শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

প্রিন্ট ভার্সন
কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

সাম্প্রতিক বছরগুলোয় পারমাণবিক শক্তির ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়ে একটি বিষয় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু এটি প্রায় সম্পূর্ণরূপে উপেক্ষিত হয়ে আসছে। তা হলো পারমাণবিক কার্যক্রমের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য এবং দূষণের সমস্যা...

 

পারমাণবিক বর্জ্য কী?

অন্যান্য পন্থায় বিদ্যুৎ উৎপাদনের মতোই, পারমাণবিক জ্বালানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয় এবং এর উপজাত হিসেবে এক ধরনের বর্জ্য নির্গত হয়। যদিও সামান্য পারমাণবিক জ্বালানি প্রচুর পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্যই যথেষ্ট। এই বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়ে থাকে। যেহেতু ব্যবহৃত জ্বালানির পরিমাণ কম, তাই পারমাণবিক বর্জ্যও একইভাবে কম হয়ে থাকে। তবে সেই সামান্য পরিমাণও যদি কোনো প্রকার পরিশোধন ছাড়াই সরাসরি পরিবেশে নির্গত করা হয়, তবে তা খুবই ক্ষতিকর।

 

পারমাণবিক বর্জ্য কত প্রকার?

পারমাণবিক সুবিধা থেকে তিন ধরনের পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয় এবং এর তেজস্ক্রিয়তা অনুযায়ী শ্রেণিবদ্ধ করা হয় :

নিম্ন স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৯০%) :

নিম্ন স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে নানাবিধ সরঞ্জাম এবং প্রতিরক্ষামূলক পোশাক অন্তর্ভুক্ত। এতে মোট তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ১% থাকে অর্থাৎ বিটা-গামা কার্যকলাপের হিসেবে ১২ জিবি কিউ/টন এর নিচে।

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৭%) :

মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে মধ্যে রয়েছে চুল্লির ভিতরের ইস্পাতের যন্ত্রপাতি, ফিল্টার এবং পারমাণবিক পুনঃপ্রক্রিয়াকরণে ব্যবহৃত কিছু উপজাত উপাদান। এতে তেজস্ক্রিয়তার পরিমাণ মাত্র ৪%। এটি নিষ্পত্তির পর মধ্যবর্তী স্তরের বর্জ্যরে জন্য শিল্ডিং প্রয়োজন।

উচ্চ-স্তরের বর্জ্য (মোট বর্জ্যরে ৩%) :

উচ্চ স্তরের বর্জ্যে ব্যবহৃত হয় পারমাণবিক জ্বালানি। যদিও এর বর্জ্য মোট পারমাণবিক বর্জ্যরে মাত্র ৩%। তবে এর তেজস্ক্রিয়তার ক্ষমতা মারাত্মক (৯৫%)। তাই, নিষ্পত্তি করার পরে পারমাণবিক বর্জ্যরে শীতলীকরণ এবং শিল্ডিং উভয়ই প্রয়োজন।

...

যেভাবে এটি মানুষকে প্রভাবিত করে?

পারমাণবিক বর্জ্য প্রাণিকুলের জন্য খুবই বিপজ্জনক। কারণ এটি মানব শরীরের কোষগুলোকে প্রভাবিত করে। সাধারণত এর তেজস্ক্রিয়তা শরীরের কোষের স্তরে স্তরে মিউটেশন ঘটায়। ক্যান্সার এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলে। প্রাথমিকভাবে, কোনো ব্যক্তি পারমাণবিক বর্জ্যরে কারণে সৃষ্ট উপসর্গ বুঝতে পারেন না। তবে যদি কোনো ব্যক্তি বারবার উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসেন, অর্থাৎ পারমাণবিক চুল্লির আশপাশে পাওয়া যায়, তবে তা শরীরের অনেক কোষের অপরিবর্তনীয় ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে। ফলে ওই ব্যক্তির বাঁচার সম্ভাবনা নাও থাকতে পারে। যদিও ভালো খবর হলো- এর তেজস্ক্রিয়তা ক্ষতিকর রূপ নিতে সময় নেয়। যা কখনো কখনো হাজার বছরও ছাড়িয়ে যেতে পারে।

কেন পারমাণবিক বর্জ্য এত বিপজ্জনক?

১. পারমাণবিক জ্বালানির উপজাতের জন্য দীর্ঘমেয়াদি স্টোরেজের অভাব। বর্তমানে ৪৪৯টি চালু পারমাণবিক কেন্দ্রের মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ১১% বিদ্যুৎ সরবরাহ হয়। বর্তমানে একে কোথাও সংরক্ষণ করা এবং পরে এর কী করা হবে এবং কীভাবে এটি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে তা খুঁজে বের করে তেজস্ক্রিয় বর্জ্য মোকাবিলা করা হচ্ছে। তবে এর জন্য কোনো নিরাপদ দীর্ঘমেয়াদি বাস্তব বর্জ্য স্টোরেজ রিপোজিটরি নেই। তবে এখন সাধারণত মহাসাগর ও সমুদ্রকে স্টোরেজ রিপোজিটরি স্থান হিসেবে ব্যবহার করা হয়, কারণ এদের বিকিরণ পাতলা করার বিশাল ক্ষমতা রয়েছে। যদিও এই প্রক্রিয়ায় নির্দিষ্ট পরিমাণ স্টোরেজ সম্ভব।

২. মানব সভ্যতার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। কারণ এই বর্জ্য সংরক্ষণের সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো গভীর ভূতাত্ত্বিক রিপোজিটরি, পারমাণবিক কার্যকলাপ কমে যাওয়ার জন্য বর্জ্যকে খুব দীর্ঘ সময়ের জন্য দূরে রাখা উচিত। এ ধারণার অনেক সমস্যা রয়েছে:

► এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো কতদিন টিকবে তা অনুমান করা যায় না।

► ক্ষয়ক্ষতি প্রতিরোধের জন্য সর্বোত্তম পন্থা হিসেবে সাধারণত কী উপায়ে পারমাণবিক বর্জ্য নিষ্পত্তি স্থান তৈরি করা যায়?

► কীভাবে নিশ্চিত করা যায় যে, এই স্টোরেজ রিপোজিটরিগুলো আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মাধ্যমে আরও সুরক্ষিত থাকবে?

► এলাকার কাছাকাছি বসবাসকারী সম্প্রদায়গুলোর নিরাপত্তার বিষয়ে ১০০ শতাংশ নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না।

৩. পারমাণবিক বর্জ্য পরিবেশের ব্যাপক ক্ষতি করে। বাড়ায় মাত্রাতিরিক্ত দূষণ। যদি এই বর্জ্যগুলোকে সঠিকভাবে সিল করা না যায়, তবে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা বা দূষণ দাবানলের মতো পরিবেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বাস্তুতন্ত্রেও প্রবেশ করতে পারে। বাতাস, পানি এবং জমি; পারমাণবিক বর্জ্য দ্বারা দূষিত হলে অসংখ্য মানুষ এবং পশুপাখি এমনকি জীবজন্তুও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিপজ্জনক তেজস্ক্রিয় নিঃসরণ বহু বছর ধরে অলক্ষিত থাকতে পারে। এদিকে, রাজনৈতিক পার্থক্য ও অর্থনৈতিক অগ্রাধিকার বিবেচনায়, অনেক সরকার পরিবেশ সুরক্ষা নীতি বাস্তবায়ন করবে না কিংবা নাগরিকদের জন্য নিরাপত্তা উদ্বেগ জনসম্মুখে আনবে না।

৪. এর তেজস্ক্রিতায় স্থায়ী স্বাস্থ্যগত প্রভাবও রয়েছে। সাধারণত মানুষের শরীরে বিকিরণের প্রভাব পরিমাপ করা খুব কঠিন, কারণ পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা শরীরের ওপর গোপনীয়ভাবে প্রভাব ফেলে। যদিও একটি বিষয় খুব স্পষ্ট যে, এই বিকিরণগুলো তীব্র বিকিরণের লক্ষণগুলোর সঙ্গে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করে, যার মধ্যে খিঁচুনি এবং চুল পড়া অন্তর্ভুক্ত। এই সমস্যাগুলো এমন প্রকৃতির যে, ডাক্তারদের পক্ষে পরীক্ষা করা খুব কঠিন।

বিকিরণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো হলো-

► হৃদরোগ

► স্নায়ুতন্ত্রের রোগ

► গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল রোগ

► ডায়াবেটিস

► ক্যান্সার

যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো- চেরনোবিল বিপর্যয়। এই দুর্ঘটনার পর, বিজ্ঞানীরা ইউক্রেন এবং রাশিয়া থেকে বিকিরণের সংস্পর্শে আসা জনগোষ্ঠীর ওপর বিকিরণের প্রভাব পর্যবেক্ষণ করেছেন। ১৯৯০-২০০০ সাল পর্যন্ত (১০ বছর)  লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৫০% এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার আক্রান্তদের সংখ্যা ৪০% বেড়েছে। চেরনোবিল বিকিরণের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ক্যান্সার নির্ণয় করা হয়েছিল থাইরয়েড ক্যান্সার। অতএব, দেখা যায়, আমাদের ওপর সম্ভাব্য স্বাস্থ্যগত প্রভাব অত্যন্ত ক্ষতিকর এবং যা বরাবর অপ্রত্যাশিত।

৫. অন্তর্নিহিত বিপজ্জনক পারমাণবিক বর্জ্য পরিষ্কার করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। শুধু তাই নয়, এর পরিষ্কারের কাজে জড়িত কর্মীদের স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাবও ফেলবে। উদাহরণস্বরূপ, উত্তর জার্মানির বনের নিচে একটি পারমাণবিক বর্জ্য ফুটো হয়েছিল, যেখানে পারমাণবিক বর্জ্যরে স্টোরেজ লকার হিসেবে ব্যবহৃত একটি লবণ খনি (১,২৬,০০০ ধারক তেজস্ক্রিয় বর্জ্য) ধসের লক্ষণ দেখিয়েছিল। পারমাণবিক বর্জ্য পরিবহনের সঙ্গেও অনেক ঝুঁকি জড়িত। স্টোরেজ পরিবহনের সময় যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, তবে পরিবেশের ওপর এর ফলাফলও বিধ্বংসী হতে পারে।

৬. পারমাণবিক বর্জ্যরে পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ খুবই দূষণকারী এবং বিশ্বের মানবসৃষ্ট তেজস্ক্রিয়তার অন্যতম বৃহত্তম উৎস। এ সময়, ইউরেনিয়াম জ্বালানি থেকে রাসায়নিক বিক্রিয়ার একটি সিরিজের মাধ্যমে প্লুটোনিয়াম আলাদা করা হয়। প্লুটোনিয়াম তারপর পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে বা বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নতুন  জ্বালানির মতো ব্যবহার করা হয়। জনশ্রুতি আছে, পারমাণবিক জ্বালানি   পুনঃপ্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা সবচেয়ে বড় অর্জন, তবে এর বিরুদ্ধে কারণও আছে-Ÿ প্লুটোনিয়াম সবচেয়ে বিষাক্ত পদার্থগুলোর একটি। যা লিভার এবং হাড়ে জমা হওয়ার কারণে এর প্রভাব অনুমান করা কঠিন।

► পারমাণবিক পুনরুৎপাদন পারমাণবিক বর্জ্য সমস্যার সর্বকালের স্থায়ী সমাধান নয়।

► প্লুটোনিয়াম নিষ্কাশনের মাধ্যমে পারমাণবিক বিস্তার হুমকির বৃদ্ধি পায়। পারমাণবিক শক্তিতে ব্যবহৃত প্রধান রাসায়নিক যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো প্লুটোনিয়াম।

► পারমাণবিক শক্তির পুনঃপ্রক্রিয়াকরণ একটি অত্যন্ত নোংরা এবং বিপজ্জনক প্রক্রিয়া।

পারমাণবিক বর্জ্যরে সবচেয়ে সাধারণ উৎস :

আগেই বলা হয়েছে, পারমাণবিক বিভাজন এবং সংযোজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পারমাণবিক বর্জ্য উৎপন্ন হয়। এমনকি এর অন্যান্য পর্যায়েও কিছু বর্জ্য উৎপন্ন হয়, যার মধ্যে ইউরেনিয়াম খনির কাজ এবং প্রক্রিয়াকরণ অন্তর্ভুক্ত। যা পারমাণবিক চুল্লিতে ব্যবহারের উপযুক্ত।

তথ্যসূত্র : ওয়াস্ট্রিজ নিউক্লিয়ার

 

 

‘কে জানে মাটির নিচে কত

আপনি কি জানেন?

১৯৮৬ সালে চেরনোবিল পারমাণবিক চুল্লি বিস্ফোরিত হলে সোভিয়েত কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ নীরব ছিল। এ কারণে পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে। উচ্চমাত্রার বিকিরণের সংস্পর্শে আসে অসংখ্য মানুষ। ২০ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে আমরা আমাদের মহাসাগরে যা ফেলেছি তার একটি তালিকা এখানে দেওয়া হলো :

► ১৪টি পারমাণবিক চুল্লি

► ২ লাখেরও বেশি তেজস্ক্রিয় বর্জ্যরে ধারক।

► ১৯টি জাহাজ যার ওপর পারমাণবিক বর্জ্য রয়েছে।

► ৬টি পারমাণবিক সাবমেরিন।

পারমাণবিক দূষণের একটি বৈশ্বিক প্রভাব রয়েছে, যা বিশ্বের সবচেয়ে অপ্রত্যাশিত স্থানে দৃশ্যমান। জীববিজ্ঞানীরা পারমাণবিক বিকিরণের কারণে আলাস্কার সিল এবং ওয়ালরাসগুলোয় আলসারের পরিমাণ বৃদ্ধির মাত্রা খুঁজে পেয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে খুলতে পারে ‘এক্সোপ্ল্যানেট-এর রহস্য!
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে খুলতে পারে ‘এক্সোপ্ল্যানেট-এর রহস্য!
ব্যবহারকারীর আলাপ ‘মনে রাখবে’ চ্যাটজিপিটি!
ব্যবহারকারীর আলাপ ‘মনে রাখবে’ চ্যাটজিপিটি!
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন প্রাইভেসি ফিচার
গুগলের বিটা আপডেট এখন অন্যান্য ফোনেও
গুগলের বিটা আপডেট এখন অন্যান্য ফোনেও
কালো চোখের ছায়াপথ-‘ M64’
কালো চোখের ছায়াপথ-‘ M64’
গত বছর ১,২০০-এর বেশি বস্তু পৃথিবীতে এসে পড়েছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে
গত বছর ১,২০০-এর বেশি বস্তু পৃথিবীতে এসে পড়েছে, যা নিরাপত্তা উদ্বেগ বাড়িয়েছে
ঘরের কাজ করবে স্যামসাংয়ের এআই চালিত রোবট!
ঘরের কাজ করবে স্যামসাংয়ের এআই চালিত রোবট!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বে কে নেতৃত্ব দিচ্ছে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বিশ্বে কে নেতৃত্ব দিচ্ছে
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের সুযোগ
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে আর্কাইভ হওয়া স্টোরি খুঁজে পেতে চাইলে
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
ফেসবুকে নতুন মনিটাইজেশন প্রোগ্রাম
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
যে কারণে জিমেইল আর্কাইভ
সর্বশেষ খবর
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

৪১ মিনিট আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ