শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৮, মঙ্গলবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৮

ছিটমহল বিনিময়ঃ এক ঐতিহাসিক অর্জন

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ছিটমহল বিনিময়ঃ এক ঐতিহাসিক অর্জন

পহেলা আগষ্ট, শোকের মাসের শুরুর দিনটি বাংলাদেশ-ভারত এর জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক দিন। দীর্ঘ ৬৮ বছর শোষণ, নির্যাতন এবং পরিচয়হীন এক জনগোষ্ঠীকে স্বাধীনতার আনন্দে উজ্জীবিত করার দিন। সীমান্ত পাড়ের মানুষগুলো জানতোও না যে, পহেলা আগষ্টের সূর্যোদয় তাদের জন্য কী সীমাহীন আনন্দ বার্তা নিয়ে আসছে, তাদের পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত করতে যাচ্ছে। ৩১ জুলাই মধ্যরাত, বহু প্রতীক্ষার পরে দুই দেশের মধ্যে বিনিময় হয় ছিটমহল। আর প্রতিবেশী দুই দেশের ছিটমহলবাসীরা ফিরে পায় এক নতুন জীবন। নিঃসন্দেহে বলা যায়, ছিটমহলবাসীর মধ্যরাতের এই স্বাধীনতা ভারত-বাংলাদেশ এর বহু প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়েছে, দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্কের এক নবদ্বার উন্মুক্ত করেছে।

বাংলাদেশ ও ভারতের মোট ছিটমহলের সংখ্যা ১৬২টি। এরমধ্যে বাংলাদেশে অবস্থিত ভারতের ছিটমহলের সংখ্যা ১১১। আর ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশের ছিটমহল ৫১টি। চুক্তি বাস্তবায়নের পর ভারতের অভ্যন্তরের ১১১টি ছিটমহলের ১৭ হাজার ১৬০ দশমিক ৬৩ একর ভূমি বাংলাদেশের সম্পদ  হিসেবে বিবেচিত হয়। এছাড়া সেখানের ২ হাজার ২৬৭ দশমিক ৬৮২ একর অপদখলীয় ভূমি বাংলাদেশের অংশে আসে। অপরদিকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ৫১টি ছিটমহলের ৭ হাজার ১১০ দশমিক ০২ একর ভূমি ভারতের অংশ বলে বিবেচিত হয়। সেখানের ২ হাজার ৭৭৭ দশমিক ০৩৮ একর অপদখলীয় ভূমি ভারতের মধ্যে চলে যায়। বাংলাদেশ অংশের ছিটমহলের লোকসংখ্যা ৪১ হাজার ৪৩৩ জন। আর ভারতের ৫১টি ছিটমহলের লোকসংখ্যা প্রায় ১৮ হাজার। ২০১৫ সালের ১ আগস্ট ছিটমহলের মানুষ বাড়িতে বাড়িতে নানা উৎসবের আয়োজন করে। আর রাত বারোটার সময় মোমবাতি জ্বালিয়ে আনন্দ উৎসব পালন করে। ছিটমহলে ৬৮ বছর অবরুদ্ধ ছিলেন বলে তারা বাড়িতে বাড়িতে ৬৮টি মোমবাতি প্রজ্বলন করে। এছাড়া জুমার নামাজের পর ছিটমহল এলাকায় বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ২০১৫ সালের পর থেকে প্রতিবছর এই দিনটিকে মহা আনন্দ ও ধুমধাম আয়োজনের মাধ্যমে পালন করে ছিটমহলবাসী।

ছিটমহল সমস্যা মূলত অখন্ড ভারতের কোন সমস্যা ছিলো না। এই সঙ্কট তৈরি হয় অখণ্ড ভারত খণ্ড করার সময়েই। গোড়ায় গলদটা রেখে যান ব্রিটিশ সিরিল র‌্যাডক্লিফ। তিনিই পাকিস্তান-ভারত সীমানা নির্ধারণ করেন। সেই সঙ্গে সৃষ্টি করেন এক অসহনীয় মানবিক সমস্যার। ভারতের ভেতর বাংলাদেশ। বাংলাদেশের ভেতর ভারত। যেমন কুড়িগ্রাম ছিটমহলের ভেতরে রয়েছে দাশিয়ারছড়া। আবার এই দাশিয়ারছড়ার মধ্যেই রয়েছে বাংলাদেশের ছিটমহল চন্দ্রখানা। র‌্যাড ক্লিফের ম্যাপে কোচবিহারের বেশ কিছু অংশ চলে আসে তৎকালীন পাকিস্তানে। মূলত এই ভূমিগুলোই হলো ছিটমহল আর এখানে থাকা বাসীন্দাদের বলা হতো ছিটের মানুষ। দেশভাগের পর বাংলা ও পাঞ্জাবের সীমারেখা টানার পরিকল্পনা করেন লর্ড মাউন্ট ব্যাটেন। এ জন্য ১৯৪৭ সালে গঠন করেন সীমানা নির্ধারণ কমিশন। ব্রিটিশ আইনজীবী মি. সিরিল র‌্যাডক্লিফকে বসানো হয় কমিশনের মাথায়। তিনি এতই দ্রুত তার কাজ সমাধা করলেন যে, সীমানা নির্ধারণে সময় নিলেন মাত্র দেড়মাস। তারপরই মানচিত্র। দেখা গেল, ওই মানচিত্রে ভারতের ১১১টি ভূখণ্ড ঢুকে পড়েছে বাংলাদেশে। আর বাংলাদেশের ৫১টি ভূখণ্ড চলে গেছে ভারতে। ভারতীয় ভূখণ্ডগুলোর অধিকাংশেরই অবস্থান বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে। অন্যদিকে বাংলাদেশের ভূখণ্ডগুলো রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। ৫১টির মধ্যে ৪৭টিই কোচবিহারে। বাকি ৪টি রয়েছে জলপাইগুড়িতে। অবশ্য প্রশ্ন থেকেই যায় এসব কী র‍্যাডক্লিফের নিছক ভুল নাকি উপমহাদেশের ভবিষ্যৎকে জটিল করে তোলার এক অপপ্রয়াস ছিলো। যাই হউক, উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া এই জটিলতাই যুগের পর যুগ বয়ে বেড়াতে হয়েছে বাংলাদেশ-ভারতকে। সমস্যা মেটানোর চেষ্টাও হয়েছে বহুবার। 
ছিটমহল জট কাটাতে প্রথম চুক্তি হয় ১৯৫৮ সালে নেহেরু ও নুনের মধ্যে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ফিরোজ খান নুন সীমান্ত সমস্যা সমাধানে একটি চুক্তি করেন। এটি 'নেহরু-নুন' চুক্তি হিসেবে পরিচিতি পায়। চুক্তি অনুযায়ী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের দিনাজপুরের বেরুবাড়ীর উত্তর দিকের অর্ধেক অংশ ভারত এবং দক্ষিণ দিকের অর্ধেক অংশ ও এর সংলগ্ন এলাকা পাবে পূর্ব পাকিস্তান। এর আওতায় বেরুবাড়ীর সীমানা নির্ধারণের উদ্যোগ নেয়া হলেও ভারত এগিয়ে না আসায় তা মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে বেরুবাড়ীর দক্ষিণ দিকের অর্ধেক অংশ ও এর ছিটমহলের সুরাহা হয়নি। নেহেরু-নুন চুক্তিতে ছিটমহল বিনিময়ের উল্লেখ থাকলেও এ ব্যাপারে ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি সে দেশের সংবিধানের ১৪৩ ধারা সম্পর্কে সুপ্রিমকোর্টের মতামত চান। তখন আদালতের পক্ষ থেকে বলা হয়, সংবিধানের সংশোধনীর মাধ্যমে বিষয়টির নিষ্পত্তি করতে হবে। সেই থেকে সীমান্ত বিলের জন্য সংবিধান সংশোধনের সম্ভাবনা তৈরি হয়। পরে ভারতের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সময়ে সংবিধান সংশোধনী আর জনগণনার কারণে বিষয়টি ঝুলে থাকে। চলে যায় ঠাণ্ডা ঘরে। ছিটমহল জট আর কিছুতেই কাটে না। নেহরু-নুন চুক্তিতে ছিটমহল বিনিময়ের চেষ্টা একটা হয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা আর কার্যকর হয়নি। ১৯৭১ সালের যুদ্ধের ধারাবাহিকতায় নেহরু-নুন চুক্তি অকার্যকর হয়ে যায়। ওই চুক্তিতে বাংলাদেশের মধ্যে থাকা ভারতীয় ছিটমহলের বাসিন্দাদের বাংলাদেশী নাগরিক এবং ভারতের মধ্যে থাকা বাংলাদেশের ছিটমহলের বাসিন্দাদের বাধ্যতামূলকভাবেই ভারতীয় নাগরিক হতে হতো।

ভারত-বাংলাদেশ ছিটমহল বিনিময়ে যে শব্দটি ঘুরেফিরে বার বার আসে তা হলো 'মুজিব-ইন্দিরা' চুক্তি। এই ছিটমহল সমস্যা সমাধানে প্রথম বাস্তবধর্মী উদ্যোগ গ্রহণ করেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি স্বাধীন বাংলাদেশ ও ভারত রাষ্ট্রদ্বয়ের মধ্যে সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ একটি দ্বি-পক্ষীয় আন্তর্জাতিক চুক্তি। এটি ১৯৭৪ সালের মে মাসের ১৬ তারিখে নয়াদিল্লীতে সম্পাদিত হয়। বাংলাদেশের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছিলেন। এই চুক্তিটি দুই দেশের প্রগাঢ় বন্ধুত্ব, আন্তরিক মনোভাব ও পারস্পরিক বিশ্বাস, আর সবার ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী -এ দুজন মহান রাষ্ট্রনায়কের শান্তি ও সম্প্রীতির অন্তর্দৃষ্টির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই চুক্তির অন্যতম বিষয় ছিল সমঝোতার ভিত্তিতে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যকার স্থল-সীমানা নির্ধারণ সম্পন্ন করা। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি হলো। বাংলাদেশের ভেতরে ছিটমহলবাসী বাংলাদেশের নাগরিক হয়ে যাবে। আর পশ্চিমবঙ্গের ভেতরে ছিটমহলবাসী ভারতের নাগরিক হয়ে যাবে। জমির পরিমাণ নিয়ে বলা হয়, জমি বেশি বা কম এর জন্য কোন ক্ষতিপূরণ কোন দেশ দাবি করবে না। ছিটমহল এবং অপদখলীয় এলাকায় বসবাসরত মানুষ যারা পূর্বপুরুষের কাল হতে বসবাস করে আসছে, ব্যক্তি হিসাবে জমির মালিকানা তাদের। রাষ্ট্র আলাদা হয়ে গেছে বিধায় তাদের উচ্ছেদ করে ১৯৭৪-এ আবার ’৪৭-এর মতো উদ্বাস্তু সমস্যা সৃষ্টি করে মানুষগুলোকে মানবেতর অনিশ্চিত জীবনযাপনের দিকে ঠেলে না দেয়ার জন্যই চুক্তি করা হয়, যে যেখানে আছে সেখানেই থাকবে, শুধু মালিকানা বিনিময় হয়ে যাবে দুই রাষ্ট্রের মধ্যে। এ কারণেই অতিরিক্ত জমির জন্য রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কোন ক্ষতিপূরণ নির্ধারণের প্রয়োজন হয়নি। ১৯৭৪ সালের মে মাসের ১৬ তারিখে চুক্তির দিনই ভারত বেরুবাড়ীর মালিক হয়ে যায়। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশ তখন পায়নি তিন বিঘা। কারণ এই চুক্তি বাংলাদেশের পার্লামেন্টে অনুমোদিত হলেও ভারতের সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন দেখা দেয়ায় দেশটির পার্লামেন্টে চুক্তিটি অনুমোদন করা হয়নি। ফলে এই চুক্তি বাস্তবায়নও আটকা পড়ে যায়।পরবর্তীতে এই চুক্তি বাস্তবায়নে কার্যকর কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। এর আগে অবশ্য ভারত নির্দিষ্ট সময়ে যাতায়াতের সুযোগ দেয়। পরিশেষে ২০১১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং বাংলাদেশ সফরে এসে দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি প্রটোকল স্বাক্ষর করেন। ওই প্রোটোকল স্বাক্ষরের সঙ্গে সঙ্গেই ভারতের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী তিন বিঘা করিড়র চিরস্থায়ীভাবে উম্মুক্ত করে দেয়। তবে সেই চুক্তি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে ভারতের লোকসভায় সীমান্ত চুক্তি বিল পাসের পর এই চুক্তি বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। এরপর গত ৬ জুন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসার পরে দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি বিল বিনিময় হয়। সেই চুক্তি বাস্তবায়নে একটি রূপরেখাও চূড়ান্ত করা হয়। সে অনুযায়ী সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন চলছে। আর সেই রূপরেখা অনুযায়ী পহেলা আগষ্ট দুই দেশের মধ্যে ছিটমহল বিনিময় হয়।

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি ১৯৭৪ সালে হলেও ২০১৫ সালে সেই চুক্তি ভারতের লোকসভায় চূড়ান্তভাবে পাস হয়। এই চুক্তি পাসের ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছর মে মাসে ভারতে মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পরে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চুক্তি নিয়ে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়। সে সময় ভারতের মোদি সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ ঢাকা সফরে আসেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সুষমা স্বরাজের আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী সীমান্ত চুক্তি নিয়ে আলোচনা করেন। সে সময় সুষমা স্বরাজ প্রধানমন্ত্রীকে জানান, মোদি সরকার দুই দেশের সকল অমীমাংসিত সমস্যার সমাধান করতে আগ্রহী। আলোচনার প্রেক্ষিতে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘদিন ঝুলে থাকা সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নে আরও অগ্রগতি হয়। মোদি সরকার দায়িত্বভার গ্রহণ করেই প্রতিবেশীদের সঙ্গে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক গড়ে তোলার কূটনীতি গ্রহণ করেন। তারই আলোকে বিগত ইউপিএ সরকারের আমলে গড়ে উঠা বন্ধুসুলভ সম্পর্ক অব্যাহত থাকে এবং মোদি সরকার সীমান্ত বিল রাজ্য সভা ও লোকসভায় পাসের উদ্যোগ নেন। কিন্তু শেষ মুহূর্তে অসম বিজেপি ছিটমহল বিনিময়ে নতুন করে আপত্তি উত্থাপন করে। ফলে মোদি সরকার অসমকে বাদ দিয়ে সীমান্ত বিল রাজ্যসভা ও লোকসভায় পাস করার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু কংগ্রেস নেত্রী সোনিয়া গান্ধীর আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত অসমকে অন্তর্ভুুক্ত করেই মোদি সরকার সীমান্ত বিল রাজ্য সভা ও লোকসভায় পাস করে। ফলে ছিটমহল বিনিময়ের ৪১ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটে।

রাজনৈতিক সদিচ্ছা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মাধ্যমেই দ্বি-পক্ষীয় সমস্যার সমাধান সম্ভব, সীমান্ত সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে গোটা বিশ্বকেই এই বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশ-ভারত। বিশ্বের মহাপরাক্রমশালী রাষ্ট্রগুলো যেখানে ছিটমহল সমস্যা সমধানে হিমশিম খায় সেখানে বাংলাদেশ-ভারত এক অনন্য মৈত্রী স্থাপনের মাধ্যমে বিনা সংঘাতে সেই সমস্যার সমাধান করেছে, যা এক বিরল দৃষ্টান্ত। সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কে যে সংশয়ের দেয়াল ছিল সেটি ভেঙে গেছে। এখন দু’দেশের মধ্যে সম্পর্কের নতুন মাত্রা যুক্ত হয়েছে। ভারতীয় সংসদ বহু প্রতীক্ষিত ছিটমহল বিনিময় বিল অনুমোদনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশের সঙ্গে বহু দশক ধরে চলা সীমানা বিরোধের স্থায়ী নিষ্পত্তির জন্য ভারত কী পরিমাণ আগ্রহী ছিলো। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার সম্পর্কের এই কর্মচাঞ্চল্য জনমনের অবিশ্বাস দূরীকরণে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেছে। নিকট প্রতিবেশী সম্পর্কের গভীরতা ও জটিলতা যেন এক নিমিষেই কেটে গেছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা ভারতীয় সরকার ও জনগণ এবং বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের মধ্যে অপূর্ব সমন্বয় ও সমঝোতা কালক্রমে আমলাতান্ত্রিকতার বেড়াজালে আটকে যাচ্ছিলো, পথ হারাচ্ছিলো অবহেলা আর সন্দেহের চোরাগলিতে। কিন্তু সেখান থেকে তেরঙ্গা-লাল সবুজ সম্পর্ককে এক অনিন্দ্য সুন্দর জায়গায় নিয়ে গিয়েছে এই সীমান্ত চুক্তি। সীমান্ত চুক্তি যেনো  দুই দেশের মানুষের ইতিহাস, ভূগোল, ভাবাবেগ, মূল্যবোধকে এক অপরুপ বিশেষত্ব দান করেছে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে হামেশাই ভার‍ত বিরোধী ঝড় তুলা দুর্মোখদের চোখ ঝাপসা করে দিয়েছে হাসিনা-মোদী সরকার। আমাদের প্রত্যাশা, সকল দ্বি-পক্ষীয় সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে 'গণভবন' থেকে 'জনপথ রোড' এর দূরত্ব কমে আসবে, ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক হয়ে উঠবে আরো চিরঞ্জীব ও শ্বাশ্বত।

লেখকঃ রাজনৈতিক বিশ্লেষক

বিডি-প্রতিদিন/ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে
এক সপ্তাহে কোটির বেশি শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া হয়েছে

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
জামালপুরে সার ডিলার নিয়োগে নতুন নীতিমালা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নাশকতার পরিকল্পনা, আওয়ামী লীগের চার নেতাকর্মী গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি
১৭তম ডাক মেরে হরভজনকে ছুঁলেন কোহলি

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে কলেজ শিক্ষার্থী মীম হত্যায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষক প্রতিনিধির সাক্ষাৎ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সাক্ষাৎ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার ভাঙনে দিশেহারা ৫০ হাজার মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান
রামগড়ে বিজিবির মানবিক সহায়তা প্রদান

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব জেলায় বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার
বাল্কহেডের স্টাফদের সহায়তায় লুট হওয়া কোটি টাকার সার যেভাবে উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি
জোট গঠনের সিদ্ধান্ত, জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন তাকাইচি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
লালমাইয়ে বাগমারা বাজারে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ
৪৯তম বিশেষ বিসিএসের ফলপ্রকাশ হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের কর্তৃত্ববাদী মনোভাবের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মানুষের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"
"দাবি আদায়ে আবারও আন্দোলনের হুশিয়ারি"

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার
গাঁজাসহ ‘কালা হারুন’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন
কুষ্টিয়ায় নিজ বাড়িতে ভ্যানচালক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু
কোনো বিশেষ দলের জন্য নির্বাচন থেমে থাকবে না: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম