শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর, ২০১৪

গল্পকার যুগলের গল্প

গল্পকার, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ পূরবী বসু ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত পরস্পর স্বামী-স্ত্রী। এই যুগল দীর্ঘকাল আমেরিকায় প্রবাস জীবন যাপন করছেন। দুজনই বাংলা ভাষার অন্যতম খ্যাতিমান লেখক। আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার নিতে সম্প্রতি তারা দেশে এসেছেন। তাদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন- শেখ মেহেদী হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
গল্পকার যুগলের গল্প

ছেলেবেলায় কীভাবে লেখালেখির উৎসাহ পেয়েছেন?

পূরবী : ছেলেবেলায় আমরা মা বাবা ঠাকুরমা সবাই একসঙ্গে থেকেছি। আমাদের ঘরে অনেক পুরনো বই ছিল। যেমন বঙ্কিম রচনাবলী, শরৎচন্দ্র রচনাবলী ইত্যাদি। সেগুলো আমরা পড়তাম। আমাদের কিছু পুরনো রেকর্ড ছিল। মা মাঝেমধ্যে সেগুলো বের করে মুছত। এ ছাড়া বিশেষ কোনো সাংস্কৃতিক পরিবেশ বা সৃজনশীলতার চর্চা হতো সেটা বলব না। সত্যি বলতে কি আমি ছাড়া আমাদের বাসায় কেউ লেখালেখি করে না। অন্য ভাইবোনেরা কেউ লেখালেখিতে নেই। যদিও তারা পড়াশোনা করেছে। সবাই প্রফেশনাল। আমার দুই দিদি, দুই জামাই বাবু কলেজে পড়িয়েছেন। এখন অবসরে আছেন। কিন্তু লেখালেখি কেবল আমিই করি। ছোটবেলায় লেখার ব্যাপারে উৎসাহ পেয়েছি আমার বাবার কাছে। তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। আমার কোনো লেখা বের হলে তিনি গুছিয়ে রাখতেন। বড় হওয়ার পর জ্যোতির [জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত] কাছ থেকে উৎসাহ পেয়েছি।

 

আপনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞানের শিক্ষার্থী ছিলেন। উচ্চতর গবেষণাও করেছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। আবার সৃজনশীল লেখালেখিও করেন। এ বিষয়ে কিছু বলবেন?

পূরবী : আমি এসএসসি করেছিলাম মানবিক বিভাগে। পরে বিজ্ঞান বিষয়ে পড়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মেসি বিভাগ থেকে অনার্স করে বিদেশে পড়তে যাই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল কলেজ অব পেনসিলভ্যানিয়া ও ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে যথাক্রমে এমএস ও পুষ্টিবিজ্ঞানে পিএইচডি করি। পরে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণাও করেছি। পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার সময় প্রচুর খাটতে হয়। এটাকে প্রশিক্ষণ প্রিয়ড বলা চলে। আমার যেহেতু অল্প বয়সে বিয়ে হয়। তারপর আমি আন্ডার গ্রাজুয়েট থেকে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি। সন্তান ধারণের সময় ঠিক ছিল না। তখন আমি ভেবে দেখলাম, আমার যদি সন্তান পেতে হয় তাহলে এটাই সময়। মেয়েদের মাতৃত্ব আর ক্যারিয়ার গঠনের সময়টা বেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতার। আসলে পিএইচডি করার পর আপনি যদি ভালোভাবে পোস্ট ডক্টরেট রিসার্স না করেন তাহলে ভবিষ্যতে আপনি ভালো বিজ্ঞানী হতে পারবেন না। পোস্ট ডক্টরাল যখন হলো ঠিক ওই সময় আমার প্রথম কন্যা সন্তানও হলো। একটা কঠিন সময় আমার গেছে সত্যি অথচ তখন আমার ক্যারিয়ারের ভালো সময় গেছে। গবেষণা বৃত্তি পেয়েছি। বিখ্যাত জার্নালে বেশি আর্টিক্যাল ছাপা হয়েছে।

 

জ্যোতিপ্রকাশ দার লেখালেখি শুরু সেই কৈশোরে এবং ছাত্রাবস্থায় 'কুয়াশা' উপন্যাস বের হয়েছিল।

জ্যোতিপ্রকাশ : আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই ১৯৫৮-তে। পড়াশোনার খরচ নিজেকেই সংগ্রহ করতে হতো। তখন ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে একটি কাজ নিলাম। সেখানে অনেক পাণ্ডুলিপি আসত। প্রকাশকও জানত আমার লেখার হাত আছে। তিনি বলতেন, পাণ্ডুলিপিগুলো ঠিক করে দাও। আমি প্রুফ দেখার পাশাপাশি সেগুলো সংশোধন করে দিতাম। ছেলেবেলায় আমি একটি রহস্য উপন্যাস লিখেছিলাম, যা হারিয়ে গিয়েছিল। তখন আমি 'কুয়াশা' নামে কিশোর উপন্যাস লিখেছিলাম। তবে আমার গল্প লেখার শুরু সেই কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকায় আসার পর 'মিল্লাত' কিংবা 'আজাদ' পত্রিকায় আমার গল্প ছাপা হয়েছিল।

 

ওই সময় কি দার্শনিক গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক গড়ে ওঠে?

জ্যোতিপ্রকাশ : ইস্ট বেঙ্গল পাবলিশার্সে সকাল এবং সন্ধ্যা মিলে ৮ ঘণ্টা কাজ করতাম। ভোরবেলা গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ করে এসে ক্লাস করতাম। আবার বিকালে গিয়ে ৪ ঘণ্টা কাজ শেষে রাতে হলে ফিরতাম। একদিন অনেক রাতে ফিরি। দারোয়ানকে না ডেকে জগন্নাথ হলের গেট টপকে ঢুকে পড়ি। এভাবে বহুদিন হলে ঢুকেছি কিন্তু সেদিন ফনী দারোয়ান আমাকে ধরে ফেলে এবং পরে প্রোভস্টকে বলে দেয়। এক-দুই দিন পর প্রোভস্ট গোবিন্দ চন্দ্র দেব আমাকে ডেকে পাঠান। আমি গেলাম তার কাছে। দেখি, তিনি হাঁটতে বের হয়েছেন। আমি দেব স্যারের সঙ্গে হাঁটতে হাঁটতে আজিমপুর পর্যন্ত গেলাম। এর ফাঁকে তিনি সব শুনলেন। পরে দেখা করতে বললেন। আমি দেখা করলাম। তিনি বললেন, এভাবে কাজ করে তোমার হবে না। তুমি হল ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে একটি বৃত্তির ব্যবস্থা করছি। মন দিয়ে পড়াশোনা কর। তিনি তখন ফরাসগঞ্জে বিবেকানন্দ ছাত্রাবাস তৈরির চেষ্টা করছেন। আমাকে তিনি প্রথম ছাত্র হিসেবে রিক্রুট করলেন। ললিতনাথ ছিলেন আমাদের হাউস টিউটর। দেব স্যার এও বললেন, তুমি মাঝেমধ্যে এসে আমার ডিকটেশন নেবে। এরপর থেকে আমি ক্লাস শেষে স্যারের বাসায় গিয়ে ডিকটেশন নিতাম। কখনো কখনো রাত হয়ে যেত। তিনি বলতেন, আজ রাত হয়ে গেছে, তুমি থেকে যাও। এর মধ্যে আমার সাবসিডিয়ারি পরীক্ষা শেষ হয়ে গেল। আমার দর্শন বিষয়ে একটু দুর্বলতা ছিল। এ জন্য তিনি প্রতি সন্ধ্যায় ফরাসগঞ্জে গিয়ে আমাকে দর্শন পড়াতেন। এরপর তিনি তার বাড়িতে আমাকে নিয়ে যান।

আমার বাবা বগুড়ায় থাকতেন। তিনি এক সময় এলেন। তিনিও দেশ ছেড়ে চলে যাবেন। দেব স্যার তাকে বললেন, আপনার তো তিনটি ছেলে আছে, জ্যোতিকে আমাকে দিয়ে যান। বাবা দেখলেন, আমি যে রকম ছিলাম তার চেয়ে এখানে ভালো আছি, লেখাপড়ার সুযোগ আছে, তখন তিনি সানন্দে রাজি হয়ে গেলেন। এভাবেই গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আমার পিতা-পুত্রের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

 

গোবিন্দ চন্দ্র দেবের সঙ্গে আপনার অসংখ্য স্মৃতি আছে।

জ্যোতিপ্রকাশ : তিনি ঈশ্বর বিশ্বাসী ছিলেন। আবার প্রচলিত অর্থে ঈশ্বর বিশ্বাসী নন। মহান অস্তিত্বে তার বিশ্বাস ছিল, যা তিনি গৌতম বুদ্ধের জীবনে খুঁজে পেয়েছিলেন। তিনি তার বসার ঘরে চোখ বন্ধ করে উপাসনা করতেন। কোনো রকমের পূজা-অর্চনা করতেন না। তিনি অসাধারণ জ্ঞানী ছিলেন। অনেকে ভাবতেন, তিনি আত্দভোলা দার্শনিক। তার কাপড়চোপড় ধোয়া থেকে সব আমি করে দিতাম। নিজে সাংসারিক ছিলেন না বটে কিন্তু তিনি সাংঘাতিক সাংসারিক জ্ঞান রাখতেন। তিনিই আমাকে বিয়ে দিয়েছিলেন। আমাকে বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তিনি যখন ফুলব্রাইট প্রফেসর হিসেবে আমেরিকায় ছিলেন তখনই আমাকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করে এসেছিলেন। আমেরিকায় যাওয়ার যখন ব্যবস্থা হয়েছে ঠিক তখনই পূরবীর সঙ্গে আমার দেখা হয়। পূরবীকে দেখেন তিনি। পছন্দ করেন। আমিও ভাবলাম, বিদেশ গেলে তিনি একা থাকবেন। তখন আমি বিয়েতে রাজি হই। পরে পূরবীকে আমি বিয়ে করি।

 

আপনাদের বিয়ে হয়েছিল কীভাবে?

পূরবী : আমার বন্ধুর দুলির স্থানীয় অভিভাবক ছিলেন অধ্যাপক গোবিন্দ চন্দ্র দেব। আমি তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার বাসায়, ৫ সেক্রেটারিয়েট রোডে। ওই বাড়িতেই জ্যোতির (জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত) সঙ্গে আমার দেখা হয়। প্রথম দেখার ছয় সপ্তাহ পর ১৯৬৭ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর রবিবার আমাদের বিয়ে হয়। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের উচ্চতর পড়াশোনা করার জন্য বিদেশ যাওয়ার সময় ঘনিয়ে আসছিল।

কিন্তু যাওয়ার আগে সে নিশ্চয়তা পেতে চাইছিল, সে ফিরে আসা না পর্যন্ত আমি অপেক্ষা করব এবং আমার পরিবার অন্যত্র আমার বিয়ের ব্যবস্থা করবে না। আমি তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগে ফার্স্ট ইয়ারে পড়ি, আমার তিন বছরের বড় বোন ইকোনমিক্সে ফার্স্ট ইয়ার এম এ পড়ে। আমি বিয়ের কথা স্বপ্নেও ভাবিনি। তখন শিক্ষাবিদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব ও জ্যোতির ঘনিষ্ঠ বন্ধু হায়াৎ মামুদের উদ্যোগে সব আপত্তি উপেক্ষা করে আমাদের বিয়ে হয় মুন্সীগঞ্জে, আমাদের বাড়িতে। ঢাকা থেকে বরযাত্রী হিসেবে গিয়েছিলেন শিক্ষাবিদ ও লেখক দ্বিজেন শর্মা, হায়াৎ মামুদ, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, এখলাসউদ্দিন আহমদ, করুণাময় গোস্বামী প্রমুখ। অতিথিরা আমাদের বাড়িতে গিয়ে ভীষণ আনন্দ করেছিলেন।

পেশাগত জীবনে আপনারা সর্বাধিক সময় কাটিয়েছেন শিক্ষকতায়। এ কাজটি কেমন উপভোগ করেছেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : পূরবী নিউইয়র্কের মেমোরিয়াল ক্লোন কেটারিং সেন্টারে গবেষণা, ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক, বেঙ্মিকোসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছে। শিক্ষকতা করেছে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়, সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয়, টেক্সাস ইউনিভার্সিটিতে। ১৯৬২-তে আমার এম এ রেজাল্ট বেরুনোর আগেই আমি বাংলা একাডেমিতে যোগ দিই। পাশাপাশি ঢাবিতে জার্নালিজমে ডিপ্লোমা করি। এরপর বাংলা একাডেমি ছেড়ে কিছুদিন সাংবাদিকতা অতঃপর আমেরিকা গিয়ে পিএইচডি শেষে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছি। বাংলাদেশে সাংবাদিকতা বিষয়ে আমিই প্রথম আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মিসৌরি থেকে পিএইচডি করি, ১৯৮০ সালে। শিক্ষকতা আমার ভালো লাগে।

 

দিদি, আপনি তো ছোটদের আসরে লিখতেন?

পূরবী : আমি ছোটবেলা থেকে 'খেলাঘর', 'কচি কাঁচার আসর', 'চাঁদের হাট' ইত্যাদিতে লিখতাম। স্কুলের দেয়াল পত্রিকা, মুন্সীগঞ্জের একটি স্থানীয় দৈনিকেও লিখতাম। ১৯৮০ সালের দিকে নিয়মিত লিখেছি। প্রধানত গল্প লিখেছি। এ ছাড়া দু-একটি ছড়া কবিতা, পেশাগত জীবনে প্রচুর গবেষণা প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখেছি। ১৯৬৯-এর শেষ দিকে দৈনিক বাংলার (দৈনিক পাকিস্তান) সাহিত্য পাতায় আমার লেখা ছাপা হয় শ্রদ্ধেয় আহসান হাবীবের হাতে। তখন আমার মনে হলো আমি একটি স্বীকৃতি পেলাম যে, তিনি পছন্দ করে আমার লেখা ছাপিয়েছে। যদি আক্ষরিক অর্থে বলি তাহলে বলব, এটিই প্রথম লেখা না, এর আগেও দু-একটি লেখা বেরিয়েছিল। ১৯৮৯ সালে আমার প্রথম বই 'পূরবী বসুর গল্প' প্রকাশ হয়। সমবায় প্রকাশনী থেকে।

 

আপনার গল্পে নারীবাদী একটা চিন্তা সবসময় আমরা লক্ষ্য করি। এ বিষয়ে আপনি আগ্রহী হলেন কেন?

পূরবী : যে বিষয়গুলো সমাজে আমাকে ভীষণভাবে নাড়া দেয় সেগুলো ছাড়া আমি লিখতে পারি না। সেটা গল্প, প্রবন্ধ, কলাম যাই হোক। নব্বই দশকে একবার স্থায়ীভাবে দেশে চলে এসেছিলাম। তখন আমি বেঙ্মিকো ও ব্র্যাকে কাজ করেছিলাম। আজকের কাগজ ও ভোরের কাগজে কিছু কলাম লিখেছিলাম। সমাজের অধিকারহীন মানুষগুলো আমাকে বেশি নাড়া দিত। কোনো কোনো কারণে যারা অবহেলিত, অধিকারবঞ্চিত, গরিব, প্রান্তিক মানুষ কিংবা যারা ধর্মীয় সংখ্যালঘু তারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে। মেয়েরা সংখ্যালঘুও না, সংখ্যায় গরিবও না কিংবা তারা সংখ্যায় সমান হলেও মেয়ে বলেই তারা অনেক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়। ফলে মেয়েদের অধিকার নিয়ে লিখতে শুরু করি। তা ছাড়া নারীদের ব্যাপক একটা অগ্রগতি হয়েছে। পড়াশোনায় নারীরা এগিয়েছে। সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্ট শিল্পে প্রচুর নারী কাজ করছে। নারীদের সচেতনতা বেড়েছে। এক্ষেত্রে সরকারও অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি দেখলে গর্বে আমার বুক ভরে যায়। আমি বৈজ্ঞানিক তথ্য দিয়ে গল্পের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিলিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। 'ধরিত্রী' বলে আমার একটি গল্প আছে, সেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় যুক্ত করেছি। বিজ্ঞানের একেবারে সাম্প্রতিক বিষয়গুলো সেখানে যুক্ত করেছি। হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নিয়েও লিখেছি।

 

দাদা, প্রবাস জীবনে আপনি দীর্ঘদিন লেখালেখি থেকে বিরত ছিলেন।

জ্যোতিপ্রকাশ : হ্যাঁ, প্রায় ১৮ বছর আমি সৃজনশীল লেখালেখি থেকে দূরে ছিলাম। ১৯৮৮-তে দেশে ফিরে 'দিন ফুরনোর খেলা' নামে একটি গল্প লিখি। এভাবেই আবার শুরু। পরপর চারটি গল্প বের হয়। তারপর আবার নিউইয়র্কে ফিরে যাই। নতুনভাবে লেখালেখি শুরু করি।

 

বাংলা ভাষার সেরা লেখাগুলো অনুবাদের বড় অভাব। এক্ষেত্রে আপনার পরামর্শ কী?

জ্যোতিপ্রকাশ : বিদেশি সুসাহিত্যের অনুবাদ বাংলায়, বাংলার অনুবাদ ইংরেজিতে দুটোতেই আমরা পিছিয়ে আছি। কিছু কিছু অনুবাদ যদি হয়েও থাকে সেগুলো খুব কাঁচা। সে ব্যাপারে উৎসাহী লোক তৈরি করা প্রয়োজন। ভালো অনুবাদকের বড় অভাব। আমার মনে হয়, লেখালেখির বিস্তৃত পাঠ ও অনুশীলন জরুরি। যার যত বেশি পাঠ ও অভিজ্ঞতা থাকে তিনি তত ভালো লিখতে পারেন।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা