শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

অভিশপ্ত ভানগড় দুর্গে প্রবেশ নিষেধ

♦ ভানগড় দুর্গের গল্প শুধু রাজস্থানেই নয়, সারা ভারতেই বিখ্যাত ♦ সূর্যোদয়ের আগে এবং সূর্যাস্তের পরে এর সীমানায় থাকা নিষিদ্ধ
রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
অভিশপ্ত ভানগড় দুর্গে প্রবেশ নিষেধ

‘নো এন্ট্রি’ বা ‘প্রবেশ নিষেধ’ কথাগুলোর সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। কিন্তু অভিশাপ কিংবা ভুতুড়ে কর্মকান্ডের জন্য যদি কোনো স্থানের সামনে এমন সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেওয়া হয় তাহলে কেমন লাগার কথা? অবশ্যই ভীতিকর এবং বিস্ময়কর একটি বিষয়। এমনই একটি ভয়ংকর দুর্ধর্ষ জায়গা ভারতের ভানগড় দুর্গ। ভানগড়ের সীমানায় একটি বোর্ডও রয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে যে, সূর্যোদয়ের আগে এবং সূর্যাস্তের পরে শহরে থাকা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। অভিশাপ, ভূতদের উৎপাতের কারণে জায়গাটি এত বেশি কুখ্যাতি অর্জন করেছে, সরকারিভাবেই রাতের আঁধারে এখানে প্রবেশের ওপর জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। ভানগড় দুর্গটি অবস্থিত ভারতের রাজস্থানের আলোয়ার জেলার জয়পুর আর দিল্লির মাঝামাঝিতে। দুর্গের প্রতিটি ইটে রয়েছে মুঘল সাম্রাজ্যের আভিজাত্যের চিহ্ন। যদিও এই কেল্লার চারপাশে নেই কোনো জনবসতি। ভয়ংকর ইমেজের কারণে সন্ধ্যা নামার আগেই ভানগড় থেকে যতটুকু সম্ভব দূরে সরে যাওয়া নিরাপদ মনে করেন এলাকার লোকজন। তাদের বিশ্বাস, এখানে থাকলে অস্বাভাবিক কিছু ঘটবেই। এখানে থাকলে মানুষের মনের অস্থিরতা বেড়ে যায়। আর মনের মধ্যে ভর করে অজানা অচেনা আতঙ্ক কিংবা ভয়। বিস্ময়কর ব্যাপার হচ্ছে, স্থানীয় লোকজন দুর্গের আশপাশের এলাকায় বাড়ি তৈরি করতে পারেন না। আবার সাহস করে কেউ যদি বাড়ি নির্মাণও করে ফেলেন, তাহলে সেই বাড়ির ছাদ রাখা যায় না। সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার হলো, কেউ যদি ছাদ নির্মাণও করেন তাহলে সেটি আপনাআপনি ধসে যায়। স্থানীয়রা বিশ্বাস করেন, এই দুর্গের সীমানাতে ঢুকলেই অদ্ভুত অনুভূতি ঘটে সবারই। মনে হয় কেউ তাদের অনুসরণ করছেন। দুর্গের মধ্যে কেউ পিছু পিছু হাঁটে, কেউ পেয়েছেন নিঃশ্বাসের তাপ। আবার অনেকের মতে, দুর্গ থেকে চিৎকার, কান্না ও চুড়ির শব্দও শোনা যায়। তবে এই দুর্গে পরবর্তীতে বেশ কিছু মৃত্যুও ঘটেছে। স্থানীয়দের মতে, কথিত আছে যে, একবার তিন বন্ধু এই দুর্গে রাত কাটানোর সিদ্ধান্ত নেন। কারণ তারা জানতে চেয়েছিলেন স্থানটি সত্যিই ভুতুড়ে কি না! তবে রাত কাটিয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু পরের দিন বাড়ি ফেরার পথে তারা দুর্ঘটনায় মারা যান। ভানগড় দুর্গের প্রকৃত ইতিহাস আজও অজানা। তবে এ সম্পর্কে বেশ কয়েকটি ধারণার প্রচলন রয়েছে। এর মধ্যে একটি অনুসারে সতেরো শতকে রাজা মান সিংয়ের ছোট ভাই মাধো সিং এ দুর্গের নির্মাতা। মুঘল শাসনের প্রতাপ প্রতিপত্তি কমার সঙ্গে সঙ্গেই দুর্গটির দুর্দশা শুরু হয়। নগরীর শুরু দিকে ভানগড়ের লোকসংখ্যা ছিল প্রায় ১০ হাজার। সীমানাপ্রাচীরের মাঝে মাঝে পাঁচটি তোরণ তৈরি করে শহরটিকে আশপাশের এলাকা থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখা হয়েছিল। মধ্যযুগীয় শাহজাহানাবাদ শহরের প্রভাব থাকায় চারপাশে বিশাল কাঠের গেট এবং সীমানার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে জলপ্রপাত রয়েছে, যার ফলে জায়গাটি শীতল থাকে। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় হলো- ভানগড় দুর্গ নগরীর ধ্বংসস্তূপের মধ্যে এখনো টিকে আছে মসজিদ আর মন্দির। টিকে আছে হুনুমান, শিব, নারায়ণ এবং গোপীনাথের মন্দির। এ নগরীকে অভিশপ্ত মনে করার পেছনে ইতিহাসের বেশকটি শক্ত কারণ রয়েছে। এর  পেছনে দুটি গল্প পাওয়া যায়। শোনা যায়, ভানগড়ের সঙ্গেই ছিল গুরু বালুনাথের আশ্রম। গুরু বালুনাথ রাজা ভানু সিংকে নগর তৈরি করার সময় বলেছিলেন যেন তাকে বিরক্ত না করা হয়। এ বিষয়ে গুরু রাজাকে একাধিকবার সতর্ক করেছিলেন। একবার সতর্কবার্তা পাঠান গুরু। আর সেই বার্তাটি ছিল প্রাসাদের ছায়া তার আশ্রম ছোঁয়া মাত্রই শহর ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু রাজা ভানু সিং বালুনাথের কথা মানেননি। পরবর্তী সময়ে গুরু বালুনাথের কথাই সত্যি হয়। প্রাসাদের উচ্চতার কারণে ছায়া পড়ে তার আশ্রমে। এর পরেই ধ্বংস হয়ে যায় এ শহর। প্রচলিত বিশ্বাসের সেই গুরু বালুনাথের সমাধিও রয়েছে ভানগড়ে। নগরী ধ্বংসের পেছনে আরও একটি কারণ প্রচলিত রয়েছে। ভানগড়ের রাজকুমারী রত্নাবতী বয়ঃপ্রাপ্ত হলে বিভিন্ন রাজ্য থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসতে থাকে। সে সময় ভানগড় এলাকায় সিংহিয়া নামে এক তান্ত্রিক বাস করতেন।

আরেকটি গল্প হলো রাজকুমারী রত্নাবতীর, যিনি খুব সুন্দরী মহিলা ছিলেন। সিংহিয়া রাজকুমারী রত্নাবতীকে ভালোবাসতেন। কিন্তু তান্ত্রিক সিংহিয়া তন্ত্রবলে জানতে পেরেছিলেন রত্নাবতী তার প্রেমে সাড়া দেবে না। এর পরও দমে যাওয়ার পাত্র ছিলেন না সিংহিয়া। তিনি সুযোগের অপেক্ষা করতে লাগলেন। এক দিন রাজকুমারী সহচারীদের সঙ্গে নিয়ে কাছের বাজারে পছন্দের সুগন্ধি তেল কেনার জন্য আসেন। সুযোগটা ব্যবহার করে তান্ত্রিক সুগন্ধির ওপর জাদুর প্রভাব বিস্তার করেন। তার উদ্দেশ্য ছিল- এ সুগন্ধির প্রভাবে রাজকুমারীকে নিজের বশে নিয়ে আসা। কিন্তু রাজকুমারী ছিলেন দারুণ বুদ্ধিমতী। তিনি তান্ত্রিকের কুমতলব আঁচ করতে পারলেন। বুঝতে পেরে রাজকুমারী বাজার থেকে কেনা সুগন্ধি তেল মাটিতে ফেলেন। সঙ্গে সঙ্গে ঘটে যায় এক অবিশ্বাস্য ঘটনা। রাজকুমারীর ফেলে দেওয়া তেল থেকে তৈরি হয় বিশাল এক অগ্নিকুন্ড। অগ্নিকুন্ডের লকলকে জিব তাড়া করে জাদুকরকে। আগ্নেয়লাভা জাদুকরকে দ্রুত ধরে ফেলে জ্যান্ত পুড়িয়ে মারে। শেষ নিঃশ্বাস নেওয়ার আগে তান্ত্রিক শহরের ওপর অভিশাপ দিয়ে যান। পরের বছর এক যুদ্ধে প্রাণ হারান রাজকুমারী। যার ফলে এটি ধ্বংস হয়ে যায়। যুদ্ধের ক্ষতে ধ্বংস হয়ে যায় নগরী। এরপর থেকে এ নগরী অভিশপ্ত নগরী হিসেবে পরিচিতি পায়  ভারতজুড়ে। ভানগড় নগরীকে কেন্দ্র করে এমন উপকথা আর এ সময়ে মানুষের ভয়ের গল্প শুনলে যে কারোর কাছেই অবিশ্বাস্য মনে হওয়ার কথা। মনের ভিতর প্রশ্ন আসবে সত্যি আবার এমন হতে পারে নাকি। কিন্তু ভারতজুড়ে তো বটেই বিশ্বজুড়েও ভানগড়ের অদ্ভুতুড়ে কীর্তিকলাপ ফলাও করে প্রচার হয়েছে। শুধু কি তাই? ধ্বংস হয়ে যাওয়া ভানগড়ের সামনে ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক দফতর একটা সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দিয়েছে। যাতে লেখা- ‘সূর্যাস্তের পরে এবং সূর্যোদয়ের আগে এখানে প্রবেশ নিষিদ্ধ।’

 

পুতুল দ্বীপ

সচরাচর পুতুলকে খুব মিষ্টি এবং মায়াবী করে তৈরি করা হয়। শিশুদের খেলার উপকরণ হিসেবে পুতুল সেই আদিকাল থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। কিন্তু এই পুতুলও কখনো কখনো ভয়ংকর হয়ে উঠতে পারে। এর আগে রকমারি পাতার আরেকটি আয়োজনে আমরা অ্যানাবেল নামের এক পৈশাচিক পুতুলের ভয়ংকর গল্প জেনেছিলাম। তবে আজকের গল্প একটা দ্বীপের। যে দ্বীপটি সবার কাছে ভয়ংকর পুতুলের দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। একটা সাধারণ ঘটনা থেকেই এই দ্বীপের রহস্যমন্ডিত অগ্রযাত্রার শুরু। আর এ ঘটনাটি আজ থেকে প্রায় ৮০ বছরেরও বেশি সময় আগের। তিন মেক্সিকান শিশু শীতল অন্ধকার দ্বীপটিতে খেলাচ্ছলে পুতুলের বিয়ে দিচ্ছিল। আর পুতুল বিয়ে খেলতে গিয়ে তিন শিশুর একজন নিখোঁজ হয়ে যায়! অনেক খোঁজাখুঁজির পর দ্বীপের পাশের একটি খালে শিশুটির মৃতদেহ খুঁজে পাওয়া গেল। সেই শুরু। এরপর থেকে ভয়ে কেউ আর ওই পথ মাড়াত না। ভয়ংকর এই পুতুলের দ্বীপটি মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি থেকে ১৭ মাইল দক্ষিণে জোকিমিলকো জেলায় অবস্থিত। এই দ্বীপে ঢুকলে অসীম সাহসী মানুষেরও বুক কেঁপে কেঁপে উঠবে। দ্বীপজুড়ে শুধু পুতুল আর পুতুল। ভয়ংকর এই দ্বীপকে ঘিরে বছরের পর বছর ধরে প্রচলিত হয়ে আসছে নানা কাহিনি। এত সব রহস্যের কারণেই ১৯৯০ সালে মেক্সিকান সরকার জোকিমিলকো জেলার এই দ্বীপটিকে ন্যাশনাল হেরিটেজ ঘোষণা করে। মেক্সিকান সরকার এই দ্বীপকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পর্যটন অঞ্চল বানানোর উদ্যোগ নেয়। কিন্তু পর্যটকরা কদাকার পুতুল দেখে বোধহয় রাতে দুঃস্বপ্ন দেখতে চান না। তাই তারা কখনো আসেন না। এই দ্বীপে একেক মৌসুমে ২০-৩০ জনের বেশি পর্যটক কখনই আসেননি। ১৯৫০ সালের দিকে ডন জুলিয়ান সানতানা নামের এক যাজক এই দ্বীপে এসেছিলেন। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল এখানে তিনি নির্জনে তপস্যা করবেন। সেই যাজকের ভাষ্য অনুসারে, দ্বীপটিতে আশ্রম গড়ে তোলার পর থেকে তিনি প্রায়ই ওই মৃত শিশুটির আত্মার দেখা পেতেন। তাঁর সঙ্গে মৃত শিশুটির আত্মার নাকি কথাও হতো। এক দিন ওই শিশুর আত্মা জুলিয়ানের কাছে পুতুলের বায়না ধরে। আবার এক্ষেত্রে একটি শর্তও জুড়ে দেয়। সাধারণ কোনো পুতুল হলে চলবে না। পুতুল অবশ্যই বীভৎস হতে হবে। অর্থাৎ শিশুটির আত্মা-যেগুলো দেখলে মনে হবে তারা মানুষের নির্যাতনে প্রাণ হারিয়েছে। ওই আত্মার অনুরোধেই জুলিয়ান তাঁর আশ্রমে চাষ করা সবজির বিনিময়ে মানুষের কাছ থেকে নষ্ট পুতুল সংগ্রহ করতে থাকেন। জঙ্গলে এনে গাছের ডালের সঙ্গে এগুলো বেঁধে রাখলেই খুশি হতো শিশুটির আত্মা। এমনিভাবে কুড়িয়ে পাওয়া কিংবা কিনে আনা হাজার হাজার পুতুল দিয়েই জুলিয়ান গড়ে তোলেন মৃত পুতুলের দ্বীপ। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন, দ্বীপটিতে এখনো মৃত শিশুটির আত্মা ঘোরাঘুরি করে। মাঝে মাঝে শোনা যায় ভুতুড়ে আওয়াজ।  বিশ্ববাসীর কাছে মৃত পুতুলের দ্বীপ আসলেই বড়সড় আতঙ্কের নাম।

 

ভিলেজ অব ডেড

আজনিকুনি হ্রদের পাশেই একটি গ্রাম। এই হ্রদটি উত্তর-পশ্চিম কানাডায় অবস্থিত। যা এখন নুনাভূত অঞ্চলের অংশ। এটি কাজান নদীর তীরে পাওয়া অনেকগুলো হ্রদের মধ্যে একটি। হ্রদের উপকূল হার্নে ডোমেনের অংশ, পশ্চিমে চার্চিল প্রদেশ। নিভৃত এই গ্রামটি পশুর লোম উৎপাদনের জন্য খ্যাত ছিল। পশম কেনার জন্য সেখানে ব্যবসায়ীদের ভালো যাতায়াত ছিল। ঘটনার প্রথম প্রত্যক্ষদর্শী জো লাবেল নামের একজন পশম ব্যবসায়ী। লাবেলের ভাষ্যমতে, তিনি এক দিন পশম সংগ্রহের উদ্দেশ্যে গ্রামে যান। আর গ্রামের ভিতর গিয়ে দেখেন সেখানে একটা মানুষও নেই। গ্রামের সব মানুষ কোথায় যেন উধাও হয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, তারা যে শার্টগুলো বুনছিল সেগুলো অসমাপ্ত অবস্থায় পড়েছিল। খাবারগুলো তখনো চুলোতে গরম হচ্ছিল। দেখে মনে হচ্ছে একটু আগেও এখানে অনেক মানুষের উপস্থিতি ছিল। সময়টা তখন ১৯৩০ সালের নভেম্বর মাস। উত্তরের হাড় কাঁপানো শীতের মধ্যেই গ্রামটির অসংখ্য পুরুষ, মহিলা এবং শিশু; অর্থাৎ গোটা গ্রামের মানুষই অদৃশ্য হয়ে গিয়েছিল। একটির পর একটি বাড়ি ঘুরেও কোনো মানুষের দেখা পাওয়া গেল না। কোনো কিছুর আক্রমণ কিংবা লড়াইয়ের চিহ্নও ছিল না। সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার ছিল- গ্রামটির কুকুরগুলোর অনুপস্থিতি। পরে সাতটি কুকুরকে অনাহারে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেল। এমনকি মৃতরাও তাদের কবর থেকে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল! গ্রামের একমাত্র কবরস্থানের সব কবর পাওয়া গেল খোদিত অবস্থায়! কিন্তু কবরস্থানের ভিতরে কোনো লাশের দেখা মিলল না। ভিতরের সব লাশ কোথায় যেন উধাও হয়ে গেছে। এটা কোনো প্রাণীর কাজ নয়, কারণ কবরের সঙ্গে যে পাথরের ফলক ছিল সেগুলো যথাস্থানেই ছিল। আশ্চর্যের বিষয় হলো- কী এমন ঘটনা ঘটল যে, গ্রামের সবাই পালাতে বাধ্য হয়েছিল? এর কোনো সঠিকও উত্তর মেলেনি। দ্য রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশকে খবর দেওয়া হলো। মেজর থিওডোর লিস্টোর্টের নেতৃত্বে দ্য রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ পুরো গ্রাম ও আশপাশের এলাকা তন্নতন্ন করে খুঁজল। কোনো গ্রামবাসীকে পাওয়া গেল না। তদন্তকারী পুলিশও দেখে কবরস্থানের কবর খনন করা এবং প্রতিটি লাশই সম্পূর্ণরূপে গায়েব হয়ে গিয়েছিল। আজনিকুনি হ্রদের রহস্য পরবর্তীকালে কানাডার সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত রহস্য হিসেবে থেকে যায়। লেখক জর্জ সাভারভিও, যিনি এই অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ১৯৩১ সালের জানুয়ারিতে নর্থওয়েস্ট জার্নালে এ সংক্রান্ত ৫ পর্বের একটি নিবন্ধ লেখেন। তার ভাষ্যমতে, পুলিশ দেখল, ওই গ্রামের এস্কিমোদের পূর্বপুরুষদের সব কবর খোদিত অবস্থায় আছে আর সেগুলোর ভিতর থেকে লাশগুলো গায়েব! এই গ্রামে আজনিকুনি উপজাতীয় গোত্রের ২০০০ মানুষের বসবাস ছিল। এদের আর কখনো দেখা যায়নি। এখনো আজনিকুনি হ্রদ আছে, আছে শান্ত পরিবেশও। তবে এর পাশেই অবস্থিত গ্রামটি ‘দ্য ভিলেজ অব দ্য ডেড’ নামে পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
বিয়ে করতে সিলেটে উড়ে এলেন ব্রাজিলিয়ান তরুণী
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
হোগল-রহিমার অবাক প্রেমে মুগ্ধ সবাই
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
পোপের প্রভাব বিশ্বজুড়ে
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে