শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ক্রীড়াঙ্গনে জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর চরম দুঃসময়ে আবাহনীকে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আবদুস সাদেক। তিনি যেমন তারকা খেলোয়াড় ছিলেন, তেমনি কোচ এবং সংগঠক হিসেবেও দেখিয়েছেন ক্যারিশমা। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে তিনি ১৯৯৬ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হন।
ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ক্রীড়াঙ্গনে জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক

ক্রীড়াঙ্গনের জীবন্ত কিংবদন্তি আবদুস সাদেক। ফুটবল, হকি, ক্রিকেটসহ আরও অনেক ক্রীড়া ইভেন্টে ছিলেন পারদর্শী। অবিভক্ত পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের তারকা খেলোয়াড় ছিলেন। ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ক্লাব আবাহনী ক্রীড়াচক্রের (ঢাকা আবাহনী লি.) প্রথম ফুটবল অধিনায়ক ও হকি অধিনায়ক ছিলেন আবদুস সাদেক। তিনি যেমন তারকা খেলোয়াড় ছিলেন, তেমনি কোচ এবং সংগঠক হিসেবেও দেখিয়েছেন ক্যারিশমা। বঙ্গবন্ধু হত্যার পর চরম দুঃসময়ে আবাহনীকে নতুন করে জাগিয়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আবদুস সাদেক। বাংলাদেশের ক্রীড়ায় অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে তিনি ১৯৯৬ সালে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কারে ভূষিত হন। বাবা অ্যাডভোকেট আবদুস সোবহান ব্রিটিশ আমলে ছিলেন খ্যাতনামা সাঁতারু। তাঁর ছোট ভাই দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানও ছিলেন হকির তারকা খেলোয়াড়।

 

যেভাবে পাকিস্তান জাতীয় দলে

ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীন হওয়ার পরও তৎকালীন ‘পূর্ব পাকিস্তান’ পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের রোষানলে পড়ে। বাঙালিদের মেধা-মনন বিকাশের সুযোগ ছিল না বললেই চলে। সেই বৈরী পরিবেশেও পাকিস্তানের জাতীয় হকি দলে ডাক পান আবদুস সাদেক। এমনকি ১৯৬৮ সালের অলিম্পিক দলেও ডাক পেয়েছিলেন। কিন্তু ইনজুরির কারণে খেলা হয়নি। তবে পাকিস্তান জাতীয় হকি দলের হয়ে ইউরোপ সফর করেছেন। ১৯৬৯ সালে দেড় মাসের ইউরোপ ট্যুরে আবদুস সাদেকরা জার্মানি, ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস এবং ইংল্যান্ডে খেলেছেন। ফেরার পথে মিসরের সঙ্গেও একটা ম্যাচ খেলেছেন। সেই ইউরোপ ট্যুরে মাঠে ক্যারিশমা দেখানোর কারণে আবদুস সাদেক দ্রুত পরিচিত হয়ে ওঠেন। বিশেষ করে দলের সেরা তারকা রশিদ জুনিয়রের খুব ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। ১৯৬৮ সালের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান দলের সেরা তারকারাও ইংরেজি জানতেন না। সাদেক জানতেন। এ কারণে সবার কাছে তাঁর কদর ছিল আলাদা।

শুধু সাদেকই নন, তাঁর ছোট ভাই আহমেদ আকবর সোবহানও হকিতে বেশ নাম কুড়িয়েছেন। হকিতে রাইট হাফে খেলতেন তিনি। পূর্ব পাকিস্তান যুবদলে দুই ভাই একসঙ্গে খেলেছেন। স্বাধীনতার পর জাতীয় হকি চ্যাম্পিয়নশিপে ১৯৭৩ সালে কুমিল্লা জেলা দলের অধিনায়ক ছিলেন সাদেক। ফাইনালে তাঁর ছোট ভাইয়ের একমাত্র গোলেই কুমিল্লা সেবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।

 

আবাহনীর প্রথম ফুটবল ও হকি অধিনায়ক

স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে শক্তিশালী দল হিসেবে আবির্ভাব ঘটে আবাহনী ক্রীড়াচক্রের। ক্লাব প্রতিষ্ঠাতা শেখ কামাল একজন সুযোগ্য নেতা খুঁজছিলেন নতুন দলকে পরিচালনার জন্য। তিনি বেছে নেন দেশের সেরা তারকাকে। আবদুস সাদেক স্বাধীনতার আগে ভিক্টোরিয়া ও দিলকুশার মতো জনপ্রিয় ক্লাবে খেলে বেশ নাম কুড়িয়েছিলেন। শেখ কামাল ঢাকা আবাহনীর ফুটবল ও হকি দলের নেতৃত্বের ভার তুলে দেন তাঁর কাঁধে। হকিতে আবাহনীকে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন করে আস্থার প্রতিদান দেন।

 

সাদেক ক্যারিশমায় অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন আবাহনী

ফুটবল ক্যারিয়ার ছেড়ে ১৯৭৭ সালে আবাহনী প্রশিক্ষকের দায়িত্ব নেন আবদুস সাদেক। নতুন দায়িত্ব পেয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেন। সেবার লিগে কোনো ম্যাচেই হারেনি আবাহনী। তিন ম্যাচ ড্র ছাড়া বাকি সব ম্যাচেই দাপুটে জয়। বাংলাদেশে প্রথম দল হিসেবে আবাহনী অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার বিরল রেকর্ড সৃষ্টি করে। স্বাধীন বাংলাদেশে সেবারই প্রথম কোনো দল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

সাদেক সেই লিগের স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমি কোচের দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত ছিলাম না, সালাউদ্দিন ও অধিনায়ক আশরাফ আমার বাসায় এসে অনুরোধ করেন, আপনি ছাড়া দলে কোনো যোগ্য প্রশিক্ষক পাওয়া যাবে না। শেষ পর্যন্ত তাদের অনুরোধে আমি রাজি হয়ে যাই। প্রতিটি ম্যাচে খেলোয়াড়রা অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে দলকে অপরাজিত শিরোপা উপহার দেয়।’

তিনি বলেন, ‘অভিষেকেই কোচের দায়িত্ব পেয়ে আমি নিজেও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। ফাইনালে রহমতগঞ্জকে হারানোর পর কেঁদে ফেলেছিলাম। আমি বলব, এই শিরোপা আমার জীবনে অন্যতম সেরা প্রাপ্তি।’ হকিতেও তিনি তিনবার প্রশিক্ষকের দায়িত্ব নিয়ে আবাহনীকে চ্যাম্পিয়ন করান।

 

সফল সংগঠক

প্রশিক্ষকের দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার পর সংগঠক হিসেবে তাঁর আত্মপ্রকাশ ঘটে। ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত তিনি হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁরই প্রচেষ্টায় ১৯৮৫ সালে ঢাকায় এশিয়া কাপ হকি অনুষ্ঠিত হয়। অথচ ওই বছরের আয়োজক হওয়ার কথা ছিল জাপানের। এশিয়ান হকি ফেডারেশনের বৈঠকে সাদেকের কথায় মুগ্ধ হয়ে পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইরানের সমর্থনে আয়োজকের দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ।

বাংলাদেশের হকি বা ফুটবলে যখনই সমস্যা দেখা গেছে তিনি প্রথমে এগিয়ে এসেছেন। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশে এমন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। ২০১৭ সালে ঢাকায় দ্বিতীয়বারের মতো এশিয়া কাপ হকির আসর বসে। এখানেও বড় ভূমিকা রাখেন সাদেক। হকির ফ্লাডলাইট, ইলেকট্রনিক স্কোর বোর্ডসহ অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তি এসেছে তাঁর প্রচেষ্টায়। তবে তিনি এককভাবে কৃতিত্ব নিতে রাজি নন। সবসময় বলেন, সবার সহযোগিতায় এ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকায় আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনের সভাপতি নেগ্রে আসার পর প্রথম দেখায় সাদেককে চিনে নেন। তিনি বলেছিলেন, সাদেক একজন কিংবদন্তি হকি খেলোয়াড়। আমার বিশ্বাস, সাদেকের হাত ধরে হকির উন্নয়ন সম্ভব হবে।

 

আবাহনীর দুঃসময়ের কান্ডারি

১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর আবাহনী ক্লাব টিকে থাকবে কি না তা নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। অনেকে তখন ভয়ে ক্লাবে আসতেন না। এমনকি অনেক সংগঠক বিদেশেও চলে যান। কিন্তু এ দুঃসময়ে শেখ কামালের হাতে গড়া আবাহনীকে টিকিয়ে রাখার গুরুভার কাঁধে তুলে নেন সাদেক। ধানমন্ডির নিজ বাসভবনে সাদেক সবাইকে নিয়ে আবাহনীকে মাঠে নামানোর নেতৃত্ব দেন। বিপদের সময় সাদেকের সাহসিকতার কারণে হয়তো মাথা উঁচু করে টিকে আছে আজকের আবাহনী। ফুটবল, ক্রিকেট, হকিতে সবাইকে পেছনে ফেলে আবাহনী আজ দেশসেরা দল। সাদেকের অসামান্য অবদানের কথা চিন্তা করে আবাহনী লিমিটেড তাঁকে করেছে ‘আজীবন সদস্য’। ক্রীড়াঙ্গনের এই জীবন্ত কিংবদন্তির জন্ম ১৯৪৬ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর এক সম্ভ্রান্ত ক্রীড়া পরিবারে।

 

বাংলাদেশ জাতীয় হকি দলের নেতৃত্বে¡...

১৯৭৭-৭৮ মৌসুমে হকিতে প্রথম জাতীয় দল গঠন করা হয়। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তিন টেস্টে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেন সাদেক। সেখানে হকি টেস্টে একটিতে জয়, একটিতে ড্র ও একটিতে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ প্রথম এশিয়ান গেমসে অংশ নেয়। হকিতে সাদেকই অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
ফ  লা ফ ল
ফ লা ফ ল
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
এশিয়া কাপে তিনবার ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে তিনবার ফাইনাল খেলেছে বাংলাদেশ
টানা দুই হারে যুবাদের বিদায়
টানা দুই হারে যুবাদের বিদায়
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
জাপানের কাছে শোচনীয় হার
জাপানের কাছে শোচনীয় হার
ইউএস ওপেন আমার প্রাপ্য ছিল
ইউএস ওপেন আমার প্রাপ্য ছিল
রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
টিভিতে
টিভিতে
সর্বশেষ খবর
কাঠমান্ডুতে অস্থিরতায় বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ বাতিল
কাঠমান্ডুতে অস্থিরতায় বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ বাতিল

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে শায়িত বদরুদ্দীন উমর
জুরাইন কবরস্থানে শায়িত বদরুদ্দীন উমর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুবি শিক্ষার্থী ও মায়ের হত্যাকাণ্ড; আটক করা হলো কবিরাজকে
কুবি শিক্ষার্থী ও মায়ের হত্যাকাণ্ড; আটক করা হলো কবিরাজকে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি সাতটি যুদ্ধের মীমাংসা করেছি, দাবি ট্রাম্পের
আমি সাতটি যুদ্ধের মীমাংসা করেছি, দাবি ট্রাম্পের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালিশে ডেকে নিয়ে মারধর, আহত ৮
সালিশে ডেকে নিয়ে মারধর, আহত ৮

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে অবৈধ বালু মহালে অভিযান, দুই ড্রেজার মেশিন বিকল
ফটিকছড়িতে অবৈধ বালু মহালে অভিযান, দুই ড্রেজার মেশিন বিকল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার জন্য মৌসুমি ফল পাঠালো ভুটান
খালেদা জিয়ার জন্য মৌসুমি ফল পাঠালো ভুটান

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুক্তিপণ দিয়ে তিনদিন পর বাড়ি ফিরলেন ৩ কৃষক
মুক্তিপণ দিয়ে তিনদিন পর বাড়ি ফিরলেন ৩ কৃষক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জলবায়ু সংকটের গল্প বিশ্বে তুলে ধরতে হবে : প্রেস সচিব
বাংলাদেশের জলবায়ু সংকটের গল্প বিশ্বে তুলে ধরতে হবে : প্রেস সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চিরিরবন্দরে অটো চালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৩
চিরিরবন্দরে অটো চালক হত্যার রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৩

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ
দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে শ্যালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক
আইফোন-১৭ সিরিজ লঞ্চিং ইভেন্টে থাকছে যেসব চমক

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে সশস্ত্র হামলার ঘটনায় শীর্ষ নৌ-ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার
এনএসআই’র তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচার চক্রের ৫ জন র‍্যাবের হাতে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশে বেকার থাকবে না’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হামলায় ৪ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা
রাকসুতে ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’ নামে বামজোটের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি
নেপালে জেন-জি বিক্ষোভে সেলিব্রেটিদের সংহতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
পণ্য বিক্রিতে প্রতারণা ও মূল্য তালিকা না থাকায় ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ
রাত ৮টা থেকে সর্বসাধারণের জন্য ঢাবির সব প্রবেশপথ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান
জনগণই বিএনপির শক্তির একমাত্র উৎস: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০
ইন্দোনেশিয়ায় সরকারবিরোধী বিক্ষোভে এখনও আটক ৬০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার
ডাকসু নির্বাচনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার থাকবে : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র
কাস্টমস বন্ড-সংক্রান্ত পরিষেবাগুলো সহজ করার দাবি বিজিএমইএ’র

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার
এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ পড়ে হতাশ আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
কসবায় নিখোঁজের একদিন পর খাল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী
কলকাতায় নিজের জন্মদিনে দুই বন্ধুর ধর্ষণের শিকার তরুণী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর
খুলনায় তুচ্ছ ঘটনায় ঘুষিতে প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’
কুরিয়ারের মাধ্যমে ইতালি পাঠানো হচ্ছিল ভয়ঙ্কর মাদক ‘কিটামিন’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
আফগানদের গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত
ডিজিটাল ব্যাংক : টেকসই আর্থিক অন্তর্ভুক্তির নতুন দিগন্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস
ত্রিমুখী লড়াইয়ের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি
তিন্নি কেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হতে পারেননি

শোবিজ

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ
কওমি-তরিকতপন্থি দ্বন্দ্বের পেছনে আকিদাগত বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি
চাঁদাবাজিতেই আয় হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়
ডাকসু একটি ‘মিনি পার্লামেন্ট’, জাতীয় নেতৃত্ব তৈরি হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা
শিরোপার স্বপ্নে আবুধাবিতে লিটনরা

মাঠে ময়দানে

২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন
২৮ বছর পর বিএনপির বিজয়ের স্বপ্ন : মনোনয়ন দৌড়ে তিনজন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ
সীমানা নিয়ে ক্ষোভ-বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক
ভোটের মাঠে বিএনপির ছয় নেতা, জামায়াতের এক

নগর জীবন

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

খবর

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব
এশিয়ার সর্বকালের সেরা টি-২০ একাদশে সাকিব

মাঠে ময়দানে

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

রোনালদোর গোলের রেকর্ড
রোনালদোর গোলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...
এক জীবনে অনেক কিছুই তো লেখা যায় না...

শোবিজ

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর
অর্থনীতি সম্প্রসারিত হলেও গতি মন্থর

পেছনের পৃষ্ঠা