ভারতের সংবাদমাধ্যম মনে করছে নানা দিক থেকে চাপ দেওয়া হচ্ছিল ধোনিকে। তাই চাপে পরেই অধিনায়কত্ব ছেড়েছেন ধোনি। তবে মিডিয়ার এই বক্তব্যকে ভিত্তিহীন বলেই উড়িয়ে দিচ্ছেন ভারতের জাতীয় নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান এমএসকে প্রসাদ। তিনি পরিস্কারই বলে দিয়েছেন, যে খবরগুলো বেরিয়ে আসছে তা পুরোপুরি মিথ্যে। নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার জন্য ধোনিকে কোন রকম চাপ দেওয়া হয়নি। সিদ্ধান্তটা একান্তই ধোনির। বর্তমানে তিন ঘরানার ক্রিকেটেই ভারতকে নেতৃত্ব দেবে বিরাট কোহলি। ওর জন্য রইল শুভেচ্ছা।
ভারতের একটি প্রথম সারির দৈনিক দাবি করেছিল, নির্বাচকরাই ধোনিকে নেতৃত্ব থেকে সরে যাওয়ার কথা বলেন। নাগপুরে ঝাড়খণ্ড–গুজরাট রনজি ট্রফির সেমিফাইনাল চলার সময় ধোনির সঙ্গে নাকি দেখা করেছিলেন নির্বাচক কমিটির প্রধান এমএসকে প্রসাদ। গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই নাকি ঠিক হয়ে গিয়েছিল যে, এবার ধোনিকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে। নাগপুরে ধোনিকে বলা হয় ২০১৯ বিশ্বকাপের সময় তার বয়স হবে ৩৯। তখন কি তিনি দেশকে নেতৃত্ব দিতে পারবেন? তার চেয়ে এখনই অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিন। এরপরই নাকি নেতৃত্ব থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। যদিও সংবাদমাধ্যমের যাবতীয় অভিযোগই উড়িয়ে দিলেন দেশটির নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান প্রসাদ।
বিডি প্রতিদিন/এ মজুমদার