শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

ম্যারাডোনা

আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর ম্যারাডোনা। সারা বিশ্বে আর্জেন্টিনার ভক্তদের আজ যে উন্মাদনা তার স্রষ্টাও তিনি। কিন্তু ম্যারাডোনার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আনন্দ-বেদনার বহু স্মৃতি। ফুটবল নৈপুণ্যে তিনি ছিলেন সেরাদের সেরা। মাদক গ্রহণের কারণে বহিষ্কার হয়েছিলেন ফুটবল থেকে। নারী কেলেঙ্কারি ও নানা বিতর্ক তার নিত্যসঙ্গী। তাকে নিয়ে সমালোচনার বিষয়ের অভাব নেই। হাত দিয়ে গোল করে সেটা স্বীকার করে হৈচৈ ফেলে দেন। আরও রয়েছে একাধিক গার্লফ্রেন্ড নিয়ে কেলেঙ্কারি, সন্তান অস্বীকার, কখনো মিডিয়ায় এসে আর্জেন্টিনা বিদ্বেষী বক্তব্য, কখনো আবার ফিফার প্রধানকে গালাগালি। জীবনের পুরোটা সময় তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে সব বিতর্ক। এমনকি ম্যারাডোনা ফেঁসেছেন ট্যাক্স ফাঁকির মামলায়ও। এ কারণে দীর্ঘদিন ইতালিতে যেতে পারেননি ম্যারাডোনা। ইতালির পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। নিজের জীবনে একটু লাগাম টানতে পারলে ফুটবলে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন এই মহাতারকা।

 

ফারদিন খান

ফারদিন খানের বাবা ছিলেন বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা ফিরোজ খান। অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেকেও তিনি এনেছিলেন বলিউডে। কিন্তু বাবার মতো নিজেকে প্রসারিত করতে পারেননি এই স্টার কিড। ফারদিন খানের ক্যারিয়ার অল্প কয়েকদিনেই থেমে গিয়েছিল। এর  পেছনে কাজ করেছে তার অনিয়ন্ত্রিত জীবন। জনপ্রিয় অভিনেতা ফিরোজ খানের ছেলে হওয়ায় তাকে ঘিরে আগ্রহ থাকত সবার। যার ফলে অন্যান্য স্টার কিডের সঙ্গেই তার বেড়ে ওঠা। বিভিন্ন সময় একাধিক নারীর সঙ্গ এবং মদক, সেই সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল জীবন তাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। নায়িকা ও শোবিজের বাইরের বহু সুন্দরীর প্রেমে পড়েছেন তিনি। এসব তাকে হতাশ করেছে, ক্লান্ত করেছে। বন্ধুদের সঙ্গদোষে তিনি মাদকেও আসক্ত হয়ে পড়েন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ছিটকে যান সুস্থ-সুন্দর জীবন থেকে। একসময় তাকে ভুলে যেতে শুরু করে মানুষ। অথচ তার সামনে ছিল বলিউডের দুর্দান্ত ক্যারিয়ার। নেশা আর নারীর কারণে নিজের ক্যারিয়ার শেষ করে দেন ফারদিন।

 

তনুশ্রী দত্ত

২০০৪ সালের ‘মিস ইন্ডিয়া’ ও একসময়ের বলিউড তারকা তনুশ্রী দত্ত। আশিক বানায়ে আপনে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। একের পর এক চলচ্চিত্র আসতে থাকে হাতে। কিন্তু হঠাৎ করেই সব ছেড়ে দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমান। আর যাওয়ার আগে বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছিলেন। পরবর্তীতে ১০ বছর পর আবারও সেই প্রসঙ্গ তুলে হৈচৈ ফেলে দেন বলিউডে। ১০ বছর আগে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির শুটিংয়ের সময় নানা পাটেকার তাকে যৌন হয়রানি করেছেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু সে সময় প্রতিকার না পেয়ে উল্টো লাঞ্ছনার শিকার হয়েছিলেন বলে তিনি অভিনয় থেকেই দূরে সরে গিয়েছিলেন। এর আগে ২০০৫ সালে ‘চকলেট’ ছবির শুটিংয়ের সময় পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী তাকে জামা খুলে অন্য দুই শিল্পী সুনীল শেঠি আর ইরফান খানের সামনে নাচার জন্য বলেছিলেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তনুশ্রীর পরই বলিউডের অনেক অভিনেত্রী ‘#মি টু’ নিয়ে মুখ খোলেন। 

 

লিন্ডসে লোহান লিন্ডসে লোহান

আর স্ক্যান্ডাল যেন সমার্থক শব্দ! নানা অপরাধ আর স্ক্যান্ডালের সঙ্গে জড়িত জনপ্রিয় এই মডেল অভিনেত্রী। অল্প বয়স থেকেই চৌদ্দশিকের এপার-ওপার করতে করতেই কেটে গেল কতগুলো দিন। ২০০৭ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর দায়ে শাস্তি দেওয়া হয় তাকে।  জেল-জরিমানা করতে করতেই তিনি সময় পার করেছেন। কিন্তু  লোহান তো আর বদলালেন না! মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দিয়েছিল আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে পুনর্বাসনের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ফিরে এসে আবারও মাদকে জড়িয়েছেন এই তারকা। এছাড়া জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার। নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যে তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন। সম্ভাবনাময়ী হয়েও তার ক্যারিয়ারেও নেমে আসে অন্ধকার।

 

মেল গিবসন

 মেল গিবসন ছিলেন একজন জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তার অভিনীত ম্যাড ম্যাক্স সিরিজের ছবি দি রোড ওয়ারিয়রের জন্য তিনি সর্বপ্রথম বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন। গিবসন পরবর্তীকালে লেথাল উইপন, ব্রেভহার্ট, কনসপিরেসি থিওরি ইত্যাদি জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। কিন্তু অ্যাকোহলিক হয়ে পড়েন এই অভিনেতা। প্রচুর মদপান করতেন। ফলে এর প্রভাব পড়ে তার ক্যারিয়ারে। ধীরে ধীরে অভিনয় থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন ২০০০ সালের পর থেকে। কিন্তু তিনি আবার ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পরে ২০০৩ সালে যিশুখ্রিস্টের জীবন নিয়ে তার প্রযোজনায় তৈরি হয় দ্য প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট। এরপর তিনি ইহুদি জাতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। যার ফলে তার ক্যারিয়ারে আবারও ধস নামে। তাকে নিয়ে পত্র-পত্রিকা থেকে শুরু করে নানা জায়গায় শুরু হয় সমালোচনা। এভাবেই তিনি হিরো থেকে জিরো হয়ে যেতে শুরু করেন ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে। 

 

মন্দাকিনী

খুবই আকর্ষণীয় মন্দাকিনী আশির দশকে দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন বলিউড জগতে। অভিনয়ে তেমন পারদর্শী না হলেও রূপে ছিলেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে। সে সময় বিকিনি পরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন মন্দাকিনী। ‘রাম তেরি গঙ্গা মাইলি’ ছবির আলোচিত এই নায়িকা মন্দাকিনী জড়িয়ে পড়েন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। শোনা যায়, মন্দাকিনীকে নায়িকার চরিত্র  দেওয়ার জন্য পরিচালকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতেন দাউদ ইব্রাহিম। সব ডনের সঙ্গেই একজন সুন্দরী রমণীর কথা শোনা যায়। এখানেও ব্যতিক্রম নয়। অসাধারণ দেহসৌষ্ঠবের জন্যই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন মন্দকিনী অল্প দিনেই। ১৯৯৩ সালের ভয়াবহ মুম্বাই হামলার পর ভারতজুড়ে দাউদের বিপক্ষে তীব্র ঘৃণা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আর ঠিক সেই সময় এমন একটি ছবি ছাপা হওয়ার পর দাউদ ও মন্দাকিনীকে ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। মন্দাকিনীকে দাউদের রক্ষিতা হিসেবে আখ্যা দিতেও ছাড়েননি অনেকে। মন্দাকিনীর ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় সে সময়ই। হয়ে যান সবার ঘৃণার পাত্র।

 

প্যারিস হিলটন

একটি সেক্স ট্যাপ আমার ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিয়েছে। এমনটা মন্তব্য করেন প্যারিস হিলটন। জীবনে এটাই তার আক্ষেপ। কিন্তু মূল ঘটনা আরও আছে। ক্যারিয়ারজুড়েই নানাভাবে বিতর্কিত এই অভিনেত্রী। তাকে কারাজীবন ভোগ করতে হয়েছে বেশ কয়েকবার। ২০০৭ সালে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর অপরাধে ৪৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলেসে জেল খাটেন তিনি। জেল খাটার মাত্র ২৩ দিন পর আবারও এক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। যদিও সেবার জেলে যেতে হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলেও হুলস্থূল কান্ড ঘটিয়েছেন এই অভিনেত্রী। মাদক রাখার অভিযোগে পুলিশ তাকে আটকে রাখে। যদিও পরে সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান। শুধু তাই নয়, পুলিশের সঙ্গে মিথ্যাচার ও মাদক সেবনে গণমাধ্যমে বেশ বিতর্কিতও হয়েছিলেন। একবার তো ঋণখেলাপির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিলও করে দেয়। মাদক এবং উচ্ছৃঙ্খল জীবন প্যারিস হিলটনের ক্যারিয়ারে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

 

রোনালদিনহো

উদ্দাম,  বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত  রোনালদিনহো বিতর্কে জড়িয়েছেন অনেকবার। এই শতাব্দীর শুরুতে একজন অসাধারণ ফুটবলার পেয়েছিল বিশ্ব। তিনি রোনালদিনহো। যত দ্রুত তারকাখ্যাতি পেয়েছিলেন, নিচে নামতেও বেশি সময় লাগেনি ব্রাজিলিয়ান এ তারকার। কিন্তু নাইট ক্লাবের বিশৃঙ্খল জীবন থেকে ফিরতে না পারায় ক্যারিয়ারটা  বেশিদূর গড়ায়নি। মাঠের বাইরের জীবনে লাগাম পরাতে পারলে সর্বকালের সেরাদের ছোট তালিকায় সব সময়ই উচ্চারিত হতো তার নাম। ফুটবলকে অনেক দিয়েছেন এবং হয়তো আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন। এই আক্ষেপ সঙ্গে নিয়েই ফুটবল থেকে বিদায় নিতে হলো রোনালদিনহোকে। ব্রাজিলীয় ক্লাব ফ্লুমিনেনসের হয়ে ২০১৫ সালে সর্বশেষ পেশাদারি ফুটবল মাঠে নেমেছিলেন রোনালদিনহো। শুরুর মতো ব্রাজেলিয়ান এই তারকা তার ক্যারিয়ারের শেষটা রাঙিয়ে যেতে পারেননি। সেরাদের তালিকা থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির ফুটবলার হিসেবে তাকে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে হয়েছে। নারী এবং মাদকের নেশা তাকে বেশিদূর যেতে দেয়নি। 

 

রাজেশ খান্না

প্রয়াত রাজেশ খান্না সম্পর্কে বলিউডের আরেক সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন একসময় বলেছিলেন, তিনি নিজে তারকা হতে পেরেছিলেন আনন্দ ছবিতে রাজেশ খান্নার সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে। মি. বচ্চনের এই স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে দেয় তারকা হিসেবে রাজেশ খান্না কি পরিমাণ জনপ্রিয় ছিলেন। ষাটের দশকের শেষদিক থেকে শুরু করে পুরো সত্তর দশক বলিউডের অপ্রতিদ্বন্দ্বী তারকা হয়ে উঠেছিলেন রাজেশ খান্না। তার ১৫টা ফিল্ম পর পর সুপারহিট হয়েছিল। কিন্তু এই স্টারডম সামলাতে পারেননি তিনি। নেশাগ্রস্ত হয়ে যান। সারা দিনই অ্যালকোহল তার সঙ্গী ছিল। লিভার খারাপ হয়ে যায়। তিনি অভিনয়ে যতটা দক্ষ ছিলেন ঠিক ততটাই বদমেজাজি ছিলেন। একবার তাকে প্রধান চরিত্র না দিয়ে পার্শ্বচরিত্র দেওয়ার জন্য পরিচালককে থাপ্পড় মেরেছিলেন। এমন অভিযোগের কারণে ক্রমশই ক্যারিয়ার খারাপ হতে থাকে। চলচ্চিত্রে খ্যাতি পড়ে যাওয়ার পর ১৯৯১ সালে দিল্লির একটি আসন থেকে কংগ্রেসের এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে