শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

গল্পকার যুগলের গল্প

গল্পকার, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ পূরবী বসু ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত পরস্পর স্বামী-স্ত্রী। এই যুগল দীর্ঘকাল আমেরিকায় প্রবাস জীবন যাপন করছেন। দুজনই বাংলা ভাষার অন্যতম খ্যাতিমান লেখক। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার নিতে সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। তাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গল্পকার যুগলের গল্প

ছেলেবেলায় কীভাবে লেখালেখির উৎসাহ পেয়েছেন?

পূরবী : ছেলেবেলায় আমরা মা বাবা ঠাকুরমা সবাই একসঙ্গে থেকেছি। আমাদের ঘরে অনেক পুরনো বই ছিল। যেমন বঙ্কিম রচনাবলী, শরৎচন্দ্র রচনাবলী ইত্যাদি। সেগুলো আমরা পড়তাম। আমাদের কিছু পুরনো রেকর্ড ছিল। মা মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে মুছত। এ ছাড়া বিশেষ কোনো সাংস্কৃতিক পরিবেশ বা সৃজনশীলতার চর্চা হতো সেটা বলব না। সত্যি বলতে কি আমি ছাড়া আমাদের বাসায় কেউ লেখালেখি করে না। অন্য ভাইবোনেরা কেউ লেখালেখিতে নেই। যদিও তারা পড়াশোনা করেছে। সবাই প্রফেশনাল। আমার দুই দিদি, দুই জামাই বাবু কলেজে পড়িয়েছেন। এখন অবসরে আছেন। কিন্তু লেখালেখি কেবল আমিই করি। ছোটবেলায় লেখার ব্যাপারে উৎসাহ পেয়েছি আমার বাবার কাছে। তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আমার কোনো লেখা বের হলে তিনি গুছিয়ে রাখতেন। বড় হওয়ার পর জ্যোতির [জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত] কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি।

 

আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলেন। উচ্চতর গবেষণাও করেছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। আবার সৃজনশীল লেখালেখিও করেন। এ বিষয়ে কিছু বলবেন?

পূরবী : আমি এসএসসি করেছিলাম মানবিক বিভাগে। পরে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স করে বিদেশে পড়তে যাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে যথাক্রমে এমএস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি করি। পরে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাও করেছি। পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার সময় প্রচুর খাটতে হয়। এটাকে প্রশিক্ষণ প্রিয়ড বলা চলে। আমার যেহেতু অল্প বয়সে বিয়ে হয়। তারপর আমি আন্ডার গ্রাজুয়েট থেকে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। সন্তান ধারণের সময় ঠিক ছিল না। তখন আমি ভেবে দেখলাম, আমার যদি সন্তান পেতে হয় তাহলে এটাই সময়। মেয়েদের মাতৃত্ব আর ক্যারিয়ার গঠনের সময়টা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার। আসলে পিএইচডি করার পর আপনি যদি ভালোভাবে পোস্ট ডক্টরেট রিসার্স না করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি ভালো বিজ্ঞানী হতে পারবেন না। পোস্ট ডক্টরাল যখন হলো ঠিক ওই সময় আমার প্রথম কন্যা সন্তানও হলো। একটা কঠিন সময় আমার গেছে সত্যি অথচ তখন আমার ক্যারিয়ারের ভালো সময় গেছে। গবেষণা বৃত্তি পেয়েছি। বিখ্যাত জার্নালে বেশি আর্টিক্যাল ছাপা হয়েছে।

 

জ্যোতিপ্রকাশ দার লেখালেখি শুরু সেই কৈশোরে এবং ছাত্রাবস্থায় 'কুয়াশা' উপন্যাস বের হয়েছিল।

জ্যোতিপ্রকাশ : আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই ১৯৫৮-তে। পড়াশোনার খরচ নিজেকেই সংগ্রহ করতে হতো। তখন ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে একটি কাজ নিলাম। সেখানে অনেক পাণ্ডুলিপি আসত। প্রকাশকও জানত আমার লেখার হাত আছে। তিনি বলতেন, পাণ্ডুলিপিগুলো ঠিক করে দাও। আমি প্রুফ দেখার পাশাপাশি সেগুলো সংশোধন করে দিতাম। ছেলেবেলায় আমি একটি রহস্য উপন্যাস লিখেছিলাম, যা হারিয়ে গিয়েছিল। তখন আমি 'কুয়াশা' নামে কিশোর উপন্যাস লিখেছিলাম। তবে আমার গল্প লেখার শুরু সেই কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকায় আসার পর 'মিল্লাত' কিংবা 'আজাদ' পত্রিকায় আমার গল্প ছাপা হয়েছিল।

 

ওই সময় কি দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে ওঠে?

জ্যোতিপ্রকাশ : ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে সকাল এবং সন্ধ্যা মিলে ৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। ভোরবেলা গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ করে এসে ক্লাস করতাম। আবার বিকালে গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ শেষে রাতে হলে ফিরতাম। একদিন অনেক রাতে ফিরি। দারোয়ানকে না ডেকে জগন্নাথ হলের গেট টপকে ঢুকে পড়ি। এভাবে বহুদিন হলে ঢুকেছি কিন্তু সেদিন ফনী দারোয়ান আমাকে ধরে ফেলে এবং পরে প্রোভস্টকে বলে দেয়। এক-দুই দিন পর প্রোভস্ট গোবিন্দ চন্দ্র দেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমি গেলাম তার কাছে। দেখি, তিনি হাঁটতে বের হয়েছেন। আমি দেব স্যারের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে আজিমপুর পর্যন্ত গেলাম। এর ফাঁকে তিনি সব শুনলেন। পরে দেখা করতে বললেন। আমি দেখা করলাম। তিনি বললেন, এভাবে কাজ করে তোমার হবে না। তুমি হল ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করছি। মন দিয়ে পড়াশোনা কর। তিনি তখন ফরাসগঞ্জে বিবেকানন্দ ছাত্রাবাস তৈরির চেষ্টা করছেন। আমাকে তিনি প্রথম ছাত্র হিসেবে রিক্রুট করলেন। ললিতনাথ ছিলেন আমাদের হাউস টিউটর। দেব স্যার এও বললেন, তুমি মাঝেমধ্যে এসে আমার ডিকটেশন নেবে। এরপর থেকে আমি ক্লাস শেষে স্যারের বাসায় গিয়ে ডিকটেশন নিতাম। কখনো কখনো রাত হয়ে যেত। তিনি বলতেন, আজ রাত হয়ে গেছে, তুমি থেকে যাও। এর মধ্যে আমার সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল। আমার দর্শন বিষয়ে একটু দুর্বলতা ছিল। এ জন্য তিনি প্রতি সন্ধ্যায় ফরাসগঞ্জে গিয়ে আমাকে দর্শন পড়াতেন। এরপর তিনি তার বাড়িতে আমাকে নিয়ে যান।

আমার বাবা বগুড়ায় থাকতেন। তিনি এক সময় এলেন। তিনিও দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। দেব স্যার তাকে বললেন, আপনার তো তিনটি ছেলে আছে, জ্যোতিকে আমাকে দিয়ে যান। বাবা দেখলেন, আমি যে রকম ছিলাম তার চেয়ে এখানে ভালো আছি, লেখাপড়ার সুযোগ আছে, তখন তিনি সানন্দে রাজি হয়ে গেলেন। এভাবেই গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

 

গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার অসংখ্য স্মৃতি আছে।

জ্যোতিপ্রকাশ : তিনি ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন। আবার প্রচলিত অর্থে ঈশ্বর বিশ্বাসী নন। মহান অস্তিত্বে তার বিশ্বাস ছিল, যা তিনি গৌতম বুদ্ধের জীবনে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি তার বসার ঘরে চোখ বন্ধ করে উপাসনা করতেন। কোনো রকমের পূজা-অর্চনা করতেন না। তিনি অসাধারণ জ্ঞানী ছিলেন। অনেকে ভাবতেন, তিনি আত্দভোলা দার্শনিক। তার কাপড়চোপড় ধোয়া থেকে সব আমি করে দিতাম। নিজে সাংসারিক ছিলেন না বটে কিন্তু তিনি সাংঘাতিক সাংসারিক জ্ঞান রাখতেন। তিনিই আমাকে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তিনি যখন ফুলব্রাইট প্রফেসর হিসেবে আমেরিকায় ছিলেন তখনই আমাকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন। আমেরিকায় যাওয়ার যখন ব্যবস্থা হয়েছে ঠিক তখনই পূরবীর সঙ্গে আমার দেখা হয়। পূরবীকে দেখেন তিনি। পছন্দ করেন। আমিও ভাবলাম, বিদেশ গেলে তিনি একা থাকবেন। তখন আমি বিয়েতে রাজি হই। পরে পূরবীকে আমি বিয়ে করি।

 

আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কীভাবে?

পূরবী : আমার বন্ধুর দুলির স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব। আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার বাসায়, ৫ সেক্রেটারিয়েট রোডে। ওই বাড়িতেই জ্যোতির (জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) সঙ্গে আমার দেখা হয়। প্রথম দেখার ছয় সপ্তাহ পর ১৯৬৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমাদের বিয়ে হয়। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের উচ্চতর পড়াশোনা করার জন্য বিদেশ যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছিল।

কিন্তু যাওয়ার আগে সে নিশ্চয়তা পেতে চাইছিল, সে ফিরে আসা না পর্যন্ত আমি অপেক্ষা করব এবং আমার পরিবার অন্যত্র আমার বিয়ের ব্যবস্থা করবে না। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, আমার তিন বছরের বড় বোন ইকোনমিক্সে ফার্স্ট ইয়ার এম এ পড়ে। আমি বিয়ের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন শিক্ষাবিদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ও জ্যোতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু হায়াৎ মামুদের উদ্যোগে সব আপত্তি উপেক্ষা করে আমাদের বিয়ে হয় মুন্সীগঞ্জে, আমাদের বাড়িতে। ঢাকা থেকে বরযাত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন শিক্ষাবিদ ও লেখক দ্বিজেন শর্মা, হায়াৎ মামুদ, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, এখলাসউদ্দিন আহমদ, করুণাময় গোস্বামী প্রমুখ। অতিথিরা আমাদের বাড়িতে গিয়ে ভীষণ আনন্দ করেছিলেন।

পেশাগত জীবনে আপনারা সর্বাধিক সময় কাটিয়েছেন শিক্ষকতায়। এ কাজটি কেমন উপভোগ করেছেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : পূরবী নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল ক্লোন কেটারিং সেন্টারে গবেষণা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বেঙ্মিকোসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। শিক্ষকতা করেছে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস ইউনিভার্সিটিতে। ১৯৬২-তে আমার এম এ রেজাল্ট বেরুনোর আগেই আমি বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। পাশাপাশি ঢাবিতে জার্নালিজমে ডিপ্লোমা করি। এরপর বাংলা একাডেমি ছেড়ে কিছুদিন সাংবাদিকতা অতঃপর আমেরিকা গিয়ে পিএইচডি শেষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছি। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিষয়ে আমিই প্রথম আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে পিএইচডি করি, ১৯৮০ সালে। শিক্ষকতা আমার ভালো লাগে।

 

দিদি, আপনি তো ছোটদের আসরে লিখতেন?

পূরবী : আমি ছোটবেলা থেকে 'খেলাঘর', 'কচি কাঁচার আসর', 'চাঁদের হাট' ইত্যাদিতে লিখতাম। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা, মুন্সীগঞ্জের একটি স্থানীয় দৈনিকেও লিখতাম। ১৯৮০ সালের দিকে নিয়মিত লিখেছি। প্রধানত গল্প লিখেছি। এ ছাড়া দু-একটি ছড়া কবিতা, পেশাগত জীবনে প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখেছি। ১৯৬৯-এর শেষ দিকে দৈনিক বাংলার (দৈনিক পাকিস্তান) সাহিত্য পাতায় আমার লেখা ছাপা হয় শ্রদ্ধেয় আহসান হাবীবের হাতে। তখন আমার মনে হলো আমি একটি স্বীকৃতি পেলাম যে, তিনি পছন্দ করে আমার লেখা ছাপিয়েছে। যদি আক্ষরিক অর্থে বলি তাহলে বলব, এটিই প্রথম লেখা না, এর আগেও দু-একটি লেখা বেরিয়েছিল। ১৯৮৯ সালে আমার প্রথম বই 'পূরবী বসুর গল্প' প্রকাশ হয়। সমবায় প্রকাশনী থেকে।

 

আপনার গল্পে নারীবাদী একটা চিন্তা সবসময় আমরা লক্ষ্য করি। এ বিষয়ে আপনি আগ্রহী হলেন কেন?

পূরবী : যে বিষয়গুলো সমাজে আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয় সেগুলো ছাড়া আমি লিখতে পারি না। সেটা গল্প, প্রবন্ধ, কলাম যাই হোক। নব্বই দশকে একবার স্থায়ীভাবে দেশে চলে এসেছিলাম। তখন আমি বেঙ্মিকো ও ব্র্যাকে কাজ করেছিলাম। আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে কিছু কলাম লিখেছিলাম। সমাজের অধিকারহীন মানুষগুলো আমাকে বেশি নাড়া দিত। কোনো কোনো কারণে যারা অবহেলিত, অধিকারবঞ্চিত, গরিব, প্রান্তিক মানুষ কিংবা যারা ধর্মীয় সংখ্যালঘু তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। মেয়েরা সংখ্যালঘুও না, সংখ্যায় গরিবও না কিংবা তারা সংখ্যায় সমান হলেও মেয়ে বলেই তারা অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে মেয়েদের অধিকার নিয়ে লিখতে শুরু করি। তা ছাড়া নারীদের ব্যাপক একটা অগ্রগতি হয়েছে। পড়াশোনায় নারীরা এগিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্ট শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। নারীদের সচেতনতা বেড়েছে। এক্ষেত্রে সরকারও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি দেখলে গর্বে আমার বুক ভরে যায়। আমি বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে গল্পের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। 'ধরিত্রী' বলে আমার একটি গল্প আছে, সেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করেছি। বিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক বিষয়গুলো সেখানে যুক্ত করেছি। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নিয়েও লিখেছি।

 

দাদা, প্রবাস জীবনে আপনি দীর্ঘদিন লেখালেখি থেকে বিরত ছিলেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : হ্যাঁ, প্রায় ১৮ বছর আমি সৃজনশীল লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম। ১৯৮৮-তে দেশে ফিরে 'দিন ফুরনোর খেলা' নামে একটি গল্প লিখি। এভাবেই আবার শুরু। পরপর চারটি গল্প বের হয়। তারপর আবার নিউইয়র্কে ফিরে যাই। নতুনভাবে লেখালেখি শুরু করি।

 

বাংলা ভাষার সেরা লেখাগুলো অনুবাদের বড় অভাব। এক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

জ্যোতিপ্রকাশ : বিদেশি সুসাহিত্যের অনুবাদ বাংলায়, বাংলার অনুবাদ ইংরেজিতে দুটোতেই আমরা পিছিয়ে আছি। কিছু কিছু অনুবাদ যদি হয়েও থাকে সেগুলো খুব কাঁচা। সে ব্যাপারে উৎসাহী লোক তৈরি করা প্রয়োজন। ভালো অনুবাদকের বড় অভাব। আমার মনে হয়, লেখালেখির বিস্তৃত পাঠ ও অনুশীলন জরুরি। যার যত বেশি পাঠ ও অভিজ্ঞতা থাকে তিনি তত ভালো লিখতে পারেন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

২৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা