শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

ইতিহাসের আয়নায় আল-আকসা

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ইতিহাসের আয়নায় আল-আকসা

ইসলামের অন্যতম পবিত্র মসজিদ বাইতুল মুকাদ্দাস বা মসজিদ আল-আকসা। ইসরায়েলের চোখে এটি টেম্পল অব মাউন্ট। অসংখ্য নবী-রসুলের স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহাসিক জেরুজালেম শহরে এই মসজিদ আল-আকসা অবস্থিত। বর্তমানে ইহুদিরা দখল করে রেখেছে এই পবিত্র মসজিদ। ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী আল-আকসা চত্বরে আজও অসংখ্য নবী-রসুলের সমাধি বিদ্যমান।  মসজিদে আকসার প্রতিষ্ঠার ইতিহাস অনেকেরই অজানা।  ইতিহাসের আয়না থেকে সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা নিয়ে আজকের রকমারি...

 

মুসলমানদের প্রথম কিবলা

৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে এই মসজিদ আবারও মুসলমানদের অধীনে আসে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে এ মসজিদটি কিছু দিনের জন্য মুসলমানদের কিবলা হিসেবে ব্যবহার হয়েছিল। খলিফা উমর (রা.) বর্তমান মসজিদের  স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন...

 

ইসলাম ধর্মের নবী হজরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম কর্তৃক পবিত্র কাবাঘর নির্মাণের ৪০ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর তাঁর নাতি বনি ইসরাইলের প্রথম নবী হজরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম ঐতিহাসিক শহর জেরুজালেমে মসজিদ আল-আকসা নির্মাণ করেন। ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী হজরত সুলায়মান (আ.) জিন জাতির মাধ্যমে এ পবিত্র মসজিদ পুনর্নির্মাণ করেন। ৬৩৮ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটি মুসলমানদের অধীনে আসে। ইসলামের প্রাথমিক যুগে এ মসজিদটি মুসলমানদের কিবলা হিসেবে ব্যবহার হয়েছিল। খলিফা উমর (রা.) বর্তমান মসজিদের স্থানে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। পরবর্তীতে উমাইয়া খলিফা আবদুল মালিকের যুগে মসজিদটি পুনর্নির্র্মিত ও সম্প্রসারিত হয়।

এই সংস্কার ৭০৫ খ্রিস্টাব্দে তাঁর পুত্র খলিফা প্রথম আল ওয়ালিদের শাসনামলে শেষ হয়। ৭৪৬ খ্রিস্টাব্দে ভূমিকম্পে মসজিদটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হলে আব্বাসীয় খলিফা আল মনসুর এটি পুনর্র্নির্মাণ করেন। পরে তাঁর উত্তরসুরি আল মাহদি এর পুনর্র্নির্মাণ করেন। ১০৩৩ খ্রিস্টাব্দে আরেকটি ভূমিকম্পে মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে ফাতেমীয় খলিফা আলী আজ-জাহির পুনরায় মসজিদটি নির্মাণ করেন যা বর্তমান অবধি টিকে রয়েছে। বিভিন্ন শাসকের সময় মসজিদটিতে অতিরিক্ত অংশ যোগ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে গম্বুজ, আঙ্গিনা, মিম্বর, মিহরাব, অভ্যন্তরীণ কাঠামো। ১০৯৯ খ্রিস্টাব্দে ক্রুসেডাররা জেরুজালেম দখল করার পর মসজিদটিকে একটি প্রাসাদ এবং একই প্রাঙ্গণে অবস্থিত কুব্বাত আস সাখরাকে গির্জা হিসেবে ব্যবহার করত। সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবি জেরুজালেম জয় করার পর মসজিদ হিসেবে এর ব্যবহার পুনরায় শুরু হয়। সালাহউদ্দিন আইয়ুবি কর্তৃক বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত হওয়ার পর জেরুজালেমে দীর্ঘ প্রায় এক শতাব্দীব্যাপী মুসলমানরা খ্রিস্টানদের অত্যাচার থেকে মুক্ত ছিল। নানা সময়ে আল-আকসার নানাবিধ সংস্কার করা হয়।

 

বর্তমানে ইসরায়েলের দখলে

বর্তমানে ইহুদিবাদী ইসরায়েল ঐতিহাসিক মসজিদটি দখল করে রেখেছে। ১৯৪৮ সালের ১৫ মে ফিলিস্তিনে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। এ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা লাভের পর বায়তুল মোকাদ্দাস মুসলমানদের হস্তচ্যুত হয়ে যায়। সেই থেকে বায়তুল মোকাদ্দাস বা আল-আকসা তাদের দখলে রয়েছে। ১৯৬৯ সালে তারা একবার আল-আকসা মসজিদে অগ্নিসংযোগও করেছিল। বর্তমানে এ মসজিদে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। ইসরায়েলের মুসলিম বাসিন্দা এবং পূর্ব জেরুজালেমে বসবাসরত ফিলিস্তিনিরা মসজিদুল আকসায় প্রবেশ ও নামাজ আদায় করতে পারে। আবার অনেক সময় বাধা দেওয়া হয়। এই বিধিনিষেধের মাত্রা সময়ে সময়ে পরিবর্তন হয়। কখনো শুধু জুমার নামাজের সময় বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। গাজার অধিবাসীদের জন্য বিধিনিষেধ অনেক বেশি কঠোর। ইসরায়েল সরকারের দাবি, নিরাপত্তার কারণে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। ঐতিহাসিকভাবেই এটি মুসলমানদের পবিত্র স্থান।  ১১টি গেট দিয়ে এখানে ঢোকা যায়। ১০টি গেট মুসলিমদের জন্য আর একটি অমুসলিমদের জন্য।  প্রত্যেক দ্বারে রয়েছে ইসরায়েলি পুলিশের গার্ড পোস্ট।

 

এখান থেকেই মেরাজ

নবী করিম (সা.) মিরাজ গমনের সময় আল-আকসায় ইমাম হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন...

ইসলামে আল-আকসা মসজিদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মুসলমানদের বিশ্বাস এটি পৃথিবীতে নির্মিত দ্বিতীয় মসজিদ যা মসজিদুল হারামের পরে নির্মিত হয়।  কোরআনে মিরাজের ঘটনা উল্লেখ করার সময় এই স্থানের নাম নেওয়া হয়েছে। কয়েক বছর আগেই আল-আকসাকে মুসলমানদের পবিত্র স্থান বলে ঘোষণা করেছে ইউনেস্কো। তাদের এক প্রস্তাবনায় বলা হয়, জেরুজালেমের আল-আকসা মসজিদের ওপর ইসরায়েলের কোনো অধিকার নেই, আল- আকসা মুসলমানদের পবিত্র স্থান। এটা ঐতিহাসিকভাবে সত্য ও বিশ্বসমাজে সর্বজনবিদিত বিষয় বলেও ইউনেস্কো জানিয়েছে। মুসলিমদের কাছে আল-আকসা মসজিদ নামে পরিচিত এই স্থাপনাটি ইহুদিদের কাছে ‘টেম্পল অব মাউন্ট’ নামে পরিচিত। আল-আকসা বা বায়তুল মোকাদ্দাস হচ্ছে ইসলামের প্রথম কেবলা এবং মক্কা ও মদিনার পর তৃতীয় পবিত্র স্থান। হজরত রসুলে করিম (সা.) মক্কার মসজিদুল হারাম, মদিনার মসজিদে নববী ও বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদের উদ্দেশে সফরকে বিশেষভাবে সওয়াবের কাজ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। যা অন্য কোনো মসজিদ সম্পর্কে করেননি। বায়তুল মোকাদ্দাস মসজিদ এবং তার আশপাশের এলাকা বহু নবীর স্মৃতিবিজড়িত। এ পবিত্র নাম শুধু একটি স্থানের সঙ্গে জড়িত নয় বরং এ নাম সব মুসলমানের ঈমান ও সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। এ পবিত্র মসজিদ থেকেই হজরত রসুলুল্লাহ (সা.) ঊর্ধ্বাকাশে তথা মেরাজে গমন করেছিলেন। নবী করিম (সা.) মিরাজ গমনের সময় আল- আকসায় অতীতের সব নবী-রসুলের জামাতে ইমাম হয়ে দুই রাকাত নামাজ আদায় করেন। পবিত্র কোরআনেও এ সম্পর্কে বলা হয়েছে। মহান আল্লাহ এ সম্পর্কে বলেছেন, ‘সব মহিমা তাঁর যিনি তাঁর বান্দাকে এক রাতে মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত ভ্রমণ করিয়েছিলেন, যার চতুর্পার্শ্বকে আমি বরকতময় করেছি। (আর এই ভ্রমণ করানোর উদ্দেশ্য হচ্ছে) যাতে আমি আমার নিদর্শন তাঁকে প্রদর্শন করি।’  (সুরা বনী ইসরাইল : ১)

 

নিউটনের আল-আকসা গবেষণা

স্যার আইজ্যাক নিউটনের বাইতুল মুকাদ্দাস বা আল-আকসা   গবেষণা নিয়ে পৃথিবীতে অনেক বিতর্ক রয়েছে।

আমরা নিউটনের আপেলের সঙ্গে যতটা পরিচিত ঠিক ততটাই অপরিচিত নিউটনের ধর্ম গবেষণার বিষয়ে। নিউটন আল-আকসা নিয়ে গবেষণা করে গেছেন। তাঁর হাতে আঁকা ড্রইংও পাওয়া যায় আল-আকসা বিষয়ক। ১৭০৪ সালের এক পান্ডুলিপিতে নিউটন লিখে গেছেন, ২০৬০ সালের আগে কোনোমতেই পৃথিবী ধ্বংস হবে না! নিউটনের আল-আকসা গবেষণা নবী সুলাইমানের (আ.) মসজিদ বা সলোমনস টেম্পল গবেষণা নামেও খ্যাত। ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী, এখানে সুলাইমান (আ.) নির্মাণ সম্পন্ন করেন ফার্স্ট টেম্পল বা বাইতুল মুকাদ্দাস। আইজ্যাক নিউটন গবেষণা করেন সলোমনের এ টেম্পল বা বাইতুল মুকাদ্দাস নিয়ে। আর এ জন্য হিব্রু ভাষা জানা অনেক জরুরি। তাই নিউটন হিব্রু ভাষা শিখেন। পরবর্তীতে তিনি হিব্রু থেকে নিজে সব অনুবাদ করেন। নিজের হাতে টেম্পল অব সলোমন বা বাইতুল মুকাদ্দাসের কাঠামোর মূল নকশা আঁকেন। ধর্ম নিয়ে নিউটনের রয়েছে আরও অনেক গবেষণা। তাই তাঁর ধর্মবিশ্বাস নিয়েও অনেকের প্রশ্ন জাগে। অনেকে বলেন, তিনি আস্তিক ছিলেন আবার অনেকের দাবি তিনি নাস্তিক। তবে অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন, তাঁর ধর্মবিশ্বাস মূলধারার নয়। তিনি তাঁর ধর্মবিশ্বাস কখনো উন্মুক্ত করেননি।

 

পুনরুদ্ধার

জেরুজালেম নগরীর দীর্ঘ ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, এ নগরী অন্তত দুবার পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছিল। এই নগরী ২৩ বার অধিকৃত হয়। আর ৫২ বার আক্রমণ করা হয় আর উদ্ধার করা হয় ৪৪ বার! ঐতিহাসিক তাৎপর্যের দিক থেকে এই নগরী বহু পরিবর্তনের সাক্ষী এবং এখনো নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ইতিহাসের সবচেয়ে কঠিন সময় পার করে নগরীটি ১০৯৯ সালের ১৫ জুলাই। এর আগে ৬৩৮ সালে জেরুজালেম বিজয়ের পর উমর (রা.) নামাজ পড়েন এখানে। যেখানে হজরত রসুলে করিম (সা.) মেরাজের সময় নামাজ পড়েছিলেন বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করে থাকেন। ঐতিহাসিক বর্ণনা অনুসারে, উমর (রা.) এই স্থানটিকে মসজিদ হিসেবে পুনর্নির্মাণ করেছিলেন। তবে ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য এক বেদনাদায়ক দিন ১০৯৯ সালের ১৫ জুলাই। সেদিন কোনো কোনো মুসলিম শাসকের বেইমানির ফলে খ্রিস্টান ক্রুসেডার বাহিনী সমগ্র সিরিয়া ও ফিলিস্তিন দখল করে। এর পরই ঘটতে থাকে হৃদয়বিদারক অসংখ্য ঘটনা। যা ইসলাম ও মুসলমানদের জন্য বড়ই বেদনাদায়ক। এ খ্রিস্টানরা ১০৯৯ সালের ৭ জুন প্রথমে জেরুজালেমে অবস্থিত ‘বায়তুল মুকাদ্দাস তথা মসজিদ আল-আকসা’ অবরোধ করে এবং ১৫ জুলাই মসজিদের ভিতর প্রবেশ করে ব্যাপক পরিবর্তন করে। অতঃপর এ পবিত্র মসজিদ তারা তাদের উপাসনালয় গির্জায় পরিণত করে। ১১৮৭ সালের ২০ সেপ্টেম্বর  সমরাভিযানের মাধ্যমে মসজিদ আল-আকসাসহ পুরো ঐতিহাসিক জেরুজালেম নগরী আবারও মুসলমানদের অধিকারে আসে। ২ অক্টোবর ১১৮৭ খ্রিস্টাব্দে মহাবীর সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবি আনুষ্ঠানিকভাবে বিজয়ীর বেশে  বায়তুল মুকাদ্দাসে প্রবেশ করেন।

 

প্রথম নির্মাণ খ্রিস্টপূর্ব ৯৫৭ সালে

মসজিদুল আকসা অর্থ ‘দূরবর্তী মসজিদ’। মিরাজের রাতে হজরত রসুলে করিম (সা.) বোরাকে চড়ে মক্কা থেকে এখানে এসেছিলেন। অনেক বছর ধরে মসজিদুল আকসা বলতে পুরো এলাকাকে বোঝানো হতো এবং মসজিদকে আল-জামি আল-আকসা বলা হতো। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী খ্রিস্টপূর্ব ৯৫৭ সালে বাদশাহ সলোমন বা সুলাইমান (আ.) নির্মাণ করেন এই ‘প্রথম মসজিদ’ বা বাইতুল মুকাদ্দাস নামে চিরচেনা মসজিদ আল-আকসা। খ্রিস্টপূর্ব ৫৮৬ সালে ব্যবিলনীয়রা ধ্বংস করে দেয় মসজিদ কাঠামোটি। পারস্য অঞ্চলের গভর্নর জেরুবাবেলের পৃষ্ঠপোষকতায় খ্রিস্টপূর্ব ৫১৬ সালে নির্মিত হয় দ্বিতীয়বার এই মসজিদ সেই আগের জায়গায়ই। মুসলিমদের প্রথম কিবলা এই মসজিদ আল-আকসা ইহুদিদেরও প্রার্থনার কেন্দ্রস্থল। এই মসজিদ আল-আকসার দিকে ফিরেই মুসলিমরা আগে নামাজ আদায় করতেন মদিনায় হিজরতের ১৭তম মাস পর্যন্ত। মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মসজিদ আল-আকসার প্রথম নির্মাণের আগেই দাঁড়ানো অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন সুলাইমান (আ.)। অন্যদিকে ইহুদিদের কিতাবগুলোতে এই  আল-আকসা নিয়ে প্রচুর বিবরণ রয়েছে। কিন্তু দুঃখের ব্যাপার, ৭০ খ্রিস্টাব্দে রোমানরাও ধ্বংস করে দিয়েছিল এই আল-আকসা। ইতিহাসের ঘাত- প্রতিঘাতে বহুবার ক্ষতবিক্ষত হয়েছে মসলমানদের এই অন্যতম পবিত্র স্থানটি। বর্তমানেও ঝড় বয়ে যাচ্ছে এই পবিত্র জায়গাটির ওপর দিয়ে। হাজারো ইতিহাসের সাক্ষী এই মসজিদ আল-আকসা।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
সর্বশেষ খবর
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের

পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নগর জীবন

মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১
মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১

পূর্ব-পশ্চিম