শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

গল্পকার যুগলের গল্প

গল্পকার, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ পূরবী বসু ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত পরস্পর স্বামী-স্ত্রী। এই যুগল দীর্ঘকাল আমেরিকায় প্রবাস জীবন যাপন করছেন। দুজনই বাংলা ভাষার অন্যতম খ্যাতিমান লেখক। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার নিতে সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। তাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গল্পকার যুগলের গল্প

ছেলেবেলায় কীভাবে লেখালেখির উৎসাহ পেয়েছেন?

পূরবী : ছেলেবেলায় আমরা মা বাবা ঠাকুরমা সবাই একসঙ্গে থেকেছি। আমাদের ঘরে অনেক পুরনো বই ছিল। যেমন বঙ্কিম রচনাবলী, শরৎচন্দ্র রচনাবলী ইত্যাদি। সেগুলো আমরা পড়তাম। আমাদের কিছু পুরনো রেকর্ড ছিল। মা মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে মুছত। এ ছাড়া বিশেষ কোনো সাংস্কৃতিক পরিবেশ বা সৃজনশীলতার চর্চা হতো সেটা বলব না। সত্যি বলতে কি আমি ছাড়া আমাদের বাসায় কেউ লেখালেখি করে না। অন্য ভাইবোনেরা কেউ লেখালেখিতে নেই। যদিও তারা পড়াশোনা করেছে। সবাই প্রফেশনাল। আমার দুই দিদি, দুই জামাই বাবু কলেজে পড়িয়েছেন। এখন অবসরে আছেন। কিন্তু লেখালেখি কেবল আমিই করি। ছোটবেলায় লেখার ব্যাপারে উৎসাহ পেয়েছি আমার বাবার কাছে। তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আমার কোনো লেখা বের হলে তিনি গুছিয়ে রাখতেন। বড় হওয়ার পর জ্যোতির [জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত] কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি।

 

আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলেন। উচ্চতর গবেষণাও করেছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। আবার সৃজনশীল লেখালেখিও করেন। এ বিষয়ে কিছু বলবেন?

পূরবী : আমি এসএসসি করেছিলাম মানবিক বিভাগে। পরে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স করে বিদেশে পড়তে যাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে যথাক্রমে এমএস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি করি। পরে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাও করেছি। পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার সময় প্রচুর খাটতে হয়। এটাকে প্রশিক্ষণ প্রিয়ড বলা চলে। আমার যেহেতু অল্প বয়সে বিয়ে হয়। তারপর আমি আন্ডার গ্রাজুয়েট থেকে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। সন্তান ধারণের সময় ঠিক ছিল না। তখন আমি ভেবে দেখলাম, আমার যদি সন্তান পেতে হয় তাহলে এটাই সময়। মেয়েদের মাতৃত্ব আর ক্যারিয়ার গঠনের সময়টা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার। আসলে পিএইচডি করার পর আপনি যদি ভালোভাবে পোস্ট ডক্টরেট রিসার্স না করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি ভালো বিজ্ঞানী হতে পারবেন না। পোস্ট ডক্টরাল যখন হলো ঠিক ওই সময় আমার প্রথম কন্যা সন্তানও হলো। একটা কঠিন সময় আমার গেছে সত্যি অথচ তখন আমার ক্যারিয়ারের ভালো সময় গেছে। গবেষণা বৃত্তি পেয়েছি। বিখ্যাত জার্নালে বেশি আর্টিক্যাল ছাপা হয়েছে।

 

জ্যোতিপ্রকাশ দার লেখালেখি শুরু সেই কৈশোরে এবং ছাত্রাবস্থায় 'কুয়াশা' উপন্যাস বের হয়েছিল।

জ্যোতিপ্রকাশ : আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই ১৯৫৮-তে। পড়াশোনার খরচ নিজেকেই সংগ্রহ করতে হতো। তখন ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে একটি কাজ নিলাম। সেখানে অনেক পাণ্ডুলিপি আসত। প্রকাশকও জানত আমার লেখার হাত আছে। তিনি বলতেন, পাণ্ডুলিপিগুলো ঠিক করে দাও। আমি প্রুফ দেখার পাশাপাশি সেগুলো সংশোধন করে দিতাম। ছেলেবেলায় আমি একটি রহস্য উপন্যাস লিখেছিলাম, যা হারিয়ে গিয়েছিল। তখন আমি 'কুয়াশা' নামে কিশোর উপন্যাস লিখেছিলাম। তবে আমার গল্প লেখার শুরু সেই কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকায় আসার পর 'মিল্লাত' কিংবা 'আজাদ' পত্রিকায় আমার গল্প ছাপা হয়েছিল।

 

ওই সময় কি দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে ওঠে?

জ্যোতিপ্রকাশ : ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে সকাল এবং সন্ধ্যা মিলে ৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। ভোরবেলা গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ করে এসে ক্লাস করতাম। আবার বিকালে গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ শেষে রাতে হলে ফিরতাম। একদিন অনেক রাতে ফিরি। দারোয়ানকে না ডেকে জগন্নাথ হলের গেট টপকে ঢুকে পড়ি। এভাবে বহুদিন হলে ঢুকেছি কিন্তু সেদিন ফনী দারোয়ান আমাকে ধরে ফেলে এবং পরে প্রোভস্টকে বলে দেয়। এক-দুই দিন পর প্রোভস্ট গোবিন্দ চন্দ্র দেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমি গেলাম তার কাছে। দেখি, তিনি হাঁটতে বের হয়েছেন। আমি দেব স্যারের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে আজিমপুর পর্যন্ত গেলাম। এর ফাঁকে তিনি সব শুনলেন। পরে দেখা করতে বললেন। আমি দেখা করলাম। তিনি বললেন, এভাবে কাজ করে তোমার হবে না। তুমি হল ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করছি। মন দিয়ে পড়াশোনা কর। তিনি তখন ফরাসগঞ্জে বিবেকানন্দ ছাত্রাবাস তৈরির চেষ্টা করছেন। আমাকে তিনি প্রথম ছাত্র হিসেবে রিক্রুট করলেন। ললিতনাথ ছিলেন আমাদের হাউস টিউটর। দেব স্যার এও বললেন, তুমি মাঝেমধ্যে এসে আমার ডিকটেশন নেবে। এরপর থেকে আমি ক্লাস শেষে স্যারের বাসায় গিয়ে ডিকটেশন নিতাম। কখনো কখনো রাত হয়ে যেত। তিনি বলতেন, আজ রাত হয়ে গেছে, তুমি থেকে যাও। এর মধ্যে আমার সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল। আমার দর্শন বিষয়ে একটু দুর্বলতা ছিল। এ জন্য তিনি প্রতি সন্ধ্যায় ফরাসগঞ্জে গিয়ে আমাকে দর্শন পড়াতেন। এরপর তিনি তার বাড়িতে আমাকে নিয়ে যান।

আমার বাবা বগুড়ায় থাকতেন। তিনি এক সময় এলেন। তিনিও দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। দেব স্যার তাকে বললেন, আপনার তো তিনটি ছেলে আছে, জ্যোতিকে আমাকে দিয়ে যান। বাবা দেখলেন, আমি যে রকম ছিলাম তার চেয়ে এখানে ভালো আছি, লেখাপড়ার সুযোগ আছে, তখন তিনি সানন্দে রাজি হয়ে গেলেন। এভাবেই গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

 

গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার অসংখ্য স্মৃতি আছে।

জ্যোতিপ্রকাশ : তিনি ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন। আবার প্রচলিত অর্থে ঈশ্বর বিশ্বাসী নন। মহান অস্তিত্বে তার বিশ্বাস ছিল, যা তিনি গৌতম বুদ্ধের জীবনে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি তার বসার ঘরে চোখ বন্ধ করে উপাসনা করতেন। কোনো রকমের পূজা-অর্চনা করতেন না। তিনি অসাধারণ জ্ঞানী ছিলেন। অনেকে ভাবতেন, তিনি আত্দভোলা দার্শনিক। তার কাপড়চোপড় ধোয়া থেকে সব আমি করে দিতাম। নিজে সাংসারিক ছিলেন না বটে কিন্তু তিনি সাংঘাতিক সাংসারিক জ্ঞান রাখতেন। তিনিই আমাকে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তিনি যখন ফুলব্রাইট প্রফেসর হিসেবে আমেরিকায় ছিলেন তখনই আমাকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন। আমেরিকায় যাওয়ার যখন ব্যবস্থা হয়েছে ঠিক তখনই পূরবীর সঙ্গে আমার দেখা হয়। পূরবীকে দেখেন তিনি। পছন্দ করেন। আমিও ভাবলাম, বিদেশ গেলে তিনি একা থাকবেন। তখন আমি বিয়েতে রাজি হই। পরে পূরবীকে আমি বিয়ে করি।

 

আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কীভাবে?

পূরবী : আমার বন্ধুর দুলির স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব। আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার বাসায়, ৫ সেক্রেটারিয়েট রোডে। ওই বাড়িতেই জ্যোতির (জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) সঙ্গে আমার দেখা হয়। প্রথম দেখার ছয় সপ্তাহ পর ১৯৬৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমাদের বিয়ে হয়। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের উচ্চতর পড়াশোনা করার জন্য বিদেশ যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছিল।

কিন্তু যাওয়ার আগে সে নিশ্চয়তা পেতে চাইছিল, সে ফিরে আসা না পর্যন্ত আমি অপেক্ষা করব এবং আমার পরিবার অন্যত্র আমার বিয়ের ব্যবস্থা করবে না। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, আমার তিন বছরের বড় বোন ইকোনমিক্সে ফার্স্ট ইয়ার এম এ পড়ে। আমি বিয়ের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন শিক্ষাবিদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ও জ্যোতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু হায়াৎ মামুদের উদ্যোগে সব আপত্তি উপেক্ষা করে আমাদের বিয়ে হয় মুন্সীগঞ্জে, আমাদের বাড়িতে। ঢাকা থেকে বরযাত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন শিক্ষাবিদ ও লেখক দ্বিজেন শর্মা, হায়াৎ মামুদ, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, এখলাসউদ্দিন আহমদ, করুণাময় গোস্বামী প্রমুখ। অতিথিরা আমাদের বাড়িতে গিয়ে ভীষণ আনন্দ করেছিলেন।

পেশাগত জীবনে আপনারা সর্বাধিক সময় কাটিয়েছেন শিক্ষকতায়। এ কাজটি কেমন উপভোগ করেছেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : পূরবী নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল ক্লোন কেটারিং সেন্টারে গবেষণা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বেঙ্মিকোসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। শিক্ষকতা করেছে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস ইউনিভার্সিটিতে। ১৯৬২-তে আমার এম এ রেজাল্ট বেরুনোর আগেই আমি বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। পাশাপাশি ঢাবিতে জার্নালিজমে ডিপ্লোমা করি। এরপর বাংলা একাডেমি ছেড়ে কিছুদিন সাংবাদিকতা অতঃপর আমেরিকা গিয়ে পিএইচডি শেষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছি। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিষয়ে আমিই প্রথম আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে পিএইচডি করি, ১৯৮০ সালে। শিক্ষকতা আমার ভালো লাগে।

 

দিদি, আপনি তো ছোটদের আসরে লিখতেন?

পূরবী : আমি ছোটবেলা থেকে 'খেলাঘর', 'কচি কাঁচার আসর', 'চাঁদের হাট' ইত্যাদিতে লিখতাম। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা, মুন্সীগঞ্জের একটি স্থানীয় দৈনিকেও লিখতাম। ১৯৮০ সালের দিকে নিয়মিত লিখেছি। প্রধানত গল্প লিখেছি। এ ছাড়া দু-একটি ছড়া কবিতা, পেশাগত জীবনে প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখেছি। ১৯৬৯-এর শেষ দিকে দৈনিক বাংলার (দৈনিক পাকিস্তান) সাহিত্য পাতায় আমার লেখা ছাপা হয় শ্রদ্ধেয় আহসান হাবীবের হাতে। তখন আমার মনে হলো আমি একটি স্বীকৃতি পেলাম যে, তিনি পছন্দ করে আমার লেখা ছাপিয়েছে। যদি আক্ষরিক অর্থে বলি তাহলে বলব, এটিই প্রথম লেখা না, এর আগেও দু-একটি লেখা বেরিয়েছিল। ১৯৮৯ সালে আমার প্রথম বই 'পূরবী বসুর গল্প' প্রকাশ হয়। সমবায় প্রকাশনী থেকে।

 

আপনার গল্পে নারীবাদী একটা চিন্তা সবসময় আমরা লক্ষ্য করি। এ বিষয়ে আপনি আগ্রহী হলেন কেন?

পূরবী : যে বিষয়গুলো সমাজে আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয় সেগুলো ছাড়া আমি লিখতে পারি না। সেটা গল্প, প্রবন্ধ, কলাম যাই হোক। নব্বই দশকে একবার স্থায়ীভাবে দেশে চলে এসেছিলাম। তখন আমি বেঙ্মিকো ও ব্র্যাকে কাজ করেছিলাম। আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে কিছু কলাম লিখেছিলাম। সমাজের অধিকারহীন মানুষগুলো আমাকে বেশি নাড়া দিত। কোনো কোনো কারণে যারা অবহেলিত, অধিকারবঞ্চিত, গরিব, প্রান্তিক মানুষ কিংবা যারা ধর্মীয় সংখ্যালঘু তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। মেয়েরা সংখ্যালঘুও না, সংখ্যায় গরিবও না কিংবা তারা সংখ্যায় সমান হলেও মেয়ে বলেই তারা অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে মেয়েদের অধিকার নিয়ে লিখতে শুরু করি। তা ছাড়া নারীদের ব্যাপক একটা অগ্রগতি হয়েছে। পড়াশোনায় নারীরা এগিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্ট শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। নারীদের সচেতনতা বেড়েছে। এক্ষেত্রে সরকারও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি দেখলে গর্বে আমার বুক ভরে যায়। আমি বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে গল্পের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। 'ধরিত্রী' বলে আমার একটি গল্প আছে, সেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করেছি। বিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক বিষয়গুলো সেখানে যুক্ত করেছি। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নিয়েও লিখেছি।

 

দাদা, প্রবাস জীবনে আপনি দীর্ঘদিন লেখালেখি থেকে বিরত ছিলেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : হ্যাঁ, প্রায় ১৮ বছর আমি সৃজনশীল লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম। ১৯৮৮-তে দেশে ফিরে 'দিন ফুরনোর খেলা' নামে একটি গল্প লিখি। এভাবেই আবার শুরু। পরপর চারটি গল্প বের হয়। তারপর আবার নিউইয়র্কে ফিরে যাই। নতুনভাবে লেখালেখি শুরু করি।

 

বাংলা ভাষার সেরা লেখাগুলো অনুবাদের বড় অভাব। এক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

জ্যোতিপ্রকাশ : বিদেশি সুসাহিত্যের অনুবাদ বাংলায়, বাংলার অনুবাদ ইংরেজিতে দুটোতেই আমরা পিছিয়ে আছি। কিছু কিছু অনুবাদ যদি হয়েও থাকে সেগুলো খুব কাঁচা। সে ব্যাপারে উৎসাহী লোক তৈরি করা প্রয়োজন। ভালো অনুবাদকের বড় অভাব। আমার মনে হয়, লেখালেখির বিস্তৃত পাঠ ও অনুশীলন জরুরি। যার যত বেশি পাঠ ও অভিজ্ঞতা থাকে তিনি তত ভালো লিখতে পারেন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

এই মাত্র | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৩১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
শ্রীপুরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’
‘এভাবে এগোতে থাকলে ব্যালন ডি’অরের আলোচনায় নিশ্চিতভাবেই থাকব’

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ
গোপালগঞ্জের বোড়াশীতে বিএনপির কর্মী সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!
দুই শিরোপার নায়ক রাসেলকেই বাদ দিল কেকেআর!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা