শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

গল্পকার যুগলের গল্প

গল্পকার, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ পূরবী বসু ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত পরস্পর স্বামী-স্ত্রী। এই যুগল দীর্ঘকাল আমেরিকায় প্রবাস জীবন যাপন করছেন। দুজনই বাংলা ভাষার অন্যতম খ্যাতিমান লেখক। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার নিতে সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। তাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গল্পকার যুগলের গল্প

ছেলেবেলায় কীভাবে লেখালেখির উৎসাহ পেয়েছেন?

পূরবী : ছেলেবেলায় আমরা মা বাবা ঠাকুরমা সবাই একসঙ্গে থেকেছি। আমাদের ঘরে অনেক পুরনো বই ছিল। যেমন বঙ্কিম রচনাবলী, শরৎচন্দ্র রচনাবলী ইত্যাদি। সেগুলো আমরা পড়তাম। আমাদের কিছু পুরনো রেকর্ড ছিল। মা মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে মুছত। এ ছাড়া বিশেষ কোনো সাংস্কৃতিক পরিবেশ বা সৃজনশীলতার চর্চা হতো সেটা বলব না। সত্যি বলতে কি আমি ছাড়া আমাদের বাসায় কেউ লেখালেখি করে না। অন্য ভাইবোনেরা কেউ লেখালেখিতে নেই। যদিও তারা পড়াশোনা করেছে। সবাই প্রফেশনাল। আমার দুই দিদি, দুই জামাই বাবু কলেজে পড়িয়েছেন। এখন অবসরে আছেন। কিন্তু লেখালেখি কেবল আমিই করি। ছোটবেলায় লেখার ব্যাপারে উৎসাহ পেয়েছি আমার বাবার কাছে। তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আমার কোনো লেখা বের হলে তিনি গুছিয়ে রাখতেন। বড় হওয়ার পর জ্যোতির [জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত] কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি।

 

আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলেন। উচ্চতর গবেষণাও করেছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। আবার সৃজনশীল লেখালেখিও করেন। এ বিষয়ে কিছু বলবেন?

পূরবী : আমি এসএসসি করেছিলাম মানবিক বিভাগে। পরে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স করে বিদেশে পড়তে যাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে যথাক্রমে এমএস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি করি। পরে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাও করেছি। পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার সময় প্রচুর খাটতে হয়। এটাকে প্রশিক্ষণ প্রিয়ড বলা চলে। আমার যেহেতু অল্প বয়সে বিয়ে হয়। তারপর আমি আন্ডার গ্রাজুয়েট থেকে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। সন্তান ধারণের সময় ঠিক ছিল না। তখন আমি ভেবে দেখলাম, আমার যদি সন্তান পেতে হয় তাহলে এটাই সময়। মেয়েদের মাতৃত্ব আর ক্যারিয়ার গঠনের সময়টা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার। আসলে পিএইচডি করার পর আপনি যদি ভালোভাবে পোস্ট ডক্টরেট রিসার্স না করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি ভালো বিজ্ঞানী হতে পারবেন না। পোস্ট ডক্টরাল যখন হলো ঠিক ওই সময় আমার প্রথম কন্যা সন্তানও হলো। একটা কঠিন সময় আমার গেছে সত্যি অথচ তখন আমার ক্যারিয়ারের ভালো সময় গেছে। গবেষণা বৃত্তি পেয়েছি। বিখ্যাত জার্নালে বেশি আর্টিক্যাল ছাপা হয়েছে।

 

জ্যোতিপ্রকাশ দার লেখালেখি শুরু সেই কৈশোরে এবং ছাত্রাবস্থায় 'কুয়াশা' উপন্যাস বের হয়েছিল।

জ্যোতিপ্রকাশ : আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই ১৯৫৮-তে। পড়াশোনার খরচ নিজেকেই সংগ্রহ করতে হতো। তখন ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে একটি কাজ নিলাম। সেখানে অনেক পাণ্ডুলিপি আসত। প্রকাশকও জানত আমার লেখার হাত আছে। তিনি বলতেন, পাণ্ডুলিপিগুলো ঠিক করে দাও। আমি প্রুফ দেখার পাশাপাশি সেগুলো সংশোধন করে দিতাম। ছেলেবেলায় আমি একটি রহস্য উপন্যাস লিখেছিলাম, যা হারিয়ে গিয়েছিল। তখন আমি 'কুয়াশা' নামে কিশোর উপন্যাস লিখেছিলাম। তবে আমার গল্প লেখার শুরু সেই কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকায় আসার পর 'মিল্লাত' কিংবা 'আজাদ' পত্রিকায় আমার গল্প ছাপা হয়েছিল।

 

ওই সময় কি দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে ওঠে?

জ্যোতিপ্রকাশ : ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে সকাল এবং সন্ধ্যা মিলে ৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। ভোরবেলা গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ করে এসে ক্লাস করতাম। আবার বিকালে গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ শেষে রাতে হলে ফিরতাম। একদিন অনেক রাতে ফিরি। দারোয়ানকে না ডেকে জগন্নাথ হলের গেট টপকে ঢুকে পড়ি। এভাবে বহুদিন হলে ঢুকেছি কিন্তু সেদিন ফনী দারোয়ান আমাকে ধরে ফেলে এবং পরে প্রোভস্টকে বলে দেয়। এক-দুই দিন পর প্রোভস্ট গোবিন্দ চন্দ্র দেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমি গেলাম তার কাছে। দেখি, তিনি হাঁটতে বের হয়েছেন। আমি দেব স্যারের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে আজিমপুর পর্যন্ত গেলাম। এর ফাঁকে তিনি সব শুনলেন। পরে দেখা করতে বললেন। আমি দেখা করলাম। তিনি বললেন, এভাবে কাজ করে তোমার হবে না। তুমি হল ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করছি। মন দিয়ে পড়াশোনা কর। তিনি তখন ফরাসগঞ্জে বিবেকানন্দ ছাত্রাবাস তৈরির চেষ্টা করছেন। আমাকে তিনি প্রথম ছাত্র হিসেবে রিক্রুট করলেন। ললিতনাথ ছিলেন আমাদের হাউস টিউটর। দেব স্যার এও বললেন, তুমি মাঝেমধ্যে এসে আমার ডিকটেশন নেবে। এরপর থেকে আমি ক্লাস শেষে স্যারের বাসায় গিয়ে ডিকটেশন নিতাম। কখনো কখনো রাত হয়ে যেত। তিনি বলতেন, আজ রাত হয়ে গেছে, তুমি থেকে যাও। এর মধ্যে আমার সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল। আমার দর্শন বিষয়ে একটু দুর্বলতা ছিল। এ জন্য তিনি প্রতি সন্ধ্যায় ফরাসগঞ্জে গিয়ে আমাকে দর্শন পড়াতেন। এরপর তিনি তার বাড়িতে আমাকে নিয়ে যান।

আমার বাবা বগুড়ায় থাকতেন। তিনি এক সময় এলেন। তিনিও দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। দেব স্যার তাকে বললেন, আপনার তো তিনটি ছেলে আছে, জ্যোতিকে আমাকে দিয়ে যান। বাবা দেখলেন, আমি যে রকম ছিলাম তার চেয়ে এখানে ভালো আছি, লেখাপড়ার সুযোগ আছে, তখন তিনি সানন্দে রাজি হয়ে গেলেন। এভাবেই গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

 

গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার অসংখ্য স্মৃতি আছে।

জ্যোতিপ্রকাশ : তিনি ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন। আবার প্রচলিত অর্থে ঈশ্বর বিশ্বাসী নন। মহান অস্তিত্বে তার বিশ্বাস ছিল, যা তিনি গৌতম বুদ্ধের জীবনে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি তার বসার ঘরে চোখ বন্ধ করে উপাসনা করতেন। কোনো রকমের পূজা-অর্চনা করতেন না। তিনি অসাধারণ জ্ঞানী ছিলেন। অনেকে ভাবতেন, তিনি আত্দভোলা দার্শনিক। তার কাপড়চোপড় ধোয়া থেকে সব আমি করে দিতাম। নিজে সাংসারিক ছিলেন না বটে কিন্তু তিনি সাংঘাতিক সাংসারিক জ্ঞান রাখতেন। তিনিই আমাকে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তিনি যখন ফুলব্রাইট প্রফেসর হিসেবে আমেরিকায় ছিলেন তখনই আমাকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন। আমেরিকায় যাওয়ার যখন ব্যবস্থা হয়েছে ঠিক তখনই পূরবীর সঙ্গে আমার দেখা হয়। পূরবীকে দেখেন তিনি। পছন্দ করেন। আমিও ভাবলাম, বিদেশ গেলে তিনি একা থাকবেন। তখন আমি বিয়েতে রাজি হই। পরে পূরবীকে আমি বিয়ে করি।

 

আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কীভাবে?

পূরবী : আমার বন্ধুর দুলির স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব। আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার বাসায়, ৫ সেক্রেটারিয়েট রোডে। ওই বাড়িতেই জ্যোতির (জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) সঙ্গে আমার দেখা হয়। প্রথম দেখার ছয় সপ্তাহ পর ১৯৬৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমাদের বিয়ে হয়। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের উচ্চতর পড়াশোনা করার জন্য বিদেশ যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছিল।

কিন্তু যাওয়ার আগে সে নিশ্চয়তা পেতে চাইছিল, সে ফিরে আসা না পর্যন্ত আমি অপেক্ষা করব এবং আমার পরিবার অন্যত্র আমার বিয়ের ব্যবস্থা করবে না। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, আমার তিন বছরের বড় বোন ইকোনমিক্সে ফার্স্ট ইয়ার এম এ পড়ে। আমি বিয়ের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন শিক্ষাবিদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ও জ্যোতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু হায়াৎ মামুদের উদ্যোগে সব আপত্তি উপেক্ষা করে আমাদের বিয়ে হয় মুন্সীগঞ্জে, আমাদের বাড়িতে। ঢাকা থেকে বরযাত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন শিক্ষাবিদ ও লেখক দ্বিজেন শর্মা, হায়াৎ মামুদ, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, এখলাসউদ্দিন আহমদ, করুণাময় গোস্বামী প্রমুখ। অতিথিরা আমাদের বাড়িতে গিয়ে ভীষণ আনন্দ করেছিলেন।

পেশাগত জীবনে আপনারা সর্বাধিক সময় কাটিয়েছেন শিক্ষকতায়। এ কাজটি কেমন উপভোগ করেছেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : পূরবী নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল ক্লোন কেটারিং সেন্টারে গবেষণা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বেঙ্মিকোসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। শিক্ষকতা করেছে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস ইউনিভার্সিটিতে। ১৯৬২-তে আমার এম এ রেজাল্ট বেরুনোর আগেই আমি বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। পাশাপাশি ঢাবিতে জার্নালিজমে ডিপ্লোমা করি। এরপর বাংলা একাডেমি ছেড়ে কিছুদিন সাংবাদিকতা অতঃপর আমেরিকা গিয়ে পিএইচডি শেষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছি। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিষয়ে আমিই প্রথম আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে পিএইচডি করি, ১৯৮০ সালে। শিক্ষকতা আমার ভালো লাগে।

 

দিদি, আপনি তো ছোটদের আসরে লিখতেন?

পূরবী : আমি ছোটবেলা থেকে 'খেলাঘর', 'কচি কাঁচার আসর', 'চাঁদের হাট' ইত্যাদিতে লিখতাম। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা, মুন্সীগঞ্জের একটি স্থানীয় দৈনিকেও লিখতাম। ১৯৮০ সালের দিকে নিয়মিত লিখেছি। প্রধানত গল্প লিখেছি। এ ছাড়া দু-একটি ছড়া কবিতা, পেশাগত জীবনে প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখেছি। ১৯৬৯-এর শেষ দিকে দৈনিক বাংলার (দৈনিক পাকিস্তান) সাহিত্য পাতায় আমার লেখা ছাপা হয় শ্রদ্ধেয় আহসান হাবীবের হাতে। তখন আমার মনে হলো আমি একটি স্বীকৃতি পেলাম যে, তিনি পছন্দ করে আমার লেখা ছাপিয়েছে। যদি আক্ষরিক অর্থে বলি তাহলে বলব, এটিই প্রথম লেখা না, এর আগেও দু-একটি লেখা বেরিয়েছিল। ১৯৮৯ সালে আমার প্রথম বই 'পূরবী বসুর গল্প' প্রকাশ হয়। সমবায় প্রকাশনী থেকে।

 

আপনার গল্পে নারীবাদী একটা চিন্তা সবসময় আমরা লক্ষ্য করি। এ বিষয়ে আপনি আগ্রহী হলেন কেন?

পূরবী : যে বিষয়গুলো সমাজে আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয় সেগুলো ছাড়া আমি লিখতে পারি না। সেটা গল্প, প্রবন্ধ, কলাম যাই হোক। নব্বই দশকে একবার স্থায়ীভাবে দেশে চলে এসেছিলাম। তখন আমি বেঙ্মিকো ও ব্র্যাকে কাজ করেছিলাম। আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে কিছু কলাম লিখেছিলাম। সমাজের অধিকারহীন মানুষগুলো আমাকে বেশি নাড়া দিত। কোনো কোনো কারণে যারা অবহেলিত, অধিকারবঞ্চিত, গরিব, প্রান্তিক মানুষ কিংবা যারা ধর্মীয় সংখ্যালঘু তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। মেয়েরা সংখ্যালঘুও না, সংখ্যায় গরিবও না কিংবা তারা সংখ্যায় সমান হলেও মেয়ে বলেই তারা অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে মেয়েদের অধিকার নিয়ে লিখতে শুরু করি। তা ছাড়া নারীদের ব্যাপক একটা অগ্রগতি হয়েছে। পড়াশোনায় নারীরা এগিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্ট শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। নারীদের সচেতনতা বেড়েছে। এক্ষেত্রে সরকারও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি দেখলে গর্বে আমার বুক ভরে যায়। আমি বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে গল্পের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। 'ধরিত্রী' বলে আমার একটি গল্প আছে, সেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করেছি। বিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক বিষয়গুলো সেখানে যুক্ত করেছি। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নিয়েও লিখেছি।

 

দাদা, প্রবাস জীবনে আপনি দীর্ঘদিন লেখালেখি থেকে বিরত ছিলেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : হ্যাঁ, প্রায় ১৮ বছর আমি সৃজনশীল লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম। ১৯৮৮-তে দেশে ফিরে 'দিন ফুরনোর খেলা' নামে একটি গল্প লিখি। এভাবেই আবার শুরু। পরপর চারটি গল্প বের হয়। তারপর আবার নিউইয়র্কে ফিরে যাই। নতুনভাবে লেখালেখি শুরু করি।

 

বাংলা ভাষার সেরা লেখাগুলো অনুবাদের বড় অভাব। এক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

জ্যোতিপ্রকাশ : বিদেশি সুসাহিত্যের অনুবাদ বাংলায়, বাংলার অনুবাদ ইংরেজিতে দুটোতেই আমরা পিছিয়ে আছি। কিছু কিছু অনুবাদ যদি হয়েও থাকে সেগুলো খুব কাঁচা। সে ব্যাপারে উৎসাহী লোক তৈরি করা প্রয়োজন। ভালো অনুবাদকের বড় অভাব। আমার মনে হয়, লেখালেখির বিস্তৃত পাঠ ও অনুশীলন জরুরি। যার যত বেশি পাঠ ও অভিজ্ঞতা থাকে তিনি তত ভালো লিখতে পারেন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম