শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩

দেশে দেশে তুষারঝড়

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে তুষারঝড়

ডিসেম্বরে তুষারঝড়ের কবলে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। বড়দিনের আমেজে প্রচুর পর্যটক ভিড় জমিয়েছিলেন দেশটিতে। কিন্তু তুষারঝড়ের কারণে সেখানেই আটকে পড়েন তারা। এমন পরিবেশে জীবনযাত্রা একেবারেই অন্যরকম। বেশ চ্যালেঞ্জিং। হাড়জমে ওঠা ঠাণ্ডা, তুষারপাত-তুষারঝড়, খাবারের সংকট, পরিবহনের নেই কোনো ব্যবস্থা। বিদ্যুৎহীন কাটাতে হয় দীর্ঘ সময়। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৪৮ ডিগ্রি নিচে চলে গেছে। তুষার আবৃত শহর নিয়েই আজকের রকমারি...

 

তুষারঝড়ের কবলে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা-যুক্তরাজ্য

সম্প্রতি তীব্র তুষারঝড়ের কবলে পড়ে কানাডা। ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে দেশটিতে আঘাত হানে অব্যাহত ভারী তুষারঝড়। এরই মধ্যে দুই সপ্তাহ পার হয়েছে, কিন্তু এখনো কাটেনি ঝড়-পরবর্তী অচলাবস্থা। অব্যাহত ভারী তুষারপাতের কারণে দেখা দেয় বিশাল বরফের আস্তর। ডিসেম্বরের শেষে দেশটির কোনো কোনো অঞ্চলে ৩০ থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার পর্যন্ত পুরু বরফে ছেয়ে যায়। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, তীব্র তুষারঝড়ের কারণে কানাডার অন্টারিও, কুইবেক ও আলবারটা প্রদেশের স্কুল-কলেজ সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করে স্থানীয় প্রশাসন। বাতিল করা হয় বহু ফ্লাইট। সাময়িক বন্ধ ঘোষণা করা হয় যান চলাচলও।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র তুষারঝড়ের কারণে সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে। দেশটিতে সুপার সাইক্লোন ‘বম্ব সাইক্লোন’-এ নাজেহাল যুক্তরাষ্ট্রের অনেক রাজ্য। দেশটিতে গত ২২ ডিসেম্বর প্রচণ্ড ঠাণ্ডা এবং তীব্র তুষারঝড় শুরু হয়। ফলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে জনজীবন। তাপমাত্রা নিচে নেমে যাওয়ায় জীবনযাত্রায় বিঘ্ন ঘটা ছাড়াও আকাশ ও সড়কপথে যোগাযোগে বিপর্যয় ঘটেছে। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের আসন্ন প্রধান উৎসব বড়দিনের ছুটির আমেজে বাগড়া দিয়েছে তুষারঝড়। টানা ৫-৬ দিন প্রবল তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত আমেরিকার নানা প্রান্তে এখন পুরু বরফের স্তর। কোথাও কোথাও বরফের উচ্চতা হয়েছে ৮-১০ ফুট। বেশির ভাগ সড়কেই যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পুরু বরফের নিচে আটকে পড়ে কয়েকজন। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বাভাস অবহিতকরণ কর্তৃপক্ষের দাবি, এ ধরনের শীতল পরিবেশ ‘এক প্রজন্মের সামনে নজিরবিহীন’ একটি ঘটনা। উত্তর মেরু অঞ্চল থেকে আসা ঝড়ের প্রভাবে এমন শৈত্য নেমে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম থেকে পূর্ব উপকূল, যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্ত থেকে যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত পর্যন্ত এবং দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে শৈত্যের মাত্রা বেড়ে যায়। জারি করা হয় জরুরি অবস্থা। দেশটির ৬০ শতাংশ অঞ্চল এই সতর্কতার অন্তর্ভুক্ত। ২০ কোটিরও বেশি মানুষ পড়ে বিপাকে। বিদ্যুৎহীন কাটে প্রায় ১৫ লাখ পরিবারের। সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, ভারী তুষারঝড়ের কারণে যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় ৬০ জনের প্রাণহানি ঘটে।

অন্যদিকে ডিসেম্বরে সবচেয়ে শীতলতম মাস পার করেছে যুক্তরাজ্য। জাতীয় আবহাওয়া অফিসের তথ্যানুসারে, সোমবার মাইনাস ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা অনুভূত হয়েছে স্কটল্যান্ড, লন্ডন ও উত্তর-পূর্ব ইংল্যান্ডে। যা চলতি বছরে রেকর্ড। এমতাবস্থায় সাময়িক বন্ধ ছিল হিথ্রোসহ অঞ্চলটির গুরুত্বপূর্ণ পাঁচটি এয়ারপোর্ট। খারাপ আবহাওয়ার কারণে সোমবার বাতিল হয় ৩১৬টি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বিমান ফ্লাইট। দেশটির রয়েল অটোমোবাইল ক্লাবের তথ্য অনুসারে, সাড়ে ৭ হাজারের মতো সড়ক দুর্ঘটনা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

 

জমে গেছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত

নায়াগ্রা জলপ্রপাত, যার অপরূপ দৃশ্যে মাতোয়ারা গোটা বিশ্ববাসী। তবে সেখানে গেলে জমে যাওয়া জলপ্রপাতের বিস্ময়কর রূপ দেখবেন। এমন কাল্পনিক দৃশ্য বাস্তবে ধরা দিল নায়াগ্রা জলপ্রপাতে। এ যেন এই শতকের ভয়ংকর সুন্দর দৃশ্য। বরফঝরা ছবি। নায়াগ্রা জলপ্রপাতের। আসলে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে নেমে যাওয়াতেই নায়াগ্রা নদীর জল জমে গেছে। হঠাৎ ভয়ানক তুষারঝড়ে জমে গেছে নায়াগ্রা জলপ্রপাতের একাংশ। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের অনেক নিচে নেমে যাওয়ায় নায়াগ্রা নদীর পানি জমতে শুরু করেছে। পানির ওপর বরফের আস্তর পড়েছে। আর সেই বরফ নিয়েই নিচে আছড়ে পড়ছে নায়াগ্রা জলপ্রপাত। নায়াগ্রা ফলস নিউইয়র্ক স্টেট পার্কের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, এই জলপ্রপাতে স্বাভাবিক অবস্থায় ৩২ ফুট প্রতি সেকেন্ড বেগে প্রতি সেকেন্ডে ৩ হাজার ১৬০ টন পানি প্রবাহিত হয়। ১৯৬৪ সালের আগে বরফের কারণে নায়াগ্রার পানির গতি বাধাপ্রাপ্ত হতো। কারণ নদীর উৎসই ঠাণ্ডায় জমে যেত। নদীর পানির গতি সচল রাখতে স্টিল আইস-বুম লাগানো হয়। যা বরফের চাঁই জলের ওপর জমতে দেয় না। নায়াগ্রা জলপ্রপাতকে দেখলে মনে হবে, হঠাৎ যেন সেটি পুরোপুরি থমকে গেছে। তবে আদৌ তা নয়। জলপ্রপাতের উপরিভাগ জমে গেলেও পানি কিন্তু পানির স্রোত বয়ে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে নায়াগ্রায় সৌন্দর্য দেখতে সেখানে ভিড় জমাচ্ছেন অনেক পর্যটক। বর্তমানে বম্ব সাইক্লোনে বিপর্যস্ত পুরো আমেরিকা। তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৪৮ ডিগ্রি নিচে নেমে যাওয়ায় এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।

 

পৃথিবীর শীতলতম বসতি

ভৌগোলিকভাবে স্থানটি উত্তর এশিয়ার অন্তর্ভুক্ত। যা বিস্তীর্ণ সাইবেরিয়ার শীতলতম শহর হিসেবে পরিচিত। সপ্তদশ শতাব্দী থেকে যা রাশিয়ার অংশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত। এর রাজধানী শহর ইয়াকুটস্ক। এখানে প্রায় ৫০০ লোকের বসবাস। তারা একটি সম্প্রদায়ের। গরমের সময় এখানকার তাপমাত্রা থাকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু শীত এলে শহরটির ভোল পাল্টে যায়। এখানে শীতের সময় মাইনাস ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত তাপমাত্রা চলে। এ শহরের লোকজন সকালের খোলাবাজারে কেনাকাটা করতে আসেন। প্রায় ২ ঘণ্টার একটি খোলাবাজার বসে। যে মাছ-মাংস নিয়ে আসা হয় তা ওই খোলা জায়গায় দেড় ঘণ্টার মধ্যে ইস্পাতের মতো শক্ত হয়ে যায়। এখানে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা এখন তাদের কাছে অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে যাচ্ছে। প্রতিনিয়ত তারা প্রবল তুষার বর্ষণ আর শীতের কামড় জয় করে নিজেকে টিকিয়ে রাখছেন। যদিও তারা প্রচণ্ড হাড়কাঁপানো শীতে তিনটা প্যান্ট, চারটা শার্ট, তিন-চার জোড়া মোজা পরে বেচাকেনা করেন।

 

সর্বোচ্চ তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস!

আর্কটিকের বরফের ছোট-বড় দ্বীপগুলো ভেসে চলে গ্রীষ্মে। আর শীতে এসে জমে দাঁড়িয়ে যায়। দুই ঋতুর উত্তর মেরুতে প্রায় ছয় মাসের গরম আর ঠাণ্ডা আবহাওয়া বলা হলেও এখানকার গরমতম দিনেও তাপমাত্রা থাকে শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস। বরফ জমে থাকা এই গ্রীষ্মের দিনে ছয় মাস সূর্যের দেখা পাওয়া যায়। শীতকাল এলে রাতের আঁধার নেমে আসে ছয় মাসের জন্য। যদিও ঠিক হিসাবটি ভিন্ন। শীতকাল থাকছে ৯ মাস আর বাকি তিন মাস গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্ম কি শীত, সব সময়ই অবিশ্বাস্য ঠাণ্ডায় মোড়ানো থাকে উত্তর মেরু। শীতকালে তাপমাত্রা মাইনাস ১৫ থেকে শুরু করে মাইনাস ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যায়। গবেষকরা দীর্ঘদিন ধরেই সে সময়ের পরিবেশের চিত্র তুলে আনার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বিরূপ আবহাওয়া সব প্রচেষ্টাকেই বাধাগ্রস্ত করেছে। শীতকালে তুষারঝড়ের কবলে উত্তর মেরুর পরিবেশ আরও ভয়াবহ হয়ে ওঠে। গ্রীষ্ম ও শীত ছাড়াও আরও দুটি ঋতু উত্তর মেরুতে খুঁজে পেয়েছেন গবেষকরা। শরৎ ও বসন্ত। তবে এই দুটি ঋতুর ব্যাপ্তিকাল কয়েক সপ্তাহ মাত্র। শীতকালে আকাশ থাকে পরিষ্কার। সমুদ্র বরফ হয়ে জমে আছে, তাই বাষ্প নেই, নেই মেঘ, নেই বৃষ্টি। গ্রীষ্ম আসার আগে তুষারঝড় বয়ে যায় উত্তর মেরুতে। শীতে উত্তর মেরুতে যতটা না ঠাণ্ডা, তার চেয়ে বেশি ঠাণ্ডা পড়ে আশপাশের এলাকায় (সাইবেরিয়ায়)।

 

যে শহরে সর্বনিম্ন এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় বিস্তর ফারাক

সাইবেরিয়া রাশিয়ার একটি অঞ্চল, যা পৃথিবীর অর্ধেক উত্তর গোলার্ধের ওপর অবস্থিত। এখানকার ভার্খোয়ানস্ক বিশ্বের এক আজব শহর। উত্তর মেরুর অন্যতম শীতলতম স্থান এটি। সাইবেরিয়ান হাই নামের শীতল বাতাস এখানকার শীতলতম জলবায়ুর জন্য দায়ী। ১৮৯২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৬৯.৮ ডিগ্রি। শীতকালে বছরের অন্যান্য সময়ও তাপমাত্রা মারাত্মক কম থাকে। অথচ গ্রীষ্মকালে শহরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে ৩০ ডিগ্রিরও বেশি হয়ে যায়। মূলত গ্রীষ্মকালে ওই অঞ্চলে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত পৌঁছায়। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এ বছর ভালোভাবেই টের পেল ভার্খোয়ানস্ক। বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) জানিয়েছে, ২০২০ সালে এই শহরের তাপমাত্রা ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। ডব্লিউএমওর বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য, সুমেরু অঞ্চলের ধারণকৃত একাধিক তাপমাত্রার মধ্যে এটি অন্যতম। এটি আমাদের জন্য আবহাওয়া পরিবর্তনের বিষয়ে একটি সতর্কবার্তা। তবে শীত এবং গ্রীষ্মের তাপমাত্রার মধ্যে এতটা তফাৎ বিশ্বের আর কোনো অঞ্চলে দেখা যায় না। সে কারণ এখানে লোকসংখ্যা অনেক কম। আর্কটিক অঞ্চলে অবস্থিত এই শহরে খুব বেশি হলে ১ হাজার মানুষের বসবাস। যারা এমন প্রতিকূলতায় জীবিকা নির্বাহ করেন।

 

বিশ্বের শীতলতম শহর ওইমিয়াকন

রাশিয়ার সাখা অঞ্চলে অবস্থিত বিশ্বের শীতলতম এই শহর। ওইমিয়াকন গ্রামটি পল অব কোল্ড নামেও পরিচিত। সাইবেরিয়ার কলিমা হাইওয়ে থেকে তোমতোর ২০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমেই সাখা। বর্তমানে ওইমিয়াকনে প্রায় ৫০০ মানুষের বাস। শীতকালে প্রায় ২১ ঘণ্টাই অন্ধকার থাকে। জানুয়ারিতে সবচেয়ে বেশি ঠাণ্ডা পড়ে, গড় তাপমাত্রা থাকে মাইনাস ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখানে অবশ্য একটা সুবিধা আছে, খাবার-দাবার মানে মাছ-মাংস কিছুই ফ্রিজে রাখতে হয় না। তবে অসুবিধাও রয়েছে, প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় এখানে কিছুক্ষণ বাইরে থাকলেই চোখের ওপর বরফের আস্তর জমে যায়। এ ছাড়া কলমের কালি, গ্লাসে রাখা পানিও কিছুক্ষণ পর আর তরল থাকে না। জমে যায় একদম। এমনকি এই শহরে বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া বেশি বিড়ম্বনার। কারণ, বরফ শীতল এই পরিবেশে মানুষকে শায়িত করার জায়গা কোথায়। সেক্ষেত্রে মৃতদের ভর্তি কফিন সমাধিস্থ করার আগে কবর খননের জন্য আগুন জ্বালিয়ে বরফযুক্ত মাটি কাটা হয়। জানুয়ারিতেই সবচেয়ে বেশি শীতল থাকে ওইমিয়াকনে। একবার ঠাণ্ডায় এখানকার আবহাওয়া কেন্দ্রের থার্মোমিটারই বিকল হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়াও ঠাণ্ডায় এখানে নানা উদ্ভট উদ্ভট পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়। এ ছাড়া অত্যধিক ঠাণ্ডার কারণে সেখানে কোনো ফসল জন্মায় না। ১৯৩৩ সালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকড মাইনাস ৬৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভয়ংকর এই শীতের সাক্ষী হয়েছিল সেখানকার মানুষ, তারপরও থেমে নেই এখানকার বসবাসরত মানুষের জীবন।

 

পুরো বছরই বরফে ঢাকা থাকে ভস্তক স্টেশন

এক সময় এটি ছিল বিশ্বের সবচেয়ে শীতলতম স্থান। সময়টা ছিল ১৯৮৩ সাল। গবেষকরা তখন আইসোলেটেড রিসার্চ স্টেশনটিকে নিয়ে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন। পৃথিবীর দক্ষিণ মেরু থেকে প্রায় ১ হাজার কিলোমিটার দূরের এলাকা এটি। এখানকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস ৮২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অনেক সময় মাইনাস ১২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসেও নেমে যায়। গণমাধ্যম সূত্র থেকে জানা গেছে, রিসার্চ স্টেশনে মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত কোনো সূর্যালোক পৌঁছায় না। তবে ডিসেম্বরে টানা ২২ ঘণ্টা সূর্যকে দেখা যায়। তবে সেই সূর্যের আলোর যা তেজ তা নিয়ে কথা না বলাই ভালো। ১৯৫৭ সালে সোভিয়েত যুক্তরাষ্ট্র এই রিসার্চ স্টেশনটি স্থাপন করে। এ স্থানে বরফে চাপা পড়া একটি হ্রদ আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা। হ্রদের নাম লেক ভস্তক। এখানে এক মাইক্রোবস এবং মাল্টিসেলুলার অর্গানিজমের বাস্তুতন্ত্র আবিষ্কার করেছেন গবেষকরা। যা স্থানটিকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে