শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

স্বপ্নের এক স্পোর্টস কমপ্লেক্স

রাশেদুর রহমান ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের এক স্পোর্টস কমপ্লেক্স

বসুন্ধরা কিংস বনাম শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের খেলা চলছে। পেশাদার ফুটবল লিগের খেলায় গ্যালারি উপচে পড়ছে দর্শকে। মুহুর্মুহু করতালি, হুল্লোড়ে সরব বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা। শুধু এই ম্যাচেই নয়, কিংস অ্যারিনায় খেলা হলেই দর্শকের এমন উন্মাদনা চোখে পড়ে।

ফুটবল খেলায় দর্শক ফিরছেন। এ মন্তব্য লুফে নিয়ে বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান বলেন, শুধু ফুটবল নয়, দেশি-বিদেশি সব ধরনের খেলাধুলার স্বর্গরাজ্য গড়ে তুলতে মাথা তুলে দাঁড়াচ্ছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম, হকি স্টেডিয়াম, গলফ কোর্স, ডাইভিং সুবিধাসহ সুইমিং কমপ্লেক্স, ব্যাডমিন্টন থেকে শুরু করে সব ধরনের প্রচলিত খেলার ব্যবস্থা থাকছে এখানে। রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় প্রায় ৩৫০ বিঘা জমিতে গড়ে উঠছে স্বপ্নের বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। সুপ্রশস্ত রাস্তা, আলাদা পার্কিং সুবিধা থেকে শুরু করে খেলোয়াড় এবং দর্শকদের জন্য থাকছে নিন্ডিদ্র নিরাপত্তা। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স নির্মাণের শুরুর গল্প জানতে চাইলে তিনি বলেন, সাত-আট বছর আগের কথা। দেশের ফুটবলের পরিস্থিতি নিয়ে কথা হচ্ছিল। তখন দেশের ফুটবলের মান এবং দর্শকের সংখ্যা একেবারে কমে গিয়েছিল। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এ বিষয়টি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করলেন। সেদিনের আলোচনা থেকে বসুন্ধরা কিংস তৈরির ভাবনা জন্ম নেয়। নানা বাধা উতরে জয়ের ধারায় এগিয়ে যাচ্ছে বসুন্ধরা কিংস। ফুটবলের পাশাপাশি অন্যান্য খেলাকে এগিয়ে নিতে নতুন এক স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় দেশকে এগিয়ে নিতে প্রেরণার বাতিঘর হয়ে উঠবে এই স্পোর্টস কমপ্লেক্স- এমনটাই প্রত্যাশা প্রকল্প-সংশ্লিষ্টদের। সরেজমিন বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স ঘুরে দেখা যায়, চারদিকে চলছে নির্মাণযজ্ঞ। কোথাও ঢালাই চলছে, কোথাও গ্লাস লাগানো হচ্ছে। সুইমিং কমপ্লেক্সের পাশের ছাদে দাঁড়িয়ে দেখা যায় বিস্তৃত এই কাজের কিছু খন্ডচিত্র। ধূসর প্রান্তর সেজে উঠছে অনন্য স্থাপত্য, সবুজ গাছ আর ঘাসে। দেশের মাটিতে অত্যাধুনিক সব সুবিধার ব্যবস্থা করা হচ্ছে এখানে। ক্রিকেট ও হকি স্টেডিয়াম, গলফ কমপ্লেক্সের কাজ চলছে দ্রুতগতিতে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান একজন হকি খেলোয়াড় ছিলেন। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান যুব দলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি। ক্রীড়াঙ্গনের প্রতি তাঁর ভালোবাসা কারও অজানা নেই। তাঁর বড় ভাই আবদুস সাদেক ছিলেন হকি ও ফুটবলের বড় তারকা। দুই খেলায় ঢাকা আবাহনীর অভিষেক হয়েছিল তাঁরই নেতৃত্বে। হকির জাতীয় দলেরও প্রথম অধিনায়ক সাদেক। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দুই ছেলে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর দেশের স্বনামধন্য ক্লাব শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান। ভাইস চেয়ারম্যান সাফওয়ান সোবহান শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সভাপতি। খেলাধুলার প্রতি তাঁদের ভালোবাসার স্মারক হতে চলেছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স।  ইমরুল হাসান আরও বলেন, দেশের প্রচলিত সব ধরনের খেলার ব্যবস্থা থাকছে এই স্পোর্টস কমপ্লেক্সে। ব্যাডমিন্টন, হকি, স্কোয়াশ, শুটিং, ফুটবল, ক্রিকেট সব ধরনের খেলার ব্যবস্থা থাকছে। এ ছাড়া আলাদাভাবে গলফ কমপ্লেক্স তৈরি হচ্ছে। ফুটবল মাঠের পাশাপাশি এখানে আমাদের যে ক্রিকেট মাঠ আছে সেখানে বিভিন্ন টুর্নামেন্ট হয়ে থাকে। বিপিএলের দল রংপুর রাইডার্স এ মাঠে প্র্যাকটিস করেছে। এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানের পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের কাজ চলছে। সেখানে দর্শক ধারণক্ষমতা প্রায় ৩০ হাজার। আমাদের দুটি ক্রিকেট মাঠ হচ্ছে। একটি অনুশীলনের আর একটি পরিপূর্ণ স্টেডিয়াম। অনুশীলনের মাঠ প্রস্তুত। বাংলাদেশ গেমসের আবাসন থেকে শুরু করে ইভেন্টগুলো বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকায় অনেক অসুবিধা হয়। এই স্পোর্টস কমপ্লেক্স তৈরি হলে গেমসের সময় এটিকে তাদের ভেন্যু হিসেবে বেছে নিতে পারবে। স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সঙ্গে ক্যাফেটেরিয়া, শিশুদের জন্য গ্রিন পার্ক থাকবে। সব বয়সী মানুষের সুস্থ পারিবারিক বিনোদন কেন্দ্র হয়ে উঠবে এই কমপ্লেক্স। এখানে আন্তর্জাতিক মানের সুইমিং পুলের পাশাপাশি শিশু ও বড়দের সাঁতার শেখার জন্য আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। তিনটি বাস্কেটবল কোর্ট রয়েছে। এটি পরিবর্তনযোগ্য হওয়ায় অন্য খেলাধুলার আয়োজনও এখানে সম্ভব। অনুশীলনের জন্য আলাদা ক্রিকেট, ফুটবল মাঠ থাকছে। খেলোয়াড়দের জন্য থাকছে নেট প্র্যাকটিসের সুবিধাও।  খেলাধুলা চলাকালীন আলো এবং অন্যান্য সুবিধা বজায় রাখতে সার্বক্ষণিক বিদ্যুতের ব্যবস্থা থাকবে। ৬ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পাওয়ার স্টেশন করা হচ্ছে। এ ছাড়া সম্পূর্ণ ব্যাকআপের ব্যবস্থা থাকছে। জেনারেটর এবং ডেসকোর সংযোগ থাকবে ভেন্যুগুলোতে। ফলে ১ মিনিটের বিদ্যুৎ বিভ্রাটেও খেলা সম্প্রচারে কোনো সমস্যা হবে না। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের খেলাধুলাকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স।

বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

বাংলাদেশের সেরা ফুটবল মাঠ তৈরি করা হয়েছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে। এই মাঠের নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা। দেশের ফুটবলে টানা তিনবারের লিগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংস এবং শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের হোম ভেন্যু হিসেবে গত বছর থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে এই মাঠ। সবুজ এই মাঠের দিকে চোখ পড়লে আন্তর্জাতিক ফুটবলের সেরা মাঠগুলোর ছবিই ভেসে ওঠে। ফিফা এবং এএফসির মানদন্ড মেনে আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজনের উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা। বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা মাঠের পাশেই গড়ে উঠেছে গ্যালারি। ১২ হাজার দর্শক এই গ্যালারিতে বসে ফুটবল খেলা উপভোগ করতে পারবেন। থাকছে আন্তর্জাতিক মানের ফ্লাডলাইট সিস্টেম। আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে তৈরি করা হয়েছে ড্রেসিংরুম। দর্শকদের জন্য থাকছে আলাদা ফুড জোন। ভিআইপি বক্স, প্রেস কনফারেন্স রুমসহ সব ধরনের সম্প্রচার সুবিধা থাকছে মাঠে। বাংলাদেশে বেশকটি ফুটবল স্টেডিয়াম আছে। তবে বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা বিশ্বমানের করে গড়ে তোলা হয়েছে। এই মাঠ দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন অনেকেই। বর্তমান জাতীয় দলের কোচ হাবিয়ের কাবরেরা কিংস অ্যারিনায় এসেই বলেছিলেন, অসাধারণ এক মাঠ।  আরও অনেকেই কিংস অ্যারিনার প্রশংসা করেছেন। মাঠটা তৈরি করার সময় বিভিন্ন লেয়ারে কাজ করা হয়েছে। প্রচ- বৃষ্টির পরও মাত্র ১৫-২০ মিনিটের মধ্যে সব পানি বেরিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা থাকছে মাঠে। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সাউথ জোনেও থাকবে একটি ফুটবল মাঠ। নর্থ ও সাউথ জোনে থাকছে ফুটসাল মাঠও।

 

ক্রিকেট স্টেডিয়াম

বাংলাদেশের খেলাধুলায় বিশেষ স্থান দখল করেছে ক্রিকেট। যে কোনো ক্রিকেট ম্যাচে দর্শকের উপচেপড়া ভিড় দেখা যায় স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে। টিকিটের জন্য লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে যান ক্রিকেটপ্রেমীরা। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে গড়ে তোলা হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ক্রিকেট স্টেডিয়াম। কমপ্লেক্সের নর্থ জোনে আইসিসির মান অনুযায়ী একটি ক্রিকেট মাঠ তৈরি করা হচ্ছে। এই মাঠে থাকছে প্রায় আড়াই হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার গ্যালারি। হোম ও অ্যাওয়ে দলের জন্য থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ড্রেসিং রুম। ফ্লাডলাইটের পাশাপাশি সম্প্রচারের সব সুবিধা থাকছে এই মাঠে। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সাউথ জোনে হবে আইসিসি স্ট্যান্ডার্ডের ক্রিকেট স্টেডিয়াম। সেখানে প্রায় ৩০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার গ্যালারি থাকছে। ড্রেসিং রুম, প্রেসবক্সের পাশাপাশি আইসিসির দুর্নীতি দমন সংস্থা আকসুর জন্যও থাকবে বিশেষ ব্যবস্থা। খেলাধুলার মৌসুম ছাড়া মাঠে কনসার্ট ও সার্কাসও আয়োজন করা যাবে।  ১২টি ইনডোর ও ১২টি আউটডোর নেট প্র্যাকটিসের সুবিধাও থাকবে এখানে। বর্তমানে মিরপুর ও চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামেই কেবল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। ভবিষ্যতে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স হয়ে উঠতে পারে ক্রিকেটের ঠিকানা। এখানে অনুশীলনেরও পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা থাকবে।

 

হকি স্টেডিয়াম

এক সময় বাংলাদেশে হকির জনপ্রিয়তা ছিল অনেক। এশিয়ান পর্যায়ে লড়াইয়ে ভালো অবস্থানে ছিল এ দেশের হকি। ধীরে ধীরে নানা কারণে অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছে। তবে বর্তমানে আবারও হকি ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান এইসের সহযোগিতায় কিছু দিন আগে প্রথমবারের মতো সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট হকি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সেও থাকছে হকির বিশেষ আয়োজন। কমপ্লেক্সের সাউথ জোনে তৈরি হচ্ছে এফআইএইচ-এর মানদন্ড অনুযায়ী হকি স্টেডিয়াম। এখানে ফ্লাডলাইট থাকবে। পাশাপাশি থাকবে ড্রেসিং রুমসহ আধুনিক সব সুবিধাই। হকি স্টেডিয়ামে থাকবে প্রায় ১০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার একটি গ্যালারি। হকির ভবিষ্যৎ তারকারা হয়তো এই মাঠেই গড়ে উঠবেন! বাংলাদেশের হকিকে এগিয়ে নিতে বড় ভূমিকা রাখবে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের এই হকি স্টেডিয়াম। ফেডারেশন চাইলে এখানে ঘরোয়া হকির বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে পারবে। জাতীয় দলের তারকা খেলোয়াড় রাসেল মাহমুদ জিমি বলেন, ‘হকিতে পর্যাপ্ত মাঠ নেই। বলতে পারেন মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামই প্রধান ভরসা।  বসুন্ধরা গ্রুপকে তো হকি পরিবারই বলা হয়। তাই আমার বিশ্বাস, তারা যে হকি মাঠ তৈরি করছে সেখানে নতুনত্ব থাকবে। যা হকির অগ্রগতির পেছনে ভূমিকা রাখবে।’

 

বসুন্ধরা গলফ

গলফে ইতিহাস গড়েছেন বাংলাদেশের সিদ্দিকুর রহমান। তিনটি এশিয়ান ট্যুরের ট্রফি জয় করেছেন তিনি। পেশাদার গলফে তিনিই পথ দেখিয়েছেন এ দেশের মানুষকে। এরপর জামাল-সোহেলরা গলফকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে গলফ শেখারও দারুণ সুযোগ থাকছে। এখানেই হতে পারে ভবিষ্যতের তারকাদের হাতেখড়ি।

বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের সাউথ জোনে তৈরি হচ্ছে বসুন্ধরা গলফ (বিজি গলফ)। এখানে ১৪৪ জন গলফার একসঙ্গে অনুশীলন করতে পারবেন। প্রায় ২০০ মিটার লম্বা ড্রাইভিং রেঞ্জের গলফ মাঠ হবে। এখানে থাকবে ৪০টি টিইং এরিয়া। এ ছাড়াও এই রেঞ্জে থাকবে লাইটিং সুবিধা। থাকবে আধুনিক ড্রেসিং রুম। ক্যাসেল নাইট থিমে গড়া বসুন্ধরা মিনি গলফ কোর্সে থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ১৮ হোলের ছোট গলফ কোর্স এবং আরও অনেক অ্যাডভেঞ্চার। বসুন্ধরা গলফ কোর্সটি হয়ে উঠবে সুন্দর সময় কাটানোর এক আদর্শ স্থান। এখানে এসে শহুরে কোলাহলমুক্ত সবুজ-শ্যামল পরিবেশে গলফ শেখার সুযোগ থাকবে। বিশেষ করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাসিন্দারা অগ্রাধিকার পাবেন এখানে। এই ফ্যাসিলিটিতে গলফ সিমুলেটরও থাকছে।  পাশাপাশি থাকবে নানা আয়োজন। ভিআইপি লাউঞ্জ, কফি শপ, বিজনেস মিটিং রুম, কনফারেন্স রুম থাকবে এখানে। বসুন্ধরা গলফের থার্ড ফ্লোর বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে ভিভিআইপিদের জন্য। সুন্দর সময় কাটানোর সব সুযোগ-সুবিধাই থাকবে এখানে।

 

ইনডোর গেমসের নানা আয়োজন

খেলাধুলার জগতে ইনডোর গেমসের কদর কম নয়। টেবিল টেনিস, বাস্কেটবল, ব্যাডমিন্টন, ফুটসাল, হ্যান্ডবল, ভলিবল, স্কোয়াশ, ¯œুকার, পুল, শুটিং, সুইমিংসহ নানা খেলার প্রতি মানুষের আছে প্রবল আকর্ষণ। এসব খেলার বিজয়ীরা বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেন। অলিম্পিকে তাদের দিকে থাকে বাড়তি নজর। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সেও থাকছে ইনডোর গেমসের নানা আয়োজন। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সের নর্থ জোনে গড়ে উঠছে চমৎকার এক ইনডোর কমপ্লেক্স। এখানে অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুল ছাড়াও থাকছে স্কোয়াশ কোর্ট, জিমনেশিয়াম এবং মাল্টি পারপাস স্পোর্টস কোর্ট। কমপ্লেক্সে থাকবে আন্তর্জাতিক মানের তিনটি স্কোয়াশ কোর্ট। দেড় শ দর্শক এই খেলা উপভোগ করতে পারবেন। ৫ হাজার স্কয়ার ফিটের দুটি জিমনেশিয়াম তৈরি হবে এখানে। আধুনিক সব সরঞ্জাম থাকবে জিমনেশিয়ামে। মাল্টিপারপাস স্পোর্টস কোর্টে নানা খেলার আয়োজন থাকবে। ৫০ বাই ৫০ মিটার আয়তনের এই কোর্টে তিনটি বাস্কেটবল, চারটি ব্যাডমিন্টন, একটি করে ফুটসাল ও হ্যান্ডবল এবং দুটি ভলিবলের কোর্ট তৈরি করে খেলা যাবে। ইয়োগা স্টুডিও, তায়েকোয়ান্দো, কারাতে, জুডোর মতো খেলাধুলাও এখানেই করা যাবে।

বসুন্ধরা কমপ্লেক্সের সাউথ জোনেও থাকছে ইনডোর গেমসের নানা আয়োজন। টেবিল টেনিস, ¯œুকার, পুল, শুটিং রেঞ্জসহ নানা খেলার আয়োজন আছে এখানে।  একটি ৫০ মিটার, একটি ২৫ মিটার ও একটি ১০ মিটার শুটিং রেঞ্জ হবে। খেলোয়াড়, কোচ ও ম্যাচ অফিশিয়ালদের জন্য থাকবে আবাসন ব্যবস্থাও।

 

অলিম্পিক আদলে সুইমিং পুল

মাইকেল ফেলপস, মার্ক স্পিৎজ, কার্ল লুইস, ইয়ান থর্পদের কথা কে না জানে। সাঁতার দিয়েই পৃথিবী বিখ্যাত হয়েছেন তারা। বাংলাদেশেও বিশ্বমানের সাঁতারু তৈরি করা সম্ভব। ব্রজেন দাসের কথা কে না জানে! ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিয়ে নাম কুড়িয়েছেন এই বাংলাদেশি সাঁতারু। বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সেও থাকছে সাঁতারের বিশ্বমানের আয়োজন।

কমপ্লেক্সে গড়ে তোলা হচ্ছে অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুল। এখানে থাকবে ৫০ মিটার সুইমিং পুল। আন্তর্জাতিক সুইমিং সংস্থা ফিনার মান অনুযায়ী ৮ লেনের একটি অলিম্পিক সাইজ সুইমিং পুল থাকবে এখানে।  আছে এইচভিইসি প্রক্রিয়ার এয়ার কন্ডিশন, ওয়াটার হিটিং প্রক্রিয়া, আধুনিক ড্রেসিংরুম এবং নানা রকমের সুবিধা। ফিনার মান অনুযায়ী ২০ মিটার সুইমিং পুল তৈরি হচ্ছে ৬ লেনের। এটিও অলিম্পিক সাইজ। এখানেও থাকবে আধুনিক সব সুবিধা।

 

আরও যা আছে

বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্সে আরও নানা খেলার আয়োজন থাকছে। ৯০ মিটার আউটডোর আর্চারি রেঞ্জের পাশাপাশি থাকছে ২৫ মিটার ইনডোর রেঞ্জ। আইটিএ মান অনুযায়ী তিনটি হার্ড সারফেসের টেনিস কোর্ট থাকবে। বাস্কেটবল, ভলিবল ও কাবাডি কোর্ট থাকছে আন্তর্জাতিক মানদন্ড মেনে।  থাকবে ফুটসাল খেলার সুযোগ। এসব কোর্টে থাকবে আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য মনোরম পার্কও থাকছে। এশিয়ার মধ্যে বিরল এক দৃষ্টান্তই স্থাপন করতে যাচ্ছে বসুন্ধরা স্পোর্টস কমপ্লেক্স।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন