শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ক্রীড়াঙ্গনে জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর চরম দুঃসময়ে আবাহনীকে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আবদুস সাদেক। তিনি যেমন তারকা খেলোয়াড় ছিলেন, তেমনি কোচ এবং সংগঠক হিসেবেও দেখিয়েছেন ক্যারিশমা। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে তিনি ১৯৯৬ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হন।
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রীড়াঙ্গনে জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক

ক্রীড়াঙ্গনের জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক। ফুটবল, হকি, ক্রিকেটসহ আরও অনেক ক্রীড়া ইভেন্টে ছিলেন পারদর্শী। অবিভক্ত পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের তারকা খেলোয়াড় ছিলেন। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আবাহনী ক্রীড়াচক্রের (ঢাকা আবাহনী লি.) প্রথম ফুটবল অধিনায়ক ও হকি অধিনায়ক ছিলেন আবদুস সাদেক। তিনি যেমন তারকা খেলোয়াড় ছিলেন, তেমনি কোচ এবং সংগঠক হিসেবেও দেখিয়েছেন ক্যারিশমা। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর চরম দুঃসময়ে আবাহনীকে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আবদুস সাদেক। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে তিনি ১৯৯৬ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হন। বাবা অ্যাডভোকেট আবদুস সোবহান ব্রিটিশ আমলে ছিলেন খ্যাতনামা সাঁতারু। তাঁর ছোট ভাই দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানও ছিলেন হকির তারকা খেলোয়াড়।

 

যেভাবে পাকিস্তান জাতীয় দলে

ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পরও তৎকালীন ‘পূর্ব পাকিস্তান’ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের রোষানলে পড়ে। বাঙালিদের মেধা-মনন বিকাশের সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সেই বৈরী পরিবেশেও পাকিস্তানের জাতীয় হকি দলে ডাক পান আবদুস সাদেক। এমনকি ১৯৬৮ সালের অলিম্পিক দলেও ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু ইনজুরির কারণে খেলা হয়নি। তবে পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের হয়ে ইউরোপ সফর করেছেন। ১৯৬৯ সালে দেড় মাসের ইউরোপ ট্যুরে আবদুস সাদেকরা জার্মানি, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস এবং ইংল্যান্ডে খেলেছেন। ফেরার পথে মিসরের সঙ্গেও একটা ম্যাচ খেলেছেন। সেই ইউরোপ ট্যুরে মাঠে ক্যারিশমা দেখানোর কারণে আবদুস সাদেক দ্রুত পরিচিত হয়ে ওঠেন। বিশেষ করে দলের সেরা তারকা রশিদ জুনিয়রের খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। ১৯৬৮ সালের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান দলের সেরা তারকারাও ইংরেজি জানতেন না। সাদেক জানতেন। এ কারণে সবার কাছে তাঁর কদর ছিল আলাদা।

শুধু সাদেকই নন, তাঁর ছোট ভাই আহমেদ আকবর সোবহানও হকিতে বেশ নাম কুড়িয়েছেন। হকিতে রাইট হাফে খেলতেন তিনি। পূর্ব পাকিস্তান যুবদলে দুই ভাই একসঙ্গে খেলেছেন। স্বাধীনতার পর জাতীয় হকি চ্যাম্পিয়নশিপে ১৯৭৩ সালে কুমিল্লা জেলা দলের অধিনায়ক ছিলেন সাদেক। ফাইনালে তাঁর ছোট ভাইয়ের একমাত্র গোলেই কুমিল্লা সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।

 

আবাহনীর প্রথম ফুটবল ও হকি অধিনায়ক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে শক্তিশালী দল হিসেবে আবির্ভাব ঘটে আবাহনী ক্রীড়াচক্রের। ক্লাব প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামাল একজন সুযোগ্য নেতা খুঁজছিলেন নতুন দলকে পরিচালনার জন্য। তিনি বেছে নেন দেশের সেরা তারকাকে। আবদুস সাদেক স্বাধীনতার আগে ভিক্টোরিয়া ও দিলকুশার মতো জনপ্রিয় ক্লাবে খেলে বেশ নাম কুড়িয়েছিলেন। শেখ কামাল ঢাকা আবাহনীর ফুটবল ও হকি দলের নেতৃত্বের ভার তুলে দেন তাঁর কাঁধে। হকিতে আবাহনীকে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন করে আস্থার প্রতিদান দেন।

 

সাদেক ক্যারিশমায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন আবাহনী

ফুটবল ক্যারিয়ার ছেড়ে ১৯৭৭ সালে আবাহনী প্রশিক্ষকের দায়িত্ব নেন আবদুস সাদেক। নতুন দায়িত্ব পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। সেবার লিগে কোনো ম্যাচেই হারেনি আবাহনী। তিন ম্যাচ ড্র ছাড়া বাকি সব ম্যাচেই দাপুটে জয়। বাংলাদেশে প্রথম দল হিসেবে আবাহনী অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিরল রেকর্ড সৃষ্টি করে। স্বাধীন বাংলাদেশে সেবারই প্রথম কোনো দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

সাদেক সেই লিগের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমি কোচের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত ছিলাম না, সালাউদ্দিন ও অধিনায়ক আশরাফ আমার বাসায় এসে অনুরোধ করেন, আপনি ছাড়া দলে কোনো যোগ্য প্রশিক্ষক পাওয়া যাবে না। শেষ পর্যন্ত তাদের অনুরোধে আমি রাজি হয়ে যাই। প্রতিটি ম্যাচে খেলোয়াড়রা অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দলকে অপরাজিত শিরোপা উপহার দেয়।’

তিনি বলেন, ‘অভিষেকেই কোচের দায়িত্ব পেয়ে আমি নিজেও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। ফাইনালে রহমতগঞ্জকে হারানোর পর কেঁদে ফেলেছিলাম। আমি বলব, এই শিরোপা আমার জীবনে অন্যতম সেরা প্রাপ্তি।’ হকিতেও তিনি তিনবার প্রশিক্ষকের দায়িত্ব নিয়ে আবাহনীকে চ্যাম্পিয়ন করান।

 

সফল সংগঠক

প্রশিক্ষকের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর সংগঠক হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত তিনি হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁরই প্রচেষ্টায় ১৯৮৫ সালে ঢাকায় এশিয়া কাপ হকি অনুষ্ঠিত হয়। অথচ ওই বছরের আয়োজক হওয়ার কথা ছিল জাপানের। এশিয়ান হকি ফেডারেশনের বৈঠকে সাদেকের কথায় মুগ্ধ হয়ে পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইরানের সমর্থনে আয়োজকের দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের হকি বা ফুটবলে যখনই সমস্যা দেখা গেছে তিনি প্রথমে এগিয়ে এসেছেন। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশে এমন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২০১৭ সালে ঢাকায় দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপ হকির আসর বসে। এখানেও বড় ভূমিকা রাখেন সাদেক। হকির ফ্লাডলাইট, ইলেকট্রনিক স্কোর বোর্ডসহ অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তি এসেছে তাঁর প্রচেষ্টায়। তবে তিনি এককভাবে কৃতিত্ব নিতে রাজি নন। সবসময় বলেন, সবার সহযোগিতায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকায় আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের সভাপতি নেগ্রে আসার পর প্রথম দেখায় সাদেককে চিনে নেন। তিনি বলেছিলেন, সাদেক একজন কিংবদন্তি হকি খেলোয়াড়। আমার বিশ্বাস, সাদেকের হাত ধরে হকির উন্নয়ন সম্ভব হবে।

 

আবাহনীর দুঃসময়ের কান্ডারি

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর আবাহনী ক্লাব টিকে থাকবে কি না তা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। অনেকে তখন ভয়ে ক্লাবে আসতেন না। এমনকি অনেক সংগঠক বিদেশেও চলে যান। কিন্তু এ দুঃসময়ে শেখ কামালের হাতে গড়া আবাহনীকে টিকিয়ে রাখার গুরুভার কাঁধে তুলে নেন সাদেক। ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে সাদেক সবাইকে নিয়ে আবাহনীকে মাঠে নামানোর নেতৃত্ব দেন। বিপদের সময় সাদেকের সাহসিকতার কারণে হয়তো মাথা উঁচু করে টিকে আছে আজকের আবাহনী। ফুটবল, ক্রিকেট, হকিতে সবাইকে পেছনে ফেলে আবাহনী আজ দেশসেরা দল। সাদেকের অসামান্য অবদানের কথা চিন্তা করে আবাহনী লিমিটেড তাঁকে করেছে ‘আজীবন সদস্য’। ক্রীড়াঙ্গনের এই জীবন্ত কিংবদন্তির জন্ম ১৯৪৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর এক সম্ভ্রান্ত ক্রীড়া পরিবারে।

 

বাংলাদেশ জাতীয় হকি দলের নেতৃত্বে¡...

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে হকিতে প্রথম জাতীয় দল গঠন করা হয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন টেস্টে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেন সাদেক। সেখানে হকি টেস্টে একটিতে জয়, একটিতে ড্র ও একটিতে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ প্রথম এশিয়ান গেমসে অংশ নেয়। হকিতে সাদেকই অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
টি ভি তে
টি ভি তে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
মিরপুরে টি-২০-তে সর্বনিম্ন দলীয় স্কোর ৬০ রান
মিরপুরে টি-২০-তে সর্বনিম্ন দলীয় স্কোর ৬০ রান
ম্যানচেস্টার টেস্ট শুরু আজ
ম্যানচেস্টার টেস্ট শুরু আজ
টেনিসে ফিরে ৪৫ বছরের ভেনাসের জয়
টেনিসে ফিরে ৪৫ বছরের ভেনাসের জয়
মধুর সমস্যায় বাটলার
মধুর সমস্যায় বাটলার
শোকাহত পাকিস্তানের শাহিন-ফখর-নাসিমরা
শোকাহত পাকিস্তানের শাহিন-ফখর-নাসিমরা
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
মেয়েরাই এখন তারকা
মেয়েরাই এখন তারকা
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
সর্বশেষ খবর
নাটোরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত ৫
নাটোরে ট্রাক-মাইক্রোবাস সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনাক্ত করা যায়নি ৬ মরদেহ, ডিএনএ নমুনা দেয়ার আহ্বান
শনাক্ত করা যায়নি ৬ মরদেহ, ডিএনএ নমুনা দেয়ার আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিদায় আন্দ্রে রাসেল, অধ্যায়ের শেষটা হলো না রঙিন
বিদায় আন্দ্রে রাসেল, অধ্যায়ের শেষটা হলো না রঙিন

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা, ফের হিজবুল্লাহ প্রধানের হুঁশিয়ারি
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা, ফের হিজবুল্লাহ প্রধানের হুঁশিয়ারি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতাব্দীর দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ হবে ২০২৭ সালে
শতাব্দীর দীর্ঘতম সূর্যগ্রহণ হবে ২০২৭ সালে

৪১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশ থেকে ৭৫% অর্থ পাচার হয় বাণিজ্যের আড়ালে
দেশ থেকে ৭৫% অর্থ পাচার হয় বাণিজ্যের আড়ালে

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভয়েসে টাইপ থেকে স্ক্যানার—দারুণ কিছু সুবিধা এক ক্লিকেই!
ভয়েসে টাইপ থেকে স্ক্যানার—দারুণ কিছু সুবিধা এক ক্লিকেই!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জেমস ক্যামেরনের ক্যামেরায় ধরা পড়ছেন বিলি আইলিশ
জেমস ক্যামেরনের ক্যামেরায় ধরা পড়ছেন বিলি আইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে আকাশ দিপকেও পাচ্ছে না ভারত
ওল্ড ট্র্যাফোর্ড টেস্টে আকাশ দিপকেও পাচ্ছে না ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে সহজে হারালো নিউজিল্যান্ড
দক্ষিণ আফ্রিকাকে সহজে হারালো নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মস্কোর উৎসবে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘সোল মেট’
মস্কোর উৎসবে বাংলাদেশের স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘সোল মেট’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা
বস্তুটির কক্ষপথ অস্বাভাবিক, গ্রহ নয় সেডনয়েড হিসেবেই দেখছেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লাস্টিক খাওয়া ছত্রাকের খোঁজ মিলল জার্মানির হ্রদে
প্লাস্টিক খাওয়া ছত্রাকের খোঁজ মিলল জার্মানির হ্রদে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
বাবা-মায়ের ওপর অভিমান করে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম
রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমন্ত্রণ জানিয়েছেন জিনপিং, চীন সফরে যেতে পারেন ট্রাম্প
আমন্ত্রণ জানিয়েছেন জিনপিং, চীন সফরে যেতে পারেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আহতদের রক্ত দিতে প্রস্তুত কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল
আহতদের রক্ত দিতে প্রস্তুত কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশে বাড়তে পারে গরম, শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া
ঢাকা ও আশপাশে বাড়তে পারে গরম, শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুম্বাই ট্রেন বিস্ফোরণ মামলায় ১৯ বছর পর রায়: ১২ আসামি খালাস
মুম্বাই ট্রেন বিস্ফোরণ মামলায় ১৯ বছর পর রায়: ১২ আসামি খালাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে
সঠিক পরিকল্পনার অভাবেই জনবহুল এলাকায় এয়ারক্রাফট দুর্ঘটনা ঘটছে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শান্ত ও সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের
সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে শান্ত ও সংহত থাকার আহ্বান তারেক রহমানের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শিক্ষার্থীদের ছয়টি দাবির প্রত্যেকটিই যৌক্তিক বলে মনে করে সরকার
শিক্ষার্থীদের ছয়টি দাবির প্রত্যেকটিই যৌক্তিক বলে মনে করে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…
অবশেষে সেই রাইসার খোঁজ মিলেছে, তবে…

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিধ্বস্ত বিমানটি প্রশিক্ষণ নয়, ছিল যুদ্ধবিমান : আইএসপিআর
বিধ্বস্ত বিমানটি প্রশিক্ষণ নয়, ছিল যুদ্ধবিমান : আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব প্রত্যাহার
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগসহ বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ের সামনে বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেষ্টা করেও মাইলস্টোন থেকে বের হতে পারলেন না দুই উপদেষ্টা
চেষ্টা করেও মাইলস্টোন থেকে বের হতে পারলেন না দুই উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: নানার পাশে সমাহিত সামীর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: নানার পাশে সমাহিত সামীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত, সরকারকে আনুষ্ঠানিক চিঠি: হাইকমিশন
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত, সরকারকে আনুষ্ঠানিক চিঠি: হাইকমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে দগ্ধ রাঙামাটির উক্য চিং আর নেই
মাইলস্টোন স্কুলে দগ্ধ রাঙামাটির উক্য চিং আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ৩১, চিকিৎসাধীন ১৬৫
বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ৩১, চিকিৎসাধীন ১৬৫

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় থেকে শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী
সচিবালয় থেকে শিক্ষার্থীদের সরিয়ে দিল আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান হতে পারবেন না: আলী রীয়াজ
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান হতে পারবেন না: আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর চিংড়ি ঘেরে মিলল তরুণীর লাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান
বিমান বিধ্বস্ত নিয়ে গোপন করার মতো কিছু নেই: বিমানবাহিনী প্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে আনতে গিয়ে নিহত রজনীর দাফন সম্পন্ন
মেয়েকে আনতে গিয়ে নিহত রজনীর দাফন সম্পন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানের প্রশিক্ষণ কোথায় হবে নতুন করে দেখার প্রয়োজন : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
বিমানের প্রশিক্ষণ কোথায় হবে নতুন করে দেখার প্রয়োজন : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী
জলঢাকায় পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত শিক্ষিকা মেহেরীন চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় আবারও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় আবারও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে নিথর দেহে ফিরল সায়ান, বাড়িতে শোকের মাতম
লক্ষ্মীপুরে নিথর দেহে ফিরল সায়ান, বাড়িতে শোকের মাতম

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত: শিক্ষা উপদেষ্টা
২৪ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত: শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্ত : সন্তানের এই পরিণতি মানতে পারছেন না স্বজনরা
বিমান বিধ্বস্ত : সন্তানের এই পরিণতি মানতে পারছেন না স্বজনরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন
শেওড়াপাড়ায় আবাসিক ভবনে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য
উদ্ধার তৎপরতা পরিচালনাকালে অনভিপ্রেত ঘটনা প্রসঙ্গে আইএসপিআরের বক্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেয়ার গ্রোথে ছয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট!  ডার্মাটোলজিস্টদের পরামর্শ...
হেয়ার গ্রোথে ছয় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট! ডার্মাটোলজিস্টদের পরামর্শ...

রকমারি লাইফ স্টাইল

দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে
দুর্ঘটনায় ছবি তোলা নয়, সাহায্যে এগিয়ে আসতে হবে

সম্পাদকীয়