শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ অক্টোবর, ২০১৬ আপডেট:

শিশিরেই সিরিজ হাতছাড়া

মেজবাহ্-উল-হক
প্রিন্ট ভার্সন
শিশিরেই সিরিজ হাতছাড়া

স্পিন-স্বর্গে যখন স্পিন কাজ করে না তখন আর কি-ই-বা করার থাকে! তবে সর্বস্ব দিয়েই লড়াই করেছে বাংলাদেশ। শেষ পর্যন্ত লড়াকু মনোভাব নিয়েই মাঠে ছিলেন মাশরাফিরা। কিন্তু ভাগ্য বিড়ম্বনায় হারতে হলো। প্রথমত টসে হার, তারপর অতিরিক্ত শিশিরে ব্যর্থ স্পিনাররা—শেষ পর্যন্ত সিরিজটাই হাতছাড়া হয়ে গেল।

দিনের আলোয় যে উইকেট ছিল স্পিন-স্বর্গ, ফ্লাড লাইটের আলোয় শিশির পড়ে তা হয়ে গেল ব্যাটিং স্বর্গ। সে কারণেই টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে গিয়ে যেমন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের রীতিমতো সংগ্রাম করতে হলো, তেমনি বোলিং করতে গিয়ে স্পিনাররা পড়ে গেলেন বিপাকে। উইকেট থেকে শতভাগ সুবিধা আদায় করে নিয়ে সিরিজ জিতে গেল ইংল্যান্ড।

অতিরিক্ত শিশির পড়ায় ‘উইকেট’ একদম বদলে যায়। একে তো বল গ্রিব করাই কঠিন হয়ে যাচ্ছিল, তার ওপর উইকেটে ছিল না কোনো টার্ন! যে উইকেটে একটু আগেই ইংলিশ স্পিনার আদিল রশিদ, মঈন আলী ছড়ি ঘোড়ালেন, একটু পড়েই সে উইকেটটি সাকিব, নাসির, মোসাদ্দেকদের জন্য হয়ে গেল ‘বদ্ধ-ভূমি’।

 

তারপরেও বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত লড়াই করেছে। জয়ের আবহও তৈরি করেছিল। কিন্তু একটুখানি ভুলের কারণে ম্যাচটা হাতছাড়া হয়ে গেল। ৪৭তম ওভারে ইমরুল কায়েস যদি ক্যাচটি মিস না করতেন হয়তো ম্যাচের ফল অন্যরকমও হতে পারতো!

মিরপুরে সিরিজের প্রথম ম্যাচটা অসতর্কতায় হাতছাড়া হয়ে গেলেও দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছিল বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে খেলা বলে সিরিজ জয়ের স্বপ্ন দেখছিলেন ক্রিকেটপাগল ভক্তরা। কিন্তু অধিনায়ক মাশরাফি মর্তুজা টসে হারার পরেই যেন একটা বড় ধাক্কা খায় টাইগাররা। কেননা চট্টগ্রামে দিবা-রাত্রির ম্যাচ মানেই ফল নির্ধারিত হয়ে যায় ‘টস’ নামক ভাগ্যের ওপর।

তবে সব শেষ ম্যাচে এই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টসে হেরেও দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৯ উইকেটের বিশাল জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সেবার টস জিতেও বোকামি করে প্রোটিয়ারা প্রথমে ব্যাটিং করেছিল। কিন্তু ইংল্যান্ড টস জয়ের পর আর সে ভুল করেনি। বাংলাদেশকে প্রথমে ব্যাটিং পাঠিয়ে দেয়।

দিনের আলোয় চট্টগ্রামের উইকেটে ছিল ব্যাপক টার্ন। দুই ইংলিশ স্পিনার আদিল রশিদ ও মঈন আলীর বল খেলাই যাচ্ছিল না। লম্বা টার্নের কারণে বার বার বোকা বনে যাচ্ছিলেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। যেন ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হচ্ছিল তামিম-সাকিবদের। তবে টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় শেষ পর্যন্ত ৬ উইকেট হারিয়ে ২৭৭ রানের লড়াকু স্কোর করে বাংলাদেশ।

কিন্তু অতিরিক্ত শিশির পড়ায় উইকেটে স্পিন না ধরায় ২৭৮ রান যেন ইংলিশদের জন্য সহজ টার্গেট হয়ে গিয়েছিল। বল ভিজে যাওয়ায় স্পিনাররা গ্রিব করতে পাচ্ছিলেন না। বল টার্ন করার বদলে সোজা ব্যাটে চলে যাচ্ছিল। সাকিবের মতো স্পিনারকেও কোনো সমীহ করেনি ইংলিশ ব্যাটসম্যানরা। আগের ম্যাচের সফল স্পিনার নাসির হোসেনও ব্যর্থ। মোসাদ্দেকের বলেও ছিল না প্রাণ। তিন স্পিনার মিলে ২০ ওভারে দিয়েছেন ১২০ রান। অথচ দিনের আলোয় ইংল্যান্ডের দুই স্পিনার রশিদ ও মঈন মিলে ২০ ওভারে দিয়েছেন মাত্র ৮৫ রান। মাশরাফিদের পতন ঘটা ছয় উইকেটের মধ্যে পাঁচটিই নিয়েছেন দুই স্পিনার মিলে।

ম্যাচ শেষে মাশরাফি বলেছেন, ‘ম্যাচের দুই ইনিংসে ছিল উইকেটের দুই রূপ। শিশিরের কারণে উইকেট একদম বদলে গিয়েছিল। প্রথম ইনিংসে উইকেটে দারুণ স্পিন ধরেছে। ধীরগতির উইকেটে বল থেমে থেমে আসছিল। যে কারণে ব্যাটসম্যানদের কাজটা অনেক কঠিন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংস বল আর টার্ন করেনি। যে পরিমাণ শিশির পড়েছে, যদি এর অর্ধেক পরিমাণ শিশিরও পড়তো ম্যাচের ফল পুরোপুরি অন্যরকম হতো।’

এমন ম্যাচে হারে আসলে কিছু করার থাকে না। তবে মাশরাফির আক্ষেপ প্রথম ম্যাচে হার নিয়ে। যে ম্যাচে শেষ ১৭ রানেই ৬ উইকেট পড়ে জয় হাতছাড়া হয়ে গিয়েছিল। হাতে ছয় উইকেট থাকার পর ৫১ বলে ৩৯ রান করা মোটেও কঠিন কিছু নয়। কিন্তু এমন একটি সহজ ম্যাচে হেরেছে বাংলাদেশ। তা না হলে চট্টগ্রামের ম্যাচের আগেই সিরিজ ঘরে তুলতে পারতেন মাশরাফিরা।

তবে শেষ ম্যাচে হারলেও একসঙ্গে পারফর্ম করেছে বাংলাদেশের টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। বিশেষ করে, টেস্ট সিরিজের আগের মুশফিকুর রহিমের ফর্মে ফেরাটা ছিল জরুরি। মুশফিক এ ম্যাচে খেলেছেন হার না মানা ৬৭ রানের ইনিংস। এটিই যেন মন্দের ভালো। মাশরাফি বলেন, ‘আমরা অনেক ভালো খেলেছি। তামিম-ইমরুল ভালো শুরু করেছে। সবচেয়ে বড় পাওয়া মুশফিক আবার ফর্মে ফিরে এসেছে।’

টানা সপ্তম সিরিজ জয়ের সুযোগটা হাতছাড়া হওয়ার বিষয়টি হয়তো অনেক দিন পোড়াবে ক্রিকেটারদের। কিন্তু এটাই তো বাস্তবতা। সামনে টেস্ট সিরিজ। আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে মাঠে নামতে হবে। বডি ল্যাঙ্গুয়েজে থাকবে টগবগে ভাব। এমন দৃঢ় প্রত্যয়ী হয়ে খেলতে হবে যেন একটি সুযোগও নষ্ট না হয়। যদিও টেস্টে বাংলাদেশ ততটা শক্তিশালী নয়। তারপরেও ঘরের মাঠে অন্তত এই আত্মবিশ্বাসটুকু থাকা জরুরি, শতভাগ উজাড় করে দিতে পারলে এই ইংল্যান্ডকে হারানো অসম্ভব নয়। তা ছাড়া টেস্টে তো আর ওয়ানডের মতো শিশিরের ভয় থাকছে না!

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
টিভিতে
টিভিতে
টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের অভিষেক ২০০৫ সালে
টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের অভিষেক ২০০৫ সালে
নেইমারের সামর্থ্য প্রমাণ করতে বললেন আনচেলত্তি
নেইমারের সামর্থ্য প্রমাণ করতে বললেন আনচেলত্তি
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে জার্মানি নেদারল্যান্ডস
বিশ্বকাপের মূল পর্বে জার্মানি নেদারল্যান্ডস
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সর্বশেষ খবর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৩২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন