোমাঞ্চকর অভিযানতিনি আরও বলেন, পর্বতে যেসব বিপদ আছে তা একজন অভিজ্ঞ পর্বতারোহী আগে থেকেই জানেন। আর এগুলো পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ থেকে আসে। অভিযানকালীন প্রায়ই দেখেছি নতুন পর্বতারোহীদের অনেকে হুট করে ৮ হাজার মিটার পর্বত আরোহণে এসে বিপদে পড়েছেন। তবে প্রযুক্তিগত কারণে এখন হিমালয়ের পাহাড়ে দুর্ঘটনা কম ঘটছে।

এই পর্বতারোহী বলেন, আমার ভবিষ্যৎ স্বপ্ন পৃথিবীর অবশিষ্ট সর্বোচ্চ পর্বতগুলোর চূড়া ছুঁয়ে দেখা। আমরা হিমালয় থেকে খুব কাছে অবস্থান করছি। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে হিমালয়ে অভিযানের সফলতা খুব কম। অথচ ভারতের পশ্চিমবঙ্গেই ৪০০টি পর্বত আরোহণবিষয়ক ক্লাব আছে। বাংলাদেশে পর্বত আরোহণে ধীরে ধীরে মানুষের আকর্ষণ বাড়ছে। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশে এখনো একে ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।

তমাল জানান, এই সম্পূর্ণ অভিযান তিনি নিজের অর্থায়নে পরিচালনা করেছেন। পেশাগত জীবনে যা উপার্জন করেছেন তার পুরোটাই, ১৯ লাখ টাকা পাহাড়কে ভালোবেসে এর মোহে এই অভিযানে ব্যয় করেছেন। পাহাড়ের চূড়ায় ওঠার পর যে সুন্দর দৃশ্য দেখা যায় তার সঙ্গে জাগতিক কোনো কিছুর তুলনা হয় না বলেই তিনি পাহাড় ভালোবাসেন। তার ভাষ্যে, ‘আমি পর্বত আরোহণকে ধারণ করি। চাই পর্বত আরোহণে বাংলাদেশ কিছু করুক। ক্রিকেট-ফুটবলে যেমন বাংলাদেশ দেশ হিসেবে বাইরে প্রতিনিধিত্ব করছে তেমনি পর্বত আরোহণেও দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ আছে। এটি হচ্ছে মানসিক ও শারীরিক শক্তির খেলা।’

বিবিএ-এমবিএ শেষ করে চাকরি শুরু করেও পাহাড়ের টানে তিনটি চাকরি ছেড়ে মাউন্টেন গাইডিংকে পেশা হিসেবে গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেন তমাল। এ থেকে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা ভাবেন। যার মাধ্যমে তিনি মানুষকে পাহাড়ে নিয়ে যেতে পারবেন। একই সঙ্গে তার অর্থ উপার্জনও হবে। এর আগে শিক্ষাজীবনে দেশের বিভিন্ন পাহাড়ে ঘুরেছেন। পাহাড়ি মানুষদের সঙ্গে মিশেছেন। নিজের অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করতে রক ক্লাইম্বিংয়ের বেসিক এবং অ্যাডভান্স কোর্স করেছেন। পর্বত আরোহণবিষয়ক মৌলিক কোর্স করেছেন ভারতের নেহরু ইনস্টিটিউট অব মাউন্টেনিয়ারিং থেকে। বর্তমানে তমাল অলটিটিউড হান্টার নামের একটি মাউন্টেনিয়ারিং প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে জড়িত। এটি দেশের প্রথম বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান যারা সবুজ পাহাড় থেকে মানুষকে হিমালয়ের পাহাড়ে নিয়ে গিয়েছে। এখন দেশ থেকে ২০ থেকে ২৫টি এজেন্সি মানুষকে হিমালয়ের পাহাড়ে নিয়ে যাচ্ছে। আগে বাংলাদেশ থেকে বছরে হিমালয়ের পাহাড়ে একটি-দুটি অভিযানও হতো না। কিন্তু এই সিজনেই ২৫ জন বাংলাদেশি হিমালয়ে যাচ্ছেন। যারা ৬ থেকে ৭ হাজার মিটার উচ্চতার চূড়ায় উঠবেন।

এই পবর্তারোহী জানান, প্রথমে তার মাউন্ট এভারেস্টে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল। কিন্তু এভারেস্ট অভিযান প্রচুর ব্যয়বহুল। এ বছর এভারেস্ট অভিযানে কমপক্ষে ৫০ হাজার ডলার বা ৬০ থেকে ৬৫ লাখ টাকা অর্থের প্রয়োজন। সরকারি-বেসরকারি সাহায্য বা কোনোরকম পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া এই অর্থ তার পক্ষে বহন করা সম্ভব না। এ জন্য রেপলিকা হিসেবেই বা বিকল্প হিসেবে এবার মাউন্ট মানাসলু অভিযানে যান। এখন তার লক্ষ্য এভারেস্ট ছুঁয়ে দেখা এর সঙ্গে আরও দুটো পর্বত যোগ করে একটি রেকর্ড এক্সিপিডিশন করার ইচ্ছে। তিনি এক মাসে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে তিনটি উঁচু পর্বতের চূড়া অভিযানের পরিকল্পনা করছেন।

তিনি বলেন, পর্বত আরোহণের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা প্রায় ২০ বছরের কাছাকাছি। কিন্তু এই ২০ বছরে এভারেস্টে গিয়েছেন মাত্র সাতজন বাংলাদেশি। আর ৮ হাজার মিটারের উচ্চতায় উঠেছেন আট থেকে ১০ জন। ২০ কোটি মানুষের মধ্যে এই সংখ্যা খুবই সামান্য। অথচ এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করতে পারি আমরাও পৃথিবীর দুর্গম এলাকায় পৌঁছাতে পারি। এই পর্বতারোহী বলেন, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত পর্বত আরোহণে প্রশিক্ষণ নেওয়ার মতো প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠান নেই। যারা শিখছেন তারা ভারতের বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। পর্বত আরোহণের আন্তর্জাতিক একটি প্রতিষ্ঠান আছে ইউআইএএ। বাংলাদেশ থেকে এখন পর্যন্ত ইউআইএএ-এর সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি হয়নি। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সেভাবে যোগাযোগ করা হয়নি। যোগাযোগ তৈরি হলে পর্বত আরোহণে হয়তো আমরাও আর্থিক সহায়তা পেতাম। ভারতের মতো পর্বত আরোহণকে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে আনলে একে ক্রীড়া হিসেবে স্বীকৃতি দিতে পারতাম। এতে মানুষের আগ্রহ বৃদ্ধি পেত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গাছ লাগানোই নেশা...
গাছ লাগানোই নেশা...
দৃষ্টিহীন মঙ্গল মিস্ত্রির নিপুণ কাজ
দৃষ্টিহীন মঙ্গল মিস্ত্রির নিপুণ কাজ
গাজীপুরের সুস্বাদু কাঁঠাল
গাজীপুরের সুস্বাদু কাঁঠাল
গবাদি পশুর খাদ্য চাহিদা মেটাচ্ছে কলার ঘাউর
গবাদি পশুর খাদ্য চাহিদা মেটাচ্ছে কলার ঘাউর
জনসেবায় রিকশাচালকের অনন্য দৃষ্টান্ত
জনসেবায় রিকশাচালকের অনন্য দৃষ্টান্ত
বালিশ মিষ্টির বিশ্বস্বীকৃতি
বালিশ মিষ্টির বিশ্বস্বীকৃতি
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দক্ষ রোবট বানালেন জিহাদ
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে দক্ষ রোবট বানালেন জিহাদ
একজন মানবিক চিকিৎসক
একজন মানবিক চিকিৎসক
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণায় সবার সেরা বাংলাদেশি প্রকৌশলী
যুক্তরাষ্ট্রে গবেষণায় সবার সেরা বাংলাদেশি প্রকৌশলী
অসহায় নারীদের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য ভিনদেশি দম্পতির লড়াই
অসহায় নারীদের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য ভিনদেশি দম্পতির লড়াই
দেড় হাজার তালের বীজ বপন
দেড় হাজার তালের বীজ বপন
তাঁর সবটা জুড়ে বই, পত্রপত্রিকা
তাঁর সবটা জুড়ে বই, পত্রপত্রিকা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
২০২৫ শান্তিতে নোবেলজয়ী ভেনেজুয়েলার মারিয়া করিনা মাচাদোকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা
মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক শিক্ষার মূলকথা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
সরকার ঘোষিত তারিখে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট
তদবিরেও মেলে না ময়নাতদন্ত রিপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে ১৩ অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা
তালাকের জেরে স্ত্রীকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর
ইউরেনাসের চাঁদের গভীরে লুকিয়ে ছিল বিশাল মহাসাগর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক
রাজধানীতে প্রস্তুতি নেওয়ার সময় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার
গণভোটে পিআর পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ
আর কোনও স্বৈরাচারকে দেখতে চায় না দেশের মানুষ : আমান উল্লাহ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত
বরিশালে জমজমাট ক্যাট শো অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ
জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রয়াত ২০ সদস্যকে স্মরণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক
জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে বাইপাস করলে রাজপথে যুদ্ধ হবে: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু
কঠিন চীবর একটি ত্যাগের ব্যাপার : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে পুলিশের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ
দেশে ফিরলো জুলাই-যোদ্ধা আবদুল হামিদের লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিষাক্ত মদপানে অসুস্থ ৪ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য
ছাত্রলীগ নেতাকে ধরতে গিয়ে আহত দুই পুলিশ সদস্য

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?
সত্যিই কি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র থেকে ‘সব সীমা’ তুলে নিয়েছেন খামেনি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন
কাবুলে ইসলামাবাদের বিমান হামলা, টিটিপি প্রধানের নিহতের গুঞ্জন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিতাড়িতদের নিতে অস্বীকৃতি বুরকিনা ফাসোর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ফটিকছড়িতে ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ
বিসিএস’র প্রশ্নে আলোচিত ‘আয়নাঘর’, শহীদ আবু সাঈদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছিলেন ওবামা, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!
ট্রাম্পের বৃথা আস্ফালন, শান্তির নোবেল এখন অন্য কারো!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন
আজারবাইজানি বিমান দুর্ঘটনায় রাশিয়ার ভূমিকা স্বীকার করলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা
ছেলের হত্যা মামলায় প্রধান আসামি মা

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন
ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা
আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশের মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি
গাজায় শনিবার থেকে ‘কার্যকর হচ্ছে’ যুদ্ধবিরতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজাম আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা
গাজায় যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে ২০০ মার্কিন সেনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল
হারের হতাশা নিয়েই হংকংয়ের পথে বাংলাদেশ দল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ
পূর্বাচলের ৩০০ ফিটে কৃষকের বাজারের উদ্বোধন আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা
এইচ-১বি ভিসায় আরও কড়াকড়ি আনছে ট্রাম্প প্রশাসন, বিপাকে ভারতীয়রা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত
বাবু ও সুখী জাতের পেঁপে চাষে বাজিমাত

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার, বিদ্যুৎ-পানি সরবরাহ বিচ্ছিন্ন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট
অভিশংসন ভোটে ক্ষমতা হারালেন পেরুর প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর
আগুনে পুড়ল ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসতঘর

দেশগ্রাম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও ৩০৮ জন হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির
কাবুলে দূতাবাস চালুর ঘোষণা দিল্লির

পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও আট নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

বাজারদর
বাজারদর

সম্পাদকীয়