শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

নির্ভরযোগ্য ডেটা স্টোরেজ হতে যাচ্ছে ডিএনএ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নির্ভরযোগ্য ডেটা স্টোরেজ হতে যাচ্ছে ডিএনএ

জীবজগতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অণু হলো ডিঅক্সি রাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড ( ডিএনএ)।  জীবকোষের নিউক্লিয়াসে ক্রোমোজমের মধ্যেই মূলত এর অবস্থান। ডিএনএ অণু দুটো লম্বা সুতোর মতো পরস্পরকে  জড়িয়ে থাকে। তাদের এই জড়িয়ে থাকা কাঠামোটিকে বিজ্ঞানীরা নাম দিয়েছেন ডিএনএ ডাবল হেলিক্স।

এই ডাবল হেলিক্স কাঠামোটি তৈরি হয়েছে ডিঅক্সি রাইবোস, ফসফেট এবং চার ধরনের নাইট্রোজেন বেস দিয়ে। এদের নাম হলো, অ্যাডেনিন, থায়মিন, গুয়ানিন এবং সাইটোসিন। সংক্ষেপে এদেরকে নামের চারটি আদ্যক্ষর ATGC দিয়ে প্রকাশ করা হয়। ডিএনএ ডাবল হেলিক্সের ভেতর A জোড় বেঁধে থাকে T-এর সাথে এবং C জোড় বেঁধে থাকে G-এর সাথে। 

ডিএনএ বর্ণমালার এই চারটি অক্ষর ATGC দিয়েই সকল জীবের জিনোম রচিত হয়েছে।  জিনোম বলতে কোনো জীবের সামগ্রিক ডিএনএ বিন্যাসকে বোঝায়। যেমন ধরুন, মানুষের জিনোমে রয়েছে তিন বিলিয়ন AT এবং GC বেইস জোড়। তথ্য ভান্ডার হিসেবে এটি বিশাল বড়।

মানুষের জিনোমে রক্ষিত সকল ATGC কে যদি ধারাবাহিকভাবে  A4 সাইজের কাগজে প্রিন্ট করে স্ট্যাক করে রাখা হয়, তাহলে তার উচ্চতা হবে প্রায় ১৩০ মিটার, অর্থাৎ নিউইয়র্কের স্ট্যাচু অফ লিবার্টির চেয়েও উঁচু। মানবদেহের ৩০  ট্রিলিয়ন কোষের প্রতিটিতে এই পরিমাণ তথ্য লেখা আছে। তাহলে বোঝা যাচ্ছে, ডিএনএ বিপুল পরিমাণ তথ্যকে অত্যন্ত ক্ষুদ্র স্থানে সন্নিবেশিত করে রাখে।

এটাই হলো প্রকৃতির নিয়ম। লক্ষ কোটি বছর ধরে, প্রকৃতি তার নিজস্ব নিয়মে ডিএনএ অণুর ভেতরে জীবনের যাবতীয় তথ্যকে ধারণ করেছে এবং বংশ-পরম্পরায় ছড়িয়ে দিয়েছে।

ডিএনএ অণুকে অনেকে বলেন, দি মাস্টার মলিকিউল অফ লাইফ। এক কথায় বলা যায়, জীবনের ব্লুপ্রিন্টকে ধারণ ও বহন করে ডিএনএ অণু। মজার ব্যাপার হলো, জীব বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক ডিএনএ অণুকে বিজ্ঞানীরা এখন তথ্যপ্রযুক্তির কাজে লাগাচ্ছেন। বিজ্ঞানীদের মতে, ডিএনএ অণু যদি সার্থকভাবে জীবজগতের সকল তথ্যকে ধারণ করতে পারে, তাহলে ইলেকট্রনিক তথ্যপ্রযুক্তির ডেটাকে ধারণ করার ক্ষেত্রে একে কাজে লাগানো  যাবে।  

আমরা জানি কম্পিউটারের সকল তথ্য বাইনারি কোডে লেখা থাকে। এই কোডে দুইটি মাত্র সংখ্যা থাকে, 0 এবং 1। এ দুটো বাইনারি সংখ্যার বিভিন্ন বিন্যাসে কম্পিউটারের অভ্যন্তরে যাবতীয় তথ্য আদান প্রদান হয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ডিএনএ অণুর ক্ষেত্রেও ATGC-কে এরকম বাইনারি কোডে প্রকাশ করা সম্ভব। যেমন ধরুন ,  A = 00, T = 11, G =10, C = 01, এ ধরনের বাইনারি কোডের উপর ভিত্তি করে যেকোনো ডিজিটাল ডেটাকে ডিএনএ’র ATGC কোডে রূপান্তরিত করা সম্ভব। তারপর সেই ডিএনএ কোডকে সংশ্লেষণ করে কৃত্রিম ডিএনএতে রূপান্তরিত করাও যাবে।

এইভাবে বিশাল কোনো ডিজিটাল ডেটা সেট, যেমন ধরুন কোন ছায়াছবি, উপন্যাস অথবা গানকে সংশ্লেষিত কৃত্রিম ডিএনএতে রূপান্তরিত করে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা যাবে। তারপর কৃত্রিম ডিএনএর সিকোয়েন্সিং করলেই ওর ভিতরের যাবতীয় তথ্য উদ্ধার করাটাও সম্ভব হবে। এসব কৃত্রিম ডিএনএ অণুর কোটি কোটি কপি তৈরি করাও কোনো সমস্যা নয়।  

বর্তমান যুগের বিজ্ঞানীরা মনে করেন, ইলেকট্রনিক হার্ডডিস্কের চেয়ে ডিএনএ’র তথ্যভান্ডার অনেক বেশি টেকসই হবে। লক্ষ-কোটি বছর ধরে প্রকৃতির তথ্য ভান্ডার হিসেবে ডিএনএ টিকে আছে। সেজন্যই প্রাচীন ফসিল থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করে বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন বিলুপ্ত জীব সম্বন্ধে নানান তথ্য উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছেন।  

বিজ্ঞানীরা আরও মনে করছেন, ডিএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিজিটাল ডেটা সন্নিবেশিত করলে অত্যন্ত ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র স্থানের ভেতর বিপুল পরিমাণ তথ্য দীর্ঘ মেয়াদের জন্য সংরক্ষণ করা যাবে। এই প্রযুক্তি হবে বর্তমান যুগে প্রচলিত ম্যাগনেটিক টেপ বা যেকোনো ধরনের সলিড-স্টেট ডিভাইসের চেয়ে কয়েক লক্ষ গুণ ছোট।  

এই বিষয়টি নিয়ে গত এক দশক ধরে জোর গবেষণা চলছে। ২০১২ সালে, ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম ৭৩৯ কিলোবাইট ডিজিটাল ডেটাকে ডিএনএ ডেটায় রূপান্তরিত করতে সক্ষম হয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল সেক্সপিয়ারের সনেট এবং মার্টিন লুথার কিংয়ের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ। এর চার বছর পর, ২০১৬ সালে মাইক্রোসফটের গবেষকরা আগের রেকর্ড ভঙ্গ করে, ২০০ মেগাবাইট ডিজিটাল ডেটাকে ডিএনএ ডেটায় রূপান্তরিত করেছিলেন। এর মধ্যে ছিল, জাতিসংঘের সার্বজনীন মানবাধিকার সনদ এবং একটি মিউজিক ভিডিও।

এসব পরীক্ষামূলক ডিএনএ ডেটায় তথ্য সংরক্ষণের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সম্প্রতি আমেরিকার বিজ্ঞানীরা ঘোষণা দিয়েছেন, তারা একটি নতুন ধরনের ডিএনএ মাইক্রোচিপ আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছেন, এতে বর্তমানে প্রচলিত ডিএনএ ডাটা প্রযুক্তির চেয়ে একশ গুণ বেশি তথ্য তাঁরা ধারণ করতে পারবেন। অনেকেই মনে করেন, ডিএনএর ডেটা সংরক্ষণের ক্ষমতা এতই বেশি যে ভবিষ্যতে ইন্টারনেটের সকল তথ্য ডিএনএর ভেতর সংরক্ষণ করে একটি ছোট্ট বাক্সের মধ্যে রাখা যাবে।  

এখন প্রশ্ন হলো, সংরক্ষিত তথ্যকে ডিএনএর ভেতর থেকে উদ্ধার করে কীভাবে কাজে লাগানো যাবে? আগেই বলেছি, এর জন্য ডিএনএ সিকোয়েন্সিং করতে হবে। এর মানে হলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ডিএনএ অণুর ভেতর ATGC বেসগুলো কিভাবে সাজানো আছে সেটা বের করা। এটা করা এক সময় খুব কঠিন এবং ব্যয়সাধ্য কাজ ছিল। এখন স্বয়ংক্রিয় ডিএনএ সিকোয়েন্সিং মেশিনের সাহায্যে এটা সহজেই করা যায়।

আজকাল অত্যাধুনিক হাই থ্রুপুট সিকোয়েন্সিং মেশিনে আগের চেয়ে অনেক দ্রুত জিনোম সিকোয়েন্স করা যায়। তবে এটি তথ্য প্রযুক্তির জন্য এখনো উপযুক্ত হয়ে ওঠেনি। তথ্য প্রযুক্তির জন্য দরকার হবে অতি দ্রুত সিকোয়েন্সিং, যেটা সেকেন্ডের ভগ্নাংশের মধ্যে ডিএনএর তথ্য পাঠোদ্ধার করে দেবে। এজন্য হয়তো আরো কয়েক দশক অপেক্ষা করতে হতে পারে।

তবে মনে রাখতে হবে, ডিএনএ ডেটা সংরক্ষণের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এর বিশাল ধারণক্ষমতা এবং দীর্ঘকাল টিকে থাকার সক্ষমতা। এজন্যই তথ্যপ্রযুক্তি এবং জীবপ্রযুক্তির গবেষকেরা ডিএনএ ডেটা সংরক্ষণের সম্ভাবনা নিয়ে জোর গবেষণা করছেন।

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

এই বিভাগের আরও খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!
মহাশূন্যে ট্র্যাফিক জ্যাম, মুখোমুখি চীন-যুক্তরাষ্ট্র!
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ