শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

ম্যারাডোনা

আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর ম্যারাডোনা। সারা বিশ্বে আর্জেন্টিনার ভক্তদের আজ যে উন্মাদনা তার স্রষ্টাও তিনি। কিন্তু ম্যারাডোনার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আনন্দ-বেদনার বহু স্মৃতি। ফুটবল নৈপুণ্যে তিনি ছিলেন সেরাদের সেরা। মাদক গ্রহণের কারণে বহিষ্কার হয়েছিলেন ফুটবল থেকে। নারী কেলেঙ্কারি ও নানা বিতর্ক তার নিত্যসঙ্গী। তাকে নিয়ে সমালোচনার বিষয়ের অভাব নেই। হাত দিয়ে গোল করে সেটা স্বীকার করে হৈচৈ ফেলে দেন। আরও রয়েছে একাধিক গার্লফ্রেন্ড নিয়ে কেলেঙ্কারি, সন্তান অস্বীকার, কখনো মিডিয়ায় এসে আর্জেন্টিনা বিদ্বেষী বক্তব্য, কখনো আবার ফিফার প্রধানকে গালাগালি। জীবনের পুরোটা সময় তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে সব বিতর্ক। এমনকি ম্যারাডোনা ফেঁসেছেন ট্যাক্স ফাঁকির মামলায়ও। এ কারণে দীর্ঘদিন ইতালিতে যেতে পারেননি ম্যারাডোনা। ইতালির পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। নিজের জীবনে একটু লাগাম টানতে পারলে ফুটবলে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন এই মহাতারকা।

 

ফারদিন খান

ফারদিন খানের বাবা ছিলেন বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা ফিরোজ খান। অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেকেও তিনি এনেছিলেন বলিউডে। কিন্তু বাবার মতো নিজেকে প্রসারিত করতে পারেননি এই স্টার কিড। ফারদিন খানের ক্যারিয়ার অল্প কয়েকদিনেই থেমে গিয়েছিল। এর  পেছনে কাজ করেছে তার অনিয়ন্ত্রিত জীবন। জনপ্রিয় অভিনেতা ফিরোজ খানের ছেলে হওয়ায় তাকে ঘিরে আগ্রহ থাকত সবার। যার ফলে অন্যান্য স্টার কিডের সঙ্গেই তার বেড়ে ওঠা। বিভিন্ন সময় একাধিক নারীর সঙ্গ এবং মদক, সেই সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল জীবন তাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। নায়িকা ও শোবিজের বাইরের বহু সুন্দরীর প্রেমে পড়েছেন তিনি। এসব তাকে হতাশ করেছে, ক্লান্ত করেছে। বন্ধুদের সঙ্গদোষে তিনি মাদকেও আসক্ত হয়ে পড়েন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ছিটকে যান সুস্থ-সুন্দর জীবন থেকে। একসময় তাকে ভুলে যেতে শুরু করে মানুষ। অথচ তার সামনে ছিল বলিউডের দুর্দান্ত ক্যারিয়ার। নেশা আর নারীর কারণে নিজের ক্যারিয়ার শেষ করে দেন ফারদিন।

 

তনুশ্রী দত্ত

২০০৪ সালের ‘মিস ইন্ডিয়া’ ও একসময়ের বলিউড তারকা তনুশ্রী দত্ত। আশিক বানায়ে আপনে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। একের পর এক চলচ্চিত্র আসতে থাকে হাতে। কিন্তু হঠাৎ করেই সব ছেড়ে দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমান। আর যাওয়ার আগে বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছিলেন। পরবর্তীতে ১০ বছর পর আবারও সেই প্রসঙ্গ তুলে হৈচৈ ফেলে দেন বলিউডে। ১০ বছর আগে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির শুটিংয়ের সময় নানা পাটেকার তাকে যৌন হয়রানি করেছেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু সে সময় প্রতিকার না পেয়ে উল্টো লাঞ্ছনার শিকার হয়েছিলেন বলে তিনি অভিনয় থেকেই দূরে সরে গিয়েছিলেন। এর আগে ২০০৫ সালে ‘চকলেট’ ছবির শুটিংয়ের সময় পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী তাকে জামা খুলে অন্য দুই শিল্পী সুনীল শেঠি আর ইরফান খানের সামনে নাচার জন্য বলেছিলেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তনুশ্রীর পরই বলিউডের অনেক অভিনেত্রী ‘#মি টু’ নিয়ে মুখ খোলেন। 

 

লিন্ডসে লোহান লিন্ডসে লোহান

আর স্ক্যান্ডাল যেন সমার্থক শব্দ! নানা অপরাধ আর স্ক্যান্ডালের সঙ্গে জড়িত জনপ্রিয় এই মডেল অভিনেত্রী। অল্প বয়স থেকেই চৌদ্দশিকের এপার-ওপার করতে করতেই কেটে গেল কতগুলো দিন। ২০০৭ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর দায়ে শাস্তি দেওয়া হয় তাকে।  জেল-জরিমানা করতে করতেই তিনি সময় পার করেছেন। কিন্তু  লোহান তো আর বদলালেন না! মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দিয়েছিল আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে পুনর্বাসনের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ফিরে এসে আবারও মাদকে জড়িয়েছেন এই তারকা। এছাড়া জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার। নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যে তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন। সম্ভাবনাময়ী হয়েও তার ক্যারিয়ারেও নেমে আসে অন্ধকার।

 

মেল গিবসন

 মেল গিবসন ছিলেন একজন জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তার অভিনীত ম্যাড ম্যাক্স সিরিজের ছবি দি রোড ওয়ারিয়রের জন্য তিনি সর্বপ্রথম বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন। গিবসন পরবর্তীকালে লেথাল উইপন, ব্রেভহার্ট, কনসপিরেসি থিওরি ইত্যাদি জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। কিন্তু অ্যাকোহলিক হয়ে পড়েন এই অভিনেতা। প্রচুর মদপান করতেন। ফলে এর প্রভাব পড়ে তার ক্যারিয়ারে। ধীরে ধীরে অভিনয় থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন ২০০০ সালের পর থেকে। কিন্তু তিনি আবার ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পরে ২০০৩ সালে যিশুখ্রিস্টের জীবন নিয়ে তার প্রযোজনায় তৈরি হয় দ্য প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট। এরপর তিনি ইহুদি জাতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। যার ফলে তার ক্যারিয়ারে আবারও ধস নামে। তাকে নিয়ে পত্র-পত্রিকা থেকে শুরু করে নানা জায়গায় শুরু হয় সমালোচনা। এভাবেই তিনি হিরো থেকে জিরো হয়ে যেতে শুরু করেন ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে। 

 

মন্দাকিনী

খুবই আকর্ষণীয় মন্দাকিনী আশির দশকে দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন বলিউড জগতে। অভিনয়ে তেমন পারদর্শী না হলেও রূপে ছিলেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে। সে সময় বিকিনি পরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন মন্দাকিনী। ‘রাম তেরি গঙ্গা মাইলি’ ছবির আলোচিত এই নায়িকা মন্দাকিনী জড়িয়ে পড়েন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। শোনা যায়, মন্দাকিনীকে নায়িকার চরিত্র  দেওয়ার জন্য পরিচালকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতেন দাউদ ইব্রাহিম। সব ডনের সঙ্গেই একজন সুন্দরী রমণীর কথা শোনা যায়। এখানেও ব্যতিক্রম নয়। অসাধারণ দেহসৌষ্ঠবের জন্যই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন মন্দকিনী অল্প দিনেই। ১৯৯৩ সালের ভয়াবহ মুম্বাই হামলার পর ভারতজুড়ে দাউদের বিপক্ষে তীব্র ঘৃণা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আর ঠিক সেই সময় এমন একটি ছবি ছাপা হওয়ার পর দাউদ ও মন্দাকিনীকে ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। মন্দাকিনীকে দাউদের রক্ষিতা হিসেবে আখ্যা দিতেও ছাড়েননি অনেকে। মন্দাকিনীর ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় সে সময়ই। হয়ে যান সবার ঘৃণার পাত্র।

 

প্যারিস হিলটন

একটি সেক্স ট্যাপ আমার ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিয়েছে। এমনটা মন্তব্য করেন প্যারিস হিলটন। জীবনে এটাই তার আক্ষেপ। কিন্তু মূল ঘটনা আরও আছে। ক্যারিয়ারজুড়েই নানাভাবে বিতর্কিত এই অভিনেত্রী। তাকে কারাজীবন ভোগ করতে হয়েছে বেশ কয়েকবার। ২০০৭ সালে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর অপরাধে ৪৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলেসে জেল খাটেন তিনি। জেল খাটার মাত্র ২৩ দিন পর আবারও এক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। যদিও সেবার জেলে যেতে হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলেও হুলস্থূল কান্ড ঘটিয়েছেন এই অভিনেত্রী। মাদক রাখার অভিযোগে পুলিশ তাকে আটকে রাখে। যদিও পরে সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান। শুধু তাই নয়, পুলিশের সঙ্গে মিথ্যাচার ও মাদক সেবনে গণমাধ্যমে বেশ বিতর্কিতও হয়েছিলেন। একবার তো ঋণখেলাপির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিলও করে দেয়। মাদক এবং উচ্ছৃঙ্খল জীবন প্যারিস হিলটনের ক্যারিয়ারে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

 

রোনালদিনহো

উদ্দাম,  বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত  রোনালদিনহো বিতর্কে জড়িয়েছেন অনেকবার। এই শতাব্দীর শুরুতে একজন অসাধারণ ফুটবলার পেয়েছিল বিশ্ব। তিনি রোনালদিনহো। যত দ্রুত তারকাখ্যাতি পেয়েছিলেন, নিচে নামতেও বেশি সময় লাগেনি ব্রাজিলিয়ান এ তারকার। কিন্তু নাইট ক্লাবের বিশৃঙ্খল জীবন থেকে ফিরতে না পারায় ক্যারিয়ারটা  বেশিদূর গড়ায়নি। মাঠের বাইরের জীবনে লাগাম পরাতে পারলে সর্বকালের সেরাদের ছোট তালিকায় সব সময়ই উচ্চারিত হতো তার নাম। ফুটবলকে অনেক দিয়েছেন এবং হয়তো আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন। এই আক্ষেপ সঙ্গে নিয়েই ফুটবল থেকে বিদায় নিতে হলো রোনালদিনহোকে। ব্রাজিলীয় ক্লাব ফ্লুমিনেনসের হয়ে ২০১৫ সালে সর্বশেষ পেশাদারি ফুটবল মাঠে নেমেছিলেন রোনালদিনহো। শুরুর মতো ব্রাজেলিয়ান এই তারকা তার ক্যারিয়ারের শেষটা রাঙিয়ে যেতে পারেননি। সেরাদের তালিকা থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির ফুটবলার হিসেবে তাকে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে হয়েছে। নারী এবং মাদকের নেশা তাকে বেশিদূর যেতে দেয়নি। 

 

রাজেশ খান্না

প্রয়াত রাজেশ খান্না সম্পর্কে বলিউডের আরেক সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন একসময় বলেছিলেন, তিনি নিজে তারকা হতে পেরেছিলেন আনন্দ ছবিতে রাজেশ খান্নার সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে। মি. বচ্চনের এই স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে দেয় তারকা হিসেবে রাজেশ খান্না কি পরিমাণ জনপ্রিয় ছিলেন। ষাটের দশকের শেষদিক থেকে শুরু করে পুরো সত্তর দশক বলিউডের অপ্রতিদ্বন্দ্বী তারকা হয়ে উঠেছিলেন রাজেশ খান্না। তার ১৫টা ফিল্ম পর পর সুপারহিট হয়েছিল। কিন্তু এই স্টারডম সামলাতে পারেননি তিনি। নেশাগ্রস্ত হয়ে যান। সারা দিনই অ্যালকোহল তার সঙ্গী ছিল। লিভার খারাপ হয়ে যায়। তিনি অভিনয়ে যতটা দক্ষ ছিলেন ঠিক ততটাই বদমেজাজি ছিলেন। একবার তাকে প্রধান চরিত্র না দিয়ে পার্শ্বচরিত্র দেওয়ার জন্য পরিচালককে থাপ্পড় মেরেছিলেন। এমন অভিযোগের কারণে ক্রমশই ক্যারিয়ার খারাপ হতে থাকে। চলচ্চিত্রে খ্যাতি পড়ে যাওয়ার পর ১৯৯১ সালে দিল্লির একটি আসন থেকে কংগ্রেসের এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার
ফাজিল পরীক্ষার ফল সোমবার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত
প্রতিপক্ষের হামলায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত
দিনাজপুরে স্পীড ব্রিডিং কর্মশালা: অতিদ্রুত গমের জাত উদ্ভাবনে নতুন দিগন্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু
শুধু বাংলাদেশ নয়, এই উপমহাদেশে পিআর পদ্ধতি অচল: বরকত উল্লাহ বুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার প্রতিষ্ঠিত থাকলে বাস্তুতন্ত্র নিরাপদ থাকে : তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে পাবনায় ১০০ নারী পেলেন সেলাই মেশিন

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক
ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সোনারগাঁ বিএনপি ঐক্যের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার
নেত্রকোনায় স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ এক শিশুর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা
চাকরির জন্য নেওয়া ১০ লাখ টাকা ফেরত চাওয়ায় গলা কেটে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে
পরকীয়াই কাল হলো রুমার জীবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা