শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কেলেঙ্কারিতে ক্যারিয়ার শেষ

ম্যারাডোনা

আর্জেন্টাইন ফুটবল জাদুকর ম্যারাডোনা। সারা বিশ্বে আর্জেন্টিনার ভক্তদের আজ যে উন্মাদনা তার স্রষ্টাও তিনি। কিন্তু ম্যারাডোনার নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আনন্দ-বেদনার বহু স্মৃতি। ফুটবল নৈপুণ্যে তিনি ছিলেন সেরাদের সেরা। মাদক গ্রহণের কারণে বহিষ্কার হয়েছিলেন ফুটবল থেকে। নারী কেলেঙ্কারি ও নানা বিতর্ক তার নিত্যসঙ্গী। তাকে নিয়ে সমালোচনার বিষয়ের অভাব নেই। হাত দিয়ে গোল করে সেটা স্বীকার করে হৈচৈ ফেলে দেন। আরও রয়েছে একাধিক গার্লফ্রেন্ড নিয়ে কেলেঙ্কারি, সন্তান অস্বীকার, কখনো মিডিয়ায় এসে আর্জেন্টিনা বিদ্বেষী বক্তব্য, কখনো আবার ফিফার প্রধানকে গালাগালি। জীবনের পুরোটা সময় তাকে ঘিরে তৈরি হয়েছে সব বিতর্ক। এমনকি ম্যারাডোনা ফেঁসেছেন ট্যাক্স ফাঁকির মামলায়ও। এ কারণে দীর্ঘদিন ইতালিতে যেতে পারেননি ম্যারাডোনা। ইতালির পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। নিজের জীবনে একটু লাগাম টানতে পারলে ফুটবলে আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন এই মহাতারকা।

 

ফারদিন খান

ফারদিন খানের বাবা ছিলেন বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা ফিরোজ খান। অনেক স্বপ্ন নিয়ে ছেলেকেও তিনি এনেছিলেন বলিউডে। কিন্তু বাবার মতো নিজেকে প্রসারিত করতে পারেননি এই স্টার কিড। ফারদিন খানের ক্যারিয়ার অল্প কয়েকদিনেই থেমে গিয়েছিল। এর  পেছনে কাজ করেছে তার অনিয়ন্ত্রিত জীবন। জনপ্রিয় অভিনেতা ফিরোজ খানের ছেলে হওয়ায় তাকে ঘিরে আগ্রহ থাকত সবার। যার ফলে অন্যান্য স্টার কিডের সঙ্গেই তার বেড়ে ওঠা। বিভিন্ন সময় একাধিক নারীর সঙ্গ এবং মদক, সেই সঙ্গে উচ্ছৃঙ্খল জীবন তাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে। নায়িকা ও শোবিজের বাইরের বহু সুন্দরীর প্রেমে পড়েছেন তিনি। এসব তাকে হতাশ করেছে, ক্লান্ত করেছে। বন্ধুদের সঙ্গদোষে তিনি মাদকেও আসক্ত হয়ে পড়েন। স্বাভাবিকভাবেই তিনি ছিটকে যান সুস্থ-সুন্দর জীবন থেকে। একসময় তাকে ভুলে যেতে শুরু করে মানুষ। অথচ তার সামনে ছিল বলিউডের দুর্দান্ত ক্যারিয়ার। নেশা আর নারীর কারণে নিজের ক্যারিয়ার শেষ করে দেন ফারদিন।

 

তনুশ্রী দত্ত

২০০৪ সালের ‘মিস ইন্ডিয়া’ ও একসময়ের বলিউড তারকা তনুশ্রী দত্ত। আশিক বানায়ে আপনে চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। একের পর এক চলচ্চিত্র আসতে থাকে হাতে। কিন্তু হঠাৎ করেই সব ছেড়ে দিয়ে বিদেশে পাড়ি জমান। আর যাওয়ার আগে বলিউডের শক্তিমান অভিনেতা নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তুলেছিলেন। পরবর্তীতে ১০ বছর পর আবারও সেই প্রসঙ্গ তুলে হৈচৈ ফেলে দেন বলিউডে। ১০ বছর আগে ‘হর্ন ওকে প্লিজ’ ছবির শুটিংয়ের সময় নানা পাটেকার তাকে যৌন হয়রানি করেছেন বলে অভিযোগ করেন। কিন্তু সে সময় প্রতিকার না পেয়ে উল্টো লাঞ্ছনার শিকার হয়েছিলেন বলে তিনি অভিনয় থেকেই দূরে সরে গিয়েছিলেন। এর আগে ২০০৫ সালে ‘চকলেট’ ছবির শুটিংয়ের সময় পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী তাকে জামা খুলে অন্য দুই শিল্পী সুনীল শেঠি আর ইরফান খানের সামনে নাচার জন্য বলেছিলেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। তনুশ্রীর পরই বলিউডের অনেক অভিনেত্রী ‘#মি টু’ নিয়ে মুখ খোলেন। 

 

লিন্ডসে লোহান লিন্ডসে লোহান

আর স্ক্যান্ডাল যেন সমার্থক শব্দ! নানা অপরাধ আর স্ক্যান্ডালের সঙ্গে জড়িত জনপ্রিয় এই মডেল অভিনেত্রী। অল্প বয়স থেকেই চৌদ্দশিকের এপার-ওপার করতে করতেই কেটে গেল কতগুলো দিন। ২০০৭ সালে মাতাল হয়ে গাড়ি চালানোর দায়ে শাস্তি দেওয়া হয় তাকে।  জেল-জরিমানা করতে করতেই তিনি সময় পার করেছেন। কিন্তু  লোহান তো আর বদলালেন না! মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দিয়েছিল আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে পুনর্বাসনের নির্দেশ দেয়। কিন্তু ফিরে এসে আবারও মাদকে জড়িয়েছেন এই তারকা। এছাড়া জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার। নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যে তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন। সম্ভাবনাময়ী হয়েও তার ক্যারিয়ারেও নেমে আসে অন্ধকার।

 

মেল গিবসন

 মেল গিবসন ছিলেন একজন জনপ্রিয় মার্কিন অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তার অভিনীত ম্যাড ম্যাক্স সিরিজের ছবি দি রোড ওয়ারিয়রের জন্য তিনি সর্বপ্রথম বিশ্বজুড়ে খ্যাতি লাভ করেন। গিবসন পরবর্তীকালে লেথাল উইপন, ব্রেভহার্ট, কনসপিরেসি থিওরি ইত্যাদি জনপ্রিয় ছবিতে অভিনয় করেছেন তিনি। কিন্তু অ্যাকোহলিক হয়ে পড়েন এই অভিনেতা। প্রচুর মদপান করতেন। ফলে এর প্রভাব পড়ে তার ক্যারিয়ারে। ধীরে ধীরে অভিনয় থেকে দূরে সরে যেতে থাকেন ২০০০ সালের পর থেকে। কিন্তু তিনি আবার ফিরে আসার চেষ্টা করেন। পরে ২০০৩ সালে যিশুখ্রিস্টের জীবন নিয়ে তার প্রযোজনায় তৈরি হয় দ্য প্যাশন অব দ্য ক্রাইস্ট। এরপর তিনি ইহুদি জাতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। যার ফলে তার ক্যারিয়ারে আবারও ধস নামে। তাকে নিয়ে পত্র-পত্রিকা থেকে শুরু করে নানা জায়গায় শুরু হয় সমালোচনা। এভাবেই তিনি হিরো থেকে জিরো হয়ে যেতে শুরু করেন ভক্ত-অনুরাগীদের মাঝে। 

 

মন্দাকিনী

খুবই আকর্ষণীয় মন্দাকিনী আশির দশকে দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন বলিউড জগতে। অভিনয়ে তেমন পারদর্শী না হলেও রূপে ছিলেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে। সে সময় বিকিনি পরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন মন্দাকিনী। ‘রাম তেরি গঙ্গা মাইলি’ ছবির আলোচিত এই নায়িকা মন্দাকিনী জড়িয়ে পড়েন দাউদ ইব্রাহিমের সঙ্গে। শোনা যায়, মন্দাকিনীকে নায়িকার চরিত্র  দেওয়ার জন্য পরিচালকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতেন দাউদ ইব্রাহিম। সব ডনের সঙ্গেই একজন সুন্দরী রমণীর কথা শোনা যায়। এখানেও ব্যতিক্রম নয়। অসাধারণ দেহসৌষ্ঠবের জন্যই তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন মন্দকিনী অল্প দিনেই। ১৯৯৩ সালের ভয়াবহ মুম্বাই হামলার পর ভারতজুড়ে দাউদের বিপক্ষে তীব্র ঘৃণা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আর ঠিক সেই সময় এমন একটি ছবি ছাপা হওয়ার পর দাউদ ও মন্দাকিনীকে ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। মন্দাকিনীকে দাউদের রক্ষিতা হিসেবে আখ্যা দিতেও ছাড়েননি অনেকে। মন্দাকিনীর ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায় সে সময়ই। হয়ে যান সবার ঘৃণার পাত্র।

 

প্যারিস হিলটন

একটি সেক্স ট্যাপ আমার ক্যারিয়ার ধ্বংস করে দিয়েছে। এমনটা মন্তব্য করেন প্যারিস হিলটন। জীবনে এটাই তার আক্ষেপ। কিন্তু মূল ঘটনা আরও আছে। ক্যারিয়ারজুড়েই নানাভাবে বিতর্কিত এই অভিনেত্রী। তাকে কারাজীবন ভোগ করতে হয়েছে বেশ কয়েকবার। ২০০৭ সালে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালানোর অপরাধে ৪৫ দিন লস অ্যাঞ্জেলেসে জেল খাটেন তিনি। জেল খাটার মাত্র ২৩ দিন পর আবারও এক ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন। যদিও সেবার জেলে যেতে হয়নি। দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ ফুটবলেও হুলস্থূল কান্ড ঘটিয়েছেন এই অভিনেত্রী। মাদক রাখার অভিযোগে পুলিশ তাকে আটকে রাখে। যদিও পরে সেই অভিযোগ থেকে মুক্তি পান। শুধু তাই নয়, পুলিশের সঙ্গে মিথ্যাচার ও মাদক সেবনে গণমাধ্যমে বেশ বিতর্কিতও হয়েছিলেন। একবার তো ঋণখেলাপির অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের ইন্টারনাল রেভিনিউ সার্ভিস তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সিলও করে দেয়। মাদক এবং উচ্ছৃঙ্খল জীবন প্যারিস হিলটনের ক্যারিয়ারে ব্যাপকভাবে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

 

রোনালদিনহো

উদ্দাম,  বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত  রোনালদিনহো বিতর্কে জড়িয়েছেন অনেকবার। এই শতাব্দীর শুরুতে একজন অসাধারণ ফুটবলার পেয়েছিল বিশ্ব। তিনি রোনালদিনহো। যত দ্রুত তারকাখ্যাতি পেয়েছিলেন, নিচে নামতেও বেশি সময় লাগেনি ব্রাজিলিয়ান এ তারকার। কিন্তু নাইট ক্লাবের বিশৃঙ্খল জীবন থেকে ফিরতে না পারায় ক্যারিয়ারটা  বেশিদূর গড়ায়নি। মাঠের বাইরের জীবনে লাগাম পরাতে পারলে সর্বকালের সেরাদের ছোট তালিকায় সব সময়ই উচ্চারিত হতো তার নাম। ফুটবলকে অনেক দিয়েছেন এবং হয়তো আরও অনেক কিছু দিতে পারতেন। এই আক্ষেপ সঙ্গে নিয়েই ফুটবল থেকে বিদায় নিতে হলো রোনালদিনহোকে। ব্রাজিলীয় ক্লাব ফ্লুমিনেনসের হয়ে ২০১৫ সালে সর্বশেষ পেশাদারি ফুটবল মাঠে নেমেছিলেন রোনালদিনহো। শুরুর মতো ব্রাজেলিয়ান এই তারকা তার ক্যারিয়ারের শেষটা রাঙিয়ে যেতে পারেননি। সেরাদের তালিকা থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির ফুটবলার হিসেবে তাকে ক্যারিয়ারের ইতি টানতে হয়েছে। নারী এবং মাদকের নেশা তাকে বেশিদূর যেতে দেয়নি। 

 

রাজেশ খান্না

প্রয়াত রাজেশ খান্না সম্পর্কে বলিউডের আরেক সুপারস্টার অমিতাভ বচ্চন একসময় বলেছিলেন, তিনি নিজে তারকা হতে পেরেছিলেন আনন্দ ছবিতে রাজেশ খান্নার সঙ্গে অভিনয় করার সুযোগ পেয়ে। মি. বচ্চনের এই স্বীকারোক্তিই প্রমাণ করে দেয় তারকা হিসেবে রাজেশ খান্না কি পরিমাণ জনপ্রিয় ছিলেন। ষাটের দশকের শেষদিক থেকে শুরু করে পুরো সত্তর দশক বলিউডের অপ্রতিদ্বন্দ্বী তারকা হয়ে উঠেছিলেন রাজেশ খান্না। তার ১৫টা ফিল্ম পর পর সুপারহিট হয়েছিল। কিন্তু এই স্টারডম সামলাতে পারেননি তিনি। নেশাগ্রস্ত হয়ে যান। সারা দিনই অ্যালকোহল তার সঙ্গী ছিল। লিভার খারাপ হয়ে যায়। তিনি অভিনয়ে যতটা দক্ষ ছিলেন ঠিক ততটাই বদমেজাজি ছিলেন। একবার তাকে প্রধান চরিত্র না দিয়ে পার্শ্বচরিত্র দেওয়ার জন্য পরিচালককে থাপ্পড় মেরেছিলেন। এমন অভিযোগের কারণে ক্রমশই ক্যারিয়ার খারাপ হতে থাকে। চলচ্চিত্রে খ্যাতি পড়ে যাওয়ার পর ১৯৯১ সালে দিল্লির একটি আসন থেকে কংগ্রেসের এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-মেয়েকে গলা কেটে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে দুই বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়
মালয়েশিয়ার জহরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে হাইকমিশনারের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?
যুক্তরাষ্ট্র সফরে আল-শারা, বিশ্বমঞ্চে ফিরছে সিরিয়া?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি অভিনেতা গোবিন্দ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার
ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা, পাকিস্তানি তালেবানের দায় স্বীকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুলসী পাতার যত গুণ
তুলসী পাতার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল
এক মাসে ২৮২ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা
মালিতে টিকটকারকে প্রকাশ্যে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড
দ্বিতীয় দিনের ১৪ বলেই গুটিয়ে গেল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন