এমনিতে সব বিষয়েই মতের মিল রয়েছে তাদের মধ্যে। তবে বিয়ের পর কোথায় মধুচন্দ্রিমায় যাবেন, এই নিয়ে নাকি যুবরাজ আর হ্যাজেলের বেশ খুনসুটি চলছে। কনে হ্যাজেলের পছন্দ সমুদ্র। তাই হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ যেতে চান তিনি। পানির নিচে সার্ফিং করতে দারুণ ভালবাসেন তিনি। তাই সমুদ্রই হ্যাজেলেরই প্রথম পছন্দ। আর এটাতেই আপত্তি যুবরাজের।
ক্রিকেটের জন্য সারা বছর হাড়ভাঙা পরিশ্রম করতে হয় তার। প্রতিদিন সকালে উঠে শরীর চর্চা করতে হয় তাকে। তাই ছুটির এই কয়েকটি দিন একটু বিশ্রাম করে কাটাতে চান যুবি। হ্যাজেলের কথায়, ‘ছুটিতে গিয়ে সবজি হয়ে যান যুবি। ঠেলে তোলা যায় না।’
যুবরাজ মধুচন্দ্রিমায় যেতে চান অস্ট্রেলিয়ায়। সেখানে খেলতে বহুবার গেছেন। তাতেও এতটুকু বিরক্ত হননি। তবে মায়ামি বা বোরা বোরাও যেতে পারেন। এই নিয়ে নাকি এখনও ভাবনা–চিন্তা চলছে দুজনের মধ্যে।
বুধবারই চণ্ডীগড়ের কাছে ডাফেরা গ্রামের বাবা রাম সিং গাণ্ডুয়ানওয়ালের বাড়িতে বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন যুবি–হ্যাজেল। হাজির ছিলেন ঘনিষ্ঠরা। শুক্রবার গোয়ার সিওলিমে হবে আরও একটি বিয়ের অনুষ্ঠান। ৭ তারিখ দিল্লিতে হবে রিসেপশন পর্ব।
বিডি-প্রতিদিন/২ ডিসেম্বর, ২০১৬/তাফসীর-৬