শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৪, শনিবার, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কী হবে পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গ মরে গেলে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কী হবে পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গ মরে গেলে?

পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ কখনও কখনও আপনার খাবারে এসে পড়ে, কখনও আপনাকে হয়তো কামড়েও দেয়। সেজন্য বিরক্ত হয়ে আপনি যদি এদের মারতে উদ্যত হন- তাহলে দু’বার ভাবুন।

কারণ পৃথিবীজুড়েই পতঙ্গের সংখ্যা খুব দ্রতগতিতে কমে যাচ্ছে, এবং এটা এক বড় বিপদ।

খাদ্য উৎপাদন এবং আমাদের জীবজগতকে রক্ষার জন্য কীটপতঙ্গের ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

“পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গকে আমরা যদি মেরে ফেলি, তাহলে আমরাও মারা যাব” - বলেন লন্ডনে ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের সিনিয়র কিউরেটর ড. এরিকা ম্যাকএ্যালিস্টার।

‘আমরা মারা যাব’

বিভিন্ন প্রাণী বা উদ্ভিদ মরে গেলে কীটপতঙ্গ হামলে পড়ে তাদের ওপর, এর ফলে পচনের প্রক্রিয়া দ্রুততর হয় আর তার ফলে মার্টির উর্বরতা বাড়ে।

“কল্পনা করুন তো, পোকামাকড় যদি মানুষ বা পশুপাখির মল সাবাড় না করত, তাহলে পৃথিবীর অবস্থা কি হত? কীটপতঙ্গ না থাকলে আমাদের বিষ্ঠা আর মরা প্রাণীর মধ্যে বসবাস করতে হতো” - বলেন ড. ম্যাকএ্যালিস্টার।

অন্যদিকে এই পোকামাকড় খেয়েই কিন্তু পাখি, বাদুড় এবং ছোট আকারের স্তন্যপায়ী প্রাণীরা বেঁচে থাকে।

মেরুদণ্ডী প্রাণীর ৬০ শতাংশই বেঁচে থাকার জন্য কীটপতঙ্গের ওপর নির্ভরশীল।

সুতরাং পোকামাকড় না থাকলে পাখি, বাদুড়, ব্যাঙ এবং মিঠা পানির মাছও অদৃশ্য হয়ে যাবে” - বলেন সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. ফ্রান্সিসকো সানচেজ-বেয়ো ।

‘বিনামূল্যে সেবা’

তারা নিজেরাই কখনও হয় অন্যের খাদ্য, কখনও তারা হয় ইকোসিস্টেমের সেবক।

কিন্তু এছাড়াও আরেকটি অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে কীটপতঙ্গেরা- তা হল পরাগায়ন- যা খাদ্য উৎপাদনের জন্য অত্যাবশ্যক।

এক জরিপে বলা হয়, পরাগায়নের জন্য মানুষ যে সুফল পায়- তার পরিমাণ ৩৫ হাজার কোটি ডলার।

ড. সানচেজ-বায়ো বলেছেন, বেশির ভাগ ফুলেরই পরাগায়নের জন্য পোকামাকড়ের দরকার হয়- যার মধ্যে আছে চাল-গমের মতো শস্যের গাছের ৭৫ শতাংশ।

কিন্তু বাস্তবতা হল, আমরা অনেক সময় বুঝিই না যে - পোকামাকড়দের থেকে আমরা কতটা সাহায্য পাচ্ছি।

ড. ম্যাকএ্যালিস্টার বলছেন, চকলেট তৈরি হয় যে কোকোয়া থেকে- তার পরাগায়ন হয় ১৭ রকম পোকামাকড় দিয়ে, এর মধ্যে ১৫টিই মানুষকে কামড়ায়। আর দুটি হচ্ছে ছোট পিঁপড়া এবং মথ। কিন্তু এদের সম্পর্কে আমরা খুবই কম জানি।

পৃথিবীর অনেক দেশেই মৌমাছির মতো পরাগায়নকারী পতঙ্গের সংখ্যা কমে যাচ্ছে।

মনার্ক বাটারফ্লাই সহ বহু ধরনের প্রজাপতি- যা অনেক বুনো ফুলের পরাগায়নের জন্য দায়ী- তাদের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে।

কিন্তু আমরা কি এ সমস্যাটা উপেক্ষা করছি? বেশি দেরি হয়ে গেলে আমাদের আর কিছু করার থাকবে না।

পৃথিবীতে কীটপতঙ্গের সংখ্যা কত?

কীটপতঙ্গের সংখ্যাটা এতই বড় যে তা মানুষের পক্ষে উপলব্ধি করাই কঠিন।

যুক্তরাষ্ট্রের স্মিথসোনিয়ান ইনস্টিটিউটের মতে পৃথিবীর সব কীটপতঙ্গকে যদি এক জায়গায় জড়ো করে তার ওজন নেওয়া হয়, তাহলে তা হবে পৃথিবীর সব মানুষের সম্মিলিত ওজনের চাইতেও ১৭ গুণ বেশি।

ইনস্টিটিউটের মতে, পৃথিবীতে যেকোনও মুহূর্তে কীটপতঙ্গের সংখ্যা হচ্ছে ১০ কুইন্টিলিয়ন (এক কুইন্টিলিয়ন হচ্ছে এক বিলিয়ন বিলিয়ন) অর্থাৎ ১ এর পেছনে ১৯টা শূন্য দিলে যা হয়- ১০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০,০০০।

কত প্রজাতির কীট পতঙ্গ আছে পৃথিবীতে? এ সংখ্যা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা একমত নন- তবে তা ২ থেকে ৩০ মিলিয়নের মধ্যে যেকোনও পরিমাণ হতে পারে।

কীটপতঙ্গ নিয়ে গবেষণা হয়েছে খুবই সামান্য। তবে আমরা প্রায় ৯ লাখ রকমের পতঙ্গের কথা জানি।

বিলুপ্তির ঝুঁকি

তবে সংখ্যায় এত বেশি হলেও কীটপতঙ্গেরা গণহারে বিলুপ্ত হবার ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।

অনেক কীটপতঙ্গ আবিষ্কৃত বা চিহ্নিত হবার আগেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে।

জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং পুয়ের্তো রিকো হচ্ছে এমন তিনটি দেশ- যেখানে গত ৩০ বছর ধরে কীটপতঙ্গের সংখ্যার ওপর জরিপ চালানো হচ্ছে।

তাতে দেখা যায়, প্রতিবছর ২ দশমিক ৫ শতাংশ করে পতঙ্গের সংখ্যা কমছে।

জার্মানিতে ৬০টি সংরক্ষিত জায়গাতেই গত ৩০ বছরে উড়ন্ত পতঙ্গের সংখ্যা ৭৫ শতাংশেরও বেশি কমে গেছে, বলছে ২০১৭ সালের এক জরিপ।

পুয়ের্তো রিকোতে চার দশকে কীটপতঙ্গের সংখ্যা প্রায় ৯৮ ভাগ কমে গেছে, বলেন একজন আমেরিকান শিক্ষাবিদ।

এই হারে সংখ্যা কমতে থাকলে এক শতাব্দীর মধ্যে কীটপতঙ্গের প্রজাতিগুলোর ৪১ শতাংশেরও বেশি অদৃশ্য হয়ে যাবে- বলেন ড. সানচেজ।

এর একটা বড় কারণ হচ্ছে কীটপতঙ্গের হ্যাবিট্যাট অর্থাৎ আবাসস্থল ধ্বংস হওয়া। এর পেছনে কৃষিকাজ একটা বড় ভূমিকা রাখছে।

ড. ম্যাকএ্যালিস্টার বলছেন, কীটপতঙ্গের যৌনমিলন ও বংশবৃদ্ধির জন্য বড় গাছের ছায়া ও পঁচা পাতা দরকার- যাতে তাদের ডিম ও শূককীট বাস করে। চাষাবাদের কারণে এই পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

তার পর আছে কীটনাশক, অন্য আগ্রাসী প্রজাতি, এবং বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির মতো কারণ।

কিন্তু তেলাপোকার মতো পতঙ্গ এসব পরিবর্তনের মধ্যেও টিকে থাকার মতো প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্জন করে ফেলেছে তাই তাদের সংখ্যা বেড়ে যেতে পারে।

সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডেভ গুলসন বলেন, এর ফলে দেখা যাবে কিছু প্রজাতির কীটপতঙ্গের সংখ্যা হয়তো অনেক বেড়ে যাবে কিন্তু আমাদের যা দরকার সেই মৌমাছি, প্রজাপতি- এগুলো হারিয়ে যেতে থাকবে।

এটা ঠেকানোর উপায় তাহলে কী?

বিজ্ঞানীরা বলেন, উপায় আছে।

ফ্রান্সিসকো সানচেজ-বেয়ো বলেছেন, এ জন্য প্রকৃতিকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গাছ লাগাতে হবে, ঝোপঝাড় বাড়াতে হবে, মাঠের আশপাশে ফুলগাছ লাগাতে হবে। বিপজ্জনক কীটনাশক বাজার থেকে দূর করতে হবে। কার্যকর পন্থা নিতে হবে যাতে কার্বন নির্গমন কমানো যায়।

অর্গানিক খাবার অর্থাৎ রাসায়নিকমুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশে জন্মানো খাবার গ্রহণ করাটাও এ জন্য সহায়ক হবে, বলেন তিনি। সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী অদৃশ্য বস্তুর সন্ধান
সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী অদৃশ্য বস্তুর সন্ধান
স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস
স্বীকৃতি পেল ‌‘টাইপ ৫’ ডায়াবেটিস
চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি
চাঁদ ও মঙ্গল মিশনেরে পথে স্টারশিপের নতুন অগ্রগতি
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ
বগুড়ায় ৫ হাজার অসহায় ও দরিদ্র রোগীর মাঝে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা-ওষুধ বিতরণ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন
ফুফাতো ভাইয়ের হাতে মামাতো ভাই খুন

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
রংপুরে  ব্রেস্ট ক্যান্সার বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অগ্নি দুর্ঘটনায় তদন্তে সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত সহায়তা দিবে ইতালি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টের সমালোচনায় অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলেন ট্রাম্প

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি-নবজাতকের মৃত্যু, ক্লিনিক ভাঙচুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’
‘তারেক রহমানের ৩১ দফা বাংলাদেশের মানুষের মুক্তির সনদ’

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম
মেহেরপুরে বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
কুষ্টিয়ায় বালুর ঘাটে দুর্বৃত্তের হামলায় গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার
পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা: স্বামী গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে যে পরিবর্তন আনতে চাই, জুলাই সনদ স্বাক্ষরে তা শুরু : সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত
শাহজালালে ফ্লাইট ওঠানামা সাময়িক স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন
গোপালগঞ্জ-ঢাকা রুটে ট্রেন চলাচলের দাবিতে মানববন্ধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর রাজনৈতিক ইতিহাসে অনন্য ঘটনা: মির্জা ফখরুল

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী
একটি উদ্যোগই সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে: এ্যানী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল
জুলাই সনদ বানচাল হলে দেশ পিছিয়ে পড়বে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’
‘নির্বাচন আয়োজনে ইসি কোনো বাঁকা পথে যাবে না’

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ
ফিলিস্তিনিদের মরদেহে ভয়াবহ নির্যাতনের চিহ্ন, অঙ্গ চুরির অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, বহু হতাহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের
টিসিবির পণ্য কিনে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল যুবকের

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার
প্যান্ট স্টাইল ডায়াপার উদ্ধোধন করল স্কয়ার

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পিরোজপুরে পোড়ানো হলো ৩০ হাজার মিটার অবৈধ জাল
পিরোজপুরে পোড়ানো হলো ৩০ হাজার মিটার অবৈধ জাল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম
আইইউবির আয়োজনে নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আইসিইবিটিএম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা
শান্ত-হৃদয়ের ব্যাটে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন