শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

ম্যারাডোনা

আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর ম্যারাডোনা। সারা বিশ্বে আর্জেন্টিনার ভক্তদের আজ যে উন্মাদনা তার স্রষ্টাও তিনি। কিন্তু ম্যারাডোনার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আনন্দ-বেদনার বহু স্মৃতি। ফুটবল নৈপুণ্যে তিনি ছিলেন সেরাদের সেরা। মাদক গ্রহণের কারণে বহিষ্কার হয়েছিলেন ফুটবল থেকে। নারী কেলেঙ্কারি ও নানা বিতর্ক তার নিত্যসঙ্গী। তাকে নিয়ে সমালোচনার বিষয়ের অভাব নেই। হাত দিয়ে গোল করে সেটা স্বীকার করে হৈচৈ ফেলে দেন। আরও রয়েছে একাধিক গার্লফ্রেন্ড নিয়ে কেলেঙ্কারি, সন্তান অস্বীকার, কখনো মিডিয়ায় এসে আর্জেন্টিনা বিদ্বেষী বক্তব্য, কখনো আবার ফিফার প্রধানকে গালাগালি। জীবনের পুরোটা সময় তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে সব বিতর্ক। এমনকি ম্যারাডোনা ফেঁসেছেন ট্যাক্স ফাঁকির মামলায়ও। এ কারণে দীর্ঘদিন ইতালিতে যেতে পারেননি ম্যারাডোনা। ইতালির পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। নিজের জীবনে একটু লাগাম টানতে পারলে ফুটবলে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন এই মহাতারকা।

 

ফারদিন খান

ফারদিন খানের বাবা ছিলেন বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা ফিরোজ খান। অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেকেও তিনি এনেছিলেন বলিউডে। কিন্তু বাবার মতো নিজেকে প্রসারিত করতে পারেননি এই স্টার কিড। ফারদিন খানের ক্যারিয়ার অল্প কয়েকদিনেই থেমে গিয়েছিল। এর  পেছনে কাজ করেছে তার অনিয়ন্ত্রিত জীবন। জনপ্রিয় অভিনেতা ফিরোজ খানের ছেলে হওয়ায় তাকে ঘিরে আগ্রহ থাকত সবার। যার ফলে অন্যান্য স্টার কিডের সঙ্গেই তার বেড়ে ওঠা। বিভিন্ন সময় একাধিক নারীর সঙ্গ এবং মদক, সেই সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল জীবন তাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। নায়িকা ও শোবিজের বাইরের বহু সুন্দরীর প্রেমে পড়েছেন তিনি। এসব তাকে হতাশ করেছে, ক্লান্ত করেছে। বন্ধুদের সঙ্গদোষে তিনি মাদকেও আসক্ত হয়ে পড়েন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ছিটকে যান সুস্থ-সুন্দর জীবন থেকে। একসময় তাকে ভুলে যেতে শুরু করে মানুষ। অথচ তার সামনে ছিল বলিউডের দুর্দান্ত ক্যারিয়ার। নেশা আর নারীর কারণে নিজের ক্যারিয়ার শেষ করে দেন ফারদিন।

 

তনুশ্রী দত্ত

২০০৪ সালের ‘মিস ইন্ডিয়া’ ও একসময়ের বলিউড তারকা তনুশ্রী দত্ত। আশিক বানায়ে আপনে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। একের পর এক চলচ্চিত্র আসতে থাকে হাতে। কিন্তু হঠাৎ করেই সব ছেড়ে দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমান। আর যাওয়ার আগে বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছিলেন। পরবর্তীতে ১০ বছর পর আবারও সেই প্রসঙ্গ তুলে হৈচৈ ফেলে দেন বলিউডে। ১০ বছর আগে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির শুটিংয়ের সময় নানা পাটেকার তাকে যৌন হয়রানি করেছেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু সে সময় প্রতিকার না পেয়ে উল্টো লাঞ্ছনার শিকার হয়েছিলেন বলে তিনি অভিনয় থেকেই দূরে সরে গিয়েছিলেন। এর আগে ২০০৫ সালে ‘চকলেট’ ছবির শুটিংয়ের সময় পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী তাকে জামা খুলে অন্য দুই শিল্পী সুনীল শেঠি আর ইরফান খানের সামনে নাচার জন্য বলেছিলেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তনুশ্রীর পরই বলিউডের অনেক অভিনেত্রী ‘#মি টু’ নিয়ে মুখ খোলেন। 

 

লিন্ডসে লোহান লিন্ডসে লোহান

আর স্ক্যান্ডাল যেন সমার্থক শব্দ! নানা অপরাধ আর স্ক্যান্ডালের সঙ্গে জড়িত জনপ্রিয় এই মডেল অভিনেত্রী। অল্প বয়স থেকেই চৌদ্দশিকের এপার-ওপার করতে করতেই কেটে গেল কতগুলো দিন। ২০০৭ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর দায়ে শাস্তি দেওয়া হয় তাকে।  জেল-জরিমানা করতে করতেই তিনি সময় পার করেছেন। কিন্তু  লোহান তো আর বদলালেন না! মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দিয়েছিল আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে পুনর্বাসনের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ফিরে এসে আবারও মাদকে জড়িয়েছেন এই তারকা। এছাড়া জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার। নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যে তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন। সম্ভাবনাময়ী হয়েও তার ক্যারিয়ারেও নেমে আসে অন্ধকার।

 

মেল গিবসন

 মেল গিবসন ছিলেন একজন জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তার অভিনীত ম্যাড ম্যাক্স সিরিজের ছবি দি রোড ওয়ারিয়রের জন্য তিনি সর্বপ্রথম বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন। গিবসন পরবর্তীকালে লেথাল উইপন, ব্রেভহার্ট, কনসপিরেসি থিওরি ইত্যাদি জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। কিন্তু অ্যাকোহলিক হয়ে পড়েন এই অভিনেতা। প্রচুর মদপান করতেন। ফলে এর প্রভাব পড়ে তার ক্যারিয়ারে। ধীরে ধীরে অভিনয় থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন ২০০০ সালের পর থেকে। কিন্তু তিনি আবার ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পরে ২০০৩ সালে যিশুখ্রিস্টের জীবন নিয়ে তার প্রযোজনায় তৈরি হয় দ্য প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট। এরপর তিনি ইহুদি জাতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। যার ফলে তার ক্যারিয়ারে আবারও ধস নামে। তাকে নিয়ে পত্র-পত্রিকা থেকে শুরু করে নানা জায়গায় শুরু হয় সমালোচনা। এভাবেই তিনি হিরো থেকে জিরো হয়ে যেতে শুরু করেন ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে। 

 

মন্দাকিনী

খুবই আকর্ষণীয় মন্দাকিনী আশির দশকে দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন বলিউড জগতে। অভিনয়ে তেমন পারদর্শী না হলেও রূপে ছিলেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে। সে সময় বিকিনি পরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন মন্দাকিনী। ‘রাম তেরি গঙ্গা মাইলি’ ছবির আলোচিত এই নায়িকা মন্দাকিনী জড়িয়ে পড়েন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। শোনা যায়, মন্দাকিনীকে নায়িকার চরিত্র  দেওয়ার জন্য পরিচালকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতেন দাউদ ইব্রাহিম। সব ডনের সঙ্গেই একজন সুন্দরী রমণীর কথা শোনা যায়। এখানেও ব্যতিক্রম নয়। অসাধারণ দেহসৌষ্ঠবের জন্যই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন মন্দকিনী অল্প দিনেই। ১৯৯৩ সালের ভয়াবহ মুম্বাই হামলার পর ভারতজুড়ে দাউদের বিপক্ষে তীব্র ঘৃণা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আর ঠিক সেই সময় এমন একটি ছবি ছাপা হওয়ার পর দাউদ ও মন্দাকিনীকে ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। মন্দাকিনীকে দাউদের রক্ষিতা হিসেবে আখ্যা দিতেও ছাড়েননি অনেকে। মন্দাকিনীর ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় সে সময়ই। হয়ে যান সবার ঘৃণার পাত্র।

 

প্যারিস হিলটন

একটি সেক্স ট্যাপ আমার ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিয়েছে। এমনটা মন্তব্য করেন প্যারিস হিলটন। জীবনে এটাই তার আক্ষেপ। কিন্তু মূল ঘটনা আরও আছে। ক্যারিয়ারজুড়েই নানাভাবে বিতর্কিত এই অভিনেত্রী। তাকে কারাজীবন ভোগ করতে হয়েছে বেশ কয়েকবার। ২০০৭ সালে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর অপরাধে ৪৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলেসে জেল খাটেন তিনি। জেল খাটার মাত্র ২৩ দিন পর আবারও এক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। যদিও সেবার জেলে যেতে হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলেও হুলস্থূল কান্ড ঘটিয়েছেন এই অভিনেত্রী। মাদক রাখার অভিযোগে পুলিশ তাকে আটকে রাখে। যদিও পরে সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান। শুধু তাই নয়, পুলিশের সঙ্গে মিথ্যাচার ও মাদক সেবনে গণমাধ্যমে বেশ বিতর্কিতও হয়েছিলেন। একবার তো ঋণখেলাপির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিলও করে দেয়। মাদক এবং উচ্ছৃঙ্খল জীবন প্যারিস হিলটনের ক্যারিয়ারে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

 

রোনালদিনহো

উদ্দাম,  বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত  রোনালদিনহো বিতর্কে জড়িয়েছেন অনেকবার। এই শতাব্দীর শুরুতে একজন অসাধারণ ফুটবলার পেয়েছিল বিশ্ব। তিনি রোনালদিনহো। যত দ্রুত তারকাখ্যাতি পেয়েছিলেন, নিচে নামতেও বেশি সময় লাগেনি ব্রাজিলিয়ান এ তারকার। কিন্তু নাইট ক্লাবের বিশৃঙ্খল জীবন থেকে ফিরতে না পারায় ক্যারিয়ারটা  বেশিদূর গড়ায়নি। মাঠের বাইরের জীবনে লাগাম পরাতে পারলে সর্বকালের সেরাদের ছোট তালিকায় সব সময়ই উচ্চারিত হতো তার নাম। ফুটবলকে অনেক দিয়েছেন এবং হয়তো আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন। এই আক্ষেপ সঙ্গে নিয়েই ফুটবল থেকে বিদায় নিতে হলো রোনালদিনহোকে। ব্রাজিলীয় ক্লাব ফ্লুমিনেনসের হয়ে ২০১৫ সালে সর্বশেষ পেশাদারি ফুটবল মাঠে নেমেছিলেন রোনালদিনহো। শুরুর মতো ব্রাজেলিয়ান এই তারকা তার ক্যারিয়ারের শেষটা রাঙিয়ে যেতে পারেননি। সেরাদের তালিকা থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির ফুটবলার হিসেবে তাকে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে হয়েছে। নারী এবং মাদকের নেশা তাকে বেশিদূর যেতে দেয়নি। 

 

রাজেশ খান্না

প্রয়াত রাজেশ খান্না সম্পর্কে বলিউডের আরেক সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন একসময় বলেছিলেন, তিনি নিজে তারকা হতে পেরেছিলেন আনন্দ ছবিতে রাজেশ খান্নার সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে। মি. বচ্চনের এই স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে দেয় তারকা হিসেবে রাজেশ খান্না কি পরিমাণ জনপ্রিয় ছিলেন। ষাটের দশকের শেষদিক থেকে শুরু করে পুরো সত্তর দশক বলিউডের অপ্রতিদ্বন্দ্বী তারকা হয়ে উঠেছিলেন রাজেশ খান্না। তার ১৫টা ফিল্ম পর পর সুপারহিট হয়েছিল। কিন্তু এই স্টারডম সামলাতে পারেননি তিনি। নেশাগ্রস্ত হয়ে যান। সারা দিনই অ্যালকোহল তার সঙ্গী ছিল। লিভার খারাপ হয়ে যায়। তিনি অভিনয়ে যতটা দক্ষ ছিলেন ঠিক ততটাই বদমেজাজি ছিলেন। একবার তাকে প্রধান চরিত্র না দিয়ে পার্শ্বচরিত্র দেওয়ার জন্য পরিচালককে থাপ্পড় মেরেছিলেন। এমন অভিযোগের কারণে ক্রমশই ক্যারিয়ার খারাপ হতে থাকে। চলচ্চিত্রে খ্যাতি পড়ে যাওয়ার পর ১৯৯১ সালে দিল্লির একটি আসন থেকে কংগ্রেসের এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা