শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

আর কত উপেক্ষা ক্রীড়াবিদদের

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
আর কত উপেক্ষা ক্রীড়াবিদদের

দলীয় কিংবা ব্যক্তিগত যে ইভেন্টই হোক। ব্যর্থ হলেই ক্রীড়াবিদদের তিরষ্কার করা হয়। একবার কেউ চিন্তাও করেন না খেলোয়াড়রা যে সাফল্য দেবেন তাদের ঠিকমতো তৈরি করা হয় কিনা। বাংলাদেশে অনেক খেলার উজ্জ্বল সম্ভাবনা ছিল বা এখনো আছে। কিন্তু সঠিক পরিচর্যার অভাবে তা হারিয়ে যেতে বসেছে। দেশের জনপ্রিয় খেলা ফুটবলের কথা বলি। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের ফুটবলাররা কখনো মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারেননি। এস এ গেমস, সাফ চ্যাম্পিয়ন শিপ বা প্রেসিডেন্ট কাপে লাল দলের শিরোপা জেতাটাই বড় প্রাপ্তি। এখনতো সাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই স্বপ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফুটবলে এখন না আছে মান না জনপ্রিয়তা। অথচ দেশে যে বড় মানের ফুটবলার রয়েছেন তার প্রমাণ মামুনুল ইসলাম। যেখানে ইন্ডিয়ান সুপার লিগে পৃথিবীর অনেক ফুটবলার অংশ নেবেন সেখানে মামুনুলও খেলবেন অ্যাটলেটিক্সে ডি কলকাতার হয়ে। ফুটবলে মান নেই বলে সবাই আমরা আফসোস করছি। কিন্তু কেন যে এ করুণ দশা তা বের করার চেষ্টা করছি না। এখন না হয় আন্তর্জাতিক ফুটবলে পাত্তা পাচ্ছে না। কিন্তু এক সময় এশিয়ার অনেক শক্তিশালী দেশের বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সামর্থ্য ছিল ফুটবলারদের।
এশিয়ান ক্লাব ফুটবলে ৮০ দশকের শেষের দিকে আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল ঢাকা মোহামেডান। ইরান, কাতার ও উত্তর কোরিয়া চ্যাম্পিয়ন দলের বিপক্ষে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। অথচ এদের সঙ্গে এখন শক্তির দিক দিয়ে আকাশপাতাল পার্থক্য। ব্যর্থ হলেই ফুটবলে কোচ বদল করা হয়। আর এতেই বিশাল ক্ষতি হয়ে গেছে জনপ্রিয় খেলাটির। ইরানের নাসের হেজাজির প্রশিক্ষণে শুধু মোহামেডানের বললে ভুল হবে দেশের ফুটবলে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছিল। ১৯৮৯ সালে তাকে জাতীয় দলের কোচও করা হয়। কিন্তু ইসলামাবাদ সাফ গেমস ফাইনালে পাকিস্তানের কাছে হারার পরই হেজাজিকে বিদায় নিতে হয়। এক টুর্নামেন্ট দিয়েই তার যোগ্যতা বিচার করা হয়েছিল। তাকে যদি কম করে পাঁচ বছর কোচের দায়িত্বে রাখা যেত তাহলে ফুটবলে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটত। বিশেষ করে ফুটবলে এশিয়ার বড় বড় দেশগুলো কোন পদ্ধতিতে খেলে সে কৌশলগুলো হেজাজির ভালো মতো জানা ছিল। দীর্ঘ সময়ে তার প্রশিক্ষণ পেলে অবশ্যই ফুটবল শক্তিশালী পর্যায়ে দাঁড়িয়ে যেত। ইরাকের সামির সাকিব প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ সাফ গেমসে প্রথম স্বর্ণ জিতে ১৯৯৯ সালে। তারও দায়িত্বের মেয়াদ ছিল স্বল্পকালীন। হেজাজি কিংবা সামিরের চেয়ে অটোফিস্টার ও কোর্টান অনেক উঁচুমানের কোচ। তবে তারা ইউরোপিয়ান স্টাইলটা বেছে নিয়েছিলেন প্রশিক্ষণে। বাংলাদেশের ফুটবলাররা এতটা এক্সপার্ট নয় যে তারা ইউরোপের শিক্ষাটা কাজে লাগাতে পারবেন। এশিয়ান মানের জন্য হেজাজি বা সামিরই যথেষ্ট ছিলেন। তাদের প্রশিক্ষণে দীর্ঘদিন থাকলে মানের দিক দিয়ে ইরান, জাপান বা দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে যেতে পারত। যা এখন স্বপ্নই মনে হয়।
এ তো গেল ফুটবলের কথা। ১৯৮৫ সালে এশিয়া কাপ হকির আয়োজন করে বাংলাদেশ জেগে উঠেছিল। শহরতো আছেই গ্রাম-গঞ্জে গাছের ডাল দিয়ে হকি খেলার ধুম পড়ে গিয়েছিল। সেই জনপ্রিয়তাও কাজে লাগানো যায়নি। ৮০’র দশকে ঢাকায় সাফ সুইমিংয়ে বাংলাদেশের মোশাররফ হোসেন একাই পাঁচটি স্বর্ণপদক জিতেছিলেন। অ্যাথলেটিক্সে শাহ আলম ও বিমল তরফদার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুততম মানব হয়েছিলেন। অথচ সাঁতার ও অ্যাথলেটিক্সে এতটা করুণ হাল যে এস এ গেমসে পদক জিততেই হিমশিম খাচ্ছে। দেশে অনেক মানসম্পন্ন অ্যাথলেট ও সাঁতারু থাকার পরও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। শুটিংয়ে ১৯৯০ সালে কমনওয়েলথ গেমসে স্বর্ণ পাওয়ার পরও এশিয়ান বা অলিম্পিক গেমসে দাঁড়াতে পাচ্ছে না। সম্ভাবনা থাকার পরও এসব খেলাতে বিপর্যয় নেমে এসেছে। খারাপ করলে তাদের তিরষ্কার করা হয়। অথচ ভালো ফল করতে যে ধরনের প্রশিক্ষণ ও সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে কিনা তা আমরা চিন্তা করছি না। অন্যদের কথা বাদই ছিলাম প্রতিবেশি ভারত ক্রীড়াবিদদের ব্যাপারে কতটা যত্নশীল তার তুলনা করলেই চলে। ক্রীড়াঙ্গনে সরকারের প্রচুর অর্থের বরাদ্দ থাকলেও ক্রীড়াবিদদের মানোন্নয়নে তেমন খরচই করা হচ্ছে না। অধিকাংশটা যায় অবকাঠামো নির্মাণ বা সংস্কারে। অনেকের আশা ছিল বর্তমানে এই ধারার পরিবর্তন ঘটবে। কিন্তু ক্রীড়াবিদরা যে উপেক্ষিত থাকবেন তা অনেকটাই স্পষ্ট হয়ে গেছে ক্রীড়াপ্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার ও উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়ের কথায়। বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে দু’জনে বলেছেন সরকার ক্রীড়া ক্ষেত্রে যে বাজেট দেয় তার প্রধান শর্ত থাকে অবকাঠামো নির্মাণ বা সংস্কারের। এবারও যে বিশেষ অনুদান মিলবে তা ব্যয় হবে একইভাবে। অর্থাৎ ক্রীড়াবিদদের মানোন্নয়নে তেমনভাবে গুরুত্বই মিলবে না। কিন্তু খেলার মানই যদি বাড়ানো না যায় তাহলে এত অবকাঠামো নির্মাণ বা সংস্কার করে লাভ কি? এভাবে আর কতদিন? ক্রীড়াবিদরা কি বঞ্চিত থেকেই যাবে। তাহলে খেলাধুলা করে লাভটা কি?

এই বিভাগের আরও খবর
গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি
গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি
ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে
ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা
‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা
যেদিন পারব না, সেদিনই বিদায় : রোহিত শর্মা
যেদিন পারব না, সেদিনই বিদায় : রোহিত শর্মা
কোচ গম্ভীরের মনোভাবই কী কোহলির অবসরের কারণ?
কোচ গম্ভীরের মনোভাবই কী কোহলির অবসরের কারণ?
টাইগারদের নতুন পেস বোলিং কোচ টেইট
টাইগারদের নতুন পেস বোলিং কোচ টেইট
সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিসিআই, দ্রুত ফিরছে আইপিএল
সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিসিআই, দ্রুত ফিরছে আইপিএল
বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
বিচ সকার বিশ্বকাপে সপ্তমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে পর্দা টানলেন কোহলি
১৪ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে পর্দা টানলেন কোহলি
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে বাংলাদেশি আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু

নগর জীবন

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়েছে ৪০ রোহিঙ্গা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা
সিএজির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা

নগর জীবন